Tag: বন্দুকযুদ্ধ

  • সেনবাগে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ডাকাত সর্দার নিহত

    সেনবাগে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ডাকাত সর্দার নিহত

    নোয়াখালীর সেনবাগে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে আনোয়ার হোসেন ওরফে ইউছুফ নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। পুলিশের দাবি, ইউসুফ ডাকাত সর্দার ছিলেন।

    গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার কেশারপাড় ইউনিয়নের বীরকোট এলাকায় ‘বন্দুকযুদ্ধের’ এ ঘটনা ঘটে। ইউছুফের গ্রামের বাড়ি বেগমগঞ্জ উপজেলার লাউতলী এলাকায়।

    ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে একটি বিদেশি পিস্তল, তিন রাউন্ড গুলি, চারটি তাজা কার্টুজ, সাত রাউন্ড গুলির খোসা, তিনটি রামদা, একটি টর্চলাইট ও একটি গ্যাস লাইটার।

    পুলিশ জানিয়েছে, ইউছুফের বিরুদ্ধে ডাকাতির ঘটনায় সাতটি, ডাকাতির প্রস্তুতির ঘটনায় তিনটি, অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি ও চুরির অভিযোগে একটি মামলা রয়েছে।

    বন্দুকযুদ্ধে পুলিশের তিন সদস্য আহত হয়েছেন বলে দাবি করা হয়েছে। তারা হলেন- উপ-পরিদর্শক জসিম উদ্দিন, সহকারী উপ-পরিদর্শক লোকেন মহাজন ও কনস্টেবল আব্দুর রহমান। আহত পুলিশ সদস্যদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।

    ঘটনার বর্ণনা দিয়ে পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বেগমগঞ্জ উপজেলার জমিদারহাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে ইউসুফকে গ্রেপ্তার করা হয়। থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে ডাকাতি ও সিঁধেল চুরির কথা স্বীকার করে। এও জানায় তাদের দল রাতে ডাকাতি করবে।

    ইউসুফের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে রাত পৌনে তিনটার দিকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি দলের সহযোগিতায় বীরকোর্ট এলাকায় অভিযান চালায় সেনবাগ থানা পুলিশ। এসময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইউসুফের সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছোঁড়ে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এসময় ইউসুফ দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করলে তারই সহযোগীর গুলিতে আহত হয়। পরে সহযোগীরা পালিয়ে গেলে ইউসুফকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

    নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আলমগীর হোসেন জানান, ‘নিহত ইউসুফ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের একজন সক্রিয় সদস্য। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় সাতটি ডাকাতি ও একটি অস্ত্র মামলাসহ মোট ১২টি মামলা রয়েছে। পালানোর সময় সহযোগীদের গুলিতে সে নিহত হয়েছে।’

     

  • টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে রোহিঙ্গা নিহত, ১ লক্ষ ৩০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

    টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে রোহিঙ্গা নিহত, ১ লক্ষ ৩০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

    কক্সবাজার জেলার টেকনাফে বিজিবির সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ইয়াবা কারবারি রোহিঙ্গা যুবক নিহত হয়েছে।

    এসময় ঘটনাস্থল থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার পিস ইয়াবা, একটি দেশীয় তৈরি বন্দুক ও এক রাউন্ড তাজা কার্তুজ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিজিবি।

    শুক্রবার ২৪ জানুয়ারি ভোরে টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমোড়া নাফনদী সংলগ্ন এলাকায় ওই ঘটনা ঘটে।

    টেকনাফের ২ বিজিবি ব্যাটালিয়ান অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. ফয়সাল হাসান খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    তিনি জানান, শুক্রবার ভোরের দিকে দমদমিয়া বিওপি বিজিবির একটি বিশেষ টিম টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমোড়া মসজিদের পূর্ব পাশের কেওড়া বাগানের নিকট নাফনদী এলাকায় অবস্থান নেয়। এসময় কয়েকজন লোককে বস্তা মাথায় নিয়ে হেঁটে যেতে দেখে চ্যালেঞ্জ করলে সশস্ত্র ইয়াবা কারবারিরা বিজিবিকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। বিজিবিও আত্মরক্ষার্থে এসময় পাল্টা গুলি চালায়। এক পর্যায়ে তারা গুলি করতে করতে পালিয়ে যায়। পরে ওই এলাকা থেকে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় অজ্ঞাতনামা একজনকে উদ্ধার করে টেকনাফ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠান। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

    আহত অবস্থায় ওই ব্যক্তি নিজেকে একজন রোহিঙ্গা বলে পরিচয় দিয়েছে। সে উখিয়ার থ্যাইংখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাস করতো বলে জানিয়েছে। তবে তার নাম ঠিকানা বিস্তারিত জানা যায়নি।

    নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানিয়েছেন বিজিবি কর্মকর্তা।

  • টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ২ রোহিঙ্গা নিহত:অস্ত্র,গুলি ও ইয়াবা উদ্ধার

    টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ২ রোহিঙ্গা নিহত:অস্ত্র,গুলি ও ইয়াবা উদ্ধার

    টেকনাফ প্রতিনিধি: কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ রোডের টেকনাফ থানাধীন শামলাপুর এলাকায় র‍্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুইজন রোহিঙ্গা মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে।

    ১৪ জানুয়ারি দিবাগত রাত পৌনে দুইটার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

    জানা যায়, র‌্যাব -১৫ (সিপিসি-২) টেকনাফ ক্যাম্পের একটি চৌকষ আভিযানিক দল মাদকের চালান খালাসের সংবাদ পেয়ে অভিযানে গেলে মাদক কারবারী চক্রের স্বশস্ত্র সদস্যরা র‌্যাবকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে। র‌্যাব সদস্যরাও পাল্টা গুলিবর্ষণ করার কিছুক্ষণ পর পরিস্থিতি শান্ত হলে ঘটনাস্থল তল্লাশী করে অস্ত্র, মাদক এবং ইয়াবাসহ গুলিবিদ্ধ দুইজনকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য টেকনাফ উপজেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়।

    সেখানে তাদের চিকিৎসা দেওয়ার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রেফার করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যায়।

    তাদের পকেটে থাকা পরিচয়পত্রের সূত্রধরে জানাযায়, নিহতরা কুতুপালং শরণার্থী ক্যাম্পের হোছাইন শরীফের পুত্র আবুল হাশিম (৩০) এবং শামসুল আলমের পুত্র মোঃ আইয়ুব (২৪) বলে সনাক্ত করা হয়। মৃতদেহ ২টি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।

    র‌্যাবের পক্ষথেকে সত্যতা নিশ্চিত করে ল একটি বার্তা প্রেরণ করা হয়।

  • প্রতিবন্ধী কিশোরী ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় অভিযুক্ত বন্দুকযুদ্ধে নিহত

    প্রতিবন্ধী কিশোরী ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় অভিযুক্ত বন্দুকযুদ্ধে নিহত

    ফরিদপুরের চাঞ্চল্যকর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কিশোরী ফাতেমাকে ধর্ষণ শেষে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত আসামি ইয়াসিন শেখ পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন।

    রোববার (১৫ডিসেম্বর) দিবাগত রাত দুইটার সময় শহরের পূর্বখাবাসপুরস্থ লঞ্চঘাট জোড়া ব্রিজের সামনে এ বন্ধুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছে তিন পুলিশ সদস্য।

    নিহত ইয়াসিন শেখ শহরের ওয়ারলেস পাড়ার মনি শেখের পুত্র। তার বিরুদ্ধে ৩টি মামলা বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।

    পুলিশ জানায়, রাজেন্দ্র কলেজের মেলার মাঠের সিসিটিভি ফুটেজ থেকে আসামির ছবি সংগ্রহ করে ইয়াছিনকে চিহিৃত করা হয়। এরপর জনগণের সহায়তায় তাকে আটক করা হয়।
    পরে তাকে নিয়ে রাতে অস্ত্র উদ্ধার করতে গেলে তার সহযোগীরা পুলিশের ওপর গুলি চালায়। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। বেশকিছুক্ষণ পাল্টাপাল্টি গুলি বিনিময়ে গুলিবিদ্ধ হয় ইয়াছিন। আর এ ঘটনায় আহত হয় তিন পুলিশ সদস্য।

    পরে ইয়াসিনকে উদ্ধার ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসাপাতলে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ লাশের ময়নাতদন্তের জন্য তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।

    প্রসঙ্গত, গত ১২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার ১৪ বছরের প্রতিবন্ধী কিশোরী ফাতেমাকে বিকেল বেলা রাজেন্দ্র কলেজের মেলার মাঠ থেকে তুলে নিয়ে যায় ইয়াছিন নামে ওই ধর্ষক। পরের দিন পাশের টেলিগ্রাম অফিসের পাশ থেকে ফাতেমার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

  • যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে বন্দুকযুদ্ধে এক পুলিশসহ নিহত অন্তত ৬ জন

    যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে বন্দুকযুদ্ধে এক পুলিশসহ নিহত অন্তত ৬ জন

    যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সি রাজ্যের জার্সি সিটিতে ভয়াবহ বন্দুকযুদ্ধে এক পুলিশ কর্মকর্তাসহ অন্তত ৬ জন নিহত হয়েছে।

    বন্দুকধারীরা একটি দোকানের ভেতর থেকে গুলি চালায়। তবে এই ঘটনার পেছনের কারণ সম্পর্কে এখনো নিশ্চিতভাবে কিছু জানা যায়নি। এটিকে সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে মনে করছে না কর্তৃপক্ষ।

    নিহত পুলিশ অফিসার জোসেফ সিলস নিউ জার্সি থেকে অবৈধ অস্ত্র উৎখাত কার্যক্রমের সাথে জড়িত ছিলেন বলে জানিয়েছেন জার্সি সিটির পুলিশ প্রধান মাইক কেলি।

    স্থানীয় সময় দুপুর বারোটার পরপর একটি গোরস্থানে গোলাগুলির শব্দ পাওয়া যায়।
    সেসময় সন্দেহভাজন হামলাকারীদের দিকে অগ্রসর হলে পুলিশ অফিসার জোসেফ সিলস মারা যান বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    দুই হামলাকারী একটি ট্রাকে করে ঘটনাস্থল থেকে সরে গিয়ে একটি সুপারমার্কেটে আশ্রয় নেয় এবং পুলিশের দিকে গুলি চালানো অব্যাহত রাখে।
    এরপর সোয়াটসহ বিশেষ নিরাপত্তা রক্ষী বাহিনীর সদস্যরা ঐ এলাকাটি ঘিরে ফেলে।

    হামলাকারীদের সাথে গোলাগুলিতে দোকানের ভেতরে অন্তত পাঁচজন নিহত হয়। নিহতদের মধ্যে দু’জন সন্দেহভাজন হামলাকারী বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    পুলিশ জানিয়েছে হামলাকারীরা ‘ভারী অস্ত্রশস্ত্র’ বহন করছিল এবং বন্দুকযুদ্ধের সময় তারা পুলিশের দিকে ‘শত শত রাউন্ড’ গুলি ছোঁড়ে।

    দোকানের ভেতরে থাকা গোলাগুলিতে আহত একজনকে চিকিতসা দেয়া হচ্ছে এবং হামলাকারীদের ব্যবহার করা গাড়িটি বোমা বিশেষজ্ঞ দল তদন্ত করছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

  • শীর্ষ সন্ত্রাসী বাদশা বন্দুকযুদ্ধে নিহত

    শীর্ষ সন্ত্রাসী বাদশা বন্দুকযুদ্ধে নিহত

    ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত খুনের আসামি বাদশা শেখ (৫০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।

    পুলিশের দাবি, নিহত বাদশা শেখ শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে সাতটি খুনসহ ১০টি মামলা আদালতে বিচারাধিন রয়েছে। বাদসা জেলার হরিণাকুণ্ডু উপজেলার জোড়াপুকুরিয়া গ্রামের হেলাল উদ্দিন শেখের ছেলে।

    রোববার দিবাগত রাত পোনে ২টার দিকে এলাকার তেতুলবাড়িয়া গ্রামের বটতলার কাছে একটি মেহগনি বাগানে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।

    হরিণাকুন্ডু থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান জানান, সন্ত্রাসীরা নাশকতার পরিকল্পনা নিয়ে বৈঠক করছে গোপন সূত্রে জানতে পারেন তারা। সে মোতাবেক ঘটনাস্থল তেতুলবাড়িয়া গ্রামের বটতলার কাছে মেহগনি বাগানে যাওয়া মাত্র সন্ত্রাসীরা পুলিশ সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়।

    বন্দুকযুদ্ধের এক পর্যায়ে সন্ত্রাসীরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী বাদশাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হরিণাকুণ্ডু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়।সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    এ ঘটনায় পুলিশের দুই সদস্য আহত হয়েছেন মর্মে দাবি করেছেন ওসি। আহতরা হলেন- হরিণাকুণ্ডু থানার এসআই সরোয়ার হোসেন ও কনস্টেবল সোহেল।

    নিহতের বিরুদ্ধে সাতটি খুনসহ ১০টি মামলা আদালতে বিচারাধিন রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে একটি ওয়ানশুটার গান এবং এক রাউন্ড বন্দুকের গুলি।

    পুলিশের অন্য একটি সূত্র যুগান্তরকে জানায়, কথিত এ বন্দুকযুদ্ধে থানা পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পৃথক দুটি দল অংশ নেয়।

  • সীতাকুণ্ডে ডা.শাহ আলম হত্যার আরো তিন আসামী বন্দুকযুদ্ধে নিহত

    সীতাকুণ্ডে ডা.শাহ আলম হত্যার আরো তিন আসামী বন্দুকযুদ্ধে নিহত

    সীতাকুণ্ডের কুমিরায় চাঞ্চল্যকর ডা, শাহ আলম হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত আরো তিন আসামী র‌্যাবের সাথে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনায় নিহত হয়েছে।

    আজ মঙ্গলবার (২৯ অক্টটোবর) ভোর রাত সাড়ে ৩টায় উপজেলার ৭ নং ছোট কুমিরা এলাকায় আন্ত:জেলা ডাকাত দলের এ ৩ সদস্য বন্দুকযদ্ধে নিহত হয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে র‍্যাব বিপুল পরিমাণ অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করেছে বলে জানিয়েছে।

    নিহত তিনজনই ডা, শাহ আলম হত্যাকাণ্ডের আসামী বলে তথ্য নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ফিরোজ আলম মোল্লা। তিনি বলেন, এর আগে গত বুধবার ভোরে সীতাকুণ্ডের বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নে চাঞ্চল্যকর ডা, শাহ আলম হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা ডাকাত দলের প্রধান নজির আহমেদ সুমন প্রকাশ কালু (২৬) র‍্যাবের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়।

    এদিকে র‌্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মোঃ মাহমুদুল হাসান মামুন ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, বন্দুকযুদ্ধে নিহত তিনজনই আন্ত:জেলা ডাকাত দলের সদস্য। তবে র‌্যাব তাৎক্ষনিকভাবে নিহত ৩ ডাকাতের নাম পরিচয় জানাতে পারেনি।

    তিনি ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, ছোট কুমিরা এলাকায় র‍্যাবের টহল দল ও আন্তঃজেলা ডাকাত দলের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে, পরে ঘটনাস্থল থেকে তিন জনের গুলিবিদ্ধ লাশ পাওয়া যায়। এ সময় একটি বিদেশী পিস্তল সহ দুটি অস্ত্র, ১২ রাউন্ড গুলি এবং বিপুল পরিমান দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে র‍্যাব-৭ এর টহল দল।

    সীতাকুণ্ড মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ফিরোজ আলম মোল্লা ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, র‌্যাবের সাথে ডাকাত দলের বন্দুক যুদ্ধের ঘটনায় নিহত তিনজনের লাশ থানায় আনার পর পোর্ষ্টমটেমের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। আরো খবর : ডা.শাহ আলম খুনের মূল হোতা ডাকাত নজির নিহত

  • টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে মাদক কারবারি নিহত

    টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে মাদক কারবারি নিহত

    কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মো. আজিজ (২৪) নামের একজন মাদক কারবারি নিহত হয়েছে।

    এসময় ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি, ৭টি কার্তুজ ও ৩ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। এঘটনায় পুলিশের তিন সদস্য আহত হয়েছেন বলে দাবি করছে পুলিশ।

    রোববার (২০ অক্টোবর) ভোররাত ৪টার দিকে টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের মেরিন ড্রাইভ সড়কের মহেশখালিয়া পাড়া নৌঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত মাদক ব্যবসায়ী টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ডেলপাড়া গ্রামের ছালে আহমদের ছেলে।

    টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ জানিয়েছেন, আটকের পর তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানে গেলে তার সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়।

    এই সময় এস আই কামরুজ্জামান, এএসআই মিশকাত ও কনস্টেবল রুমেন দাস আহত হন।

    পরে ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আটক মাদক ব্যবসায়ী আজিজকে উদ্ধার করে প্রথমে টেকনাফ হাসপাতালে ও পরে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

    প্রদীপ দাশ আরো জানান, নিহত মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। ময়না তদন্তের জন্য তার লাশ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে টেকনাফ থানায় সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে।

  • টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে দুই ‘মাদক কারবারি’ নিহত

    টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে দুই ‘মাদক কারবারি’ নিহত

    কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে দুইজন নিহত হয়েছেন। পুলিশ এর তথ্যমতে তারা মাদক কারবারি।

    নিহতরা হলেন- টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের কাঞ্চরপাড়া এলাকার সামশুল আলমের ছেলে জিয়াবুল হক জিয়া প্রকাশ বাবুল এবং বাহারছড়া ইউনিয়নের শীলখালী এলাকার কেফায়েত উল্লাহ ছেলে আজিম উল্লাহ।

    বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হোয়াইক্যং সাতঘরিয়া পাড়াপাহাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

    এ সময় চার পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তারা হলেন- কক্সবাজার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উখিয়া-সার্কেল নিহাদ আদনান তাইয়ান, উপ-পরিদর্শক সাব্বির আহমেদ, কনেস্টবল রাইসুল ইসলাম আসাদ ও শুক্কুর।

    টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের একটি দল বুধবার বিকালে টেকনাফের হ্নীলা বাজার এলাকা থেকে কয়েকটি মামলার পলাতক আসামি জিয়াবুল হক বাবুলকে গ্রেপ্তার করে। পরে তার দেওয়া তথ্যমতে বৃহস্পতিবার ভোরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উখিয়া-সার্কেল নিহাদ আদনান তাইয়ানের নেতৃত্বে টেকনাফ থানার ওসি (তদন্ত) এবিএমএস দোহাসহ একদল পুলিশ টেকনাফের হোয়াইক্যং সাতঘরিয়া পাড়া পাহাড়ের পাদদেশে তাদের গোপন আস্তানায় অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধারে যায়।

    পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক কারবারিরা পুলিশের ওপর গুলি ছুঁড়ে বাবুলকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উখিয়া-সার্কেল নিহাদ আদনান তাইয়ানসহ চার পুলিশ সদস্য আহত হয়। পরে পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়।

    বন্দুকযুদ্ধের পর মাদক কারবারিরা পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় বাবুল ও তার আরেক সহযোগী আজিম উল্লাহকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। তাদের উদ্ধার করে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের কক্সবাজারে নেওয়ার পরামর্শ দেন। পরে কক্সবাজারে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

    বন্দুকযুদ্ধের পর ঘটনাস্থল থেকে একটি শ্যুটারগান, পাঁচটি এলজি, ৩৬ রাউন্ড তাজা গুলি ও পাঁচ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করে পুুলিশ। তাদের বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্রসহ একাধিক মামলা রয়েছে। লাশ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

  • চট্টগ্রামে র‌্যাবের ‘বন্দুকযুদ্ধে’ যুবলীগ নেতা নিহত

    চট্টগ্রামে র‌্যাবের ‘বন্দুকযুদ্ধে’ যুবলীগ নেতা নিহত

    চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে র‌্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ খুরশীদ আহম্মেদ নামের এক যুবলীগ নেতা নিহত হয়েছেন।

    র‌্যাব জানিয়েছে, রোববার দিবাগত রাতে ডবলমুরিং থানার আগ্রাবাদ এলাকায় এ বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে।

    নিহত খুরশীদ আহম্মেদ (৩৬) পাঠানটুলী ওয়ার্ড যুবলীগের সহ- সভাপতি ছিলেন।

    র‌্যাব-৭ এর উপ-অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার সাফায়াত জামিল ফাহিম বলেন, খুরশীদকে পিস্তলসহ আটক করা হয়েছিল। পরে তাকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে গেলে তার সঙ্গীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ হয়।

    নিহত যুবলীগ নেতা খুরশীদ

    সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, রাত ৯টার দিকে আগ্রাবাদ কমার্স কলেজ এলাকা থেকে একটি বিদেশি পিস্তলসহ খুরশীদ আটক হন। এ সময় তিনি তার আস্তানায় আরও অস্ত্র থাকার তথ্য দেন।

    সাফায়াত জামিল আরও বলেন, সেই তথ্য নিয়ে আগ্রাবাদ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার সংলগ্ন এলাকায় তার আস্তানায় অভিযানে গেলে খুরশীদের লোকজন র‌্যাব সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। আত্মরক্ষার্থে র‌্যাব সদস্যরাও গুলি চালায়।

    গোলাগুলি শেষে খুরশীদের লাশ উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছেন তিনি। ঘটনাস্থল থেকে ‍দুটি পিস্তল, ১২ রাউন্ড গুলি ও দেশে তৈরি একটি এলজি উদ্ধারের কথাও তিনি জানান।

    খুরশীদের বিরুদ্ধে হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে অন্তত আটটি মামলা রয়েছে বলে র‌্যাবের অভিযোগ।

  • টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে দুই ইয়াবা কারবারি নিহত

    টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে দুই ইয়াবা কারবারি নিহত

    কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে দুই ইয়াবা ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে।

    সোমবার রাত ১২ টার দিকে উপজেলার শিলখালী সাপমারা পাহাড়ের পাদদেশে এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। সেখান ইয়াবা এবং অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

    নিহতরা হলো- শিলখালী এলাকার উলা মিয়ার এর পুত্র মোহাম্মদ আমিন ও নূর মোহাম্মদের পুত্র হেলালুদ্দীন সুমন।

    এই ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।

    ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ জানান, গ্রেপ্তারকৃত ইয়াবা ব্যবসায়ীদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে ইয়াবা ও অস্ত্র উদ্ধার করতে গেলে সন্ত্রাসীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোঁড়ে। গোলাগুলিতে মোহাম্মদ আমিন ও হেলাল উদ্দিন সুমন গুলিবিদ্ধ হয়। একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।

    আহত হয় তিন পুলিশ সদস্য। গুলিবিদ্ধ দুই ইয়াবা ব্যবসায়ীকে দ্রুত উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদেরকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে। কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

    ওসি আরো জানান, ঘটনাস্থল থেকে ৫হাজার ইয়াবা দুটি বন্দুক ও ৭ রাউন্ড গুলি পাওয়া যায়। নিহত দুই জনের বিরুদ্ধে ইয়াবার একাধিক মামলা রয়েছে বলে ওসি জানান।

  • টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে ২ রোহিঙ্গা নিহত

    টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে ২ রোহিঙ্গা নিহত

    সীমান্ত উপজেলা কক্সবাজারের টেকনাফে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মিয়ানমারের দুই রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে।

    সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ভোরে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের জালিয়াপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত দু’জন ইয়াবা ব্যবসায়ী বলে বিজিবি জানিয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ৫০ হাজার পিস ইয়াবা, দুটি দেশীয় বন্দুক, তিন রাউন্ড তাজা কার্তুজ জব্দ করা হয়েছে।

    নিহতরা হলো- মোহাম্মদ ইউনুছ (২১) ও মোহাম্মদ জামাল (২৭। তারা দু’জনই মিয়ানমারের মংডু শিকদার গ্রামের বাসিন্দা বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় বিজিবির তিন সদস্য আহত হন।

    টেকনাফ-২ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ ফয়সল হাসান খান সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের জালিয়াপাড়া নাফ নদী সংলগ্ন এলাকায় ইয়াবার বড় চালানসহ একদল সশস্ত্র ইয়াবা ব্যবসায়ীদের অবস্থানের খবর পেয়ে, বিজিবির একটি বিশেষ দল ওই এলাকায় ঘেরাও করে। এ সময় তাদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানায় বিজিবি। এতে সাড়া না দিয়ে বিজিবির ওপর গুলি চালায় ইয়াবা ব্যবসায়ীরা। এ সময় বিজিবি তাদের লক্ষ্য করে গুলি চালালে দুই পক্ষের মধ্যে ১০ মিনিট গোলাগুলি হয়। পরে ওই এলাকা থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দুই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রেফার করেন। কক্সবাজার নেওয়া হলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

    বিজিবির ওই কর্মকর্তা জানান, ঘটনাস্থল থেকে ইয়াবা ও অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। লাশ দুটি কক্সবাজার মর্গে রয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।