Tag: বেনজীর আহমেদ

  • আরাভকে আমি চিনি না : বেনজীর আহমেদ

    আরাভকে আমি চিনি না : বেনজীর আহমেদ

    আলোচিত দুবাইয়ের সোনা ব্যবসায়ী আরাভ খান ওরফে রবিউল ইসলামকে চেনেন না বলে দাবি করেছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ। আজ শনিবার (১৮ মার্চ) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি এ দাবি করেন।

    সাবেক আইজিপি তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, সম্মানিত দেশবাসী, আমি আপনাদের সবাইকে আশ্বস্ত ও সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিত করতে চাই যে, ‘আরাভ ওরফে রবিউল ওরফে হৃদয়’ নামে আমি কাউকে চিনি না। আমার সাথে তার এমনকি প্রাথমিক পরিচয়ও নেই।

    আমি আমার ল’এনফোর্সমেন্ট ক্যারিয়ারের পুরোটা সময় খুনি, সন্ত্রাসী, ড্রাগ ব্যবসায়ী, চোরাকারবারি, ভেজালকারী ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি কখনোই সখ্য নয়। আপনাদের অফুরান ভালোবাসা, সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা।

    গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার যুবক রবিউল ইসলাম নিজের নাম, জাতীয়তা পরিবর্তন করে জোগাড় করেন ভারতীয় পাসপোর্ট। আর এ পাসপোর্টেই পাড়ি জমান সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই। দুবাই পাড়ি জমিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে তিনি হয়ে ওঠেন ‘আলাদিনের চেরাগ’।

    দুবাইয়ে ‘আরাভ জুয়েলার্স’ নামের ওই প্রতিষ্ঠানের মালিকের নাম আরাভ খান। মূলত তিনি বাংলাদেশের নাগরিক রবিউল ইসলাম। তবে ভারতে গিয়ে নাম পরিবর্তন করে রাখেন আরাভ খান।

    পুলিশ বলছে, এ আরাভ খানই মূলত ঢাকার স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) পুলিশ পরিদর্শক মামুন ইমরান খান হত্যা মামলার পলাতক আসামি রবিউল ইসলাম। তাকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে। এছাড়া তিনি কীভাবে দেশত্যাগ করলেন সেটিও খতিয়ে দেখা হবে।

    দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর সম্প্রতি আলোচনায় আসেন আরাভ। বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকে দিয়ে দুবাইয়ে তার শোরুম উদ্বোধন করা হবে- এই ঘোষণার মাধ্যমে আলোচনায় আসেন। কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলমকেও দুবাইয়ে নেওয়ার আমন্ত্রণ জানান তিনি।

    সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘোষণাটি ছড়িয়ে পড়ার পর নড়েচড়ে বসেন গোয়েন্দারা। দীর্ঘদিন ধরে যাকে খোঁজা হচ্ছিল তিনি দুবাইয়ে কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করে ‘আরাভ জুয়েলার্স’ নামে সোনার দোকান দিতে যাচ্ছেন। কিনেছেন বাড়ি-গাড়ি। দুবাইয়ে রয়েছে তার কোটি কোটি টাকার ব্যবসা।

  • মাদকমুক্ত পুলিশ গড়তে ‘জিরো টলারেন্স’ : আইজিপি

    মাদকমুক্ত পুলিশ গড়তে ‘জিরো টলারেন্স’ : আইজিপি

    ‘প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে দুর্নীতিমুক্ত-মাদকমুক্ত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে নিরলস কাজ করছেন। আমরা তার নির্দেশনা অনুযায়ী মাদকমুক্ত দেশ গড়তে বাংলাদেশ পুলিশকে মাদকমুক্ত-দুর্নীতিমুক্ত করতে শূন্য সহিষ্ণুতার (জিরো টলারেন্স) নীতিতে কাজ করছি। পুলিশের কোনো সদস্য মাদক গ্রহণ করবে না, মাদক ব্যবসায় জড়িত হবে না, মাদকের সঙ্গে সম্পর্ক রাখবে না। পুলিশ হবে মাদকমুক্ত। আমরা বাংলাদেশকে মাদকমুক্ত করতে চাই।’

    শনিবার সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে এসআই শিরু মিয়া মিলনায়তনে পুলিশ কর্মকর্তা ও ফোর্সের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এ কথা বলেন বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার)।

    পুলিশপ্রধান বলেন, বিট পুলিশিংয়ের মাধ্যমে জনগণের দোরগোড়ায় পুলিশি সেবা পৌঁছে দিতে আমরা কাজ করছি। আমরা জনগণের সাথে জনগণের পুলিশ হয়ে থাকতে চাই। পুলিশকে শারীরিক শক্তি ব্যবহার না করে আইনি সক্ষমতা প্রয়োগ ও মানবিক মূল্যবোধে উজ্জীবিত হয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে।

    বর্তমান করোনাকালে জনগণকে সুরক্ষা, আইনি ও নিরাপত্তা সেবা প্রদানে পুলিশের অনন্য অবদানের প্রসঙ্গ তুলে ধরে আইজিপি বলেন, গত তিন মাসে পুলিশ জনগণের কল্যাণে অভূতপূর্ব নজির স্থাপন করেছে। পুলিশ মানুষের বিশ্বাস, সম্মান ও আস্থা অর্জন করেছে। পুলিশকে তাদের হৃদয়ের মণিকোঠায় স্থান দিয়েছে। মানুষকে ভালোবাসলে মানুষের ভালোবাসা পাওয়া যায়।

    তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি উন্নত আধুনিক দেশ হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ে কাজ করছেন। ২০৪১ আসতে মাত্র ২১ বছর বাকি রয়েছে। আমরা এ সময়ের মধ্যেই উন্নত দেশের উপযোগী পুলিশ বাহিনী গড়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি।

    আইজিপি করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে জীবন উৎসর্গকারী শহীদ পুলিশ সদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। তিনি তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানান।

    অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত আইজি, ঢাকায় পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধান, ঊধ্বর্তন পুলিশ কর্মকর্তা এবং পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • দুর্নীতি করে বড়লোক হতে চাইলে পুলিশের চাকরি ছেড়ে ব্যবসা করুন:আইজিপি

    দুর্নীতি করে বড়লোক হতে চাইলে পুলিশের চাকরি ছেড়ে ব্যবসা করুন:আইজিপি

    বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ বলেছেন, ‘কোনো পুলিশ সদস্য অবৈধভাবে কোনো অর্থ উপার্জন করতে পারবেন না। দুর্নীতির সাথে যুক্ত হয়ে কেউ যদি বড়লোক হতে চায়, তাহলে সে চাকরি ছেড়ে দিয়ে ব্যবসা করুক, বড়লোক হোক, আমরা তাকে সাধুবাদ জানা‌ব। কিন্তু, পুলিশে থেকে কোনোভাবেই দুর্নীতির সাথে যুক্ত থাকা যা‌বে না।’

    রোববার সন্ধ্যায় সিএমপি, কেএমপি আরএমপি, বিএমপি, রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা ও বরিশাল রেঞ্জ, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, সিআইডি, র‍্যাব পিবিআই, রেলওয়ে, টুরিস্ট, হাইওয়ে ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ এবং পুলিশ স্টাফ কলেজ, বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি, সারদার প্রধান এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স থেকে ভিডিও কনফারেন্সে এ তিনি কথা বলেন।

    সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানায় পুলিশ সদর দফতর।

    আইজিপি বলেন, ‘আমরা বর্তমান প্রচলিত ধারা থেকে বেরিয়ে পুলিশি সেবা জনগণের কাছে নিয়ে যেতে চাই। পুলিশি সহায়তা পেতে জনগণকে এখন পুলিশের কাছে আসতে হয়। আমরা এমন একটি ব্যবস্থা চালু করতে চাই, যাতে জনগণকে পুলিশের কাছে আসতে না হয়, বরং পুলিশই জনগণের কাছে সেবা নিয়ে যাবে।’

    বিট পুলিশি়ংয়ের মাধ্যমে পুলিশকে জনগণের কাছে নিয়ে যেতে ইউনিট প্রধানদের নির্দেশনা প্রদান করেন আইজিপি।

    তিনি বলেন, আমাদের দেশের প্রতিটি ইউনিয়নকে একেকটি বিটে ভাগ করে প্রতিটি বিটের দায়িত্বে একজন পুলিশ কর্মকর্তা‌কে নি‌য়োজিত করা হবে। তিনি নিয়মিত ওই ইউনিয়নের মানুষের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা ইত্যাদির খোঁজখবর করবেন, প্রতিনিয়ত তাদের সাথে যোগাযোগ রাখবেন, তাদের মতামত জানবেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের সমস্যার সমাধান করবেন এবং কাঙ্ক্ষিত সেবা প্রদান করবেন।

    কনফারেন্সে বর্তমান করোনাকালে পুলিশের সেবার কথা উল্লেখ করে আইজিপি বলেন, করোনার সময় জনগণকে আমাদের কাছে আসতে হয়নি। আমরা জনগণের কাছে গিয়েছি, তাদের পাশে থেকেছি, তাদের করোনা সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত রাখতে গিয়ে নিজেরা আক্রান্ত হয়েছি, জীবন বিলিয়ে দিয়েছি। তাদের বাসায় খাবার পৌঁছে দিয়েছি, যাতায়াতের ব্যবস্থা করেছি, তাদের ধান কাটার ব্যবস্থা করেছি, করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত ব্যক্তির আপনজনরা যখন কাছে আসেনি তখন আমরা তার দাফন এবং সৎকারের ব্যবস্থা করেছি। এটা আমাদের দায়িত্ব ছিল না, কিন্তু আমরা মানবিক দায়িত্ববোধ থেকে কাজটি করেছি।

    ‘একদিন করোনা থাকবে না, তখনও মানুষের আস্থা, ভালোবাসা ধরে রাখার জন্য আমাদের নিরন্তর প্রয়াস অব্যাহত রাখতে হবে।’ সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ ও মানুষের কল্যাণে একযোগে কাজ করতে হবে বলে সহকর্মীদের জানান আইজিপি।

    তিনি বলেন, ‘জনগণকে ভালোবাসতে হবে, তাদের পাশে থাকতে হবে, তাদের জন্য কাজ করতে হবে। দায়িত্ব পালনকালে নিপীড়ন-নির্যাতন থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আইনি সক্ষমতাকে কাজে লাগাতে হবে। পুলিশকে সব ধরনের নির্যাতন থেকে বেরিয়ে এসে জনগণের পুলিশ হতে হবে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ঈদে গ্রামের বাড়িতে যেতে দেওয়া হবে না: আইজিপি

    ঈদে গ্রামের বাড়িতে যেতে দেওয়া হবে না: আইজিপি

    বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বলেছেন, ঈদ উপলক্ষে ও সরকার ঘোষিত বর্ধিত ছুটি উদযাপনের জন্য অনেকেই গ্রামের বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হচ্ছেন। এটি কোনোভাবেই হতে দেওয়া যাবে না।

    তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জনগণের সার্বিক কল্যাণের জন্য যে সকল নির্দেশনা দিয়েছেন, তা সকলকে যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। সাধারণ মানুষকে সরকারি নির্দেশনা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহবান জানান তিনি।

    সংশ্লিষ্ট সকল পুলিশ কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়ে আইজিপি বলেন, সরকারের পরবর্তী নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত যেন কোনোভাবেই ঢাকার বাইরে থেকে ঢাকায় এবং ঢাকা থেকে ঢাকার বাইরে কেউ যেতে না পারে। একইভাবে প্রতিটি জেলা ও মহানগরীও জনস্বার্থে কঠোরভাবে এ বিষয়টি বাস্তবায়ন করবে।

    শপিংমল ও মার্কেটসমূহ যেন যথাযথ নিয়ম-কানুন ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা রাখা হয়, সেটি নিশ্চিত করতেও বলেন তিনি।

    সকল ক্ষেত্রে সরকারি নির্দেশনা ও প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধির যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সকলকে তিনি নির্দেশনা প্রদান করেন।

    রোববার (১৭ মে) সকাল ১১টা হতে দুপুর ১.৩০ পর্যন্ত প্রায় আড়াই ঘণ্টাব্যাপী মাঠ পর্যায়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক ভিডিও কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করেন আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ, বিপিএম (বার)।

    বর্তমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ পুলিশের সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা ও করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয় ওই অনলাইন সভায়।

    জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে গিয়ে পুলিশের যে সকল দেশপ্রেমিক বীর সদস্য আত্মোৎসর্গ করেছেন, তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ও তাদের মহান আত্মত্যাগের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে আলোচনা শুরু করেন আইজিপি।

    তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে গিয়ে হাসি মুখে জীবনের ঝুঁকি নিয়েছেন এবং নিচ্ছেন। অনেক সদস্য ইতোমধ্যেই করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। করোনা আক্রান্ত দেশপ্রেমিক এ ত্যাগী পুলিশ সদস্যদের সুচিকিৎসা ও কল্যাণের জন্য সম্ভবপর সকল উদ্যোগের কথা তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন।

    করোনাভাইরাস মোকাবেলায় সাফল্য দেখিয়েছে- এমন সব দেশের পলিসি ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার পলিসিসহ বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনার আলোকে পুলিশ সদস্যের জন্য একটি অত্যন্ত আধুনিক এসওপি (স্ট্যান্ডিং অপারেটিং প্রসেডিওর) তৈরি করে সেটি সকল ইউনিটে প্রেরণ করা হয়েছে। সেটি যথাযথভাবে অনুসরণের নির্দেশনা দেন আইজিপি।

    দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের যথাযথভাবে নিজ সুরক্ষা নিশ্চিত করার পরামর্শও দেন তিনি।

    আইজিপি আরও বলেন, দেশ ও মানুষের সেবা একটি বিরল সুযোগ। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে মানুষের হৃদয়ের মণিকোঠায় স্থায়ীভাবে আসন করে নিতে আহবান জানান তিনি।

    পাশাপাশি, জনসেবার এ অভূতপূর্ব ধারা অব্যাহত রাখারও আহবান জানান।

    যে কোনো প্রকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেন, সব ধরনের পুলিশি সেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় নিয়ে যেতে হবে। এ লক্ষ্যে দেশব্যাপী বিট পু‌লি‌শিং কার্যক্রম চালু কর‌া হবে। ইউ‌নিয়ন ও ওয়ার্ড ভি‌ত্তিক আইন-শৃঙ্খলা কার্যক্রমকে অ‌ধিকতর বেগবান ও ফলপ্রসূ করতে পর্যায়ক্রমে সকল ইউ‌নিয়ন ও ওয়া‌র্ড ভি‌ত্তিক পু‌লিশ কর্মকর্তা ম‌নোনীত করা হ‌বে। এতে, পু‌লিশের কাজের অ‌ধিকতর জবাব‌দি‌হিতাও নি‌শ্চিত হবে।

    প‌রিশেষে আই‌জি‌পি বলেন, পু‌লিশকে বর্তমানের মতো করে, সবসময় দাঁড়াতে হবে মানুষের পাশে।
    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • আইজিপি ব্যাজ পরানো হলো বেনজীর আহমেদকে

    আইজিপি ব্যাজ পরানো হলো বেনজীর আহমেদকে

    নবনিযুক্ত পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদকে ব্যাজ পরানো হয়েছে।

    বুধবার (১৫ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে আইজিপিকে ব্যাজ পরানো হয়।

    নতুন আইজিপিকে ব্যাজ পরিয়ে দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন।

    এর মধ্য দিয়ে বেনজীর আহমেদ সদ্য বিদায়ী পুলিশের মহাপরিদর্শক মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারীর স্থলাভিষিক্ত হলেন।

    এ সময় গণভবনে অন্যদের মধ্যে বিদায়ী আইজিপি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন ও অপারেশন্স) ড. মো. মইনুর রহমান চৌধুরী, এসবির অতিরিক্ত আইজি মীর শহীদুল ইসলাম এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।

    এদিকে গণভবনে ব্যাজ পরিধানের পর পরই ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে যান আইজিপি বেনজীর আহমেদ। সেখানে তিনি বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।