Tag: পুরস্কার

  • বুসান চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার জিতল বাংলাদেশের ‘বলী, দ্য রেসলার’

    বুসান চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার জিতল বাংলাদেশের ‘বলী, দ্য রেসলার’

    দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান শহরে অনুষ্ঠিত ২৮তম ‘বুসান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’-এ নিউ কারেন্টস বিভাগে পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশের সিনেমা ‘বলী, দ্য রেসলার’। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ইকবাল হোসাইন চৌধুরী।

    শুক্রবার (১৩ অক্টোব) বাংলাদেশ সময় সকালে উৎসবের সমাপনী দিনে এ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। বুসান উ’সবের অফিশয়িাল ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজে পুরস্কারে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

    ‘বলী’ ছাড়া এ বিভাগে পুরস্কার জিতেছে জাপানের ‌’মোরি তাতসুয়া’। দুই সিনেমাই পুরস্কার হিসেবে ৩০ হাজার ডলার পেয়েছে।

    ২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশ সরকারের অনুদানের সিনেমা ‘বলী (দ্য রেসলার)’। সিনেমার প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাসির উদ্দিন খান। সাগর পাড়ের এক খ্যাপাটে জেলের চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। সরকারি অনুদানের এই ছবির প্রযোজক পিপলু আর খান। সহ-প্রযোজক হিসেবে আছেন সাইফুল আজিম ও গাউসুল আলম শাওন।

  • প্রধানমন্ত্রীকে জাতিসংঘের এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার প্রদান

    প্রধানমন্ত্রীকে জাতিসংঘের এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার প্রদান

    জাতিসংঘের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন) দারিদ্র্য দূরিকরণ, পৃথিবীর সুরক্ষা এবং সকলের জন্য শান্তি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ গ্রহণের সার্বজনীন আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশের সঠিক পথে অগ্রসরের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার’ প্রদান করেছে।

    স্থানীয় সময় সোমবার নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ পুরস্কার গ্রহণ করে বলেন, তিনি বাংলাদেশের জনগণকে এটি উৎসর্গ করছেন।’

    মোমেন সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যের (এসডিজি) বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফলতা অর্জনের পর টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে (এসডিজি) দ্রুত এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে এ পুরস্কার পাওয়াকে দেশের সফলতার গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে অভিহিত করেন।

    বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন কৌশলবিদ অধ্যাপক জেফ্রি ডি. সচ’র নেতৃত্বে জাতিসংঘ মহাসচিবের পৃষ্ঠপোষকতায় ২০১২ সালে এসডিএসএন প্রতিষ্ঠা করা হয়।

    টেকসই উন্নয়নের জন্য বাস্তব ভিত্তিক সমাধান জোরদারে বিশ্বের বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত বিশেষজ্ঞদের কাজে লাগানোই এ প্লাটফর্মের লক্ষ্য।

    অনুষ্ঠানের সঞ্চালক শেখ হাসিনাকে ‘জুয়েল ইন দি ক্রাউন অব দি ডে’ হিসেবে তুলে ধরেন এবং সচ বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনাভাইরাস চলাকালেও এসডিজি প্রচারণা কার্যক্রম চালাতে তাঁর নেতৃত্বের প্রশংসা করেন।

    এ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘এ পুরস্কার হচ্ছে এসডিজি’র লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে জোরালো দায়িত্ব পালনের একটি প্রমাণপত্র।’

    প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের (ইউএনজিএ) ফাঁকে আজ আরো কয়েকটি আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। তিনি ব্রিটেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ও জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের যৌথভাবে আয়োজিত জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে সরকার প্রধানদের গুরুত্বপূর্ণ রুদ্ধদ্বার বৈঠকে অংশ নেন।

    এন-কে

  • ভূতের এই সিনেমা দেখলেই লাখ টাকা পুরস্কার

    ভূতের এই সিনেমা দেখলেই লাখ টাকা পুরস্কার

    অনেকেই ভূতের কথা শুনলে ভয় পান। কেউ আছেন ভুতুড়ে সিনেমা দেখলেই প্রচণ্ড ভয় পান। তবে অনেকেই আছেন ভূত বলে কিছুই বিশ্বাস করেন না তাদের জন্যই সুখবর। ১৩টি ভূতের সিনেমা দেখলেই পাবেন লাখ টাকা উপহার।

    মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজের একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। যারা ভূতের সিনেমা দেখতে বেশ মজা পান তাদের জন্য দারুণ এক সুখবর নিলে এল মার্কিন সংস্থা ’ফাইন্যান্স বুজ’।

    সংস্থাটির দাবি, তাদের বেছে দেওয়া ১৩টি ভুতুড়ে সিনেমা যিনি দেখতে পারবেন, সেই ব্যক্তিকে পুরস্কৃত করবেন তারা। পুরস্কার মূল্য হিসেবে ওই ব্যক্তিকে দেওয়া হবে ১ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার টাকা।

    মূলত সংস্থাটি একটি নতুন সমীক্ষা শুরু করতে যাচ্ছে, তারই অংশ হিসেবে এই মুভি দেখা। সমীক্ষাটির নাম দেওয়া হয়েছে ’হরর মুভি হার্ট রেট অ্যানালিস্ট’। অর্থাৎ ভূতের সিনেমা দেখার সময় সাধারণ মানুষের হৃৎস্পন্দন কেমন থাকে তা মূল্য়ায়ন করবে সংস্থাটি। অক্টোবর মাসেই শুরু হবে এই সমীক্ষা।

    সংস্থাটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের হাতে পরিয়ে দেওয়া হবে ’ফিটবিট’। এরপর স্টপওয়াচের মাধ্যমে তার হৃৎস্পন্দন মূল্যায়ন করা হবে।

    যে ১৩টি ছবি অংশগ্রহণকারীকে দেখতে হবে সেগুলো হলো- Saw, Amityville Horror, A Quiet Place, A Quiet Place Part 2, Candyman, Insidious, The Blair Witch Project, Sinister, Get Out, The Purge, Halloween (2018), Paranormal Activity এবং Annabelle।

    অংশগ্রহণকারীকে ৯ অক্টোবর থেকে ১৮ অক্টোবরের মধ্যে এই ১৩টি সিনেমা দেখে শেষ করতে হবে।

    এন-কে

  • ‘গোল্ডেন ফুট’ পুরস্কার পেলেন রোনাল্ডো

    ‘গোল্ডেন ফুট’ পুরস্কার পেলেন রোনাল্ডো

    এবার বছরের অধিকাংশ পুরস্কার হাত ফসকে গেছে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর। তাকে ও লিওনেল মেসিকে পেছনে ফেলে ফিফা-২০২০ বর্ষসেরা পুরস্কার নিজের করে নিয়েছেন বায়ার্ন মিউনিখের পোলিশ স্ট্রাইকার রবার্ট লেওয়ানডস্কি।

    তবে বছরের শেষ দিকে একটি পুরস্কার জুটেছে জুভেন্টাসের পর্তুগিজ তারকার কপালে। ২০২০ সালের ‘গোল্ডেন ফুট’ পুরস্কার পেলেন সিআর সেভেন।

    ২০ ডিসেম্বর রাতে পুরস্কারের ট্রফি হাতে পেলেন রোনাল্ডো।

    এবার রোনাল্ডোর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন লিওনেল মেসি, রবার্ট লেওয়ানডস্কি, নেইমার, মোহামেদ সালাহ, সার্জিও রামোস, জর্জিও চিয়েল্লিনি, সার্জিও আগুয়েরো, জেরার্ড পিকে এবং আর্তুরো ভিদাল।

    আর ফুটবলের এই ৯ তারকাকে পেছনে ফেলে পুরস্কারটি জিতে নেন রোনাল্ডো।

    পুরস্কারপ্রাপ্তির পর এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে নিজেই ভক্তদের জানিয়েছেন সেই সুখবর।

    ইনস্টাগ্রাম পোস্টে ৩৫ বছর বয়সী রোনাল্ডো লিখেছেন, ‘আমাকে ভোট দেয়ার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের সমর্থকদের আন্তরিক ধন্যবাদ। গোল্ডেন বুট পুরস্কার জিতে ফুটবলের সর্বকালের সেরাদের সঙ্গে অমর হতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি।’

    উল্লেখ্য, ‘ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নস ক্লাব’ নামের একটি সংগঠন ২৮ বছরের বেশি বয়সী সফল খেলোয়াড়দের ‘গোল্ডেন ফুট’ পুরস্কার প্রদান করে। রোনাল্ডোর আগে আরও ১৭ জন এ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

    তারা হলেন– রবার্তো ব্যাজ্জিও (২০০৩), পাভেল নেদভেদ (২০০৪), আন্দ্রেই শেভচেঙ্কো (২০০৫), রোনালদো নাজারিও (২০০৬), আলেসান্দ্রো দেল পিয়েরো (২০০৭), রবার্তো কার্লোস (২০০৮), রোনালদিনহো (২০০৯), ফ্রান্সেসকো টট্টি (২০১০), রায়ান গিগস (২০১১), জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ (২০১২), দিদিয়ের দ্রগবা (২০১৩), আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা (২০১৪), স্যামুয়েল ইতো (২০১৫), জিয়ানলুইজি বুফন (২০১৬), ইকার ক্যাসিয়াস (২০১৭), এডিনসন কাভানি (২০১৮) ও লুকা মড্রিচ (২০১৯)।

  • ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড’র গহণা নকল প্রমাণ করতে পারলে ১০ লক্ষ টাকা পুরস্কার!

    ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড’র গহণা নকল প্রমাণ করতে পারলে ১০ লক্ষ টাকা পুরস্কার!

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : বাংলাদেশের জুয়েলারি জগতে জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের নাম ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড। ক্রেতার হাতে আন্তজার্তিক মানসম্পন্ন ও অত্যাধুনিক ডিজাইনের জুয়েলারী পণ্য তুলে দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ জুয়েলারি শিল্পের সুনামধন্য এই প্রতিষ্ঠানটি। এক্সক্লুসিভ ডিজাইনের গহনা বিক্রির পাশাপাশি ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের রয়েছে বিক্রয়ত্তোর সেবা।

    ISO স্বীকৃত সুনামধন্য এ প্রতিষ্ঠানটির বাংলাদেশে ২২টি শোরুম রয়েছে। ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড গহনার মান ১০০% নিশ্চয়তা দিয়ে বিক্রয় করে থাকে। প্রতি ৩ মাস পর পর বিদেশী টিম দ্বারা গহনার মান নিশ্চিত করা হয় ও GIA ও IGI সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।

    ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের রিটার্ন পলিসি বিশ্বস্বীকৃত এবং সারা বছর যেকোনো সময় গ্রাহকদেরকে প্রোডাক্ট রিটার্ন করার সুযোগ প্রদান করে থাকে। সেইসঙ্গে বিক্রিত সব প্রোডাক্টের ইনস্ট্যান্ট ক্যাশ ব্যাকের সুবিধাও দেয়া হয়।

    ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের পক্ষ থেকে বছরে ৪টি ফ্রি এক্সচেঞ্জ অফার দেওয়া হয় যার মাধ্যমে গ্রাহকগণ তাদের পুরাতন ডায়মন্ডের গহনা কোন প্রকার কর্তন ছাড়াই পরিবর্তন করে নতুন গহনা কিনতে পারেন। শতভাগ রি-সেল ভ্যালু নিশ্চিত করার মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে প্রোডাক্ট বিক্রি করে থাকে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড।

    ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের প্রতিটি শোরুমে আন্তর্জাতিক মানের ডায়মন্ড টেস্টার মেশিনের মাধ্যমে প্রতিটি ডায়মন্ড গহণার মান নিশ্চিত করে GIA ও IGI এর আন্তর্জাতিক সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।

    প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন জানান, বিগত ১৫ বছর যাবৎ বিশ্বস্ততার সাথে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড গ্রাহকদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে। গ্রাহকদের ভালোবাসা এবং অনুপ্রেরণায় প্রতিষ্ঠানটি আগামীতে আরো এগিয়ে যেতে চায়।

    কোনো ব্যক্তি ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের গহনা, পৃথিবীর যে কোন দেশে টেস্টের মাধ্যমে নকল প্রমাণ করতে পারলে তাকে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর পক্ষ থেকে ১০ লক্ষ্য টাকা পুরস্কার ঘোষণা করার কথা জানিয়েছেন তিনি।

  • এতিমদের জন্য ৬০০ দিরহাম পাঠিয়ে পুরষ্কার পেলেন ১ লক্ষ দিরহাম

    এতিমদের জন্য ৬০০ দিরহাম পাঠিয়ে পুরষ্কার পেলেন ১ লক্ষ দিরহাম

    ওবায়দুল হক মানিক, আরব আমিরাত থেকে: আরব আমিরাতে একজন মহিলা প্রতি মাসে চারটি অভাবী এবং এতিম পরিবারের সাহায্যের জন্য অর্থ পাঠাতেন। তবে এইবার ৬০০ দিরহাম রেমিটেন্স পাঠালে মানি এক্সচেঞ্জ কেন্দ্রের ড্রতে এক লক্ষ দিরহাম পুরষ্কার জিতেন তিনি । ফাতিমা আল মাজরূই কখনই আশা করেনি যে তার দাতব্য কাজটি একদিন তাকে একটি বড় পুরষ্কার দেবে।

    ভদ্রমহিলার ভাগ্য তার প্রতি আলোকিত হওয়ায় তিনি এই অর্থটি ভাল কাজে লাগানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি বলেন “আমি ১০০,০০০ দিরহাম নগদ পুরষ্কার পেয়ে খুব আনন্দিত। এটি যখন হয়েছিল তখন আমার আনন্দ অবর্ণনীয় কারণ এই অর্থ আমাকে আরও বেশি দরিদ্র পরিবারগুলিকে, বিশেষ করে এতিমদের – শিক্ষামূলক সহায়তা করতে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সহায়তা করবে,” ।

    আল আনসারী এক্সচেঞ্জের মোবাইল অ্যাপ
    প্রচারমূলক প্রচারে আল মাজারোই প্রথম ইমিরতী মহিলা যিনি একটি বড় পুরষ্কার পেয়েছিলেন। তিনি ৬০০ দিরহাম ট্রান্সফার করতে অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহারেরপরে তাকে দুটি ড্রয়ের জন্য যোগ্যতা অর্জনের পরে দুটি বড় পুরষ্কারের মধ্যে একটি জিতেলেন।

    তিনি বলেছেন “আমি আল আনসারী এক্সচেঞ্জকে পুরস্কারের জন্য এবং গ্রাহকদের একটি সহজ এবং নমনীয় স্মার্ট অ্যাপ্লিকেশন সরবরাহ করার জন্য ধন্যবাদ জানাতে চাই।অ্যাপ্লিকেশনটি আমার মতো গ্রাহকদের যে কোনও জায়গায় এবং যে কোনও সময় অর্থ স্থানান্তর এবং প্রেরণে সক্ষম করেছে,” ।

    যদিও তিনি আল আনসারি এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে অর্থ পাঠাচ্ছেন, তিনি মাত্র ছয় মাস আগে অ্যাপটি ব্যবহার শুরু করেছেন।