Tag: মহাপরিচালক

  • নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকবে ইজতেমার ময়দান : আইজিপি

    নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকবে ইজতেমার ময়দান : আইজিপি

    পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেছেন, আমরা প্রতিবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা দিয়ে থাকি। বিশ্ব ইজতেমার ময়দান নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকবে। যেকোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ পুলিশের সক্ষমতা রয়েছে। আমরা তাদের ব্রিফিং দিয়েছি ও প্রশিক্ষণ দিয়েছি। কে, কখন, কোথায়, কীভাবে তার দায়িত্ব পালন করবে সেভাবে তাদের প্রস্তুত করা হয়েছে।

    বুধবার (৩১ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় গাজীপুরের টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমায় পুলিশের কন্ট্রোল রুমে নিরাপত্তা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।

    দেশবাসীকে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে পুলিশ প্রধান বলেন, আমি দেশবাসীকে অনুরোধ করব আপনারা গুজবে কান দেবেন না। একটা দল দেশের শান্তিশৃঙ্খলা নষ্ট করার জন্য চেষ্টা করে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার চেষ্টা করে। গ্রুপ ও সম্প্রদায়ের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের মাঝে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। তাদের গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।

    চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন আরও বলেন, বর্তমানে নিরাপত্তার জন্য বোম ডিসপোজাল ইউনিট, সোয়াট টিম, ডগ স্কোয়াড, বিস্ফোরক প্রশিক্ষক টিম, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই ঠেকাতে প্রশিক্ষক টিম, নৌবহর ও হেলিকপ্টার দিয়েও টহল দল প্রস্তুত থাকবে। এছাড়া আমাদের পর্যাপ্ত সংখ্যক সিসি টিভি ক্যামেরা, আইপি ক্যামেরা ও নাইট ভিশন ক্যামেরা সেট করা হচ্ছে। এছাড়া ওয়াচ টাওয়ার থাকবে, সাদা পোশাকে এবং ইউনিফর্মে পুলিশ সদস্যরা থাকবে। ইজতেমাস্থলে যদি ভিআইপি-ভিভিআইপিরা আসেন তাদের নিরাপত্তার বিষয়টিও বিবেচনায় রেখে নিরাপত্তা পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছি। নিরাপত্তা পরিকল্পনা

    শুধুমাত্র যে ইজতেমাস্থলে তা কিন্তু নয়। এ নিরাপত্তা পরিকল্পনা রেলস্টেশন থেকে শুরু করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের এলাকা, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ, ঢাকা জেলা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সবাই মিলে নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। আমরা বিভিন্ন ইউনিট র‍্যাব, টুরিস্ট পুলিশ, নৌ পুলিশ ও আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ান আছে আমরা সকলে সমন্বয় করে নিরাপত্তা পরিককল্পনা গ্রহণ করেছি।

    বিশ্ব ইজতেমায় নিরাপত্তা পরিকল্পনায় বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রয়েছি। আমরা তাদের কাছ থেকে তথ্য পাচ্ছি এবং প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিচ্ছি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভ্রান্তমূলক পোস্ট যদি আপলোড করে কেউ যেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি বিনষ্ট করতে না পারে সে জন্য আমাদের সাইবার মনিটরিং ও সাইবার টিম জোরদার করা হয়েছে।

  • বিজিবির নতুন প্রধান আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী

    বিজিবির নতুন প্রধান আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী

    বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী। তিনি বর্তমান ডিজি মেজর জেনারেল এ. কে. এম. নাজমুল হাসানের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

    মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

    প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক হিসেবে প্রেষণে পদায়ন করা হলো। এই সেনা কর্মকর্তা চাকরি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ থেকে জননিরাপত্তা বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে। এছাড়া বর্তমান মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ. কে. এম. নাজমুল হাসানকে নিজ বাহিনীতে ফেরত নেওয়া হয়েছে। গতবছরের জানুয়ারি মাসে নাজমুল হাসান বিজিবি প্রধানের দায়িত্ব পান।

  • স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের হাইকোর্টে ক্ষমা প্রার্থনা

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের হাইকোর্টে ক্ষমা প্রার্থনা

    দেশের কারাগারগুলোতে শূন্যপদে ৪৮ জন চিকিৎসক নিয়োগের নির্দেশনা নির্ধারিত সময়ে বাস্তবায়ন না করায় হাইকোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।

    মঙ্গলবার বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চে লিখিতভাবে তিনি ক্ষমা প্রার্থনা করেন।

    এর আগে গত ১৭ জানুয়ারি দেশের কারাগারগুলোতে শূন্যপদে ৪৮ জন চিকিৎসক নিয়োগের নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করায় তার ব্যাখ্যা দিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে তলব করেন হাইকোর্ট। ২৪ জানুয়ারি তাকে সশরীরে হাজির হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়।

    বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

    আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট জে আর খান রবিন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।

    পরে আইনজীবী জে আর খান রবিন বলেন, গত ১৩ ডিসেম্বর হাইকোর্ট কারাগারগুলোতে শূন্যপদে ৪৮ জন চিকিৎসক নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিলেন।

    ৭ জানুয়ারির মধ্যে নিয়োগ দিতে বলেছিলেন। কিন্তু এখনও (১৭ জানুয়ারি) শূন্যপদে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। এ কারণে আদালত তলব করেছেন। এর আগে গত ১৩ ডিসেম্বর দেশের কারাগারগুলোতে শূন্যপদে ৪৮ জন চিকিৎসক নিয়োগের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।

    স্বাস্থ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব ও কারা কর্তৃপক্ষকে এই আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়।

    বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

  • স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে হাইকোর্টে তলব

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে হাইকোর্টে তলব

    দেশের কারাগারগুলোতে শূন্যপদে চিকিৎসক নিয়োগের নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করায় তার ব্যাখ্যা দিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে তলব করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ২৪ জানুয়ারি তাকে সশরীরে হাজির হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।

    আজ মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে কারা অধিদপ্তরের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. শফিকুল ইসলাম। রিটকারী পক্ষে ছিলেন আইনজীবী জে আর খান রবিন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।

    এর আগে গত ১৩ ডিসেম্বর কারাগারে চিকিৎসক নিয়োগের বিষয়ে একটি প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করা হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের ৬৮ কারাগার ও কারা হাসপাতালে ১৪১টি চিকিৎসকের পদের বিপরীতে প্রেষণে ও সংযুক্ত মিলিয়ে মোট ৯৩ জন চিকিৎসক রয়েছে।

    এরপর আদালত শূন্য পদগুলোতে অবিলম্বে কারা চিকিৎসক নিয়োগ দিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে নির্দেশ দিয়ে ৮ জানুয়ারির মধ্যে অগ্রগতি জানাতে বলেন।

    মঙ্গলবার জে আর খান রবিন জানান, চিকিৎসক নিয়োগের ব্যর্থতায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে তলব করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ২৪ জানুয়ারি তাকে সশরীরে হাজির হয়ে এর কারণ ব্যাখ্যা দিতে বলেছেন আদালত।

  • আবারও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা.খুরশীদ

    আবারও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা.খুরশীদ

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে আবারও নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। নতুন করে আরও দুই বছরের জন্য তাকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।

    মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার উপসচিব মোহা. রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    এতে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন-২০১৮ এর ধারা-৪৯ অনুযায়ী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে ইতোপূর্বে চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমকে (কোড নম্বর ৩৮০১৩) যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী দুই বছর মেয়াদে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলো।

    এতে আরও বলা হয়, পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ক্ষেত্রে আগের চুক্তিপত্রের শর্ত অপরিবর্তিত রেখে পুনরায় সরকারের সঙ্গে চুক্তিপত্র সম্পাদন করতে হবে। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।

    এর আগে ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর তার চাকরির নিয়মিত মেয়াদ শেষ হয়। পরে চুক্তিভিত্তিক খুরশীদ আলমের মেয়াদ দুই বছর বাড়ানো হয়। সেই মেয়াদও শেষ হয় ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর।

  • রেলের নতুন ডিজি ধীরেন্দ্র নাথ

    রেলের নতুন ডিজি ধীরেন্দ্র নাথ

    বাংলাদেশ রেলওয়ের নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার।

    সোমবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

    এর আগে ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) পদে নিয়োজিত ছিলেন। আজ থেকেই তিনি বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক হিসেবে যোগদান করেছেন বলে জানা গেছে।

    উল্লেখ্য, এর আগে রেলের মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন মো. শামসুজ্জামান। তিনি অবসরে যান ৩১ জানুয়ারি রবিবার।

  • করোনায় বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালকের মৃত্যু

    করোনায় বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালকের মৃত্যু

    কোভিড ১৯-এ আক্রান্ত হয়ে বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক কবি ও প্রাবন্ধিক মনজুরে মওলা মারা গেছেন।

    রোববার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তার বয়স হয়েছিল (৮০) বছর।

    বাংলা একাডেমির জনসংযোগ বিভাগ জানিয়েছে, করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ায় ৫ ডিসেম্বর মনজুরে মওলাকে ওই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। তার অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি।

    পেশাজীবনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব পালন করা মনজুরে মওলা গত শতকের আশির দশকের শুরুর দিকে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক পদে ছিলেন।

    ‘ভাষা শহীদ গ্রন্থমালার’ ১০১টি বই বাংলা একাডেমিতে তার অসামান্য কীর্তি।

  • স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক ডা. খুরশীদ আলম

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক ডা. খুরশীদ আলম

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন ডিজি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। ঢাকা মেডিকেলের সার্জারি বিভাগের প্রধান থেকে এখন তিনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক। নানা অনিয়মের অভিযোগে বিতর্কিত ডিজি আবুল কালাম আজাদের পদত্যাগের পর অধিদপ্তর ঢেলে সাজানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।

    এরই ধারাবাহিকতায় একের পর এক আসছে পরিবর্তন। সকালে অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার পরিচালক করা হয় ডা. মোহাম্মদ ফরিদ হোসেনকে।

    করোনা মহামারি মোকাবিলায় শুরু থেকেই প্রশ্নের মুখে পড়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। কোভিড পরীক্ষা থেকে শুরু করে চিকিৎসার সব ক্ষেত্রেই ব্যর্থতার পাল্লাই ভারী সংস্থাটির। এর মধ্যে আসতে থাকে স্বাস্থ্য ডিজি আবুল কালাম আজাদের নানা অনিয়ম ও বিতর্কিত সিদ্ধান্তের খতিয়ান। দাবি ওঠে তার পদত্যাগের।

    রিজেন্ট, জেকেজি ও সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কেলেঙ্কারির ঘটনায় নানা মহলের সমালোচনার মুখে মঙ্গলবার (২১ জুলাই) পদত্যাগপত্র জমা দেন বিতর্কিত ডিজি আজাদ। বিপর্যয়ের মুখে পড়া স্বাস্থ্য বিভাগের হাল কে ধরছেন তাই নিয়ে চলতে থাকে আলোচনা।

    বৃহস্পতিবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেলের সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমকে মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।

    রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ প্রজ্ঞাপন জারি করেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • রিজেন্ট হাসপাতালকাণ্ড: স্বাস্থ্যের মহাপরিচালককে শোকজ

    রিজেন্ট হাসপাতালকাণ্ড: স্বাস্থ্যের মহাপরিচালককে শোকজ

    করোনা পরীক্ষায় জালিয়াতিতে অভিযুক্ত রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সই হয়েছে-স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই চিঠির বিষয়ে ব্যাখ্যা জানতে চেয়ে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতর কর্মকর্তা বলতে কী বোঝানো হয়েছে এবং রিজেন্টের সঙ্গে চুক্তি সইয়ের আগে কী কী বিষয় বিবেচনায় নেয়া হয়েছে তা জানাতে বলা হয়েছে।

    রবিবার স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়। স্বাস্থ্য সচিব মো. আব্দুল মান্নান গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়, কোনো হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তির পূর্বে তা সরেজমিনে পরিদর্শন, হাসপাতাল পরিচালনার অনুমতি, পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, জনবল ও ল্যাব ফ্যাসিলিটিজ ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে উপযুক্ততা বিবেচিত হলেই কোভিড পরীক্ষা/চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য চুক্তি সম্পন্ন করার সুযোগ রয়েছে। রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তির পূর্বে কী কী বিষয় বিবেচনা করা হয়েছিল, চুক্তি করার পর উদ্ধৃত শর্তসমূহ প্রতিপালনে কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছিল এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা বলতে কী বোঝানো হয়েছে তার সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা আগামী তিন কার্যাদিবসের মধ্যে প্রদান করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

    গতকাল শনিবার (১১ জুলাই) সন্ধ্যায় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর দাবি করেছে, কোভিড-১৯ চিকিৎসায় রিজেন্ট হাসপাতাল ও জেকেজি গ্রুপের প্রতারণার শিকার হয়েছে।

    অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ডা. মো জাহাঙ্গীর কবিরের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রিজেন্ট হাসপাতালকে লাইসেন্স নবায়নের শর্ত দিয়েই কোভিড চিকিৎসার সুযোগ দেয়া হয়। প্রতিষ্ঠান মালিক শাহেদ করিমের সাথে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা আবুল কালাম আজাদের পূর্ব পরিচয় ছিল না। একই রকম ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে জেকেজি নামে আরেক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কেও।

    অধিদপ্তরের দাবি, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে প্রতিষ্ঠান দুটির সাথে চুক্তি করা হয়। বলা হয়, গণমাধ্যমে মিথ্যা তথ্য দিয়ে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের চরিত্র হননের চেষ্টা হচ্ছে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • করোনা তিন বছরের বেশি স্থায়ী হবে : স্বাস্থ্য মহাপরিচালক

    করোনা তিন বছরের বেশি স্থায়ী হবে : স্বাস্থ্য মহাপরিচালক

    বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের কিছুকাল পরই করোনা সংক্রমণের উচ্চ হার কমে আসতে পারে। করোনা পরীক্ষার সংখ্যা বৃদ্ধি করলে অনেক লুকায়িত ও মৃদু কেসও শনাক্ত হবে। সেক্ষেত্রে সংক্রমিত ব্যক্তির সংখ্যা পরিবর্তন দৃষ্টিগোচর নাও হতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অভিজ্ঞতায় এবং জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, করোনা পরিস্থিতি এক, দুই বা তিন মাসে শেষ হচ্ছে না। এটি দুই থেকে তিন বছর বা তার চেয়েও বেশিদিন স্থায়ী হবে।

    বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) দুপুরে করোনাভাইরাস সম্পর্কিত নিয়মিত অনলাইস স্বাস্থ্য বুলেটিনে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ।

    আবুল কালাম আজাদ বলেন, বেশ কিছুদিন পর আপনাদের সামনে হাজির হলাম। আপনারা জানেন আমিও কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছিলাম। হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছি। সুস্থ হয়ে আবার অফিসে যোগ দিয়েছি এবং কাজ করছি। দেশের করোনা পরিস্থিতি সম্পর্কে আপনারা জানেন। এ রোগে আক্রান্ত হয়ে শীর্ষ রাজনীতিবিদ, ডাক্তার, নার্স, সাংবাদিক, পুলিশসহ অনেককে হারিয়েছি।

    বাংলাদেশ ঘনবসতি এবং জনবহুল একটি দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, করোনাভাইরাস অত্যন্ত ছোঁয়াচে। এ কারণে অসতর্কভাবে চলাফেরা এবং স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মেনে না চললে এদেশে সংক্রমণের হার মোকাবিলা করা কঠিন। দীর্ঘদিন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ রেখে কর্মহীনতা, আয় রোজগার বন্ধ হওয়া এবং অন্যান্য সামাজিক, অর্থনৈতিক কারণেও ব্যাপক অপুষ্টি দেখা দিতে পারে।

    ‘বিশ্বব্যাপী অর্জিত অভিজ্ঞতা এবং বাংলাদেশের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিছু সময় পর বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের উচ্চহার কমে আসতে পারে। কিন্তু করোনার পরীক্ষা সংখ্যা বৃদ্ধি করলে লুকায়িত এবং মৃত কেসও শনাক্ত হতে পারে। সেক্ষেত্রে সংক্রমিত ব্যক্তির সংখ্যা পরিবর্তন, দৃষ্টিগোচর নাও হতে পারে।’

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, বিভিন্ন দেশের অভিজ্ঞতা এবং গণস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, করোনা পরিস্থিতি এক, দুই বা তিন মাসে শেষ হচ্ছে না। এটি দুই থেকে তিন বছর বা তার চেয়েও বেশি সময় স্থায়ী হবে। যদিও সংক্রমণের মাত্রা উচ্চহার নাও থাকতে পারে। সে বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপলব্ধি করেন। এ মুহূর্তে তিনিই সবচেয়ে বেশি ব্যস্ততম ব্যক্তি। করোনা শুধুমাত্র স্বাস্থ্যগত বিষয় না। এটা সামাজিক, অর্থনৈতিক, যোগাযোগ, ধর্ম, বাণিজ্য অর্থাৎ জীবনের সব উপজীব্যকে ঘিরে। কিন্তু তিনি স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়ে অধিকতর জোরালো নজর দিয়েছেন।

    তিনি আরও বলেন, কোভিড পরীক্ষার কাজ সরকারি, বেসরকারিভাবে সম্প্রসারিত হবে। সরকারি ব্যবস্থাপনায় জেলা পর্যায় পর্যন্ত আরপিসিআর পরীক্ষা যত দ্রুত সম্ভব সম্প্রসারিত হবে। আরও নতুন নতুন, সহজে করা যায় এমন কোভিড পরীক্ষা চালু হবে। উপজেলা হাসপাতাল পর্যন্ত এ ধরনের পরীক্ষা চালু করার প্রচেষ্টা নেওয়া হবে।

    সব জেলা হাসপাতালে আইসিইউ সুবিধা সম্প্রসারণের কাজ চলছে জানিয়ে ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, জেলা হাসপাতাল পর্যন্ত সব সরকারি হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। পরীক্ষার কিট বা পিপিই এর যেন কোনো অভাব না হয়ে সেজন্য সুপরিকল্পিতভাবে সংগ্রহ এবং সরবরাহ এর পদ্ধতি নেওয়া হচ্ছে। সরকারি, বেসরকারি সব হাসপাতালে কোভিড, নন-কোভিড রোগীদের ভালোভাবে চিকিৎসা সেবা দেওয়া যায় সে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। বেসরকারি হাসপাতালের বিষয়ে মূল্য নির্ধারণ, তদারকি এবং প্রয়োজনীয় সহায়তার সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সরকারি, বেসরকারি খাত যেন যৌথভাবে দায়িত্বে গুরুদায়িত্ব পালন করে সে বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হবে। জোনিংয়ের ক্ষেত্রে যখন যা প্রয়োজন তা করা হবে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ঈদে ঘরে থাকুন : র‌্যাব ডিজি

    ঈদে ঘরে থাকুন : র‌্যাব ডিজি

    এবার ঈদুল ফিতরে ঘরের বাইরে না যেয়ে ঘরে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন পুলিশের এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।

    তিনি বলেছেন, এবার একেবারেই ভিন্ন এক প্রেক্ষাপটে আমরা দেশবাসী পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করতে যাচ্ছি যখন প্রায় প্রতিটা জেলা করোনা আক্রান্ত। তার মধ্যে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের আঘাত। দেশবাসীকে অনুরোধ করব, ঈদের দিনে কেউ ঘোরাফেরার জন্য বাইরে বের হবেন না। আপনারা ঘরে থাকুন, আপনাদের জন্য আমরা আছি বাইরে।

    আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর ও চলমান করোনা পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে র‌্যাবের গৃহীত আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে অনলাইনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব বলেন র‌্যাব ডিজি। শুক্রবার (২২ মে) বেলা সোয়া ১১টায় শুরু হয় মতবিনিময়।

    মতবিনিময়কালে র‌্যাব মহাপরিচালক বলেন, ‘আমরা প্রত্যেক বছর খোলা আকাশের নিচে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করে থাকি। কিন্তু এবার করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে সরকারি নির্দেশনা মতে মসজিদগুলোতে একটা নির্দিষ্ট সময় বিরতিতে একাধিক ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এই ঈদের নামাজকে ঘিরে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ন্যায় র‌্যাপিড একশন ব্যাটালিয়ন নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।’

    তিনি বলেন, ‘অন্যান্যবার ঈদের নামাজকে ঘিরে অল্প সময়ে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রয়োজন হতো। কিন্তু এবার মসজিদে ঈদের নামাজ হওয়ার কারণে দীর্ঘসময় ধরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আমাদের করতে হবে। সেজন্য মসজিদ কমিটি ও সম্মানিত মুসল্লিদের প্রতি অনুরোধ, আপনারা সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মসজিদে আসবেন, লাইন ধরে আসবেন, নামাজ শেষে একটা নির্ধারিত সময় গ্যাপ দিয়ে পরের ঈদের দ্বিতীয় বা তৃতীয় নামাজে জামাতের আয়োজন বা ব্যবস্থা করবেন।’

    এক প্রশ্নের জবাবে র‌্যাব মহাপরিচালক মামুন বলেন, ‘এবার ঈদের দিনে বিনোদনের নামে ঘোরাঘুরির বা কোনো বিনোদন কেন্দ্রে, দর্শনীয় স্থানে জমায়েত করা যাবে না। অনুরোধ করব, আপনারা ঘরেই থাকবেন। বিনোদন কেন্দ্র বা দর্শনীয় স্থানগুলোতে র‌্যাবের নজরদারি থাকবে। জমজমাট ঈদ উদযাপন না হয় অন্য কোনো ঈদে করা যাবে।’

    ঈদুল ফিতরের নামাজকে ঘিরে এবং এই করোনার মধ্যে উগ্রবাদী, সন্ত্রাসী কিংবা জঙ্গিবাদী কোনো হুমকি বা হামলার ব্যাপারে শঙ্কা আছে কি-না জানতে চাইলে র‌্যাব মহাপরিচালক বলেন, ‘এই সংকটময় মুহূর্তে র‌্যাব তাদের দায়িত্ব পালনে পিছুপা হয়নি বরং চলমান যে প্রক্রিয়া সেটা আরও গতিশীল ও ত্বরান্বিত রেখেছে। করোনা সংকট র‌্যাবকে দমিয়ে রাখতে পারবে না। দেশ ও জনগণের পাশে থাকবে।’

    ‘তাই আমি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলতে চাই, কোনো সন্ত্রাসী, উগ্রবাদী কিংবা জঙ্গিগোষ্ঠীর অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অপতৎপরতা কঠোরভাবে দমন করা হবে। সেজন্য র‌্যাবের গোয়েন্দা টিম কাজ করছে। নজরদারি অব্যাহত রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া মনিটরিং করছে র‌্যাবের সাইবার টিম।’

    ‘উস্কানি, নাশকতামূলক এবং জঙ্গি অপতৎপরতা বন্ধে নজরদারি বৃদ্ধি, চেকপোস্ট বৃদ্ধি করা হয়েছে। রিজার্ভ ফোর্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ডগ স্কোয়াড প্রস্তুত রাখা হয়েছে’-যোগ করেন র‌্যাব ডিজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আইসোলেশনে

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আইসোলেশনে

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। ঢাকা ডেস্ক : করোনা ভাইরাসের মতো উপসর্গ নিয়ে নিজ বাসায় আইসোলেশনে রয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ।

    মহাপরিচালক নিজেই গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ডা. আজাদ জানান, করোনার বিষয়টি নিশ্চিত হতে তাঁর নমুনা পরীক্ষার প্রক্রিয়া চলছে। বর্তমানে করোনাভাইরাসের মতো উপসর্গ নিয়ে নিজ বাসায় আইসোলেশনে রয়েছেন তিনি।

    ইতিমধ্যেই তাঁর পরিবারের একজন সদস্যের নমুনা পরীক্ষার ফলে পজিটিভ এসেছে বলে জানান তিনি।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর