Tag: নিরপেক্ষ

  • ইইউ যত খুশি তত নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক পাঠাতে পারবে : ইসি

    ইইউ যত খুশি তত নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক পাঠাতে পারবে : ইসি

    নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেছেন, ইউরোপিয়ন ইউনিয়ন (ইইউ) যত খুশি তত নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক পাঠাতে পারবে। এক্ষেত্রে ইসির কোনো লিমিটেশন নেই বলে জানান তিনি।

    মঙ্গলবার (১১ জুলাই) বেলা ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রাক-নির্বাচনী অনুসন্ধানী দল নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে ঘণ্টাখানেক বৈঠক করে। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। সভা শেষে সংবাদ সম্মেলন করেন অতিরিক্ত সচিব।

    অশোক কুমার বলেন, আজ ইইউ’র সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের বৈঠক হয়েছে। তারা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির বিষয়ে আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন। আমাদের ভোটার, ভোটকেন্দ্র ও প্রস্তুতি এবং সিসি ক্যামেরাসহ সব বিষয়ে তারা জানতে চেয়েছেন। আগামী ১৮ ও ১৯ জুলাই তাদের একটি টেকনিক্যাল টিম আমাদের সঙ্গে মিটিং করবে। আমাদের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা-১ ও ২ এর সঙ্গে মিটিং করে তারা আরও বিশদভাবে জানার চেষ্টা করবে। আজকের মিটিংয়ে তাদের কিছু প্রশ্ন ছিল, সেগুলোর জবাব দিয়ে আমাদের কমিশন তাদের সন্তুষ্ট করেছে। আজকের মিটিংয়ে তারা সন্তুষ্ট।

    এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তারা আমাদের পরিস্থিতির বিষয়ে জানতে চেয়েছে এবং তাদের পর্যবেক্ষক পাঠানোর জন্য যা যা করতে হবে সে বিষয়ে জানতে চেয়েছে। আমরা এ বিষয়ে তাদের বলেছি, পর্যবেক্ষক পাঠাতে হলে আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে আবেদন দিলে ভালো হয়। কারণ, আরও কিছু ফরমালিটি রয়েছে। স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ক্লিয়ারেন্সের বিষয়ও রয়েছে। পর্যবেক্ষক পাঠাতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের কোনো লিমিটেশন নেই। তবে নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক যত খুশি তত তারা পাঠাতে পারবে।

    অতিরিক্ত সচিব বলেন, অবজারভার পাঠানোর বিষয়ে কি কি প্রস্তুতি নিতে হয়, ইসি কি করবে তা জানতে চেয়েছে। কমিশন বলেছে, তারা যত সংখ্যক ইচ্ছা অবজারভার পাঠাতে পারে, এর কোনো লিমিটেশন নেই। আবেদনের জন্য টাইম ফ্রেম আছে কি না জানতে চেয়েছে। সেপ্টেম্বরের মধ্যে আবেদনগুলো এলে সুবিধা হয় বলে কমিশন জানিয়েছে।

    অপর এক প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, আমাদের এ পর্যন্ত ৯১১টি নির্বাচন হয়েছে। তাতে সন্তোষ রয়েছে তাদের। পরিবেশ নিয়ে এখন পর্যন্ত সেটিসফাইড হলেও তারা আরও আলোচনা করবে। তারা ২৩ জুলাই পর্যন্ত থাকছে। ১৮-২২ জুলাইয়ের মধ্যে তারা আবারও টেকনিক্যাল টিমের সঙ্গে বসবে। নির্বাচনকালীন সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোটে আনার বিষয় আলোচনায় আসেনি।

    তিনি বলেন, তারা প্রধান নির্বাচনী প্রস্তুতিটা কী তা জানতে চেয়েছে। আমাদের মেইনলি রোডম্যাপ, আমরা তা নিয়ে কাজ করছি। ট্র্যাকেই আছে। নির্বাচন কমিশন ফেয়ারলি নির্বাচন করতে সক্ষম কি না সেসব বিষয়গুলো জানতে চেয়েছে। ইসি সে বিষয়গুলো এক্সপ্লেইন করেছে, তারা সেটিসফাইড।

    তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে কোনো আগ্রহ নেই ইইউ’র : ইএমএফ চেয়ারম্যান

    এর আগে সকালে রাজধানীর গুলশানে ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের (ইএমএফ) সঙ্গে বৈঠক করে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি দল। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নে জবাবে ইএমএফ চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ আবেদ আলী বলেন, উনারা সংবিধানে নেই এমন কোনো কথা বলেননি এবং তত্ত্বাবধায়ক বিষয়ে কোনো কিছু তারা জানতে চাননি। তত্ত্বাবধায়ক বিষয়ে তারা কোনো আগ্রহ প্রকাশ করেননি।

    গত রোববার ভোরে ঢাকায় আসে ইইউ প্রতিনিধি দল। নির্বাচন পর্যবেক্ষণ বিশেষজ্ঞ হিল্লেরি রিকার্ডোর নেতৃত্বে দুই সপ্তাহের সফরে বাংলাদেশের নির্বাচনী পরিবেশ মূল্যায়নের কাজ করবেন তারা। আগামী ২৩ জুলাই তাদের বাংলাদেশ সফর শেষ হবে। ইইউ প্রতিনিধি দলটি সরকার, রাজনৈতিক দলগুলো, নির্বাচন কমিশন, নিরাপত্তা কর্মকর্তা, সুশীল সমাজ এবং গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলবে।

    এর আগে, ঢাকা সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রাক নির্বাচন পর্যবেক্ষণ দলের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল। সোমবার (১০ জুলাই) বিকেলে গুলশানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির বাসভবনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও মানবাধিকার কমিশন, বাংলাদেশ পুলিশ ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।

    জানা গেছে, ইইউর প্রতিনিধি দলটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, রাজনৈতিক নেতা, নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠকে বসবে।

    নির্বাচন কমিশনের আমন্ত্রণে দুই সপ্তাহের জন্য বাংলাদেশ সফরে এসেছে ইইউর প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলটি। সফরের শুরুর দিন রোববার (৯ জুলাই) সকালে ঢাকায় ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াটলির গুলাশানের বাসায় শুরু হয় প্রথম কার্যক্রম। সেখানে ইইউর কয়েকটি সদস্য দেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে রুটিন বৈঠক করেন তারা। পরে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত এবং জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধির সঙ্গেও বৈঠক করেন তারা।

    বাংলাদেশে দুই সপ্তাহ অবস্থান করবে ইইউর পর্যবেক্ষক দলটি। বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবেন তারা। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে ইইউর পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেলের কাছে তাদের মূল্যায়নের মতামত জমা দেবেন বিশেষজ্ঞ দলটি।

    তাদের মতামত ইতিবাচক হলে পরবর্তী সময়ে আরও প্রতিনিধি দল পাঠাবে ইইউ। আর সবকিছু ঠিক থাকলে অর্থাৎ প্রতিনিধি দলের মূল্যায়নের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশে নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানো হবে কি না, সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন ইইউ প্রধান। পরবর্তী সময়ে যে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ দল আসবে তাদের কর্মপরিধি, পরিকল্পনা, বাজেট, লজিস্টিকস ও নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয়াদি মূল্যায়ন করবে এই দলটি।

  • জনগণের আকাঙ্খা, জনগণের আশার বিরুদ্ধে যাবেন না, নিরপেক্ষ থাকুন

    জনগণের আকাঙ্খা, জনগণের আশার বিরুদ্ধে যাবেন না, নিরপেক্ষ থাকুন

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপনির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী আবু সুফিয়ান বলেছেন, নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে অনেক বাধার সম্মুখীন হয়েছি। অনেক হামলায় আক্রান্ত হয়েছি। কিন্তু জনগণের ভালোবাসায় আমাদের সমস্ত বাধা বিপত্তিকে উপেক্ষা করে আজ এ পর্যন্ত নিয়ে এসেছে।

    তিনি প্রশাসনের কাছে অনুরোধ জানিয়ে বলেন, প্রশাসনকে বলতে চাই, এই নির্বাচনে আপনারা নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবেন, এই প্রত্যাশা আমাদের আছে। জনগণের আকাঙ্ক্ষা, জনগণের আশার বিরুদ্ধে আপনারা যাবেন না। সুষ্ঠু নির্বাচনে প্রশাসনের আশ্বাসে আমরা বিশ্বাস রাখতে চাই।

    তিনি ১১ জানুয়ারী শনিবার দুপুরে নগরীর জামালখানস্থ একটি রেস্টুরেন্টে চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপনির্বাচন উপলক্ষ্যে চট্টগ্রামের কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন।

    আবু সুফিয়ান বলেন, আমি বিশ্বাস করি ১৩ জানুয়ারী জনগণের ভোটে সকল চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র উপেক্ষা জনগণের বিজয় নিশ্চিত করে আমরা ঘরে ফিরতে পারব। বিগত কয়েকদিন আগে প্রধান নিবাচন কমিশনার আমাদের সাথে মতবিনিময় করেছেন। সেখানে আমরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলাম, সিইসি মহোদয় চট্টগ্রাম ছাড়ার পরে আমাদের নেতাকমীদের নামে হয়ত বিভিন্ন থানায় মামলা হতে পারে।

    অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে সেই কথার প্রতিফলন আমরা পেয়েছি। গত পরশুদিন বোয়ালখালীতে নৌকার ক্যাম্পে সাজানো আগুন দিয়ে একটি মোটর সাইকেল তারা নিজেরাই পুড়িয়ে দেয়। বোয়ালখালী পৌর মেয়র আবুল কালাম আবু, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোস্তাক আহমেদ খানসহ আমাদের দলের নির্বাচনের মূল কাজ যারা করবে তাদেরকে আসামি করে বোয়ালখালী থানা পুলিশ একটি মামলা করেছে।

    আমাদের নেতাকর্মীদের ঘরে ঘরে গিয়ে হুমকি দেয়া হচ্ছে। নির্বাচনের দিন এলাকায় না থাকার জন্য, ভোটের কাজে অংশগ্রহণ না করার জন্য। এসব ঘটনার প্রকৃত তথ্যটি সাংবাদিকদের লেখনীর মাধ্যমে জাতিকে অবহিত করার জন্য গণমাধ্যম কর্মীদেও তিনি অনুরোধ জানান।

    গণমাধ্যম কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি আরো বলেন, বোয়ালখালীতে কাঙ্খিত উন্নয়ন হয়নি বলে নৌকার প্রার্থী বিভিন্ন গণমাধ্যমে জানিয়েছেন। বিগত ১১ বছর উনারা ক্ষমতায় ছিলেন, কিন্তু তারা কোন উন্নয়ন করতে পারেননি। আওয়ামীলীগ প্রার্থী বলছেন নির্বাচিত হলে তিনি বোয়ালখালীকে সোনা দিয়ে মুড়ে দেবেন অথবা কালুরঘাট সেতু এক বছরের মধ্যে দৃশ্যমান করবেন, অনেক প্রতিশ্রুতি তিনি দিচ্ছেন।

    আমি নির্বাচনের ক্ষেত্রে কোনো প্রতিশ্রুততি দিতে চাই না। আমি একজন রাজনৈতিক কর্মী। একজন রাজপথ থেকে উঠে আসা কর্মী হিসেবে আমার কমিটমেন্ট হচ্ছে জনগণের প্রতি। রাজনীতিতে এসেছি একটা কমিটমেন্ট নিয়ে। সেটা হচ্ছে- দেশের জন্য, জনগণের জন্য কিছু করার প্রচেষ্টা। আমি যদি সংসদ সদস্য নিবার্চিত হতে পারি, আমার ব্যক্তিগত কোনো লাভ, লোভ থাকবে না।
    একজন সংসদ সদস্য হিসেবে এলাকা এবং দেশের জন্য কাজ করবো নিঃস্বার্থভাবে, সততার সাথে। এই আবু সুফিয়ানকে যেভাবে রাজনীতির শুরু থেকে দেখে এসেছেন সংসদ সদস্য যদি হতে পারি, তারপরও সেই আবু সুফিয়ানকেই আপনারা পাবেন।

    তারপরও সংসদ সদস্যের প্রতি এলাকার মানুষের কিছু প্রত্যাশা থাকে। যদি নিবাচিত হতে পারি, কালুরঘাট ব্রিজ এটা বোয়ালখালীবাসীর জন্য এবং দক্ষিণ চট্টগ্রামের জন্য একটা মরণ যন্ত্রণায় পরিণত হয়েছে। ঘন্টার পর ঘন্টা মানুষ কালুরঘাট ব্রিজের দুই পাশে অপেক্ষা করে, তাদের শ্রমঘন্টা নষ্ট হচ্ছে। এটা খুবই যন্ত্রণাদায়ক বিষয়। কালুরঘাট ব্রিজকে নিবাচনী বৈতরণী পার হবার জন্য মূলা না ঝুলিয়ে এই ব্রিজ অবিলম্বে নির্মিত হওয়া প্রয়োজন চট্টগ্রামের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে।

    আবু সুফিয়ান বলেন, আমি নির্বাচিত হলে আমার এলাকার মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো নিশ্চিত করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা থাকবে। সন্ত্রাসী কর্মকা-, মাদক-চুরি-ডাকাতি থেকে যাতে এলাকা মুক্ত থাকে সেই চেষ্টা করব। সুন্দর পরিবেশে সবাই যাতে মর্যাদার ভিত্তিতে সহাবস্থানে থাকতে পারে সকল রাজনৈতিক দল, সকল মত-পথের মানুষ যাতে থাকতে পারে সেই চেষ্টা থাকবে। কোনো ব্যক্তি কিংবা গোষ্ঠীর প্রতি বিভেদ, সাম্প্রদায়িক বিভেদ না করে যাতে সুন্দর সমাজ বিনির্মাণ করতে পারি, সেটাই আমার প্রত্যাশা।

    তিনি বলেন, মানুষের কাছে গেছি, মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। মানুষের মধ্যে উচ্ছ্বাস আছে। তবে আতঙ্কও আছে যে ভোট দিতে পারব কি না। আমরা সেই আতঙ্ক দূর করার চেষ্টা করেছি। প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছি, নির্বাচন কমিশনকে জানিয়েছি। উনারা আমাকে আশ্বস্থ করেছেন যে, জনগণ ভোট দিতে পারবে। সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে বলে তারা আশ্বস্থ করেছেন। আমরা তাদের আশ্বাসে বিশ্বাস রাখতে চাই।

    মতবিনিময় সভায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এস এম ফজলুল হক, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য ব্যারিষ্টার মীর মো. হেলাল উদ্দিন, বিচারপতি ফয়সল মাহমুদ ফয়েজি, দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আলী আব্বাস, সদস্য সচিব মোস্তাক আহমদ খান, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহসভাপতি মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, নাজিম উদ্দিন আহমদ, সি. যুগ্ম সম্পাদক এস এম সাইফুল আলম, যুগ্ম সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আবদুল মান্নান, আনোয়ার হোসেন লিপু, শাহেদ বক্স, গাজী মো. সিরাজ উল্লাহ, জেলা বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার বেলায়েত হোসেন, মনজুর উদ্দিন চৌধুরী, মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যান. মোস্তাফিজুর রহমান, মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামরুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক শিহাব উদ্দিন মুবিন, কোতোয়ালী থানা বিএনপির সভাপতি মঞ্জুর রহমান চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী উপস্তিত ছিলেন।