Tag: ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান

  • রাউজানে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান

    রাউজানে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি: চট্টগ্রামের রাউজানে টানা দ্বিতীয় দিনে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ৯ হাজার টাকায় জরিমানা আদায় করা হয়।

    মঙ্গলবার সকালে উপজেলার ফকিরহাট বাজার ও মুন্সিরঘাটা এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালতের নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জোনায়েদ কবির সোহাগ।

    এ সময় ভোক্তা অধিকার আইনে মুদির দোকানী মিলন দাশ গুপ্তকে ৩ হাজার, মুরগীর দোকানী বাহার মিয়াকে ১ হাজার ও মাংসের দোকানী জাহাঙ্গীর আলমকে ৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া রাঙ্গামাটি থেকে ফটিকছড়ি মাইজভান্ডার দরবার শরীফ মুখি একটি পিকআপে ১২জন যাত্রী মাস্ক না পড়ায় ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযান চলাকালে পথচারী ও যাত্রীদের যাদের মাস্ক ছিলনা তাদেরকে উপজেলা প্রশাসনের লোগো সম্বলিত মাস্ক প্রদান করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জোনায়েদ কবির সোহাগ বলেন, ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

    ২৪ ঘণ্টা/নেজাম

  • আনোয়ারায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে রং ও জেলি মিশ্রিত সামুদ্রিক মাছ জব্দ

    আনোয়ারায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে রং ও জেলি মিশ্রিত সামুদ্রিক মাছ জব্দ

    আনোয়ারা প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের আনোয়ারায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করে আনুমানিক ১৪০ কেজি রং মিশ্রিত চিংড়ি ও পোয়া মাছ জব্দ করেছে উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তর।

    বৃহস্পতিবার (৪ মার্চ) ভোরে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ রাশিদুল হকের নেতৃত্বে কালা বিবির দিঘি মৎস্য আড়ত ও চাতুরী চৌমুহনী বাজারা এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এই সময় ১২৫ কেজি জেলি মিশ্রিত চিংড়িা এবং ১৫ কেজি রং মিশ্রিত সামু্দ্রিক পোয়া মাছ জব্দ করা হয়। পরে জব্দকৃত এইসব রং ও জেলি মিশ্রিত ক্ষতিকারক মাছগুলো উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ জুবায়ের আহমেদের উপস্থিতিতে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়।

    জানা যায়, কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা আনোয়ারা ও আশেপাশের সমুদ্রে ধরা পড়া বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছকে সতেজ ও দীর্ঘক্ষণ তাজা রাখতে বিষাক্ত রং ও জেলি মেশাচ্ছে। আর এসব রং মিশ্রিত সামুদ্রিক নানা প্রজাতির মাছগুলোা বিক্রি হচ্ছে আনোয়ারা ও আশেপাশের বিভিন্ন হাটবাজারে।

    অভিযানের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কমকর্তা রাশিদুল হক বলেন, রং ও জেলি মিশ্রিত মাছ মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী মাছে জেলি ও রং মিশিয়ে বাজারজাতা করছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানে যাই এবং জেলি ও রং মিশ্রিত ক্ষতিকারক মাছগুলো জব্দ করি। এই সময় আমাদের উপস্থিতি টের অসাধু ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। পরে জব্দকৃত মাছগুলো পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়।

    ২৪ ঘণ্টা/জাবেদুল

  • মাস্ক না পড়ে রাস্তায়-বিপনী বিতানে ঘুরাঘুরি, ম্যাজিস্ট্রেটের হাতে ধরা পড়ে জরিমানা দিল ৪৩ ব্যাক্তি

    মাস্ক না পড়ে রাস্তায়-বিপনী বিতানে ঘুরাঘুরি, ম্যাজিস্ট্রেটের হাতে ধরা পড়ে জরিমানা দিল ৪৩ ব্যাক্তি

    চট্টগ্রাম ডেস্ক : করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের আগে চট্টগ্রাম নগরজুড়ে সাধারণ মানুষের মুখে মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

    মাস্ক না পড়ে রাস্তায় বের হয়ে আজও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদ্বয়ের হাতে ধরা পড়েছে ৪৩ জন অসচেতন ব্যাক্তি। তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মোট ১৪ হাজার ৭শত টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

    আজ বুধবার (২৫ নভেম্বর) চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ও বিপনী বিতান ঘুরে এসব অসচেতন ব্যাক্তিদের কাছ থেকে জরিমানা আদায় করেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক, আশরাফুল আলম ও নুরজাহান আক্তার সাথী।

    এসময় চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে হকার, পথচারী, ভ্যান চালক ও রিকশাচালকদের মাঝে প্রায় ২০০টি মাস্ক বিতরণ করা হয়।

    জেলা প্রশাসন সূত্রে জানায়, জনসাধারণকে সচেতন করা এবং জনসাধারণ এর মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করতে চট্টগ্রাম মহানগরীর শিল্পকলা একাডেমী, প্রবর্তকের মোড়, গোলপাহাড় মোড় এবং চকবাজার মোড় এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালিত হয়।

    এসব এলাকায় পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানের নের্তৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল আলম। অভিযানে ২৪ জনকে মুখে মাস্ক না পড়ে রাস্তায় ও বিপনী বিতানে ঘুরাঘুরির অেপরাধে মোট ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাছাড়া গরীব ও অসচ্ছল মানুষদের মধ্যে জেলা প্রশাসনের পক্ষে মাস্ক বিতরণ করা হয়।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল আলম বলেন, মানুষকে সচেতন করার লক্ষে আমরা প্রতিনিয়ত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছি। পাশাপাশি যারা ছিন্নমূল ও অসহায় তাদের মাঝে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাস্ক বিতরণ করছি।

    জনস্বার্থে বাধ্যতামূলক মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করতে ও সচেতনতা সৃষ্টির জন্য এই ধরনের মোবাইল কোর্ট অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।

    এদিকে একই দিন নগরীর চকবাজার এলাকার বিভিন্ন বিপণিকেন্দ্রে অভিযান চালিয়ে ১৩ ব্যাক্তিকে ৪ হাজার ১শ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন
    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক বলেন, জেলা প্রশাসনের অভিযানের ফলে বেশিরভাগ মানুষ মাস্ক পরছে যা খুবই ইতিবাচক। পাশাপাশি যারা অবহেলা করে মাস্ক পরছেনা তাদের অর্থদণ্ড করা হচ্ছে।

    অন্যদিকে নগরীর আগ্রাবাদ এলাকায় মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করণের উপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূরজাহান আক্তার সাথী। মাস্ক না ব্যবহার করার দায়ে ৬ টি মামলায় ৬ জনকে ৬শ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। তিনিও জনস্বার্থে এ ধরনের অভিয়ান অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • চট্টগ্রামে মাস্ক পরিধান না করায় ৮০ জনকে অর্থদন্ড ও জেলা প্রশাসনের মাস্ক বিতরণ

    চট্টগ্রামে মাস্ক পরিধান না করায় ৮০ জনকে অর্থদন্ড ও জেলা প্রশাসনের মাস্ক বিতরণ

    চট্টগ্রাম মহানগরীতে পথচারী, দোকানদার, চাকুরিজীবী, ড্রাইভার, যাত্রী সাধারণ, এমনকি শিক্ষিত ও সচেতন মানুষসহ বিভিন্ন পেশার লোকজন মাস্ক পরিধানে অবহেলা ও অবজ্ঞা করছেন। মাস্ক না পড়ে ঘুরাফেরা করায় নগরের বিভিন্ন স্থানে ৮০ জনকে ১১ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    আজ বুধবার (১৮ নভেম্বর) সকাল ১১ ঘটিকা থেকে বিকাল ৩ ঘটিকা পর্যন্ত থেকে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ উমর ফারুক, রেজওয়ানা আফরিন ও নুরজাহান আক্তারের নেতৃত্বে মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়।

    এতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক নগরীর নিউ মার্কেট ও কোতয়ালী এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে মাস্ক না পরিধান করার কারণে ৫৩ ব্যাক্তিকে ৯৩৩০ টাকা অর্থদণ্ড করেন, রেজওয়ানা আফরিন জামাল খান ও জিইসি মোড় এলাকায় ২০ জন ব্যাক্তিকে ১৫০০ টকা অর্থদণ্ড করেন ও নুরজাহান আক্তার সাথী দামপাড়া এলাকায় ৭ জনকে ৪৭০ টাকা অর্থদণ্ড করেন এসময় মাস্কহীনদের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ।

    জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
    মোঃ উমর ফারুক বলেন, করোনার সম্ভাব্য সেকেন্ড ওয়েভকে সামনে রেখে মানুষকে সচেতন করার লক্ষ্যে প্রতিনিয়ত আমরা মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছি। কিন্তু অনেকেই অবহেলা করে মাস্ক পরিধান না করে জনাকীর্ণ এলাকায় ঘোরাঘুরি করছে যা স্বাস্থ্য বিধির সম্পূর্ণ লঙ্ঘন যার ফলে নিজেকে ও অন্যদেরকে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলছে। অভিযানে দেখা যায় বিভিন্ন পেশার মানুষ দোকানদার, চাকুরিজীবী, ড্রাইভার, যাত্রী, পথচারী এমনকি শিক্ষিত ও সচেতন মানুষ মাস্ক পরিধানে অবহেলা, অবজ্ঞা করছে।

    তিনি আরও বলেন, সরেজমিনে দেখা যায় অনেকেই অবহেলা করে মাস্ক পরেননা। ম্যাজিস্ট্রেট দেখলে মাস্ক পকেট থেকে দ্রুত মুখে লাগায় এমনকি কয়েকজনকে দেখা যায় শার্ট, গামছা, হাত দিয়ে মুখ ঢাকছে বা গলিতে, দোকানের ভিতর ঢুকে পড়ছে। তবে আগে থেকে মানুষের মাঝে সচেতনতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। দিন দিন মাস্ক পরিধানে মানুষের আগ্রহ বাড়ছে ও মাস্ক না পরলে সচেতন মহল থেকে শাস্তি আরো জোরদার করার বিষয়েও দাবী জানাচ্ছে।

    বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বদিউল আলম বলেন, মাস্ক পরার জন্যে প্রথম থেকেই আমরা সচেতনতা সৃষ্টির জন্যে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রচার প্রচারণা সহ মাইকিং, লিফলেট ও মাস্ক বিতরণ করে আসছি।তথাপি ইদানিং লক্ষ্য করা যাচ্ছে অনেকেই অবহেলা করে মাস্ক পরছেন না যার ফলে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে তাদেরকে অর্থদন্ড দেওয়া হচ্ছে ।মাস্ক পরতে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

    জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশনা রয়েছে যাতে সবাই বাধ্যতামূলক মাস্ক পরে। মাস্ক পরতে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষে প্রতিদিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ দুই শিফটে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছে এছাড়া মাস্কবিহীনদের মাঝে আমরা মাস্ক বিতরণ করছি।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম

  • রাউজানে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান,৬ ফার্মেসীকে ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা

    রাউজানে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান,৬ ফার্মেসীকে ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের রাউজানে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ভারতীয় অবৈধ ঔষধসহ মেয়াদ উত্তীর্ণ ও স্যাম্পলের ঔষধ রাখার দায়ে ৬টি ঔষধের দোকানকে ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২ টা থেকে দেড়ঘন্টাব্যাপী ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জোনায়েদ কবির সোহাগ।

    তিনি জানান, চট্টগ্রাম ঔষধ প্রশাসনের ঔষধ তত্ত্বাবধায়ক মো. কামরুল হাসান, পুলিশ ও আনসার সদস্যদের সহযোগিতায় রাউজান ফকির হাট বাজার ও মুন্সিরঘাটা এলাকার মক্কা মেডিক্যাল হলের মালিক শাহাজানকে ১০ হাজার, পল্লী মঙল ফার্মেসীর মালিক অভি দাশকে ৫ হাজার, শাহ লতিফ ফার্মেসীর মালিক মো. ইরফানকে ১৫ হাজার, সোনালী ফার্মেসীর মালিক প্রদীপ কান্তি চৌধুরীকে ৩০ হাজার, রূপালী ফার্মেসীর মালিক জয়ন্ত দে কে ১০ হাজার এবং জ্যোতি ফার্মেসী রুবেল কান্তি দে কে ৫ হাজার টাকাসহ মোট ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    অভিযানের খবর জানতে পেরে অনেক ফার্মেসীর মালিক দোকান বন্ধ করে চলে যায়।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম/নেজাম

  • চট্টগ্রামে ইলিশ সংরক্ষণে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান : ২ ব্যবসায়ির জরিমানা

    চট্টগ্রামে ইলিশ সংরক্ষণে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান : ২ ব্যবসায়ির জরিমানা

    ২৪ ঘণ্টা নিজস্ব প্রতিনিধি : চট্টগ্রামসহ সারাদেশে গতকাল ১৪ অক্টোবর থেকে আগামী ৪ নভেম্বর পর্যন্ত ২২ দিনের জন্য ইলিশ প্রজনন ক্ষেত্রে ইলিশসহ সব ধরনের মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। নির্দেশনা অনুযায়ী দেশব্যাপী ইলিশ আহরণ, বিপণন, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়, বিনিময় এবং মজুতও নিষিদ্ধ।

    সেই আলোকে ইলিশের বিক্রয়, বিপনন তদারকিতে আজ বুধবার (১৪ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৫টা থেকে নগরীর ফিশারিঘাট, রেয়াজউদ্দিন বাজার ও মোমিনরোডসহ বিভিন্ন বাজারে নামে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমান আদালত।

    জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হাসানের নের্তৃত্বে আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে প্রথমে নগরীর ফিশারীঘাটে অভিযান চালায়। সেখানে কোন ধরনের ইলিশের অস্তিত্ব মেলেনি।

    এরপর নগরীর মোমিন রোডে অস্থায়ী খুচরা বাজারে মো. সোহেল নামের একজন খুচরা মাছ ব্যবসায়ীকে ইলিশ বিক্রি করতে দেখা যায়। তার কাছ থেকে ২০ কেজি ইলিশ মাছ জব্দ করে ২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ম্যাজিস্ট্রেট।

    পরে নগরীর ব্যস্ততম ও বৃহৎ রেয়াজ উদ্দিন বাজারে অভিযান চালানো হয়। সেখানেও ইলিশ পাওয়া যায়নি। তবে আবুল কাশেম(৩৫) নামের মাছ ব্যবসায়ীকে জেলি মিশ্রিত চিংড়ি মাছ বিক্রি করায় তার কাছ থেকে ৪০ কেজি জেলি মিশ্রিত চিংড়ি মাছ জব্দ করা করে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়৷

    তথ্যটি নিশ্চিত করে আগামী ৪ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশ সংরক্ষণে অভিযান অব্যাহত থাকবে বললেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হাসান। বলেন, জব্দকৃত মাছ এতিমখানায় বন্টন করার জন্য সমাজসেবা অধিদপ্তরে প্রেরণ করা হয়।

    ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার সময় জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফারহানা লাভলীসহ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সদস্যরা অংশ নেন।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • পটিয়ায় জনস্বার্থে অভিযান, জরিমানা আদায়

    পটিয়ায় জনস্বার্থে অভিযান, জরিমানা আদায়

    পটিয়া প্রতিনিধিঃ চট্টগ্রামের পটিয়ায় জনস্বার্থে অভিযান পরিচালনা করে থানার মোড়, অলির হাট, মুজাফরাবাদ, মহাজন হাটসহ বিভিন্ন এলাকায় সন্ধ্যার পর জনসমাগম করে স্বাস্থ্যবিধি না মেনে দোকান খোলা রাখায় থানার মোড় সিজল সহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের মালিককে এবং মাস্ক না পরার অপরাধে ৭হাজার ৫শত ৫০ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।

    বুধবার (২৪ জুন) ভ্রামমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ফারহানা জাহান উপমা।

    এসময় শতাধিক ব্যক্তিকে মাস্ক পরিধানের জন্য সতর্ক করা হয় ও তৎক্ষণাৎ মাস্ক পরিধান করানো হয়।

    ইউএনও বলেন, আগামীতে যারা আইন অমান্য করবেন এবং বিকাল ৪টার পর দোকান পাট খোলা রেখে ব্যবসা পরিচালনা করবেন তাদের বিরুদ্ধে তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/সনজয়

  • হালদায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান, ৪টি ইঞ্জিন চালিত নৌকার ইঞ্জিন ধ্বংস

    হালদায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান, ৪টি ইঞ্জিন চালিত নৌকার ইঞ্জিন ধ্বংস

    নেজাম উদ্দিন রানা, রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীর মা মাছ, ডলফিন ও জীব-বৈচিত্র রক্ষায় নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসাবে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ৪টি ইঞ্জিন চালিত নৌকার ইঞ্জিন ধ্বংস করা হয়।

    অভিযানে নেতৃত্ব দেন রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জোনায়েদ কবির সোহাগ। অভিযানে রাউজান উপজেলা সি. মৎস্য কর্মকর্তা পিযুষ প্রভাকর ও র‍্যাব-৭ এর হাটহাজারী ক্যাম্প সার্বিক সহযোগিতা করেন।

    রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দুপুর ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত হালদা নদীর সত্তার ঘাট থেকে কর্ণফুলীর মোহনা পর্যন্ত অভিযান চালানো হয়। এ সময় ৪টি ইঞ্জিন চালিত নৌকার ইঞ্জিন ধ্বংস করা হয় ও নৌকার নিচের অংশ ভেঙ্গে দেওয়া হয় এবং ৩টি নৌকার ইঞ্জিন নৌকার মালিকেরা স্বেচ্ছায় খুলে নিয়ে তারা হালদায় আর ইঞ্জিন চালিত নৌকা চালাবেন না মর্মে প্রতিশ্রুতি দেয়।

    রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জোনায়েদ কবির সোহাগ বলেন, হালদা রক্ষায় আমাদের এই নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ফৌজদারহাট-বায়েজিদ সড়কের পাশে পাহাড়ে গড়ে উঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

    ফৌজদারহাট-বায়েজিদ সড়কের পাশে পাহাড়ে গড়ে উঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

    কামরুল ইসলাম দুলু : সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট-বায়েজিদ সড়কের দুই পাশে পাহাড় কেটে গড়ে উঠা অবৈধ স্থাপনা ভেঙ্গে দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত।

    আজ বুধবার (২৪ জুন) সকাল থেকে দিনব্যাপী উচ্ছেদ অভিযানের নেতৃত্ব দেন সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিল্টন রায়।

    পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম উক্ত অভিযান পরিচালনা করে।

    সড়কের দুই পাশে অন্তত ১৫টি পাহাড় কেটে সেখানে ঘরগুলো নির্মান করা হয়েছিল।

    জঙ্গল সলিমপুর ও ফৌজদারহাট পর্যন্ত দূরত্ব পাঁচ কিলোমিটারেরও কম। এ দুই জায়গায় দুটি পুলিশ ফাঁড়ি থাকা সত্ত্বেও পাহাড়গুলো কেটে ঘর নির্মান করা হয়েছে। ঘর নির্মানে স্থানীয় একাধিক সিন্ডিকেট ছাড়াও অন্তত সাতজন পুলিশের নাম উঠে এসেছে। পাহাড়কাটা ও ঘর নির্মান করা হয়েছে এপ্রিল থেকে মে মাসের মধ্যে। গেল কয়েকদিন ধরে রাতের অন্ধকারে কাজ করছে তারা। ফলে প্রতিরাতে এখনো পাহাড় কাটা চলছে। নির্মাণ হচ্ছে নতুন নতুন ঘর।

    স্থানীয়দের ভাষ্য ঘরগুলো নির্মানে জড়িত রয়েছেন জমির আলী, মনির হোসেন, নাছির উদ্দিন ওরফে সিঙ্গাপুর নাছির, ছিন্নমুল সমাজের একজন নারী নেত্রী ও সাতজন পুলিশ। তারা ৫টি সিণ্ডিকেট ভাগ হয়ে পাহাড় বিক্রি, কাটা ও ঘর তোলার সঙ্গে জড়িত।

    এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি জায়গায় ঘর তুলেছেন নাছির ও মনিরের সিন্ডিকেট। উচ্ছেদ অভিযানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন, সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিল্টন রায়, সহকারী পুলিশ সুপার (সীতাকুণ্ড সার্কেল) শম্পা রানী শাহা, ফৌজদারহাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ শহিদুল ইসলামসহ আকবরশাহ থানা এবং, সীতাকুণ্ড থানার বিপুল সংখ্যক আইনশৃলংখা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • পটিয়ায় সন্ধ্যার পর দোকান খোলা রাখার দায়ে ৩ দোকানকে জরিমানা

    পটিয়ায় সন্ধ্যার পর দোকান খোলা রাখার দায়ে ৩ দোকানকে জরিমানা

    পটিয়া প্রতিনিধিঃ চট্টগ্রামের পটিয়া পৌরসদরের মুন্সেফ বাজার সহ বিভিন্ন এলাকায় সন্ধ্যার পর জনসমাগম করে স্বাস্থ্যবিধি না মেনে দোকান খোলা রাখায় তিন দোকানের মালিককে ৮ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।

    সোমবার (২২ জুন) ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করেন পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ফারহানা জাহান উপমা।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ ইনামুল হাছান।

    অভিযানের সময় আরো কিছু দোকানকে সর্তক করে দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারহানা জাহান উপমা।
    সনজয় সেন

  • এমএলএম’র নামে প্রতারণা;এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ডকে জরিমানা

    এমএলএম’র নামে প্রতারণা;এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ডকে জরিমানা

    এমএলএম ব্যবসায়ের মাধ্যমে প্রতারণা ও ক্ষতিকর ওষুধ বিক্রয় করার অভিযোগে চট্টগ্রাম মহানগরীর মুরাদপুরে অভিযান চালিয়ে এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড নামক একটি মাল্টিলেভেল প্রতিষ্ঠানকে পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা ও বিপুল পরিমাণ ওষুধ জব্দ করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।

    আজ সোমবার (২২ জুন) দুপুরে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ উমর ফারুকের নেতৃত্বে নগরীর মুরাদপুর এলাকার আইকন টাওয়ারে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক বলেন, প্রতিষ্ঠানটি মাল্টি লেভেল মার্কেটিং পদ্ধতিতে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ও কসমেটিক্স বিক্রয় করে আসছে যা ডাক্তারে পরামর্শ ব্যতিরেকে ব্যবহার মানব দেহের জন্য বিপদজনক। ওষুধগুলোর মধ্যে পাওয়ার সোর্স কিং, ভিটা পাওয়ার, ওমেগা ৩-৬-৯, হার্ট কেয়ার ও গ্যানো মরিং ফুড ক্যাপসুল যা যৌন উত্তেজক, শক্তিবর্ধক, হৃদ রোগ কমায় বলে দাবি করে এমএলএম এর মাধ্যমে ব্যবসা করে আসছে। তারা সরলতার সুযোগ নিয়ে মানুষ ঠকিয়ে যাচ্ছিল, তাদের প্রতারণা বন্ধ করতে জেলা প্রশাসনের এ অভিযান।

    তিনি আরও বলেন একজন গ্রাহককে সদস্য হতে হলে ৭০০০(সাত হাজার) টাকার ওষুধ সামগ্রী কিনতে হয় ফলে নতুন কেউ যদি তার মাধ্যমে যোগ দেয় তাহলে তিনি ৫০০ টাকা কমিশন পান।অর্থাৎ সাইক্লিং পদ্ধতিতে এ ব্যাবসা পরিচালনা করা হয়।

    ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ডের ব্যবসার জন্যে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কোন অনুমোদন নেই।

    অভিযানে থাকা ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক হোসাইন মোহাম্মদ ইমরান বলেন, ওষুধগুলির কোন রেজিষ্ট্রেশন নেই। ওষুধ গুলিকে থেরাপিউডিক দাবী করা হয়েছে যে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় এই ওষুধ সমূহ কাজ করে।

    প্রকৃতপক্ষে এসব ঔষধের সরকারের কোন অনুমোদন নেই। এসব যৌন শক্তি বর্ধক জাতীয় ওষুধ প্রেসক্রিপশন করার কোন নিয়ম নেই। এসব ওষুধ সেবনে জনগনের স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি হতে পারে।

    অভিযানে কোম্পানির বিপুল পরিমান ওষুধ ও কাগজপত্র জব্দ করা হয়। এ ধরনের অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • সীতাকুণ্ডে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ১৭ মামলায় ৫৩ হাজার টাকা জরিমানা

    সীতাকুণ্ডে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ১৭ মামলায় ৫৩ হাজার টাকা জরিমানা

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি:সীতাকুণ্ডে করোনা ভাইরাসজনিত প্রাদুর্ভাব প্রতিরোধ রমজানে বাজার মনিটরিং ও শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিতকরনের উদ্দেশ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।

    শুক্রবার (২২মে) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত ভ্রাম্যমান আদালতের পরিচালিত অভিযানে ১৭ টি মামলায় ৫৩ হাজার ১শ’ত টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।

    চলমান অভিযানে সীতাকুণ্ড উপজেলার পৌরসভা, কলেজ গেইট, বাড়বকুণ্ড বাজার, জোড়ামতল বাজার, ভাটিয়ারী ইউনিয়নের অন্তর্গত মাদামবিবিরহাট, নেভি গেইট, ভাটিয়ারী বাজার, জলিল স্টেশন বাজার এলাকায় করোনা ভাইরাসজনিত প্রাদুর্ভাব প্রতিরোধের লক্ষ্যে শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিতকরন বাজার মনিটরিং ও সেনাবাহিনীকে আইনগত নির্দেশনা প্রদানের উদ্দেশ্যে নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত স্থানগুলোতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।

    সপ্তাহ ধরে চলমান বাজার মনিটরিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বাড়বকুণ্ড বাজারের দুইটি মুদি দোকানকে ৩ হাজার টাকা করে ৬ হাজার টাকা, মাদাম বিবির হাট এর একটি মুদি দোকানকে ৩ হাজার এবং দক্ষিণ ভাটিয়ারীর জলিল স্টেশনের দুইটি মুদি দোকানকে ৩ হাজার করে ৬ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।

    এসব দোকানকে মূল্য তালিকা না থাকা, মূল্য তালিকায় প্রদর্শিত মূল্যের চেয়ে অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রয় করা সহ বিভিন্ন অপরাধে অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।

    এছাড়া সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে দোকান খোলা রাখায় সীতাকুণ্ড পৌরসদরের জিয়া ক্লথ স্টোরকে ১০ হাজার টাকা, তানিশা ফ্যাশনকে ৭ হাজার ও স্মার্ট জেন্টস পার্লার এন্ড এসি সেলুনকে ৫ হাজার, জোড়ামতল বাজারের মুন্নি সু এন্ড কসমেটিকসকে ২ হাজার, মাদাম বিবির হাট এর এবি হার্ডওয়ার এন্ড ক্লথ ষ্টোরকে ৫ হাজার, নেভি রোডের কামাল ক্লথ ষ্টোরকে ২ হাজার, ইয়াসিন ক্লথ ষ্টোরকে ১ হাজার, রিমন স্টোর ও জুয়েল সেলুন ১ হাজার করে ২ হাজার, ভাটিয়ারী বাজারের খাজা কালু শাহ স্টোর ও নীহারিকা হেয়ার কাটিং সেলুনকে ২ করে ৪ হাজার এবং জলিল স্টেশনের সৌরনীল বুটিকসকে ১শ’ত টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।

    করোনা পরিস্থিতিতে জনস্বার্থে এধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান, ম্যাজিস্ট্রেট গালিব চৌধুরী।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/দুলু