Tag: বজ্রপাত

  • সুনামগঞ্জে হাওরে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে ৬ কৃষকের মৃত্যু

    সুনামগঞ্জে হাওরে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে ৬ কৃষকের মৃত্যু

    সুনামগঞ্জে হাওরে ধান কাটার সময় দুই শিশুসহ বজ্রপাতে ৩ উপজেলার ৬ কৃষক নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ছাতক উপজেলার ৩ জন, দোয়ারাবাজার উপজেলার ২ জন ও তাহিরপুর উপজেলার একজন।

    রবিবার (২৩ এপ্রিল) ১০ টা থেকে ১১ টার সময় হাওরে ধান কাটার সময় এ ঘটনা ঘটে।

    নিহতরা হলেন- ছাতকের জাউয়াবাজার ইউনিয়নের দেবেরগাঁও গ্রামের হোসাম মিয়ার ছেলে মহিম মিয়া (১৩), বড়কাপন গ্রামের আরশ আলী (৬০) এবং চরমহল্লা ইউনিয়নের চরদুর্লভ গ্রামের গোলাম মোস্তফার ছেলে আব্দুস সামাদ (৪৫), দোয়ারাবাজার উপজেলার এরুখাই গ্রামের মিলন মিয়া (১৪) ও তারা মিয়া (৩২), তাহিরপুর উপজেলার কুকুরকান্দি গ্রামের হাতেম আলীর ছেলে রমজান আলী (১৫)।

    পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার সকাল থেকে আবহাওয়ার অবস্থা খারাপ ছিল। হাওরে পাকা ধান থাকায় সবাই ধান কাটায় ব্যস্ত ছিলেন। ১০টার পর থেকে দমকা বাতাসের সঙ্গে বৃষ্টি ও বজ্রপাত শুরু হলে বজ্রপাতের আঘাতে হাওরে থাকা কৃষকদের মৃত্যু হয়।

    নিহতের বিষয় নিশ্চিত করে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ এহসান শাহ বলেন, ‘আজ রবিবার সকাল থেকেই ঝড়বৃষ্টি হচ্ছে। ৩ থানায় ৬ জন মারা গেছেন বলে খবর পেয়েছি। কৃষকদের সচেতন করতে সকল থানার অফিসার ইনচার্জকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’

  • বাগেরহাটে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

    বাগেরহাটে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

    বাগেরহাটের মোল্লাহাটে বজ্রপাতে প্রকাশ বিশ্বাস (৩৫) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১১ আগস্ট) দুপুরে মোল্লাহাট উপজেলার জয়ডিহি খালের মাথা এলাকায় মৎস্য ঘেরে কাজ করার সময় বজ্রপাতে নিহত হয় সে। নিহত প্রকাশ বিশ্বাস মুণজিলা গ্রামের বিনয় বিশ্বাসের ছেলে।

    কোদালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম জানান, সকালে স্ত্রীকে নিয়ে মৎস্য ঘেরে কাজ করতে যায় প্রকাশ বিশ্বাস। দুপুরে বৃষ্টির সময় স্ত্রী ঘেরের বাসায় আশ্রয় নিলেও প্রকাশ কাজ করছিল। হঠাৎ বজ্রপাতে অজ্ঞান হয়ে পড়েন প্রকাশ বিশ্বাস। পরে প্রকাশকে উদ্ধার করে  মোল্লাহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।

    মোল্লাহাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ওয়াহিদ হোসেন বলেন, বজ্রপাতে মোল্লাহাটে এবছর কয়েকটি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। বৃষ্টি এবং মেঘ ডাকলে মানুষকে নিরাপদে আশ্রয় গ্রহণের পরামর্শ দেন তিনি।

    এন-কে

  • সীতাকুণ্ডে বজ্রপাতে এক কৃষকের তিন গরু মারা গেছে

    সীতাকুণ্ডে বজ্রপাতে এক কৃষকের তিন গরু মারা গেছে

    কামরুল ইসলাম দুলু:সীতাকুণ্ড উপজেলায় বজ্রপাতে এক কৃষকের তিনটি গরু মারা গেছে।

    আজ (১০ জুন) দুপুরে উপজেলার সৈয়দপুর ইউনিয়নের মহানগর গ্রামের কালাম মেম্বারের বাড়িতে এই ঘটনাটি ঘটে।

    বজ্রপাতের সময় ঘটনাস্থলেই তিনটি গরু মারা যায়। মারা যাওয়া তিনটি গরুর আনুমানিক মূল্য প্রায় ২ লাখ টাকা।

    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার দুপুর ১ টার সময় প্রচণ্ড ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। এসময় উপজেলার মহানগর গ্রামের কৃষক মো. মাসুদের তিনটি গরু বাড়ির পাশে জমিতে ঘাস খাচ্ছিল। ঝড়বৃষ্টির সময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই ওই তিনটি গরু মারা যায়।

    কৃষক মাসুদ

    ক্ষতিগ্রস্ত মাসুদ জানান, আমি একজন গরীব কৃষক। গরু তিনটি আমার সম্বল ছিল, বজ্রপাতে একসাথে তিনটি গরু মারা যাওয়ায় আমি নিঃস্ব হয়ে গেলাম। মারা যাওয়া তিন গরুর মধ্যে ৩টিই গাভী, দুইটার বাচ্ছা আছে, আর ১টা গর্ভবতী। দুইটি গরুর দুধ বিক্রি করে আমার সংসার চলতো।

    এদিকে এক সাথে তিনটি গরু মারা যাওয়ায় কৃষক মাসুদের পরিবারে শোকের ছায়া নেমে আসে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • মিরসরাইয়ে বজ্রপাতে বৃদ্ধার মৃত্যু

    মিরসরাইয়ে বজ্রপাতে বৃদ্ধার মৃত্যু

    মিরসরাই প্রতিনিধি:মিরসরাইয়ে বজ্রপাতে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। নিহত মহিলার নাম মোমেনা খাতুন (৭০)। তিনি উপজেলার ১১ নং মঘাদিয়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের শেখেরতালুক গ্রামের শফিউল আলমের স্ত্রী।

    বুধবার (২৭ মে) দুপুর দেড়টায় এই ঘটনা ঘটে।

    স্থানীয় মো. নজরুল ইসলাম জানান, বুধবার দুপুরে গোসল করতে গেলে পুকুরঘাটে বজ্রপাতে গুরুত্বর আহত হন তিনি। উদ্ধার করে দ্রুত মিরসরাই সদরের মাতৃকা হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।

    মঘাদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসাইন মাষ্টার বজ্রপাতে ওই মহিলার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/আশরাফ

  • পটুয়াখালীতে বজ্রপাতে নিহত ৪

    পটুয়াখালীতে বজ্রপাতে নিহত ৪

    পটুয়াখালী সদর উপজেলায় বজ্রপাতে চার জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে একজন।

    রোববার (৫ এপ্রিল) দুপুরে ঝড়ো বাতাসের সাথে বজ্রসহ বৃষ্টিপাত শুরু হলে বজ্রপাতে সদর উপজেলার

    খলিশাখালী গ্রামে রাস্তায় রিকশা চালক জাহাঙ্গীর তালুকদার, গলাচিপার বকুলবাড়িয়া গ্রামে বাড়ি ফেরার পথে মাদ্রাসা ছাত্র জোবায়ের, চর অগস্তি গ্রামে বাড়ির উঠানে খেলার সময় শিশু আনছার ও মির্জাগঞ্জের বাজিতা গ্রামে মাঠে গরু আনতে গিয়ে কৃষক হাবিব হাওলাদারের মৃত্যু হয়। এসময় সাথে থাকা তার পুত্র তারেক দগ্ধ হয়।

    এদিকে দুপুরে সদর উপজেলার লাউকাঠি গ্রামের ঢেউখালী গ্রামে কাল বৈশাখী ঝড়ে অন্তত ২০টি বসতঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। অসংখ্য গাছপালা ভেঙ্গে তার ছিঁড়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা। ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘরের পরিবার এখন খোলা আকাশে নিচে। তাদের জরুরি ত্রাণ সহায়তার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

  • মহেশখালীতে বজ্রপাতে ৩ লবণ চাষী নিহত

    মহেশখালীতে বজ্রপাতে ৩ লবণ চাষী নিহত

    কক্সবাজার প্রতিনিধি : চলতি শুষ্ক মৌসুমে বছরের প্রথম বৃষ্টির সাথে সৃষ্ট বজ্রপাতে তিন লবণচাষী নিহত হয়েছে। এছাড়া-প্রান্তিক লবণ চাষিদের মাঠের লবণ ব্যাপক ক্ষতি করেছে।

    শনিবার বিকাল সাড়ে ৩টার সময় কাল বৈশাখী তান্ডব শুরু হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ জামিরুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    নিহতরা হলেন, মানিক( ১৭)। সে হোয়ানকে পশ্চিম বানিয়াকাটা এলাকার নেছার আহম্মদের ছেলে। মানিক মৈন্নাঘোনা লবণ মাঠে কাজ করা অবস্থায় বজ্রপাতে নিহত হয়।

    অপরজন মোস্তাফিজুর রহমান (২৫) সে পেকুয়া উপজেলার টৈটং ধৈনিনিয়া কাটা এলাকার ছৈয়দুর রহমানের ছেলে।

    মোস্তাফিজুর রহমান হোয়ানকের আন্নুঘোনায় লবণ মাঠে কাজ করা অবস্থায় বজ্রপাতে নিহত হয়।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হোয়ানক ইউপির মেম্বার নুরুল কবির।

    তৃতীয়জন হলেন, বড়মহেশখালী ইউনিয়নের জাগিরাঘোনার এলাকার জালাল আহমদের ছেলে মোঃ ফারুক (২৫) । সে কালাপাইন্না ঘোনায় নিহত হন।

    চাষিদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, হঠাৎ কালবৈশাখী ধমকা ও বৃষ্টির কারণে মাঠে উৎপাদিত লবণের ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে। ভেসে গেছে মাঠের লবণ।

    শনিবারের কাল বৈশাখী তান্ডবে উপজেলার মাতারবাড়ী,ধলঘাটা,কালামারছড়া, হোয়ানক, বড়মহেশখালী, কুতুবজোম ও পৌরসভার লবণ চাষীদের মাঠের লবণ বৃষ্টির পানিতে ভেসেগিয়ে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে।

  • বজ্রপাতে পাকিস্তানে নিহত ২৭

    বজ্রপাতে পাকিস্তানে নিহত ২৭

    পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের মরু অঞ্চলে প্রবল বর্ষণের সময় সৃষ্ট বজ্রপাতের ঘটনায় ২৭ জন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও অনেকে।

    জানা গেছে, বুধবার (১৩ নভেম্বর) রাত থেকে শুরু করে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) সারা দিনই সিন্ধু প্রদেশের থারপারকার জেলার মিঠি, চাচি, রাম সিংষড় গ্রাম, ইসলামকোট ও নাগারপারকা এলাকায় ভারী বৃষ্টিপাত হয়। এ সময় বিভিন্ন এলাকায় বজ্রপাতের ফলে ২৭ জনের প্রাণহানি ঘটেছে।

    উদ্ধারকর্মীরা জানিয়েছেন, বুধবার রাত থেকে এখন পর্যন্ত অন্তত ১৬ জনেরও বেশি আহত মানুষকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    পরিস্থিতির ভয়াবহতা বিবেচনায় ইতোমধ্যে মিঠি, চাচি, রাম সিংষড় গ্রাম, ইসলামকোট ও নাগারপারকা এলাকায় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে প্রশাসন। তাছাড়া পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকারি সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।

    এ দিকে পাকিস্তান আবহাওয়া অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সিন্ধুসহ দেশের নিম্নাঞ্চলের ওপর দিয়ে বর্তমানে পশ্চিমা বায়ুপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। যা ভারী বৃষ্টিপাতের পেছনে অন্যতম কারণ।

  • বজ্রপাতে মা ও তিন সন্তানের মৃত্যু

    বজ্রপাতে মা ও তিন সন্তানের মৃত্যু

    চাঁদপুরে মেঘনা নদীর মোহনায় ঘুরতে গিয়ে বজ্রপাতে এক মা ও তার তিন ছেলেমেয়ের মৃত্যু হয়েছে। আজ রবিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।

    নিহত ব্যক্তিরা হলেন, ওয়াহিদা বেগম, তার মেয়ে রেহেনা বেগম ও সামিয়া এবং ছেলে সাব্বির।

    জানা গেছে, ওয়াহিদা বেগম ও তার সন্তানরা আজ দুপুরে কুমিল্লার চান্দিনা থেকে চাঁদপুরের মেঘনা নদীর মোহনায় বেড়াতে গিয়েছিলেন। এ সময় বজ্রপাতে তারা আহত হন।

    স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক চারজনকে মৃত ঘোষণা করেন।

  • শুক্রবার থেকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে

    শুক্রবার থেকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে

    আগামী দু’একদিন কম থাকলেও ৪ অক্টোবর(শুক্রবার) থেকে আবারো সারাদেশে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে বলে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে।

    আবহাওয়াবিদ আফতাব উদ্দিন জানান, ‘আজ এবং আগামীকাল বৃষ্টিপাতের প্রবণতা একটু কম থাকলেও মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উপর সক্রিয় থাকায় ৪ অথবা ৫ অক্টোবর থেকে আবারো সারাদেশে বৃষ্টির প্রবণতা বাড়বে এবং তা আগামী ৮ বা ৯ অক্টোবর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।’

    তিনি জানান, আজ এবং আগামীকাল দেশের বিভিন্ন স্থানে থেমে থেমে হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি হতে পারে।

    আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, ময়মনসিংহ, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরণের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

    সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।

    আজ সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা, ফরিদপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘন্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।

    এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

    সারাদেশে দিনের ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে। আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ।
    মঙ্গলবার ঢাকায় সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫ টা ৪৫ মিনিটে এবং আগামীকাল ঢাকায় সূর্যোদয় সকাল ৫ টা ৫১ মিনিটে।

    পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, মৌসুমী বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ ভারতের রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, বিহার ও পশ্চিমবঙ্গ অতিক্রিম করে বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে তা মাঝারী অবস্থায় বিরাজমান রয়েছে।