Tag: ভ্রাম্যমাণ আদালত

  • মোবাইল কোর্ট /নগরীর বিভিন্ন এলাকায় দোকান খোলা, সামাজিক দুরত্ব না মানায় জরিমানা

    মোবাইল কোর্ট /নগরীর বিভিন্ন এলাকায় দোকান খোলা, সামাজিক দুরত্ব না মানায় জরিমানা

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। নিজস্ব প্রতিনিধি : প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণরোধে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর জনসচেতনতা মূলক কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

    আজ ২০ মে বুধবার চট্টগ্রাম নগরীর বাকলিয়া, সদরঘাট, কোতোয়ালি​, ডবলমুরিং, আগ্রাবাদ, চৌমুহনি, বডপোল, হালিশহর ফইললা তলী বাজার ও নয়া বাজার​ এলাকায় জনসচেতনতা মূলক কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

    এ অভিযানের নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান।

    করোনা পরিস্থিতি এবং পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে বাজার তদারকির অংশ হিসেবে চলমান অভিযানে মুদির​ দোকানে​ মূল্যের তালিকা​ না টাঙানোর অপরাধে এবং​ খুচরা কাপড়ের দোকানে সরকারের নির্দেশনা ও স্বাস্থ্য বিধি না মেনে দোকান খোলা রেখে কাপড় ও জুতা​ বিক্রি করার অপরাধে​ ৪ দোকানদারকে ৫ হাজার ৫শ টাকা জরিমানা করা হয়।

    একই অভিযানে উল্লেখিত এলাকায় অবস্থিত বিভিন্ন ব্যাংকও পরিদর্শণ করেন ভ্রাম্যমান আদালত।

    ব্যাংকে​ আসা​ গ্রাহকরা​ যাতে​ সামাজিক​ দূরত্ব বজায় রেখে অর্থিক লেনদেন​ কার্যক্রম সম্পন্ন করে,​ সেই​ বিষয়ে​ ব্যাংক কর্মকর্তা ও গ্রাহকদের সতর্ক করেন এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে ব্যবসায়ীদের ও ব্যাংক এ লেনদেন করতে​ আসা গ্রাহকদের​ সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান।

    এদিকে আজ একই দিনে জেলা প্রশাসনের পৃথক অপর একটি ভ্রাম্যমান আদালতের নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুশফিকীন নূর।

    তার নেতৃত্বে নগরীর বন্দর, ইপিজেড, পতেঙ্গা, পাহাড়তলী, আকবরশাহ এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালিত হয়। অভিযানে বৈরি আবহাওয়ার কারণে মানুষ​ যাতে বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া রাস্তা ঘাটে​ ঘোরাঘুরি​ না করে সেই​ বিষয়ে সাধারণ মানুষদেরকে​ সতর্ক করা হয়।

    একই সাথে​ উল্লেখিত এলাকায় মুদি দোকানগুলোতে​ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য তালিকা​ টাঙানো এবং অধিক দামে পণ্যে বিক্রি​ না​ করার​ জন্য​ ব্যবসায়ীদের​ সতর্ক করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুশফিকীন নূর। তিনি অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান।

    ২৪ ঘণ্টা/ শারমিন সুমি/ আর এস পি

  • চট্টগ্রামে ৬২টি মামলায় ১ লাখ ২৩ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত

    চট্টগ্রামে ৬২টি মামলায় ১ লাখ ২৩ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ : চট্টগ্রাম মহানগরীতে অভিযান চালিয়ে ৬২টি মামলায় ১লাখ ২৩হাজার ৪০০ টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    বৃহস্পতিবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৩ টা পর্যন্ত মহানগর জুড়ে ১০টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের ১০ জন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট।

    এসময় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বাজার মনিটরিং, করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে নদীর ঘাট ও জেটিতে সীমিত চলাচল, নিরাপদ সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখায় জনসচেতনতা তৈরি ও তদারকি করা হয়।

    কোতোয়ালি, সদরঘাট ও ডবলমুরিং এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা আফরিন জানান, আন্দরকিল্লায় তাজ এ মাস্ক, গগলস, স্যানিটাইজারের অতিরিক্ত দাম রাখায় ৫০হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া সামাজিক দুরত্ব না মানায় ৩ জনকে দেড় হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    পাঁচলাইশ,খুলশী ও বায়েজিদ এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নাজমা বিনতে আমিন। তিনি অননুমোদিতভাবে খুলে ব্যবসা করায় দুটি হ্যার্ডওয়্যারের দোকানকে ২হাজার টাকা, সামাজিক দূরত্ব না মানায় দোকানি ও ক্রেতাদের ২হাজার ২শত টাকা জরিমানা করা হয়।

    নগরীর বন্দর, ইপিজেড, পতেঙ্গা থানাধীন এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট এহসান মুরাদ জানান, এক নৌকায় ১৯ জন নিয়ে চলাচল করায় নৌকাটি জব্দ করা হয়েছে। শ্রমিকদের আলাদা ২ টি নৌকায় গন্তব্যে পাঠানো হয়। এছাড়া বিভিন্ন অপরাধে ৬টি মামলায় সাড়ে ৮হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

    নগরীর আকবরশাহ, পাহাড়তলি, হালিশহরে অভিযান পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো: আশরাফুল আলম। তিনি জানান, ৬টি মামলায় ২হাজার ৬শত টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ওই সময় নগরীর কর্নেলহাট হতে নিউ মনছুরাবাদ রোডে ত্রাণের জন্য মানববন্ধনে জড়ো হওয়া লোকজনকে আকবর শাহ থানা পুলিশের সহযোগিতায় সরিয়ে দেয়া হয়।

    এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা চান্দগাঁও, চকবাজার, বাকলিয়া এলাকায় কাঁচা বাজার পরিদর্শন ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতকল্পে নগরবাসীকে ব্যাপকভাবে সচেতন করেন। এ সময় ৭টি মামলায় ৬হাজার ৭শত টাকা জরিমানা করেন।

    বিকেল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে বিনা প্রয়োজনে নগরীতে প্রবেশ ও প্রস্থানের দায়ে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌহিদুল ইসলাম ৭টি মামলায় ৩৫ জন ব্যক্তিকে সাড়ে ১৯হাজার টাকা জরিমানা করেন।

    পাহাড়তলী বাজারে অধিক মূল্যে চাল বিক্রয়ের অপরাধে খাজা স্টোরকে ৫ হাজার টাকা ও ইয়াসিন স্টোরকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। হালিশহর এ ব্লকে গাউসিয়া সুইটসকে মেয়াদবিহীন বিস্কুট বিক্রয়ের অপরাধে ৫ হাজার টাকাসহ ৯টি মামলায় ১৭হাজার ৪শত টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট গালিব চৌধুরি।

    পাঁচলাইশ, খুলশী, বায়েজিদ এলাকায় ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ কায়সার খসরু ৩টি মামলায় সাড়ে ৩হাজার টাকা জরিমানা করেন।

    সদরঘাট, কোতায়ালী ও ডবলমুরিং থানায় বিভিন্ন অপরাধে ৯ টি মামলায় সাড়ে ৩হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক। এছাড়াও বন্দর, ইপিজেড, পতেঙ্গা এলাকায় ভূমি অধিগ্রহন কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. সোহেল রানা ৪টি মামলায় ৬হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন।

  • চট্টগ্রামে সামাজিক দূরত্ব না মানায় জরিমানা

    চট্টগ্রামে সামাজিক দূরত্ব না মানায় জরিমানা

    চট্টগ্রামে সামাজিক দূরত্ব না মানায় বিভিন্ন ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ও দ্রব্য মূল্য নিয়ন্ত্রণে নগর জুড়ে অভিযান পরিচালনা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    বন্দর, ইপিজেড, পতেঙ্গা থানা এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল হাসান। তিনি জানান, সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে দোকান খোলা রেখে ব্যবসা পরিচালনা করায় নাহার এন্টার প্রাইজ কে ১০হাজার টাকা,বেস্ট বাই ১৫হাজার টাকা, সাইদী ইলেক্ট্রনিকসকে ২০ হাজার টাকা, ভাই ভাই রেস্টুরেন্টকে ১হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা আফরোজ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ডবলমুরিং,সদরঘাট ও কোতোয়ালি এলাকায়। তিনি জানান, বাজারে মাস্ক ব্যবহার না করা, সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখায় ৩ টি দোকানকে ২হাজার টাকা, ১টি সেলুনকে ১হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

    সরকারি নির্দেশনা না মেনে চান্দগাঁও, চকবাজার ও বাকলিয়ায় দোকান খোলা রাখায় ৩টি দোকানকে আড়াই হাজার টাকা, সামাজিক দুরত্ব বজায় না রাখায় ৬টি মামলায় ২হাজার ৪৫০টাকা, বাজার মনিটরিং এর অংশ হিসেবে একটি দোকানকে ৫হাজার টাকা জরিমানা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুরাইয়া ইয়াসমিনের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    এসময় বাজারসহ অন্যান্য স্থান যেখানে লোক সমাগম সাধারণত বেশী সে সব স্থান মনিটর করা হয়, মাইকিং করে সচেতন করা হয়।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান আকবরশাহ,পাহাড়তলী,হালিশহর থানায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। তিনি জানান, ৫টি মামলায় ২হাজার ৯শত টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

    বায়োজিদ, খুলশি, পাঁচলাইশ এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুস সামাদ শিকদার। অভিযানে ৭টি মামলায় সাড়ে ৯হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    নগরীর চান্দগাঁও, বাকলিয়া ও চকবাজার ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল আলম। অভিযানে ৬টি মামলায় ৩হাজার ৭শত টাকা জরিমানা করা হয়।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গালিব চৌধুরীর ভ্রাম্যমাণ আদালত পাহাড়তলী, আকবরশাহ ও হালিশহর এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৭টি মামলায়
    ৩২হাজার ১৫০ টাকা জরিমানা করেছেন।

    পতেঙ্গা, বন্দর ও ইপিজেডে সামাজিক দুরত্ব ও সরকারি আদেশ অমান্য করায় ৯টি মামলায় সাড়ে ১২হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এহসান মুরাদ।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুকের ভ্রাম্যমাণ আদালত ৭টি মামলায় ২ হাজার ১শত টাকা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মামনুন আহমেদ অনীক ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৬টি মামলায় ১হাজার ৮৫০টাকা জরিমানা করেন।

  • চট্টগ্রামে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ৬৫টি মামলা

    চট্টগ্রামে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ৬৫টি মামলা

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ:::চট্টগ্রাম মহানগরীতে অভিযান পরিচালনা করেছেন ১০টি ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় আইন অমান্য করায় বিভিন্ন আইনে ৬৫টি মামলায় ১ লাখ ৭১হাজার ৫শত টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

    সোমবার (১৩ এপ্রিল) চট্টগ্রাম মহানগরীতে জেলা প্রশাসনের ১০জন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ১০টি পৃথক আদালত পরিচালনা করা হয়।

    জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে বাজার মনিটরিং, নদীর ঘাট, জেটিতে সীমিত চলাচল, স্বপ্রণোদিত লকডাউনের আড়ালে অননুমোদিত দোকান বন্ধ রাখা, আড্ডা বন্ধ, বাড়ির নির্মাণ কাজ বন্ধ, ওএমএস চাল বিক্রিতে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখার মাধ্যমে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে কাজ করেন ম্যাজিস্ট্রেটরা। এসময় আইন অমান্যকারীদের তাৎক্ষণিক সাজা প্রদান করেন আদালত।

    পূর্ব নির্দেশিত ১৫নং, ১২নং, ১৪ নং ঘাট ও স্থানীয়ভাবে পরিচিত চায়নিজ বন্দরে চলাচল সীমিত ছিলো। তবে সমুদ্র সৈকতে স্পীডবোটের ঘাটে মুন্সীগঞ্জ জেলা থেকে আগত জাহাজের কর্মচারীরা স্থানীয় বাজারে কেনাকাটা করেন বলে জানিয়েছেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট এহসান মুরাদ।

    তিনি বলেন, স্থানীয় সুপারভাইজাররা যাতে তাদেরকে বাজার জাহাজে পৌঁছে দেন সেই ব্যাপারে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। বিভিন্ন ব্যবসায়ীক গ্রুপের জাহাজকে কঠোর সতর্কবার্তা দেওয়া হয় এবং এ ব্যাপারে চট্টগ্রাম বন্দর ও ডিজি শিপিং কর্পোরেশনকে অবহিত করা হয়েছে। অভিযানে ৮ টি মামলায় ৩০হাজার ১শত টাকা জরিমানা করা হয়েছে। পল

    খুলশী, বাকলিয়া ও পাঁচলাইশ থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৫টি মামলায় ১৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন
    সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মামনুন আহমেদ অনীক। তিনি বলেন, মুরাদপুর এবং দামপাড়া এলাকায় টিসিবির নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বিক্রিতে দিন দিন জনসমাগম বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ব্যাপারে সামাজিক দূরত্ব রক্ষায় এবং সুষ্ঠু বন্টনে জেলা প্রশাসন তৎপর রয়েছে।

    চট্টগ্রাম শহরের কোতোয়ালী,সদরঘাট ও ডবলমুরিং থানাধীন এলাকায় করোনা ভাইরাসজনিত প্রাদুর্ভাব প্রতিরোধের লক্ষ্যে বাধ্যতামূলক হোম কোয়ারান্টাইন নিশ্চিতকরণ ও বাজার মনিটরিং এর ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা আফরিন। এ আদালত ৭টি মামলায় ৬৯হাজার টাকা জরিমানা করেছেন।

    সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ তৌহিদুল ইসলাম বন্দর, পতেঙ্গা, ইপিজেড এলাকায় অাদালত পরিচালনা করে ৬টি মামলায় সাড়ে ৯ হাজার টাকা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখায় খুলশী এবং বায়েজিদ এলাকায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সুজন চন্দ্র রায় ১ টি মামলায় ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এছাড়া আকবরশাহ, পাহাড়তলী ও হালিশহরে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল আলম ৮ টি মামলায় ৩হাজার ৮শত টাকা, চকবাজার, চান্দগাঁও, বায়েজিদ এলাকায় এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শিরীন আক্তার ২ টি মামলায় আড়াই হাজার টাকা, কোতোয়ালী ও সদরঘাট এলাকায় এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট গালিব চৌধুরী ১২টি মামলায় ১৬হাজার ৩শত টাকা জরিমানা করেন।

    এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আলী হাসান জানান, হালিশহর,আকবর শাহ ও পাহাড়তলী এলাকায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ব্যতীত অন্যান্য দোকান খোলা রাখায় ১১ টি মামলায় ১৩হাজার ৮শত টাকা এবং এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আবুবক্কর সিদ্দিক চকবাজার ও বাকলিয়া এলাকায় ৫ টি মামলায় সাড় ৩ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন।

  • করোনা:নগর জুড়ে দিনভর ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

    করোনা:নগর জুড়ে দিনভর ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

    চট্টগ্রামে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টি, সামাজিক দূরত্ব ও হোম কোয়ারান্টাইন নিশ্চিতকরণ এবং দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রনে বাজার মনিটরিং করতে নগর জুড়ে দিনভর অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    এ সময় বিভিন্ন অনিয়ম ও আইন অমান্য করায় সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন -২০১৮ অনুসারে ২৪টি মামলায় ৪৪হাজার ৭শত টাকা জরিমানা করেন জেল প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ দ্বারা পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    রবিবার ( ১২ এপ্রিল) নগরীর ১১টি থানা এলাকায় এ অভিযানে নামে ভ্রাম্যমাণ আাদালত।

    জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মো. ইলিয়াস হোসেনের নির্দেশে নগরের সদরঘাট, কোতোয়ালী ও ডবলমুরিং থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১১টি মামলায় ৩ হাজার ৭শত টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া চান্দগাঁও, পাচলাইশ, খুলশী থানায় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৫টি মামলায় ১৬হাজার টাকা জরিমানা করে আদলত। এ আদালত পরিচালনা করেন ম্যাজিস্ট্রেট সুজন চন্দ্র রায়।

    নগরীর পাহাড়তলী ও আকবর শাহ থানা এলাকার দুইটি রড- সিমেন্টের দোকান খোলা রাখায়, কর্ণেলহাট কাঁচাবাজার পরিদর্শনে অনিয়ম ধরা পড়ায় এক দোকানদারকে, হালিশহর এলাকায় সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখা ও মাস্ক না পরায় ৪টি মামলায় ১৭হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত।

    এসময় আদালত নগরের কয়েকটি গার্মেন্টসের সামনে বকেয়া বেতনভাতার জন্য জড়ো হলে তাদের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা হয় এবং ফোন করে মালিক পক্ষকে এ বিষয়ে কঠোরভাবে সতর্ক করেন।

    ম্যাজিস্ট্রেট কাজী তাহমিনা সারমিন চাঁদগাও, বাকলিয়া ও চকবাজার এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে মামলা ৪ টি
    ৮হাজার টাকা জরিমানা করেছেন।

    এছাড়া আরও ৪ টি ভ্রাম্যমান আদালত চলমান আছে বলে জানান জেলা প্রশাসনের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান।

  • পার্সেলের গাড়ীতে পণ্যের বদলে মানুষ, লাখ টাকা জরিমানা

    পার্সেলের গাড়ীতে পণ্যের বদলে মানুষ, লাখ টাকা জরিমানা

    করোনা ভাইরাসের কারণে যাত্রী পরিবহন বন্ধ হওয়ার আগের দিন অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ দেখে কুরিয়ার সার্ভিসের গাড়ি পার্সেল পণ্যের বদলে ঢাকা থেকে অতিরিক্ত ভাড়ায় রাজশাহীতে যাত্রী পরিবহন করে লাখ টাকা জরিমানা দিয়েছে।

    বুধবার (২৫ মার্চ) বিকেলে বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর অভিযান পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় আহমেদ কুরিয়ার সার্ভিসের মালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

    রাজশাহী জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট লোসনি চাকমা বলেন, বুধবার সকালে আহমদ কুরিয়ার সার্ভিস অ্যান্ড পার্সেলের গাড়িতে করে ঢাকা থেকে যাত্রী আনা হয়। তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ও করে কুরিয়ার কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় ব্যক্তিরা বিষয়টি আমাদের জানান এবং তাদের যাত্রী বহনের ছবি ও ভিডিও আমাদের হাতে আসে। তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে বিকেলে আমরা নগরীর কুমারপাড়ায় আহমেদ কুরিয়ার সার্ভিসে অভিযান চালাই। এসময় তারা বিষয়টি স্বীকার করেন। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে প্রতিষ্ঠানের মালিক নবুয়াত আলীকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

  • বেশী দামে মাস্ক বিক্রি, লাজ ফার্মাকে জরিমানা

    বেশী দামে মাস্ক বিক্রি, লাজ ফার্মাকে জরিমানা

    মাত্রাতিরিক্ত দামে মাস্ক বিক্রির দায়ে সাভারে লার্জ ফার্মা লিমিটেডে অভিযান চালিয়ে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    সোমবার (১০ মার্চ) ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মাহফুজের নেতৃত্বে দুপুরে সাভার থানা রোডে বিভিন্ন ওষুধ ফার্মেসিতে অভিযান পরিচালিত হয়।।

    জানা গেছে, দুপুরে ক্রেতা সেজে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মাস্ক কিনতে গেলে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে বাড়তি চাহিদার কথা বলে সাভার লাজ ফার্মায় ৫ টাকা মূল্যের সাধারণ মাস্ক ৪০ টাকায় বিক্রি করা হয়। এছাড়া চালানবিহীন বিভিন্ন বিদেশি ওষুধও পাওয়া এই ফার্মেসিতে। এ সময় বিক্রয় রসিদ চাইলেও তা দিতে অপারগতা জানান ফার্মেসি কর্মকর্তারা।
    পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের সঙ্গে আসা পুলিশ গিয়ে হাতেনাতে আটক করে ব্যবস্থাপক মতিউর রহমান ও বিক্রয়কর্মী পাপন দেবনাথকে। পরে ভোক্তা অধিকার আইনে এক লাখ জরিমানা করা হয় ও অনাদায়ের ৩ মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়। পরবর্তীতে এক লাখ জরিমানা আদায় সাপেক্ষে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়।

    ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ জানান, করোনা ভাইরাস আতঙ্কে সাভারের ফার্মেসিগুলোতে রাতারাতি মাস্ক এর চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় উচ্চমূল্যে বিক্রি করা হচ্ছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হচ্ছে।

  • চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ যৌন উত্তেজক ওষুধ বিক্রির অপরাধে ১ জনের কারাদণ্ড

    চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ যৌন উত্তেজক ওষুধ বিক্রির অপরাধে ১ জনের কারাদণ্ড

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : নিষিদ্ধ যৌন উত্তেজক ওষুধ গোডাউনে মজুদ রেখে বিক্রি করার অপরাধে দুলাল মিয়া (৬০) নামে এক ব্যাক্তিকে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    বুধবার ১৫ জানুয়ারি দুপুরে নগরীর সদরঘাট থানার কদমতলী রওশন মসজিদ লেনে দুলাল স্টোরের গুদামঘরে অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ ওষুধ জব্দ করা হয় এবং ওই গুদামের মালিক দুলালকে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।

    জেলা প্রসাশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওমর ফারুকের নেতৃত্বে পরিচালিত এ অভিযানে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর চট্টগ্রামের ওষুধ তত্বাবধায়ক হোসাইন মোহাম্মদ ইমরান ও র‌্যাব ৭ এর একটি টিম সহায়তা করেন।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওমর ফারুক জানান, তাদের কাছে আগে থেকে তথ্য ছিলো দুলাল নামের এ ব্যাক্তি রওশন মসজিদ লেনের একটি গুদামে নিষিদ্ধ যৌন উত্তেজক ওষুধসহ বিপুল অবৈধ ওষুধ মজুদ করেছে এবং দীর্ঘদিন ধরে সে ওই গুদাম থেকে চাহিদা মতো ওষুধ নগরীর সিনেমা প্যালেস, নতুন ব্রিজ ও রেল স্টেশনসহ বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বিক্রি করে আসছে।

    এ খবরে বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার সময় র‌্যাবের সহযোগীতায় ওষুধ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সাথে নিয়ে দুলালের গুদামে অভিযান চালানো হয়। এসময় প্রায় ৫ লাখ টাকা মূল্যের বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ যৌন উত্তেজক ওষুধসহ অবৈধ বিপুল পরিমাণ ওষুধ উদ্ধার করে পরে তা ধ্বংস করা হয়।

    তিনি বলেন, অবৈধ ওষুধ বিক্রি করার দায়ে দুলালকে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদ- প্রদান করা হয়।

  • পটিয়ায় নোংরা পরিবেশ ও লাইসেন্স না থাকায় অর্থদণ্ড

    পটিয়ায় নোংরা পরিবেশ ও লাইসেন্স না থাকায় অর্থদণ্ড

    পটিয়া সংবাদতাঃ চট্টগ্রামের পটিয়া পৌরসদরের ডাকবাংলো মোড় এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। অভিযানে একটি দোকানে অর্থদণ্ড করা হয়।

    রোববার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হাবিবুল হাসান।

    অভিযানে বৈশাখী চাইনিজ হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টকে লাইসেন্স না থাকা এবং নোংরা পরিবেশে খাবার তৈরি করার দায়ে প্রতিষ্ঠানের মালিক মীর কাশেমকে পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।

    অভিযান পরিচালনাকালে ইউএনও বলেন, খাদ্যদ্রব্য ভেজাল এবং নোংরা পরিবেশে তৈরি করে বিক্রী করলে জরিমানা এবং অর্থদণ্ড প্রদান করা হবে।

  • পটিয়ায় ভেজাল খাদ্যের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

    পটিয়ায় ভেজাল খাদ্যের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

    পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : পটিয়ার পৌর সদরের কামালবাজার এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

    বুধবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হাবিবুল হাসান এর নেতৃত্বে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।

    মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে অনুমোদনবিহীন খোলা বিস্কুট ও খাবার সামগ্রী বিক্রি করার দায়ে মিরাজ স্টোর এর মালিক মফিজুর রহমানকে ১০ হাজার টাকা ও শাহ আমান আলী স্টোর এর মালিক মোঃ নুর কাশেমকে ১০ হাজার টাকা এবং অপরিচ্ছন্ন ও নোংরা পরিবেশ তেল বিক্রি করার দায়ে মুদির দোকান বড়ুয়া স্টোর এর মালিক পারদর্শী বড়ুয়াকে ২ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।

    অভিযানকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হাবিবুল হাসান বলেন, প্রতিনিয়ত এই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হবে যাতে করে কোন ধরনের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে কোন ধরনের খ্যদ্য দ্রব্য বিক্রি না হয়।