Tag: মন্ত্রিপরিষদ সচিব

  • সমুদ্রপথে হজে যাওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হবে : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

    সমুদ্রপথে হজে যাওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হবে : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

    মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেছেন, সমুদ্রপথে হজে যাওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সোমবার (১১ ডিসেম্বর) মন্ত্রিসভার বৈঠকের সিদ্ধান্ত নিয়ে ব্রিফিংয়ের সময় এ কথা বলেন তিনি।

    মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন সমুদ্রবন্দরে জেটি নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরই মধ্যে কক্সবাজারে জেটি নির্মাণের জন্য স্থান খোঁজার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

    এ ছাড়া বৈঠকে ‘সামুদ্রিক পর্যটন নীতিমালা-২০২৩’-এর খসড়ার অনুমোদন এবং চায়না ও বিআরপিএলের যৌথ উদ্যোগে জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জে একটি সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

    মন্ত্রিপরিষদ সচিব আরও বলেন, বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংগঠনের কাজে উৎসাহ দিতে জাতীয় স্বেচ্ছাসেবা নীতিমালা করা হচ্ছে। তাদের প্রশিক্ষণ, আইডিকার্ড প্রদান, সুরক্ষা, আইনগত সহযোগী ও তাদের সহযোগীর বিষয়টি দেখভালের জন্য একটি কাউন্সিল গঠন করা হবে। সরা বিশ্বে ভলান্টিয়ারের ব্যাপক চাহিদা আছে। সেই লক্ষ্যে এই নীতিমালার আলোকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

  • ২৮ অক্টোবর ঘিরে প্রশাসনকে বিশেষ নির্দেশনা

    ২৮ অক্টোবর ঘিরে প্রশাসনকে বিশেষ নির্দেশনা

    আগামী ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছে বিএনপি। তাই ওই দিন জনগণের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক রাখতে ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে সারা দেশের ডিসিদেরসহ মাঠ প্রশাসনকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    সোমবার (২৩ অক্টোবর) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সভাকক্ষে সাংবাদিকদের এমন তথ্য জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

    আগামী ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছে বিএনপি। ওইদিন ঘিরে কোনো নির্দেশনা আছে কিনা সাংবাদিকরা জানতে চাইলে সচিব বলেন, আমাদের তরফ থেকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেন স্বাভাবিক থাকে, জনজীবন যেন ব্যাহত না হয় সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দিয়েছি।

    কাদেরকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ডিসিসহ মাঠ প্রশাসনকে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

    তিনি আরও বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার কাঠামো বা ২৮ অক্টোবর নিয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। সভায় ১০ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।

  • আরও এক বছর মন্ত্রিপরিষদ সচিব থাকছেন মাহবুব হোসেন

    আরও এক বছর মন্ত্রিপরিষদ সচিব থাকছেন মাহবুব হোসেন

    আরও এক বছর পদে থাকছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। তাকে এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিচ্ছে সরকার।

    জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১৩ অক্টোবর তার অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) যাওয়ার কথা। কিন্তু তাকে আরও এক বছর মন্ত্রিপরিষদ সচিব পদে রাখতে চায় সরকার। শিগগিরই এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

    মো. মাহবুব হোসেন ২০২৩ সালের ৩ জানুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসাবে যোগদান করেন। এর আগে এক বছর জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার আগে দুই বছর মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

    বিসিএস. (প্রশাসন) ক্যাডারের ১৯৮৬ (৮ম) ব্যাচের সদস্য মাহবুব হোসেন ১৯৮৯ সালের ২০ ডিসেম্বর সিভিল সার্ভিসে যোগদান করেন। চাকরি জীবনের বিভিন্ন সময়ে তিনি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা কমিশন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের সহকারি/সিনিয়র সহকারি সচিব, উপসচিব, যুগ্মসচিব এবং অতিরিক্ত সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

    এছাড়াও তিনি সচিবের একান্ত সচিব, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব, জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমির প্রশিক্ষক, স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের উপ-প্রধান (জেন্ডার), ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সচিব এবং বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট এর পরিচালক (উন্নয়ন ও পরিকল্পনা) পদেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

    মো. মাহবুব হোসেন বরিশাল রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ (বর্তমানে বরিশাল ক্যাডেট কলেজ) থেকে ১৯৭৯ সালে এসএসসি, বরিশাল বি.এম. কলেজ থেকে ১৯৮১ সালে এইচএসসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ ব্যাচে সমাজ বিজ্ঞানে বিএসএস (সম্মান) এবং ১৯৮৫ ব্যাচে এমএসএস ডিগ্রি অর্জন করেন।

    চাকরিতে যোগদানের পর যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব নর্থ লন্ডন থেকে এমবিএ এবং অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্ন হতে জেন্ডার এন্ড ডেভেলপমেন্ট বিষয়ে এমএ. ডিগ্রি অর্জন করেন। এ ছাড়া তিনি দেশে এবং বিদেশে পরিকল্পনা, উন্নয়ন, ব্যবস্থাপনা এবং জেন্ডার বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্বাস্থ্য অর্থনীতি এবং অস্ট্রেলিয়ার গ্রিফিথ ইউনিভার্সিটি থেকে ক্লাইমেট চেঞ্জ এন্ড লিডারশিপ বিষয়ে সার্টিফিকেট কোর্স সম্পন্ন করেছেন।

    বরিশালের মুলাদী উপজেলার পাতারচর গ্রামের সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান মো. মাহবুব হোসেনের পিতা প্রয়াত মো. আবদুল হাকিম খান এবং মাতা বেগম মেহেরুন্নেছা। পারিবারিক জীবনে দুই পুত্রের জনক মো. মাহবুব হোসেনের স্ত্রী দিনা হক।

  • আলাদা কোনো সচিব সভা করিনি : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

    আলাদা কোনো সচিব সভা করিনি : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

    মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেছেন, প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আলাদা কোনো বিশেষ সভা করা হয়নি।

    সোমবার (২৪ জুলাই) সচিবালয়ে এ সংক্রান্ত সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

    এর আগে একটি গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, হঠাৎ সব সচিবকে ডেকেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

    এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, বিশেষ কোনো মিটিং না। নিয়মিত যে মিটিং, সেটিই হয়েছে। এটি আগামীকাল হওয়ার কথা ছিল, ওই সময় আমার অন্য একটি প্রোগ্রাম আছে। সেজন্য আমি মিটিংটি এগিয়ে নিয়ে এসেছি।

    আলাদা করে সচিব সভা হয়েছে কি না- প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, না, না, না। আমাদের সাধারণ সভা হয়েছে। এটি সচিব সভা নয়, আলাদা সচিব সভা নয়। আমাদের যে কমিটি সে কমিটির সভা।

    সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের পক্ষ থেকে বিশেষ কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। মিটিংয়ে সাধারণত যেসব জিনিস আলোচনা করি, সেটা আলোচনা করেছি। অনেকগুলো প্রস্তাব ছিল, কিছু নিয়োগ বিধি ছিল, অর্গানোগ্রাম অ্যাপ্রুভ করার বিষয় ছিল- সেগুলো আমরা করেছি।

    মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, সরকারি হাসপাতালের নিয়োগবিধি আমরা করে দিয়েছি। শিল্প মন্ত্রণালয়ের একটি প্রস্তাবও আমরা না করিনি, আমরা বলেছি এটি আইনের মাধ্যমে যেতে হবে। আইন প্রণয়নের পরামর্শ দিয়েছি।

    নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না-জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এই সভায় এটা নিয়ে আলোচনা হয় না। আমরা আলাদা কোনো সচিব সভা করিনি।

    মাঠ প্রশাসনের নির্বাচনের আগে কীভাবে কাজ হবে, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে কি না- প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, না, না, না। এ রকম কোনো বিষয়ে না।

    মাহবুব হোসেন বলেন, প্রকল্প বাছাই করার ক্ষেত্রে, প্রকল্পে অর্থায়ন আমরা যাতে ইন্টারন্যাশনাল উইন্ডোগুলো তৈরি হয়েছে সেখানে যেন সচিবরা একটু বেশি নজর দেয় সে বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে।

    নির্বাচনের আগে সরকারের মেগা প্রকল্প শেষ করার বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না, এ প্রশ্নে মাহবুব বলেন, না না, ওইসব নিয়ে আলোচনা হয়নি।

    কয়েকজন সচিব জানিয়েছেন, সচিব সভা হয়েছে। একজন সাংবাদিক বিষয়টি জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। জবাবে মাহবুব হোসেন বলেন, কোনো সচিব এ কথা বলে থাকলে তাকে জিজ্ঞেস করেন, আমাকে নয়।

  • নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন

    নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন

    নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মাহবুব হোসেন।

    মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) তাকে এ নিয়োগ দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

    মো. মাহবুব হোসেন ২৪তম মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে নিয়োগ পেলেন। এর আগে গত ১১ ডিসেম্বর ২৩তম মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে কবির বিন আনোয়ারকে নিয়োগ দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। কিন্তু মঙ্গলবার চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ায় তাকে অবসর দেয়া হয়। তিনি মোহাম্মদ খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন।

    নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের অষ্টম ব্যাচের কর্মকর্তা। চাকরি জীবনে তিনি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা কমিশন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার বিভাগে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।

    এছাড়া, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব, জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমির প্রশিক্ষক, স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের উপ-প্রধান (জেন্ডার), ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সচিব এবং বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের পরিচালক (উন্নয়ন ও পরিকল্পনা) পদেও তিনি কাজ করেছেন।

    জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে ২০২২ সালের ২ জানুয়ারি থেকে সিনিয়র সচিবের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন মাহবুব হোসেন। তার আগে দুই বছর মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব ছিলেন তিনি।

    বরিশাল রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ (বর্তমানে বরিশাল ক্যাডেট কলেজ) থেকে এসএসসি এবং বরিশাল বিএম কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) সমাজ বিজ্ঞানে পড়ালেখা করেছেন মাহবুব হোসেন।

    চাকরিতে যোগ দেয়ার পর যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব নর্থ লন্ডন থেকে এমবিএ এবং অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটি থেকে জেন্ডার অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বিষয়ে মাস্টার্স করেন তিনি।

    বরিশালের মুলাদী উপজেলার পাতারচর গ্রামের সন্তান মাহবুব হোসেন ব্যক্তিগত জীবনে দুই ছেলের বাবা।

     

  • নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার

    নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার

    সরকারের প্রশাসনযন্ত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার চেয়ারে বসতে যাচ্ছেন কবির বিন আনোয়ার।

    এতদিন পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবের দায়িত্ব সামলে আসা কবির বিন আনোয়ারকে নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে দায়িত্ব দিয়ে রোববার আদেশ জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

    কবির বিন আনোয়ার দেশের ২৩তম মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে মোহাম্মদ খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন।

    ২০১৯ সালের ২৮ অক্টোবর মন্ত্রিপরিষদ সচিব হওয়া আনোয়ারুল ইসলাম অবসরের বয়সে পৌঁছান গতবছরের ডিসেম্বরে। তবে চুক্তিতে তাকে আরও এক বছর ওই দায়িত্বে রেখে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ১৯৮৮ সালে সহকারী কমিশনার হিসেবে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে যোগ দেওয়া কবির বিন আনোয়ার ২০১৮ সালে জ্যেষ্ঠ সচিব হিসেবে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। তার আগে তিনি উপসচিব হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এবং অতিরিক্ত সচিব হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মহাপরিচালক (প্রশাসন) পদে কাজ করেছেন।

  • মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নিয়োগের মেয়াদ দুই বছর বৃদ্ধি

    মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নিয়োগের মেয়াদ দুই বছর বৃদ্ধি

    মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব ড. খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ আরো দুই বছর বাড়ানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব আলিয়া মেহের স্বাক্ষরিত জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের এক বছরের চুক্তির মেয়াদ আগামী ১৫ ডিসেম্বর শেষ হওয়ার কথা ছিল। নতুন চুক্তির কারণে এ মেয়াদ দুই বছর বাড়ল।

    আগামী ১৬ ডিসেম্বর বা যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগ কার্যকর হবে। নিয়োগের শর্তাবলী অনুমোদিত চুক্তিপত্রের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।

    খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ১৯৮২ সালের বিসিএস বিশেষ ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা। সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় গত বছরের ১৩ অক্টোবর মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। তিনি যোগ দেন ২৮ অক্টোবর। গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর তাঁর অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ৯ ডিসেম্বর তাঁকে এক বছরের জন্য চুক্তিতে ফের মন্ত্রিপরিষদ সচিব নিয়োগ দেওয়া হয়।

  • চীন ফেরত পাইলট-ক্রুরা অন্য দেশে পরছেন না

    চীন ফেরত পাইলট-ক্রুরা অন্য দেশে পরছেন না

    প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস আতঙ্কের মধ্যে চীন থেকে ৩১২ বাংলাদেশিকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা বিমানের পাইলট-ক্রুরা অন্যকোনো দেশে যেতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

    সোমবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক শেষে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পর তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের এ তথ্য জানান।

    মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘উহান থেকে যে ৩১২ জনকে নিয়ে আসছি তাদের অবশ্যই কোয়ারেন্টাইনে ১৪ দিন থাকতে হবে। ওই ৩১২ জনের মধ্যে ৮ জনের জ্বর ছিল তাদেরকে সিএমএইচ ও আরেকটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তারা আইসোলেটেড, তবে তাদের রক্ত পরীক্ষায় কোনো ভাইরাস পাওয়া যায়নি।’

    খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘ এখনও ১৭১ জন ছাত্রসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ চীনে রয়েছে। তারা আসতে চাচ্ছে, এটা (নিয়ে আসার বিষয়টি) দেখতে বলা হয়েছে। আমাদের প্লেন পাঠাতে একটা অসুবিধা হচ্ছে। আমাদের যে প্লেনটা গেছে, আসার পর এই পাইলটদের কোনো দেশ ঢুকতে দিচ্ছে না। সেজন্য আলোচনা হয়েছে যে, এক্ষেত্রে যদি ভাড়া করা কোন বিমান পাওয়া যায়, চীনের কোনো ভাড়া করা বিমান যদি আনা হয় সেটা, সেটাতে অগ্রাধিকার দিতে হবে।’

    তিনি বলেন, ‘আমাদের প্লেন পাঠানো যাচ্ছে না। আমাদের প্লেন পাঠালে যে ক্রুরা যাবে তাদের বাইরে ভিসা দেয় না। অলরেডি সিঙ্গাপুর না করে দিয়েছে, এই ক্রুরা আমাদের এখানে আসতে পারবে না। তবে বেইজিংয়ে বাংলাদেশের দূতাবাসকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।’

    মানুষকে আতঙ্কিত না হওয়ার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘পদ্মা সেতুসহ বড় বড় প্রজেক্টে যারা আছেন তাদের মধ্যে যারা ১৮ জানুয়ারির পর চীন থেকে এসেছেন তাদের সবাইকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। উহান বেইজ যেসব কর্মী রয়েছে আমরা তাদের না করে দিয়েছি, ক্লিয়ারেন্স না দিলে আসতে পারবে না।’

    তিনি বলেন, ‘তবে চীন সরকার আক্রান্ত একজনকেও ছাড়বে না। ৩১৬ জন আসার কথা ছিল ওরা ৪ জনকে ছাড়েনি। যদিও তারা করফার্ম না, খুব জ্বর ছিল, তারা রেখে দিয়েছে। ১৭১ জনকে চীন ছাড়পত্র দিলেই তারা আসতে পারবে।’

    এদিকে চীনের প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬১ জনে। ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রোববার যারা মারা গেছেন তাদের ৫৬ জনই ভাইরাসটির উৎসস্থল হুবেই প্রদেশের। এছাড়া ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৮২৯ জন। মোট ১৭ হাজার ২০৫ জন এখন প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে আক্রান্ত।

  • সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিবের স্ট্যাটাস ভাইরাল

    সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিবের স্ট্যাটাস ভাইরাল

    প্রশাসনের সহকর্মীদের ফোন না ধরার বিষয়ে আবেগী হয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম। তিনি বর্তমানে তিন বছরের চুক্তিতে নিউইয়র্কে বিশ্বব্যাংকের ‘বিকল্প নির্বাহী পরিচালক’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

    বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকালের দিকে তিনি ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘সহকর্মীদের সাথে দূরবাস হতে কথা বলতে গিয়ে বুঝলাম তাদের বেশিরভাগই অপরিচিত কল ধরেন না, মেসেজ পড়ে দেখেন না বা উত্তর দেন না। আমরা কি এ সংস্কৃতি হতে বের হতে পারি না?’

    পরে তিনি স্ট্যাটাসটি সামান্য সংশোধন করে ‘দূরবাস’ শব্দটিকে ‘প্রবাস’ করে দেন।

    এরপরই তার এই স্ট্যাটাসটি নিয়ে প্রশাসন ও সাংবাদিক মহলে আলোচনার শুরু হয়। অনেকেই তার স্ট্যাটাসটি শেয়ার করেছেন, কেউ কেউ কপি করে নিজের ওয়ালে পোস্ট করেছেন। অনেকেই মন্তব্য করেছেন। বেশিরভাগই তার বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন। আবার কেউ কেউ অভিযোগ করেছেন তিনিও মন্ত্রিপরিষদ সচিব থাকার সময় ফোন ধরেননি। সাবেক ও বর্তমান ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও কমেন্ট করেছেন সেখানে।
    বুধবার সন্ধ্যার পর ‘ফোন না ধরার সংস্কৃতি’ শিরোনামে আরেকটি স্ট্যাটাস দেন তিনি। এখানে মূলত তিনি আগের স্ট্যাটাসের বিষয়টি আরও বিস্তৃতভাবে তুলে ধরেন।

    সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলমের ফেসবুক স্ট্যাটাস

    শফিউল আলম সেখানে লেখেন, ‘আমার একটি পোস্টে কিছু নেতিবাচক কথা লিখেছিলাম। তার একটু ব্যাখ্যা দিচ্ছি। বিদেশ হতে সময়ের ব্যবধানের কারণে ফোন করা খুবই কঠিন। সময় বুঝে হিসাব কিতাব করে ফোন করতে হয়। যখন সেই ফোনটি দেশে যায় তখন তা রূপান্তরিত হয়ে টেলিটক নাম্বার হয়ে যায়। ফলে ফোন গ্রাহক বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন, তাই ধরেন না। তারপরও ব্যতিক্রম যে নেই তা নয়। উদাহরণ- আমি গতকাল রাত ১২.১৪টায় অর্থসচিবকে ভয়ে ভয়ে একটি মেসেজ পাঠালাম। আমি অবাক তিনি সাথে সাথে তার উত্তর দিলেন দেখে। কারণ অত রাতে কেউ জেগে থাকার কথা না।’

    ‘দেশে থাকতে আমরা সহকর্মীদের মাঝে এই এটিকেট-টি চালু করার চেষ্টা করেছি, পরিচিত অপরিচিত সবার ফোন ধরার। না পারলে মেসেজ দেয়া, তাও না পারলে পরে কলব্যাক করা। এই নিয়ম মানতে গিয়ে কত বিপদে পড়েছি তার শেষ নেই। তবুও তা অব্যাহত রেখেছি এ পর্যন্ত। তবে আমার অভিজ্ঞতা এবং ধারণা আমাদের জেলাপ্রশাসকগণ এই ক্ষেত্রে ইতিবাচক নজির রেখে যাচ্ছেন।’

    তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমার বন্ধুদের কেউ কেউ অনুযোগ করেছেন আমিও দেশে থাকতে একই কাজ করেছি। অর্থাৎ অনেকের ফোন ধরিনি। এ রকমটি হয়ে থাকলে আমি তাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আমি জেনেশুনে এ কাজটি কখনও করিনি। তবে ভিভিআইপি পরিবেশে বা মন্ত্রিসভা চলাকালে ধরার সুযোগ ছিল না। আবার প্রচণ্ড চাপের সময়ে ধরতে না পারলেও মেসেজ দেয়ার চেষ্টা করতাম বা পরে ব্যাক করতাম।’

    ‘মন্ত্রিসভার সদস্য বা ব্যস্ত রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নিয়ে কথা উঠেছে। আমি তাদের মাঝে responsiveness অনেক বেশি দেখেছি। উদাহরণ হিসেবে সাবেক অর্থমন্ত্রী মুহিত স্যারের কথা বলতে পারি। তিনি এক্ষেত্রে role model.’

    শফিউল আলম স্ট্যাটাসে আরও লিখেছেন, ‘উল্লেখ্য, উন্নত বিশ্বে ফোন না ধরাটা রীতিমতো অভদ্রতা। কোনো কোনো দেশে তা অপরাধও বটে।’

    ‘আসুন আমরা সবাই জনবান্ধব হই, সেবাপ্রার্থীদের ব্যথা বোঝার চেষ্টা করি, তাদের ডাকে সাড়া দেই- অত্যন্ত প্রতিকূল পরিবেশ না হলে পরিচিত অপরিচিত সবার ফোন ধরি’।

    https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=10222283228416533&id=1440703905

     

  • মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ

    মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ

    মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামকে এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে সরকার।

    আগামী ১৫ ডিসেম্বর (রবিবার) তার অবসর প্রস্তুতিকালীন ছুটিতে যাওয়ার কথা ছিল। এর আগেই অবসরোত্তর ছুটি বাতিলের শর্তে নতুনভাবে তাকে এক বছরের জন্য নিয়োগ দিল সরকার।

    জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার উপসচিব অলিউর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’র ৪৯-ধারা অনুযায়ী অবসর-উত্তর ছুটি স্থগিতের শর্তে আনোয়ারুল ইসলামকে ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯ অথবা যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী এক বছর মেয়াদে মন্ত্রিপরিষদ সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদানপূর্বক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পদায়ন করা হলো।

    নিয়োগের শর্তাবলী অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। জনস্বার্থে এই আদেশ জারি করা হয় বলেও প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।

    ১৯৮৩ সালের বিশেষ ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ২০১১ সালের ১৩ নভেম্বর সেতু বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব হন। এরপর ২০১৩ সালের ৩১ জানুয়ারি সচিব পদে এবং ২০১৭ সালের ১৩ জুলাই জ্যেষ্ঠ সচিব পদে পদোন্নতি পান। গত ১৩ অক্টোবর মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে নিয়োগ পান আনোয়ারুল ইসলাম। যোগ দেন ২৮ অক্টোবর।

    খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ বিভাগ থেকে বিএসএস (অনার্স) এবং এমএসএস ডিগ্রি অর্জন করেন। তার বাড়ি টাঙ্গাইলে।

  • রাষ্ট্রপতির সঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

    রাষ্ট্রপতির সঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

    নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম আজ সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।

    রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদিন বলেন, ‘বৈঠকে রাষ্ট্রপতি নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে সর্বোচ্চ পদে নিয়োগ পাওয়ার জন্য অভিনন্দন জানান।’

    রাষ্ট্রপতি বলেন, সরকারি কর্মকর্তারা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন।

    রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, সরকারি কর্মকর্তারা নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে জনগণের আরো বেশি সেবা এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে পারবেন।

    নয়া মন্ত্রিপরিষদ সচিব তার দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও নির্দেশনা কামনা করেন।

    দেশের ২২তম মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত আনোয়ারুল ইসলাম-এর আগে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীন সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব ছিলেন।

    রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সচিবগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

  • খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব

    খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব

    সেতু বিভাগের সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে চুক্তিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের দায়িত্বে থাকা মোহাম্মদ শফিউল আলমের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

    মোহাম্মদ শফিউল আলম ২০১৫ সালের অক্টোবর থেকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

    নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ২০১১ সালের ১৩ নভেম্বর সেতু বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব হন। এরপর ২০১৩ সালের ৩১ জানুয়ারি সচিব পদে এবং ২০১৭ সালের ১৩ জুলাই জ্যেষ্ঠ সচিব পদে পদোন্নতি পান। তার স্ত্রী কামরুন নাহার বর্তমানে মহিলা ও শিশুবিষয়ক সচিব। এর আগে তিনি সরকারের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা ছিলেন।