Tag: বিএনপির শোক

  • স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা শহিদুল্লাহ বাহারের পিতার ইন্তেকাল, বিএনপির শোক

    স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা শহিদুল্লাহ বাহারের পিতার ইন্তেকাল, বিএনপির শোক

    চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সভাপতি মোঃ শহিদুল্লাহ বাহারের পিতা মোঃ আবদুল মালেক ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

    রবিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল ১১ টায় নগরীর আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ২ ছেলে ২ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

    রবিবার বাদে মাগরিব আকবর শাহ রেলওয়ে কবরস্থান সংলগ্ন তিন রাস্তার মোড়ে মরহুমের জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।

    এদিকে শহিদুল্লাহ বাহারের পিতার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা বেগম রোজী কবির, গোলাম আকবর খন্দকার, এস এম ফজলুল হক, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডাঃ শাহাদাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর ও সিঃ সহ সভাপতি আবু সুফিয়ান।

    এক শোক বার্তায় নেতৃবৃন্দ মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকাহত পরিবার, আত্মীয়স্বজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

  • সীতাকুণ্ডে বিএনপি নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জল হোসেনের ইন্তেকালে কেন্দ্রীয় বিএনপির শোক

    সীতাকুণ্ডে বিএনপি নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জল হোসেনের ইন্তেকালে কেন্দ্রীয় বিএনপির শোক

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধিঃ সীতাকুণ্ড উপজলা বিএনপির আহবায়ক, বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ ও সংগঠক এবং শ্রমিক নেতা বীর মুক্তিযুদ্ধা তোফাজ্জল হোসেন(৭২) ইন্তেকাল করেছেন।

    বুধবার রাতে নিজ বাসভবনে তিনি ইন্তেকাল করেন। মরহুম তফাজ্জল হোসেন দীর্ঘদিন যাবৎ হৃদরোগ আক্রান্ত ছিলেন।

    বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে সমাহিত করা হয়।

    তিনি সীতাকুণ্ড উপজেলা বিএনপির আহ্বায়কের দায়িত্বে ছিলেন, এছাড়া হাফিজ জুট মিলস এ দীর্ঘ ৩০ বছর শ্রমিক নেতার দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

    তাঁর মৃত্যুতে বিএনপি’র কেন্দ্রীয় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব লায়ন মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরী, কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম বিষয়ক সম্পাদক এম নাজিম উদ্দিন তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

    সাবেক উত্তর যুবদলের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন জানান, দেশের এই ক্রান্তি লগ্নে বিএনপি নেতা ও বীর মুক্তিযুদ্ধের মৃত্যুতে সীতাকুণ্ডে বিএনপির অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে, তা পুরণ হওয়ার নয়। দেশের যে ভোটার বিহীন সরকার দেশ শাসন করছে এর হাত থেকে দেশের জনগণকে ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার বিএনপি গণতান্ত্রিক আন্দোলন সংগ্রাম করে যাচ্ছে তারই মধ্যে এর মুক্তিযুদ্ধের চলে যাওয়া দলের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে।

    এদিকে বীর মুক্তিযুদ্ধা মরহুম তফাজ্জল হোসেনকে দেখতে যান উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবদুল্লাহ আল বাকের ভুইয়া। তিনি শোকশোপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন জানান।

    ২৪ ঘণ্টা/দুলু

  • শ্বাসকষ্টে মারা গেলেন বিএনপি নেতা ও তামাকুমন্ডি লেইন বণিক সমিতির সভাপতি সামশুল আলম, বিএনপির শোক

    শ্বাসকষ্টে মারা গেলেন বিএনপি নেতা ও তামাকুমন্ডি লেইন বণিক সমিতির সভাপতি সামশুল আলম, বিএনপির শোক

    সাতকানিয়া উপজেলা বিএনপির সহ সভাপতি ও তামাকুমন্ডি লেইন বণিক সমিতির সভাপতি মোঃ সামশুল আলম মঙ্গলবার (১৬ জুন) ভোর সাড়ে ৬ টায় পাঁচলাইশ থানা এলাকার সার্জিস্কোপ হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন)।

    মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। শামসুল আলমের বাড়ি সাতকানিয়া উপজেলায়। তিনি দুই মেয়ে ও দুই ছেলেসহ বহু আত্মীয় স্বজন, ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক সহকর্মী রেখে যান।

    তিনি আগ থেকেই উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন। সম্প্রতি দুর্ঘটনাবশত তিনি পায়ে আঘাত পান। রোববার (১৪ জুন) রাত আড়াইটার দিকে শামসুল আলমের উচ্চ রক্তচাপ ও শ্বাসকষ্ট অনিয়ন্ত্রিতভাবে বেড়ে যায়। সেই রাতেই তাকে ইউএসটিসি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে তার আইসিইউ সাপোর্ট প্রয়োজন হলে সার্জিস্কোপ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

    মঙ্গলবার (১৬ জুন) বাদে জোহর দুল্লবের পাড়া জামে মসজিদে মরহুমের জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। পরে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

    এদিকে শামসুল আলমের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান, সিঃ যুগ্ম আহবায়ক আলী আব্বাস ও সদস্য সচিব মোস্তাক আহমেদ খান।

    এক শোক বার্তায় নেতৃবৃন্দ চট্টগ্রামে বিনাচিকিৎসায় বেশীরভাগ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে উল্লেখ করে বলেন, চট্টগ্রামে দিন দিন করোনা সংক্রমিত রোগী ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম এখন করোনার হটস্পট হিসেবে চিন্হিত। করোনা শনাক্তের চেয়ে উপসর্গ নিয়ে মারা যাচ্ছে বেশী মানুষ। করোনা পরীক্ষার সার্টিফিকেট না থাকার কারনে করোনা হাসপাতালে তাদের ভর্তি নিচ্ছে না। আবার করোনা উপসর্গ থাকার কারনে অন্য হাসপাতালগুলোতেও তারা ভর্তি হতে পারছেন না। এতে বেশীরভাগ মানুষ বিনাচিকিৎসায় মারা যাচ্ছে।

    নেতৃবৃন্দ বলেন, চট্টগ্রামে প্রতিদিন করোনায় মৃত্যুর চেয়ে উপসর্গ ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা চার গুনের বেশী। সরকারের ব্যর্থতার কারনেই দিন দিন মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। চট্টগ্রামে ডাক্তার, পুলিশ ও অন্তঃসত্ত্বা নারী সহ বেশীরভাগ মানুষই করোনা উপসর্গ নিয়ে বিনাচিকিৎসায় মারা গেছে। শামসুল আলমও সময়উপযোগী চিকিৎসার অভাবে মারা গেছেন।

    নেতৃবৃন্দ বলেন, আলহাজ্ব শামসুল আলম একজন সৎ, বিনয়ী ও ভদ্র মানুষ ছিলেন। তিনি বিএনপির একজন নিবেদিত প্রাণ নেতা ছিলেন। সাতকানিয়া বিএনপিকে শক্তিশালী সংগঠনে পরিনত করতে তার ভুমিকা ছিল অপরিসীম। তার মৃত্যুতে ব্যবসায়ী সমাজ একজন অবিভাবককে হারাল। তার মৃত্যুতে যে শূণ্যতার সৃষ্টি হবে তা সহজে পূরণ হবার নয়। তার অবদান বিএনপি আজীবন শ্বরণে রাখবে। তার মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত ও মর্মাহত। আমরা শামসুল আলমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকাহত পরিবার,আত্মীয়স্বজন ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ সভাপতি কামাল উদ্দীন কন্ট্রাক্টারের ইন্তেকাল, বিএনপির শোক

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ সভাপতি কামাল উদ্দীন কন্ট্রাক্টারের ইন্তেকাল, বিএনপির শোক

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ সভাপতি লায়ন মোঃ কামাল উদ্দীন কন্ট্রাকটার বৃহস্পতিবার (১০ জুন) রাত ২ টায় নগরীর ট্রিটমেন্ট হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।

    মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬১ বছর। তিনি ১ ছেলে ২ মেয়ে স্ত্রীসহ বহু আত্মীয় স্বজন ও রাজনৈতিক সহকর্মী রেখে যান।

    বৃহস্পতিবার (১১ জুন) সকাল ১১ টায় পাহাড়তলী বাজারস্থ সিটি ব্যাংকের সামনে মরহুমের জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। পরে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

    এদিকে লায়ন কামাল উদ্দীন কন্ট্রাক্টারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোঃ নাছির উদ্দীন, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা বেগম রোজী কবির, গোলাম আকবর খন্দকার, এস এম ফজলুল হক, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডাঃ শাহাদাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান, বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মীর মোঃ হেলাল উদ্দীন।

    এক শোক বার্তায় নেতৃবৃন্দ বলেন, লায়ন কামাল উদ্দীন একজন সৎ, বিনয়ী ও ভদ্র মানুষ ছিলেন। তিনি বিএনপির একজন নিবেদিত প্রাণ নেতা ছিলেন। চট্টগ্রামে বিএনপিকে শক্তিশালী সংগঠনে পরিনত করতে তার ভুমিকা ছিল অপরিসীম। তার মৃত্যুতে যে শূণ্যতার সৃষ্টি হয়েছে তা সহজে পূরণ হবার নয়। তার অবদান বিএনপি আজীবন শ্বরণে রাখবে। তার মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত ও মর্মাহত। আমরা কামাল উদ্দীন কন্ট্রাক্টারের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকাহত পরিবার,আত্মীয়স্বজন ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর