Tag: মেহেদী হাসান মিরাজ

  • উইজডেনের বর্ষসেরা একাদশে মিরাজ

    উইজডেনের বর্ষসেরা একাদশে মিরাজ

    ওয়ানডে ফরম্যাটে স্বপ্নের মতো বছর কাটিয়েছে বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে শুরু করে ভারত বধ, ক্রিকেটের সব পরাশক্তিদেরই নিজেদের জাত চিনিয়েছে তামিম ইকবালের দল। টাইগার ক্রিকেটের সাফল্য গাঁথার অধিকাংশই দেশের মাটিতে মঞ্চায়িত হয়েছে। তবে এবার ২০২২ সালে ওয়ানডেতে বিদেশের মাটিতে দাপট দেখিয়েছে সাকিব আল হাসানরা। পুরো বছর জুড়ে অলরাউন্ড নৈপুণ্যে উইসডেনের বর্ষসেরা একাদশে জায়গা করে নিয়েছেন টাইগার ক্রিকেটার মেহেদী হাসান মিরাজ।

    এ বছর লাল-সবুজদের হয়ে দারুণ বছর কাটিয়েছেন এ টাইগার অলরাউন্ডার। ১৫টি ওয়ানডেতে ৬৬ গড়ে ৩৩০ রান এবং বল হাতে ২৪টি উইকেট শিকার করেছেন মিরাজ। অসাধারণ এই পারফরম্যান্সে তিনি উইসডেনের বর্ষসেরা একাদশে স্থান পেয়েছেন।

    এই একাদশে মিরাজই একমাত্র বাংলাদেশি ক্রিকেটার। অপরদিকে একাদশে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান ও ভারতের দুই জন করে ক্রিকেটার জায়গা করে নিয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের রয়েছে একজন।

    ২০২২ সালের জানুয়ারি ১ থেকে ডিসেম্বর ৩০ পর্যন্ত আয়োজিত সব আন্তর্জাতিক একদিনের ম্যাচের পারফর্ম্যান্সের উপর ভিত্তি করে এই দল নির্বাচন করা হয়েছে। এই দলে জায়গা পাননি ইংল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তানের কোন ক্রিকেটার। দ্বাদশ ক্রিকেটার হিসেবে জায়গা পেয়েছেন জিম্বাবুয়ের সিকান্দার রাজা।

    উইসডেনের বর্ষসেরা একাদশ:

    ট্রেভিস হেড, ইমাম উল হক, বাবর আজম, শ্রেয়াস আয়ার, রুসি ফন ডার ডুসেন, টম লাথাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, আলজারি জোসেফ, মোহাম্মদ সিরাজ, অ্যাডাম জাম্পা, ট্রেন্ট বোল্ট।

  • মিরাজের প্রথম সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ

    মিরাজের প্রথম সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ

    মেহেদী হাসান মিরাজের ব্যাটে চড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে বড় সংগ্রহ পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের সংগ্রহ সবগুলো উইকেট হারিয়ে ৪৩০ রান। মিরাজ করেছেন ১০৩ রান।

    মধ্যাহ্ন বিরতির পরে মাঠে ফিরেই অর্ধশতক হাঁকান মিরাজ। টেস্ট ক্যারিয়ারে এটি ছিল তার তৃতীয় ফিফটি। অর্ধশতক পূরণ করার পরেই রাহকীম কর্নওয়ালের ওপর চড়াও হন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ডাউন দ্য উইকেটে এসে চার মারার পরের বলেই আবার শট নিয়ে লং অনে তালুবন্দী হয়েছিলেন তবে ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান ফিল্ডার ভারসাম্য হারিয়ে বলটি ধরে রাখতে না পারায়।

    সাকিব আল হাসান আউট হয়ে যাওয়ার পরে মিরাজকে ভালো সমর্থন দিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। বেশ ধৈর্যের সাথে রক্ষণাত্মক ব্যাটিং করেছেন তিনি। তার ৭২ বলের ইনিংসটির সমাপ্তি ঘটে শ্যানন গ্যাব্রিয়েলের বলে উইকেটরক্ষক জসুয়া ডা সিলভার তালুবন্দী হয়ে। তাইজুলের ব্যাট থেকে আসে ১৮ রান। মিরাজের সাথে গড়েছিলেন ১১৭ বলে ৪৪ রানের জুটি।

    তাইজুলের বিদায়ের পরে মিরাজের সাথে যোগ দেন নাঈম হাসান। মিরাজ ও নাঈমের মধ্যকার জুটিতে বেশ দ্রুত রান উঠতে থাকে। কর্নওয়ালের বলে নাঈমকে এলবিডব্লিউ দিয়েছিলেন আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে দেখা যায় বলটি স্ট্যাম্পে আঘাত হানেনি ফলে সেই যাত্রায় বেঁচে যান নাঈম। তার এই ঘটনা প্রথম দিনে সাদমানের উইকেটের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছিল।

    দ্রুত রান তুলতে থাকা নাঈম পার্ট টাইম বোলার এনক্রুমাহ বনারের কাছে পরাস্ত হন। তার ব্যাট ছুঁয়ে বল স্ট্যাম্পে আঘাত হানে। নাঈম ফেরেন ২৪ রানে। তার ইনিংসে ছিল ৪টি চারের মার। তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে মিরাজ ঠিকই এগিয়ে নিতে যেতে থাকেন বাংলাদেশকে।

    তৃতীয় ফিফটিকে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরিতে রূপান্তর করে ফেলেন মিরাজ। অপরপ্রান্তে মুস্তাফিজুর রহমানকে নিয়ে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন তিনি। সেঞ্চুরির পরে বেশ আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠেন এবং লং অনে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন। তার আগে মিরাজের ব্যাট থেকে আসে ১০৩ রান। এই ডানহাতি ব্যাটসম্যানের ইনিংসে ছিল ১৩টি চার।

    শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে কর্নওয়ালের শিকার হন মিরাজ। বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৪৩০ রানের। মুস্তাফিজ অপরাজিত থাকেন ৩ রানে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে জোমেল ওয়ারিকান ৪টি কর্নওয়াল ২টি উইকেট নেন।

    দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই সাজঘরে ফিরেছিলেন লিটন দাস। তিনি করেন ৬৭ বলে ৩৮ রান। মধ্যাহ্ন বিরতির আগে সাকিবও আউট হয়ে যান। তার ব্যাট থেকে আসে ৬৮ রান। সাকিবের ১৫০ বলের ইনিংসটিতে ছিল ৫টি চার।

    প্রথম দিনে বাংলাদেশের ৫ জন ব্যাটসম্যান আউট হয়েছিলেন। দিনের শুরুতেই ৯ রান করে কেমার রোচের বলে বোল্ড হয়ে ফিরেছিলেন তামিম ইকবাল। রান আউটে কাটা পড়ে শান্ত ফিরেছিলেন ২৫ রানে। মুমিনুল, সাদমান ও মুশফিক দুইজনেই ওয়ারিকানের শিকার হয়েছিলেন। যদিও সাদমানের আউটটি পরে দেখা যায় প্রকৃতপক্ষে আউট হতো না। সাদমান ৫৯, মুশফিক ৩৮ ও মুমিনুল করেছিলেন ২৬ রান।

    সংক্ষিপ্ত স্কোর

    টস : বাংলাদেশ

    বাংলাদেশ ৪৩০/১০ (১ম ইনিংস)
    মিরাজ ১০৩, সাকিব ৬৮, সাদমান ৫৯, লিটন ৩৮, মুশফিক ৩৮, মুমিনুল ২৬, শান্ত ২৫, নাঈম ২৪, তামিম ৯;
    ওয়ারিকান ৪/১৩৩, কর্নওয়াল ২/১১৪, বনার ১.১৬, রোচ ১/৬০, গ্যাব্রিয়েল ৬৯,।

  • মুশফিক-মিরাজ ঝড়ে কুমিল্লাকে বিদায় করে প্লে-অফে খুলনা

    মুশফিক-মিরাজ ঝড়ে কুমিল্লাকে বিদায় করে প্লে-অফে খুলনা

    বিপিএলের চলতি আসরে নিজেদের বাঁচা-মরার লড়াইয়ে আজ খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে মাঠে নেমছিল কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স। এই ম্যাচ হেরে এবারের বিপিএল পর্ব শেষ হলো কুমিল্লার। তবে ৯২ রানে ম্যাচ জিতে প্লে-অফ নিশ্চিত করলেও মাত্র ২ রানের আক্ষেপে পুড়তে হলো টাইগার্স দলপতি মুশফিকুর রহিমকে।

    এদিন শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে হেরে শুরুতে ব্যাট করত নামে খুলনা। দলের হয়ে ইনিংস শুরু করত এসে একেবারেই সুবিধা করতে পারেননি নাজমুল হোসেন শান্ত। ইরফান হোসেনের বলে আউট হয়েছেন ১ রান করে। এরপর নিজ ব্যাটে ঝড় তুললেও তা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেননি রাইলি রুশো। ১১ বলে ৩টি ছয়ের মারে করেন ২৪ রান।

    এরপরের গল্পটা কেবলি মুশফিক আর মেহেদী হাসান মিরাজের। তৃতীয় উইকেট জুটিতে কুমিল্লার বোলারদের নাস্তানুবাদ করে ছাড়েন দুজন। চার-ছক্কার ফুলঝুরিতে মিরপুরের ভরা গ্যালারীকে আনন্দে ভাসান এ দুই ক্রিকেটার। শুরুতে মাত্র ৩৩ বলে নিজের অর্ধশতক তুলে নেন মিরাজ। খানিক পর একই পথে হাঁটেন মুশফিকও। ফিফটি পূরণ করতে মুশফিকের লাগে ৩৮ বল।

    তবে বিপত্তি বাঁধে ইনিংসের ১৯তম ওভারে। ৭৪ রানে থাকা মিরাজকে ফিরতে হয় পেশিতে টান পেয়ে। মিরাজের সুযোগ না থাকলেও মস্ত বড় সুযোগ পেয়েছিলেন মুশফিক। তবে আজও সেঞ্চুরির স্বাদ পাওয়া হয়নি তার।

    শেষপর্যন্ত মাত্র ৫৭ বলে ৯৮ রানে অপরাজি থেকে মাঠ ছাড়েন মুশফিক। ততক্ষণে রান পাহাড়ে চেপে বসেছে খুলনা টাইগার্স। ২০ ওভার শেষে স্কোর বোর্ডে জমা করে ২১৮ রান।

    হারলেই বিদায় নিশ্চিত। এমন সমীকরণ নিয়ে ব্যাট করতে নেমেও সুবিধা করতে পারেনি কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স। ইনিংসের শুরুর ওভারে কোন রান না করে ফেরেন সাব্বির রহমান। পরে পাওয়ার-প্লের ৬ ওভারে ৪১ রান তুলতে ৩ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। যার দুইটা শিকার করেন শহিদুল ইসলাম, একটা মোহাম্মদ আমিরের।

    এরপর কুমিল্লার হাল ধরার চেষ্টা করেন উপুল থারাঙ্গা ও সৌম্য সররকার। তবে চতুর্থ উইকেটে ২৮ রানের বেশি যোগ কর‍তে পারেননি দুজন। যেখানে আউট হওয়ার আগে থারাঙ্গার ব্যাট থেকে আসে ৩২ রান। খানিক পর আমিরের দ্বিতীয় শিকার হয়ে সৌম্য ফেরেন ১০ রান করে।

    পরে ইয়াসির আলী ২০ ও ফারদীন ২২ রান ছাড়া আর কোনো ব্যাটসম্যান সুবিধা করতে না পারলে মাত্র ১২৬ রানে থামে কুমিল্লার ওয়ারিয়র্সের ইনিংস। ফলে ৯২ রানের জয়ে চতুর্থ ও শেষ দল হিসেবে প্লে-অফ নিশ্চিত করে খুলনা টাইগার্স। এই ম্যাচ হারের ফলে ১২ ম্যাচে ৫ জয়ে ১০ পয়েন্ট নিয়ে বঙ্গবন্ধু বিপিএল শেষ করলো কুমিল্লা।

    সংক্ষিপ্ত স্কোর

    খুলনা টাইগার্স: ২১৮/২ (২০ ওভার)
    মুশফিক ৯৮*, মিরাজ ৭৪, রুশো ২৪; মুজিব ১/১৮, ইরফান ১/৩৮

    কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স: ১২৬/৯ (২০ ওভার)
    থারাঙ্গা ৩২, ইয়াসির ২০, ফারদীন ২২; শহিদুল ৩/২৮, বিপ্লব ২/১৯, আমির ২/২৪।

    ফল: খুলনা ৯২ রানে জয়ী।

  • মিরাজের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে খুলনার প্রতিশোধের জয়

    মিরাজের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে খুলনার প্রতিশোধের জয়

    বিপিএলের চলতি আসরের চট্টগ্রাম পর্বে মুখোমুখি দেখায় সিলেট থান্ডারের কাছে ৮০ রানে হেরেছিল খুলনা টাইগার্স। ঢাকায় ফিরে বদলাটা বেশ ভালোভাবেই নিল খুলনা। টি-টোয়েন্টিতে মেহেদী হাসান মিরাজের ক্যারিয়ার সেরা ব্যাটিংয়ে ৮ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে দলটি।

    এদিন সিলেটের দেওয়া ১৫৮ রানের লক্ষ্য টপকাতে নেমে খুলনার হয়ে ওপেনিং করতে আসেন মিরাজ ও শান্ত। শুরু থেকেই ব্যাট চালিয়ে খেলতে থাকেন মিরাজ, তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন শান্ত। সিলেটের বোলারদের শাসন করে পাওয়ার-প্লের ৬ ওভারে ৬৬ রান তুলে ফেলেন দুজন।

    পরে চলতি বিপিএলে নিজের প্রথম ফিফটির স্বাদ পান মিরাজ। ৩১ বলে পাওয়া অর্ধশতকটি ৫টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে সাজান তিনি। পরে ১১৫ রানের সময় খুলনা শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন এবাদত। শান্তকে ফেরান ৪১ রানে।

    এরপর রুশোও ১৫ রানে আউট হয়ে গেলে মুশফিককে সাথে নিয়ে জয়ের বাকি আনুষ্ঠানিকতা সারেন মিরাজ। ১৩ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটে পাওয়া জয়ে ৬২ বলে ক্যারিয়ার সেরা ৮৭ রানে অপরাজিত থাকেন মিরাজ।

    এর আগে টসে হেরে সিলেটের হয়ে ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে আসেন দুই ব্যাটসম্যান আন্দ্রে ফ্লেচার ও রুবেল মিয়া। ফ্লেচার একপ্রান্ত থেকে ঝড় তুললেও অপর প্রান্তে টেস্টের মেজাজে ব্যাটিং করতে থাকেন রুবেল। উদ্বোধনী জুটিতে দুজন যোগ করেন ৬২ রান। ফ্লেচার ২৪ বলে ৩৭ রান করে আউট হলে নতুন ব্যাটসম্যান জনসন চার্লেসকে সাথে নিয়ে দলীয় স্কোর বড় করার পথে ছুটেন রুবেল।

    কিন্তু চার্লস সঙ্গ দিতে পারেননি বেশিক্ষণ, ১২ বল থেকে ১৭ রান করেন তিনি। দুই রান পরেই অবশ্য ৪৪ বলে ৩৯ রান করে শহিদুলের বলে আউট হন রুবেল। একই ওভারে মোহাম্মদ মিঠুন কোন রান না করে ফিরে গেলে মাত্র ৩ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারিয়ে বসে সিলেট।

    এরপর দলের হাল ধরেন অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন ও রাদারফোর্ড। শেষদিকে দুজনের ৫৩ রানের পার্টনারশিপে ১৫৭ রানের সংগ্রহ পায় সিলেট থান্ডার। রাদারফোর্ড ২০ বলে ২৬ ও মোসাদ্দেক অপরাজিত থাকেন ২৩ রানে।

    আজকের এই ম্যাচ হারের ফলে ৭ ম্যাচে মোটে ১ জয়ে প্লে-অফের আশা অনেকটা ফিকে হয়ে গেল সিলেট থান্ডারের।

    সংক্ষিপ্ত স্কোর:

    সিলেট থান্ডার: ১৫৭/৪ (২০ ওভার)
    রুবেল ৩৯, ফ্লেচার ৩৭, রাদারফোর্ড ২৬*; ফ্রাইলিঙ্ক ২/৫৮, শহিদুল ২/২৬।

    খুলনা টাইগার্স: ১৫৮/২ (১৭.৫ ওভার)
    মিরাজ ৮৭*, শান্ত ৪১, রুশো ১৫; রাদারফোর্ড ১/৯, এবাদত ১/২১/

    ফল: খুলনা ৮ উইকেটে জয়ী।