Tag: বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

  • চুয়েটে মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে দিনব্যাপি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত

    চুয়েটে মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে দিনব্যাপি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত

    ​রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিব বর্ষ’ উপলক্ষ্যে বছরব্যাপি গৃহীত কর্মসূচির অংশ হিসেবে দিনব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।

    ২৬ জুলাই (রবিবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন-০২ সংলগ্ন এলাকায় সকাল ১১ ঘটিকায় একটি ফলজ চারাগাছ রোপণের মধ্য দিয়ে উক্ত কর্মসূচির উদ্বোধন করেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।

    করোনা পরিস্থিতিতে বিদ্যমান স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণপূর্বক এ সময় উক্ত কর্মসূচিতে মুজিববর্ষ উদযাপন উপলক্ষ্যে গঠিত স্টিয়ারিং কমিটির সভাপতি ও পুরকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আলম, সদস্য সচিব ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী, স্টিয়ারিং কমিটির সদস্যগণের মধ্যে প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহম্মদ, মুজিববর্ষ বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. রনজিৎ কুমার সূত্রধর ও সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হকসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগীয় প্রধান, সেন্টার চেয়ারম্যান, প্রভোস্ট, অফিস প্রধান, শাখা প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।

    এ সময় স্মারক বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে আরো অংশগ্রহণ করেন চুয়েট বঙ্গবন্ধু পরিষদের পক্ষে আহবায়ক অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহম্মদ, শিক্ষক সমিতির পক্ষে সভাপতি অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিক, কর্মকর্তা সমিতির পক্ষে সহ-সভাপতি আমিন মোহাম্মদ মুসা ও কর্মচারী সমিতিরর পক্ষে সভাপতি মো. জামাল উদ্দিন।

    এদিন চুয়েট ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে প্রায় কয়েক হাজার ফলজ গাছের চারা রোপণ করা হয়। উক্ত কার্যক্রম মুজিববর্ষজুড়ে বিভিন্ন সময় চলবে।

    এর আগে চুয়েট প্রশাসনিক ভবনের সামনে এক সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী তথা মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে চুয়েট প্রশাসন বছরব্যাপি নানা কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এরই অংশ হিসেবে আমরা বছরজুড়ে প্রায় ৫ হাজার চারাগাছ রোপণ করবো।

    এ সময় তিনি করোনাভাইরাস প্রতিরোধে চুয়েট পরিবারের সকলকে সচেতন থাকার পরামর্শ দেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভিসি অফিসের সহকারী রেজিস্ট্রার (সমন্বয়) মোহাম্মদ ফজলুর রহমান।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/নেজাম

  • এপেক্স ক্লাব অফ চট্টগ্রাম ও গ্রীন সিটির বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী সম্পন্ন

    এপেক্স ক্লাব অফ চট্টগ্রাম ও গ্রীন সিটির বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী সম্পন্ন

    এপেক্স ক্লাবস অফ বাংলাদেশের জেলা-০৩ এর অন্তর্গত এপেক্স ক্লাব অফ চট্টগ্রাম এবং এপেক্স ক্লাব অফ গ্রীন সিটি’র যৌথ উদ্যোগে নগরীর ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ হালিশহর পি এইচ আমিন একাডেমীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী সম্পন্ন করা হয়েছে।

    গত ১৮ জুলাই মুজিববর্ষ উদযাপনের অংশ হিসেবে সারা দেশে এক কোটি চারা বিতরণ ও রোপণ কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    এরই ধারাবাহিকতায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী গ্রহণ করে ক্লাব দুটি।

    শুক্রবার (২৪ জুলাই) বিকাল ৪টায় স্কুল প্রাঙ্গণে ফলদ, বনজ ও ভেষজ- এ তিন ধরনের ১০০ টি চারা রোপন করা হয়।

    উক্ত কর্মসূচীতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পি এইচ একাডেমী পরিচালনা কমিটির সভাপতি, ১২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং চসিক নির্বাচনে সরকার দলীয় কাউন্সিলর প্রার্থী আলহাজ্ব নুরুল আমিন।

    উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এপেক্স জেলা-০৩ এর গভর্নর এপেক্সিয়ান বেলাল হোসেন।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এপেক্স বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান এলজি পিএনপি শাহ আলম নিপু, এলজি পিএনপি ডা. জবিউল হোসেন, পি এইচ আমিন একাডেমীর প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম এবং এপেক্স জেলা-০৩ এর কোষাধ্যক্ষ আব্দুল কাদের।

    এপেক্স ক্লাব অফ চট্টগ্রামের সদস্যদের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নজরুল ইসলাম এবং নবাগত সদস্য হাছান উপস্থিত ছিলেন।

    এপেক্স ক্লাব অফ গ্রীণ সিটির সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ২০২১ বর্ষে এপেক্স জেলা-০৩ গভর্নর পদপ্রার্থী জাকির হোসেন, প্রেসিডেন্ট হেদায়েত মজুমদার, আইপিপি গোলাম কবির, সেক্রেটারি বাবুল সাহা, জাকারিয়া মাহবুব মিলন, আলহাজ্ব জসিম উদ্দিন, সাইফুল ইসলাম মামুন, মঞ্জুর মোরশেদ রনী, দিলরুবা আক্তার প্রমুখ।

    সার্বিক সহযোগীতায় ছিলেন পি এইচ আমিন একাডেমীর এসএসসি ৮৫ ব্যাচের সভাপতি এবং গ্রীন সিটির কোষাধ্যক্ষ এ্যাড. নাসির উদ্দিন।

    এছাড়া আওয়ামীলীগের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • পরিবেশ সংরক্ষণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন সকলের জন্য অপরিহার্য : রেজাউল করিম চৌধুরী

    পরিবেশ সংরক্ষণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন সকলের জন্য অপরিহার্য : রেজাউল করিম চৌধুরী

    নগরীর বিভিন্ন সংগঠনের সংগঠকদের মাঝে বিভিন্ন প্রকার ফলদ,বনজ ও ঔষধি গাছের চারা বিতরণ করেন চসিক নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত মেয়র পদপ্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এম রেজাউল করিম চৌধুরী।

    ১৯ জুলাই (রবিবার) সকালে বিভিন্ন সংগঠনের সংগঠকদের মাঝে চারা গাছ বিতরনকালে মু্ক্তিযোদ্ধা এম রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন,পরিবেশ সংরক্ষণে বৃক্ষরোপণ কর্মসুচি পালন সকলের জন্য অপরিহার্য।

    এসময় তিনি প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার পাশাপাশি, দৃষ্টিনন্দন সবুজ ও নান্দনিক নগরী গড়তে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন। সেই সাথে তিনি বাংলাদেশ শিক্ষা ও গবেষণা ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন সংগঠনের সংগঠকদের মাঝে বিভিন্ন প্রকার ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা বিতরণ করেন।

    এসময় তাঁর হাত থেকে গাছের চারা গ্রহণ করেন বাংলাদেশ শিক্ষা ও গবেষণা ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ এম সোলাইমান কাসেমী,কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক মো. আবু সাঈদ সুমন, মহানগর যুবলীগ নেতা মাহমুদ ইউসুফ মিনার, যুবলীগ নেতা আবিদ খান, চান্দগাঁও থানা ছাত্রলীগের যুগ্ন-সাধাারণ সম্পাদক তৌহিদুল আলম বাবু, মো. জাহেদ, মো. ইরাদ, মো. মুসলিম প্রমুখ।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে আকবরিয়া স্কুল এন্ড কলেজে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন

    মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে আকবরিয়া স্কুল এন্ড কলেজে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন

    জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীতে মুজিববর্ষের জাতীয় কর্মসূচির আওতায় গতকাল শনিবার হাটহাজারীর আকবরিয়া স্কুল এন্ড কলেজে গাছের চারা রোপণ করে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন গভর্নিং বডির সভাপতি চট্টগ্রাম উন্নয়ন কতৃপক্ষের বোর্ড সদস্য জসিম উদ্দীন শাহ।

    এই সময় আরো উপস্থিতছিলেন প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ আবুল মনসুর, গভনিং বডির সদস্য ইলিয়াস, মাঈন উদ্দিন ইউছুপ, মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন বাবুল,কলেজের শিক্ষক মোহাম্মদ রাশেদ।

    অন্যান মধ্যে আরো উপস্থিত ছিল প্রতিষ্ঠানের সাবেক ছাত্র ডাঃ ইমাম হোসেন রানা,সাবেক ছাত্র নেতা আক্কাস হোসেন শাহ্ও মোহাম্মদ ইমন প্রমুখ।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • সবুজ ও পরিবেশ ঘাতকরা করোনার চেয়েও ভয়ংকর ভাইরাস:চসিক মেয়র

    সবুজ ও পরিবেশ ঘাতকরা করোনার চেয়েও ভয়ংকর ভাইরাস:চসিক মেয়র

    চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ.জ. ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, সবুজ উদ্ভিদ জগত মানবকুল সহ জীব-প্রাণীর বেঁচে- থাকার অবলম্বন। এ সুবজ উদ্ভিদ মানব ও প্রাণীকূলকে বেঁচে থাকার অক্সিজেন জোগায় এবং নির্গত কার্বনডাই অক্সাইড টেনে নিয়ে প্রাণ-প্রকৃতি জগতের ভারসাম্য রক্ষা করে। এ সবুজ উদ্ভিদের প্রতি অশেষ ঋণ থাকা সত্বেও আমরা কতটুকুই বা তা অনুধাবন করি!

    আজ লাগামহীন সবুজ উদ্ভিদ নিধনের ফলে অক্সিজেন শূন্যতার সৃস্টি হচ্ছে। প্রকৃতির প্রতি মানুষের নির্দয় ও অবিবেচক আচরণের ফলেই আমরা আজ করোনাকালের দূর্যোগের ঘনঘটায় বিপর্যস্থ।

    মনে রাখতে হবে সবুজ উদ্ভিদ ও পরিবেশ ঘাতকরা করোনার চেয়ে ভয়ংকর ভাইরাস। এই সত্যকে উপলব্ধি করে চসিকের উদ্যোগে নগরীতে সবুজায়নের ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে চলতি বর্ষার মৌসুমেই ৫০ লক্ষ চারাগাছ রোপন করা হবে।

    তিনি আজ সকালে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মিউনিসিপ্যাল স্কুল এন্ড কলেজ প্রাঙ্গনে বৃক্ষরোপন কর্মসূচীর উদ্বোধন কালে একথাগুলো বলেছেন।

    তিনি বৃক্ষের গুরুত্ব, উপযোগিতা, কার্যকারিতা এবং প্রাকৃতিক দূর্যোগ প্রতিরোধে একে সবচেয়ে বড় সহায়ক শক্তি হিসেবে অবিহিত করে বলেন, আমরা বহুবার প্রমাণ পেয়েছি যে, সবুজ উদ্ভিদ মানব ও প্রাণি জাতিকে প্রাকৃতিক মহাদূর্যোগ থেকে রক্ষা করে। এই তো কিছুদিন আগেও আম্ফান নামক বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড়টি তীব্র গতিতে বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে আসার পথে সুন্দরবনের বৃক্ষ বেষ্টনী তার গতি রুদ্ধ করে দূর্বল করে দেয়। এই কারণে আম্ফানের আগ্রাসনে কোলকাতা সহ পশ্চিমবঙ্গ লন্ডভণ্ড হলেও করোনাকালে ভয়াভহ ক্ষতি থেকে আমরা রক্ষা পেয়েছি। আজ এটাই প্রমাণিত হয় যে, সুন্দরবনের এই বৃক্ষ বেষ্টনী না থাকলে বাংলাদেশে মানুষের হাহাকার ভারি হয়ে উঠতো।

    আরও একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, মানবকুল ও প্রাণি জগত উদ্ভিদ থেকে খাদ্য সংগ্রহ করলেও একমাত্র উদ্ভিদই নিজে থেকেই নিজের খাদ্য সংগ্রহ করে। শুধু তাই নয় ওষুধ, বস্ত্র ও বাসস্থান যোগায়। ঝড়-ঝঞ্জার ও জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষা করে। শিল্পের কাচাঁমাল ও জ্বালানী যোগায়। শব্দ ও বায়ু দুষণ থেকে রক্ষা করে। সময়মত বৃষ্টিপাত ঘটাতে সহায়তা করে। উঞ্চায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুপ প্রভাব থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করে। তাই পরিবেশ রক্ষায় গাছ লাগানোর কোন বিকল্প নেই।

    তিনি ক্ষোভ উল্লেখ করেন যে, বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূল রক্ষায় বিপুল অর্থ ব্যয়ে যে প্যারাবন বেষ্টণী গড়ে তোলা হয়েছে তা ভূমিদস্যুদের আগ্রাসনে ক্ষত-বিক্ষত হচ্ছে। এই প্যারাবন উজাড় করে সেখানে অপরিকল্পিত মাছের ঘের করা হচ্ছে। এর ফলে আমাদের উপকূল অরক্ষিত বলে প্রাকৃতিক দূর্যোগে এসকল জনপথ বার বার লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়।

    মেয়র আরো উল্লেখ করেন যে, এই চট্টগ্রাম নগরীতেই অনেকগুলো শতবর্ষী বড় বড় বৃক্ষ ছিল। এক শ্রেণির দস্যু প্রকৃতির মানুষ যারা সরকারি জায়গা থেকে এই শতবর্ষী বৃক্ষগুলোকে একে একে নিধন করেছে এবং এখনও করা হচ্ছে। এ কারণে চট্টগ্রামে যে ভূ-প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছিল তা আজ অনেকাংশে লুন্ঠিত।

    তিনি প্রশ্ন করেন যে, লক ডাউনের মধ্যেও পাহাড় নিধন কেন হয়েছে, কেন বৃক্ষ নিধন হয়েছে, কেন জবর দখলের মাধ্যমে সেখানে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে? কেমন করে এভাবে প্রকৃতি বিনাশ হলো তার জবাব অবশ্যই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জনগণ চাইতে পারে। এই দাবীর সাথে সকলকে কন্ঠ মেলাতে হবে।

    সিটি মেয়র বৃক্ষরোপনে অতুলনীয় অবদানের জন্য একাধিকবার জাতীয় পর্যায়ে পুরস্কৃত হওয়ার কৃতিত্বের কথা তার ধারাবাহিকতায় রক্ষায় চট্টগ্রাম নগরীর প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসাকেন্দ্র, ওয়ার্ড অফিস, নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও মিড আইল্যান্ড, নদীর পাড়,কবরস্থান, ঘরের আঙ্গিনা এবং ছাদবাগানসহ সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্প স্থানে বৃক্ষরোপনের ব্যপক পরিকল্পনা তুলে ধরেন।

    তিনি এই কর্মসূচী সফল করার জন্য ওয়ার্ড কাউন্সিলর সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ইতিবাচক ভূমিকা রাখার আহবান জানান।

    এ সময় প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ এ কে এম রেজাউল করিম, সিটি মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, মিউনিসিপ্যাল মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাহেদুল কবির চৌধুরী, কৃষ্ণকুমারী সিটি কর্পোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আহমেদ হোসাইন, বন কর্মকর্তা মঈনুল হোসেন আলী জয়সহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    উদ্বোধন শেষে সিটি মেয়র শিক্ষার্থীদের হাতে ৫শত চারাগাছ বিতরণ করেন।

    অপর্ণাচরণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন :

    চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ.জ. ম নাছির উদ্দীন আজ অপরাহ্নে চসিক পরিচালিত অপর্ণাচরণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের উন্নয়ন ও অবকাঠামো নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করেন।

    এ সময় তিনি মাষ্টার দা সূর্যসেন এর নেতৃত্বাধীন চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহের সহযোদ্ধা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ও কল্পনা দত্তের স্মৃতি বিজরিত ঐতিহ্যবাহী এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে চসিক অধিগ্রহণ করার পর যে উন্নয়ন হাতে নিয়েছে তা দ্রুততার সাথে বাস্তাবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার ও প্রকৌশলীদের নির্দেশনা দেন।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্ণেল সোহেল আহমেদ, সহকারী প্রকৌশলী গোলাম আফজল মহিউদ্দিন, উপসহকারী প্রকৌশলী সুদেব কুমার দেব, ঠিকাদার মোঃ মিনহাজ, বেলাল আহমদ, এস এম মামুনুর রশিদ উপস্থিত ছিলেন।

    এইচকে গ্রুপের পক্ষ থেকে হোমিও ঔষধ আর্সেনিক এ্যালবাম-৩০ হস্তান্তর: আজ দুপুরে টাইগারপাসস্থ মেয়র দপ্তরে সিটি মেয়র আ. জ. ম নাছির উদ্দীনের হাতে এইচকে গ্রুপের পক্ষ থেকে করোনা (কোভিড-১৯) চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত হোমিও ঔষধ আর্সেনিক এ্যালবাম-৩০ একশ জনের জন্য এক মাসের ঔষধ হস্তান্তর করেন।

    হস্তান্তরকালে মেয়র করোনা মহামারী দুর্যোগকালিন সময়ে দেশের মানুষকে এ মহামারী থেকে বাঁচাতে এগিয়ে আসায় এইচকে গ্রুপকে ধন্যবাদ জানান এবং সাধারণ মানুষের চিকিৎসায় সকল হোমিও চিকিৎসকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্ণেল সোহেল আহমেদ, সিটি মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাসেম, এইচকে গ্রুপ সিইও ছৈয়দ ছারওয়ার আলম ও ডা. কাজী সাজিয়া আফরিন শাওন উপস্থিত ছিলেন।
    মিমি আবাসিক এলাকার গেইট উদ্বোধন :
    চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, নগরীকে সুন্দর করতে হলে প্রথমে এলাকাভিত্তিক সৌন্দর্য্যের গুরুত্ব রয়েছে। প্রত্যেকে যার যার এলাকায় পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশ গড়ে তুলতে পারলেই পুরো নগরী বদলে যাবে।

    মেয়র প্রত্যেককে করোনা প্রতিরোধে সচেতন থাকার আহবান জানান।

    আজ সকালে ফলক উম্মোচনের মাধ্যমে পূর্বনাসিরাবাদস্থ মিমি সুপার মার্কেট সংলগ্ন মিমি আবাসিক এলাকার স্থায়ী গেইট নির্মাণ কাজের উদ্বোধনকালে মেয়র একথাগুলো বলেন।

    তিনি আবাসিক এলাকার নিরাপত্তা সহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধাগুলো যদি আবাসিক এলাকার অধিবাসীদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পায় তাহলেই এই নিরাপত্তা মূলক তোরণ নির্মাণে স্বার্থকতা বয়ে আনবে। সাথে সাথে এই তোরণে নিরাপত্তামূলক প্রযুক্তিগত সরঞ্জাম স্থাপনের উপরও গুরুত্বারোপ করেন মেয়র।

    এ সময় কাউন্সিলর মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, আবাসিক এলাকার সহ সভাপতি এ.কে.এম মহিউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সামসুদ্দিন মজুমদার, ফখরুল ইসলাম, এস এম সিরাজ, ওয়াহিদুল আলম শিমুল, তোফাজ্জল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আফিয়া আখতারকে বিদায় সংবর্ধনা দিল চসিক :
    দুই বছর চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পালন শেষে বিদায় নিয়েছেন আফিয়া আখতার। চট্টগ্রামে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের মহাব্যবস্থাপক পদে তার যোগদানের কথা রয়েছে।

    আজ সকালে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় দিয়েছে চসিক। নগর ভবনের চসিক মেয়র দপ্তরে অনুষ্ঠিত বিদায় সংবর্ধনায় প্রধান অতিথি ছিলেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।

    সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মেয়র বলেন, আফিয়া আখতার চসিকে আন্তরিকতা ও সফলতার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব পালন করেছেন। এজন্য মেয়র তাঁর পেশাগত দক্ষতার প্রশংসা করে বলেন, তিনি যেখানে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং করবেন সেই ধারাবাহিতকতাকে অব্যাহত রাখার জন্য আহবান জানান।

    তিনি বলেন, আফিয়া আখতার চট্টগ্রাম নগরে অনেক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ সহ গুরুত্বপুর্ণ অভিযান পরিচালনা করেছেন। তাঁর এই কার্যক্রম চট্টগ্রামবাসী স্মরণীয় করে রাখবেন।

    মেয়র তার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করেন। বিদায় অনুষ্ঠানে চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা, প্রধান প্রকৌশলী লে.কর্নেল সোহেল আহমদ, স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট জাহানারা ফেরদৌস, মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম উপস্থিত ছিলেন।

    বিদায়ী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে ফুল, চসিকের মনোগ্রাম খচিত ক্রেস্ট তুলে দেন সিটি মেয়র।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • খাদ্য নিরাপত্তা ও পরিবেশ রক্ষায় বেশি করে গাছ লাগান : প্রধানমন্ত্রী

    খাদ্য নিরাপত্তা ও পরিবেশ রক্ষায় বেশি করে গাছ লাগান : প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলের নেতা-কর্মী সহ দেশবাসীকে দেশের খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি পরিবেশ রক্ষায় বেশি করে গাছ লাগানোর আহবান জানিয়েছেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আসুন এই মুজিববর্ষে আমরা সবাই মিলে বৃক্ষরোপন করে দেশকে রক্ষা করি। দেশের পরিবেশকে রক্ষা করি এবং মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করি। আবার নিজেরা লাভবান হই।’

    তিনি বলেন, ‘এই গাছ বিক্রির টাকাও আপনাদের সংসারের উপযোগী হবে।’

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বিকেলে তাঁর সরকারী বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে কৃষকলীগ আয়োজিত সারাদেশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে ভাষণে একথা বলেন।

    তিন মাসব্যাপী কৃষকলীগ আয়োজিত ১৪২৭ বঙ্গাব্দের বৃক্ষরোপণের মূল অনুষ্ঠান রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এ্যভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রিয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৮৪ সাল থেকে কৃষক লীগ বর্ষাকালে সারাদেশে বৃক্ষরোপণের এই কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকভাবে পালন করে আসছে।

    মুজিববর্ষ উদযাপনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, সারাদেশে ব্যাপক বৃক্ষরোপণের কর্মসূচি তাঁর সরকার এবং দলের রয়েছে।

    তিনি বলেন, অন্তত এক কোটি গাছতো আমরা লাগাবোই এবং এই কর্মসূচি আমাদের অব্যাহত থাকবে। তিনটি করে গাছ লাগালে তিন কোটি গাছ লাগানো যাবে।

    সকলকে সারাদেশে ফলজ, বনজ ও ভেষজ এই তিন প্রজাতির গাছ অন্তত একটি করে হলেও লাগানোর আহবান জানান প্রধানমন্ত্রী।

    শেখ হাসিনা বলেন, ‘যেখানেই হোক রাস্তার পাশে হলেও গাছ লাগাতে হবে। আর উপকূলীয় অঞ্চলে যে গাছগুলো মাটি ধরে রাখে যেমন-ঝাউ, নারকেল, খেজুর ও তালগাছ লাগাতে হবে। আর ব্যাপকভাবে ফলের গাছ লাগাতে হবে। কারণ আমাদের পুষ্টি এই ফল থেকে আসে।’

    বৃক্ষরোপণ আর এখন কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই বরং এ কর্মসূচিটি এখন একটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক আন্দোলনে পরিণত হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

    কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং সাবেক কৃষি মন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন।

    কৃষকলীগ সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এবং সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতি এমপি স্বাগত বক্তৃতা করেন।

    শেখ হাসিনা বলেন, করোনা ভাইরাসের কারণে কৃষিখাত যেন কোনভাবেই ক্ষতিগ্রস্থ না হয় সেজন্য সরকার বিশেষভাবে দৃষ্টি দিয়েছে।

    তিনি বলেন,‘২০২০-২০২১ অর্থ-বছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে কৃষি খাতে ২২ শতাংশ বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।’

    ‘দেশের মানুষ যেন আর খাদ্যাভাবে কষ্ট না পায়, সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই তাঁর সরকার কাজ করে যাচ্ছে,’ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মাত্র ৪ শতাংশ সুদে কৃষকরা যেন ঋণ নিতে পারে সেজন্য পৃথকভাবে ৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।’

    বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে আধুনিক প্রযুুক্তি ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাহলে আমাদের উৎপাদন আরো বৃদ্ধি পাবে এবং আর কেনদিন খাদ্যের জন্য আমাদের দেশকে কারো কাছে হাত পাততে হবে না।’

    তিনি বলেন, ‘আগামীতে কৃষি খামার যান্ত্রিকীকরণে ৩ হাজার ১৯৮ কোটি টাকা আমরা বাজেটে বরাদ্দ রেখেছি। এটা আমরা একেবারে গ্রাম পর্যায়ে পৌঁছে দেব।’

    এবারের বাজেটে রেয়াতি শুল্কহারে কৃষি যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ আমদানির সুবিধা সম্প্রসারণে বরাদ্দের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কৃষি যান্ত্রিকীকরনকে আমরা আরো উৎসাহিত করতে চাই। সেক্ষেত্রে আমরা শুধু বাইর থেকে কিনে আনব না, আমাদের যে মেশিন টুল ফ্যাক্টরী রয়েছে (গাজীপুর) সেখানে আমরা কৃষি যন্ত্রাংশ সংযোজন এবং তৈরী করতে পারি। এ ব্যাপারে গবেষণা করে বের করতে হবে, কোনগুলি আমাদের প্রয়োজন’।

    এ বিষয়ে বর্তমান কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক এবং সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীর সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

    তিনি আগামী বছর থেকে বৃক্ষরোপনে পুরস্কার প্রদানে একটি সীড মানি দিয়ে তহবিল করে দেয়ারও ঘোষণা দেন।

    তিনি বলেন, ‘বৃক্ষরোপণের জন্য কৃষকলীগ যে পুরস্কার দিতে চেয়েছে সেখানেও আমরা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে একটা ফান্ড দিয়ে দেব সেখানে সীড মানি থাকবে। সেখান থেকে যে যত বেশি গাছ লাগাবে তার ভিত্তিতে প্রতিবছর আমরা পুরস্কার দেব।’

    প্রধানমন্ত্রী করোনাভাইরাসে ভিন্ন মাত্রায় অনুষ্ঠানের আয়োজন হলেও আজও অন্তত একটি গাছ হলেও তিনি গণভবনে লাগাবেন বলে অনুষ্ঠানে ঘোষণা দেন।

    প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে কৃষিমন্ত্রী অনুষ্ঠানে দলের নেতা-কর্মীদের হাতে বৃক্ষরোপনের জন্য গাছের চারা বিতরণ করেন।

    বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালনের জন্য কৃষকলীগ দায়িত্ব প্রাপ্ত হলেও সারাদেশে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ এমনকি শ্রমিক লীগসহ সকল সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ করে থাকে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী এজন্য সকলকে ধন্যবাদ জানান।

    তিনি বলেন,‘ মূল দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে সকল সহযোগী সংগঠনের প্রতিটি সদস্য তিনটি করে গাছ লাগাবেন।

    তাঁর আহবানে সাড়া দিয়ে সারাদেশে আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সকল সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কৃষকদের ধান কাটায় সহযোগিতা না করলে ঘুর্ণিঝড় আম্পানের কারণে দেশের বোরো ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়ে যেতে বলেও আওয়ামী লীগ সভাপতি উল্লেখ করেন।