Tag: মাহফুজ আনাম জেমস

  • সৌদি সরকারের আমন্ত্রণ পেলেন জেমস

    সৌদি সরকারের আমন্ত্রণ পেলেন জেমস

    বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের দিকপাল মাহফুজ এনাম জেমস। জয় করেছেন বলিউড। দেশ-বিদেশে অগণিত অনুরাগী তার। এই গায়কের ব্যান্ড ‘নগরবাউল’ ঘিরে উন্মাদনার শেষ নেই। ব্যান্ডটির গান শুনে পরিণত মানুষও হয়ে ওঠেন দুষ্টু ছেলেদের একজন। এবার তার ডাকবাক্সে এসে পড়েছে সৌদি সরকারের আমন্ত্রণপত্র।

    সৌদি সরকারের আমন্ত্রণের বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে জেমসের ব্যবস্থাপক রুবাইয়াৎ ঠাকুর বলেন, ‘২০ নভেম্বর সৌদি সরকারের আমন্ত্রণে আমরা প্রথমবারের মতো রিয়াদে যাচ্ছি। আয়োজনটিতে বিনা মূল্যে গান শুনতে পাবেন দর্শক। আশা করি, ভালো একটা শো হবে। প্রবাসী বাংলাদেশিদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।’

    সৌদির মিনিস্ট্রি অব মিডিয়ার আমন্ত্রণে এবারের রিয়াদ সিজনে অংশ নিচ্ছে ৯টি দেশ। এরমধ্যে দক্ষিণ এশিয়া থেকে আছে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান। ১২ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে এ অনুষ্ঠান। পর্দা নামবে ৩০ নভেম্বর।

    সৌদি সরকারের প্রত্যাশা এ উৎসবের মাধ্যমে আরবের সঙ্গে এশীয় দেশগুলোর মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় হবে। আয়োজনের সপ্তম সপ্তাহকে ‘বাংলাদেশ উইক’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। ২০ থেকে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত সেখানে বাংলাদেশের শিল্প ও সংস্কৃতি তুলে ধরা হবে।

  • ৫৯ বছরে পা রাখলেন জেমস

    ৫৯ বছরে পা রাখলেন জেমস

    জাতি হিসেবে ব্রিটিশদের আছে একজন কাল্পনিক জেমস বন্ড, আমাদের আছেন রক্ত-মাংসের কিংবদন্তি গায়ক জেমস। তার পুরো নাম ফারুক মাহফুজ আনাম। জেমসকে ভক্তরা ডাকেন ‘গুরু’ বলে। এই উপাখ্যান শুধুই একটি নাম নয়, গানের জগতে এক অমোচনীয় নিশান। তার গানে তরুণরা বার বার খুঁজে পেয়েছে উদ্দীপনা, প্রাণোচ্ছ্বলতা। আর জেমসের গান মানেই কথা ও সুরের এক অনন্য মিশেল। আজ সোমবার (২ অক্টোবর) ৫৮ বছর পূর্ণ করে ৫৯-তে পা রাখতে চলেছেন দেশের কালজয়ী এই রকস্টার।

    কেমন আছেন দেশের রক লিজেন্ড জেমস– জানতে চাইলে বলেন, ‘আমি ভালো আছি।’ আজ খ্যাতিমান এই কণ্ঠশিল্পীর জন্মদিন। প্রতিবছরই দিনটি জেমসের শুরু হয় ভক্তদের শুভেচ্ছা, ভালোবাসা এবং উপহার পাওয়ার মধ্য দিয়ে। বরাবরের মতো এবারের জন্মদিনেও নিজ থেকে কোনো আয়োজন করছেন না জেমস। তিনি বলেন, বরাবরের মতো এবারও জন্মদিনে কোনো আয়োজন করছি না। তার পরও সবার ভালোবাসা আর শুভেচ্ছায় দিনটি কাটে।

    ১৯৬৪ সালের ২ অক্টোবর নওগাঁয় জন্মগ্রহণ করেন জেমস। তার বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামে। জেমসের জীবন বেশ বাঁক বদলের, অনেক গল্পের। তার বাবা ছিলেন একজন সরকারি কর্মচারী, যিনি পরে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরিবারের অমতেই সংগীতচর্চা শুরু করেন জেমস। বাবার সঙ্গে গান নিয়ে অভিমান করে বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন। সংগীতের নেশায় ঘর ছেড়ে পালিয়ে যান। চট্টগ্রামের আজিজ বোর্ডিং নামক একটি বোর্ডিং-এ তিনি থাকতে শুরু করেন। সেখানে থেকেই তার সংগীতের ক্যারিয়ার শুরু হয়।

    নগর বাউল ব্যান্ডের লিড গিটারিস্ট ও ভোকালিস্ট জেমস। ব্যান্ডটি একসময় ফিলিংস নামে পরিচিত ছিল। এটি বাংলা ব্যান্ড সঙ্গীত জগতের ইতিহাসে একটি বিমূর্ত প্রতীক।

    সঙ্গীতের আঁকাবাঁকা পথে জেমসের পদচারণা ’৮০-র দশক থেকে। ফিলিংসের পূর্বতন সদস্যরা চলে গেলে ফান্টি, পাবলো এবং স্বপনকে নিয়ে ব্যান্ডটিকে নতুন জীবন দেন জেমস। এই কয়েকজন মিলে বাংলা ব্যান্ডের খোলনলচে বদলে দেন। পান তুমুল জনপ্রিয়তা।

    শুরুর দিনগুলোতে জেমসকে তুলনা করা হতো কিংবদন্তি ব্রিটিশ সঙ্গীতজ্ঞ মার্ক নফলারের সঙ্গে। জেমসের গিটার রীতিমতো ঝড় তুলতে পেরেছিল শহর থেকে গ্রামের সঙ্গীতপ্রেমী তরুণ সমাজের হৃদয়ে।

    সাইকেডেলিক রক থেকে ব্লুজ- সঙ্গীতের নানা ঘরানায় জেমসের দৃপ্ত পদচারণা। তিনি কাজ করেছেন কবি শামসুর রাহমান, প্রিন্স মাহমুদ, মারজুক রাসেল, শিবলি, আনন্দ এবং দেহলভীর মতো বিখ্যাত সব গীতিকারের সঙ্গে। জেমসের গানের সুরকার হিসেবে বিভিন্ন সময় দেখা গেছে লাকী আখন্দ এবং মানাম আহমেদের মতো কিংবদন্তিকে।

    এদেশের মানুষের কাছে তাই জেমস জিম মরিসন, মার্ক নফলার কিংবা এরিক ক্ল্যাপটনের চেয়ে কম নন।

    ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠা করেন ‘ফিলিংস’ নামক একটি ব্যান্ড। জেমস নিজেই ব্যান্ডের প্রধান গিটারিস্ট ও ভোকালিস্ট ছিলেন। ১৯৮৭ সালে তার প্রথম অ্যালবাম ‘স্টেশন রোড’ প্রকাশ পায়। যদিও অ্যালবামটি সে সময়ের শ্রোতাদের গান শোনার রুচির সঙ্গে একটু ভিন্ন মেজাজের হওয়ায় জনপ্রিয়তা পায়নি। পরে ১৯৮৮ সালে ‘অনন্যা’ নামের অ্যালবাম রিলিজ করে সুপারহিট হয়ে যান জেমস।

    এরপর ১৯৯০ সালে ‘জেল থেকে বলছি’, ১৯৯৬ ‘নগর বাউল’, ১৯৯৮ সালে ‘লেইস ফিতা লেইস’, ১৯৯৯ সালে ‘কালেকশন অফ ফিলিংস’ অ্যালবামগুলো ফিলিংস ব্যান্ড থেকে বের হয়।

    এ ছাড়াও জেমসের অন্যান্য অ্যালবামগুলো হল নগর বাউল থেকে ‘দুষ্টু ছেলের দল’, ‘বিজলি’। একক অ্যালবাম ‘অনন্যা’, ‘পালাবি কোথায়’, ‘দুঃখিনী দুঃখ করোনা’, ‘ঠিক আছে বন্ধু’, ‘আমি তোমাদেরই লোক’, ‘জনতা এক্সপ্রেস’, ‘তুফান’, ‘কাল যমুনা’।

    জেমস চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেও সফল হয়েছেন। তার বেশকিছু গান চলচ্চিত্রে সুপারহিট হয়ে আছে। ‘দেশা দ্য লিডার’, ‘সত্তা’ ছবির জন্য গান করে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।

    বাংলা গানের পাশাপাশি হিন্দি গানে কণ্ঠ দিয়েও জয় করেছেন লাখো ভক্ত-শ্রোতার হৃদয়। বলিউডে তার গাওয়া ‘ভিগি ভিগি’ (গ্যাংস্টার), ‘চল চলে’ (ও লামহে) এবং ‘আলবিদা’, ‘রিস্তে’ (লাইফ ইন অ্যা মেট্টো), ‘বেবাসি’ (ওয়ার্নিং) গানগুলো উল্লেখযোগ্য।

    একটা প্রজন্মের কাছে জেমস মানে এখনো এক উন্মাদনা, তার প্রতি ভক্তদের ভালোবাসা এতোটাই প্রবল যে ভক্তদের তিনি ‘দুষ্টু ছেলের দল’ বলে অ্যাখ্যায়িত করেন।

    বিশ্বজোড়া খ্যাতি সত্ত্বেও জেমসের পা বরাবরই থেকেছে মাটিতে। সাদামাটা চালচলন, সৃষ্টির প্রতি নৈবেদ্য এবং ফটোগ্রাফির প্রতি ভালোবাসা বার বার রক তারকার খ্যাতির আড়ালে তার আপামর মানুষের শিল্পী পরিচয়কেই সামনে এনেছে।

    ১২ বছর বিরতির পর সম্প্রতি জেমস তার ভক্তদের উপহার দেন “আই লাভ ইউ” এবং “সবই ভুল” নামে দুটি গান।

    “আই লাভ ইউ” গানটিকে জেমস উৎসর্গ করেছেন সেসব ভক্তদের, যারা দশকের পর দশক অকুণ্ঠ ভালোবাসা দিয়ে এসেছেন তাকে।

    “কেন এই দীর্ঘ বিরতি?” বহুল চর্চিত এই প্রশ্নের উত্তরে জেমস থেকেছেন নিরুত্তর। তবে তাকে বলতে শোনা গেছে, “হয়ে গেল”।

    জেমসকে বলা হয় “ব্যান্ড মিউজিকের পথিকৃৎ”। তিনি কেবলই একজন শিল্পী নন, ক্রম বিকাশমান বাংলা গানের জগতে জেমস একটি যুগের নাম।

    তিনি আমাদের মনে করিয়ে দেন সেই সোনালি অতীতের কথা যখন অ্যালবাম ছিল অতি মূল্যবান সম্পদ। সে সময় ক্যাসেটে মুক্তি পেত গান। সেসব ক্যাসেট মোড়ানো থাকত কভার আর পোস্টারে। এই ডিজিটাল যুগের সঙ্গে সেই সময়টার ছিল বিস্তর ফারাক। সেই “সুন্দর পুরোনো দিনের” কথা স্মরণ করে জেমস বলেন, “আমরা একটা সুন্দর সময় দেখেছি, দুঃখের বিষয় হলো বর্তমানে সবকিছুই ডিজিটাল।”

    তাই নিজের পরবর্তী গান ডিজিটাল নয় বরং প্রথাগত উপায়ে মুক্তির ইঙ্গিত দিয়েছেন জেমস। সঙ্গীতের পাশাপাশি জেমসের তোলা ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে। জেমসের এই শখ একদিন বড় পরিসর পাবে, তার তোলা ছবি নিয়ে হবে প্রদর্শনী- এমনটাই আশা ভক্তদের।

    জেমস তার সাদাসিধে জীবন, বিনয় এবং কালজয়ী গানের মধ্য দিয়ে শিল্পী থেকে হয়ে উঠেছেন একজন কিংবদন্তি।

    তাই প্রতিবার কনসার্ট শেষে ভক্তদের উদ্দেশে তাকে বলতে শোনা যায়, “লাভ ইউ অল”। এ যেন প্রিয় শিল্পী গুরুর প্রতি কোটি ভক্তের ভালোবাসার প্রতিধ্বনি।

    গানের আড়ালে তার আরেকটি অনন্য প্রতিভা রয়েছে—ফটোগ্রাফি। দুর্দান্ত সব স্থিরচিত্র ধারণ করেন ক্যামেরায়। ফুল-প্রকৃতির পাশাপাশি তার ক্যামেরায় ব্যতিক্রম রূপে ধরা দিয়েছেন দেশের জনপ্রিয় কয়েকজন তারকাও। তবে এই ফটোগ্রাফি নিয়ে তার আলাদা কোনও ভাবনা-চিন্তা নেই। কেবল একান্ত মনের ভালোলাগা থেকেই কাজটি করেন বলে জানিয়েছিলেন।

    ৫৯তম জন্মদিনে আমরা জেমসকে শ্রদ্ধা জানাই। তিনি এমন একজন শিল্পী যিনি শুধু গান শুনিয়েই আমাদের উদ্বেলিত করেননি, জায়গা করে নিয়েছেন হৃদয়েও। তার সুরের মূর্ছনায় বুঁদ হয়ে থাকবে অনাগত প্রজন্মও।

    শুভ জন্মদিন, গুরু! আপনার সুর আগামী দিনেও ঝড় তুলুক আমাদের হৃদয়ে।

  • জেমসের কনসার্ট, মানুষের ঢলে নিউইয়র্কে ট্রাফিক জ্যাম

    জেমসের কনসার্ট, মানুষের ঢলে নিউইয়র্কে ট্রাফিক জ্যাম

    যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক মাতালেন দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী নগরবাউল জেমস। গত রোববার নিউইয়র্কের জ্যামাইকার আমাজুরা হলে আয়োজন করা হয়েছিল জেমসের কনসার্ট।

    নগরবাউলের কনসার্ট উপলক্ষ্যে নিউইয়র্কের রাস্তায় দেখা দেয় ট্রাফিক জ্যাম। এমনকি চাপ সামলাতে পুলিশ সিরিউরিটিকেও হিমশিম খেতে হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেসবুকে বিষয়টি জানিয়েছেন সংগীতশিল্পী দিনাত জাহান মুন্নি।

    সোমবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন,‘আমার দেশের কোনো শিল্পীর আগমনে যখন বিদেশের মাটিতে ট্র্যাফিক জ্যাম তৈরি হয়। পুলিশ সিরিউরিটিকে হিমশিম খেতে হয়, ভিড় সামলাতে তাদের নাজেহাল হতে হয়, তখন তা ছিল আমার কাছে অবিশ্বাস্য। গতকাল নিউইয়র্কে হয়ে গেল নগরবাউল ‘জেমস’-এর শো। জ্যামাইকার অ্যামাজুরা হলের পুরো এলাকা যেন কাল হয়ে উঠেছিল একটা জেমসময় বাংলাদেশ। মানুষের দীর্ঘ লাইন আর গাড়ির ভিড় সামলাতে ব্যস্ত ছিল নিউইয়র্ক সিকিউরিটি।’

    তিনি আরো লিখেছেন, ‘কিছুদিন আগেও আমি স্বপ্ন দেখতাম অন্য দেশের শিল্পীদের মতো আমাদের দেশের কোনো শিল্পী যদি এভাবে সবাইকে অবাক করে দিতে পারত! গতকাল ছিল সেই দিন। আমি গর্বিত আমাদের একজন জেমস আছে, আমি গর্বিত আমাদের জেমসকে ভালোবেসে মানুষের স্রোতে নিউইয়র্কের একটি এলাকা উত্তাল হয়ে উঠেছিল। কাল এই আনন্দে চোখে পানিও চলে এসেছে। একেই বলে আমার দেশ, আমার গান, আমাদের গর্ব আর জেমস। জেমস ভাই আপনি আমাদের অহংকার।’

    এদিন সন্ধ্যা ৭ টায় শুরু হওয়া কনসার্টে জেমস ১৩টি গান গেয়ে মাতিয়ে রাখেন দর্শকদের হৃদয়। যেখানে ছিল হিন্দি সিনেমায় গাওয়া তার জনপ্রিয় গান ‘ভিগি ভিগি’।

    কনসার্টের আয়োজকেরা জানান, জ্যামাইকার আমাজুরা হলের দেড় হাজার আসন কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। দাঁড়িয়ে কনসার্ট দেখেছেন আরও শ চারেক দর্শক।

    আয়োজক প্রতিষ্ঠান শো টাইম মিউজিকের কর্ণধার আলমগীর খান আলম জানান, প্রায় পাঁচ বছর পর নিউইয়র্ক মাতাতে এসেছেন জেমস। তাই বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে এই কনসার্টে দর্শক এসেছেন। দর্শকের চাপে আমরা হিমশিম খেয়েছি।

  • আবারও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন জেমস

    আবারও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন জেমস

    তথ্য মন্ত্রণালয় ২০১৭ ও ২০১৮ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করেছে আজ ৭ নভেম্বর। জানা গেল বিগত দুই বছরে চলচ্চিত্রে বিভিন্ন বিভাগে সেরাদের নাম।

    সেই সঙ্গে জানা গেল সেরা গায়ক হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন উপমহাদেশের নন্দিত রকস্টার মাহফুজ আনাম জেমস। ২০১৭ সালের ছবি ‘সত্তা’র ‘তোমার প্রেমে অন্ধ আমি’ শিরোনামে গানটির জন্য সেরা গায়ক নির্বাচিত হয়েছেন তিন।

    এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জয় করলেন ‘নগর বাউল’খ্যাত জেমস। এর আগে তিনি সৈকত নাসির পরিচালিত ‘দেশা – দ্য লিডার’ ছবিতে গান গেয়ে ২০১৪ সালে প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জয় করেন।

    অন্যদিকে ২০১৮ সালে মুক্তি পাওয়া ‘পুত্র’ ছবিতে গান গেয়ে সেরা গায়ক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন নাইমুল ইসলাম রাতুল।