Tag: বেগম খালেদা জিয়া

  • ‘খালেদা জিয়া ও হাজি সেলিম নির্বাচন করতে পারবেন না’

    ‘খালেদা জিয়া ও হাজি সেলিম নির্বাচন করতে পারবেন না’

    আদালতের রায় অনুযায়ী বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এবং আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাজি সেলিমসহ সাজাপ্রাপ্ত কেউই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।

    সোমবার (২৩ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের এনেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

    আমান উল্লাহ আমানসহ বিএনপির পাঁচ নেতার দুর্নীতির পৃথক মামলায় বিচারিক আদালতের দেওয়া দণ্ড ও সাজা স্থগিতের আবেদন খারিজ করে ২০১৮ সালে রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। ৪৪ পৃষ্ঠার সেই রায় গতকাল রোববার (২২ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।

    রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেন, জামিন বা সাজা স্থগিত থাকলেও তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, যদি না তার সাজা উপযুক্ত আদালত কর্তৃক বাতিল হয়।

    আদালতের রায়ের ব্যাখ্যা করে দুদক আইনজীবী বলেন, আপিল বিচারাধীন থাকা মানে দণ্ডিত ব্যক্তি নির্দোষ নন। একমাত্র উপযুক্ত আদালত কর্তৃক সাজা বাতিল হলে দণ্ডিত ব্যক্তি নির্দোষ হবেন। দণ্ড বাতিল না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনে অংশগ্রহণের কোনো সুযোগ নেই।

  • খালেদা জিয়াকে কেবিনে স্থানান্তর

    খালেদা জিয়াকে কেবিনে স্থানান্তর

    রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে কেবিনে নেওয়া হয়েছে।

    আজ বুধবার (১৫ জুন) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাকে হাসপাতালের কেবিনে স্থানান্তর করা হয়।

    হাসপাতাল সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
    সূত্র জানায়, এভার কেয়ার হাসপাতালের ৪র্থ তলার সিসিইউর কেবিন নম্বর ৪২১৯ থেকে ৭তম তলার কেবিন নম্বর ৭২০৪-তে খালেদা জিয়াকে স্থানান্তর করা হয়েছে।

    এর আগে হঠাৎ অসুস্থ হওয়ায় গত শুক্রবার (১০ জুন) দিবাগত রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে ভর্তি করানো হয়। এরপর তার চিকিৎসায় মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়। পরদিন শনিবার বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার হার্টে সফলভাবে রিং পরানো হয়েছে।

    তিনি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার এনজিওগ্রাম সম্পন্ন করার পর তার হার্টে বেশ কয়েকটি ব্লক ধরা পড়ে। তার মধ্যে একটি ব্লক ছিল ৯৫ শতাংশ। সেটিতে রিং পরানো হয়।

  • খালেদা জিয়ার জামিন শুনানি রবিবার

    খালেদা জিয়ার জামিন শুনানি রবিবার

    জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় ৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন হাইকোর্টে উপস্থাপনের পর শুনানির জন্য আগামী রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দিন ধার্য করেছেন আদালত।

    বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও একেএম জহিরুল হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে জামিন আবেদনটি উপস্থাপনের পর এ দিন ধার্য করা হয়।

    এদিন আদালতে আবেদনটি উপস্থাপন করে শুনানির আর্জি জানান খালেদা জিয়ার আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন ও জয়নুল আবেদীন।

    এর আগে গতকাল মঙ্গলবার খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা জামিন আবেদনটি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এফিডেভিট (জামিনের জন্য কাগজপত্র দাখিল) করেন।

    জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়াকে ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর ৭ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত। বর্তমানে তিনি অসুস্থ অবস্থায় কারা হেফাজতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

    এর আগে গেল বছরের ১২ ডিসেম্বর এ মামলায় বেগম জিয়ার জামিন আবেদন পর্যবেক্ষণসহ খারিজ করে দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ।

    ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ৫ বছরের কারাদণ্ডের পর খালেদা জিয়া আপিল করলে তা হাইকোর্টে বেড়ে ১০ বছর হয়।

    ২০১৮ সালের ১৮ নভেম্বর খালাস চেয়ে আপিল বিভাগে খালেদা জিয়া জামিন আবেদন করেন। তবে সেই আবেদন এখনও আদালতে উপস্থাপন করেননি তার আইনজীবীরা।

    ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর পুরান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রশাসনিক ভবনের সাত নম্বর কক্ষে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামান (বর্তমানে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি) জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন।

    একই সঙ্গে তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই সাজা হয়েছে মামলার অপর তিন আসামিরও।

    দণ্ডপ্রাপ্ত অপর তিন আসামি হলেন- সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার তৎকালীন রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র প্রয়াত সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।

    এরপর ওই বছরের ১৮ নভেম্বর হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এর বিরুদ্ধে আপিল করা হয়। পরে গত বছরের ৩০ এপ্রিল জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাত বছরের দণ্ডের বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে অর্থদণ্ড স্থগিত ও সম্পত্তি জব্দ করার ওপর স্থিতাবস্থা দিয়ে দুই মাসের মধ্যে ওই মামলার নথি তলব করেছিলেন।

    এরপর গত ২০ জুন বিচারিক আদালত থেকে মামলার নথি হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পরে ৩১ জুলাই বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এসএম কুদ্দুস জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ তার জামিন আবেদন খারিজ করেন।

    হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে জামিন চান খালেদা জিয়া। এ আবেদনের শুনানির পর ১২ ডিসেম্বর সেটি খারিজ হয়ে যায়।

    ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা করা হয়। ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে মামলাটি করে দুদক।

    তদন্ত শেষে ২০১২ সালে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ খালেদাসহ চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। সাক্ষ্যগ্রহণ কার্যক্রম ও দুদকের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আলোচিত এ মামলার রায় ঘোষণা করেন আদালত।

  • অবৈধ শাসক গোষ্ঠী গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠিয়ে ভোটের নামে জনগণের সাথে তামাশায় লিপ্ত:দিপ্তী

    অবৈধ শাসক গোষ্ঠী গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠিয়ে ভোটের নামে জনগণের সাথে তামাশায় লিপ্ত:দিপ্তী

    জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী বলেছেন, আওয়ামীলীগ অবৈধ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দি করে রেখেছে।

    বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী নির্বাচনে কখনোই যিনি পরাজিত হননি আপোসহীন নেত্রী বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াসহ জিয়া পরিবারকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখার নীল নকশায় ব্যস্ত ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ।

    জাতীয়তাবাদী আদর্শ মানেই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জাতীয়তাবাদী দল তথা বিএনপির সাংগঠনিক কর্মকান্ড বেগবান হচ্ছে। অবৈধ শাসক গোষ্ঠী গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠিয়ে ভোটের নামে জনগণের সাথে তামাশায় লিপ্ত।

    তিনি এ সময় গণতন্ত্রের মূর্ত প্রতীক দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে আন্দোলনের সংগ্রামের মাধ্যমে মুক্ত করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

    তিনি আজ ৮ ফেব্রুয়ারী শনিবার বাদে জোহর আমানত শাহ মাজার সংলগ্ন তনজিমুল মোছলেমীন এতিমখানায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ২য় কারা বন্দি দিবস উপলক্ষে নগর যুবদলের উদ্যোগে খতমে কোরআন, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে সমবেত মুসল্লীর উদ্দেশ্যে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এ সব কথা বলেন।

    মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে মুনাজাত পরিচালনা করেন অত্র এতিম খানার মাওলানা ফজলুল হক।

    তিনি এ সময় বেগম খালেদা জিয়ার সুস্বাস্থ্য, রোগমুক্তি ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন। পরে এতিমাখানার এতিমদের মাঝে তাবারুক বিতরণ করা হয়।

    উক্ত মিলাদ মাহফিলে অন্যান্যের মধে উপস্থিত ছিলেন নগর যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ইকবাল হোসেন, সহ-সভাপতি নূর আহমদ গুড্ডু, সাহেদ আকবর, এম এ রাজ্জাক, ইকবাল হোসেন সংগ্রাম, ফজলুল হক সুমন, মো. ইলিয়াছ, আবদুল করিম, আবদুল গফুর বাবুল, সাহাব উদ্দিন হাসান বাবু, মিয়া মোহাম্মদ হারুন, নাছির উদ্দিন চৌধুরী নাসিম, হাসান মুরাদ, জসিমুল ইসলাম কিশোর, আবু সুফিয়ান, অরুপ বড়ুয়া, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, যুগ্ম সম্পাদক আমান উল্লাহ আমান, মো. সেলিম, ইকবাল পারভেজ, রাসেদুল হাসান লেবু, এরশাদ উল্লাহ, তাজুল ইসলাম তাজু, আবদুল হামিদ পিন্টু, সেলিম উদ্দিন রাসেল, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, শাহীন পাটওয়ারী, সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, যুগ্ম সম্পাদক রাজন খান, ওমর ফারুক, হেলাল হোসেন, গুলজার হোসেন, সহ-সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আলম, আসাদুর রহমান টিপু, সাজ্জাদ হোসেন সাজু, শাহজালাল পলাশ, জাফর আহমদ খোকন, মো. ইয়াসিন, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নূর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মোহাম্মদ সাগীর, আজিজুল হক মাসুম, মো. আলাউদ্দিন, মহিউদ্দিন মুকুল, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, সহ-সম্পাদক মনোয়ার হোসেন মানিক, কমল জ্যেতি, মো. জহিরুল ইসলাম জহির, কামরুল ইসলাম, গিয়াস উদ্দিন টুনু, হামিদুল হক চৌধুরী, মেজবাহ উদ্দিন মিন্টু, জাহাঙ্গির আলম বাবু, দেলোয়ার হোসেন, আবদুল আউয়াল টিপু, আবুল কালাম, সালাহ উদ্দিন, সাইফুদ্দিন যুবরাজ, ফারুক হোসেন স্বপন, মো. ইদ্রিস, মিজানুর রহমান দুলাল, আরিফ হোসেন, জাফর সাদেক সোহেল, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, নগর যুবদলের সদস্য আইয়ুব আলী, সোহাগ খান, আবদুল্লাহ আল মামুন, আবদুল করিম, থানা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক শেখ রাসেল, শওকত খান রাজু, মনজুর আলম মঞ্জু, সাহেদ খান পারভেজ, ইউনুস মুন্না, আইয়ুব আলী, রিদুয়ান হোসেন জনি, মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, আকতার হোসেন, আবু বক্কর বাবু, এস এম আলী, এস এম শাহবাজ, মো. জাবেদ হোসেন, মো. হাসান, মো. ইউনুস, জহিরুল ইসলাম প্রমুখ।