Tag: পাহাড়তলী বাজার

  • পাহাড়তলী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের ২ লক্ষ টাকা অনুদান দিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী

    পাহাড়তলী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের ২ লক্ষ টাকা অনুদান দিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী

    পাহাড়তলী রেলওয়ে বাজারে গত ৫ ফেব্রুয়ারি অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ব্যক্তিগত তহবিল থেকে নগদ ২ লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, চট্টগ্রাম-৯ আসনের সংসদ সদস্য ও শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

    শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে তিনি পাহাড়তলী বাজার পরিদর্শন করেন।

    পরিদর্শন শেষে বাজার ব্যবসায়ী সমিতির কার্যালয়ে মতবিনিময় সভায় ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, ভবিষ্যতে যাতে এই ধরনের দুর্ঘটনায় প্রতিরোধ করা যায় সেই বিষয়ে আমাদের সকল কে সচেতন থাকতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা’র আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেওয়া আছে যাতে মানুষের দুর্যোগে সবার আগে তারা মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়াই। এইখানেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। সবার আগে আওয়ামী লীগের কর্মীরাই আপনাদের পাশে ছিলেন। আপনারা আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’র জন্য দোয়া করবেন যাতে তিনি দীর্ঘজীবী হোন।

    শিক্ষা উপমন্ত্রী আরো বলেন, আপনাদের যে ক্ষতি হয়েছে তা কখনো পূরণ হওয়ার নয় কিন্তু যাতে ক্ষতি কিছুটা হলেও পুশিয়ে নিতে পারেন সেই জন্য রেল মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে আমি নিজে গিয়ে দেখা করে আপনাদের খাজনা মওকুফ করার জন্য অনুরোধ করবো।

    বাজার কমিটির সভাপতি কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন ১২নং সরাইপাড়া ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ নুরুল আলম, ১৩নং পাহাড়তলী ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী, ১২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক এম. সওকত আলী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ডাঃ বিদুৎ বড়ুয়া, নগর যুবলীগ নেতা আসিফ মাহমুদ, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান প্রমুখ।

  • পাহাড়তলী বাজারে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করলেন আ জ ম নাছির

    পাহাড়তলী বাজারে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করলেন আ জ ম নাছির

    নগরীর পাহাড়তলী বাজারে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান পরিদর্শন করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।

    আজ সোমবার ৬ ফেব্রুয়ারি দুপুরে তিনি সংশ্ল্ষ্টি ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ ও পাহাড়তলী বাজার ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ১০টি দোকান পরিদর্শন করেন।

    এসময় তিনি অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে দুর্ঘটনার ব্যাপারে আলাপ আলোচনা করেন এবং সহমর্মিতা প্রকাশ করেন। পরিদর্শন শেষে আ জ ম নাছির উদ্দীন, সরাইপাড়া ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ ও পাহাড়তলী বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাথে এক মত বিনিময়ে মিলিত হন। মত বিনিময়ে তিনি ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দসহ সংশ্লিষ্ট সেবা সংস্থার সাথে যোগাযোগ করে ক্ষতিপূরণ আদায়ের প্রতিশ্রুতি দেন।

    মত বিনিময়ে পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আহবায়ক কাউন্সিলর নুরুল আমিন, যুগ্ম আহবায়ক লায়ন এম শওকত আলী, আবু সৈয়দ খান, রুবেল আহমেদ বাবু, পাহাড়তলী বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি কামাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, শাহজাহান সাজু, জাহাঙ্গীর বেগ, মো. আজাদ, ইন্দ্রজিৎ ভট্টাচার্য, জহিরুল ইসলাম মিজানসহ স্থানীয় আওয়ামীলীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ,শ্রমিকলীগ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    উল্লেখ্য, শনিবার ৪ ফেব্রুয়ারি রাত আনুমানিক টার দিকে পাহাড়তলী বাজারে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় ১০টি দোকান পুড়ে যায়। বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকে এই অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত ঘটে বলে জানান কাউন্সিলর নুরুল আমিন।

  • পাহাড়তলী বাজারের ৫০ দোকান আগুনে পুড়লো

    পাহাড়তলী বাজারের ৫০ দোকান আগুনে পুড়লো

    আগুনে পুড়ে গেছে চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়তলী বাজার। শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১২টার দিকে এ আগুন লাগে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটের চারটি গাড়ি প্রায় একঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে ৫০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

    চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ মিয়া বলেন, ‘রাতে পাহাড়তলী কাঁচাবাজারে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিট থেকে এ আগুন লাগে। এতে ছোট-বড় প্রায় ৫০টি দোকান পুড়ে গেছে। এর মধ্যে অধিকাংশই মুদির দোকান। আগুনে প্রায় ৩০ লাখ টাকার মালামাল পুড়ে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আমরা প্রায় দুই কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটের চারটি গাড়ি প্রায় একঘণ্টা কাজ করে।’

    এদিকে, পাহাড়তলী কাঁচা বাজার এলাকার আবু কাউসার নামে এক ব্যবসায়ী জানান, শনিবার মধ্যরাতে এ আগুন লাগে। মুহূর্তে ৫০টির বেশি দোকান-গুদাম পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আগুনে কমপক্ষে কয়েক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। অনেক ব্যবসায়ী আগুনে তাদের পুঁজিও হারিয়েছেন।

  • চট্টগ্রামে বেশি দামে চাল বিক্রি ও মজুদ করে জরিমানা দিল ৪ আড়তদার

    চট্টগ্রামে বেশি দামে চাল বিক্রি ও মজুদ করে জরিমানা দিল ৪ আড়তদার

    চট্টগ্রামের পাহাড়তলী চালের বাজারে বেশি দাম বিক্রি ও অতিরিক্ত মজুদ করার দায়ে ৪ আড়তদারকে জরিমানা ও একটি আড়ত সিলগালা করা হয়েছে।

    বুধবার (১ জুন) বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) উমর ফারুকের নেতৃত্বে পাহাড়তলী চালের বাজারে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

    এ সময় জেলা খাদ্য অফিস, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

    জানা গেছে, চালের দাম বৃদ্ধি ঠেকাতে পাহাড়তলী বাজারে মেসার্স বাগদাদ ট্রেডিংকে ২০ হাজার টাকা, মেসার্স শাহজালাল স্টোরকে ১০ হাজার টাকা, বিসমিল্লাহ ট্রেডার্সকে ২ হাজার টাকা, মেসার্স রাইচ হাউজকে ১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    এছাড়াও ফুড গ্রেনের লাইসেন্স না থাকার কারণে আমেনা ট্রেডার্স সিলগালা করা হয়।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) উমর ফারুক বলেন, “কিছু অসাধু ব্যবসায়ী চালের দাম বৃদ্ধি ও অতিরিক্ত চাল মজুদ করে বাজার অস্থিতিশীল করায় অভিযান পরিচালনা করেছি। কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় চাল মজুদ করার লাইসেন্সে উল্লেখিত পরিমাণের বাইরে চাল মজুদ করছিল, তাদের অর্থদণ্ড করা ও মুচলেকা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি একটি প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা করা হয়েছে।”

  • চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ২

    চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ২

    চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থানার রেল স্টেশন বাজারে মো. ফরিদ (৪৫) নামে এক ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ আসামিকে কুমিল্লা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। বুধবার (১১ মে) কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম এবং চান্দিনা থানা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

    বৃহস্পতিবার (১২ মে) গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‌্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. নুরুল আবছার।

    তিনি জানান, নিহত ফরিদ চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়তলী রেলওয়ে কলোনিতে কার ওয়াশের ব্যবসা করতেন। পাশাপাশি রেলওয়ের জায়গায় দোকান নির্মাণ করে ভাড়া দিয়েছিলেন তিনি। দোকান ভাড়ার টাকা আদায় নিয়ে আলাউদ্দিন আলো এবং দিদারুল আলমের (টেডি আলম) সঙ্গে বিরোধ চলছিল। ওই বিরোধের জেরে আলাউদ্দিন আলো এবং দিদারুল আলম ফরিদের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় চাঁদা দাবি করে আসছিল। ফরিদ চাঁদার টাকা দিতে রাজি না হওয়া গত ৭ মে রাত সোয়া ১১টার দিকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করে আসামিরা। এতে ফরিদ গুরুতর আহত হন। পরবর্তীতে আশপাশের লোকজনের সহায়তায় তার স্ত্রী গুরুতর আহত অবস্থায় ফরিদকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ মে রাত ৩টার দিকে ফরিদ মারা যান। এ ঘটনায় নিহত ফরিদের বোন বাদী হয়ে ডাবলমুরিং থানায় ১১ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১৫-১৬ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

    র‌্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. নুরুল আবছার বলেন, মামলা দায়েরের পরে আসামিরা আত্মগোপনে চলে যায়। এ হত্যাকাণ্ডের আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য র‌্যাব-৭ গোয়েন্দা নজরদারি ও ছায়া তদন্ত শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় বুধবার রাতে কুমিল্লা থেকে ঘটনার সঙ্গে জড়িত এজাহারনামীয় আসামি মো. আলী আজগর লেদা (২৫) ও মো. ইসমাইল হোসেন (৩০) গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের ডবলমুরিং থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

  • পাহাড়তলী বনিক সমিতির সাথে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ০৯ নিয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    পাহাড়তলী বনিক সমিতির সাথে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ০৯ নিয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    পরিসংখ্যানে দেখা যায়, দেশের ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যার সিংহভাগই চট্টগ্রামের। এর মূল কারণ হচ্ছে এখানকার লোকজন খাবারে বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করে যেগুলি ফুডগ্রেড বলে চালানো হলেও প্রকৃতপক্ষে এ রঙগুলি কাপড় ও ওয়ালের রঙ। বিভিন্ন খাবার ও বেকারী খাদ্যে ফুড কালারের নামে যে রঙ দেয়া হচ্ছে তার সবটুকুই বিষ।

    অপরিস্কার অপরিছন্ন পরিবেশে খাদ্য রান্না ও পরিবেশেন, মানহীন খাদ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ, মানহীন রান্নার তেল ও ঘি, মাছে জেলি ব্যবহার, ওজনে কম দেয়া, শাক-সবজিতে বিভিন্ন ক্যামিকেল ব্যবহার, দোকানে মূল্য তালিকা না থাকা, দেশী মুরগির কথা বলে সোনালী মুরগি বিক্রি, অপরিস্কার পরিবেশে মুরগি জবাই ও বিক্রি, ক্রেতাদের সাথে ব্যবসায়ীদের অসৌজন্যমুলক ব্যবহারের কারনে ক্রেতা-ভোক্তাদের অধিকার শুধু ক্ষুন্নই হচ্ছে না। ক্রেতা-ভোক্তা হিসাবে প্রতারণার প্রকোপ মারাত্মক আকারে বেড়েই চলেছে।

    এর বাইরে সরবরাহ সংকটের কথা বলে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্য পন্যের লাগামগীন মূল্যবৃদ্দি জনজীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে।

    আবার এ সমস্ত ব্যবসায়ীরা একটি পণ্যের ব্যবসা করলেও ১০টি পণ্য ও সেবা বাইরের থেকে কিনতে হচ্ছে। ফলে পুরো সমাজটিই যেন লুটপাটের হাট। যে যেভাবে পারে লুটপাট করে জনগনের পকেট কাটছে। আইন থাকলেও আইনে প্রয়োগ খুবই সীমিত। ফলে আইন না মানার সংস্কৃতি দিন দিন বেড়েই চলেছে।

    রবিবার (১১ অক্টোবর) চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়তলী বনিক সমিতি মিলনায়তনে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ নিয়ে মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন বক্তাগন উপরোক্ত মন্তব্য করেন।

    পাহাড়তলী বনিক সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব আবদুস সাত্তার কোম্পানীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় উপ-পরিচালক মোহাম্মদ ফয়েজ উল্যাহ, ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান, ক্যাব চট্টগ্রাম দক্ষিন জেলা সভাপতি আলহাজ¦ আবদুল মান্নান, ক্যাব আকবর শাহ থানার সভাপতি ডাঃ মাসবাহ উদ্দীন তুহিন, ক্যাব পাঁচলাইশ থানার সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সেলিম জাহাঙ্গীর, পাহাড়তলী বনিক সমিতির সাধারন সম্পাদক এস এম নিজাম উদ্দীন, পাহাড়তলী রেলওয়ে বাজার ব্যবসায়ী কল্যান সমিতির সাবেক সাধারন সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, পাহাড়তলী রেলওয়ে বাজার মাছ ব্যবসায়ী কল্যান সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ রফিক আহমদ, সাধারন সম্পাদক আরিফ খান, পাহাড়তলী বনিক সমিতির কোষাধ্যক্ষ দিদারুল হক, ক্যাব চট্টগ্রামের ফিল্ড অফিসার শম্পা কে নাহারসহ পাহাড়তলী বনিক সমিতির নেতৃবন্দ।

    বক্তারা অভিযোগ করেন সরকার চালের ব্যবসায়ীদের সাথে কোন প্রকার আলোচনা ছাড়াই মিনিকেট বস্তা প্রতি ২৫৭৫ টাকা ও মোটা চাল ২৪০০ টাকা নির্ধারন করলেও চট্টগ্রামে চালের বাজার ২৪০০ ও ২২০০ টাকা। সরকারের দাম বেঁধে দেয়ায় ভোক্তারা ক্ষতিগ্রস্থ হলো এবং ব্যবসায়ীদের দাম বেশী নেবার সুযোগ তৈরী হলো। সরকার রাইস মিল মালিকদের সুবিধা প্রদানের জন্য এ ধরণের হটকারী সিদ্ধান্ত পরিহার করে ১৬কোটি ভোক্তার স্বার্থ চিন্তা করে গণমুখী সিদ্ধান্ত গৃহিত না হলে ভোক্তাদের অধিকার সর্বদাই ক্ষুন্ন হবে।

    সভায় সিদ্ধান্ত গৃহিত হয় পাহাড়তলী বনিক সমিতির আওতাধীণ পাহাড়তলী রেলওয়ে বাজার ব্যবসায়ী কল্যান সমিতির বাজারের প্রতিটি দোকান মূল্য তালিকা প্রদর্শন করবেন। মাছ ও মাংশে কোন রঙ মিশ্রণ করা ও জেলী ব্যবহার করবে না। মুরগীর দোকানে পরিস্কার পরিছন্ন রাখবে ও দেশী বলে সোনালী বিক্রি করবে না। মুরগীর দোকানে মুরগি জবাইয়ে রক্ত নিস্কাষনের জন্য চোঙ্গা ব্যবহার, পর্যাপ্ত পানি সরবরাহ রাখবে, বিক্রেতা ও জবাইকারক গ্লাবস ও এপ্রোন ব্যবহার করবে। ওজনে ডিজিটাল স্কেলে কোন কারচুপি করবে না। বাজার ও আশপাশ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখবে। ক্রেতাদের সাথে দোকানে কর্মচারী ও মালিক কোন প্রকার খারাপ আচরণ করবে না। কোন সমস্যা হলে বাজার সমিতির নেতৃবৃন্দকে অবহিত করার অনুরোধ করা হয়। প্রতি মাসে বিষয়গুলির অগ্রগতি নিয়ে ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর, ক্যাব ও বাজার সমিতি পর্যালোচনা সভা করবে।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম