Tag: ফল

  • উপসর্গ নিয়ে চট্টগ্রামে মারা যাওয়া ২জনের শরীরে করোনা অস্তিত্ব মেলেনি

    উপসর্গ নিয়ে চট্টগ্রামে মারা যাওয়া ২জনের শরীরে করোনা অস্তিত্ব মেলেনি

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : করোনা ভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে চট্টগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় যে দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে তাদের নমুনা পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ এসেছে। পরীক্ষার পর দুজনের কারো শরীরে করোনার অস্তিত্ব ধরা পড়েনি।

    গতকাল ৬ এপ্রিল সোমবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন সেখ ফজলে রাব্বি।

    তিনি বলেন, রবিবার বিকালে করোনা উপসর্গ শ্বাসকষ্ট নিয়ে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি হয় সীতাকুণ্ডের মুক্তিযুদ্ধ কমান্ডার আমিন উল্লাহ (৬০)। সোমবার বিকেল ৩টার কিছু পরে আইসোলেশন ওয়ার্ডেই তার মৃত্যু হয়।

    এর আগে রোববার সন্ধ্যায় গলা ব্যাথা ও সর্দি-কাশি নিয়ে আনেয়ারা থেকে আসা এক রোগী চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে আইসোলেশনে ভর্তি হয়। চিকিৎসাধিন অবস্থায় একইদিন রাতে যুবকটির মৃত্যু হয়।

    তিনি বলেন, দুজনের নমুনা পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রামের ফৌজদারহাটে অবস্থিত বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজে (বিআইটিআইডি) পাঠানো হয়েছিলো।

    সেই ফলাফল সোমবার (০৬ এপ্রিল) রাত ১০ টার দিকে জানানো হয়েছে। তাদের কারও শরীরেও করোনার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।

    ২৪ঘণ্টা/ আর এস পি

  • শীতে ডায়াবেটিস রোগীরা যে ৬টি ফল খাবারের তালিকায় রাখবেন

    শীতে ডায়াবেটিস রোগীরা যে ৬টি ফল খাবারের তালিকায় রাখবেন

    অনেকগুলি খাবার রয়েছে যা ডায়াবেটিসের নির্দিষ্ট ডায়েট থেকে সীমাবদ্ধ। ডায়াবেটিস দেহে গ্লুকোজ সঠিকভাবে প্রক্রিয়াজাতকরণে অসুবিধা সৃষ্টি করে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা অস্বাভাবিক স্পাইকের দিকে পরিচালিত করে।

    চিকিৎসকরা ডায়াবেটিস রোগীদের চিনিযুক্ত খাবার গ্রহণ না করার জন্য পরামর্শ দেন। এই চিনি যুক্ত খাবার থেকে বিরত থাকার জন্য অনেকে ফল খাওয়া থেকেও বিরত থাকেন।

    তবে মজার কথা হচ্ছে কিছু ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দুর্দান্ত বলে বিবেচিত হয় এবং এটিকে পরিমিতরূপে ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।

    শীতকালে মৌসুমী ফলগুলো বাজারে সয়লাভ হয়ে পড়ে। আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগী হন তবে আপনার অবশ্যই জানা উচিত যে এই শীতের মৌসুমে কোন ফলটি বাছাই করা উচিত।

    ১.কমলা
    কমলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। কমলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার মতো বিপাকীয় চিহ্নগুলোকে তাদের সর্বোত্তম স্তরে বাধা দিতে পারে।
    ২.নাশপাতি
    নাশপাতিতে নিম্ন গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে। এটি শরীর কতটা দ্রুত খাদ্যকে গ্লুকোজে রূপান্তর করে তার পরিমাপ করে। বলা হয়ে থাকে যে, নাশপাতিগুলোর ত্বক দুর্দান্ত পুষ্টির মূল্য এবং উচ্চ রক্তে শর্করার মাত্রা পরিচালনা করতে বিশেষভাবে উপকারী।
    ৩.পেয়ারা
    এই ফলের একটি উল্লেখযোগ্য পুষ্টি প্রোফাইল রয়েছে। এটিতে পটাশিয়াম বেশি এবং সোডিয়াম কম। এটি ফাইবার এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, এবং কম গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে।
    ৪.কিউই
    এই সবুজ ফলটি অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্যগুলির সদৃশতায় ভরা। এটি ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ, এটি আপনার ডায়েটের নিখুঁত সংযোজন করে তোলে।
    ৫.আপেল
    এই ফলের মধ্যে অ্যান্টোসায়ানিন নামে একটি বিশেষ ধরণের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে যা রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করতে এবং দেহের বিপাকীয় ভারসাম্যকে উন্নত করে তার স্তরটি পরীক্ষা করতে সহায়তা করে।
    ৬.আঙ্গুর
    আঙ্গুর একটি শীতকালীন মজাদার ফল যা রক্তে শর্করার পরিচালনায় উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। ফলের মধ্যে রেসিভেরট্রোল নামক একটি ফাইটোকেমিক্যাল থাকে যা দেহের ইনসুলিন নিঃসরণের ক্ষমতাকে উন্নত করতে সহায়তা করে।