Tag: মধুখালী

  • ওসি’র প্রচেষ্টায় সংসার ফিরে পেলেন ফেরদৌসি

    ওসি’র প্রচেষ্টায় সংসার ফিরে পেলেন ফেরদৌসি

    ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলায় পুলিশের প্রচেষ্টায় ২ বছর পর স্বামীর সংসার ফিরে পেলেন গৃহবধূ ফেরদৌসি (২৪)।

    মধুখালী থানার ওসি আমিনুল ইসলাম জানান, ২০১৭ সালের ৮ মার্চ উপজেলার ছকড়িকান্দি গ্রামের মো. হোসেন শেখের ছেলে মো. মিরাজ শেখের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী বোয়ালমারী উপজেলার সৈয়দপুর গ্রামের মো. হান্নান বিশ্বাসের মেয়ে ফেরদৌসির বিয়ে হয়। বিয়ের ১ বছর পর পারিবারিক কলহের কারণে দু’জনের মাঝে বিচ্ছেদ হয়ে যায়।

    পরে ২ বছর ধরে স্বামীর ঘর ফিরে পেতে আপ্রাণ চেষ্টা চালায় ফেরদৌসি। কোনো ফল না পেয়ে দ্বারস্থ হয় মধুখালী থানা পুলিশের।

    বুধবার মধুখালী থানার ওসি মো. আমিনুল ইসলামের আন্তরিক প্রচেষ্টায় উপজেলার ছকড়িকান্দি গ্রামের স্বামীর ঘরে ফিরে গেলেন ফেরদৌসি।

    ২ বছর পর ঘর ফিরে পেয়ে খুব খুশি ফেরদৌসি। তার স্বামী মিরাজ শেখ বলেন, আমি আমার ভুল বুঝতে পেরেছি। ওসিকে অনেক ধন্যবাদ আমার ভাঙ্গা সংসার এক করে দেয়ার জন্য।

  • কামারখালীতে কালী মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর

    কামারখালীতে কালী মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর

    ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার কামারখালী ইউনিয়নের রাজধরপুর গ্রামে কালী মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার দিবাগত রাতে এই ঘটনা ঘটে।

    জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার দিকে মন্দিরের সামনে পরিষ্কার করার সময় এক নারী মন্দিরের প্রতিমা ভাঙা দেখতে পানে। পরে বিষয়টি স্থানীয় লোকজন ও প্রশাসনকে জানানো হয়।

    খবর পেয়ে ফরিদপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জামাল পাশা, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. মহিউদ্দিন, মধুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোস্তফা মনোয়ার, মধুখালী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম, সিআইডি, ডিএসবির কর্মকর্তারা, মধুখালী উপজেলা চেয়ারম্যান মির্জা মনিরুজ্জামান বাচ্চু, মধুখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল হক বকু, মধুখালী উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. মুরাদুজ্জামান মুরা, কামারখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. জাহিদুর রহমান বিশ্বাস বাবু প্রমুখ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

    উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সুভাষ রায় দোষীদের শাস্তির দাবি করে জানান, রাতের আঁধারে দুর্বৃত্তরা কালী প্রতিমা ভেঙে ফেলেছে।

    মধুখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আমিনুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে মন্দিরের মালিক অলোক রুদ্র বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। তদন্ত পূর্বক দ্রুত দোষীদের গ্রেপ্তারের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।