Tag: বিএনপি প্রার্থী

  • আর্থিক সামর্থ্য ও এলাকাভিত্তিক পৌরকর নির্ধারণের প্রতিশ্রুতি দিলেন বিএনপি প্রার্থী ইব্রাহীম খলিল

    আর্থিক সামর্থ্য ও এলাকাভিত্তিক পৌরকর নির্ধারণের প্রতিশ্রুতি দিলেন বিএনপি প্রার্থী ইব্রাহীম খলিল

    খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : খাগড়াছড়ি পৌরসভায় আর্থিক সামর্থ্য এবং এলাকাভেদে পৌরকর নির্ধারণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিএনপি মপ্রার্থী ইব্রাহীম খলিল। বেকারদের কর্মসংস্থানে যোগ্যতা ও মেধাভিত্তিক চাহিদা অনুযায়ী প্রশিক্ষণ এবং বিনিয়োগ নির্ভর সমাজ গঠনে ভূমিকা গ্রহণ এবং অসাম্প্রদায়িক পৌর এলাকা গড়তে দৃঢ় অবস্থানের জানান দিয়েছেন তিনি।

    বিগত সময়ে ১০ বছরে পৌর সভার অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন জায়গায় নাগরিকদের চাহিদা মতো উন্নয়নের বিপরীতে মেয়রের ইচ্ছে মতো বিভিন্ন উন্নয়ন এবং নিজের পছন্দের লোকদেও সুবিধা দেয়া অভিযোগও করেছেন বিএনপি প্রার্থী ইব্রাহীম খলিল।

    বৃহস্পতিবার দুপুরে কলাবাগানে বিএনপি’র অস্থায়ী কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। আহবান জানান।

    এসময় বিএনপি’র সিনিয়র সহ-সভাপতি প্রবীন চন্দ্র চাকমা, জেলা বিএনপি’র সা: সম্পাদক এম. এন. আফছার, সহ-সভাপতি মংসুথোয়াই চৌধুরী ও হেডম্যান ক্ষেত্রমোহন রোয়াজা, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রব রাজা, কোষাধ্যক্ষ মফিজুর রহমান, পৌর বিএনপি’র সভাপতি জহির আহম্মদ, জেলা যুবদলের সভাপতি মাহাবুবুল আলম সবুজ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সা: সম্পাদক নজরুল ইসলাম, দীঘিনালা উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি মোশারফ হোসেন, পানছড়ি উপজেলা বিএনপি সভাপতি বেলাল হোসেন, জেলা ছাত্রদল সভাপতি শাহেদ সুমনসহ বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

    ইব্রাহিম খলিল বর্তমান পৌর মেয়র রফিকুল আলমকে ইঙ্গিত করে বিএনপি প্রার্থী বলেন, ব্যক্তি বিশেষ পৌরসভার উন্নয়নমূলক সকল কাজ নিয়ে যাচ্ছেন। এতে সাধারণ ঠিকাদাররা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন। বিশেষ মহলের ইন্ধনে পৌর শহর এখন মাদকে সয়লাব। শহরের বাইরে এলাকাগুলোতে তেমন উন্নয়ন নেই। নির্বাচনে বিজয়ী হতে পারলে স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতাসহ মাদকমুক্ত, জনবান্ধব আধুনিক পৌরসভা গড়া হবে বলে জানান তিনি।

    তিনি ১৬ জানুয়ারির নির্বাচন যদি অবাধ-সুষ্ঠু ও প্রভাবমুক্ত হয় তাহলে নিজের জয়ের বিষয়েও প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

    উল্লেখ্য, খাগড়াছড়ি পৌরসভার আসন্ন নির্বাচনে সবচেয়ে কম বয়সী এই প্রার্থী শিক্ষা-দীক্ষা যেমন অন্য প্রার্থীদের চেয়ে এগিয়ে তেমনি সর্বসাধারণের কাছেও তাঁর অন্যরকম গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।

    ২৪ ঘণ্টা/প্রদীপ চৌধুরী

  • ভোট পেয়েছিলাম ৬০ হাজার ডিজিটাল জালিয়াতির ইভিএমে দেখায় ১৭ হাজার-সুফিয়ান

    ভোট পেয়েছিলাম ৬০ হাজার ডিজিটাল জালিয়াতির ইভিএমে দেখায় ১৭ হাজার-সুফিয়ান

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলনে আবু সুফিয়ান সরকার নির্বাচন কমিশনকে ভোটাধিকার হরণের প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে মন্তব্য করেন।

    এ আসনের উপ-নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন ২২ দশমিক ৯৪ শতাংশ ভোট পড়েছে ঘোষণা করলেও বিএনপির প্রার্থী আবু সুফিয়ান দাবি করেছেন, মাত্র পাঁচ শতাংশ ভোটার ভোট দিতে পেরেছেন। বাকি ভোট ইভিএমের মাধ্যমে ডিজিটাল জালিয়াতি করে দেখানো হয়েছে।

    শনিবার (১৮ জানুয়ারী) চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে দলীয় পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে ‘জালিয়াতির চিত্র’ তুলে ধরেন আবু সুফিয়ান। উপ-নির্বাচনে কেন্দ্র দখল, বিভিন্ন অনিয়ম এবং ইভিএমে ভোট কারচুপি জাতির সামনে উপস্থাপনের জন্য এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

    লিখিত বক্তব্যে আবু সুফিয়ান বলেন, উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগ, প্রশাসন ও দলীয় সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করে তথাকথিত ইভিএমের মাধ্যমে ডিজিটাল জালিয়াতি করে জনগণের বিজয় ছিনিয়ে নিয়েছে। এই নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে, ইভিএমের মাধ্যমে ভোট ডাকাতি করা যায়। এটি মধ্যরাতের নির্বাচনের মতো আরেকটি কৌশল।

    ইভিএম এখন মহাপ্রতারণার নতুন পদ্ধতি। এতে ডিজিটাল ডাকাতির পর অভিযোগ করারও সুযোগ নেই। একজন ভোটার কোথায় ভোট দিলেন তা নিজে জানারও সুযোগ নেই।

    এক প্রশ্নের জবাবে সুফিয়ান বলেন, ‘মাত্র পাঁচ শতাংশ ভোট পড়েছে। কিন্তু দেখানো হয়েছে ২২ শতাংশ। আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের সহায়তায় ইভিএম মেশিনের পাসওয়ার্ড নিয়ে প্রতি বুথে ৭০ থেকে ৮০টি জাল ভোট দিয়েছে। এভাবে ২২ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন বলে দেখানো হয়েছে।

    আবু সুফিয়ান বলেন, উপ-নির্বাচন ছাড়াও বিগত এক বছর আগে অনুষ্ঠিত ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আমি এই আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ছিলাম। বিশ্বের ইতিহাসে কলঙ্ক জনক এই নির্বাচনে আমি ধানের শীষ প্রতিকে ভোট পেয়েছিলাম প্রায় ৬০ হাজার। কিন্তু ইভিএম মেশিনে জালিয়াতির মাধ্যমে আমাকে ভোট দেখানো হয়েছে মাত্র ১৭ হাজার।

    একই প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ’২২ শতাংশ ভোটের মধ্যে আসলে ভোট পড়েছে ৫ শতাংশ। ১০ শতাংশ ভোট দিয়েছেন প্রিজাইডিং অফিসার নিজে। বাকি ভোট কেন্দ্র দখল করে পাসওয়ার্ড নিয়ে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা দিয়েছে।

    সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্র দখল করে ইভিএমের পাসওয়ার্ড নেওয়ার সুনির্দিষ্ট অভিযোগও তুলে ধরেন আবু সুফিয়ান। তিনি জানান, নগরীর হামজারবাগ রহমানিয়া স্কুল কেন্দ্রে বেলা ১২টার সময় ২ নম্বর কক্ষে কয়েকজন বহিরাগত সন্ত্রাসী প্রবেশ করেন।

    তারা নির্বাচন কমিশনের আইটি বিশেষজ্ঞ ও প্রিজাইডিং অফিসার ছোটন চৌধুরীকে নিয়েই সেখানে যান। তার মোবাইল থেকে নির্বাচন কমিশনের কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করে ডিভাইস নম্বর দিয়ে কোড অথবা পাসওয়ার্ড চাইলে +৮৫৮৪৭৭৬৭+ নম্বরটি দেওয়া হয়। তারা এসময় বলতে থাকেন, ১০ শতাংশ ম্যাচিং কোড দিয়ে তাড়াতাড়ি ভোট নিয়ে নেন।

    তখন অন্যজনের আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। অবৈধভাবে শুরু করা ভোটার নম্বর- ৪২২, ৫০২, ৪৯৯ ও ৫৮০। মৃত ব্যক্তি এবং প্রবাসীদের নামেও ভোট দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

    সংবাদ সম্মেলনে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর জানান, ভোটগ্রহণের সময়ই অনিয়মের বিষয়ে রিটার্নিং অফিসার ও চট্টগ্রামের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামানকে অভিযোগ করা হলেও তিনি নীরব থাকেন এবং অস্বীকার করেন। এভাবে প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশন পূর্ব নির্ধারিত ফলাফল ঘোষণা করেছে।

    ঘোষিত ফলাফল বাতিল করে পুনঃনির্বাচনের দাবি জানিয়ে সুফিয়ান বলেন, ‘জনগণের করের টাকা খরচ করে সরকার ও নির্বাচন কমিশন তামাশা করেছে। তামাশার নির্বাচন জনগণ মেনে নেয়নি।

    পরপর তিনবারের সাংসদ জাসদ নেতা মঈনউদ্দিন খান বাদলের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া চট্টগ্রাম-৮ আসনে গত ১৩ জানুয়ারী উপ-নির্বাচন হয়েছে। এতে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোছলেম উদ্দিন আহমেদ ৮৭ হাজার ৩৪৬ ভোট পেয়ে জয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির আবু সুফিয়ান পেয়েছেন ১৭ হাজার ৯৩৫ ভোট।

    সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য ব্যারিষ্টার মীর মো. হেলাল উদ্দিন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আলী আব্বাস, সদস্য সচিব মোস্তাক আহমদ খান, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহসভাপতি মাহবুবুল আলম, নাজিম উদ্দিন আহমদ, সি. যুগ্ম সম্পাদক এস এম সাইফুল আলম, যুগ্ম সম্পাদক কাজী বেলাল উদ্দিন, ইসকান্দর মীর্জা, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আনোয়ার হোসেন লিপু, গাজী মো. সিরাজ উল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামরুল ইসলাম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য বোয়ালখালীর পৌর মেয়র আবুল কালাম আবু, এস এম মামুন মিয়া, হুমায়ুন কবীর আনসার, এডভোকেট আবু তাহের, আবুল কালাম আবু চেয়ারম্যান, মহানগর বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী, সহশ্রম সম্পাদক আবু মুসা, বায়েজিদ থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের জসিম প্রমুখ।

  • বোয়ালখালীতে উন্নয়নের নামে শুধু স্বপ্ন দেখানো হয়ছে

    বোয়ালখালীতে উন্নয়নের নামে শুধু স্বপ্ন দেখানো হয়ছে

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার বলেছেন, বিগত ১১ বছরে বোয়ালখালীতে অবকাঠামোগত কোন উন্নয়ন হয় নাই। উন্নয়নের নামে শুধু স্বপ্ন দেখানো হয়েছে।

    তিনি বলেন, বর্তমানে বোয়ালখালীর যোগাযোগ ব্যাবস্থার বেহালদশা। কালুরঘাট ভান্ডালজুড়ি সড়ক বিএনপির আমলেই তৈরী করা হয়েছিল। যোগাযোগের নতুন কোন সড়ক তৈরী করা হয়নি। সরকার সমর্থকরা নিজেদের পকেট ভারী করেছে। এখন নতুন করে স্বপ্নের কথা বলে জনগণের সাথে প্রতারণার দিন শেষ।

    তিনি আরো বলেন, উন্নয়নের নামে স্বপ্ন দেখিয়ে লাভ নেই। বহদ্দারহাট থেকে কাপ্তাই রাস্তার মাথা পর্যন্ত সড়কটির একপাশ দীর্ঘ ৬ বছর যাবৎ বন্ধ করে রাখা হয়েছে। এতে মানুষের চরম ভোগান্তি হলেও সরকার কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেননি। এই সরকার প্রতিটি সেক্টরেই ব্যর্থ হয়েছে। তাই ১৩ জানুয়ারী আবু সুফিয়ানকে ধানের শীষে ভোট দিয়ে চট্টগ্রামের প্রতি অবহেলার জবাব দিন।

    আজ ৮ জানুয়ারী বুধবার চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপনির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী আবু সুফিয়ান ধানের শীষের পক্ষে বোয়ালখালীর পোপাদিয়ায় এক পথ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন।

    তিনি আকুবদন্ডী, কধুরখীল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে শুরু করে নুরুল হকের দোকান বাঘ্যারটেক, গোরস্থানের টেক, নোয়াহাট, ঈশ্বরভট্টের বাজার, বাদামতল, চানপারা এলাকায় গণসংযোগ করেন।

    বিএনপি প্রার্থী আবু সুফিয়ান বলেন, নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি জায়গায় আমরা ধানের শীষের আবেদন নিয়ে আমরা যাচ্ছি। জনগণের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। অন্যান্য নির্বাচনের চেয়ে এবার আরো বেশী সাড়া পাচ্ছি। কারণ বিগত ৩০ ডিসেম্বরের ভোট ডাকাতীর প্রহসনের নির্বাচনে ভোটারেরা ভোট দিতে পারেনি।

    তিনি বলেন, জনগণ এবারও ভোট দিতে পারবে কিনা, ভোট কেন্দ্রে যেতে পারবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কিত। আমরা মানুষকে তাদের শংকা দূর করে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যে বোয়ালখালীতে আওয়ামীলীগ প্রার্থীর সমর্থকরা ভোটের পরিবেশকে অশান্ত করে তুলেছে। তারা ধানের শীষের পোস্টার ব্যানার ছিঁড়ে ফেলছে। নির্বাচনী প্রচারণায় বাঁধা দিচ্ছে।

    বোয়ালখালীতে ত্রাসের রাজত্ব কাযেম করে আতংকজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা চালাচ্ছে। আমাদের প্রত্যাশা ভোটারদেকে সুষ্ঠু পরিবেশে ভোট দেয়ার সুযোগ দিন। জনগণ যে রায় দেবে আমরা তা মাথা পেতে নেব। বিএনপির আস্তা আছে জনগণের রায়ে।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম বলেন, ইভিএম একটি প্রযুক্তি। এই ইভিএম দিয়ে বহুমুখী কারচুপি করার সুযোগ আছে। ইভিএম মেশিন নিয়ে আমাদের কোন বক্তব্য নেই। কিন্তু যারা এ মেশিন পরিচালনা করবে তাদের যদি ভোট চুরির মানসিকতা থাকে তাহলে চুরি করার অনেক সুযোগ আছে।

    তাই আমাদের বক্তব্য হচ্ছে ইভিএম মেশিনের আগে থেকে যে ভোট দেয়া থাকবে না, ধানের শীষে ভোট দিলে এই ভোট যে অন্য প্রতীকে যাবে না এই নিশ্চয়তা দিতে হবে। নির্বাচনের আগেই ইভিএম মেশিনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে।

    গণসংযোগকালে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোস্তাক আহমদ খান, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আনোয়ার হোসেন লিপু, উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য অধ্যাপক ইউনুস চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা বিএনপি সদস্য মফজল আহমদ চৌধুরী, মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যান, শফিকুল ইসলাম চেয়ারম্যান, জিয়াউদ্দিন আশফাক, বিএনপি নেতা হাজী মোঃ ইসহাক চৌধুরী, নুরুন নবী চৌধুরী, মো. কামাল উদ্দিন, দক্ষিণ জেলা কৃষকদলের সভাপতি সৈয়দ মো. সাইফুদ্দিন, শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক ডা. মহসিন খান তরুণ, পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি এস এম সেলিম, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সুজন, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি মহসিন খোকন, বিএনপি নেতা আমিনুল ইসলাম মুন্সি, দিদারুল আলম লিটন, ইকবাল হোসেন, আছহাব উদ্দিন দুলাল, মো. বখতেয়ার মেম্বার, তছলিম উদ্দিন, আবদুস সালাম, আবদুর মান্নান, জয়নাল আবেদীন আরজু, মোহাম্মদ আলী, সরওয়ার আলম, সাইদুল হাসান হিমু, ইসকান্দর মির্জা, আবু নাসের মন্নান, মো. সেলিম, মো. আজিম, অংগসংগঠনের নেতৃবৃন্দ মতিউর রহমান রাসেল, এনামুর হক সজীব, সাইদুল হক, মো. লোকমান, শওকত হোসেন জাহেদ, মো. ইসকান্দর, মনিরুল ইসলাম ডালিম, সরওয়ার আলম টুটুল, মো. ফোরকান, মো. জুনাইদ, মো. ওসমান গণি, মো. আলমগীর, আশরাফ মামুন, সিদ্দিক আজাদ রিহাদ, মো. এরফান, জয় দে, মো. জিসান, মো. রাসেল, শিহাব উদ্দিস, মো. সায়েম, মো. এমরান প্রমূখ।