Tag: বাংলাদেশি

  • করোনা/ যুক্তরাষ্ট্রে ১৭৮ বাংলাদেশিসহ মৃত্যু ৪০ হাজার ছাড়িয়েছে

    করোনা/ যুক্তরাষ্ট্রে ১৭৮ বাংলাদেশিসহ মৃত্যু ৪০ হাজার ছাড়িয়েছে

    ২৪ ঘণ্টা আন্তর্জাতিক ডেস্ক || করোনা ভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীতে বিশ্বের যে কোনো দেশের তুলনায় মৃত্যুর মিছিলে শীর্ষে থাকা যুক্তরাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ হাজার ৯৯৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

    এ নিয়ে গত ৩৮ দিনেই বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দেশটিতে ৪০ হাজার ছাড়িয়েছে মৃত্যুর সংখ্যা। নতুন আরো ৮ জনসহ এ রিপোর্ট লেখার সময় সর্বমোট ১৭৮ জন বাংলাদেশি প্রবাসী করোনা ভাইরাসে মারা গেছে দেশটিতে।

    আক্রান্তের দিক থেকেও দেশটি সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে। দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৭ লাখ ৬৩ হাজার ৮৩৬ জনে দাঁড়িয়েছে।

    প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি। এরপর গত ৬ এপ্রিল তা ১০ হাজারে পৌঁছায়। তখন থেকে মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় সংখ্যাটি হয়ে যায় ২০ হাজার।

    এভাবেই লাফিয়ে লাফিয়ে গত ৩৮ দিনে দেশটিতে ভয়াবহ আকার ধারণ করে। যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ব বিদ্যালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে মৃত্যু হয়েছিল ১ হাজার ৮৯১ জনের। রবিবার তা বেড়ে ১ হাজার ৯৯৭ জন। মোট মৃতের সংখ্যা ৪০ হাজার ৬৬১ জন।

    এদিকে বিশ্বব্যাপী এই ভাইরাসে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২৪ লাখ ৬ হাজার ৯০৫ জন। মারা গেছে ১ লাখ ৬৫ হাজার ৬৯ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৬ লাখ ১৭ হাজার ১৩ জন।

    গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহানে সর্ব প্রথম এই ভাইরাসের আবির্ভাব ঘটে। এর পর একে একে বিশ্বের ১৮০ টির বেশি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে এই ভাইরাস।

    ২৪ ঘণ্টা/ আর এস পি

  • সিঙ্গাপুরে আড়াই হাজার প্রবাসী বাংলাদেশির শরীরে করোনা

    সিঙ্গাপুরে আড়াই হাজার প্রবাসী বাংলাদেশির শরীরে করোনা

    ২৪ ঘণ্টা আন্তর্জাতিক ডেস্ক || সিঙ্গাপুরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ।

    দেশটিতে নতুন করে ৯৪২ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হলেও এর মধ্যে ৫৭০ জনই বাংলাদেশি। শুক্রবার ৫৭০ জনসহ এখন পর্যন্ত দেশটিতে মোট ২ হাজার ৬০০ জন বাংলাদেশি এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।

    শনিবার এক বিবৃতিতে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, নতুন কোরে আক্রান্তদের মধ্যে মাত্র ১৪ জন সিঙ্গাপুরের নাগরিক। বাকিরা সবাই শ্রমিক।

    এ নিয়ে দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৬ হাজার। এর মধ্যে আড়াই হাজারের বেশি প্রবাসী বাংলাদেশি। দেশটিতে এখন পর্যন্ত করোনায় মারা গেছেন ১১ জন। তবে করোনাভাইরাস পজিটিভ রেজাল্ট পাওয়ার আগেই আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছিল।

    ১৮ এপ্রিল আরও ৩৮ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন৷ এই নিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন ৭৪০ জন।

    ২৪ ঘণ্টা/ আর এস পি

  • থাইল্যান্ড থেকে দেশে ফিরল ৪৮ বাংলাদেশি-এক মরদেহ

    থাইল্যান্ড থেকে দেশে ফিরল ৪৮ বাংলাদেশি-এক মরদেহ

    করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) প্রাদুর্ভাবের কারণে ব্যাংককে চিকিৎসা নিতে যাওয়া এবং পর্যটক হিসেবে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে এনেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট।

    শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে ব্যাংককের সুবর্ণভূমি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪৮ জন যাত্রী ও একজন বাংলাদেশির মরদেহ নিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে উড়োজাহাজটি।

    করোনায় দুর্যোগকালীন বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে আনতে প্রথম কোনো স্পেশাল ফ্লাইট পরিচালনা করলো ইউএস-বাংলা কৃর্তপক্ষ।

    এছাড়া আগামী ২০ থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ছয়টি ফ্লাইটে চেন্নাই থেকে ঢাকা এবং ২১ ও ২৩ এপ্রিল দু’টি ফ্লাইটে কলকাতা থেকে ঢাকায় ফ্লাইটি পরিচালিত হবে। চেন্নাই থেকে দুপুর ১২: ১৫ মিনিটে এবং কলকাতা থেকে সকাল ১১: ৩০ মিনিটে ফ্লাইটগুলো ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসবে।

    ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সই একমাত্র বাংলাদেশি এয়ারলাইন্স যা সপ্তাহে প্রতি শনিবার একটি ঢাকা-গুয়াংজু রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এছাড়া দুর্যোগকালীন ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সকে প্যাসেঞ্জার ফ্লাইট পরিচালনা ছাড়াও কার্গো ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি দিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ।

    বিশেষ ফ্লাইটগুলোতে শুধুমাত্র বাংলাদেশিরাই ভ্রমণ করতে পারবে।

    টিকেট রিজার্ভেশন সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য ১৩৬০৫ অথবা ০১৭৭৭৭৭৭৮০০-৮০৬ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে।

  • সৌদিতে আটকে পড়া ৩১২ জন দেশে ফিরেছেন

    সৌদিতে আটকে পড়া ৩১২ জন দেশে ফিরেছেন

    করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) পরিস্থিতির কারণে সৌদি আরবে আটকে পড়া ১৪৪ বাংলাদেশি ওমরাহ এবং সৌদির বিভিন্ন কারাগারে থাকা ১৬৮ প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।

    বুধবার (১৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাদের বহনকারী সৌদি এয়ারলাইন্সের এসভি-৩৮০৬ ফ্লাইটটি ঢাকায় অবতরণ করে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দায়িত্বশীল বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

    সূত্র জানায়, ফ্লাইট থেকে নামার পর তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা বা স্ক্রিনিং করা হবে। স্ক্রিনিংয়ে কারও শরীরের তাপমাত্রা বেশি পাওয়া গেলে তাদের সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে আশকোনা হজ ক্যাম্পের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হবে। এছাড়াও ফ্লাইটের বাকী সবাইকে ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হবে।

    এর আগে সৌদির স্থানীয় সময় দুপুর ১২টায় জেদ্দার কিং আব্দুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে বিশেষ এই ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। জেদ্দা এয়ারপোর্টে এসব যাত্রীদের মেডিকেল চেকআপ এবং ইমিগ্রেশনের যাবতীয় কার্যক্রম শেষ হয়।

    এর আগে গত ১৭ মার্চ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি সৌদিতে ফ্লাইট আটকে পড়া বাংলাদেশিদের দেশে ফিরিয়ে আনে।

  • সিঙ্গাপুরে একদিনে ২০৯ বাংলাদেশি করোনায় আক্রান্ত,মোট ৮৭৮

    সিঙ্গাপুরে একদিনে ২০৯ বাংলাদেশি করোনায় আক্রান্ত,মোট ৮৭৮

    প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের (কোভিড-১৯) ছোবলের প্রথম ধাপ মোকাবেলায় জয়ী হলেও দ্বিতীয় ধাপের থাবায় বিপর্যস্ত সিঙ্গাপুর।

    সোমবার নতুন করে দেশটিতে আরও ৩৮৬ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০৯ জনই বাংলাদেশি।

    রোববার নতুন করে ২৩৩ জন আক্রান্ত হয়েছিলেন। যার মধ্যে ১২৫ জনই বাংলাদেশি। এ নিয়ে দেশটিতে ৮৭৮ বাংলাদেশি করোনায় আক্রান্ত হলেন।

    করোনায় প্রাণহানি ও অসুস্থ্যতার পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়ার্ল্ডওমিটারের তথ্যানুযায়ী, করোনায় সিঙ্গাপুরে এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৯১৮ জন৷ মারা গেছেন ৯ জন। সোমবার সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৬ জন৷ সব মিলিয়ে সুস্থ হয়েছেন ৫৮৬ জন।

    দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে দেয়া তথ্যানুযায়ী, আক্রান্ত ৩৮৬ জনের সবাই স্থানীয়ভাবে আক্রান্ত হয়েছেন৷ বাইরের দেশের কারো সংস্পর্শে আসেননি তারা। ২৮০ জন পূর্বের ক্লাস্টারের কিংবা রোগীদের সাঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। এরমধ্যে বেশিরভাগই অভিবাসীদের থাকার জায়গা ডরমিটরির সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। ৯৪ জনের তথ্য এখনো অজানা।

    ১১৫৮ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন৷ এরমধ্যে ২৯ জনকে আইসিইউতে রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে৷ বাকিদের অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে।

  • বাংলাদেশিদের পাশে আমিরাতের শেখ পরিবারের প্রতিষ্ঠান ‘তাফ-হিম’ সেন্টার

    বাংলাদেশিদের পাশে আমিরাতের শেখ পরিবারের প্রতিষ্ঠান ‘তাফ-হিম’ সেন্টার

    ওবায়দুল হক মানিক,আরব আমিরাত প্রতিনিধি:::::সংযুক্ত আরব আমিরাতের শেখ পরিবারের অন্যতম প্রতিষ্ঠান ‘তাফ-হিম’ সেন্টারের চেয়ারম্যান শেখ সাইদ বিন হাশের আল মাকতুম করেনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে আমিরাতে কর্মরত অভাবী বাংলাদেশীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন।

    শেখ সাইদ বিন হাশের আল মাকতুমের পৃষ্ঠপোষকতায় খাদ্যদ্রব্য, টেলিফোন ভাউচার, প্রত্যাবাসন খরছ, স্বাস্হ্যকর বাক্স, মাস্ক, গ্লোভস ও স্যানিটাইজারসহ বিপুল পরিমান সহায়তা নিয়ে এগিয়ে এসেছেন।

    আমিরাতের “তাফ-হিম সেন্টারটি মূলতঃ স্বল্প ব্যয়ে দক্ষ শ্রমিকদের নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্হাপনায় আমিরাতে নিয়ে আসার একটি প্রতিষ্ঠান।

    করোনা ভাইরাসের কারণে অভাবগ্রস্হ বাংলাদেশী প্রবাসীদেন প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য এই প্রতিষ্ঠানটি বেশ কয়েকদিন ধরে আমিরাতের বিভিন্ন জায়গায় প্রবাসীদের সাহায্য সহযোগিতার কাজ করে যাচ্ছেন।

    প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মনে করেন, এটি এমন একটি সময় যেখানে আমরা আমাদের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনতে সকলেই একত্রে কাজ করে যাচ্ছি । এখন একে অপরের খবর নেবার, সহযোগিতা করার, ভাগাভাগি করে এক হয়ে যুক্ত হওয়ার সময়”। তিনি সকলকে নিরাপদে থাকতে ঘরে থাকার আহবান জানান।

  • করোনা : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মারা গেছে এক নারীসহ আরও ৮ বাংলাদেশি

    করোনা : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মারা গেছে এক নারীসহ আরও ৮ বাংলাদেশি

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইউরোপের পর করোনার মৃত্যুপুরী যুক্তরাষ্ট্রে আবারও বেড়েছে সংক্রমণ ও প্রাণহানির সংখ্যা। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ হাজার ২৫৫ জন মারা গেছেন।

    এর মধ্যে এক নারীসহ ৮ জন বাংলাদেশি প্রাণ হারায়েছেন। দেশটিতে এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ১১ হাজার ছুঁই ছুঁই। আক্রান্ত সাড়ে ৩ লাখ ছাড়িয়েছে।

    জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন ও বিশ্বখ্যাত ওয়ার্ল্ডোওমিটার জানিয়েছে, দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩০ হাজার ৩৩১ জন।

    এর মধ্যে করোনার সবচেয়ে ভয়াবহ রূপ দেখছে নিউ ইয়র্ক। যদিও শহরটিতে গত দুই দিনের তুলনায় গত একদিনে সেখানে কম সংখ্যা ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। তারপরও নতুন ৩৫০ জনসহ প্রাণহানি বেড়ে হয়েছে ৪ হাজার ৭৫৮ জনে।

    সোমবার ৮ বাংলাদেশির মধ্যে নিউইয়র্কে সাত পুরুষ ও মিশিগানে একজন নারী মারা গেছেন।প্রাণঘাতী করোনায় এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে মোট ৮৬ বাংলাদেশি প্রাণ হারালেন। তাদের মধ্যে নিউইয়র্কে ৮১ জন, নিউজার্সিতে চার ও মিশিগানে একজন।

    জানা গেছে, নর্থ ব্রঙ্কস সেন্টাল হাসপাতালে সোমবার সকালে মারা যান ব্রঙ্কসের বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা ডা. ইফতেখার উদ্দিন কাঞ্চন। ৬৭ বছরের এই চিকিৎসক ছিলেন নিউইয়র্ক সিটি স্বাস্থ্য বিভাগের মহামারী রোগ বিশেষজ্ঞ।

    এদিকে এই মহামারীর সঙ্গে লড়াই করে এদিন ভোরে এলমহাস্ট্র হাসপাতালে মারা যান বাংলাদেশ সোসাইটির কার্যকরী সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আজাদ বাকের।

    জেএফকে টার্মিনাল ৫-এর এয়ারওয়ে কর্মরত জ্যামাইকার বাসিন্দা মোহাম্মদ আজাদুর রহমান মারা গেছেন জ্যামাইকা হাসপাতালে। আজাদুরের বড় ভাই ম্যানহাটনের মাউন্ট সিনাই হাসপাতালে আইসিইউতে রয়েছেন।

    দুপুরে মারা যান ব্রঙ্কসের বাসিন্দা কুষ্টিয়া জেলা সমিতির উপদেষ্টা আফতাব উদ্দিন (৭১)। ভোরে ওজন পার্কে মারা যান ৭৭ বছর বয়সী বাবুল মিয়া।

    ব্রুকলিনে মারা যান বেগমগঞ্জ ওয়েল অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক। ষাটোর্ধ্ব আবুল ফাররাহও মারা গেছেন ব্রুকলিনে।

    এদিন দুপুরে মিশিগানের হ্যামট্রামিক সিটিতে করোনায় আক্রান্ত এক প্রবীণ বাংলাদেশি নারী (৭৩) মারা যান।

    নিউইয়র্কে করোনায় আক্রান্ত বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন চিকিৎসকও রয়েছেন।

    প্রসঙ্গত করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত যুক্তরাষ্ট্র প্রথমে পাত্তা না দিলেও এখন পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে। দিন দিন অবস্থার অবনতি হচ্ছে। ক্রমাগত বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। এখন পর্যন্ত শুধু নিউইয়র্কে মারা গেছে ৪ হাজার ৭৫৮ জন।

    ২৪ ঘণ্টা/ আর এস পি

  • করোনায় বিভিন্ন দেশে ৯২ রেমিট্যান্স যোদ্ধার মৃত্যু

    করোনায় বিভিন্ন দেশে ৯২ রেমিট্যান্স যোদ্ধার মৃত্যু

    করোনাভাইরাসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৯২ মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রেই মারা গেছেন ৬৩ জন। এ ছাড়া দেশটিতে আরও ২০০ বাংলাদেশি করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এদের বেশির ভাগই নিউইয়র্কের বাসিন্দা।

    যুক্তরাষ্ট্রের পর সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি মারা গেছে যুক্তরাজ্যে। নতুন করে ৮ বাংলাদেশির মৃত্যুর ফলে সেখানে বাংলাদেশির সংখ্যা বেড়ে ১৯ জনে দাঁড়িয়েছে।

    এ ছাড়া সৌদি আরবে ও ইতালিতে ৩ জন, কাতারে ৩ এবং স্পেন, সুইডেন, লিবিয়া ও গাম্বিয়ায় একজন করে বাংলাদেশি মারা গেছেন।

    সিঙ্গাপুরে গতকাল একদিনে ২৬ বাংলাদেশি আক্রান্তের খবর গেছে।

    এদিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মৃত্যুবরণ করা বাংলাদেশিদের জন্য রাষ্ট্রীয় শোক প্রস্তাব জানানোর দাবি জানিয়েছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্ট রিসার্চ ইউনিট (রামরু)। করোনায় মারা যাওয়াদের জন্য ১২ এপ্রিল দেশে এবং বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশিরা সকাল ৯টায় (যার যার সময়) ১ মিনিট নীরবতা পালন করার প্রস্তাব দিয়েছে রামরু। সেই সঙ্গে তাদের জন্য ঋণ তহবিল গঠনেরও সুপারিশ করা হয়েছে সংস্থাটির পক্ষ থেকে। গতকাল এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে এ ছাড়াও কিছু সুপারিশ উত্থাপন করেন রামরুর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার অধ্যাপক ড. তাসনিম সিদ্দিকী।

    রামরুর অন্যান্য সুপারিশের মধ্যে আছে- অভিবাসনের দেশে সুরক্ষা, অভিবাসীদের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখা, বায়রা এবং রিক্রুটিং এজেন্সির ভূমিকা রাখা, ফেরত আসা অভিবাসীর ম্যাপিং ও রিটার্নি ডাটাবেজ তৈরি করা, রেমিট্যান্সের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে রেমিট্যান্স প্রক্রিয়াকরণ ব্যবস্থা সচল রাখা, সরকারি বিনিয়োগ, বিদেশ প্রত্যাগত অভিবাসীদের অভিজ্ঞতা ব্যবহার করা।

    রামরুর লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, অভিবাসীরা আশা করছেন করোনাভাইরাসে যারা মারা গেছেন তাদের অবদান তুলে ধরে বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে শোক প্রকাশ করবে। দেশের অভ্যন্তরে রপ্তানিমুখী শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিকদের মজুরি দেওয়ার জন্য সরকারের ৫ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠন প্রশংসনীয় বলেও দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি। একই সঙ্গে বিদেশে কর্মহীন অভিবাসীদের পরিবারের জন্য বিনা সুদে ঋণ ও ক্ষেত্রবিশেষে অনুদানের জন্য তহবিল গঠনের দাবি জানায় রামরু। এতে বলা হয়, করোনা সংক্রমণের উৎস হিসেবে মূলত অভিবাসীদেরই চিহ্নিত করা হচ্ছে।

    অন্যান্য জনগোষ্ঠী যেমন ব্যবসায়ী, পর্যটক, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় কর্মরত যাত্রীদের বিষয়টি তেমন গুরুত্ব পায়নি। অনেক ক্ষেত্রে তারাও কোয়ারেন্টাইনে আসেননি কিন্তু তা নিয়ে তেমন তোলপাড় হয়নি।

    রেমিট্যান্স পরিস্থিতি তুলে ধরে প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছরের তুলনায় এ বছরের প্রথম ৩ মাসে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে ১২ শতাংশ। সামনে তা আরও কমবে। রেমিট্যান্স প্রবাহে নিম্নগতি জাতীয় অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলার পাশাপাশি রেমিট্যান্সনির্ভর পরিবারগুলোতে দেখা দেবে ক্রান্তিকালীন দারিদ্র্য। এসব পরিবারের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস স্থানীয় বাজারের ওপর প্রভাব ফেলবে।

    তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, দীর্ঘমেয়াদে করোনাভাইরাসের সব ফলাফলই কিন্তু নেতিবাচক হবে না। করোনাভাইরাসের কারণে পরবর্তীতে কিছু নতুন কাজেরও সুযোগ সৃষ্টি হবে। জার্মানি মেডিকেল স্টাফের স্বল্পতা মেটাতে অভিবাসী ও শরণার্থীদের ব্যবহার করছে। আমেরিকা, জাপান, কানাডা এবং অন্যান্য ইউরোপীয় দেশ তাদের মেডিকেল সামগ্রী, ডাক্তার, নার্স, মাইক্রোবায়োলজিস্ট, বায়োকেমিস্ট এবং ল্যাব টেকনেশিয়ানের ঘাটতির কথা উল্লেখ করছে। এসব ক্ষেত্রে প্রচুর অর্থ বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে, যা ভবিষ্যতে অভিবাসনের সুযোগ তৈরি করবে।

  • করোনা: নিউইয়র্কে ২৪ ঘণ্টায় প্রাণ হারাল ৮ বাংলাদেশি

    করোনা: নিউইয়র্কে ২৪ ঘণ্টায় প্রাণ হারাল ৮ বাংলাদেশি

    প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) গত ২৪ ঘণ্টায় নিউইয়র্কে আটজন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে নিউইয়র্কে ২১ বাংলাদেশির মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। দেশটিতে সর্বমোট ২৩ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে।

    করোনায় আক্রান্ত হয়ে ২৮ মার্চ মৃত্যু হয়েছে কায়কোবাদ, শফিকুর রহমান মজুমদার, আজিজুর রহমান, মির্জা হুদা, বিজিত কুমার সাহা, মো. শিপন হোসাইন, জায়েদ আলম ও মুতাব্বির চৌধুরী ইসমত। এছাড়া মিশিগান অঙ্গরাজ্যের ড্রেটয়েট সিটি ও নিউজার্সির প্যাটারসনে দুই বাংলাদেশি নারীর মৃত্যুর সংবাদ পাওয়া গেছে। তাদের দুজনের বাড়ি সিলেটে বলে জানা গেছে।

    এক দিনে করোনাভাইরাসে এত প্রবাসী বাংলাদেশির মৃত্যুর ঘটনায় কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

    যুক্তরাষ্ট্রের সর্বত্র করোনার ভয়াল থাবায় জর্জরিত। সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা নিউইয়র্কে। কেউই বাদ যাচ্ছে না কোভিড নাইনটিনের হাত থেকে। কারাগারগুলোতেও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস। রোববারও ৫ বাংলাদেশিসহ আড়াই শতাধিক মৃত্যু হয়েছে। এ অবস্থায় ঘরবন্দি মানুষ।

    প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, আগামী দুই সপ্তাহে মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি হবে। এমন পরিস্থিতিতে আক্রান্তের সংখ্যা কমাতে সমাজিক দূরত্বের সময়সীমা ১২ এপ্রিল থেকে বাড়িয়ে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত করেছেন প্রেসিডেন্ট।

    আগামী দুই সপ্তাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এসময় সরকারের নির্দেশনা মেনে সামজিক দুরুত্ব বজায় রাখতে হবে। এই দুঃস্বপ্ন থেকে যেন বেরিয়ে আসতে পারি, সেজন্য মার্কিন সরকার আরও পদক্ষেপ নিয়েছে। সুতরাং সবাইকে সরকারি নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। নয়তো মৃতের সংখ্যা অনেক বেড়ে যেতে পারে।

    হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে প্রতিদিনের মতো ছিল করোনা ভাইরাস পরীক্ষার জন্য সন্দেহভাজন রোগীদের ভিড়। কিন্তু প্রয়োজনীয় কিটের অভাবে তাদের সবার পরীক্ষা হয়নি বলে জানিয়েছেন রোগীরা।

  • কাতারে বাংলাদেশিসহ অভিবাসী শ্রমিকদের ‘জেলজীবন’

    কাতারে বাংলাদেশিসহ অভিবাসী শ্রমিকদের ‘জেলজীবন’

    কাতার থেকে মিশু : কাতারের সবচেয়ে বড় লেবার ক্যাম্প বা শ্রমিকদের আশ্রয়শিবির লকডাউনের কারণে কার্যত এক বন্দিশিবিরে পরিণত হয়েছে।

    বাংলাদেশি, নেপালিসহ এখানে বসবাসকারীদের বেশির ভাগই অভিবাসী শ্রমিক। সেখানে অবকাঠামো খাতে কাজ করতে তারা গিয়েছেন বিভিন্ন দেশ থেকে।

    সেখানে কয়েক শত শ্রমিক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর ওই শিবিরটি লকডাউন বা অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। ফলে অভিবাসী এসব শ্রমিক তাদের অবস্থাকে জেলখানার জীবনের সঙ্গে তুলনা করেছেন।

    বাংলাদেশি একজন শ্রমিক বলেছেন, প্রতিদিনই এখানকার পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। এক নম্বর ক্যাম্প থেকে ৩২ নম্বর ক্যাম্প পর্যন্ত সবটাই এখন লকডাউন করা হয়েছে। এর ভিতর আমার যেসব বন্ধুরা বসবাস করছেন তারা এক কঠিন পীড়ার মধ্যে রয়েছেন। আতঙ্কে রীতিমতো কাঁপছেন তারা।

    এতে বলা হয়েছে শ্রমিকদের ওই শিবিরটি দোহা’র ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়া’তে বা শিল্প এলাকায়। এর ভিতরে অবস্থান করেন কয়েক হাজার শ্রমিক। তার ভিতরের অবস্থা একেবারে নাজুক। এর মধ্যেই গাদাগাদি করে অবস্থান করেন তারা। ফলে এই শিবিরের মধ্যে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের দ্রুত বিস্তার ঘটার আশঙ্কা করছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

    শিবিরটির চারপাশে পাহারা বাসিয়েছে পুলিশ, যাতে কেউ বাইরে যেতে না পারেন। একেবারে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে তাদেরকে। এমন পরিস্থিতিতে এর ভিতরে যেসব শ্রমিক অবস্থান করছেন তাদের বেশির ভাগই ২০২২ বিশ্বকাপ ফুটবল আয়োজনের জন্য স্টেডিয়াম নির্মাণ সহ যেসব অবকাঠামোগত প্রকল্প রয়েছে তাতে কাজ করেন।

    গত মঙ্গলবার কাতার কর্তৃপক্ষ ওই শিল্প এলাকার কয়েক বর্গকিলোমিটার এলাকাকে অবরুদ্ধ ঘোষণা করেছে। ফলে এর ভিতরে অবস্থানরত শ্রমিকরা তাদের অনিশ্চিত ভবিষ্যত নিয়ে আতঙ্কে বসবাস করছেন।

  • ইতালিতে করোনায় প্রথম বাংলাদেশির মৃত্যু

    ইতালিতে করোনায় প্রথম বাংলাদেশির মৃত্যু

    ইতালিতে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে প্রাণঘাতী নভেল কেরোনাভাইরাস (কভিড-১৯)। গত ২৪ ঘণ্টায় ইউরোপের ওই দেশটিতে প্রাণ হারিয়েছেন ৬২৭ জন।

    একদিনে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যায় এটি একটি রেকর্ড। এর মধ্যে একজন বাংলাদেশিও রয়েছেন।

    করোনাভাইরাসে ইতালিতে প্রথম কোনো বাংলাদেশি মারা গেলেন। গোলাম মাওলা (৫৫) নামে ওই বাংলাদেশি ইতালির উত্তরাঞ্চলের লম্বারদিয়ায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ৮টার দিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

    জানা যায়, তিনি অনেক দিন ধরে সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছিলেন। পরীক্ষা করার পরে তার শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়।

    এরপর থেকে মিলানোর নিগোয়ারদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দীর্ঘদিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে শুক্রবার না ফেরার দেশে চলে যান।

    তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে যান। গোলাম মাওলা পরিবার নিয়ে ইতালির মিলান শহরে বসবাস করছিলেন।

    তার গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ থানায়। তার মৃত্যুতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। এদিকে, করোনাভাইরাসে বাংলাদেশির মৃত্যুর ঘটনায় প্রবাসীদের মধ্যে আতংক বেড়ে গেছে।

  • আমিরাতে আরও দুই বাংলাদেশি করোনায় আক্রান্ত

    আমিরাতে আরও দুই বাংলাদেশি করোনায় আক্রান্ত

    সংযুক্ত আরব আমিরাতে নতুন করে ১৪ জনের শরীরে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত করা হয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে দুজন বাংলাদেশি নাগরিকও রয়েছেন। এর আগেও দেশটিতে দুজন বাংলাদেশি করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

    সোমবারের ১৪ জন নিয়ে দেশটিতে করোনাভাইরাস সংক্রমিত কোভিড-১৯ নামক রোগে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৫৯ জনে। ইতোমধ্যে সিঙ্গাপুরে পাঁচ বাংলাদেশি করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।

    স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেয়া বিবৃতিতে জানানো হয়, আজ নতুন করে যে ১৪ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে তাদের মধ্যে চারজন আমিরাতের নাগরিক।

    এছাড়া বাংলাদেশের দুজন ছাড়াও ইতালির তিন, নেপালের দুই এবং রাশিয়া, ভারত ও সিরিয়ার একজন করে নাগরিক করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।