Tag: ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

  • স্পেনে তিন নাইটক্লাবে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিহত ১৩

    স্পেনে তিন নাইটক্লাবে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিহত ১৩

    স্পেনে একসঙ্গে তিন নাইটক্লাবে অগ্নিকাণ্ডে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর মুরসিয়াতে এ ঘটনা ঘটে। রোববার সকালে ফনডা মিলাগ্রোস নাইটক্লাব থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়। নাইটক্লাবটি লা ফনডা নামেও পরিচিতি।

    পুলিশ জানায়, লা ফনডাতে অগ্নিকাণ্ডের পর তা পরবর্তীতে আরও দুটি ক্লাবে ছড়িয়ে পড়ে।

    স্থানীয় মিডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, পরিবারের সদস্যরা ওই ক্লাবে জন্মদিন উৎযাপন করার সময় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে এবং সেখানেই তাদের মৃত্যু হয়।

    পুলিশ জানিয়েছে, যারা নিহত হয়েছে তারা সবাই লা ফনডা নাইটক্লাবেই ছিল। এ ঘটনায় আরও ১৪ জন নিখোঁজ রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মৃত্যের সংখ্যা বাড়বে।

    এক বিবৃতিতে জরুরি সেবাদানকারী সংস্থা জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সকাল ছয়টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এরপর প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় সকাল আটটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

    অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্থানীয় মেয়র জস ব্যালেস্তা তিন দিনের শোক ঘোষণা করেছেন। ফায়ার সার্ভিসের ৪০ জনের বেশি সদস্য ও ১২টি জরুরি সেবাদানকারী যান উদ্ধারকাজে অংশ নেয়।

    স্পেনে এর আগে ১৯৯০ সালে নাইটক্লাবে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময়ে প্রায় ৪৩ জনের মৃত্যু হয়।

  • সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ৩, শতাধিক দগ্ধ

    সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ৩, শতাধিক দগ্ধ

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধিঃ সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের কাসেম জুট মিল এলাকায় বিএম কন্টেইনার ডিপোতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে বহু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। শনিবার রাত পৌনে ১১ টার দিকে এঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণে দগ্ধ ও আহতের সংখ্যা দেড়শ ছাড়িয়ে গেছে। এ পর্যন্ত তিন জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এক পুলিশ সদস্যের পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

    আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১৬টি ইউনিট। রাত দেড়টা পর্যন্ত আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি।

    স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, বিএম কন্টেইনার ডিপোতে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। এরপর পরই বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এসময় আশ পাশের প্রায় ৪/৫ কিলোমিটার বিকট শব্দে কম্পিত হয়। বহু মানুষের বাড়ি ঘরের জানালার গ্লাস ভেঙে যায় বলে জানা যায়। আগুন নেভাতে কুমিরা ফায়ার সার্ভিসের টিম কাজ করার সময় একের পর এক কন্টেইনার বিস্ফোরিত হয়। কন্টেইনারগুলোতে ক্যামিকেল ছিল।

    স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, এ ঘটনায় বহু হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারে। একাধিক এ্যাম্বুলেন্স ডিপো থেকে বের হতে দেখা গেছে।

    এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস।

    চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ফাঁড়ির উপ সহকারী পরিদর্শক আলাউদ্দিন তালুকদার চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিন জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এই হাসপাতালে শতাধিক দগ্ধ ও আহতকে আনা হয়েছে বলেও জানান তিনি। নিহতদের মধ্যে একজনের নাম মমিনুল হক (২৭), অপর ২ জনের নাম জানা যায়নি। মমিনুল হক বিএম কনটেইনার ডিপোতে কর্মরত ছিলেন।

  • মাঝরাতে চলন্ত লঞ্চে ৩০ যাত্রী পুড়ে অঙ্গার

    মাঝরাতে চলন্ত লঞ্চে ৩০ যাত্রী পুড়ে অঙ্গার

    ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও নিখোঁজ রয়েছেন অনেকে। তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

    বৃহস্পতিবার (২৩ ডিসেম্বর) দিনগত রাত ৩টার দিকে সুগন্ধা নদীর গাবখান ধানসিঁড়ি এলাকায় ঢাকা থেকে বরগুনাগামী লঞ্চটিতে আগুন লাগে।

    শুক্রবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক কামাল হোসেন ভূঁইয়া এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    তিনি বলেন, লঞ্চটির ইঞ্জিন কক্ষ থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

    জানা গেছে, লঞ্চটি ঢাকা থেকে বরগুনা যাচ্ছিল। এতে প্রায় হাজারখানেক যাত্রী ছিলেন। ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে থাকা অবস্থায় লঞ্চটিতে আগুন লাগে। পরে পার্শ্ববর্তী দিয়াকুল এলাকায় ভেড়ানো হয়।

    লঞ্চের একাধিক যাত্রী জানান, রাত ৩টার দিকে লঞ্চের ইঞ্জিনরুমে হঠাৎ আগুন লেগে যায়। আগুন ছড়িয়ে পড়ে পুরো লঞ্চে। এসময় লঞ্চে বেশ কয়েকজন যাত্রী দগ্ধ হন। প্রাণে বাঁচতে বেশ কয়েকজন নদীতে ঝাঁপ দেন।

    ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খলিলুর রহমান বলেন, আগুনে ৭০-৮০ জন দগ্ধ হয়েছেন। বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। দগ্ধদের দ্রুত পার্শ্ববর্তী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গুরুতর দগ্ধদের বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়েছে।

    তিনি বলেন, লঞ্চটিকে বর্তমানে ঝালকাঠি সদর উপজেলার পোনাবালিয়া ইউনিয়নের দেউড়িসাইক্লোন শেল্টারের পাশে (বিষখালী নদীর তীরে) নোঙর করা হয়েছে।

    এন-কে

  • সীতাকুণ্ডে শীতলপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেছে ৬০টি ঘরসহ ৬টি দোকান, অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি

    সীতাকুণ্ডে শীতলপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেছে ৬০টি ঘরসহ ৬টি দোকান, অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি : সীতাকুণ্ডের শীতলপুস্থ বগুলা বাজার এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

    আজ বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে এ আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। আগুনে ৬০ টি ভাড়াঘর, একটি রাইসমিল, ফার্নিচারের দোকান, চায়ের দোকানসহ ৬ টি দোকান সম্পুর্ন পুড়ে ছাই হয়ে যায়। খবর পেয়ে কুমিরা ও নৌবাহিনীর ফায়ার সার্ভিসের টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভাতে কাজ করে।

    জানা যায়, স্থানীয় জালাল মেম্বারের মালিকানাধীন ভাড়া ঘর ও দোকানে আগুন লাগে। এসময় দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে জানান জালাল মেম্বার।

    স্থানীয়রা জানান, কুমিরা ফায়ার সার্ভিস দ্রুত ঘটনাস্থলে আসতে দেরি করায় আগুনে ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয়েছে। রাইস মিলের মালিক মোঃ আলমগীর বলেন, আগুনে সবচে বেশী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে আমার। আমার দোকানে বিভিন্ন ব্যবসায়ীর হলুদ, মরিচ, মসল্লা, চাউল, ডাইলসহ বিভিন্ন মালামাল আগুনে পুড়ে গেছে। আমার প্রায় ১৫ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়। এদিকে আগুন লাগার বিষয়ে জানতে চাইলে কুমিরা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার সোলতান মাহমুদ কোন প্রকার বক্তব্য দিতে রাজি হননি।

    ২৪ ঘণ্টা/দুলু

  • ভাটিয়ারীতে ইলেকট্রিক মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, আড়াই কোটি টাকার ক্ষতি

    ভাটিয়ারীতে ইলেকট্রিক মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, আড়াই কোটি টাকার ক্ষতি

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি : সীতাকুণ্ড উপজেলার ভাটিয়ারীতে একটি ইলেকট্রিক মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।

    আজ রোববার (১৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে কুমিরা ফায়ার সার্ভিস ও নৌবাহিনীর ফায়ার সার্ভিস টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে এক ঘন্টা চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে মার্কেটের আটটি ইলেক্ট্রিক দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে প্রায় আড়াই কোটি টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীরা।

    জানা যায়, ভাটিয়ারী এলাকার মোঃ নাজিম উদ্দিনের মালিকানাধীন মার্কেটে পুরাতন জাহাজের দামী ইলেকট্রিকের বিভিন্ন মালামালের দোকান রয়েছে। দুপুরে বিদ্যুৎ সর্ট সার্কিট থেকে হঠাৎ আগুন লেগে মূহুর্তে পুরো মার্কেটে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ৮ টি দোকানর মূল্যবান ইলেকট্রিকের মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। আগুনে হামিদুল আলম মিন্টু নামের এক ব্যবসায়ীর ব্যাপক ক্ষতি সাধন হয়। তার দোকানে থাকা প্রায় ২ কোটি টাকার মূল্যবান মালামাল সম্পুর্ণ পুড়ে যায়। এছাড়া অহিদুল আলম মেম্বারের ২৫ লক্ষ টাকা, মোঃজাবেদ এর ৫ লক্ষ টাকা, নুর উদ্দিনের ৫ লক্ষ টাকা, মোঃ এসকান্দর এর ৫লক্ষ টাকা,শাহ আলমের ২ লক্ষ টাকা এবং খোকন এর একলক্ষ টাকার ক্ষতি হয় বলে জানান তারা।

    এব্যাপারে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নাজীম উদ্দিন বলেন, আগুন লাগার খবর পেয়ে আমি নৌবাহিনীর ও কুমিরা ফায়ার সার্ভিসে ফোন দিলে তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। এতে ৮টি ইলেকট্রিক দোকানের ব্যাপাক ক্ষতি সাধন হয়।

    কুমিরা ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশান অফিসার সুলতান মাহমুদ বলেন, আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রেণ আনতে সক্রম হয়। প্রাথমিকবাবে ধারনা করা হচ্ছে বৈদুতিক সর্টসার্কেট থেকে আগুনের সুত্রপাত। তবে তাৎক্ষনিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বলা যাচ্ছেনা। এটা তদন্তসাপক্ষে বলা যাবে।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম/দুলু

  • এবার বৈরুত বন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

    এবার বৈরুত বন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

    লেবাননের বৈরুত বন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। এক মাস আগে বন্দরের গুদামে ভয়াবহ বিস্ফোরণে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় পুরো বৈরুত।

    এরমধ্যেই বৃহস্পতিবার (১০ সেপ্টেম্বর) আগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলো।

    আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, বন্দরে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। আশপাশ কালো ধোঁয়ায় ছেয়ে গেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস। তাৎক্ষণিকভাবে আগুনের সূত্রপাত কীভাবে তা জানা যায়নি।

    ৪ আগস্ট বৈরুতের রাসায়নিক গুদামে অগ্নিকাণ্ডে ১৯১ জন মারা যায়। আহত হয় ৬ হাজার জন। বাস্তুচ্যুত হয় ৩ লাখ মানুষ। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১ হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার। গুদামে রাখা ২ হাজার ৭৫০ টন অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট বিস্ফোরণে ক্ষয়ক্ষতির এ ঘটনা ঘটে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • লেলাংয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড; ১২ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

    লেলাংয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড; ১২ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

    ফটিকছড়ি প্রতিনিধি : ফটিকছড়ির লেলাং ইউনিয়নে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ইসলামিয়া বাজারের পশ্চিম পাশে হাচি তালুকদার বাড়ীতে সোমবার (২০ জুলাই ) দুপুরে ঘটনাটি ঘটে।

    এতে মুহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন ও মুহাম্মদ ইসমাইলের কাঁচা ঘরে সম্পূর্ণ এবং মুহাম্মদ জহুরের পাকা ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গ্যাস সিলিন্ডার থেকে অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়েছে বলে জানাগেছে।

    এদিকে লেলাং ইউপি চেয়ারম্যান ঢাকাতে অবস্থান করায় তার প্রতিনিধি দল ঘটানাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারে নিত্য প্রয়োজনীয় খাবার ও কাপড় ব্যবস্থা করেন এবং আরো বিবিধ সহযোগীতার আশ্বস্ত করেন।

    ক্ষতিগ্রস্তরা জানিয়েছেন, অগ্নিকান্ডে দেলোয়ার হোসেন ও মুহাম্মদ ইসমাইলের ঘরের আসবাবপত্র, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা সহ সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়। জহুরের ঘরে দেওয়াল, জানালা ও আসবাবপত্রের ক্ষতি হয়। সব মিলিয়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান আনুমানিক ১২ লাখ টাকা হবে বলে প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হয়েছে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/জুনায়েদ