Tag: মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু

  • ক্রীড়া ও সংস্কৃতি অঙ্গনের কর্মীদের পার্বত্য জেলা পরিষদের নিয়োগে প্রাধান্য দেয়া হবে(ভিডিও)

    ক্রীড়া ও সংস্কৃতি অঙ্গনের কর্মীদের পার্বত্য জেলা পরিষদের নিয়োগে প্রাধান্য দেয়া হবে(ভিডিও)

    খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : খাগড়াছড়ি স্টেডিয়ামে বঙ্গবন্ধু জেলা ভলিবল লীগ ২০২১ উদ্বোধন করা হয়েছে। বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশন ও খাগড়াছড়ি জেলা ক্রীড়া সংস্থার আয়োজনে শুক্রবার সকালে ভলিবল লীগ এর উদ্বোধন করেন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু।

    এসময় তিনি বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশ বাংলাদেশকে চেনে ক্রীড়া প্রতিভার জন্য। আবার সংস্কৃতির্চ্চার কারণেও বিশ্বের বহুদেশে বাংলাদেশ প্রশংসিত হচ্ছে। লাল সবুজের পতাকার মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় ক্রীড়া ও সংস্কৃতি অঙ্গনের ভূমিকা অনস্বীকার্য্য। তাই পার্বত্য জেলা পরিষদ, এখন থেকে নিয়োগের ক্ষেত্রে এই দুই পেশার মানুষদের বিশেষ গুরুত্ব দেবে।

    অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ মারুফ’র সভাপতিত্বে আইটার স্টেডিয়াম এলাকায় অনুষ্ঠিত ভলিবল উদ্বোধনী সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, পৌরসভার মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিনিয়া চাকমা, উপজেলা চেয়ারম্যান শানে আলম ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক জুয়েল চাকমা।

    উদ্বোধনী খেলায় মারমা যুব কল্যান সংঘ ২-০ সেটে ফ্রেন্ডস৯৮ মহাজন পাড়া ক্লাবকে হারায়। উক্ত খেলায় মোট ১৬টি দল অংশগ্রহণ করেছে।

    ২৪ ঘণ্টা/প্রদীপ

  • করোনা’র টিকা গ্রহীতাদের জন্য খাগড়াছড়ি হাসপাতালে জেলা পরিষদের আসবাবপত্র প্রদান

    করোনা’র টিকা গ্রহীতাদের জন্য খাগড়াছড়ি হাসপাতালে জেলা পরিষদের আসবাবপত্র প্রদান

    খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : করোনা’র টিকা গ্রহীতাদের সুবিধার্তে খাগড়াছড়ি জেলাসদর হাসপাতালে আসবাবপত্র প্রদান করেছে, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ। আসবাবপত্রগুলো হচ্ছে ২’শ টি চেয়ার ও ৯ টি টেবিল এর ২০ টি হাতওয়ালা চেয়ার।

    বৃহস্পতিবার সকালে খাগড়াছড়ি হাসপাতালের তত্বাবধায়কের হল রুমে এ আসবাবপত্র বিতরণ করেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু।

    মূলত করোনা’র টিকা নিতে আসা ব্যক্তিদের জন্য এ আসবাবপত্র খাগড়াছড়ি স্বাস্থ্য বিভাগকে দেওয়া হয়। যাতে যাঁরা করোনা টিকা আসা ব্যক্তিদের দাঁড়িয়ে থাকতে না হয়।

    সারাদেশে ন্যায় আগামী ৭ ফেব্রুয়ারী থেকে খাগড়াছড়িতেও করোনা টিকা দেওয়া হবে।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন ডাঃ নুপুর কান্তি দাশ, খাগড়াছড়ি নব নির্বাচিত পৌর মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী, জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা টিটন খীসা, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাঃ মিটন চাকমা, গাইনী বিভাগীয় প্রধান ডাঃ জয়া চাকমা, ডাঃ নয়নময় ত্রিপুরা প্রমুখ।

    ২৪ ঘণ্টা/প্রদীপ

  • বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু একাত্তরের দু:সহ স্মৃতির স্মারক হয়ে থাকবে:জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অপু

    বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু একাত্তরের দু:সহ স্মৃতির স্মারক হয়ে থাকবে:জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অপু

    খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু বলেছেন, ‘বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে উপ-মহাদেশের ভ্রাতৃপ্রতিম দুই দেশের মধ্যে ঐতিহাসিক যোগসূত্র স্থাপিত হয়েছে।

    বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী এবং জাতির জনকের জন্ম শতবার্ষিকীর মাহেন্দ্রক্ষণে অর্থনৈতিক এই কর্মযজ্ঞ পার্বত্যাঞ্চলের ‘পাহাড়ি-বাঙালি’ সকল সম্প্রদায়ের মাঝে অগ্রগতির আশা সঞ্চার করেছে। এজন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং ভারত সরকারসহ ত্রিপুরা রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী এবং সকল নাগরিকদের কাছে আমরা ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে গেলাম।

    তিনি সোমবার বিকেলে রামগড়ের মহামুনি এলাকায় বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ফেণী নদীর উপর নির্মিত মৈত্রী সেতু পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের কাছে এই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।

    তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, উনিশ’শ একাত্তর সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষের অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রামে ‘রামগড়’ ছিল সংকটকালীন এক উত্তরণ জনপদ। কালের পরিক্রমায় সেই রামগড়ের মাধ্যমেই সরকার নতুন এক অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করতে চলেছে। এটির মাধ্যমে বৃহত্তর চট্টগ্রাম এবং পার্বত্য খাগড়াছড়ির মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও কমংসংস্থানের বিশাল ক্ষেত্র সৃষ্টি হবে।

    তরুণ রাজনীতিক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ‘বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু’ পরিদর্শনকালে সেতুতে বৈকালিক ভ্রমণে আসা বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের সাথে কুশল বিনিময় ছাড়াও কর্মরত ‘বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি)’ সদস্যদের একাগ্র দায়িত্ব পালনের জন্য ধন্যবাদ জানান।

    খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু’র সাথে এসময় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য খোকনেশ্বর ত্রিপুরা ও মেমং মারমা, খাগড়াছড়ি জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মুকুল চাকমা, খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ সা: সম্পাদক বিশ্বজিত রায়দাশ, রামগড় পৌরসভা নির্বাচনে সম্ভাব্য মেয়রপ্রার্থী রফিকুল আলম কামাল, রামগড় মহকুমা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক উত্তম সরকার, বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদ-এর কেন্দ্রীয় সা: সম্পাদক অনন্ত কুমার ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব-এর সাবেক সা: সম্পাদক মুহাম্মদ আবু দাউদ, খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়ন (কেইউজে)-এর সভাপতি প্রদীপ চৌধুরী, খাগড়াছড়ি জেলা শিল্পকলা একাডেমী’র যুগ্ম-সম্পাদক সাংবাদিক নাজিম উদ্দিন, রামগড় উপজেলা প্রেসক্লাব’র সভাপতি নিজাম উদ্দিন, খাগড়াছড়ি জেলা যুবলীগ নেতা মো. হাফিজ উদ্দিন, খাগড়াছড়ি চাকমা একাডেমী’র যুগ্ম-সা: সম্পাদক সাংবাদিক রুপায়ন তালুকদার, খাগড়াছড়ি জেলা ক্রীড়া সংস্থা’র নির্বাহী সদস্য সুমন মল্লিক এবং দীঘিনালা কুজেন্দ্র-মল্লিকা মডার্ণ কলেজ-এর প্রভাষক রাসেল ত্রিপুরা উপস্থিত ছিলেন।

    ২৪ ঘণ্টা/প্রদীপ চৌধুরী

  • গুইমারায় দরিদ্রদের শীতের উষ্ণতা ছড়ালেন মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু

    গুইমারায় দরিদ্রদের শীতের উষ্ণতা ছড়ালেন মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু

    খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু গুইমারা এলাকার এতিম শিক্ষার্থী ও দরিদ্রদের হাতে কম্বল তুলে দিয়ে শীতের উষ্ণতা ছড়িয়েছেন।

    শুক্রবার গুইমারা উপজেলার জালিয়াপাড়া দারুল উলুম এতিমখানা ও মাদ্রাসা, হাতিমূড়া মাদ্রাসা এবং সিন্দুকছড়ি ইউনিয়নের শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছেন।

    এসময় পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে জেলাব্যাপি শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি চলছে। পর্যায়ক্রমে প্রতিটি এলাকায় কমবেশি কম্বল দেয়া হবে। সেক্ষেত্রে প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকাকেই বেশি প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে।

    এসময় তাঁর সাথে উপস্থিত ছিলেন পরিষদ সদস্য মেমং মারমা, গুইমারা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উশ্যেপ্রু মারমা, রামগড় উপজেলা চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা, সিন্দুকছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান রেদাক মারমা, খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা আওয়ামলীগের সা: সম্পাদক বিশ্বজিত রায়দাশ, বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদ-এর কেন্দ্রীয় সা: সম্পাদক অনন্ত ত্রিপুরা এবং পার্বত্য জেলা পলিষদ-এর জনসংযোগ কর্মকর্তা চিংলামং চৌধুরী।

    ২৪ ঘণ্টা/প্রদীপ

  • পার্বত্যাঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠি’র ভাষা ও সংস্কৃতি বিকাশে সরকারের বিশেষ পরিকল্পনা এগিয়ে চলছে: মংসুইপ্রু চৌধুরী

    পার্বত্যাঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠি’র ভাষা ও সংস্কৃতি বিকাশে সরকারের বিশেষ পরিকল্পনা এগিয়ে চলছে: মংসুইপ্রু চৌধুরী

    খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : খাগড়াছড়িতে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট’র উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ৬জন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বকে গুণীজন সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে দিনব্যাপি লেখক, সুরকার, গীতিকার, শিল্পী, যন্ত্রী ও বিভিন্ন গুণীজনদের নিয়ে আয়োজিত এক সেমিনারে এই সংবর্ধনা দেয়া হয়।

    এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু বলেছেন, বর্তমান সরকার টানা একযুগ ধরে দেশের সকল ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ভাষা-সাহিত্য-কৃষ্টি-সংস্কৃতি সংরক্ষণের পাশাপাশি বিকাশে বিশেষ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে। পার্বত্যাঞ্চলে তিনটি জেলায় তিনটি পৃথক সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটকে পৃথক আইনী প্রতিষ্ঠানে পরিণত করে সরকার, রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা ও সদিচ্ছার প্রকাশ ঘটিয়েছে। এখন সেসব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্ব স্ব ভাষা-সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে আরো বেশি এগিয়ে যেতে হলে নিজেদেরকেও এগিয়ে আসতে হবে।

    সংবর্ধিত গুণীজনদের মধ্যে ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের সঙ্গীতে রতন কুমার ত্রিপুরা, গবেষণায় মথুরা বিকাশ ত্রিপুরা, সাহিত্যে শোভা রাণী ত্রিপুরা, পাঙখুং (মারমা গীতিনাট্য)-এর সংগঠক থুইহ্লাঅং মারমা, তহ্ লা নৃত্য সংগঠক জংজশিং মারমা, ‘নিবেং নেসু’ লোক ঐতিহ্যে মংক্যচিং মগ-এর হাতে সম্মাননা স্মারক এবং নগদ ১০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়।

    খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য এবং সংস্কৃতি ও সমবায় বিভাগের আহবায়ক নিলোৎপল খীসা’র সভাপতিত্বে এবং ইনস্টিটিউট’র উপ-পরিচালক জিতেন চাকমা’র সঞ্চালনায় সম্পন্ন অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, বাংলা একাডেমী পুরষ্কারপ্রাপ্ত লেখক ও গবেষক প্রভাংশু ত্রিপুরা।

    সভায় প্রধান অতিথি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু সম্প্রদায়ভিত্তিক পরিকল্পিত সাংস্কৃতিক অগ্রযাত্রায় সমাজের প্রগতিশীল-অসাম্প্রদায়িক ও চিন্তাশীল ব্যক্তিত্বদের ভূমিকা নেয়ার আহ্বান জানান।

    ২৪ ঘণ্টা/প্রদীপ চৌধুরী

  • মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিময় মানিকছড়ির মং রাজবাড়ির সংস্কার ও সংরক্ষণে উদ্যোগ নিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অপু

    মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিময় মানিকছড়ির মং রাজবাড়ির সংস্কার ও সংরক্ষণে উদ্যোগ নিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অপু

    খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য ঐতিহাসিকভাবে স্বীকৃত মানিকছড়ির ‘মং সার্কেল চীফ’ দ্বাদশ মংরাজা প্রয়াত মংপ্রু সেইন-এর রাজবাড়ির সংস্কার ও সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় সব ধরনের উদ্যোগ নেবে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ।

    গত বুধবার দুপুরে মানিকছড়িতে ‘মংরাজা মংপ্রু সেইন ফাউন্ডেশন’ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম অঞ্চলের এরিয়া কমান্ডার ও ২৪ পদাতিক সেনাবাহিনীর অধিনায়ক মে: জেনারেল এস এম মতিউর রহমান প্রধান অতিথি হিশেবে উপস্থিত থেকে মহান মুক্তিযুদ্ধের এই বীর সংগঠকের অবদানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশের পাশাপাশি ভবিষ্যতেও রাজবাড়ির ঐতিহ্য ও সম্মান সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

    এসময় অন্যান্য সামরিক কর্মকর্তার সাথে বিশেষ অতিথি হিশেবে উপস্থিত ছিলেন, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু।

    জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মনোনীত হবার পর প্রথম যোগ দেয়া এই জনকর্মসূচিতে তিনি চট্টগ্রামের জিওসি’র অনুরোধে মং রাজ পরিবারের উত্তরাধিকাদের প্রতি রাজনৈতিক ও আদর্শিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে ‘মুক্তিযুদ্ধের অসামান্য স্মৃতি বিজড়িত রাজবাড়ি’র উন্নয়ন-সংস্কার এবং সংরক্ষণে সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

    তারই অংশ হিশেবে তিনি বৃহস্পতিবার পরিষদের নির্বাহী প্রকৌশলী তৃপ্তি শংকর চাকমা’র নেতৃত্বে গঠিত একটি প্রতিনিধি দলকে সরেজমিনে মানিকছড়ি রাজবাড়িতে প্রেরণ করেন।

    প্রতিনিধি দলের প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলী তৃপ্তি শংকর চাকমা জানান, পরিষদ চেয়ারম্যান মহোদেয়ের নির্দেশনায় মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসমন্ডিত মং রাজবাড়ি পরিদর্শন করেছি। এই প্রতিষ্ঠানের বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যতে এই জনগুরুত্বপূর্ন স্থানের বিকাশে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা কী হতে পারে; তা দেখেছি। আমরা পরিষদের পক্ষ থেকে খুব শিগগির উন্নয়নমূলক সব ব্যবস্থাই নেবো।

    জেলা পরিষদ চেয়াম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সা: সম্পাদক মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু জানান, রাজনৈতিকভাবে দীর্ঘদিন ধরেই মং রাজা মংপ্রু সেইন এবং মং বাড়ির ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক গুরুত্ব অনুধাবন করে আসছি। এখন দায়িত্ব পেয়েছি। তাই জিওসি মহোদয়ের পরামর্শ এবং আমাদের রাজনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে ‘মং রাজবাড়ি’র ঐতিহ্য ও সংরক্ষণে যা যা করণীয়, সবটাই আমরা করবো।

    ২৪ ঘণ্টা/প্রদীপ চৌধুরী

  • খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের নতুন চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু

    খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের নতুন চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু

    খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : খাগড়াছড়ি জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সা: সম্পাদক মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের নতুন চেয়ারম্যান মনোনীত হয়েছেন।

    বৃহস্পতিবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপ-সচিব সজল কান্তি বণিক স্বাক্ষরিত এবং ফ্যাক্সবার্তায় প্রেরিত এক পত্রে ২০১৫ সালের ২৫ মার্চ গঠিত অর্ন্তবর্তীকালীন একজন চেয়ারম্যান ও ১৪ সদস্যের পরিষদ বাতিল করে এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

    এতে চৌদ্দ সদস্যের মধ্যে সদস্য হিশেবে যথাক্রমে জেলা আওয়ামীলীগের সা: সম্পাদক নির্মলেন্দু চৌধুরী, জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সা: সম্পাদক এম. আব্দুল জব্বার, মানিকছড়ি উপজেলা আওয়ামীলীগের সা: সম্পাদক মো: মাঈন উদ্দিন, জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পার্থ ত্রিপুরা জুয়েল, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা খোকনেশ্বর ত্রিপুরা, মাটিরাঙা সদর ইউপি চেয়ারম্যান হিরণজয় ত্রিপুরা, জেলা আওয়ামীলীগের যুগম-সা: সম্পাদক ও জেলা আইনজীবি সমিতির সভাপতি এড. আশুতোশ চাকমা, জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য শুভমঙ্গল চাকমা সুদর্শী, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা অধ্যাপক নীলোৎপল খীসা, সাবেক খাগড়াছড়ি পৌর চেয়ারম্যান মংক্যচিং চৌধুরী, লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা আৗযামীলীগ সভাপতি রেম্রাচাই চৌধুরী, গুইমারা উপজেলা আওয়ামীলীগ সা: সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান মেমং মারমা, জেলা আওয়ামীলীগের মহিলা বিয়ক সম্পাদক শতরুপা চাকমা এবং কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামীলীগের নির্বাহী সদস্য শাহিনা আকতারকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে।

    ২৪ ঘণ্টা/প্রদীপ চৌধুরী