Tag: বাকলিয়া

  • ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৬ জন

    ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৬ জন

    চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়া এলাকার একটি বাসায় ঢুকে ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়া পুলিশের এক এএসআইসহ ছয়জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

    শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরীফুল ইসলাম এ আদেশ দেন।

    নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

    কারাগারে পাঠানো ছয়জন হলেন– নগরের বাকলিয়া থানার চাক্তাই পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই ফারুক মিয়া, তার সহযোগী জয়নাল আবেদীন, আকবর, ফজলুল করিম, মিজানুর রহমান ও সোহেল রানা।

    পুলিশ সূত্র জানায়, ঘটনার পর এএসআই ফারুককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

    বাকলিয়া থানার পরিদর্শক রফিকুল ইসলামের সই করা সাধারণ ডায়েরিতে (জিডি) বলা হয়, বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) রাতে নগরের বাকলিয়া থানার কল্পলোক আবাসিক এলাকার একটি ভবনের ৯ তলার একটি বাসায় ১৬ জনের একটি দল ডাকাতি করতে যায়। তারা ৮ ভরি স্বর্ণালংকার ও ৩৫ হাজার টাকা লুট করে। আশপাশের লোকজন বিষয়টি জানতে পেরে ডাকাত দলকে ধাওয়া দেয়। পালিয়ে যাওয়ার সময় এএসআই ফারুকসহ ছয়জনকে ধরে ফেলেন স্থানীয় লোকজন। পরে পুলিশ এসে ছয়জনকে থানায় নিয়ে যায়।

    ছয় আসামিকে আদালতে পাঠানো নথিতে বলা হয়, ভুক্তভোগী মামলা করতে দেরি হওয়ায় ছয় জনকে জিডি মূলে আদালতে পাঠানো হয়েছে। ভুক্তভোগী নিয়মিত মামলা করলে পরে তাদের ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে।

    ঘটনার বিষয়ে বাকলিয়া থানা ও নগর পুলিশের উপকমিশনার রইস উদ্দিন জানান, এ বিষয়ে শনিবার (৭ ডিসেম্বর) সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে।

  • বাকলিয়ায় বিএনপির দুপক্ষে দফায় দফায় সংঘর্ষ

    বাকলিয়ায় বিএনপির দুপক্ষে দফায় দফায় সংঘর্ষ

    চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়ার এক্সেস রোড এলাকায় জায়গা দখল নিয়ে বিএনপির দুপক্ষে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষের শুরু থেকেই দুপক্ষ একে অপরকে লক্ষ্য করে ইপাটকেল নিক্ষেপ করে। এছাড়া দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রের মহড়া দিয়ে যানবাহন চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেয় আরেকপক্ষ। এ সময় প্রতিপক্ষকে ধাওয়া দিয়ে আশপাশের অলিগলিও বন্ধ করে দিতে দেখা গেছে তাদের। ঘটনায় ১০টিরও বেশি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়।

    বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) সৈয়দ শাহ রোডে সন্ধ্যার পর থেকেই কয়েক দফায় এ সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ-সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সবশেষ, রাতে পুরো এলাকা থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করেছে।

    পুলিশ জানিয়েছে, জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে স্থানীয় বিএনপির দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সেখানে উপস্থিত আছেন।

    প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, দুপুরের পর থেকে কয়েক দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। রাত ১১টার সময় হঠাৎ করেই দোকানপাট বন্ধ করতে থাকেন ব্যবসায়ীরা। পরে এক্সেস রোড এলাকায় দেশীয় অস্ত্র এবং গুলি হাতে জড়ো হতে থাকে শতাধিক যুবক। এরপর তাদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় একপক্ষ আরেকপক্ষের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে এবং ধাওয়া দেয়। পরে উভয়পক্ষ ‘জিয়ার সৈনিক, এক হও লড়াই করো’ বলে স্লোগান দিচ্ছিল।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘হঠাৎ উভয়পাশ থেকে দুই দল এসে মারামারি করতে থাকে। ওই সময় তাদের একটি পক্ষ গুলি ছুঁড়ে। মানুষজন সবাই আতঙ্কে যে যার মত সরে পড়ে। আমিও আতঙ্কে ঘটনাস্থল ত্যাগ করি।’

    তিনি আরও বলেন, ‘ঘটনার সময় আশপাশের এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ ছিল না। পুরো সড়কই অন্ধকার। একটি পুলিশের গাড়িও চোখে পড়েছে।’

    বাকলিয়া থানার ওসি মো. ইখতিয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুপক্ষের সমর্থকদের মধ‍্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তবে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

    কোন নেতার সমর্থকদের মাঝে এমন ঘটনা ঘটেছে প্রশ্নটি এড়িয়ে যান এ পুলিশ কর্মকর্তা।

    একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী গোলাগুলির বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অস্বীকার করেছেন নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (জনসংযোগ) কাজী মো. তারেক আজিজ। তিনি বলেন, ‘ওই এলাকায় স্থানীয় বিএনপির দুগ্রুপের মধ্যে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে কয়েক দফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষের সময় গোলাগুলির ঘটনা ঘটেনি। তবে দুপক্ষ একে অপরকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেছে।’

    তিনি আরো বলেন, ’পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেখানে অবস্থান করছে। এখন মোটামুটি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রয়েছে।’

  • জুয়ার আসর নিয়ে সংবাদ প্রকাশের জেরে দুই সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি

    জুয়ার আসর নিয়ে সংবাদ প্রকাশের জেরে দুই সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি

    চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়া থানার কালামিয়া বাজারস্থ বাহার কনভেনশন হলে চলমান জুয়ার আসর নিয়ে সংবাদ প্রকাশের জেরে ২ সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

    এই বিষয়ে গত মঙ্গলবার (৯ জুলাই) সিএমপির বাকলিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন সাংবাদিক নুর মোহাম্মদ রানা। তিনি দৈনিক সময়ের কাগজ পত্রিকার চট্টগ্রামের আঞ্চলিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।

    জিডিতে জিয়া নামের একজনকে বিবাদী করা হয়েছে। জিয়া কালামিয়া বাজারস্থ বাহার কনভেনশন হলের জুয়ার আসরের ম্যানেজার বলে জিডিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

    জিডির বিষয়টি নিশ্চিত করে সাংবাদিক নুর মোহাম্মদ রানা বলেন, সংবাদ প্রকাশের জেরে আমাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকী দিয়েছে। এই বিষয়ে আমি বাকলিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছি। থানা কতৃপক্ষ অভিযোগটি জিডি হিসাবে গ্রহণ করেছেন। বিষয়টি সিএমপি কমিশনার ও এডিশনাল পুলিশ কমিশনারকে (ক্রাইম) অবহিত করা হয়েছে। তারা প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।

    জানা যায়, গত ৯ জুলাই বাকলিয়া থানার ৪৩৭ নং জিডিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ”কালামিয়া বাজারের বাহার কনভেনশন সেন্টারে দীর্ঘদিন যাবৎ জুয়ার আসর চলছে। সু-নির্দিষ্ট ও নির্ভরযোগ্য তথ্যের ভিত্তিতে জুয়ার ছবি ও ভিডিও সংগ্রহ করে দৈনিক সময়ের কাগজ পত্রিকায় ৮ জুলাই “চট্টগ্রামে চলছে জমজমাট জুয়ার আসর, নেপথ্যে সমাজকল্যাণ ও পুলিশ কর্মকর্তা” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।

    সংবাদ প্রকাশের খবর পেয়ে জুয়াড়ি জিয়া ওইদিনই দুপুর আনুমানিক দেড়টায় সময়ের কাগজ পত্রিকার আঞ্চলিক সম্পাদক নুর মোহাম্মদ রানার হোয়াটসঅ্যাপে ফোন করে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করে, মিথ্যা মামলার আসামি করবে ও প্রানে মেরে ফেলবে মর্মে হুমকি দেয়। একই ভাবে সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য দৈনিক ” নতুন সময়” পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো. ইসমাইলকেও হুমকি প্রদান করে।

  • চট্টগ্রামে কোল্ড স্টোরেজে আগুন, আহত ৪

    চট্টগ্রামে কোল্ড স্টোরেজে আগুন, আহত ৪

    চট্টগ্রাম মহানগরের বাকলিয়া থানার রাজাখালী হাজী জনতার কোল্ড স্টোরেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। রাত একটার দিকে বিস্ফোরণের পর ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় দেয়াল ধসে চারজন আহত হয়েছে

    মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

    আহতরা হলেন, মো. তারেক(২৮), নুর হোসেন, মো.মান্নান (৩৪) ও রবিন(২২)। তাদের চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    ফায়ার সার্ভিস চট্টগ্রাম বিভাগের উপপরিচালক মো. আবদুল হালিম সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    তিনি বলেন, রাত সোয়া ১টার দিকে বাকলিয়া থানাধীন রাজাখালি এলাকায় জনতা কোল্ড স্টোরেজ গোডাউনে অ্যামোনিয়া সিলিন্ডার বিস্ফোণে আগুনের সূত্রপাত হয়। রাত ২টার দিকে ভবনটির দেয়াল ধসে পড়েছে। বড় ধরণের দুর্ঘটনা এড়াতে আশপাশের কয়েকটি ভবনের বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত চারজন আহত হয়েছে।

    আগুনের কারণে ভবনের চারপাশের মানুষদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

    আসাদগঞ্জ শুটকি ব্যবসায়ী সমিতির যুগ্ম সম্পাদক মো.নাজিম উদ্দীন বলেন, আগুনের সংবাদ শুনে ঘটনাস্থলে এসেছি।

    ভবনের পাশের স্থানীয় সাকিব বলেন, জনতা ভবনের নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। গ্যাসের কারণে ভবনের নিচতলার দেওয়াল ভেঙে গেছে। আমরা কোন রকমভাবে ভবন থেকে বের হয়েছি।

    চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল পুলিশ বক্সের ইনচার্জ নুর উল্লাহ আশেক বলেন, আগুনের ঘটনায় চারজনকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। তার মধ্যে দুইজনের অবস্থা আশঙ্কা জনক। চারজনেই হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

    বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রহিম বলেন, রাজাখালী এলাকায় জনতা কোল্ড স্টোরেজে আগুন লাগে। বিস্ফোরণে গ্যাস আশেপাশে ছড়িয়ে পড়েছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের কাজ করছে।

  • চট্টগ্রামে ব্যাটারি রিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল শিশুর

    চট্টগ্রামে ব্যাটারি রিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল শিশুর

    চট্টগ্রাম নগরীর বাকলিয়া থানাধীন কালামিয়া বাজার এলাকার খাজা হোটেলের সামনে ব্যাটারি রিকশার ধাক্কায় এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার দুপুর ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুর নাম ওমর ফারক (৭)।

    স্থানীয়রা জানায় দিন দিন এলাকায় বেপরোয়া হয়ে উঠছে ব্যাটারি রিকশা। এগুলোর কারণে প্রতিদিন কোন না কোন দুর্ঘটনা ঘটছে। দুর্ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। বন্ধ রয়েছে সকল ব্যাটারিচালিত রিকশা।

    ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাকলিয়া থানার ওসি রাশেদুল হক বলেন, নিহত শিশুর পিতা মাতার ভাষ্য হলো- শিশুটি বাসা থেকে বের হয়ে সড়কে গেলে মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার সময় রিক্সার সাথে আঘাত লাগে। এরপর হসপিটালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

    পূর্ব বাকলিয়া থানাজুড়ে অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশা দৌরাত্ম সম্পর্কে জানতে চাইলে ওসি রাশেদ বলেন, আমরা বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে এসব রিক্সা ডাম্পিং করি। আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

  • আধুনিক ও পরিচ্ছন্ন বাকলিয়া গড়তে শাহাদাতকে ভোট দিন : নোমান

    আধুনিক ও পরিচ্ছন্ন বাকলিয়া গড়তে শাহাদাতকে ভোট দিন : নোমান

    বিএনপির ভাইস চেয়্রাম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান বলেছেন, চট্টগ্রামের বাকলিয়া নগরীর একটি প্রসিদ্ধ ও ঐতিহ্যবাহি এলাকা। এখানকার রাস্তাঘাট, অলিগলি সবই আমার চেনাজানা। দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত থাকা এ বাকলিয়াকে আমি শহরে রূপ দিয়েছিলাম। আমি এমপি থাকাকালীন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করেছি. গড়ে তুলেছি ঐতিহ্যবাহি শহীদ এনএমজে কলেজ। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোশনের গুরুত্বপূর্ণ ওয়ার্ড হলেও এ এলাকায় কাঙ্খিত উন্নয়ন হয়নি।

    তিনি বলেন, বিএনপি মনোনিত মেয়র প্রার্থী ডা: শাহাদাত হোসেন আমার হাতে গড়া একজন কর্মী, তিনি একজন জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ। তাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করলে তিনি বাকলিয়াকে পরিচ্ছন্ন ও আধুনিক এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবে ।

    নোমান গতকাল শুক্রবার রাতে নগরীর ১৮ নং পূর্ব বাকলিয়া ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে নুর মোহাম্মদ সওদাগর বাড়ী সংলগ্ন মাঠে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেনের নির্বাচন উপলক্ষে অনুষ্ঠিত কর্মী সমাবেশে এ বক্তব্য দেন।

    নোমান বলেন, ২৯ মার্চ সকাল থেকে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ভোট কেন্দ্র পাহারা দেওয়ার পাশাপাশি ভোটে বাধাদানকারী দুষ্কৃতিকারীদের প্রতিহিত করে ভোটারদের ভোট অধিকার আদায় করে নিতে হবে।

    সমাবেশে মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন- বাকলিয়ার মানুষের সাথে আমার রক্তের সম্পর্ক। এখানে আমার জন্ম ও বেড়ে উঠা, এ বাকলিয়ার প্রতিটি অলিগলি রাস্তাঘাট আমার জানা শোনা। আমি যদি মেয়র নির্বাচিত হই অবহেলিত এই বাকলিয়ার উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করবো। তিনি আরো বলেন ২৯ তারিখ সকাল সকাল ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ধানের শীষে আপনাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে কারাবন্ধি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন বেগবান করবেন।

    পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল ছগির এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হাজি মো. মহিউদ্দিন ও সাইফুল ইসলাম নিরবের পরিচালনায় কর্মী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহসভাপতি অধ্যাপক নূরুল আলম রাজু, যুগ্ম সম্পাদক কাজী বেলাল উদ্দিন, গাজী সিরাজ উল্লাহ, হালিশহর থানা বিএনপির সভাপতি মোশারফ হোসেন ডিপ্টি, সহ-সম্পাদক মো. শাহজাহান, হাসেম সওদাগর, আলমগীর নুর, বাকলিয়া থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আফতাবুর রহমান শাহীন, সদস্য আলী ইউসুফ, আব্দুস সবুর সওদাগর, মো. ইউসুফ, শাহেদা বেগম পারভীন, বিএনপি নেতা হাজী মো. আইয়ুব, মো. ইলিয়াছ, সিরাজুল ইসলাম, বজল আহমদ, মো. হারুন, কামরুন্নেছা, মনোয়ারা বেগম, কহিনুর বেগম, মো, ইয়াকুব, মো. নূর উদ্দিন, জসিম উদ্দিন, মো. মুসা, জাহাঙ্গীর আলম, মো. সেলিম, মো. ফারুক প্রমুখ।