Tag: মেডিকেল

  • মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ২ এপ্রিল, ডেন্টালে ৩০ এপ্রিল

    মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ২ এপ্রিল, ডেন্টালে ৩০ এপ্রিল

    আগের নিয়মেই এবারও (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ) ভর্তি পরীক্ষা নেবে দেশের মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলো। স্বাস্থ্য অধিদফতরের অধীনে কেন্দ্রীয়ভাবে আগামী ২ এপ্রিল দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস এবং ৩০ এপ্রিল ডেন্টাল কলেজ ও ইউনিটগুলোর বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    বৃহস্পতিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

    স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

    এ বিষয়ে কথা বলা হলে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. আহসান হাবিব শনিবার সকালে বলেন, ‘আগামী বৃহস্পতিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) থেকে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হবে। অনলাইনে নির্ধারিত আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে। চলবে ১ মার্চ পর্যন্ত।’

    তিনি আরও বলেন, ‘২০ থেকে ২৫ মার্চ এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র দেয়া হবে।’

    এছাড়া, বিডিএস কোর্সের আবেদন শুরু হবে ২৭ মার্চ। ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে আর ডেন্টালে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ২৪ থেকে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত বিতরণ করা হবে। ২ এপ্রিল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    দু-একদিনের মধ্যেই এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হবে।

    মহামারি করোনার কারণে চলতি বছর এইচএসসিতে অটোপাস দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে কারণে ভর্তি পরীক্ষায় নতুন কোনো নিয়ম হচ্ছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক আহসান হাবিব বলেন, ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে যেকোনো পরিবর্তন আনতে হলে তার প্রক্রিয়া এক থেকে দেড় বছর আগে শুরু করতে হয়। বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রস্তাবের ভাল-মন্দ দিক বিবেচনায় নিয়ে তবেই প্রয়োজনে পরিবর্তন আনতে হয়ে।

    তাই এ বছর আগের নিয়মেই অর্থাৎ ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা ও এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে ১০০নম্বরসহ মোট ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে জাতীয় মেধাভিত্তিক তালিকা প্রণয়নের মাধ্যমে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।

  • ফাঁস হওয়া প্রশ্নে মেডিকেল-ডেন্টালে ভর্তি হয়েছেন ৪ হাজার শিক্ষার্থী

    ফাঁস হওয়া প্রশ্নে মেডিকেল-ডেন্টালে ভর্তি হয়েছেন ৪ হাজার শিক্ষার্থী

    মেডিকেল, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস বিষয়ে বেরিয়ে আসছে চালিয়াত চক্রের চাঞ্চল্যকর তথ্য। প্রশ্নপত্র ফাঁসের জালিয়াত চক্রের মূলহোতাসহ আটক করা হয়েছে আরো অনেককে। জালিয়াতির মাধ্যমে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের একটি তালিকা এখন সিআইডির হাতে।

    জানা গেছে, ফাঁস করা প্রশ্নপত্রে মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তি হওয়া ৭৮ জন শিক্ষার্থীর নামের তালিকা দিয়েছেন রিমান্ডে থাকা জালিয়াত চক্রের তিন আসামি। ওই সব শিক্ষার্থী প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রকে দিয়েছে সাড়ে চার কোটি টাকা।

    প্রশ্নপত্র জালিয়াতি চক্রের মূলহোতা জসিম ও চক্রের অপর সদস্য পারভেজ খান ও জাকির হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য জানা গেছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি)।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ফাঁস করা প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়ে ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত চার হাজার শিক্ষার্থী বিভিন্ন মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তি হয়েছেন।

    মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কামরুল আহসান জানান, জালিয়াতি করে ভর্তি হওয়া ৭৮ শিক্ষার্থীর নামের তালিকা পেয়েছে সিআইডি। রিমান্ডের প্রথম দিনে চক্রের হোতা জসিমউদ্দিন ও তাঁর দুই সহযোগী জিজ্ঞাসাবাদে বলেছেন, ৭৮ শিক্ষার্থীর পড়াশোনা এখন শেষ পর্যায়ে। তাঁরা প্রশ্নপত্রের জন্য প্রতিজনের কাছ থেকে পাঁচ থেকে সাত লাখ করে নিয়েছেন।

    সহকারী পুলিশ সুপার সুমন কুমার দাস জানান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রেস থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁস করতেন মেশিনম্যান আবদুস সালাম। তাঁর খালাতো ভাই জসিমউদ্দিন তা সারা দেশে ছড়িয়ে দিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিতেন। সালাম ও জসিম সারা দেশে একটি বিশাল চক্র গড়েছিলেন। সালাম পলাতক।

    প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, চক্রের হোতা জসিমের ২৭টি ব্যাংক হিসাব, পারভেজ ও জাকিরের ১০ থেকে ১১টি করে ব্যাংক হিসাব পাওয়া গেছে। সেখানে কত টাকা আছে, সে বিষয়টি খোঁজ নিচ্ছে সিআইডি। তাদের নামে আরও কোনো ব্যাংক হিসাব কিংবা সম্পদ আছে কি না, তা জানতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে তথ্য চাওয়া হয়েছে। সেখান থেকে তথ্য পেলে ও তাঁদের অবৈধ সম্পদের খোঁজ পাওয়া গেলে তাঁদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে মামলা করা হবে।

    ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে তদন্ত করে সিআইডি। ওই মামলায় ১২৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেয়া হয়। ওই মামলায় গ্রেফতার ৪৭ জনের মধ্যে ৪৬ জনই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় হবে বিশ্ববিদ্যালয়-মেডিকেল ও ইকোনমিক জোন-নদভী

    সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় হবে বিশ্ববিদ্যালয়-মেডিকেল ও ইকোনমিক জোন-নদভী

    ২৪ ঘন্টা চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামের সাতকানিয়া-লোহাগাড়ার জমিতে বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল হবে। এছাড়া সাতকানিয়ার মৌলভীর দোকান থেকে কেরানীহাট পর্যন্ত সড়কের পশ্চিম পাশে করা হবে ইকোনমিক জোন। কেরানীহাট ও আমিরাবাদে ছয় লেনের দুটি ফ্লাইওভার নির্মাণও করা হবে।

    শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে নগরীর একটি রেস্টুরেন্টে সাতকানিয়া-লোহাগাড়া সাংবাদিক ফোরাম, চট্টগ্রাম আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন চট্টগ্রাম-১৫ আসনের সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী।

    ফোরামের সভাপতি ও দৈনিক চট্টগ্রাম প্রতিদিন সম্পাদক হোসাইন তৌফিক ইফতিখারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক ও যুগান্তরের সিনিয়র রিপোর্টার মিজানুল ইসলাম।

    আলোচনায় অংশ নেন এমপি পত্নী ও মহিলা আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রিজিয়া রেজা চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক প্রদীপ নন্দী, জামালউদ্দিন ইউসুফ, সরোয়ার আমিন বাবু, সৈয়দ গোলাম নবী, আহমেদ মুসা, ওমর ফারুক, আকতার হোসেন, জোবায়ের মনজু, জয়া শর্মা, সৈয়দা সাজিয়া আফরিন, মিনহাজুল ইসলাম, সুজন আচার্য্য প্রমুখ।

    অনুষ্ঠানে ফোরামের পক্ষ থেকে প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দীন নদভীকে শুভেচ্ছা স্মারক তুলে দেওয়া হয়।

    আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী বলেন, ‘সাঙ্গু ও ডলু নদীর ভাঙনরোধে ৫৭৭ কোটি টাকার কাজ হচ্ছে। এর মধ্যে ৩৩৩ কোটি টাকার কাজ বর্তমানে চলমান। বাংলাদেশের কোনো এমপি নদী ভাঙনরোধে এতো টাকা পেয়েছে? আমিই পেয়েছি।

    মফস্বল এরিয়াতে সবচেয়ে আলোচিত রাস্তা, দেশের সবচেয়ে সুন্দর রাস্তা হবে দুই মাসের মধ্যে, সাতকানিয়া রাস্তার মাথা থেকে গুনাগরী পর্যন্ত। এটা পটিয়া বাইপাসের চেয়ে অনেক বেশি সুন্দর হবে। ১০৬ কোটি টাকায় কাজটি হচ্ছে। স্বাধীনতার পর থেকে সাতকানিয়ায় এ রকম রাস্তা কেউ দেখেনি। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে উদ্বোধন করাবো।’

    মাদার্শার পশ্চিমে দেশের সবচেয়ে সুন্দর ও বড় ইকোপার্ক হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইকোপার্ক করার জন্য ফিজিবিলিটি স্টাডি হয়ে গেছে। সেখানে ক্যাবল কার হবে। আধুনিক রেস্টহাউস হবে। ঝুলন্ত ব্রিজ হবে, স্পিড বোট থাকবে। চুনতিতে ইসহাক মিয়া সড়ক, অহরহ কলেজ ভবন, প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন করেছি। ৬০ কোটি টাকায় সাতকানিয়া ও লোহাগাড়ায় দুটি কারিগরি স্কুল ও কলেজ হবে। বড় বড় শেল্টার ভবন নির্মাণ শুরু হতে যাচ্ছে।’

    চট্টগ্রাম-১৫ আসনের সংসদ সদস্য নদভী বলেন, ‘সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় এলএনজি টার্মিনাল হবে। এটা প্রক্রিয়াধীন আছে। সাতকানিয়া ও লোহাগাড়ায় রেলস্টেশন হচ্ছে। দেওদিঘী খাসমহলে যে ১০-১২ একর জায়গা আছে সেখানে হাইটেক পার্ক হবে। হাইটেক পার্কের জন্য ৫০ কোটি থেকে ১০০ কোটি টাকা পর্যন্ত বরাদ্দ দেয়া হয়। জুনায়েদ আহমেদ পলকের সাথে এ ব্যাপারে আমার কথা হয়েছে, উনাকে আমি সাতকানিয়ায় নিয়ে আসবো।’

    আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী বলেন, ‘শাহ জব্বারিয়া রোড চুনতি বাজার থেকে শুরু করে চরতি পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার সড়ক হয়ে গেছে। সেটা এখন ডাবল করার জন্য পরিকল্পনা করছি। টংকাবতীতে বহুমুখী সেতু করার জন্য ইতিমধ্যে ডিও দেওয়া হয়ে গেছে। এটার কাজ শুরু হবে।

    এটা শুধু আমার ঘোষণা নয়, আবেদিন মামারও (প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব) ঘোষণা। ডলু খালের উপর ডলু ব্রিজ ছাড়া আর কোন ব্রিজ আপনারা দেখেননি অতীতে। এখন সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া মিলে নয়টি ব্রিজের কাজ চলছে ডলু খালের ওপর।’

    সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসনের সাংসদ নদভী বলেন, ‘দেশে কয়টি স্কুল জাতীয়করণ হয়েছে? আপনারা জানেন, এমপিওভুক্তির জন্য মানুষ পাগল হয়ে যায়। কারণ এমপিওভুক্তি মানে সরকার এটার দায়িত্ব নিয়েছে। সাড়ে তিনশজন এমপির মধ্যে ভাগ করলে জনপ্রতি ৬-৭টি করে এমপিওভুক্ত স্কুল পড়ে। কিন্তু ৫০ জন এমপি-মন্ত্রী একটাও পায়নি। আমি একা পেয়েছি ২৫টি। এটা চাট্টিখানি বিষয়!’

    তিনি বলেন, ‘আমি আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম করেছি, যদিও এটা আমার দখলে নেই। এটা যাদের দখলে আছে, একটা ছেঁড়া কাগজও দেখাতে পারবে না, তারা বিদেশ থেকে এক টাকা এনেছে। ডকুমেন্টস সব আমার কাছে আছে। কাতার, কুয়েত, সৌদি আরব, ওআইসি, শেখ জায়েদ ফাউন্ডেশনের সাথে আমিই চুক্তি করেছি।

    এ ধরনের বিশ্ববিদ্যালয় করতে গেলে এখন ১০ হাজার কোটি টাকা লাগবে। বাংলাদেশে এত সুন্দর বিশ্ববিদ্যালয় আর নেই। এটা আমি করেছি। এরকম একটি বিশ্ববিদ্যালয় সাতকানিয়া-লোহাগাড়ার জমিতে আমি করবোই, করবো।’

    ‘হাসপাতাল একটা দরকার। যেহেতু ছয় লেন হয়ে যাচ্ছে, রেললাইন হয়ে যাচ্ছে। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবো, চেষ্টা করবো একটা সুন্দর জায়গায় যাতে একটা মেডিকেল করা যায়। কেরানীহাট ও আমিরাবাদে দুটি ফ্লাইওভার হবে। এজন্য আমি সরকারের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে কথা বলে ফেলেছি। এগুলো ছয়লেনের ফ্লাইওভার হবে’ – বলেন সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী।

    সাতকানিয়ায় ইকোনমিক জোন করার পরিকল্পনার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মৌলভীর দোকান থেকে কেরানীহাট পর্যন্ত পশ্চিম পাশের জমিগুলো পুকুর হয়ে গেছে। যেহেতু পুকুর হয়ে গেছে আর কাজে আসবে না। এক বছর পর ইটভাটা উঠে যাবে, আরব দেশের মত ব্লক ইট আসছে। সেখানে ইকোনমিক জোন করার জন্য আমি উদ্যোগ নিয়েছি। এটা ইকোনমিক জোন হলে সাতকানিয়া-লোহাগাড়া কিভাবে আলোকিত হবে, আপনারা কল্পনাও করতে পারবেন না।’

  • মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

    মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

    সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস প্রথম বর্ষে (২০১৯-২০) ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে।

    মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ এই ফল ঘোষণা করেন।

    এ সময় স্বাস্থ্য সচিব, বিএমএ সভাপতি ও বিএমডিসির সভাপতিসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রায় সাড়ে ১০ হাজার আসনের বিপরীতে এবার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪৯ হাজার ৪১৩ জন।

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ফল প্রকাশকালে মহাপরিচালক জানান, উত্তীর্ণ সবার মোবাইল নম্বরে ফলাফলের তথ্য পাঠানো হবে। সেই সঙ্গে ওয়েবসাইটেও ফল জানা যাবে।

    জানা গেছে, এবার পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ৬৯ হাজার ৪০৫ জন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪৯ হাজার ৪১৩ জন। উত্তীর্ণদের মধ্যে ছেলে ২২ হাজার ৮৮২ জন (৪৬.১৩ শতাংশ) এবং ছেলে ২৬ হাজার ৫৩১ জন (৫৩.৬৯ শতাংশ)।

    উল্লেখ্য, ৩৬টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৪ হাজার ৬৮টি। আর বেসরকারি ৭০টি মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ছয় হাজার ৩৩৯টি। উত্তীর্ণরা মেধাক্রম অনুসারে সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাবেন। বাকিরা বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি হতে পারবেন।