Tag: বিজয় দিবস

  • ১৩নং পাহাড়তলী ওয়ার্ড যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রলীগ’র বিজয় দিবস উদযাপন

    ১৩নং পাহাড়তলী ওয়ার্ড যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রলীগ’র বিজয় দিবস উদযাপন

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ।ডেস্ক : নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপন করেছে  চট্টগ্রাম সিটির ১৩নং পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগ। 

    সকাল ৮ টায় জাতীয় সংঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে যৌথ উদ্যেগে আয়োজিত বিজয় দিবসের দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচির শুরু হয়। সকাল ১০টায় বর্ণাঢ্য এক বিজয় র‍্যালী ওই এলাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শেখ রাসেল শিশু পার্ক সংলগ্ন শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পুষ্পমাল্য অর্পণের পর র‌্যালির সমাপ্তি ঘটে। এরপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    দিনব্যাপী আয়োজনের দ্বিতীয় পর্ব বিকাল ৫টায় শুরু হয়। মুক্তিযুদ্ধ, জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান ও দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশ ব্যাপি উন্নয়নের প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়।

    চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগ এর সদস্য ও ওমরগণি এম,ই,এস বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রসংসদ এর ভি,পি মো. ওয়াসিম উদ্দীন চৌধুরী এর সভাপতিত্বে এবং নগর যুবলীগের সদস্য মো. আবু বক্কর ছিদ্দিকের সঞ্চালনায় উক্ত কর্মসূচি পালিত হয়।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন ১৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এর যুগ্ম সম্পাদক মো. আবুল হাশেম শাহ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এর সদস্য মো. নাছির, নাসরিন রসুল, মো. জমির উদ্দীন, সবেক ছাত্রনেতা মো. হেলাল উদ্দিন, ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা খালেদ মোশারফ রকেট, হাজী মো. নাসির উদ্দিন, মো. শামচ্ছু দোহা শাহিন, যুবলীগ নেতা এস,এম,মাহাতাব, মোজাম্মেল হক সুমন, দুলাল হোসেন, আল-আমিন, কাজী মোঃ কায়সার, মিজানুর রহমান মিজান, ইলিয়াস, আলী আজগর, মোঃ ফয়সাল, সাইদুর রহমান বাবু, মোঃ পারভেজ, মোঃ তুহিন, ছাত্রলীগ নেতা মোঃসাঈদ আব্দুল্লাহ রকি,মোঃ আরিফ, যুবনেতা আবু হানিফ খোকা, আরিফুল ইসলাম, ছাত্রনেতা মোঃ রশীদুল ইসলাম রানা, হাসান ইমাম মান্না প্রমুখ।

  • বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

    বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

    রাষ্ট্রপতি এম আবদুল হামিদ এবং তাঁর পত্নী রাশিদা খানম দেশের ৪৯তম বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে আজ বঙ্গভবনে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বিকেলে রাষ্ট্রপতি প্রাসাদের সবুজ চত্বরে আয়োজিত এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

    এ উপলক্ষে আজ দুপুর ২ টা থেকে বিকেল ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত বঙ্গভবনের সবুজ চত্বরে কয়েক হাজার অতিথি উপস্থিত হন।

    বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ ছিল সরকারি ছুটির দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীর ওপর মিত্র বাহিনীর বিজয় স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়।

    এদিন পাকিস্তানী দখলদার বাহিনী বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পন করায় নয় মাসের মুক্তি যুদ্ধের অবসান ঘটে এবং পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

    অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি এম আবদুল হামিদ তাঁর পত্নী রাশিদা খানম এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সঙ্গে নিয়ে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ আগত অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। তাঁরা কুশল বিনিময় করেন।

    রাষ্ট্রপতি এম আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজয় দিবস উপলক্ষে একটি কেক কাটেন ও বেলুন উড়ান।

    অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, মন্ত্রিসভার সদস্যবর্গ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাগণ, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণ, জাতীয় নেতৃবৃন্দ, সংসদ সদস্যবর্গ, ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারগণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

    এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে সিনিয়র আইনজীবীগণ, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সম্পাদকবৃন্দ, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ, বীর শ্রেষ্ঠ পরিবারের সদস্যবর্গ, শিল্পী, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ববর্গ,পদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাগণ, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ি নেতৃবৃন্দ এবং বিশিষ্ট নাগরিকগণও যোগ দেন।

    অনুষ্ঠানে শাহিন সামাদ, তিমির নন্দী, ফাহমিদা নবী এবং আবু বক্কর সিদ্দিকসহ দেশের বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পীগণ সঙ্গীত পরিবেশন করেন। এ ছাড়া একদল শিশুশিল্পী ও একটি ব্যান্ড সঙ্গীত দলও সঙ্গীত পরিবেশন করেন।

  • ফটিকছড়িতে নানা আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত

    ফটিকছড়িতে নানা আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত

    ফটিকছড়ি প্রতিনিধি : আজ ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। বাঙালি জাতির হাজার বছরের বীরত্বের এক অবিস্মরণীয় দিবস। নানা আয়োজন ও যথাযোগ্য মর্যাদায় সারা দেশের ন্যায় ফটিকছড়িতেও দিবসটি পালিত হয়েছে।

    বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে সূর্যদয়ের সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে ৩১বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির শুভ সূচনা করা হয়।

    পরে শহীদ বেদীতে ফটিকছড়ির সাংসদ সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীর পক্ষে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এরপর পুস্পস্তবক অর্পন করেন ফটিকছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হুসাইন মুহাম্মদ আবু তৈয়ব, উপজেলা প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, ফটিকছড়ি প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানো হয়।

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সায়েদুল আরেফিনের সভাপতিত্বে সকাল ৯ টায় ফটিকছড়ি করোনেশন উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হুসাইন মুহাম্মদ আবু তৈয়ব।

    বিকালে বিজয় দিবসের আলোচনা সভা ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ফটিকছড়ির সাংসদ সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী।

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সায়েদুল আরেফিনের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাংসদ খাদিজাতুল আনোয়ার সনি, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জেবুন নাহার মুক্তা, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান ছালামত উল্লাহ চৌধুরী শাহীনসহ বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি , শিক্ষক, সাংবাদিক, সংগঠকসহ আরো অনেকে।

  • বিজয় দিবসে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ

    বিজয় দিবসে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ

    মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান এর নেতৃত্বে চট্টগ্রামের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পন করা হয়।

    সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) এ উপলক্ষে সকাল ১০টায় নগরীর সিনেমা প্যালেস মোড়ে নেতাকর্মীরা জমায়েত হন।

    এ সময় আবু সুফিয়ান বলেন,শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণার মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিকামী জনতা মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। দীর্ঘ নয় মাস হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এই দেশ স্বাধীন করেছিল। স্বাধীনতার ৪৮ বছর পরে এসেও আমাদেরকে গণতন্ত্র ও মানুষের মৌলিাক অধিকারের জন্য লড়াই করতে হচ্ছে। বীর উত্তম শহীদ জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে কারাগারে বন্দি করে রেখেছে। তিনি গণতন্ত্র ও বেগম বেগম খালেদা জিয়ার খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনে সবাইকে অগ্রণী ভূমিকা রাখার আহবান জানান।

    এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আলী আব্বাস,সদস্য সচিব মোস্তাক আহমেদ খান, আহবায়ক কমিটির সদস্য অধ্যাপক শেখ মহিউদ্দিন, আলহাজ্ব ইদ্রিস মিয়া চেয়ারম্যান, মঞ্জুর উদ্দিন চৌধুরী, এড.এস,এম ফোরকান, সিরাজুল ইসলাম, আবু নিপার, মোঃ জসিম উদ্দিন,এড.আবু তাহের, সৈয়দ মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন, এ্যাড. আরশাদুর রহমান রিটু, সাইফুদ্দিন সালাম মিঠু, মন্জুর উদ্দিন তালুকদার,শেফায়েত উল্লাহ চক্ষু, নাজিম উদ্দিন , ইউনুস বাবুল, এমদাদ আনসারী, মোজাম্মেল হক, ফজলুল কবিরসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

  • সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিজয় দিবস উৎযাপন

    সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিজয় দিবস উৎযাপন

    চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য রয়েছে আলোর আশা ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত সোহা স্কুল যা সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ও অসহায় শিশুদের জন্য সম্পূর্ণ অবৈতনিক এবং আবাসন ছাড়া সকল মৌলিক অধিকার পূরণ করছে আলোর আশা ফাউন্ডেশন।

    আজ মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সোহা শিক্ষার্থীবৃন্দ নিজ হাতে পুষ্পস্তবক তৈরী করে এবং তা মহান শহীদদের উদ্দ্যেশ্যে সমর্পণ করে।

    এ সময় বিজয় র‌্যালির শুভ সূচনা করেন কোতোয়ালি থানার এএসপি সেলিম রেজা।

    র‌্যালির শুরুতে তিনি সোহা শিক্ষার্থীদের হাতে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা তুলে দেন। এবং বাচ্চাদের উদ্দ্যেশ্যে বলেন তোমরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। আজকের এই দিনে আমরা এই দেশকে পাকিস্তানি হানাদের বাহিনী থেকে রক্ষা করেছি সেই বর্বতার দৃশ্য আমরা আজও ভুলি নি। ১৯৭১ সালে এই দিনে আমরা স্বাধীন দেশ পেয়েছি কিন্তু আজও আমরা পিছিয়ে আছি, উন্নত হতে পারিনি। যেদিন এদেশের সকল নাগরিক শিক্ষিত হবে এবং আমরা কারো মুখাপেক্ষী আর থাকবো না সেদিন থেকেই আমরা উন্নত জাতি হবো এবং মুক্তিযোদ্ধারা যেই স্বপ্ন দেখেছেন আমরা তেমন দেশ পাবো।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন আলোর আশা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মুহাম্মদ আনোয়ার এলাহি ফয়সাল, সাংগঠনিক সম্পাদক তৌফিকুর রহমান ইমন, প্রচার সম্পাদক তৌফিকুল ইসলাম রবিন, নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক আয়শা তাহরীম নিতু, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মাদ ওমর ফারুক বিপ্লব, কোষাধক্ষ্য শাহ সোহেল, মিডিয়া বিষয়ক সম্পাদক নওশাদ হাসান রাজু ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক নওরীন নেওয়াজ সহ সংগঠনের অন্যান্য সদস্যমন্ডলী।

    সদস্যবৃন্দ বলেন আলোর আশা ফাউন্ডেশন সমাজের অসহায় মানুষের কল্যাণে সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজ করে আসছে আজ দু বছর যাবৎ এবং School of Humanity & Animation (SOHA) এই স্কুলটি সমাজের সুবিধা বঞ্চিত ও অসহায় শিশুদের জন্য একটি অবৈতনিক স্কুল। যেখানে অসহায় বাচ্চাদের আবাসন ছাড়া সকল মৌলিক অধিকার পূরণ করা হয়। আজকে সোহা স্কুলের বাচ্চারা সমাজের অন্যান্যা বাচ্চাদের মতই নিজেদের গড়ে তুলছে যা আমাদের জন্য বড় পাওয়া। সংগঠনের সকল সদস্য বাচ্চাদের নিয়ে বেলা ১১ টায় মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনা ও শহীদ পরিবারের জন্য দোয়া মাহফিল করা হয়।

  • বিজয় দিবসে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন চট্টগ্রামের র‌্যালি অনুষ্ঠিত

    বিজয় দিবসে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন চট্টগ্রামের র‌্যালি অনুষ্ঠিত

    কামরুল ইসলাম দুলু : মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম মহানগরের উদ্যোগে এক বর্নাঢ্য র‌্যালি ও শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়েছে।

    সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৮টায় জামাল খাঁঁন মোড় থেকে র‌্যালিটি শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়। এরপর শহীদদের স্নরণে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানো হয়।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম মহানগরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবিদ আলী ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ নোমান লিটন, সহ-সভাপতি সাদেক হোসেন চৌধুরী পাপ্পু, শেখ দিদার উদ্দিন আহমদ, নাজিম আকতার আমিরী, মোহাম্মদ রাজিবুর রহমান, আবু বকর, ফজলুল হক প্রিন্স, খালেদ রিশাদ প্রমুখ।

  • স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এবং তাদের বংশধরদের ব্যাপারে কোন আপোষ নেই : কাদের

    স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এবং তাদের বংশধরদের ব্যাপারে কোন আপোষ নেই : কাদের

    আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি এবং তাদের বংশধরদের ব্যাপারে কোন আপোষ নেই।

    আজ সোমবার মহান বিজয় দিবসে জাতীয় সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

    ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এবং মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর দোসরদের প্রেতাত্মা আজও বাংলার মাটিতে বিজয়কে সুসংহত করার পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি এবং তাদের বংশধরদের ব্যাপারে কোন আপোষ নেই।

    তিনি বলেন, কোন অনুপ্রবেশকারীরও আওয়ামী লীগে জায়গা হবে না, যদি কেউ থেকেও থাকে তাদেরকে আগামী সম্মেলনের মাধ্যমে বাদ দেয়া হবে।

  • বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজে রাষ্ট্রপতির সালাম গ্রহণ

    বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজে রাষ্ট্রপতির সালাম গ্রহণ

    রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ৪৯তম বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণ করেছেন।

    রাজধানীর জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজিত এ কুচকাওয়াজে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নবম পদাতিক ডিভিশন কুচকাওয়াজ পরিচালনা করে।

    রাষ্ট্রপতি নবম পদাতিক ডিভিশনের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) মেজর জেনারেল আকবর হোসেনকে নিয়ে একটি খোলা জীপে করে বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করেন। সর্বস্তরের মানুষ ২ ঘন্টার এই কুচকাওয়াজ প্রত্যক্ষ করেন।

    রাষ্ট্রপতি বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ এবং সেনা ও নৌবাহিনীর বিমানের এবং র‌্যাবের হেলিকপ্টারে এ্যারোবেটিক ডিসপ্লে প্রত্যক্ষ করেন। এছাড়া আকাশ থেকে সেনাবাহিনীর ছত্রি সেনার অবতরণও প্রত্যক্ষ করেন।

    বিমান বাহিনীর এয়ার ভাইস মার্শাল এম সাঈদ হোসেনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর মিগ-২৯ বিমানের মনোমুগ্ধকর ফ্লাই পাস্ট এবং বাদ্যযন্ত্রীদের শুভেচ্ছা জ্ঞাপনের মধ্য দিয়ে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

    রাষ্ট্রপতি হামিদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণকারী কন্টিনজেন্ট নেতাদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জাতীয় চার নেতা এবং ৭ বীর শ্রেষ্ঠর প্রতিকৃতি দিয়ে প্যারেড গ্রাউন্ড সাজানো হয়।

    সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে রাষ্ট্রপতি প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং তিন বাহিনী প্রধান তাঁকে স্বাগত জানান।

    এর আগে ১০টা ২৮ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সংসদ সদস্য এবং তিন বাহিনী প্রধান তাঁকে স্বাগত জানান।

    অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, মন্ত্রী, কূটনৈতিক, মুক্তিযোদ্ধা এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

    এছাড়া মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী কয়েকজন ভারতীয় যোদ্ধা এবং রুশ সশস্ত্র বাহিনীর একটি প্রতিনিধিদলও কুচকাওয়াজ প্রত্যক্ষ করেন।