Tag: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

  • রয়েল বাংলা সুইটস অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার বানায়, অর্থদণ্ড ১ লাখ

    রয়েল বাংলা সুইটস অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার বানায়, অর্থদণ্ড ১ লাখ

    লেবেলবিহীন কেমিক্যালের বোতল, রান্না করা ও কাঁচা খাবার একসঙ্গে ফ্রিজে সংরক্ষণ ও নোংরা পরিবেশের কারণে নগরের এনায়েত বাজারের রয়েল বাংলা সুইটসকে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।

    বুধবার (২৪ জানুয়ারি) বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুস সোবহান এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন।

    অভিযানে সার্বিক সহযোগিতা করেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বশির আহম্মেদ, নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক ইয়াছিনুল হক চৌধুরী ও সিএমপি পুলিশ সদস্যরা।

    মোহাম্মদ বশির আহম্মেদ জানান, লেবেলবিহীন কেমিক্যালের বোতল, রান্না করা ও কাঁচা খাবার একসঙ্গে ফ্রিজে সংরক্ষণ ও নোংরা পরিবেশের কারণে নিরাপদ খাদ্য আইনে রয়েল বাংলা সুইটসকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

    এছাড়া চকবাজারের সাদিয়াস কিচেন ও মিষ্টিমুখকে নিরাপদ খাদ্য আইনে খাবারের মান, স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিতে বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ।
    জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

  • হাকিমপুরী জর্দা বাজার থেকে সরিয়ে নেয়ার নির্দেশ

    হাকিমপুরী জর্দা বাজার থেকে সরিয়ে নেয়ার নির্দেশ

    বাংলাদেশের জনপ্রিয় হাকিমপুরী জর্দা জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বিবেচনায় বাজার থেকে সরিয়ে নিতে আদালত নির্দেশ দিয়েছেন।

    একটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য আদালত সোমবার এই নির্দেশ দেয়। এই জর্দা বাজার থেকে তুলতে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    সোমবারই নিরাপদ খাদ্য আদালতে মামলাটি করেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের পরিদর্শক কামরুল হাসান।

    বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান সৈয়দা সারওয়ার জাহান বলেন, আমরা একটা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে তাদের (হাকিমপুরী) কারখানা থেকেই নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাব টেস্ট করি। তবে তার ফলাফলও আগের মতোই খারাপ এসেছে। তিনি বলেন, তাদের জর্দায় কয়েকটি ভারী ধাতুর উপস্থিতি পাওয়া গেছে, যা জর্দার মধ্যে থাকার কোনো সুযোগ নেই।

    প্রায় দুই মাস আগে বাজার থেকে ২২ ধরনের জর্দা, খয়ের ও গুলের নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষা করে বিএফএসএ, যেখানে ক্ষতিকর মাত্রায় সিসা, ক্যাডমিয়াম ও ক্রোমিয়ামের মতো ভারী ধাতুর উপস্থিতি পাওয়া যায়। যদিও এ ধরনের ভারী ধাতু এই পণ্যগুলোতে থাকার কথা নয়।

    বিএফএসএ গত ৩১ অক্টোবর সংবাদ সম্মেলন করে জানায়, ২২টি নমুনায় ল্যাব পরীক্ষায় প্রতি কিলোগ্রামে দশমিক ২ মিলিগ্রাম থেকে ১১ দশমিক ২ মিলিগ্রাম পর্যন্ত ক্ষতিকর বিভিন্ন উপাদানের উপস্থিতি পাওয়া যায়। যেখানে বাজারের জনপ্রিয় হাকিমপুরী জর্দার প্রতি কেজিতে দশমিক ২৬ মিলিগ্রাম সিসা, দশমিক ৯৫ মিলিগ্রাম ক্যাডমিয়াম এবং ১ দশমিক ৬৫ মিলিগ্রাম ক্রোমিয়াম পাওয়া যায়।

    বিএফএসএর সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য প্রকাশ করার পর থেকেই একটু ভিন্ন কৌশলে প্রতিবাদ শুরু করে হাকিমপুরী জর্দার মালিক হাজি মো. কাউছ মিয়া। তার প্রতিষ্ঠানে উৎপাদাদিত জর্দায় কোনো প্রকার ক্ষতিকর কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় না দাবি করে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও খাদ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করেন। একই সঙ্গে, দাবি করেন, বিএফএসএ যেসব জর্দা পরীক্ষা করেছে, সেগুলো আসলে নকল জর্দা, হাকিমপুরীর নয়।

    পত্রিকার মাধ্যমে প্রতিবাদ জানানো হলেও বিএফএসএর কাছে কোনো ধরনের প্রতিবাদ পাঠানো বা আলোচনায় বসেনি প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা। তবে বিএফএসএর কর্মকর্তারা প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং ফ্যাক্টরি থেকে পুনরায় জর্দার চারটি নমুনা সংগ্রহ করে।

    এই নমুনাগুলোতেও প্রথমবারের মতোই সীসা, ক্যাডমিয়াম ও ক্রোমিয়ামের উপস্থিতি ধরা পড়ে।
    এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিএফএসএ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বাজারে যত হাকিমপুরী জর্দা রয়েছে, সেগুলো বাজার থেকে তুলে নেয়ার নির্দেশনা দেয়া হবে এবং মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে বাজারে যত জর্দা পাওয়া যাবে তা বাজেয়াপ্ত করা হবে। পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতে মামলা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে।

    মামলার বাদী বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের পরিদর্শক কামরুল হাসান বলেন, নিরাপদ খাদ্য আদালতের বিচারক মেহেদী পাভেল সুইট মামলাটি গ্রহণ করে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পরবর্তী শুনানির দিন ঠিক করেন। পাশাপাশি এই সময়ের মধ্যে হাকিমপুরী জর্দার সংশ্লিষ্ট লটের সব মালামাল বাজার থেকে সরাতে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্ট কোম্পানিকে নির্দেশ দেন।

    বিএফএসএ বলছে, যে ভারী ধাতুগুলো জর্দায় পাওয়া গেছে সেগুলোর মূল উৎস রঙ। বিভিন্ন শিল্প-কারখানা তাদের প্রয়োজনে এসব রঙ আমদানি করে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ফানির্চারের বার্নিশে এসব রঙ ব্যবহার করতে দেখা যায়।
    এদিকে হাকিমপুরী জর্দার গায়ে কোনো ধরনের ব্যাচ নম্বর বা লট নম্বর প্রদান করা হয় না বলে জানা গেছে। ফলে কোন ব্যাচ থেকে কোন ব্যাচ পর্যন্ত তুলে নেয়ার নির্দেশ দেয়া হবে তা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে।

    হাকিমপুরী জর্দা সারাদেশেই পরিচিত একটি পণ্য, যা কোটি কোটি মানুষ খায় বলে ধারণা করা হয়। যদিও এর কোনো সঠিক হিসাব সংশ্লিষ্টদের কাছে নেই।

    তবে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ বলছে, মজাদার-সুগন্ধি এই জর্দা দীর্ঘদিন খাওয়ার কারণে মানুষ ক্যান্সারের মতো দাঁতের মাড়ি ও লিভারে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে।

    এদিকে প্রতিষ্ঠানটির মালিক হাজি মো. কাউছ মিয়া জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্তৃক সর্বমোট ১৪ বার সেরা করদাতার পুরস্কার পেয়েছেন। মামলার বিষয়ে তার সঙ্গে কথা বলতে সোমবার তার মোবাইল নম্বরে ফোন করলে বন্ধ পাওয়া যায়।

    প্রসঙ্গত, প্রথমবার পরীক্ষা করে হাকিমপুরীসহ মোট ১৩ প্রতিষ্ঠানের জর্দা, ছয় প্রতিষ্ঠানের খয়ের ও তিন প্রতিষ্ঠানের গুলের নমুনা পরীক্ষা করে ক্ষতিকর এসব ভারী ধাতু পায় নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। পরীক্ষা করা পণ্যগুলোর মধ্যে ছিল গিলা খয়ের, তীর মার্কা খয়ের, মালাই খয়ের, অন্তরা খয়ের, কালো পাথর বাল্ক খয়ের, সাদা বাল্ক খয়ের, ঈগল গুল, মোস্তফা গুল, শাহজাদা গুল, রতন জর্দা, হাকিমপুরী জর্দা, গুরুদেব জর্দা, শাহজাদী জর্দা (নির্মল), মহিউদ্দিন জর্দা, ঢাকা জর্দা, মকিমপুর জর্দা, শাহি হীরা জর্দা, জাফরানী জর্দা, শাহজাদী জর্দা (আলম), বউ শাহজাদী জর্দা এবং চাঁদপুরী জর্দা।

  • হাকীমপুরীসহ ২২ জর্দা-খয়েরে ক্ষতিকর ক্যামিকেলের সন্ধান

    হাকীমপুরীসহ ২২ জর্দা-খয়েরে ক্ষতিকর ক্যামিকেলের সন্ধান

    বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ তাদের অন্যতম প্রিয় খাবার পানের সঙ্গে শখ করে নানা ধরনের তামাকপাতা- জর্দা ও খয়ের খেয়ে থাকেন। কিন্তু শখের এ খাবারে এমন সব ক্যামিকেল ব্যবহার হচ্ছে যা মানুষের জন্য চরম স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করছে।

    বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ (বিএফএসএ) এমন বহুল ব্যবহৃত ২২টি জর্দা, খয়ের ও গুলের মধ্যে ক্ষতিকর ভারী ক্যামিকেলের সন্ধান পেয়েছে। এগুলো দীর্ঘদিন খাওয়ার কারণে মাড়ি ও লিভার ক্যান্সারের মতো জটিল রোগ হতে পারে।

    বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইস্কাটনে বিএফএসএর এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, হাকীমপুরী, শাহজাদী ও রতন জর্দাসহ দেশের ২২টি জর্দা, খয়ের ও গুলে বিষাক্ত হেভি কেমিক্যাল লেড, ক্যাডমিয়াম ও ক্রোমিয়াম পাওয়া গেছে।

    এসব প্রতিষ্ঠানকে ক্ষতিকর এসব উপাদান দূর করার পরামর্শ দিয়ে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ বলছে, সংশোধন না হলে এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রয়োজনে প্রতিষ্ঠান সিলগালা করা হবে।

    বিএফএসএর পক্ষ থেকে জানানো হয়, যারা পানের সঙ্গে খয়ের খান তাদের জন্য রয়েছে আরও বড় দুঃসংবাদ। কারণ এক ধরনের গাছের বাকল থেকে এই পণ্যটি তৈরির কথা থাকলেও সেটি কোনো কোনো ক্ষেত্রে তৈরি হচ্ছে শুধুমাত্র ক্যামিকেল রং দিয়ে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেখা গেছে ফার্নিচারের বার্নিশে ব্যবহারের জন্য যেসব কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় সেগুলো দিয়েই সরাসরি খয়ের তৈরি হচ্ছে। যার মধ্যে ক্ষতিকর ভারী ধাতু লেড, ক্রোমিয়াম ও ক্যাডমিয়ামের মতো পদার্থ পাওয়া গেছে।

    এতে বলা হয়, হকিমপুরী, শাহজাদী ও রতন জর্দাসহ দেশের ২২টি জর্দা গুল ও খয়েরে বিষাক্ত হেভি ক্যামিকেল লেড, ক্যাডমিয়াম, ক্রোমিয়াম পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ১৩ প্রতিষ্ঠানের জর্দা, ৬ প্রতিষ্ঠানের খয়ের ও তিন প্রতিষ্ঠানের গুলের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। যার সবগুলোতে হেভি ক্যামিকেল লেড, ক্যাডমিয়াম, ক্রোমিয়াম এর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।

    নমুনা পরীক্ষা করা পণ্য গুলোর মধ্যে রয়েছে, গিলা খয়ের, তীর মার্কা খয়ের, মালাই খয়ের, অন্তরা খয়ের, কালো পাথর বাল্ক খয়ের, সাদা বাল্ক খয়ের, ইগল গুল, মোস্ফফা গুল, শাহজাদা গুল, রতন জর্দা, হকিমপুরী জর্দা, গুরুদেব জর্দা শাহজাদি জর্দা (নির্মলের), মহিউদ্দিন জর্দা, হাকিমপুরী জর্দা, ঢাকা জর্দা, মকিমপুর জর্দা, শাহী হীরা জর্দা, জাফরানী জর্দা শাহজাদী জর্দা (আলম), বউ শাহজাদী জর্দা এবং চাঁদপুরী জর্দা।

    সৈয়দা সারওয়ার জাহান বলেন, দেশের অনেক মানুষ পান জর্দায় আসক্ত। কিন্তু এই জর্দা খয়ের বা গুল পরীক্ষা করে দেখা গেছে এগুলোতে ক্ষতিকর ধাতু রয়েছে। যা নিয়মিত খেলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

    বিএফএসএর চেয়ারম্যান সৈয়দা সারওয়ার জাহান জানান, দেশের অনেক মানুষ পান জর্দায় আসক্ত। কিন্তু এই জর্দা খয়ের বা গুল পরীক্ষা করে দেখা গেছে এগুলোতে ক্ষতিকর ধাতু রয়েছে। যা নিয়মিত খেলে ক্যনসার হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

    তিনি জানান, বাজারে বিক্রি হচ্ছে এমন ২২টি ব্র্যান্ডের জর্দা গুল ও খয়েরে নমুনা নিয়ে ল্যাবে টেস্ট করা হয়। যার প্রত্যেকটিতে বিষাক্ত হেভি ক্যামিকেল লেড, ক্যাডমিয়াম ও ক্রোমিয়াম পাওয়া গেছে। যা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে। আমরা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থায় যাচ্ছি। প্রথমে আমরা তাদের ডাকবো। তাদের সমস্যার কথা জানিয়ে সংশোধন করতে বলা হবে। এরপর যদি তারা সংশোধন না হন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রয়োজনে প্রতিষ্ঠান সিলগালা করা হবে।

    তিনি বলেন, বাজারে যেসব জর্দা গুল ও খয়ের বিক্রি হচ্ছে তার সবগুলোই ক্ষতিকর। এগুলো খেলে মানুষ বেশি স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ে। কারণ এসব পণ্য মানুষ সরাসরি খায়। ফলে পাকস্থলি আক্রান্ত হয়। এতে করে ক্যান্সারসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভোগে। এজন্য মানুষকে সচেতন হতে হবে। একইসঙ্গে এসব ক্ষতিকর পণ্য সেবন থেকে বিরত থাকতে হবে। মানুষের সচেতনতা বাড়াতে প্রচার-প্রচারণাসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছি। কারণ এসব পণ্যের চাহিদা না কমালে বন্ধ করা সম্ভব হবে না।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান সৈয়দা সারওয়ার জাহান, সদস্য মাহাবুব কবীর, মঞ্জুর মোর্শেদ আহমেদ, প্রফেসর মো. আব্দুল আলীমসহ সংস্থার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।