Tag: বক্কর

  • সিলেটের বন্যায় মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে সরকার ব্যর্থ হয়েছেঃ বক্কর

    সিলেটের বন্যায় মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে সরকার ব্যর্থ হয়েছেঃ বক্কর

    স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় বিপর্যস্ত সিলেটের মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে সরকার চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর।

    তিনি বলেন, ভয়াবহ বন্যা মোকাবেলায় সরকারের কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেই। বিভিন্ন অঞ্চলের বন্যা কবলিত মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। নদী ভাঙনে গৃহহারা মানুষ খাদ্য, বস্ত্র ও চিকিৎসার অভাবে দুর্বিষহ অবস্থার মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করছে। অথচ সরকারের তরফ থেকে কোন জরুরি তৎপরতা নেই। জনগণের প্রতি বর্তমান গণবিরোধী সরকারের কোন দায়িত্ববোধ নেই বলেই অসহায় মানুষকে সাহায্য না দিয়ে নিস্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।

    তিনি বন্যা দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়াতে দলের সকল স্তরের নেতাকর্মী ছাড়াও বিত্তবানদের প্রতি আহ্বান জানান।

    তিনি সোমবার (২৭ জুন) বিকালে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে সিলেটে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সহায়তার লক্ষে কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্দেশনায় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির জরুরী সভায় এসব কথা বলেন।

    আবুল হাশেম বক্কর বলেন, সিলেটে বন্যার শুরু থেকেই বিএনপির সব পর্যায়ের নেতাকর্মীরা বন্যাকবলিত মানুষে পাশে থেকে কাজ করছেন। প্রতিদিন বিএনপির নেতাকর্মীরা খাদ্য সামগ্রী নিয়ে সাধারণ মানুষের হাতে তুলে দিচ্ছে। কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্দেশনায় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকেও বন্যা দুর্গতদের সহায়তার জন্য একটি সেল গঠন করা হয়েছে। চট্টগ্রামের বিত্তশালী বিএনপি নেতাকর্মীদের সহায়তায় সিলেটে বন্যা দুর্গতদের ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হবে।

    এতে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, নাজিমুর রহমান, শফিকুর রহমান স্বপন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আহবায়ক কমিটির সদস্য নিয়াজ মো. খান, এস এম আবুল ফয়েজ, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, মো. কামরুল ইসলাম, থানা বিএনপির সভাপতি আবদুল্লাহ আল হারুন, এম আই চৌধুরী মামুন, সাধারণ সম্পাদক হাজী বাদশা মিয়া, আবদুল কাদের জসিম, জাহাঙ্গীর আলম, মহানগর বিএনপি নেতা মাহবুবুল হক, মো. নুরুজ্জামান, একেএম পেয়ারু, মো. ইদ্রিস আলী, ইউসুফ শিকদার, মালেক ফারুকী, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাজী মো. ইলিয়াছ, কাজী শামসুল আলম, জমির আহম্মেদ, মো. আসলাম, মন্জুর আলম মন্জু, মো. বেলাল, হাজী মো. মহসিন, জামাল উদ্দিন জসিম, ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এস এম আবুল কালাম আবু, এম এ হালিম বাবলু, ইয়াকুব চৌধুরী নাজিম, সিরাজুল ইসলাম মুন্সী, হাসান ওসমান চৌধুরী, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, জিয়াউর রহমান জিয়া, মন্জুর কাদের, মো. ফিরোজ, বিএনপি নেতা এটিএম ফরিদ, এম এ গফুর বাবুল, আসাদুর রহমান টিপু, মো. জসিম উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন জুনু, সালাউদ্দীন মাহমুদ, যুবদল নেতা মো. হাসান, মো. আরিফুল ইসলাম, রায়হান আলম, মাঈনুউদ্দীন খান রাজিব, ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক এম এ হাসান বাপ্পা প্রমূখ।

  • হেদায়েতুল ইসলাম ছিলেন জাতীয়তাবাদী আদর্শের কিংবদন্তী : বক্কর

    হেদায়েতুল ইসলাম ছিলেন জাতীয়তাবাদী আদর্শের কিংবদন্তী : বক্কর

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেন, মরহুম হেদায়েতুল ইসলাম চৌধুরী ছিলেন চট্টগ্রামের বিএনপি তথা জাতীয়তাবাদী আদর্শের কিংবদন্তী। যতদিন জাতীয়তাবাদীর আদর্শ ঠিকে থাকবে ততদিন হেদায়েত বেঁচে থাকবে কর্মের উপহারস্বরূপ।

    তিনি আরো বলেন, গণতন্ত্রহীন বাংলাদেশে
    হেদাযেত চৌধুরীর মত সংগঠকের বড় অভাব। চট্টগ্রামের সাংগঠনিক রাজনীতির গোড়াপত্তন করে গেছেন মরহুম হেদায়েত চৌধুরী।

    তিনি আজ ১৩ অক্টোবর বাদ জোহর নগর যুবদলের উদ্যোগে নগরীর কদম মোবারক মসজিদে স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী যুব-আন্দোলনের রূপকার, মহানগর যুবদলের সাবেক সফল সাধারণ সম্পাদক মরহুম হেদায়েতুল ইসলাম চৌধুরীর ২৭তম মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ বক্তব্য রাখেন।

    এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি আবু সুফিয়ান বলেন, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে গণতন্ত্রের নমুনা আজ দৃশ্যমান নেই। সবই আজ একদলীয় শাসনের যাতাকলে পিষ্ঠ। মরহুম হেদায়েতুল ইসলাম চৌধুরী যে আদর্শ নিয়ে সাংগঠনিক রাজনীতির চর্চা শুরু করে গেছেন তা চট্টলার রাজনীতিবিদগণ আজীবন স্মরণ রাখবেন। চট্টগ্রামের বিএনপিকে
    সুসংগঠিত করতে আমৃত্যু নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন মরহুম হেদায়েতুল ইসলাম চৌধুরী। গণতন্ত্রের নামে শাসকগোষ্ঠী ভিন্নমত ধমনে মরিয়া সামান্য একটু সমালোচনাও সহ্য করতে পারছে না তার জ্বলন্ত উদাহরণ বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদ।

    তিনি চট্টলার যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করে আগামীর গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনে যুবদলের
    নেতাকর্মীদের প্রস্তুতি নেয়ার আহবান জানান।

    চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদের পরিচালনায় মরহুমের জীবনী নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও মরহুমের আত্মার
    মাগফেরাত কামনা করে মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

    কদম মোবারক শাহী জামে মসজিদ কবরস্থানে মরহুমের কবরে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

    মিলাদ মাহফিল ও দোয়া পরিচালনা করেন মসজিদের খতীব মাওলানা একরাম হোসেন।

    অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহসভাপতি এম এ আজিজ, সংযুক্ত আরব আমিরাত কেন্দ্রীয় বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুস সালাম তালুকদার, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ইয়সিন চৌধুরী লিটন, আবদুল মান্নান, শাহেদ বক্স, প্রচার সম্পাদক শিহাব উদ্দিন মুবিন, কোতোয়ালী
    থানা বিএনপির সভাপতি মঞ্জুর রহমান চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সহসভাপতি ফজলুল হক সুমন, আবদুল করিম, আবদুল গফুর বাবুল, সাহাব উদ্দিন হাসান বাবু, মিয়া মো. হারুন, হায়দার আলী চৌধুরী, নাসির উদ্দিন চৌধুরী নাসিম, হাসান মুরাদ, জসিমুল ইসলাম কিশোর, মুজিবুর রহমান, মো. আলী সাকি, সি. যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, যুগ্ম সম্পাদক হাবিবুর রহমান মাসুম,
    মো. সেলিম, আবদুল হামিদ পিুন্ট, সেলিম উদ্দিন রাসেল, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, ওমর ফারুক, হেলাল হোসেন, কুতুব উদ্দিন, সহসাধারণ সম্পাদক ওসমান গণি, জাফর আহমদ খোকন।

    সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য জিল্লুর রহমান জুয়েল, মো. সাগির, জসিম উদ্দিনসাগর, আলা
    উদ্দিন, মহিউদ্দিন মুকুল, এনামুল হক এনাম, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, ওমর
    ইমতিয়াজ টিটু, আসাদুজ্জামান রুবেল, সহসম্পাদকবৃন্দ আতিকুর রহমান, কমল
    জ্যোতি বড়–য়া, মো. জহিরুল ইসলাম জহির, গিয়াস উদ্দিন টুনু, কামরুল ইসলাম, হাফেজ মো. কামাল উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন, মেজবাহ উদ্দিন মিন্টু, সালাহ উদ্দিন, জাহাঙ্গির আলম বাবু, হামিদুল হক, আশরাফ উদ্দিন আনোয়ার হোসেন,
    জাহাঙ্গির আলম মানিক।

    নগর যুবদলের সদস্য আরশাদা হোসেন আশু, আবদুল্লা আল মামুন, আবদুস সাত্তার, পাহাড়তলী যুবদলের সদস্য সচিব শওকত খান রাজু, মনজুর
    আলম মঞ্জু, মোর্শেদ কামাল, ২ নং জালালাবাদ ওয়ার্ডের আহাবয়ক এস এম আলী, ৩ নং পাঁচলাইশ ওয়ার্ডের আহাবয়ক মো. হাসান, ১০ নং উত্তর কাট্টলী ওয়ার্ডের আহবায়ক মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, ১২ নং সরাইপাড়া ওয়ার্ডের আহবায়ক সাইফুল আলম, ৯ নং উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ডের আহবায়ক মো. ইউনুস প্রমুখ।