Tag: বিএসটিআই

  • হালাল সার্টিফিকেট দেবে বিএসটিআই

    হালাল সার্টিফিকেট দেবে বিএসটিআই

    বাংলাদেশে খাদ্য পণ্য এবং কসমেটিকসের হালাল সার্টিফিকেট দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)।

    পণ্য মান বজায় রেখে বাজারজাত করা হচ্ছে কিনা, মূলত সেটাই দেখে থাকে বিএসটিআই। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির সার্টিফিকেশন মার্কস উইং এর উপপরিচালক রিয়াজুল হক বলেন, দেশের বাজার এবং রপ্তানির কথা চিন্তা করে হালাল পণ্যের সার্টিফিকেটের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

    কেন হালাল সার্টিফিকেট দেয়ার প্রয়োজন :
    বিএসটিআই বলছে দেশের পণ্যের মান উন্নত করতে হবে একই সঙ্গে বিদেশে পণ্য রপ্তানি করতে হবে।

    রিয়াজুল হক বলেন, ‘খাদ্য-পণ্য এখন বিভিন্ন ইসলামী দেশে রপ্তানি হচ্ছে এবং ঐ সকল দেশে হালাল পণ্যের একটা চাহিদা থাকে। এ কথা মাথায় রেখেই তারা (বিএসটিআই) হালাল সনদ দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আমরা যেহেতু পণ্যের মান সনদ দিচ্ছি, পাশাপাশি আমরা যদি হালাল সনদ প্রণয়ন করি তাহলে কোন প্রতিষ্ঠান একই জায়গা থেকেই দুটি সনদ পেয়ে যাবে, তাদের কাজটা অনেক সহজ হয়ে যাবে। এর ফলে দেশি এবং আন্তর্জাতিক উভয় বাজার সুফল পাবে। একটা পণ্য হালাল কিনা সেটা বিদেশিদের দেখার যেমন অধিকার রয়েছে আমাদেরও তেমন রয়েছে, আমরাও দেখবো‍।’

    কোন কোন পণ্যের হালাল সার্টিফিকেট দেয়া হবে :
    প্রাথমিকভাবে খাদ্য পণ্যের হালাল সার্টিফিকেট দেয়ার বিষয়টিকেই অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে। পাশাপাশি কসমেটিকস পণ্যকে হালাল সনদ দেয়া হবে। সংস্থাটি বলছে, তাদের পূর্নাঙ্গ লোকবল, অবকাঠামো রয়েছে অর্থাৎ কোন সমস্যা নেই।

    তিনি আরও বলেন, ‘যিনি আবেদন করবেন তাকেই আমরা দিতে পারবো, তবে আমরা খাদ্য পণ্যকে অগ্রাধিকার দেব।’

    কী প্রক্রিয়ায় হালাল সনদ দেয়া হবে :
    বিএসটিআইতে আন্তর্জাতিক মানের ল্যাবরেটরি রয়েছে। রিয়াজুল হক বলেন, ‘আমাদের ল্যাবরেটরিগুলো এক্রিডিটেড, আমরা তাদের পণ্য পরীক্ষা করবো। এখানে যারা কাজ করবেন তারা উচ্চ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। সুতরাং আমাদের যে সনদটা দেয়া হবে সেটা অনেকটাই অথেনটিক হবে। পণ্যের মানের যেমন মান রয়েছে সেটা অনুসরণ করেই আমরা তাদের মান সনদ দিয়ে থাকি। একই রকম হালাল পণ্যেরও বাংলাদেশে কিছু মান রয়েছে। কোন প্রতিষ্ঠান যখন আমাদের কাছে আবেদন করবে তখন আমরা সেই স্ট্যান্ডার্ড অনুসরণ করে পরিদর্শন, পরীক্ষণ এবং আনুষঙ্গিক সকল কার্যক্রম সেই স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী অনুসরণ করবো। সেটা আন্তর্জাতিক মানের হবে।’

    আবেদন করতে হলে কী করতে হবে :
    যেসব প্রতিষ্ঠান হালাল সার্টিফিকেট নিতে চান তাদেরকে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউশন বা বিএসটিআই এর ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার থেকে ফরম নিতে হবে। সেখান থেকে আনুষঙ্গিক কাজ সম্পন্ন করতে হবে

    এন-কে

  • বেস্ট ইলেকট্রনিক্সকে জ‌রিমানা

    বেস্ট ইলেকট্রনিক্সকে জ‌রিমানা

    আইন অনুযায়ী বিএসটিআই-র ছাড়পত্র ছাড়া আমদানি করা ইলেকট্রিক পণ্য আয়রন ও এয়ার কন্ডিশনার বিক্রয়, বিতরণ, বাজারজাত ও প্রদর্শন করার অপরাধে বেস্ট ইলেকট্রনিক্সকে ৫০ হাজার টাকা জ‌রিমানা করা হ‌য়ে‌ছে।

    রোববার (২৯ আগস্ট) বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) এ তথ্য জা‌নি‌য়ে‌ছে।

    প‌ণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা‌টি জানায়, ২৬ আগস্ট বিএসটিআইর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাফিসা নাজ নীরার নেতৃত্বে রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় বেস্ট ইলেকট্রনিক্সে অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি নিয়ম অনুযায়ী ছাড়পত্র ছাড়া আমদানি করা ইলেকট্রিক আয়রন ও এয়ার কন্ডিশনার বিক্রয়, বিতরণ, বাজারজাত ও প্রদর্শন করার অপরাধে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অভিযানে প্রসিকিউটিং অফিসার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএসটিআইর ফিল্ড অফিসার (সিএম) মনির হোসেন।

    এদিকে, সনদ ছাড়াই বেকা‌রি খাদ্যপণ্য তৈ‌রি, বাজারজাত ও বি‌ক্রির অপরা‌ধে প্রাণ গ্রুপের ‘মিঠাই’কে জরিমানা করা হয়েছে।

    একইদিন বিএসটিআইর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বেগম রাশিদা আক্তারের নেতৃত্বে রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় প্রাণ গ্রুপের মিষ্টান্ন ও বেকা‌রি খাদ্যপণ্য বিক্রয়কেন্দ্র রিটেইল চেইনশপ ‘মিঠাই’তে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি আইন অনুযায়ী, বিএসটিআইর মোড়কজাত সনদ না নি‌য়ে পাউরুটি, বিস্কুট, কেক, শনপাপড়ি, দই, বাটার কুকিজসহ বি‌ভিন্ন খাদ্যপণ্য তৈরি, বিক্রয়, বিতরণ, বাজারজাত ও প্রদর্শন কর‌ছে। এসব অপরাধে মিঠাই‌ কর্তৃপক্ষ‌কে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

    অভিযানে বিএসটিআই’র প্রসিকিউটিং অফিসার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্থা‌টির পরিদর্শক (মেট) রোশনা আক্তার

  • ফ্লেভারস ও মিঠাইকে জরিমানা

    ফ্লেভারস ও মিঠাইকে জরিমানা

    চট্টগ্রাম মহানগরীর জিইসি মোড় এলাকায় জেলা প্রশাসন ও বিএসটিআই’র অভিযানে দুইটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারি) জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালিত হয়।

    বিএসটিআই’র সহকারী পরিচালক (সিএম) মোস্তাক আহমেদ জানান, পরিচালিত অভিযানে ফ্লেভারস প্রিমিয়াম সুইটস অ্যান্ড বেকারসকে চিঁড়া ভাজা এবং নিমকিতে অবৈধ ভাবে বিএসটিআইয়ের মানচিহ্ন ব্যবহার করার অপরাধে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    এ ছাড়া মিঠাই সুইটস অ্যান্ড বেইককে ক্রিম বানে অবৈধ ভাবে বিএসটিআইয়ের মানচিহ্ন ব্যবহার করার অপরাধে ২৫ হাজার টাকা এবং ওজন যন্ত্রে ভ্যারিফিকেশন সনদ না থাকার অপরাধে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান বিএসটিআই’র এ কর্মকর্তা।

  • ওজন ও পরিমাপকে ঠকছে ক্রেতারা; প্রতিকারহীন ভোগ্যপণ্যের বাজার

    ওজন ও পরিমাপকে ঠকছে ক্রেতারা; প্রতিকারহীন ভোগ্যপণ্যের বাজার

    ২৪ ঘণ্টা, ডেস্ক নিউজ : ভোক্তাদেরকে নিরাপদ মানসম্মত খাদ্য ও ভোগ্যপণ্য সঠিক মান ও সঠিক পরিমাপে ক্রয় নিশ্চিতে দেশব্যাপী বিএসটিআই এর নিয়মিত সার্ভিল্যান্স টিম ও ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে অবৈধ উৎপাদনারী, সরবরাহকারী, ও বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে থাকেন।

    তারই অংশ হিসাবে রবিবার (০৪ অক্টোবর) বিএসটিআই চট্টগ্রাম ও ক্যাব চট্টগ্রাম কর্তৃক যৌথ বাজার সার্ভিল্যান্স অভিযানের মাধ্যমে নগরীর রেয়াজউদ্দীন বাজারে বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, ফলের দোকান, মাংশের দোকান, ও মুরগির দোকান যাচাই করা হয়।

    যাচাই কালে মের্সাস আলমগীর স্টোর, ৬০৪ স্টেশন রোড়, রেয়াজ উদ্দীন বাজার কর্তৃক বিএসটিআই মান সনদ বিহীন মুধু বিক্রয়, বিতরণ ও ও সংরক্ষন করার অপরাধে বাংলাদেশ স্টান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন আইন ২০১৮ অনুযায়ী ১টি, হাজী জালাল স্টোর, ১০৬ সোলতান মার্কেট, রেয়াজউদ্দীন বাজার, চট্টগ্রাম কর্তৃক মোড়কজাত নিবন্ধন সনদ বিহীন অবৈধ ঘি বিক্রয়, বিতরণ ও সংরক্ষনের অপরাধে এবং মোর্সাস নাছিরের মুরগির দোকান(নাছির চিকেন হাউজ), জলিল টাউয়ার, আবদুল্লাহ সিদ্দিকী রোড়, রেয়াজ উদ্দীন বাজার, চট্টগ্রামকে ওজনে কারচুপি করায় প্রতিষ্ঠান দু’ টির বিরুদ্ধে “ওজন ও পরিমাপ মানদন্ড আইন ২০১৮” অনুযায়ী মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    অভিযান পরিচালনা কালে বিএসটিআই চট্টগ্রাম কার্যালয়ে সহকারী পরিচালক নুর মোহাম্মদ মোস্তফা, পরিদর্শক মুকুল মৃদা, ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগরের সাংগঠনিক সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস ও ক্যাব পাঁচলাইশ থানার সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ সেলিম জাহাঙ্গীর উপস্থিত ছিলেন।

    নগরীর প্রশাসনের নাগের ডগায় নগরীর অন্যতম পাইকারী ও খুচরা বাজার বেয়াজউদ্দীন বাজারের মতো জায়গায় এখনও বাটখারা দিয়ে ওজন পরিমাপ করা হচ্ছে। যাতে দেখা যাচ্ছে মুরগিতে ১ কেজিতে দেয়া হচ্ছে ৭৭৬ গ্রাম আর ২ কেজিতে ১.৫৩৯ গ্রাম। বাজার তদারিকেতে উপস্থিত ক্যাব নেতৃবৃন্দ হতবাক হয়ে যান কিভাবে প্রশাসনের বিভিন্ন লোকজনের নজরদারি সত্বেও একশ্রেণীর ব্যবসায়ীরা কিভাবে এ ধরনের প্রতারণা করে যাচ্ছেন।

    বিএসটিআই এর “ওজন ও পরিমাপ মানদন্ড আইন ২০১৮” অনুযায়ী বাজারে বাটখারার পরিবর্তে ডিজিটাল স্কেল ব্যবহার করার কথা এবং ওজন পরিমাপ যন্ত্রটির মান বছরে একবার বিএসটিআই কর্তৃক ক্যালিব্রেশন/পরিক্ষীত হবার কথা থাকলেও কোনটিই করা হয়নি। অধিকন্তু পরিমাপ যন্ত্রটির ক্যালিব্রেশন/পরীক্ষার স্টিকার/সনদটি দৃশ্যমান স্থানে লটকানোর কথা থাকলেও সাধারনত তা মানা হয় না। ব্যবসায়ীরা এমন ভাবে স্টিকারটি রাখেন যাতে শুধুমাত্র বিএসটিআইএর কর্মকর্তারা পরিদর্শনের সময় দেখতে পান। ফলে প্রতিদিন হাজার হাজার ক্রেতা ওজনে কারচুরি শিকার হচ্ছেন।

    বিএসটিআই চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক প্রকৌশলী সেলিম রেজার সাথে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় অন্যান্যদের মধ্যে ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, বিএসটিআই চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-পরিচালক (ল্যাব) সর্দার শামীম সওদাগর, ক্যাব চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতি আলহাজ্ব আবদুল মান্নান, ক্যাব পাঁচলাইশের সাধারন সম্পাদক সেলিম জাহাঙ্গীর ও চট্টগ্রাম ড্রিংকিং ওয়াটার ওয়ানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সম্পাদক ফয়সল আবদুল্লাহ আদনান, ক্যাব যুব গ্রুপের শেখ জাবের আল মিজান প্রমুখ।

    সভায় বলা হয় ভোক্তারা খাদ্য-পণ্য ছাড়াও ক্রেতারা ওজন ও পরিমাপে কারচুপির শিকার হলেও প্রতিকার পাওয়া দুস্কর। ডিজিটাল পরিমাপক যন্ত্রগুলিতে ডিজিটাল উপায়ে কারচুপি করা হচ্ছে। আর ওজন যন্ত্রটি বিএসটিআই থেকে ক্যালিব্রেশন করার পর স্টিকারটি যথাযথভাবে প্রদর্শন করা হচ্ছে না। ফলে ভোক্তারা বৈধ ক্যালিব্রেশণ যন্ত্র দিয়ে পণ্য ক্রয় করার বিষয়ে জানতে পারছে না। ভোক্তাদেরকে ওজন ও পরিমাপকে কারচুপি বন্ধে বাজারভিক্তিক ব্যবসায়ীদের সাথে সচেতনতা সভা আয়োজন করা ও যৌথভাবে ওজন ও পরিমাপক মনিটরিং জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এছাড়াও অনেকগুলি খাদ্য-পন্য ব্যবসায়ীরা একটি পণ্যের লাইসেন্স নিয়ে ৮/১০ পন্য বাজারজাত করছে। আবার ব্যবসায়ী বিভিন্ন স্থান থেকে আউট র্সোসিং করে খাদ্য-পণ্য বাজারজাত করছেন। কিন্তু সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলি যে উৎস থেকে খাদ্য-পণ্য সংগ্রহ করছেন তার মান বিএসটিআই কর্তৃক সনদ প্রাপ্ত নয়। এ ধরনের বিষয়গুলি রোধে বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদের সাথে নিয়মিত মতবিনিময় করা এবং খাতঅনুযায়ী প্রাপ্ত অনিয়মগুলি সভায় উপস্থাপন করা এবং বাজার মনিটরিং বিষয়গুলি অগ্রাধিকার ভাবে সমাধান করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।

    ক্যাব নেতৃবৃন্দ নিরাপদ ও মানসম্মত খাদ্য পণ্য নিশ্চিতে অত্যধুনিক মান পরীক্ষাগার সুবিধার বিষয়টি উত্থাপন করেন। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সিংহভাগ খাদ্য-পণ্য আমদানি হলেও অধিকাংশ পণ্যের মান পরীক্ষা করা হয় ঢাকায়। সেকারনে ব্যবসায়ীরা ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে এবং ব্যায় বাড়ছে। বিএসটিআই আঞ্চলিক পরিচালক জানান ভবন সংকটের কারনে চট্টগ্রামে অনেক আধুনিক যন্ত্রপাতি থাকার পরেও পণ্যের মান পরীক্ষা সম্ভব হচ্ছে না। ভবন সংকট দূরীভুত হলে এ সমস্যা দ্রুত সমাধান হবে। পরে ক্যাব নেতৃবৃন্দ বিএসটিআইএর চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের আওতাধীন মান পরীক্ষায় ল্যাব এর সম্প্রসারিত সুবিধাগুলি পর্যবেক্ষন করেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • বিএসটিআইকে বাজার মনিটরিং জোরদার করার তাগিদ ক্যাব’র

    বিএসটিআইকে বাজার মনিটরিং জোরদার করার তাগিদ ক্যাব’র

    নকল, ভেজাল ও মানহীন খাদ্য-পণ্যে বাজার সয়লাব। সব জায়গায় বিএসটিআই এর লগো লাগানো। একজন ক্রেতার পক্ষে আসল-নকল বাছাই করে পণ্য ক্রয় করা কঠিন। বাজারে মানসম্মত খাদ্য-পণ্য বাজারজাতকরণে নিয়োজিত সরকারি মান নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বিএসটিআই এর এক শ্রেণীর কর্মকর্তাদের দায়িত্বপালনে উদাসীনতার কারনে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পুরো দেশকে ভেজালের স্বর্গরাজ্যে পরিনত করেছেন।

    শুধুমাত্র খাদ্য-পণ্য ছাড়াও ক্রেতারা ওজন ও পরিমাপে কারচুপির শিকার। তাই ক্রেতাদেরকে এ ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচাতে চট্টগ্রাম মহানগরে বিএসটিআই এর বাজার ভিত্তিক সমন্বিত বাজার মনিটরিং জোরদার করা হবে। ক্যাব এর ওয়ার্ড পর্যায়ের শাখাগুলি বিএসটিআইএর সমন্বিত বাজার মনিটরিং জোরদারে সহযোগিতা প্রদান করবে।

    মঙ্গলবার (২৮ সেপ্টেম্বর) নগরীর বিএসটিআই আঞ্চলিক কার্যালয়ে ক্যাব চট্টগ্রাম ও বিএসটিআই এর আঞ্চলিক পরিচালকের সাথে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপরোক্ত মতৈক্য অনুষ্ঠিত হয়।

    বিএসটিআই চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক প্রকৌশলী সেলিম রেজার সাথে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় অন্যান্যদের মধ্যে ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, বিএসটিআই চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-পরিচালক (ল্যাব) সর্দার শামীম সওদাগর, ক্যাব চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতি আলহাজ্ব আবদুল মান্নান, ক্যাব পাঁচলাইশের সাধারন সম্পাদক সেলিম জাহাঙ্গীর ও চট্টগ্রাম ড্রিংকিং ওয়াটার ওয়ানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সম্পাদক ফয়সল আবদুল্লাহ আদনান, ক্যাব যুব গ্রুপের শেখ জাবের আল মিজান প্রমুখ।

    সভায় বলা হয় ভোক্তারা খাদ্য-পণ্য ছাড়াও ক্রেতারা ওজন ও পরিমাপে কারচুপির শিকার হলেও প্রতিকার পাওয়া দুস্কর। ডিজিটাল পরিমাপক যন্ত্রগুলিতে ডিজিটাল উপায়ে কারচুপি করা হচ্ছে। আর ওজন যন্ত্রটি বিএসটিআই থেকে ক্যালিব্রেশন করার পর স্টিকারটি যথাযথভাবে প্রদর্শন করা হচ্ছে না। ফলে ভোক্তারা বৈধ ক্যালিব্রেশণ যন্ত্র দিয়ে পণ্য ক্রয় করার বিষয়ে জানতে পারছে না। ভোক্তাদেরকে ওজন ও পরিমাপকে কারচুপি বন্ধে বাজারভিক্তিক ব্যবসায়ীদের সাথে সচেতনতা সভা আয়োজন করা ও যৌথভাবে ওজন ও পরিমাপক মনিটরিং জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

    এছাড়াও অনেকগুলি খাদ্য-পন্য ব্যবসায়ীরা একটি পণ্যের লাইসেন্স নিয়ে ৮/১০ পন্য বাজারজাত করছে। আবার ব্যবসায়ী বিভিন্ন স্থান থেকে আউট র্সোসিং করে খাদ্য-পণ্য বাজারজাত করছেন। কিন্তু সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলি যে উৎস থেকে খাদ্য-পণ্য সংগ্রহ করছেন তার মান বিএসটিআই কর্তৃক সনদ প্রাপ্ত নয়। এ ধরনের বিষয়গুলি রোধে বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদের সাথে নিয়মিত মতবিনিময় করা এবং খাতঅনুযায়ী প্রাপ্ত অনিয়মগুলি সভায় উপস্থাপন করা এবং বাজার মনিটরিং বিষয়গুলি অগ্রাধিকার ভাবে সমাধান করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।

    ক্যাব নেতৃবৃন্দ নিরাপদ ও মানসম্মত খাদ্য পণ্য নিশ্চিতে অত্যধুনিক মান পরীক্ষাগার সুবিধার বিষয়টি উত্থাপন করেন। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সিংহভাগ খাদ্য-পণ্য আমদানি হলেও অধিকাংশ পণ্যের মান পরীক্ষা করা হয় ঢাকায়। সেকারনে ব্যবসায়ীরা ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে এবং ব্যায় বাড়ছে। বিএসটিআই আঞ্চলিক পরিচালক জানান ভবন সংকটের কারনে চট্টগ্রামে অনেক আধুনিক যন্ত্রপাতি থাকার পরেও পণ্যের মান পরীক্ষা সম্ভব হচ্ছে না। ভবন সংকট দূরীভুত হলে এ সমস্যা দ্রুত সমাধান হবে। পরে ক্যাব নেতৃবৃন্দ বিএসটিআইএর চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের আওতাধীন মান পরীক্ষায় ল্যাব এর সম্প্রসারিত সুবিধাগুলি পর্যবেক্ষন করেন।

    ২৪ ঘণ্টা/মোরশেদ

  • আরও ৪৩ পণ্য নিষিদ্ধ করল বিএসটিআই

    আরও ৪৩ পণ্য নিষিদ্ধ করল বিএসটিআই

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। জাতীয় ডেস্ক : মানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পারায় ১০ ব্র্যান্ডের সরিষার তেল ও সাত ব্র্যান্ডের গুঁড়া মসলাসহ ৪৩টি পণ্যের উৎপাদন-বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে জাতীয় মান নির্ধারণী প্রতিষ্ঠান-বিএসটিআই। নিষিদ্ধের তালিকায় ৭ ব্র্যান্ডের লবণও রয়েছে।

    সোমবার (১১ মে) বিএসটিআইএর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খোলাবাজার থেকে বিভিন্ন পণ্য কিনে ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে ওই ৪৩ পণ্যে নির্ধারিত মান পাওয়া যায়নি।

    এর মধ্যে ৩৩ ধরনের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের খাদ্যপণ্য। সুরেশ সরিষার তেল, ড্যানিশের তিন ধরনের গুঁড়া মসলা, পূবালীর লবণ এবং বোম্বে সুইটসের আলুজ চিপসও রয়েছে। এর বাইরে রয়েছে রাজশাহীর কয়েকটি ফিলিং স্টেশনের ১০ ধরনের জ্বালনি তেল।

    সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোকে পণ্যের মানের উন্নয়ন ঘটিয়ে পুনরায় অনুমোদন নেওয়ার আগ পর্যন্ত এসব পণ্য উৎপাদন, সরবরাহ, বিপণন ও বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন প্রচার থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।

    নিষিদ্ধ সরিষার তেল

    • নরসিংদীর অন্নপূর্ণা অয়েল মিলসের সুরেশ ব্র্যান্ডের সরিষার তেল
    • ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার বেঙ্গল অয়েল মিলসের চাওলি ফ্লাওয়ার ব্র্যান্ডের সরিষার তেল
    • ময়মনসিংহের বিএল অয়েল মিলসের রুবি ব্র্যান্ডের সরিষার তেল
    • ময়মনসিংহের পদ্মা অয়েল মিলসের হিলসা ব্র্যান্ডের সরিষার তেল
    • ময়মনসিংহের রূপন অয়েল মিলসের রিং ব্র্যান্ডের সরিষার তেল
    • নরসিংদীর লোকনাথ অয়েল মিলসের টাইগার ব্র্যান্ডের সরিষার তেল
    • নারায়ণগঞ্জের শক্তি এডিবল প্রোডাক্টস লিমিটেডের শক্তি ব্র্যান্ডের সরিষার তেল
    • গাজীপুরের তুরাগ অয়েল মিলসের তুরাগ ব্র্যান্ডের সরিষার তেল
    • নারায়ণগঞ্জের এস কে এগ্রো ফুড প্রসেসরের সরিষার তেল
    • ঢাকার প্রমি এগ্রো ফুডস লিমিটেডের প্রমি ব্র্যান্ডের সরিষার তেল

    নিষিদ্ধ ভোজ্য তেল

    • জামালপুরের আলী ন্যাচারাল অয়েল মিলস অ্যান্ড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কল্যাণী ব্র্যান্ডের ফর্টিফাইড এডিবল রাইস ব্রান অয়েল
    • রংপুরের বদরগঞ্জের আনিস স্টোরের নামবিহীন খোলা ড্রামের ফর্টিফাইড পাম অলিন
    • লালমনিরহাটের পাটগ্রামের ঈসমাইল স্টোরের নামবিহীন খোলা ড্রামের ফর্টিফাইড পাম অলিন
    • লালমনিরহাটের পাটগ্রামের গরিবুল্লাহ শাহ স্টোরের নামবিহীন খোলা ড্রামের ফর্টিফাইড সয়াবিন অয়েল

    নিষিদ্ধ গুঁড়া মসলা

    • নারায়ণগঞ্জের ড্যানিশ ফুডস এর ড্যানিশ ব্র্যান্ডের ধনিয়ার গুঁড়া
    • নারায়ণগঞ্জের ড্যানিশ ফুডস এর ড্যানিশ ব্র্যান্ডের কারি পাউডার (বিফ মাসালা)
    • নারায়ণগঞ্জের ড্যানিশ ফুডস এর ড্যানিশ ব্র্যান্ডের কারি পাউডার (চিকেন মাসালা)
    • নারায়ণগঞ্জের আইডিয়াল এগ্রো প্রোডাক্টস লিমিটেডের আইডিয়াল ব্র্যান্ডের কারি পাউডার
    • ঢাকার ফোর স্টার ফুড প্রোডাক্টসের ফোর স্টার ব্র্যান্ডের কারি পাউডার (বার বি-কিউ মাসালা)
    • ঢাকার এ জেড এ আইডিয়াল এগ্রো ফুড এন্ড বেভারেজ এর এ জেড এ আইডিয়াল ব্র্যান্ডের কারি পাউডার (মিট কালা ভুনা মাসালা)
    • ঢাকার আরামবাগের ফিহাত ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডার্সের আমদানি করা OTTOGI CURRY HOT ব্র্যান্ডের কারি পাউডার

    নিষিদ্ধ লবণ

    • নারায়ণগঞ্জের সুরভী সল্ট আয়োডেশনের ডলফিন ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ
    • নারায়ণগঞ্জের সপ্তডিঙ্গা সল্ট ইন্ডাস্ট্রিজের মেয়র ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ
    • নারায়ণগঞ্জের পূবালী সল্ট ইন্ডাস্ট্রিজের পূবালী ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ
    • নারায়ণগঞ্জের আলী সল্ট ইন্ডাস্ট্রিজের টমেটো ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ
    • নারায়ণগঞ্জের নিউ কোয়ালিটি সল্ট ইন্ডাস্ট্রিজের তৃপ্তি ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ
    • নারায়ণগঞ্জের প্রগতি সল্ট ইন্ডাস্ট্রিজের দিগন্ত ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ
    • নারায়ণগঞ্জের আলী সল্ট ইন্ডাস্ট্রিজের আলী ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ

    নিষিদ্ধ অন্যান্য খাদ্যপণ্য

    • নারায়ণগঞ্জের বোম্বে সুইটস অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড-২, এর বোম্বে আলুজ ব্র্যান্ডের চিপস (আলুজ)
    • নেত্রকোণার প্রিয়া ফুড প্রোডাক্টসের প্রিয়া স্পেশাল ব্র্যান্ডের প্রিয়া লাচ্ছা সেমাই
    • ঢাকার ধামরাইয়ের সাউদিয়া ফুড প্রোডাক্টসের সাউদিয়া ব্র্যান্ডের লাচ্ছা সেমাই
    • গাজীপুরের ময়মনসিংহ এগ্রোর সান ড্রপ ব্র্যান্ডের ফ্রুট অ্যান্ড ভেজিটেবল জুস (এলোভেরা)
    • ঢাকার আরামবাগের ফিহাত ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডার্সের আমদানি করা রিফাইন্ড সুগার

    জ্বালানি তেল

    • রাজশাহীর নওদাপাড়ার ছন্দা ফিলিং স্টেশনের হাই স্পিড ডিজেল
    • রাজশাহীর নওদাপাড়ার জিএম ফিলিং স্টেশনের হাই স্পিড ডিজেল
    • রাজশাহীর পবার মতিউর ফিলিং স্টেশনের হাই স্পিড ডিজেল
    • রাজশাহীর নওদাপাড়ার ছন্দা ফিলিং স্টেশনের আনলেডেড মোটর গ্যাসোলিন-প্রিমিয়াম (অকটেন)
    • রাজশাহীর নওদাপাড়ার ছন্দা ফিলিং স্টেশনের আনলেডেড মোটর গ্যাসোলিন- রেগুলার (পেট্রোল)
    • রাজশাহীর নওদাপাড়ার জিএম ফিলিং স্টেশনের আনলেডেড মোটর গ্যাসোলিন-প্রিমিয়াম (অকটেন)
    • রাজশাহীর নওদাপাড়ার জিএম ফিলিং স্টেশনের আনলেডেড মোটর গ্যাসোলিন – রেগুলার (পেট্রোল)
    • রাজশাহীর পবার আসাদুল্লাহ এন্ড ব্রাদার্স ফিলিং স্টেশনের আনলেডেড মোটর গ্যাসোলিন-প্রিমিয়াম (অকটেন)
    • রাজশাহীর পবার আসাদুল্লাহ এন্ড ব্রাদার্স ফিলিং স্টেশনের আনলেডেড মোটর গ্যাসোলিন-রেগুলার (পেট্রোল)
    • রাজশাহীর পবার মতিউর ফিলিং স্টেশনের আনলেডেড মোটর গ্যাসোলিন- রেগুলার (পেট্রোল)

    বিএসটিআইএর সিএম বিভাগের সহকারী পরিচালক রিয়াজুল হক বলেন, “যেসব খাদ্যপণ্যের মান খারাপ পাওয়া গেছে সেগুলো ব্যাচ ধরে ধরে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

    আর যেসব জ্বালানি তেলের মান বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডের নিচে নেমে গেছে সেগুলোর বিক্রি বন্ধ রাখতে ফিলিং স্টেশনগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এসব তেল কোন পর্যায়ে দুষিত হয়েছে সেটা প্রমাণের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ফিলিং স্টেশনগুলোর।”

    দেশে উৎপাদিত ও বিপণন হওয়া ১৮১টি পণ্যের বাধ্যতামূলক মান সনদ দিয়ে থাকে বিএসটিআই।

    মাহে রমজান উপলক্ষে সার্ভিল্যান্স টিমের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্যের ৫২১টি নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করার কথা জানানো হয়েছে বিএসটিআইয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।

    এর মধ্যে প্রথম ধাপে ২৫১টি নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এর আগে ১৭টি পণ্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বিএসটিআই। বাকি আরও ২৭০টি নমুনার পরীক্ষার প্রতিবেদন পাওয়ার পর এবার ৪৩টি পণ্য নিষিদ্ধ করা হল।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর