Tag: নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

  • নোবিপ্রবিসাসের অফিস ভাঙচুর ঘটনায় সারাদেশের ৩৩টি সংগঠনের নিন্দা

    নোবিপ্রবিসাসের অফিস ভাঙচুর ঘটনায় সারাদেশের ৩৩টি সংগঠনের নিন্দা

    নোবিপ্রবি প্রতিনিধি : নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (নোবিপ্রবিসাস) অফিসে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তদের দ্বারা ভাংচুরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে নোবিপ্রবির ছাত্র সংগঠনসমূহ,শিক্ষকদের সংগঠন এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সংগঠনসমূহ।

    শুক্রবার (১৭ জুলাই) নোবিপ্রবি ডিবেটিং সোসাইটি, নোবিপ্রবি বিজনেস ক্লাব,রয়্যাল ইকোনমিকস ক্লাব,নোবিপ্রবি ছায়া জাতিসংঘ, ফিমস ক্যারিয়ার ক্লাব,ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়, পাঠশালা,সমকাল সুহৃদ সমাবেশ,সিওয়াইবি,চলো পাল্টাই ফাউন্ডেশন, শব্দকুঠির,নোবিপ্রবি ফটোগ্রাফি ক্লাব,নোবিপ্রবি এগ্রি ক্লাব,ইনডিজেনাস স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন, বিএলডব্লিওএস ক্যারিয়ার ক্লাব বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়।এছাড়াও নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ।

    এছাড়াও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সংগঠনসমূহ :জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাব, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাব, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাব, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি,কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি,খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি,ঢাকা কলেজ সাংবাদিক সমিতি, ইসলামী বিশ্বববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি, চুয়েট সাংবাদিক সমিতি,কবি নজরুল সরকারি কলেজ সাংবাদিক সমিতি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাব, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সাংবাদিক সমিতি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়।

    বিবৃতিতে সংগঠনগুলোর নেতৃবৃন্দ বলেন, বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস অডিটোরিয়ামের ২য় তলায় দপ্তর ভাঙচুর অবস্থায় পেয়েছেন সংগঠনের সদস্যরা। ভাঙচুরের এই ঘটনায় দপ্তরের মূল ফটকে থাকা সংগঠনের নাম সম্বলিত সাইনবোর্ডটি ভেঙ্গে ফেলে। এছাড়াও অফিসের ভিতরে থাকা গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্রে হামলা করার চেষ্টা চালায়।যারা এভাবে সাংবাদিক সমিতির রুম ভাঙচুর করেছে তারা একধরনের কাপুরুষতার পরিচয় দিয়েছে।অনতিবিলম্বে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে জড়িতদের চিহ্নিত করে শাস্তির দাবি জানায় সংগঠনগুলো।

    বিশ্ববিদ্যালয়য়ের প্রক্টর অফিস, ছাত্র পরামর্শ নির্দেশনা বিভাগের মাঝখানে সাংবাদিক সমিতির অফিস ভাঙচুরের ঘটনায় এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যও হুমকি বলে তাঁরা উল্লেখ করেন। এছাড়াও প্রত্যেকটি বন্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন না কোন চুরির ঘটনা ঘটেছে বলে তারা তুলে ধরেন।

    সংগঠনগুলোর নেতৃবৃন্দ বলেন,
    বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়াম ভবনটিতে প্রক্টর অফিস,ছাত্র পরামর্শ নির্দেশনা বিভাগ ছাড়া শরীর চর্চা বিভাগ,বিএনসিসি,আইকিউএসি, বিভিন্ন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ অফিস রয়েছে। এই ভবনটিতে অতিদ্রুত যেন সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়।

    এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলো যেন অতি শিগগিরই সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনা হয় সেই বিষয়ে দ্রুত প্রদক্ষেপ গ্রহণের আহবান জানায় সংগঠনগুলো।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/অনামিকা

  • নোবিপ্রবির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর তারিখ নিয়ে বিভ্রান্তি

    নোবিপ্রবির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর তারিখ নিয়ে বিভ্রান্তি

    নোবিপ্রবি প্রতিনিধি : দেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে উচ্চশিক্ষা বিস্তারে লক্ষ্যে ২০০৬ সালে নোয়াখালী তে প্রতিষ্ঠা করা নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। সেই সালের ২২ জুন ২০০৫-২০০৬ শিক্ষাবর্ষের ১৮০ জন শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের ২৭ তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে যাত্রা শুরু করে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

    বাংলাদেশের প্রধানতম বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়) বিশ্ববিদ্যালয় দিবস প্রত্যক্ষ করলে দেখা যায় তাদের সবাই শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর দিনটিকেই বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে পালন করে। একই কারণে ২২ জুনকেই নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে ২০১৫ সাল পর্যন্ত পালন করা হয়।

    বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার ২০০৮ সালের নিবার্চনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার পরেও নোবিপ্রবির ২য় এবং ৩য় ভিসির মেয়াদকালেও ২২ জুনকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে পালন করা হয় বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতি বছরের ২২ জুন এই বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করে আসছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থীরা। কিন্তু গত ২০১৬ সাল থেকে ১৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করা শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। প্রতি বছর বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আসলে এ নিয়ে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়।

    বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন সংক্রান্ত তথ্য থেকে দেখা যায় প্রাক্তন উপাচার্য এ কে এম সাঈদুল হক চৌধুরী স্যারের সময়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথমবার অত্যন্ত আড়ম্বর আয়োজনের মাধ্যমে পুরো নোয়াখালী জুড়ে এই দিবসটি পালিত হয়। যা নোয়াখালীবাসির মনে আজও ঠায় নিয়ে আছে। ২০১৫ সালে নোবিপ্রবির ৪র্থ ভিসি অধ্যাপক ড. এম ওয়াহিদুজ্জামান স্যার দায়িত্বে এলে তিনিও প্রথমবার ২২জুনকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে পালন করেন।

    পরবর্তীতে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের চক্রান্তের কারণে ১৫ জুলাইকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দিবস ঘোষণা করা হয়। এবং বর্তমানেও সেটি বহাল রয়েছে।

    বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিভিন্ন তথ্য হতে দেখা যায়, ১৯৯৮ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশের ১২টি জেলায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যার মধ্যে নোবিপ্রবি অন্তর্ভুক্ত ছিলো।

    পরবর্তীতে ২০০১ সালের ১৫ জুলাই “নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০১” পাশ হয়, ২০০৩ সালের ২৫ আগস্ট প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে সেই আইন কার্যকর হয় এবং ২০০৫ সালের ২৪ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়।

    দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালনের ইতিহাস ঘেটে দেখা যায়, উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কোনটিই আইন পাশের দিনকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে পালন করে না।

    উপরন্তু সবক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমের সূচনাকেই বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়েছে।

    অনুসন্ধানে জানা যায়, ২০০৬ সালে ২২ জুন শুরু হয়েছিল নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম। ২২ জুনকে নোবিপ্রবি দিবস হিসেবেই পালন করা হচ্ছিল।

    কিন্তু হঠাৎ করে ২০১৬ সালে তৎকালীন ভিসি ড. অহিদুজ্জামান আইন পাশ করলেন, এখন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ১৫ জুলাই।

    কারণ বা যুক্তি হিসেবে জানালেন, ২০০১ সালের ১৫ জুলাই সংসদে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আইন পাশ হয়। অর্থাৎ, ২০০১ সালের ১৫ জুলাই যদি সংসদে এই আইন পাশ না হত তাহলে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হত না। তাই ১৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। কিন্তু, প্রশ্ন এসেছিল তাহলে ২২জুন? তিনি বললেন, ২২ জুন বিশ্ববিদ্যালয় জন্মদিন।

    এই ঘটনা নেপথ্যে কারণ খুঁজতে গিয়ে জানা যায়, ড. অহিদুজ্জামান নোবিপ্রবিতে ভিসি হিসেবে যোগ দেন ২০১৫ সালে। ওই বছর ২২ জুন বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ও বিশ্ববিদ্যালয় জন্মদিন একই ছিল এবং পালন হয়েছে।

    কিন্তু, ওই দিবসে অফিসার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি তারেক রাশেদ উদ্দিন বক্তব্য দিতে গিয়ে বলেন, আমি অনুরোধ করব বর্তমান ভিসিকে জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার কর্তৃক সংসদে আইন পাশের (২০০১সাল ১৫ জুলাই) দিনকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস করা হোক।”

    উপরোক্ত ঘটনার বর্ণনা দিয়ে কয়েকজন সাবেক শিক্ষার্থী বলেন, তার মানে আমরা কী ধরে নেব আফিসার্স এসোসিয়েশনের ওই নেতার কথায় ভিসি প্রভাবিত হয়েছেন? এযাবতকাল আমরা দেখে আসছি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আইন অনুযায়ী ভিসি নয়, ভিসি অনুযায়ী আইন হয়। যা দেখা গিয়েছে আহমদ ছফার বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে লেখা “গাভি বৃত্তান্ত “আর মুহাম্মদ জাফর ইকবালের “মহব্বত আলির একদিন” দুটি উপন্যাসে। আহমদ ছফার গাভি বৃত্তান্তে ভিসির ইচ্ছায় একটি গাভি হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্ত্বপূর্ণ জিনিস। আর মুহাম্মদ জাফর ইকবালের মহব্বত আলির একদিনে, ভিসির ইচ্ছায় বিশেষ রাজনীতিক দলের গুণ্ডা দিয়ে শিক্ষককেও লাঞ্ছিত করা হয়েছিল।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/অনামিকা

  • নোবিপ্রবি উপাচার্যের যোগদানের বর্ষপূর্তিতে শিক্ষক সমিতির অভিনন্দন

    নোবিপ্রবি উপাচার্যের যোগদানের বর্ষপূর্তিতে শিক্ষক সমিতির অভিনন্দন

    নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ দিদার-উল-আলম এর যোগদানের একবছর পূর্তিতে অভিনন্দন জানিয়েছে নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি।

    আজ (১২ জুন) নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর ও সাধারণ সম্পাদক মো: মজনুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে তা জানানো হয়।

    এতে বলা হয়,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার দেশের উচ্চ শিক্ষার উন্নয়নের জন্য যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে তা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে শিক্ষা ও গবেষণা ক্ষেত্রে এগিয়ে নেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাওয়ায় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ দিদার-উল-আলম এর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। উপাচার্য হিসেবে আপনি শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ও শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। আপনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো থেকে বিশৃঙ্খল পরিবেশ দূর হয়েছে এবং শিক্ষার্থীদের মাঝে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রয়েছে। এছাড়া করোনাকালীন দুর্যোগের সময় যে পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় করোনা শনাক্তকরণের জন্য ভূমিকা পালন করছে তার মধ্যে নোবিপ্রবি অন্যতম যা ইতোমধ্যে সর্বমহলে প্রশংসিত হয়েছে। অতি স্বল্প সময়ের মধ্যে ল্যাব স্থাপন ও করোনা পরীক্ষার অনুমোদনের জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করায় আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

    আরো বলা হয়, নোবিপ্রবিতে আপনার উপাচার্য হিসেবে দায়িত্বগ্রহণের পূর্বে নতুন শিক্ষক নিয়োগ, অস্থায়ী ও চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকদের স্থায়ীকরণের বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে যে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় তা সমাধানের জন্য আপনি ইতোমধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসিতে যোগাযোগ করে শিক্ষক সমিতিকে আশ্বস্ত করেছেন।

    উল্লেখ্য, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনা করে ইতোপূর্বে আপগ্রেডেশন ও পদোন্নতির উপর যে নিষেধাজ্ঞা ছিল তা শিথিল করে আপনি শিক্ষকদের আপগ্রেডেশন ও পদোন্নতির ব্যবস্থা করেছেন। এজন্য আমরা আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমরা আশা করি অতি দ্রুততম সময়ের মধ্যে আপনি সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সাথে আলোচনা করে অস্থায়ী ও চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকদের স্থায়ীকরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এবং আপগ্রেডেশনের শর্ত পূরণকারী সকল শিক্ষকের আপগ্রেডেশন নিশ্চিত করবেন।

    এছাড়াও উপাচার্যের দীর্ঘায়ু ও সফলতা কামনা করে নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/অনামিকা

  • বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষককে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করায় নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির নিন্দা

    বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষককে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করায় নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির নিন্দা

    নোবিপ্রবি প্রতিনিধি:নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) মৎস্য ও সমুদ্র বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও খ্যাতিমান গবেষক ড. বেলাল হোসেনকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেসবুক) কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।

    রবিবার (৩১ মে) নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. মজনুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়।

    বিজ্ঞপতিতে বলেন, সম্প্রতি নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মৎস্য ও সমুদ্র বিজ্ঞান বিভাগের সম্মানিত সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বেলাল হোসেন নোয়াখালী উপকূল হতে এনিলিডা পর্বের একটি নতুন প্রজাতির আবিষ্কার করেছেন।

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা অর্জনে গৌরবময় ভূমিকা ও গবেষণা ক্ষেত্রে তাঁর অনন্য অবদানকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে তিনি এর নামকরণ করেছেন “Glycera sheikhmujibi”। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীতে এই নামকরণ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে সম্মানিত করেছে।

    নামকরণের পূর্বে তিনি ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, প্রধান সমন্বয়ক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি ও সাবেক মুখ্য সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এর সাথে এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে আমরা অবগত আছি।

    বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলেন, একজন প্রথিতযশা গবেষক হিসেবে তাঁর নিয়মিত গবেষণা কাজের সফলতায় আমরা শিক্ষক সমিতি অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত। তাঁকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। বৈজ্ঞানিক নামকরণ সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ জ্ঞান না রেখে গত ২৯ মে, ২০২০ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে “আখতারুজ্জামান আজাদ” নামক একজন লেখক এই গবেষক-বিজ্ঞানীকে নিয়ে বিভিন্ন মানহানিকর মন্তব্য করেছেন। তাঁর ব্যক্তিগত চরিত্র হনন করেছেন। এতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমাজ তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ক্ষুণ্ণ হয়েছে। এই দুর্যোগের সময় যখন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও এর শিক্ষকগণ বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনা পরীক্ষা ও করোনা শনাক্তকরণের কিট আবিষ্কারসহ বিভিন্ন উপায়ে তাদের সর্বোচ্চ দিয়ে দেশের জন্য লড়াই করে যাচ্ছেন, তখন বিশ্ববিদ্যালয় এবং এর একজন শিক্ষককে অসম্মান করে এমন বক্তব্য প্রকাশে আমরা নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি। অতি দ্রুত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে মামলা করে এই বিষয়টি সুরাহা করতে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আহ্বান জানাই।

    বিজ্ঞপতিতে উল্লেখ করা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় এবং এর একজন সিনিয়র শিক্ষক সম্পর্কে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর এই তথ্যগুলো নোবিপ্রবির একজন জুনিয়র শিক্ষক উক্ত লেখককে পাঠিয়েছেন বলে পোস্টটি হতে জানা যায়। বিষয়টি খুব দুঃখজনক, আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং তদন্ত সাপেক্ষে উক্ত শিক্ষককে চিহ্নিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আহ্বান জানাচ্ছি।

    বিজ্ঞপতিতে আরো উল্লেখ করা হয়, ড. মোহাম্মদ বেলাল হোসেন যুক্তরাজ্যের হাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স, ব্রুনাই দারুস সালাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি এবং অস্ট্রেলিয়া থেকে পোস্ট-ডক্টরাল ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ সেল এর পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে মার্চ ২০১৫ থেকে এপ্রিল ২০১৫, নভেম্বর ২০১৬ থেকে অক্টোবর ২০১৮, এবং অক্টোবর ২০১৯ হতে বর্তমান পর্যন্ত অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন। ইতোপূর্বে তিনি মৎস্য ও সমুদ্র বিজ্ঞান বিভাগের দুইবার বিভাগীয় চেয়ারম্যান এর দায়িত্বে ছিলেন। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নালে তাঁর শতাধিক প্রকাশিত প্রবন্ধ রয়েছে। আন্তর্জাতিক সাইটেশেন মাধ্যম Google Scholar এ তাঁর সাইটেশেন সংখ্যাঃ ১১৫৬, H-ইনডেক্সঃ ১৮ i-10 ইনডেক্সঃ ৩৯। এই আবিষ্কারের পূর্বেও তিনি বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল থেকে নেফটাইস বাংলাদেশি (Nephtys bangladeshi), নিউমানিয়া নোবিপ্রবিয়া (Neumania nobiprobia) ও অ্যারেনুরাস স্মিটি (Arrenurus smiti), এবং ব্রুনাইয়ের সমুদ্র এলাকা থেকে ভিক্টোরিয়োপিসা ব্রুনেইয়েনসিস (Victoriopisa bruneiensis) নামের আরো চারটি নতুন অমেরুদণ্ডী প্রজাতি আবিষ্কার করে বিশ্ব বিজ্ঞানমঞ্চে আলোড়ন তৈরি করেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ নোবিপ্রবি

    অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ নোবিপ্রবি

    করোনাভাইরাসের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) ক্লাস ও পরীক্ষা অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

    শনিবার (১১ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. আবুল হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনা ভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতিতে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম তথা ক্লাস রুম / ল্যাবরেটরি ভিত্তিক সব ধরনের তাত্বিক ও ব্যবহারিক ক্লাস এবং সব ধরনের পরীক্ষা কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকাল স্থগিত থাকবে। একাডেমিক কার্যক্রম চালু করার ৪ দিন পূর্বে শিক্ষার্থীদের ওয়েবসাইটে অভিহিত করা হবে।

    বিজ্ঞপ্তিতে আরো উল্লেখ করা হয়, ২৫ এপ্রিল ২০২০ পর্যন্ত সাধারণ ছুটি থাকবে। সরকার ঘোষিত ছুটি বর্ধিত না হলে রমজান মাসে অফিস সমূহ সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৩.৩০ পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে।

    এছাড়া শিক্ষার্থীদের সকল ধরনের শিষ্টাচার ও সরকার ঘোষিত নিয়ম-কানুন মেনে চলার পরামর্শ দেন।

  • নীরব ঘাতক করোনায় নীরব ক্যাম্পাস

    নীরব ঘাতক করোনায় নীরব ক্যাম্পাস

    নোবিপ্রবি প্রতিনিধি : স্কুল কলেজের গন্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙ্গিনায় শুরু হয় সফলতার নতুন জীবন। নানান জেলার অচেনা মুখে গড়ে উঠে নতুন বন্ধুত্ব। আর সেই বন্ধুত্ব থেকেই শুরু আড্ডা, গল্প। আড্ডা ছাড়া ক্যাম্পাস জীবনের কাটেনা সময় গড়েনা বন্ধুত্ব। বলছিলাম উপকূলীয় অক্সফোর্ড খ্যাত নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) নীরবতার গল্প। শিক্ষক আর শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরতি হওয়া ক্যাম্পাস আজ নিস্তব্ধ। জনমানবশূন্য ক্যাম্পাসে নেই কোনো আড্ডা নেই কোলাহল।

    চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস সচেতনতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করায় বিরানভূমিতে পরিণত হয়েছে ক্যাম্পাস।

    বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর, নীলদীঘি, প্রশান্তি পার্ক, শান্তিনিকেতন, ব্যাকলগ বন, হতাশার মোড় শিক্ষার্থীদের আনাগোনায় সকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত মুখরিত থাকে চত্বরগুলো। কিন্তু আজ সেই চত্বর গুলো জনমানবশূন্য। নেই কোনো ঘুরাঘুরি, নেই বন্ধুদের আড্ডায় মেতে উঠা জনসমাগম। কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আজ খেলোয়াড়প্রেমীদের নেই ব্যস্ততা। শুূধু জানতে ইচ্ছা করে এই অপেক্ষার সময় কতদিন?

    সকালে ঘুম থেকে উঠে ক্লাসে যাওয়া, দুপুরে হলের ডাইনিংয়ে খাওয়ার সিরিয়াল ধরা, বিকেল বাসে সিট রাখার প্রতিযোগিতায় শামিল হওয়া, গানের সুরে বাসের আড্ডার দৃশ্য এসব কথা ভাবতেই ফিরে যেতে ইচ্ছে হয় প্রিয় ক্যাম্পাসে। বাসায় থেকে গুনছে ক্যাম্পাস ফেরার অপেক্ষার প্রহর।

    শিক্ষার্থীরা কর্মব্যস্ততা শেষে চায়ের কাপে চুমুক দিতে শুরু হয় জীবনের গল্প। সফলতা-ব্যর্থতা,পাওয়া না পাওয়ার গল্প, গান বাজনা, তর্ক-বিতর্কে জমে উঠা প্রশান্তি পার্ক ক্যান্টিন, কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়া, শান্তিনিকেতনের পাশের টং দোকানগুলো পড়ে আছে নিঃশব্দে।

    আড্ডায় গানে মেতে উঠা লাল বা সাদা বাসগুলো যেন নীরবে দাড়িয়ে অপেক্ষা করছে। নেই কোনো অ্যাসাইনম্যান্ট, প্রেজেন্টেশন, ক্লাস টেস্ট,সেমিস্টার ফাইনাল। হলগুলোর চিত্রেও নেই কোনো ভিন্নতা।

    মহামারীর সময়গুলো নিরাপদে কাটিয়ে সবাই সুস্থভাবে ফিরে আসুক ক্যাম্পাসে। দূর হোক শূন্যতা। গান-আড্ডা-উৎসবে ভরে উঠুক প্রিয় শিক্ষাঙ্গন। এটাই সকলের প্রত্যাশা।

    অনামিকা সুলতানা
    শিক্ষার্থী, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

  • লুমিনারির নতুন কমিটি গঠন

    লুমিনারির নতুন কমিটি গঠন

    নোবিপ্রবি প্রতিনিধি : নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) এর শিক্ষার্থীদের দ্বারা পরিচালিত সামাজিক সংগঠন লুমিনারি এর নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে।

    কমিটিতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মোঃ আবু নাঈম ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো: শামীম।

    এছাড়া কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসেবে রয়েছেন তামজিদ আহমেদ( এসিসিই ১১তম ব্যাচ), মোঃ আল আমিন আকাশ (এগ্রি ১১ তম ব্যাচ) এবং নাসরিন আক্তার (এসিসিই ১১ তম ব্যাচ)।যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন সায়মান হোসেন সাকিব (বিবিএ ১২ তম ব্যাচ) ও আরিফুল ইসলাম রবিন (এসিসিই ১১ তম ব্যাচ)।সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন ফখরুল ইসলাম সুজন (ফিমস ১২ তম ব্যাচ)।কোষাধ্যক্ষ হিসেবে রয়েছেন নুরুল আবসার (বিবিআএ ১২ তম ব্যাচ) এবং প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন জোবায়ের মাসুম (ফিমস ১২ তম ব্যাচ)।