Tag: ফাইজার

  • ফাইজারের টিকা বন্ধ হচ্ছে ২৮ ফেব্রুয়ারি

    ফাইজারের টিকা বন্ধ হচ্ছে ২৮ ফেব্রুয়ারি

    প্রাপ্ত বয়স্কদের ফাইজারের করোনা টিকা প্রয়োগ সাময়িকভাবে বন্ধ করছে সরকার। পরবর্তী সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে এ টিকা আর দেওয়া হবে না। তবে শিশুদের জন্য রাখা ফাইজারের টিকা দেওয়া হবে।

    বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা পোস্টকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকা শাখার পরিচালক ডা. সাইদুজ্জামান।

    জানা যায়, সরকারের কাছে মজুদ থাকা টিকার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে নতুন টিকা আসা মাত্রই আবারও টিকা কার্যক্রম শুরু হবে।

    এ বিষয়ে ডা. সাইদুজ্জামান বলেন, করোনার তৃতীয় ও চতুর্থ ডোজে ফাইজারের টিকা দেওয়া হচ্ছে। তবে, আমাদের হাতে মজুদ থাকা ফাইজারের টিকাগুলোর মেয়াদ আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়ে যাবে। এই কারণে ২৭ ফেব্রুয়ারির পর নতুন করে কাউকে টিকা দেওয়া হবে না।

    সাইদুজ্জামান বলেন, শিশুদের জন্য যেসব ফাইজারের টিকা আছে, সেগুলোর মেয়াদ আরও অনেকদিন আছে। যে কারণে শিশুদের টিকা কার্যক্রমে কোন সমস্যা হবে না।

  • ফাইজারের আরও ২৫ লাখ ডোজ টিকা আসছে

    ফাইজারের আরও ২৫ লাখ ডোজ টিকা আসছে

    ফাইজার-বায়োএনটেকের তৈরি আরও ২৫ লাখ ডোজ করোনার টিকা দেশে আসছে। ন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি কার্গোবাহী উড়োজাহাজ যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে টিকার এই চালান নিয়ে সোমবার রাত সোয়া ১০টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।

    স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. মাইদুল ইসলাম প্রধান জানান, কোভ্যাক্সের আওতায় এই টিকা পাচ্ছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত রবার্ট আর্ল মিলার, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমসহ স্বাস্থ্য খাতের অন্য কর্মকর্তারা টিকার চালান বুঝে নিতে বিমানবন্দরে থাকবেন।

    কোভ্যাক্সের আওতায় গত ৩১ মে প্রথম চালানে এক লাখ ৬২০ ডোজ ফাইজারের টিকা বাংলাদেশে আসে। ১ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় চালানে আসে আরও ১০ লাখ তিন হাজার ৮৬০ ডোজ টিকা। এরপর এবার ২৫ লাখ টিকা পৌঁছালে দেশে আসা ফাইজারের টিকার মোট পরিমাণ হবে ৩৬ লাখ চার হাজার ৪৮০ ডোজ। গত ২১ জুন দেশে ফাইজারের টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু হয়। সংরক্ষণ আর পরিবহনে জটিলতার কারণে প্রাথমিকভাবে কেবল ঢাকায় বাছাই করা কয়েকটি কেন্দ্রে এই টিকা দেওয়া হয়।

    এন-কে

  • আরও ১০ লাখ ডোজ টিকা আসছে ৩০ আগস্ট

    আরও ১০ লাখ ডোজ টিকা আসছে ৩০ আগস্ট

    ফাইজার-বায়োএনটেকের ১০ লাখ ডোজ করোনা টিকা আগামী ৩০ আগস্ট দেশে আসছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম প্রধান।

    মঙ্গলবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ তথ্য জানান।

    মাইদুল ইসলাম প্রধান জানান, আগামী ৩০ আগস্ট সন্ধ্যা ৭.১৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাতার এয়ারওয়েজের মাধ্যমে আমেরিকার উপহার কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটিজের আওতায় ফাইজারের আরও ১০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দেশে এসে পৌঁছাবে।

    এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ও আমেরিকার রাষ্ট্রদূত আর. মিলার বিমানবন্দরে উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন।

    উল্লেখ্য, সোমবার (২৩ আগস্ট) দুপুরে মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সেপ্টেম্বরেই আমেরিকা থেকে আরও ৬০ লাখ ডোজ ফাইজার ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে বলে এক অনানুষ্ঠানিক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে জানিয়েছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সেই ৬০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিনের অংশ হিসেবে আগামী ৩০ আগস্ট সন্ধ্যায় এই ১০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দেশে আসছে। ক্রমান্বয়ে আরও ৫০ লাখ ডোজ ফাইজারের ভ্যাকসিন সেপ্টেম্বরের মধ্যেই দেশে পৌঁছাবে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

    এর আগে গত ৩১ মে কোভ্যাক্স থেকে ফাইজারের এক লাখ ৬২০ ডোজ টিকা দেশে পৌঁছায়। ওইদিন রাত ১১টা ১৫ মিনিটের দিকে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের ইকে-৫৮২ ফ্লাইটে টিকাগুলো দেশে পৌঁছে।

  • দেশে ফাইজারের টিকা ব্যবহারের অনুমোদন

    দেশে ফাইজারের টিকা ব্যবহারের অনুমোদন

    করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে ফাইজারের তৈরি টিকা ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর। বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

    এতে বলা হয়, দেশে জরুরি ব্যবহারের জন্য চতুর্থ টিকা হিসেবে ফাইজারের এ টিকার অনুমোদন দেওয়া হলো। আগামী ২ জুন ১ লাখ ৬ হাজার ডোজ ফাইজার ভ্যাকসিন বাংলাদেশে আসার কথা রয়েছে।

    স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের পক্ষ থেকে গত ২৪ মে স্টিকার ইমারজেন্সি ইউজ অথরাইজেশনের জন্য আবেদন করা হয়।

    আবেদনের প্রেক্ষিতে অধিদপ্তরের ভ্যাকসিন দেওয়ার (ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে সিএমসি পার্ট রেগুলারিটি স্ট্যাটাস) পর্যবেক্ষণ করে ২৫ মে পাবলিক হেলথ ইমার্জেন্সির ক্ষেত্রে ওষুধ ইনভেস্টিগেশনাল ভ্যাকসিন এবং মেডিকেল ডিভাইস মূল্য নির্ধারণ কমিটির মতামতের জন্য উপস্থাপন করা হয়।

    কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ২৭ মে টিকার অনুমোদন প্রদান করে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।

    এর আগে, ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের কোভিশিল্ড, রাশিয়া উৎপাদিত স্পুতনিক ও চীনের সিনোফার্মের টিকার জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেয় ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।

    যুক্তরাজ্যে গত বছরের ২ ডিসেম্বর, যুক্তরাষ্ট্রে ১১ ডিসেম্বর ও ২১ ডিসেম্বর ইউরোপীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফাইজারের করোনা টিকা ব্যবহারের অনুমোদন দেয়।