Tag: রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

  • বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

    বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

    রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে বৃহস্পতিবার (২২ জুন) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানান, প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে তার সাম্প্রতিক জেনেভা সফর।

    সরকারপ্রধান রাষ্ট্রপতিকে তার সাম্প্রতিক বিদেশ সফরের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে অবহিত করেন।

    রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন সফল সফরের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান।

    রাষ্ট্রপতি আশা করে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এই সফরের ফলে বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ডের মধ্যে বাণিজ্য বিনিয়োগসহ দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সম্পর্ক আরও সম্প্রসারিত হবে।

    বঙ্গভবনের মুখপাত্র জানান, বৈঠকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী একে অপরের পারস্পরিক শুভেচ্ছা ও কুশলাদি বিনিময় করেন।

    এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বঙ্গভবনে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় রাষ্ট্রপতি এবং তার সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা ফুলের তোড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।

    প্রধানমন্ত্রীও এ সময় রাষ্ট্রপতি এবং তার সহধর্মিণীকে ফুলের তোড়া উপহার দেন। বৈঠকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।

  • বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সাথে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

    বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সাথে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো: আবদুল হামিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।

    রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো: জয়নাল আবেদীন জানান, ‘সাক্ষাৎকালে তাঁরা বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। প্রধানমন্ত্রী সাম্প্রতিক কাতার সফর নিয়ে রাষ্ট্রপতিকে অভিহিত করেন।’

    রাষ্ট্রপতি তাঁর দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালনে সহযোগিতা প্রদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সরকারকে ধন্যবাদ জানান।

    প্রধানমন্ত্রী দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করায় রাষ্ট্রপতি হামিদকে অভিনন্দন জানান।

    এর আগে সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে এসে পৌঁছলে রাষ্ট্রপতি ফুল দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রপতির পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ইফতার ও মোনাজাতে অংশ নেন।

    এ সময় মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এবং রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।

    ইফতার পূর্বে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

  • বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী

    বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী

    জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় সেনা, নৌ এবং বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল তাদের গার্ড অব অনার প্রদান করেন।

    পরে পচাত্তরে নিহত বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সব শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন তারা।

    শুক্রবার (১৭ মার্চ) সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে টুঙ্গিপাড়ার হেলিপ্যাডে এসে পৌঁছান রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। বঙ্গবন্ধু ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত রাষ্ট্রীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যান তারা।

    বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাষ্ট্রপতি ঢাকায় ফিরলেও প্রধানমন্ত্রী মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত শিশু সমাবেশের অনুষ্ঠান শেষে দুপুরে হেলিকপ্টারে করে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন।

    সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী। পরে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার প্রদান এবং গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে আর্থিক অনুদান প্রদান করবেন তিনি।

    রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জেলাজুড়ে নেওয়া হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। নেতাকর্মীদের মাঝে উৎসাহ উদ্দীপনা বিরাজ করছে।

  • কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

    কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

    অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ১২টা ১ মিনিটে জাতির পক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী শহীদ মিনারে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

    এসময় অমর একুশের কালজয়ী গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/ আমি কি ভুলিতে পারি…’ গানের সুর বাজানো হয়।

    শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে দ্বিতীয়বার শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানান শেখ হাসিনা। শ্রদ্ধা নিবেদনের পর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ বিশিষ্টজনদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।

    এর আগে রাত ১১টা ৫৪ মিনিটের দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শহীদ মিনারে পৌঁছালে কয়েকজন মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ বিশিষ্টজনরা প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। এরপর ১১টা ৫৬ মিনিটের দিকে শহীদ মিনারে আসেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পৌঁছালে রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

  • জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির সাথে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

    জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির সাথে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

    রাষ্ট্রপতি মো: আবদুল হামিদের সাথে বুধবার সন্ধ্যায় জাতীয় সংসদ ভবনে তাঁর অফিস কক্ষে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    “সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে সরকারের গৃহীত কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন,” রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো: জয়নাল আবেদীন বাসসকে জানান।

    রাষ্ট্রপতি হামিদ ২১শে বইমেলায় তাঁর আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ “আমার জীবননীতি, আমার রাজনীতি” এর মোড়ক উন্মোচন করায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।

    আবেদিন জানান, প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতির অফিস কক্ষে প্রায় ঘন্টাখানেক অবস্থান করেন।

    এ সময় রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।

  • করোতোয়ায় নৌকাডুবির ঘটনায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক

    করোতোয়ায় নৌকাডুবির ঘটনায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক

    পঞ্চগড়ের করোতোয়ায় নৌকাডুবিতে হতাহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারা দুর্ঘটনায় নিহতদের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করেন। আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন। শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

    এদিকে নিজ নির্বাচনী এলাকায় নৌকাডুবিতে এত মানুষের মৃত্যুর ঘটনায় শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন।

    পঞ্চগড়ে করতোয়া নদীতে রবিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে। এ পর্যন্ত ২৪ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে ১২ নারী, আট শিশু ও চার পুরুষের মরদেহ রয়েছে। ৩০ জনের বেশি নিখোঁজ রয়েছেন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। দুপুরে বোদা উপজেলার মাড়েয়া ইউনিয়নের আউলিয়ার ঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

    পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বোদা উপজেলার বড়শশী ইউনিয়নের বদেশ্বরী মন্দিরে (নদীর অপর পাড়ে) মহালয়া উপলক্ষে এক ধর্মসভার আয়োজন করা হয়। সেখানে যোগ দিতে বোদা ও দেবীগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের লোকজন শ্যালো মেশিনচালিত একটি নৌকায় করে যাচ্ছিলেন। নদীর মাঝপথে অতিরিক্ত যাত্রীর কারণে নৌকাটি উল্টে যায়।

    জেলা প্রশাসক বলেন, নৌকাটিতে অতিরিক্ত যাত্রী ছিল। তবে ফায়ার সার্ভিসের অভিযান শেষ না হলে প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা জানানো যাচ্ছে না।

    ২৪ঘণ্টা/বিআর

  • রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর নিকট জরুরি অবস্থা জারির আবেদন

    রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর নিকট জরুরি অবস্থা জারির আবেদন

    দেশে বিরাজমান করোনা পরিস্থিতির কারণে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে দেশে জরুরি অবস্থা জারির অনুরোধ জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের তিন আইনজীবী।

    বৃহস্পতিবার (১৯ মার্চ) দুপুরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এ আবেদনপত্র গ্রহণ করেছে।

    আইনজীবী শিশির মুনীর, আসাদ উদ্দিন ও জোবায়দুর রহমান প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির কাছে এ আবেদন করেন।

    দেশে এখন পর্যন্ত ১৭ জনের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। বুধবার পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৪ জন। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে মারা গেছেন একজন।

    বিশ্বব্যাপী এ ভাইরাসে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ১৯ হাজার ৩৮৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন বলে চিকিৎসকরা নিশ্চিত করেছেন। এরমধ্যে ৮ হাজার ৯৭০ জন মারা গেছেন এবং সুস্থ হয়েছেন ৮৫ হাজার ৭৪৯ জন।

  • টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

    টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

    মুজিববর্ষের প্রথম দিন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকীতে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় তাঁর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো.আব্দুল হামিদ, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরিবারের সদস্যরা। দিনের শুরুতেই তারা শ্রদ্ধা জানান ধানমণ্ডি ৩২ এ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতেও।

    শত শত বছরের বিভেদ আর পরাধীনতার দেয়াল ভেঙে বাঙালিকে যিনি দিয়েছিলেন স্বাধীনতার স্বাদ। ইতিহাসের সেই মহানায়কের জন্মের শতবর্ষ।

    হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মদিন উদযাপন করছে জাতি। ঐতিহাসিক এই দিনে খোকা বাবুর জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়ায় তার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় দোয়া ও মোনাজাত করা হয় বঙ্গবন্ধুসহ দেশ ও জাতির কল্যাণে।

    মুজিববর্ষে বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা জানান জাতীয় সংসদের স্পিকারসসহ, রাষ্ট্রের বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার প্রতিনিধিরা।

    এর আগে জন্মশতবার্ষিকীর দিনের শুরুতেই ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান সরকার প্রধান। এ সময় ছোটবোন শেখ রেহানাসহ পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। পরে কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও।

    এরপর হাজারো নেতাকর্মী শ্রদ্ধা জানান জাতির জনকের প্রতি।

  • বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

    বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

    শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ঢাকার মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    শনিবার সকাল ৭টা ১ মিনিটে বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি এরপর প্রধানমন্ত্রী ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

    স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এ সময় বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর।

    শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে গার্ড অব অনার প্রদান করে তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল।

    এরপর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শহীদ সমাধিতে ফুল দিয়ে পুনরায় শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    শহীদ স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপস্থিত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সন্তানদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা জানানো শেষে সর্বস্তরের মানুষ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

    শ্রদ্ধা জানান শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্যরাও। বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ছাড়াও রাজধানীর স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান।

    ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর? ইতিহাস বলছে, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের হত্যাকাণ্ড ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম বর্বর ঘটনা। পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞের পর ঢাকার মিরপুর, রায়েবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে বুদ্ধিজীবীদের লাশ ফেলে রাখে।

    ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পরপরই নিকট-আত্মীয়রা মিরপুর ও রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে স্বজনের লাশ খুঁজে পায়।

    বুদ্ধিজীবীদের নিথর দেহজুড়েই ছিল আঘাতের চিহ্ন, চোখ, হাত-পা বাঁধা, কারও কারও শরীরে একাধিক গুলি, অনেককে হত্যা করা হয়েছিল ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করে। লাশের ক্ষতচিহ্নের কারণে অনেকেই তাদের প্রিয়জনের মৃতদেহ শনাক্তও করতে পারেননি।

  • শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

    শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

    সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন।

    আজ বৃহস্পতিবার সকাল আটটায় ঢাকা সেনানিবাসে শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।

    এ সময় তিন বাহিনীর একটি চৌকষ দল গার্ড অব অনার প্রদান করে। পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। বিউগলে করুণ সুর বাজানো হয়।

    এরপর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল আবু মোজাফ্ফর মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আওরঙ্গজেব চৌধুরী এবং বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত নিজ নিজ বাহিনীর পক্ষ থেকে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

    স্বাধীনতাযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের এই দিনে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে গঠিত হয়েছিল বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী।

    দেশের সব সেনানিবাস, নৌঘাঁটি ও বিমানবাহিনী ঘাঁটির মসজিদগুলোতে দেশের কল্যাণ, সমৃদ্ধি এবং সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর অগ্রগতি কামনা করে ফজরের নামাজ শেষে বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

    এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আজ বিকেল ৪টায় ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। এ সংবর্ধনায় উল্লেখযোগ্য আমন্ত্রিত ব্যক্তিত্বদের মধ্যে রয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, সাবেক রাষ্ট্রপতিগণ, সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা, সাবেক প্রধান উপদেষ্টাগণ, মন্ত্রী ও মন্ত্রীর পদমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিগণ, প্রতিমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিগণ, ডেপুটি স্পিকার, বাংলাদেশে নিযুক্ত বিদেশি রাষ্ট্রদূূতগণ, আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানগণ, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারগণ, বিচারপতিগণ, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব, মুখ্য সচিব, সংসদ সদস্য (ঢাকা এলাকার), সাবেক সামরিক কর্মকর্তাগণ, বাহিনীত্রয়ের সাবেক প্রধানগণ, ২০১৯ সালের স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত ও একুশে পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ, সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ, রাজনৈতিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, স্বাধীনতাযুদ্ধের সকল বীরশ্রেষ্ঠর উত্তরাধিকারীগণ, স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে ঢাকা এলাকায় বসবাসরত খেতাবপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/তাদের উত্তরাধিকারীগণ, উচ্চপদস্থ অসামরিক কর্মকর্তাগণ এবং তিন বাহিনীতে চাকরিরত ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবৃন্দ।

    অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশন সরাসরি সম্প্রচার করবে।

    দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের জন্য ঢাকার বাইরে দেশের অন্যান্য সেনা গ্যারিসন, নৌ জাহাজ/স্থাপনা এবং বিমানবাহিনী ঘাঁটিতেও বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। ঢাকা, খুলনা, চাঁদপুর, বরিশাল ও চট্টগ্রামে বিশেষভাবে সজ্জিত নৌবাহিনীর জাহাজগুলো দুপুর ২টা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।