Tag: মেয়র নাছির

  • লালদীঘির মহাসমাবেশে লাখো জনতার সমাগম হবে: মেয়র নাছির

    লালদীঘির মহাসমাবেশে লাখো জনতার সমাগম হবে: মেয়র নাছির

    মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, যৌতুক ও দুর্নীতি প্রতিরোধে কাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিতব্য লালদীঘির মহাসমাবেশে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।

    এই সমাবেশে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহা পরিচালক ও সিএমপি কমিশনার অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।

    আজ বুধবার বিকেলে টাইগারপাসে চসিক সম্মেলন কক্ষে মহাসমাবেশ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

    সভায় সভাপতিত্ব করেন চসিক আইন শৃংখলা স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান এইচএম সোহেল। এসময় উপস্থিত ছিলেন চসিক প্যানেল মেয়র ও কাউন্সিলর চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, মোহাম্মদ জাবেদ, সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবিদা আজাদ,চসিকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আফিয়া আখতার ও জাহানারা ফেরদৌস প্রমূখ।

    সিটি মেয়র বলেন, ‘মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, যৌতুক ও দুর্নীতিকে না বলুন” নিরাপদ ও বাসযোগ্য চট্টগ্রাম গড়ে তুলুন’ স্লোগানে এ মহাসমাবেশের আয়োজন করছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। এই সমাবেশে সকল পেশার মানুষকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। অনুষ্ঠানে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, যৌতুক ও দুর্নীতি প্রতিরোধে শপথ পাঠ করানো হবে।

    তিনি বলেন, জাতির জনকের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রধান অন্তরায় মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, যৌতুক ও দুর্নীতি। এই সকল বাধা সমূহ দূরীকরনে ২০১৭ সালে চসিকের ৫ম নির্বাচিত পরিষদের ২০ তম সাধারন সভায় কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। তারই প্রেক্ষিতে ৩০ এপ্রিল ২০১৭ সালে থিয়েটার ইনস্টিটিউটে এক সভার মাধ্যমে মাদকসেবী ও ব্যবসায়ীদের তালিকা পুলিশ কমিশনারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় নগরীর ৪১ টি ওয়ার্ডে সভা করে অক্টোবর ২০১৯ এর মাধ্যমে ওয়ার্ড পর্য্যায়ে সভা সমাপ্ত হয়।

    এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, চসিক মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, যৌতুক ও দুর্নীতির মত কালো ব্যাধি থেকে সমাজ ও নগরকে মুক্ত করার উদ্দেশ্য নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রূপকল্প বাস্তবায়নে প্রতিটি ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগণের সাথে এই সভার আয়োজন করে। মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, যৌতুক ও দুর্নীতি জাতীয় অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখিন। উন্নয়নের অগ্রযাত্রার অন্যতম শক্তি দেশের তরুন সমাজ। মাদক, সন্ত্রাসের ভয়াবহতা দূর্নীতি ও জঙ্গিবাদের ছোবল তরুন সহ সমগ্র সমাজের সর্বনাশ ডেকে আনছে।

    এমতাবস্থায় দেশকে এগিয়ে নিতে হলে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতিকে দমন করার কঠিন চ্যালেঞ্জ নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। তারই প্রেক্ষিতে চসিক প্রত্যেক ওয়ার্ডে সমাবেশ করে এবং এইসব সমাবেশে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং মাদক অধিদপ্তরে প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

    তিনি বলেন, মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আইন শৃংখলা বাহিনীর ভূমিকা অনস্বিকার্য। তারই প্রেক্ষিতে প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে এই মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকা পুলিশ প্রশাসনকে প্রদান করা হয়। ফলে তালিকাভুক্ত অনেক মাদক ব্যবসায়ীকে পুলিশ আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হয়। এই সমাবেশের মাধ্যমে সাধারন মানুষের সাথে পুলিশ প্রশাসনের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি পায়। ওয়ার্ড ভিত্তিক মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতি বিরোধী সভা করার ফলে সমাজের বিভিন্ন স্তরের লোকজনের সাথে মতবিনিময়,তথ্য আদান প্রদানের মাধ্যমে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যক্রমে গতি সঞ্চার হয়েছে।

    তিনি বলেন, এর ফলে মাদকের বেপরোয়া অবস্থা থেকে নগরে পরিবর্তন এসেছে। মাদক কারবারিদের আস্ফালন নেই।

    চসিকের সেবার পরিধি বাড়ানোর অংশ হিসেবে এই সমাবেশ করা হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই বছরে মুজিব জন্মশত বার্ষিকীর ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে। এই মুজিব বর্ষকে উপলক্ষ করে চসিক তার নগরকে মাদকমুক্ত নগর গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

    মেয়র বৃহষ্পতিবারের মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, যৌতুক ও দুর্নীতি প্রতিরোধ সমাবেশের বিভিন্ন দিক উল্লেখ করে বলেন, স্মরণকালের সবচেয়ে বড় সমাবেশ আয়োজনের উদ্যোগে নিয়েছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক)। এতে ব্যানার, ফেষ্টুন, প্লে-কার্ড নিয়ে ৪১ ওয়ার্ডে সন্ত্রাস,মাদক,জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতি বিরোধী গঠিত কমিটির আহ্বায়কের নেতৃত্বে ‘সন্ত্রাস,মাদক,জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতিকে না বলুন, নিরাপদ ও বাসযোগ্য চট্টগ্রাম গড়ে তুলুন’ শ্লোগান সম্বলিত মিছিল সহকারে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগণসহ সমাবেশে বীর মুক্তিযোদ্ধা, বুদ্ধিজীবী, আইনজীবী, লেখক, কবি, সাহিত্যিক, কলামিষ্ট, সাংবাদিক, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ এবং সর্বস্তরের নগরবাসী এই সমাবেশে অংশগ্রহণ করবেন।

    সমাবেশের জন্য লালদিঘীর দক্ষিণ অংশে একটি বৃহৎ আকারের পেন্ডেল, মঞ্চে কার্পেট, ভিআইপি টেবিল বক্স, বক্তব্য ডাইস, কুসুম চেয়ার, কাঠের চেয়ার, ভিআইপি সোফাসহ মাঠে মহিলা ও মুরব্বিদের জন্য ৭ হাজার চেয়ার বসানো হবে। তবে সড়কে থাকবেন পুরুষরা। সমাবেশে আগতদের দেখার সুবিধার্থে মাঠের ভিতরে ৫টি বড় এলইডি স্কিন, কোতোয়ালী মোড়, জেলা পরিষদ মার্কেট, সোনালী ব্যাংক, লালদিঘীর পূর্ব পাশ ও সিনেমা প্যালেস মোড়ে এলইডি স্কিন বসানো সহ আন্দরকিল্লা ও নিউমার্কেট মোড় পর্যন্ত পর্যাপ্ত মাইক বসানো হবে বলে উপস্থিত সাংবাদিকদের অবহিত করেন। এই সমাবেশ সফল ও সুষ্ঠ প্রচারে মেয়র সাংবাদিকদের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।

  • যাদের মধ্যে মানবিক মূল্যবোধ কাজ করে তারাই প্রকৃত মানুষ-মেয়র নাছির

    যাদের মধ্যে মানবিক মূল্যবোধ কাজ করে তারাই প্রকৃত মানুষ-মেয়র নাছির

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, আর্ত-মানবতার সেবার চেয়ে উত্তম কাজ আর নেই। যাদের মধ্যে মানবিক মূল্যবোধ কাজ করে তারাই প্রকৃত মানুষ। উপার্জন করা সম্পদ মানুষের কল্যাণে ব্যয় না হলে সেই সম্পদের কোনো মূল্য থাকে না।

    আজ শনিবার সকালে প্রিয়া কমিউনিটি সেন্টারে জামালখান ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমনের উদ্যোগে হতদরিদ্র মানুষের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিটি মেয়র এসব কথা বলেন।

    সিটি মেয়র বলেন, দারিদ্রতাকে জয় করতে হলে ছেলে-মেয়েদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে। নিজের ভাগ্য পরিবর্তনে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। ভাগ্যের পরিবর্তন করার জন্য নিজেদেরকে চেষ্টা করতে হবে। নিজের সন্তানকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করে একজন সৎ, আদর্শবান ও মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।

    তিনি বলেন, দরিদ্রদের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য পাশে দাঁড়িয়েছেন বর্তমান সরকার। দারিদ্রমুক্ত দেশ গড়ার প্রত্যয়ে দেশের ১ কোটি ৫ লক্ষ মানুষকে বিভিন্ন ভাবে সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছে বর্তমান সরকার। সকলকে এ সরকারের পাশে থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার আহ্বান জানান মেয়র।

    তিনি বলেন, নগরীতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কথা চিন্তা করে চসিকের উদ্যোগে প্রতিবছর বিনা ফিতে কারিগরি শিক্ষার প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা এবং মেয়র হেলথ কার্ডের মাধ্যমে বিনা ফিতে ২ লক্ষ মানুষের চিকিৎসা সেবারও ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    চসিক কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক খোরশেদ আলম,ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি হাজী শাহবুদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা অজিত দাশগুপ্ত, সমাজসেবক সুজয় দাশ, এটিএম আহাসান উল্লাহ খোকন, শ্বাসত চৌধুরী লিটু, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সুজিত দাশ, নগর যুবলীগের সদস্য জাবেদুল আলম সুমন, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম জেলার সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম, রাজনীতিক মো. সাইফুল আলম বাপ্পি, আবু হেনা মোস্তফাকামাল বাপ্পী, জাফরীন সুলতানা পম্পী, কাঞ্চন চৌধুরী, টিপু চৌধুরী, সৈকত দাশ।

    অনুষ্ঠান শেষে মেয়র জামালখান ওয়ার্ডের ১ হাজার হতদরিদ্রদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন।মেয়র নাছির

    এছাড়া ঐদিন দুপুরে ৬নং পূর্বষোলশহর ওয়ার্ড কাউন্সিলর এম আশরাফুল আলমের উদ্যোগে নগরীর মোহনা কমিউনিটি সেন্টারে শীতার্থদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ করা হয়। এতে প্রধান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন।

    কাউন্সিলর এম আশরাফুল আলমের সভাপতিত্বে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সাবেক কাউন্সিলর মো. ইসহাক, যুবলীগ নেতা এস এম জেট খসরু, রাজনীতিক শামসুর রহমান, মো. মঞ্জুর আলম, হুমায়ুন কবির, আবু ইসহাক। অনুষ্ঠান শেষে পূর্বষোলশহর ওয়ার্ডের ৪শত হতদরিদ্রদের মাঝে শীতবস্ত্র প্রদান করেন মেয়র।

  • পাথরঘাটা বিষ্ফোরণে নিহতদের পরিবারে অনুদানের টাকা তুলে দিলেন মেয়র নাছির

    পাথরঘাটা বিষ্ফোরণে নিহতদের পরিবারে অনুদানের টাকা তুলে দিলেন মেয়র নাছির

    ২৪ ঘন্টা চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম নগরীর পাথরঘাটা ব্রিকফিল্ড রোডের পাঁচতলা বড়ুয়া ভবনের নিচতলায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিষ্ফোরণের ঘটনায় নিহতদের প্রত্যেক পরিবারের হাতে ১ লক্ষ টাকা করে আর্থিক অনুদান তুলে দেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন।

    বুধবার দুপুরে চসিক কনফারেন্স হলে ৮ পরিবারকে ১ লক্ষ টাকা করে তুলে দেয়া হয়। এছাড়া স্থানীয় কাউন্সিলর ইসমাইল বালী তার বাবার নামে প্রতিষ্ঠিত আব্দুল রাজ্জাক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে প্রতি পরিবারকে ৫ হাজার টাকা করে আর্থিক অনুদান দেন।

    নিহতরা হলেন, পটিয়ার অ্যানি বডুয়া, কক্সবাজারের উখিয়ার নুরুল ইসলাম, সাতকানিয়ার একই পরিবারের ফারজানা আক্তার (মা) ও আতিকুর রহমান (ছেলে), পটিয়ার রিকশাচালক আব্দুর শুক্কুর, মহেশখালীর ভ্যানচালক মো. সেলিম, লোহাগাড়ার মাহমুদুল হক এবং সম্প্রতি ১৩ দিন মৃত্যুর সাথে হাসপাতালে পাঞ্জা লড়ে মৃত্যুবরণ করা পাথরঘাটার আশরাফ আলী রোডের মুসা কলোনির আয়শা মঞ্জিলের চতুর্থ তলার বাসিন্দা অনিল গোমেজ ও ন্যান্সি গোমেজের বড় কণ্যা ডরিন তৃষা গোমেজ (২৩)। নিহতদের পক্ষে তাদের ভাই, স্ত্রী, স্বামী, পিতা এ অনুদানের টাকা গ্রহণ করেন।

    এ ছাড়া দুর্ঘটনার দিন নিহতদের দাফন-কাপন ও সৎকার্য করার জন্য সিটি মেয়রের পক্ষ থেকে ২০ হাজার টাকা এবং নিহতদের পারিবারিক স্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য এ্যাম্বুলেন্স সহায়তা ও আহতদের চিকিৎসার সকল ব্যয় ভার বহন করে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন।

    অনুদান প্রদানকালে নিহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে সিটি মেয়র বলেন, পরিবারের যে ক্ষতি হয়েছে তা পূরণ করা সম্ভব নয়। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের এই আর্থিক সহায়তা ক্ষুদ্র প্রয়াস মাত্র। তিনি নিহতদের পরিবারে যেকোন প্রয়োজনে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

    এ সময় চসিক কাউন্সিলর, ইসমাইল বালী, হাসান মুরাদ বিপ্লব, শৈবাল দাশ সুমন, সচিব মো. আবু সাহেদ চৌধুরী, সিটি মেয়রের একান্ত সচিব মো. আবুল হাসেম, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ, টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন চট্টগ্রামের সভাপতি নাসির উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক লতিফা আনসারী, চসিক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সুদীপ বসাক, আইটি অফিসার মো. ইকবাল, মো. হাফিজুর রহমান ও মো. আবদুল রশিদ লোকমান উপস্থিত ছিলেন।

    উল্লেখ্য : ১৭ নভেম্বর রবিবার সকাল ৯টার দিকে পাথরঘাটা ব্রিকফিল্ড রোডের পাঁচতলা বড়ুয়া ভবনের নিচতলায় বিস্ফোরণে দেওয়াল বিধ্বস্থ হয়। এ ঘটনায় ৪ জন পুরুষ ২ জন মহিলা ও একজন শিশুসহ ৭ জন নিহত হয়। আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধিন ছিলো ৯ জন।

    এর মধ্যে গত ২৯ নভেম্বর শুক্রবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় স্কুল শিক্ষিকা তৃষা গোমেজের মৃত্যু হয়অ নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাড়ায় ৮ জনে।