Tag: ফুটবল

  • ফুটবলের উন্নয়নে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে সরকার : প্রধানমন্ত্রী

    ফুটবলের উন্নয়নে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে সরকার : প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও ফুটবল জনপ্রিয় খেলা। এই খেলা প্রসারের লক্ষ্যে সরকার সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে।

    শনিবার (১৩ জুলাই) বিকেলে বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে শেখ হাসিনা আন্তঃব্যাংক ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

    শেখ হাসিনা বলেন, আমার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফুটবল খেলতেন, আমার ভাই শেখ কামাল ও শেখ জামালও ফুটবল খেলতেন। এখন আমাদের নাতি নাতনীরাও ফুটবল খেলছে। দেশের এই জনপ্রিয় খেলার উন্নতির লক্ষ্যে সব ধরনের সহযোগিতা সরকার অব্যাহত রাখবে।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেকে খেলাধুলার মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরেন। খেলাধুলার মাধ্যমে প্রতিযোগিতার চর্চা গড়ে ওঠে। এতে নিজেকে দেশের জন্য যোগ্য করে গড়ে তোলা যায়। বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, খেলাধুলার মাধ্যমে নিজেকে দেশের জন্য প্রস্তুত করে তোলা যায়। এ জন্য প্রত্যেক উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম গড়ে তোলা হচ্ছে। সময় পেলে আমি নিজেও ফুটবল খেলা উপভোগ করি।

    এই আয়োজনের জন্য বিএবিকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা এগুলোর পৃষ্ঠপোষকতা না করলে হয় না। এমন আয়োজনের মাধ্যমে ভালো খেলোয়াড় তৈরি হবে, যাতে করে দেশের ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হতে পারে বিশ্ব-পরিমণ্ডলে।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছোটবেলা থেকে খেলাধুলা ঠিক মতো না করলে কীভাবে চলবে? এজন্য প্রত্যেক উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম করে দিচ্ছি। একদিন আমাদের খেলোয়াড়রাও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পারদর্শিতা দেখাবে।

    তিনি বলেন, খেলাধুলার মাধ্যমে প্রতিযোগিতার চর্চাও গড়ে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধের সময়ও ফুটবল খেলা হয়েছে। এছাড়া আমার দাদা ফুটবল খেলতেন, বাবাও খেলতেন, ছোট ভাইয়েরা খেলত, এখন নাতিরাও দেখছি ফুটবলই খেলে। ভোরে নামাজ পড়ার পর সময় পেলে নিজেও ফুটবল খেলা দেখি।

  • মাদামবিবিরহাটস্থ চেয়ারম্যান ঘাটা প্রিমিয়ার ফুটবল লীগের ফাইনাল খেলা সম্পন্ন

    মাদামবিবিরহাটস্থ চেয়ারম্যান ঘাটা প্রিমিয়ার ফুটবল লীগের ফাইনাল খেলা সম্পন্ন

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি: তরুণ প্রজন্মকে মাদকাসক্তি এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আসক্তি থেকে দূরে রাখতে সবাইকে খেলাধুলায় বেশি করে সম্পৃক্ত করতে সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারী ইউনিয়নের মাদামবিবিরহাটস্থ চেয়ারম্যান ঘাটা ফুটবল এসোসিয়েশনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত “চেয়ারম্যান ঘাটা প্রিমিয়ার ফুটবল লীগের ফাইনাল খেলা সম্পন্ন হয়েছে।

    শুক্রবার বিকালে মাদামবিবিরহাটস্থ সাগর পাড় মাঠে অনুষ্ঠিত ফাইনালে অংশ নেয় চেয়ারম্যান ঘাটা নাইট রাইডার্স বনাম চেয়ারম্যান ঘাটা ফ্যালকন একাদশ। নির্ধারিত সময়ে খেলা গোলশূন্য ড্র হলে ট্রাইবেকারে গড়ায়। এতে নাইট রাইডার্স ৪-২ গোলে ফ্যালকন একাদশকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। খেলায় ম্যান অব দ্যা ম্যাচ নির্বাচিত হন রনি এবং সেরা গোলকিপার হন মোঃ জাবেদ। টুর্ণামেন্টে ৬টি দল অংশ নেয়।

    ফাইনালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে চ্যাম্পিয়ন ও রানারআপ দলের হাতে ট্রপি এবং প্রাইস মানি তুলে দেন ই এন ট্রেডার্সের এমডি ইমরান হোসেন লিটন। মোঃ সাহেদ এর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাফের ট্রেডিং এর এমডি জাবের কাইসার, ইউপি সদস্য কামরুল আজম মানিক, সীতাকুণ্ড উপজেলা তাঁতী লীগের সদস্য সচিব, ব্যাংকার গিয়াস উদ্দিন টিটু, ব্যবসায়ী মোঃ নাছিম, মোঃ নুরুউদ্দিন, আরাফাত রহমান রুবেলসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

  • প্রত্যেক জায়গায় খেলার মাঠ রাখতে হবে : ফজলে করিম

    প্রত্যেক জায়গায় খেলার মাঠ রাখতে হবে : ফজলে করিম

    বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও রাউজানের সাংসদ এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী বলেছেন, প্রত্যেক জায়গায় খেলার মাঠ রাখতে হবে। হাউজিং কিংবা অন্য কোনো আবাসিক স্থান হোক, খেলার মাঠ রাখতেই হবে। শিশু কিশোরদের সঠিকভাবে চিত্ত বিনোদন ও খেলাধুলার ব্যবস্থা করতে হবে। খেলার জায়গায় খেলা হবে,পড়ার জায়গায় পড়া হবে, ব্যবসার জায়গায় ব্যবসা হবে।

    সোমবার (২৪ জুলাই) অনুষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্ত:কলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩ এর চট্টগ্রাম জেলা পর্যায়ের ফাইনাল খেলার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। পলোগ্রাউন্ড মাঠে ক্রিকেট, ফুটবল ও হকির জন্য আলাদা জায়গা নির্ধারণ করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন তিনি।

    অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান।

    সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, চট্টগ্রামের ১৯১ টি ইউনিয়নে খেলার মাঠ নির্মাণ করা হচ্ছে, সমাজ থেকে নানা রকম অসংগতি থেকে দূরে থাকার জন্য খেলাধুলার বিকল্প নেই, তাই আরও বেশি খেলার সুযোগ করে দিতে ভবিষ্যতে আরও টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হবে।

    সিজেকেএস নির্বাহী সদস্য হাসান মুরাদ বিপ্লব এর সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো: আবদুল মালেক, সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: শাহাদাত হোসেন, আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: ইসতিয়াক ইমন,রাউজান উপজেলা চেয়ারম্যান ও সিজেকেএস ভাইস চেয়ারম্যান এহসানুল হায়দার চৌধুরী বাবুল, চসিক কাউন্সিলর ও ফুটবল খেলোয়াড় কল্যাণ সমিতির সভাপতি নেছার উদ্দিন মঞ্জু, সিজেকেএস ভাইস প্রেসিডেন্ট লায়ন দিদারুল আলম, সিজেকেএস যুগ্ম সম্পাদক মো: আমিনুল ইসলাম, মো: মশিউর রহমান চৌধুরী, সিডিএফএ সভাপতি এস এম শহীদুল ইসলাম, সিজেকেএস নির্বাহী সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাসেম, আ ন ম ওয়াহিদ দুলাল, জি এম হাসান, প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য, চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া অফিসার ও টুর্নামেন্ট সদস্য সচিব হারুন অর রশিদ, সিডিএফএ নির্বাহী সদস্য কাজী জসিম উদ্দিন, সিজেকেএস কাউন্সিলর প্রবীন কুমার ঘোষ, আলী হাসান রাজু, মাকসুদুর রহমান বুলবুল, সাইফুল্লাহ খান, সুমন দে, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ক্রীড়া সম্পাদক সোহেল সরওয়ার, সিডিএফএ যুগ্ম সম্পাদক সালাউদ্দিন জাহেদ, মাদারবাড়ী শোভনীয়া ক্লাবের সম্পাদক মোশাররফ হোসেন লিটন, মুক্তকণ্ঠের সম্পাদক মো আশরাফুজ্জামান,ফিজিও মো:আবু হানিফ।

    ফাইনাল খেলায় সীতাকুণ্ড ডিগ্রী কলেজ ১-০ গোলে আনোয়ারা মেরিন একাডেমি স্কুল এন্ড কলেজকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়।টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় পুরস্কার লাভ করেন সীতাকুণ্ড ডিগ্রী কলেজের আমজাদ হোসেন, সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার লাভ করেন সীতাকুণ্ড ডিগ্রী কলেজের সাজ্জাদুল ইসলাম। এই দুই কলেজ চট্টগ্রাম বিভাগীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছে।

  • অবসরের ঘোষণা দিলেন পিকে

    অবসরের ঘোষণা দিলেন পিকে

    চার বছর আগে যেমন বিস্ময় জাগিয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় বলেছিলেন, ঠিক তেমনি আচমকাই বুটজোড়া তুলে রাখার ঘোষণা দিলেন জেরার্দ পিকে। বার্সেলোনার স্প্যানিশ ডিফেন্ডার জানালেন, আগামী শনিবার লা লিগায় আলমেরিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি কাম্প নউয়ে তার শেষ।

    সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বৃহস্পতিবার ভিডিও বার্তায় এই ঘোষণা দেন ৩৫ বছর বয়সী পিকে।

    “আমি সবসময় বলেছি, বার্সার পর (আমার ক্যারিয়ারে) আর কোনো দল থাকবে না এবং সেটাই হবে।”

    বার্সেলোনার একাডেমিতে বেড়ে ওঠা পিকে ২০০৪ সালে যোগ দেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে। ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে চার বছরের অধ্যায়ে একটি করে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, প্রিমিয়ার লিগ ও কমিউনিটি শিল্ড জয়ের স্বাদ পান তিনি। ২০০৮ সালে ফেরেন কাম্প নউয়ে।

    কাতালান দলটির হয়ে প্রায় দেড় দশকে তিনি খেলেছেন ৬১৫ ম্যাচ। গোল করেছেন ৫২টি। তিনটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, আটটি লা লিগা, সাতটি কোপা দেল রে-সহ জিতেছেন মোট ৩০টি শিরোপা।

    ২০১৮ সালে আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় বলে দেওয়ার আগে স্পেনের হয়ে তিনি জেতেন ২০১০ বিশ্বকাপ ও ২০১২ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ।

    ফুটবলকে বিদায় বলার এখনই সঠিক সময় বলে মনে করছেন পিকে। ভবিষ্যতে অন্য কোনো ভূমিকায় কাম্প নউয়ে ফেরার আশাও ব্যক্ত করেন তিনি।

    “ফুটবল আমাকে সবকিছু দিয়েছে। বার্সা আমাকে সবকিছু দিয়েছে। ভক্তরা আমাকে সবকিছু দিয়েছে। এখন যেহেতু সেই শিশুটির (তিনি নিজে) সব স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, আমি আপনাদের বলতে চাই, এই যাত্রা এখনই শেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”

    “আপনারা আমার সম্পর্কে জানেন, শিগগিরই বা পরে কখনও আমি ফিরে আসব। বার্সা দীর্ঘজীবী হোক।”

    বার্সেলোনা এই মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছে, টানা দ্বিতীয়বারের মতো। লা লিগায় পয়েন্ট টেবিলে দ্বিতীয় স্থানে আছে শাভি এরনান্দেসের দল।

    গত জুনে পিকে তার সঙ্গী ও জনপ্রিয় পপ গায়িকা শাকিরার সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন। তাদের দুটি সন্তান রয়েছে।

    ২৪ঘণ্টা/এনআর

  • এশিয়ান আবাসিক স্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টে কর্ণফুলী দল চ্যাম্পিয়ন

    এশিয়ান আবাসিক স্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টে কর্ণফুলী দল চ্যাম্পিয়ন

    লেখাপড়ার পাশাপাশি ছাত্রদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে চট্টগ্রামের অন্যতম বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এশিয়ান আবাসিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ ছাত্রদেরকে বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ করে এশিয়ান ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন করে।

    উক্ত টুর্নামেন্টে সর্বশেষ ফাইনাল খেলায় কর্ণফুলী ফুটবল দল সাঙ্গু ফুটবল দলকে ১-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।

    বিজয়ী দলের হাতে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি ও পরাজিত দলের হাতে রানার্আপ ট্রফি তোলে দেন প্রধান অতিথি রাউজান উপজেলার ভাইস -চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ ও বিশেষ অতিথি কফিল উদ্দিন। উদ্বোধক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বহদ্দারহাট কাঁচা বাজার সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব জানে আলম। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ প্রফেসর আলী হোছাইন, উপাধ্যক্ষ লায়ন এইচ এম ওসমান সরওয়ার ও মোঃ আজম। ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করেন মোঃ ইউনুস।

    ম্যাচ সেরা ও সেরা গোলদাতা নির্বাচিত হয় ফয়সাল(৭ম শ্রেণি)। সেরা কোচ নির্বাচিত হন শিক্ষক শহিদুল আলম। চ্যাম্পিয়ন দল কর্ণফুলীর পক্ষে অংশগ্রহণ করে আরিফ (ক্যাপ্টেন), রিদুয়ান(সহকারী ক্যাপ্টেন)নাঈম, নিলয়, হৃদয় আইছ, সালমান, ফয়সাল, রায়হান, ইরফান, জাদিদ, মারুফ, আইয়ুস, সাইফ, খলিল ও ইফতি। কোচ এর দায়িত্ব পালন করেন শিক্ষক মো: মামুন।

    রানার্স আপ দলের পক্ষে অংশগ্রহণ করেন শহিদুল ইসলাম (ক্যাপ্টেন), রায়হান (সহকারী ক্যাপ্টেন), জুবাইর, সামির, আবদুল্লাহ, কামরুল, সাকিব, ইশফাক, শহিদ, সিকদার, রিজবী, আলিফ, রোহান, সামি ও মানজির। কোচের দায়িত্ব পালন করেন শিক্ষক শহীদুল আলম।

  • ৬০ বছর বয়সে ফুটবল খেলে রেকর্ড

    ৬০ বছর বয়সে ফুটবল খেলে রেকর্ড

    ৬০ বছর বয়সে ফুটবল মাঠ মাতাচ্ছেন! শুনে কি অবাক হচ্ছেন? অবাক করা হলেও সত্যি। এই বয়সেও যে মাঠে ফুটবল মাঠ মাতানো যায় সেটিই যেন প্রমাণ হলো। আর এই রেকর্ড গড়েছেন সুরিনামের ভাইস প্রেসিডেন্ট রনি ব্রান্সভিক।

    কনকাকাফ লিগের একটি ম্যাচে খেলতে মাঠে নেমে রেকর্ড গড়েছেন সুরিনামের ভাইস-প্রেসিডেন্ট রনি ব্রান্সভিক। রাজনৈতিক দায়িত্ব থেকে কিছু সময়ের জন্য মুক্তি পাওয়ার আশায় ৬০ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্লাব পর্যায়ের ম্যাচ খেলতে তিনি মাঠে নেমেছিলেন। মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) লিগে হন্ডুরাসের ক্লাব সিটি অলিম্পিয়ার বিপক্ষে মাঠে নেমেছিলেন তিনি। ইন্টার মোয়েনগোটাপের অধিনায়ক হিসেবে খেলেন তিনি। ক্লাবটির মালিকও তিনি।

    পুরো ৯০ মিনিটের ম্যাচে ব্রান্সভিক খেলেছেন ৫৪ মিনিটের মতো। তবে শেষ পর্যন্ত হারের তিক্ততা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে তার দলকে। হন্ডুরাসের ক্লাবটির কাছে ৬-০ গোলের বড় ব্যবধানে হেরেছে তারা। ব্রান্সভিক ৬১ নম্বর জার্সি গায়ে মাঠে নেমেছিলেন। ফরোয়ার্ড হিসেবেই খেলেন তিনি। ব্রান্সভিকের সঙ্গে তার ছেলে ডামিয়ানও নেমেছিলেন মাঠে।

    এদিকে পেশাদার ফুটবলে সবচেয়ে বেশি বয়সে মাঠে নামার রেকর্ডটি এর আগে করেছিলেন এজেলদিন বাহাদের। ৭৫ বছর বয়সী এই মিসরীয় পেশায় ছিলেন স্থপতি।

    ২০২০ সালের মার্চে মিসরের তৃতীয় বিভাগে ৬ অক্টোবর দলের হয়ে নেমে গোলও করেছিলেন এই বাহাদের। পরে অক্টোবরে নিজের ৭৫তম জন্মদিনের এক মাস আগে সবচেয়ে বেশি বয়সী ফুটবলার হিসেবে গিনেস বুকে নাম লিখিয়েছেন। বাহাদেরের সে ঘটনা রেকর্ড হলেও সেটি ছিল তৃতীয় স্তরের ফুটবল।

    তবে ইন্টার মোয়েনগোটাপে ও অলিম্পিয়ার ম্যাচটি ছিল মহাদেশীয় প্রতিযোগিতায়। ম্যাচ শেষে প্রতিপক্ষ দলের খেলোয়াড়দের ১০০ ডলার করে উপহারও দিয়েছেন ব্রান্সভিক।

    এন-কে

  • ফের অলিম্পিক ফুটবলে সোনা জিতলো ব্রাজিল

    ফের অলিম্পিক ফুটবলে সোনা জিতলো ব্রাজিল

    টোকিও অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনালে অতিরিক্ত সময়ে স্পেনকে ২-১ গোলে হারিয়ে সোনা জিতেছে ডিপেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। এর মধ্য দিয়ে টানা দুই অলিম্পিকে স্বর্ণপদক জিতলো দলটি।

    আজ শনিবার (৭ আগস্ট) বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে পাঁচটায় শুরু হওয়া পুরুষদের ফুটবল ফাইনালে ব্রাজিল ও স্পেনের ম্যাচটি অতিরিক্ত সময়ে গড়ায়। নির্ধারিত সময়ে ১-১ গোলে ড্র করে উভয় দল। পরে অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে খেলা গড়ায়।

    ১০৭তম মিনিটের সময় ম্যালকমের গোলে এগিয়ে যায় ব্রাজিল। সেটিই দলের জয় নিশ্চিত করে। এর আগে ২০‌১৬ সালে রিও অলিম্পিকে প্রথমবারের মতো স্বর্ণ জয়ের গৌরব অর্জন করে ব্রাজিল। সর্বোচ্চ পাঁচবার বিশ্বকাপ জিতলেও তার আগ পর্যন্ত স্বর্ণ জেতা হয়নি তাদের। নেইমারের নেতৃত্বে সেই আক্ষেপ ঘুচাতে সক্ষম হয় সেলেকাওরা।

    আজ নির্ধারিত সময়ে দুই দলই সমানভাবে প্রাধান্য বিস্তার করে খেলেছে। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে দানি আলভেসের এসিস্ট থেকে গোল করে ব্রাজিলকে এগিয়ে নেন কুনহার।

    দ্বিতীয়ার্ধের ৬১টি মিনিটে স্পেনকে সমতায় ফেরান রিয়াল সোসিয়েদাদের স্ট্রাইকার ও স্পেন জাতীয় দলের তারকা খেলোয়াড় মিকেল ওইয়ারসাবাল। অস্কার গিলের ক্রস থেকে দুর্দান্ত এক গোল করেন তিনি।

    এরপর ৮৪ ও ৮৭ মিনিটে দু’বার এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল স্প্যানিশরা। কিন্তু, প্রতিবারই বাধা হয়ে দাঁড়ায় ক্রসবার। বাকিটা সময় বারবার আক্রমণ করেছে ব্রাজিল।

    খেলা অতিরিক্ত সময়ে গড়ালে গোলের জন্য ব্রাজিল মরিয়া হয়ে উঠে। যার ফলাফল আসে ১০৭তম মিনিটে।

  • ফুটবল ইতিহাসের প্রথম বিলিয়নিয়ার রোনালদো

    ফুটবল ইতিহাসের প্রথম বিলিয়নিয়ার রোনালদো

    মাঠের খেলা বন্ধ, তাই বলে যে রেকর্ড গড়া বন্ধ থাকবে এমনটা মানতে যেন নারাজ পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। খেলা দিয়ে যেহেতু রেকর্ড গড়া সম্ভব নয়, তাই এবার নিজের ক্যারিয়ারের উপার্জন দিয়েই রেকর্ড গড়লেন তিনি।

    ফুটবল ইতিহাসের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে বিলিয়নিয়াল ক্লাব তথা ১০০ কোটি ডলার আয় করা ফুটবলার হলেন রোনালদো। চলতি মৌসুমে ১০৫ মিলিয়ন (সাড়ে ১০ কোটি) ডলার আয় করার মাধ্যমে শত কোটি ডলারের ক্লাবে প্রবেশ করেছেন রোনালদো।

    তার আগে ক্রীড়াবিদদের মধ্যে বিলিয়নিয়ার হয়েছেন কেবল চারজন- বাস্কেটবলে মাইকেল জর্ডান, গলফে টাইগার উডস, প্রো-বক্সিংয়ে ফ্লয়েড মেওয়েদার এবং ফর্মুলা রেসিংয়ে মাইকেল শুমাখার। এ তালিকার পঞ্চম এবং সবশেষ সদস্য হিসেবে নাম লেখালেন পর্তুগিজ তারকা।

    করোনাভাইরাসে কারণে চলতি মৌসুমে তুলনামূলক অনেক কমই আয় হয়েছে রোনালদোর। গত মৌসুমে তিনি শুধুমাত্র নিজ ক্লাব জুভেন্টাস থেকেই পেয়েছিলেন ১০৯ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু চলতি মৌসুমে এটি কমে দাঁড়িয়েছে ৪৬ মিলিয়ন ডলারে।

    তবে অন্যান্য ব্যক্তিগত ব্যবসা এবং বিজ্ঞাপনী চুক্তির মাধ্যমে ঠিকই অর্থবছরে ১০৫ মিলিয়ন ডলার জমা পড়েছেন রোনালদোর ব্যাংক একাউন্টে। যা তার ক্যারিয়ারের মোট আয়কে পৌঁছে দিয়েছে ১ হাজার মিলিয়ন ডলারে।

    বিলিয়নিয়ার হওয়ার পথে শুধুমাত্র ফুটবলীয় চুক্তি তথা দলবদলের টাকা এবং ক্লাব থেকে বেতন মিলিয়ে ৬৫০ মিলিয়ন ডলার আয় করেছেন রোনালদো। তার বাকি আয়ের পথ ছিল ব্যক্তিগত ব্যবসা এবং বিভিন্ন বিজ্ঞাপনী চুক্তি।

    শত কোটি ডলারের ক্লাবে নাম লেখালেও তবে চলতি বছর সর্বোচ্চ আয় করা ক্রীড়াবিদ নন রোনালদো। এ বছর সর্বোচ্চ ১০৬.৩ মিলিয়ন ডলার আয় করেছেন সুইজারল্যান্ডের টেনিস তারকা রজার ফেদেরার। এছাড়া রোনালদোর চির প্রতিদ্বন্দ্বী মেসির আয় ১০৪ মিলিয়ন ডলার।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ফুটবলকে আরো এগিয়ে নিতে চায় সরকার : প্রধানমন্ত্রী

    ফুটবলকে আরো এগিয়ে নিতে চায় সরকার : প্রধানমন্ত্রী

    ফুটবলকে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর সরকার দেশের ফুটবলকে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়।

    তিনি বলেন, ‘ফুটবল হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা-এটা হচ্ছে বাস্তবতা। কাজেই এই ফুটবল সামনে এগিয়ে যাক, সেটাই আমরা চাই।’

    প্রধানমন্ত্রী একইসঙ্গে খেলাধূলা ও সংস্কৃতি চর্চায় শিশুদের অধিকহারে যুক্ত রাখার মাধ্যমে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক এবং দুর্নীতির থেকে দূরে রেখে তাঁদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার তাঁর অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

    তিনি বলেন, ‘আমাদের শিশু-কিশোররা অত্যন্ত মেধাবী এবং আমরা এই মেধা বিকাশের সুযোগই করে দিতে চাই। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক এবং দুর্নীতি থেকে তাঁদের দূরে রেখে উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।’

    প্রধানমন্ত্রী শনিবার (২৯ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ছেলেদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোল্ডকাপ ফুটবল অনুর্ধ্ব-১৭ এবং মেয়েদের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ ফুটবল অনুর্ধ্ব-১৭ এর ফাইনাল খেলা উপভোগ শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণকালে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।

    লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্রীড়া এবং সংস্কৃতি চর্চা অপরিহার্য্য উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিশু-কিশোর এবং তরুণদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পায়, তাঁরা সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারে এবং মনও যথেষ্ট উদার হয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো দেশের জন্য গৌরব বয়ে নিয়ে আসতে পারে।’

    শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে ক্রীড়াক্ষেত্রে আমরা যথেষ্ট অগ্রগতি লাভ করেছি। এই অগ্রগতিকে আমাদের ধরে রাখতে হবে।’

    বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল অনুর্ধ্ব-১৭ ফুটবলে অতিরিক্ত সময়ে গোলে বরিশাল বিভাগ ২-১ গোলে চট্টগ্রাম বিভাগ দলকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। আর মেয়েদের বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল অনুর্ধ্ব-১৭ প্রতিযোগিতার ফাইনালে খুলনা বিভাগ দল ট্রাইবেকাওে ৪-৩ গোলে ঢাকা বিভাগ দেলকে হারিয়ে শিরোপা জয় করে। নির্ধারিত সময়ে খেলা ২-২ গোলে অমীমাংসিত ছিল।

    প্রধানমন্ত্রী চ্যাম্পিয়ন এবং রানার্স আপ দলকে ট্রফি এবং প্রাইজ মানি সহ খেলোযাড়দের হাতে ব্যক্তিগত পুরস্কারও তুলে দেন।

    যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

    এছাড়া, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো.আখতার হোসেন, বাংলাদেশে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত জোয়াও তাবারাজা ডি অলিভিয়েরা জুনিয়র,বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাহউদ্দিনসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, সরকারের পদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ এবং আমন্ত্রিত অতিথিগণ উপস্থিত ছিলেন।

    রাজধানীর বিভিন্ন স্কুল থেকে আগত শিক্ষার্থী সহ বিপুল সংখ্যক ক্রীড়ামোদী দর্শকও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

    এর আগে প্রধানমন্ত্রী স্টেডিয়ামে আসেন এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা গোন্ডকাপ ফুটবল ফাইনাল ম্যাচের খুলনা বিভাগ এবং ঢাকা বিভাগের মধ্যে অনুষ্ঠিত প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ দ্বিতীয়ার্ধ, অতিরিক্ত সময় এবং টাই বেকারের পুরো সময় ধরে ভিআইপি গ্যালারিতে বসে খেলা উপভোগ করেন।

    মেয়েদের খেলার মানোন্নয়নের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আগেও খেলা দেখেছি। কিন্তু এবারের খেলায় আমি দেখলাম আমাদের মেয়েরা অত্যন্ত চমৎকার খেলেছে। এতে আমি সত্যিই খুব আনন্দিত। কাজেই ফুটবলের আরো উন্নতি হোক।’

    তিনি বলেন, এইযে আজকে বিভিন্ন অনুর্ধ্ব দলগুলো উঠে আসছে তারাইতো আমাদের জাতীয় প্রতিযোগিতাগুলোতে খেলবে এবং এতে আমাদের খেলাধুলার উৎকর্ষতা যে অনেকগুণ বৃদ্ধি পাবে তাতে আর কোন সন্দেহ নাই।

    ‘প্রতিটি বাঙালি ছেলে-মেয়েকে আন্তর্জাতিক পরিন্ডলে সবধরনের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মানসিকতায় আমরা গড়ে তুলতে চাই,’ বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    স্বাধীনতার পর পরই জাতির পিতা এই ক্রীড়াক্ষেত্রটাকে আরো প্রসারিত করার উদ্যোগ নেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাঁর বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, দাদা শেখ লুৎফর রহমান এবং ভাই শেখ কামাল ও শেখ জামাল খেলাধূলার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন।

    শেখ কামাল আবাহনী ক্লাব প্রতিষ্ঠা করে দেশের ক্লাব ফুটবলকে আধুনিক পর্যায়ে উন্নীত করেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কাজেই আমিও একজন স্পোটর্স ফ্যামিলির সদস্য।’

    শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি খেলাধূলার জন্য বিভিন্ন সুযোগ সৃষ্টি করে দিচ্ছে।

    ‘প্রত্যেক জেলায় মিনি স্টেডিয়াম করে দিচ্ছি। এটার অর্থ হলো ১২ মাসই এখানে খেলাধূলা চলতে পারবে সে সুযোগটা আমরা করে দিচ্ছি। স্কুল-কলেজের লেখাপড়ায় যাতে কোন বিঘ্ন সৃষ্টি না হয় সেজন্যই এই ব্যবস্থা, ’যোগ করেন তিনি।

    প্রাথমিক থেকে অনুর্ধ্ব ১৭ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু এবং বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগামীতে আন্তঃকলেজ এবং আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতারও আয়োজন করবো। তাতে সুবিধা হবে, ছোট থেকেই যারা খেলছে তারা আরো সুযোগ লাভ করবে এবং খেলাধূলার মধ্যদিয়েই চরিত্র গঠন, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী এবং মেধা বিকাশের সুযোগ ঘটবে।

    তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আজকের ছেলে-মেয়েরাই আগামীতে বিশ্ব আসরে তাঁদের নিজস্ব আসন করে নিতে পারবে বলেই আামি বিশ্বাস করি।’

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল টুর্নামেন্টের বালকদের ফাইনালে বরিশাল ২-১ গোলে চট্টগ্রামকে হারিয়ে শেষ হাসি হেসেছে।

    নির্ধারিত সময়ের খেলা ১-১ গোলে শেষ হলে ছেলেদের ফাইনাল গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। বাড়িয়ে দেয়া সময়ে গোল করে বরিশালের ছেলেরা বাজিমাত করে।

    ৪৮ মিনিটে তৌহিদুলের গোলে চট্টগ্রাম এগিয়ে যায় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর পরপরই। রাশেদুল ইসলামের গোলে বরিশাল সমতায় ফেরে ৬৬ মিনিটে। বাকি সময় কোনো দল গোল করতে না পারলে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।

    অতিরিক্ত সময়ের ১১ মিনিটে বরিশালের গোলাম রাব্বী জয়সূচক গোল করেন।

    অন্যদিকে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন খুলনা বিভাগ টাইব্রেকারে জয়লাভ করে। নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয় ২-২ গোলে। অতিরিক্ত সময়ে কোন দল গোল করতে না পারলে শিরোপার নিষ্পত্তি হয় টাইব্রেকারে। ৪-৩ গোলে তাঁরা হারায় ঢাকা বিভাগকে।

    নির্ধারিত সময়ে রওশন আরার গোলে এগিয়ে যায় ঢাকা বিভাগ। কুরুশিয়া জান্নাতের গোলে সমতায় ফেরে খুলনা। প্রথমবারের মতো খুলনাকে এগিয়ে দেন উন্নতি খাতুন। কিন্তু শেষ দিকে গোল করে ম্যাচটাকে অতিরিক্ত সময়ে নিয়ে যান ঢাকার ফাহমিদা।

    সর্বোচ্চ গোলদাতা, সেরা গোলকিপার, ম্যান অবদি ম্যাচ এবং টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়দের হাতেও পুরস্কার তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

    খুলনার উন্নতি খাতুন সেরা খেলোয়াড় এবং সর্বোচ্চ গোলাদাতার পুরস্কার লাভ করেন।

    বরিশাল বিভাগের গোলাম রাব্বিকে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ অনুর্ধ্ব -১৭ বালকদের টুর্নামেন্টের শ্রেষ্ঠ খেলোয়াড় এবং সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী।

    ২০১৯ সালের ৩১ আগস্ট টুর্নামেন্ট দু’টোর লোগো এবং ট্রফি উন্মোচন করা হয় এবং ১ সেপ্টেম্বর টাঙ্গাইল জেলা স্টেডিয়ামে বালক ও বালিকা আসরের উদ্বোধনী খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

    টুর্নামেন্ট দু’টোতে উপজেলা পর্যায় থেকে বালকদের খেলা এবং জেলা পর্যায় থেকে বালিকাদের খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

    বালক বিভাগে উপজেলা পর্যায়ে ৪৮২৮টি, জেলা পর্যায়ে ৫৮১টি, বিভাগীয় পর্যায়ে ৬৮টি ও জাতীয় পর্যায়ে আটটি দলের ৯৮ হাজার ৭৩০ জন ফুটবলার অংশ নেন।

    অন্যদিকে বালিকা বিভাগের খেলায় জেলা পর্যায়ে ৫৮১টি, বিভাগীয় পর্যায়ে ৬৮টি ও জাতীয় পর্যায়ে আটটি দলে ১১ হাজার ৮২৬ জন ফুটবলার অংশ নেন।

  • ইউএনও কাপ ২০১৯ বিজয়ী সোনারপাড়া বাছাই একাদশ

    ইউএনও কাপ ২০১৯ বিজয়ী সোনারপাড়া বাছাই একাদশ

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের আয়োজনে ‘ইউএনও ফুটবল কাপ ২০১৯’ বিজয়ী হয়েছে সোনারপাড়া বাছাই একাদশ।

    আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এর সহযোগিতায় শুক্রবার বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় সফলভাবে শেষ হয়েছে এই আয়োজন।

    উখিয়া উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন থেকে ১০ টি দল এই টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছিল। সর্বশেষ শুক্রবার ফাইনাল ম্যাচে সোনারপাড়া বাছাই একাদশ ১-০ গোলে পাতাবাড়ি শৈলেরঢেবা বাছাই একাদশকে পরাজিত করে ইউএনও কাপ ২০১৯ জিতল।

    উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে অনুষ্ঠিত হয় এই ফুটবল প্রতিযোগিতা।

    ২০১৭ সালের আগস্ট থেকে পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ শরণার্থী জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দেওয়া উখিয়ার বাসিন্দাদের মধ্যে সামাজিক সংহতি এবং যুবসমাজকে নেতৃত্বদানে উৎসাহিত করতে সরকারের স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে। আইওএম-এর সহযোগী সংস্থা অ্যাকশন এইড বাংলাদেশও সহযোগীতা করে এই আয়োজনে।

    উখিয়ার ইউএনও মোঃ নিকারুজ্জামান সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে টুর্নামেন্টের বিজয়ী এবং রানার আপ দলের হাতে পুরষ্কার তুলে দেন।

    সমাপনী অনুষ্ঠানে উখিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক হামিদুল হক চৌধুরী, রত্নপালং, হলদিপালং, রাজালং, পালংখালী ও জলিয়াপাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ এবং সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    আইওএম ও এর সহযোগী সংস্থা অ্যাকশন এইড বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানিয়ে ইউএনও মোঃ নিকারুজ্জামান বলেন: “সামাজিক সংহতি এবং যুবসমাজকে নেতৃত্বদানে উৎসাহিত করতে উপজেলা প্রশাসন সর্বদা সচেষ্ট এবং এমন আয়োজন ভবিষ্যতে আরো হবে।”

    উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দর্শকদের পাশাপাশি সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া ইউএনও কার্যালয়, আইওএম এবং অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের প্রতিনিধিবৃন্দ।

    বিজয়ী দলটি ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের সাথে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে বলে জানান আয়োজকবৃন্দ।

    আইওএম বাংলাদেশে মিশনের উপ-প্রধান ম্যানুয়েল পেরেইরা বলেন: “আইওএম এই উদ্যোগে যোগ দিতে পেরে খুব আনন্দিত এবং এমন আরও আয়োজনের মাধ্যমে স্থানীয় যুবকদের সাথে থাকতে চায়। একটি বুদ্ধিমান শরীর ও একটি বুদ্ধিমান মন একটি সুস্থ এবং সংহতিশীল সম্প্রদায়ের স্তম্ভ এবং এই ফুটবল টুর্নামেন্টটি এমন সম্প্রদায়ে অবদান রাখার বাহন হিসেবে প্রতীয়মান হয়েছে।”

    এই টুর্নামেন্টটি উখিয়ার যুব সমাজের উৎসাহ দিয়েছে এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীরাও বিনোদিত হয়েছে। এ ধরণের আয়োজন আরও করা দরকার বলে মনে করেন স্থানীয়রা।

    সোনারপাড়া বাছাই একাদশ-এর অধিনায়ক মাহমুদ রাশেদ বলেনঃ “বহুল প্রতীক্ষিত এই টুর্নামেন্টের জন্য উখিয়া ইউএনও কার্যালয়কে ধন্যবাদ। ভবিষ্যতে আমরা কক্সবাজারের উখিয়া এবং টেকনাফে এ ধরণের আরও আয়োজন দেখতে চাই যার মাধ্যমে যুবসমাজের মধ্যে নেতৃত্বগুণ এর মত নানা সামাজিক গুণাবলির প্রসার ঘটবে।“

    এর আগে, গত ২৫ নভেম্বর কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোঃ কামাল হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন, আইওএম এবং অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

  • পটিয়ায় ফুটবল খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

    পটিয়ায় ফুটবল খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

    পটিয়া সংবাদদাতাঃ চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় বাড়ির পাশে ফুটবল খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ফরহাদুল আলম তানভীর (৫) নামে এক শিশু মারা গেছে।

    সোমবার বিকেলে বাড়ির পাশে ফুটবল খেলার সময় বল পুকুরে পরে গেলে সেটি তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে শিশুটির করুণ মৃত্যু হয়।

    নিহত তানভীর কেলিশহর ৬নং ওয়ার্ড কিল্লাপাড়ার সামশুল আলমের ৩য় ছেলে। সামছুল আলম কেলিশহর ইউনিয়ন আ’লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

    তানভীরের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

    স্থানীয় আনোয়ার নবী জানান, বাড়ির পাশে পুকুরে ডুবে তানভীর মারা যায়। তার সাথে আরেকজন ছিল সেই বেঁচে গেছে।

  • সরকার দেশীয় খেলাধুলায় উৎসাহ যোগাচ্ছে:প্রধানমন্ত্রী

    সরকার দেশীয় খেলাধুলায় উৎসাহ যোগাচ্ছে:প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে খেলাধুলার উন্নয়নে শহর এলাকার পাশাপাশি তৃণমূল থেকে আরো বেশি মেধা খুঁজে বের করার আহ্বান জানিয়েছেন।

    তিনি বলেন, ‘আমরা চাই রাজধানী ও শহরের পাশাপাশি তৃণমূল থেকে আরো অধিক সংখ্যক খেলোয়াড় বাছাই করা হোক, যাতে এটি খেলাধুলার ক্ষেত্রে ভাল ফল দেয়।’

    প্রধানমন্ত্রী আজ সন্ধ্যায় তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দল ও বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৬ বালক ফুটবল দলের এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন।

    বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দল ও বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৬ বালক ফুটবল দল যথাক্রমে বঙ্গমাতা অনূর্ধ্ব-১৯ নারীদের আন্তর্জাতিক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট ও ওয়েফার সহায়তায় অনূর্ধ্ব-১৬ বালকদের উন্নয়ন ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় তাদের এ সংবর্ধনা দেয়া হয়।

    গত ২২ এপ্রিল থেকে ৩ মে পর্যন্ত অনুষ্ঠিত বঙ্গমাতা অনূর্ধ্ব-১৯ নারীদের আন্তর্জাতিক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ও লাওসকে যৌথ চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়। ঘূর্ণিঝড় ফণির কারণে ফাইনাল খেলাটি পরিত্যাক্ত হওয়ায় তাদের যৌথ চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়।

    গত ১৬ থেকে ২০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত চার টিমের গ্রুপ ফাইনাল খেলায় হোস্ট বাংলাদেশ মালদ্বীপকে হারিয়ে ওয়েফার সহায়তায় অনূর্ধ্ব-১৬ বালকদের উন্নয়ন ফুটবল টুর্নামেন্টে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার দেশে খেলাধুলার উন্নয়নে বিশেষ দৃষ্টি দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘ক্ষমতায় এসে আমরা দেশে খেলাধুলার আরো প্রসারে বিশেষ মনোযোগ দেই এবং আমরা খেলাধুলার সুযোগ সৃষ্টি করছি। ফলে আমাদের ছেলেমেয়েরা এর প্রতি মনোযোগী হচ্ছে।’

    দেশে খেলার মাঠের সংকটের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, খোলা জায়গা পেলেই সবাই ভবন তৈরি করতে চায়। ‘ছেলেমেয়েদের খেলাধুলা অনুশীলনের জন্য কেউ খোলা মাঠ রাখতে চায় না। এটা আমাদের জন্য একটা সমস্যা।’

    তিনি বলেন, তবে তাঁর সরকার খেলার মাঠের সমস্যার সমাধান করতে প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ করছে। ‘এসব স্টেডিয়ামে কোন গ্যালারি থাকবে না, যাতে সবাই বাইর থেকে খেলা দেখতে পারে।’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি বিশেষ কোন খেলার জন্য স্টেডিয়াম তৈরি না করতে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন। ‘স্টেডিয়ামে সব ধরনের খেলাধুলা অনুশীলনের সুযোগ থাকবে।’

    শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার দেশীয় খেলাধুলায় উৎসাহ যোগাচ্ছে। ‘আমরা বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের মতো আন্তঃস্কুল ফুটবল চালু করেছি। এখন আমরা আন্তঃকলেজ ও আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবলের দিকে মনোযোগ দিচ্ছি, যাতে সব জায়গায় খেলাধুলার প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি হয়।’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার শিক্ষা, সংস্কৃতি ও খেলাধুলার মতো সকল ক্ষেত্রে দেশকে উন্নত করতে চায়।

    তিনি বলেন, ‘খাদ্য সংস্থানের পাশাপাশি মনের ক্ষুধাও মেটাতে হবে। খেলাধুলার মাধ্যমে মানসিক শক্তি পাওয়া যায় এবং ছেলেমেয়েরা শৃংখলা শিখে। আমরা সে রকম একটি সুযোগ সৃষ্টি করতে চাই।’

    ফুটবলের প্রতি তাঁর পরিবারের আগ্রহের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর বাবা, দাদা এবং দুই ছোট ভাই শেখ কামাল ও শেখ জামাল ফুটবল খেলতেন। তিনি বলেন, ‘আমার নাতিরাও ফুটবল খেলে।’

    দু’টি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ নারী ও বালক ফুটবল দলের সাফল্যের জন্য প্রধানমন্ত্রী খেলোয়াড়, কোচ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানান।

    তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, আগামী পহেলা ডিসেম্বর থেকে নেপালে শুরু হতে যাওয়া দক্ষিণ এশীয় গেমসেও বাংলাদেশী খেলোয়াড়রা সাফল্য বয়ে আনবে।

    পরে প্রধানমন্ত্রী দুই দলের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের উপহার প্রদান করেন।

    প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাহ উদ্দিন এবং যুব ও ক্রীড়া সচিব আখতার হোসেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।