Tag: রিমান্ড মঞ্জুর

  • রিজেন্টের প্রতারক সাহেদ ও মাসুদ ১০ দিনের রিমান্ডে

    রিজেন্টের প্রতারক সাহেদ ও মাসুদ ১০ দিনের রিমান্ডে

    আলোচিত রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান প্রতারক শাহেদ করিম ওরফে মো. সাহেদের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

    বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) বেলা ১১টায় ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) মোহাম্মদ জসিম এ রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।

    একই সঙ্গে রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান সাহেদের প্রতারণার অন্যতম সহযোগী গ্রুপটির এমডি মাসুদ পারভেজকেও ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ডা. সাবরিনা চৌধুরী ৩ দিনের রিমান্ডে

    ডা. সাবরিনা চৌধুরী ৩ দিনের রিমান্ডে

    কোভিড-১৯ টেস্ট নিয়ে রোগীদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার হওয়া জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ও জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের চিকিৎসক সাবরিনা এ চৌধুরীর তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

    সোমবার (১৩ জুলাই) ডা. সাবরিনার জামিন আবেদন বাতিল করে ঢাকার মহানগর হাকিম শাহিনুর রহমান এ আদেশ দেন।

    তেজগাঁও থানা পুলিশ এদিন সকালে সাবরিনাকে আদালতে হাজির করে তাকে চার দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন করে।

    অন্যদিকে পুলিশের রিমান্ড আবেদনের বিরোধিতা করে সাবরিনার পক্ষে জামিনের আবেদন করেন অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম সুমনসহ কয়েকজন আইনজীবী।

    শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নাকচ করে এই চিকিৎসককে তিন দিনের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন।

    জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগের রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন করে আসা ডা. সাবরিনা জেকেজি হেলথকেয়ারের প্রধান নির্বাহী আরিফুল হক চৌধুরীর স্ত্রী। সে কারণে সাবরিনা আরিফ চৌধুরী নামেই তিনি পরিচিত। ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান ওভার গ্রুপ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা এ চৌধুরী।

    আরিফসহ ছয়জন গ্রেফতার হওয়ার পর তাদের জিজ্ঞাসাবাদে জেকেজির প্রতারণার সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান সাবরিনার নামও উঠে আসে। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় ডাকা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।

    স্বামী আরিফুল হক চৌধুরীকে যে মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে, ডা. সাবরিনাকেও সেই একই মামলার আসামি করার প্রক্রিয়া চলছে।

    এদিকে ডা. সাবরিনাকে গ্রেফতারের পর রোববার বিকালে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের এক অফিস আদেশে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল মান্নান স্বাক্ষরিত ওই আদেশে বলা হয়, ডা. সাবরিনা শারমিন হুসাইন সরকারি চাকরিতে কর্মরত থাকাবস্থায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান জেকেজির চেয়ারম্যান হিসেবে কর্মরত ছিলেন। করোনা টেস্টের ভুয়া রিপোর্ট দেয়া ও অর্থ আত্মসাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন তিনি। এ কারণে তাকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। সরকারি কর্মকর্তা হয়ে সরকারের অনুমতি ছাড়া বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান পদে থাকা ও অর্থ আত্মসাৎ সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

    সাবরিনার ব্যাংক হিসাবও জব্দ করা হয়েছে।

    জেকেজির বিরুদ্ধে অভিযোগ, সরকারের কাছ থেকে বিনামূল্যে নমুনা সংগ্রহের অনুমতি নিয়ে বুকিং বিডি ও হেলথকেয়ার নামে দুটি সাইটের মাধ্যমে টাকা নিচ্ছিল এবং নমুনা পরীক্ষা ছাড়াই ভুয়া সনদ দিত।

    এ বিষয়ে রাজধানীর কল্যাণপুরের একটি বাড়ির কেয়ারটেকারের অভিযোগের সত্যতা পেয়ে ২২ জুন জেকেজি হেলথকেয়ারের সাবেক গ্র্যাফিকস ডিজাইনার হুমায়ুন কবীর হিরু ও তার স্ত্রী তানজীন পাটোয়ারীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

    তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পরে প্রতিষ্ঠানটির সিইও আরিফকেও গ্রেফতার করা হয়।

    এ ঘটনার পর ২৪ জুন জেকেজি হেলথকেয়ারের নমুনা সংগ্রহের যে অনুমোদন ছিল তা বাতিল করে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

    জানা যায়, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় করোনার নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষা না করেই জেকেজি প্রতিষ্ঠানটি ১৫ হাজার ৪৬০ টেস্টের ভুয়া রিপোর্ট সরবরাহ করে।

    পুলিশ জানিয়েছে, জেকেজি হেলথকেয়ার থেকে ২৭ হাজার রোগীকে করোনার টেস্টের রিপোর্ট দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১১ হাজার ৫৪০ জনের করোনার নমুনার আইইডিসিআরের মাধ্যমে সঠিক পরীক্ষা করানো হয়েছিল। বাকি ১৫ হাজার ৪৬০ রিপোর্ট প্রতিষ্ঠানটির ল্যাপটপে তৈরি করা হয়। জব্দ করা ল্যাপটপে এর প্রমাণ মিলেছে। আরিফ চৌধুরীকে জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে জানান, জেকেজির ৭-৮ কর্মী ভুয়া রিপোর্ট তৈরি করেন।

    জেকেজির মাঠকর্মীরা ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, নরসিংদীসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে করোনা উপসর্গ দেখা দেয়া মানুষের নমুনা সংগ্রহ করতেন। প্রতি রিপোর্টে ৫-১০ হাজার টাকা নেয়া হতো। আর বিদেশিদের কাছ থেকে নেন ১০০ ডলার। সেই হিসাবে করোনা পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্টে প্রায় ৮ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে জেকেজি।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • পাপিয়া স্বামীসহ ১৫ দিনের রিমান্ডে

    পাপিয়া স্বামীসহ ১৫ দিনের রিমান্ডে

    পৃথক তিন মামলায় নরসিংদী জেলা যুব মহিলা লীগের (সদ্য বহিষ্কৃত) সাধারণ সম্পাদক শামীমা নূর পাপিয়া ও তার স্বামী মো. মফিজুর রহমান ওরফে সুমন চৌধুরীর ১৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে সিএমএম আদালত।

    অস্ত্র ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের ওই মামলাগুলোয় সোমবার ঢাকা সিএমএম আদালত প্রত্যেক মামলায় পাঁচ দিন করে এই রিমান্ড মঞ্জুর করে।

    এদিকে পাপিয়ার সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া অপর দুই আসামি সাব্বির খন্দকার ও শেখ তায়্যিবা নুরের এক মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।

    সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে পাপিয়াসহ চার আসামিকে প্রিজনভ্যানে বিমানবন্দর থানা থেকে সিএমএম আদালতে আনার পর হাজতখানায় রাখা হয়। এরপর বেলা সাড়ে ৩টায় তাদের সিএমএম আদালতের দ্বিতীয় তলার ২৭ নম্বর কক্ষে তিন মামলায় দশ দিন করে ৩০ দিনের রিমান্ড আবেদনের শুনানির জন্য কাঠগড়ায় ওঠানো হয়।

    প্রথমে বিমানবন্দর থানার বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় চার আসামিরই ১০ দিনের এবং পরে শেরেবাংলানগর থানার অস্ত্র ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের দুই মামলায় পাপিয়া ও তার স্বামীর ১০ দিন করে ২০ রিমান্ড আবেদনের ওপর শুনানি হয়।

    সেখানে রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল, সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর আজাদ রহমান ও হেমায়েত উদ্দিন খান হিরণ জামিনের বিরোধিতা করে এবং রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন।

    অন্যদিকে আসামি পক্ষে অ্যাডভোকেট জাহিদ হোসেন, ইলতুৎমিশ সওদাগরসহ প্রমুখ আইনজীবী রিমান্ড বাতিল করে জামিনের আবেদন করেন। সেখানে গ্রেপ্তারের দুদিন পর আসামিদের আদালতে হাজির করায় আইন লঙ্ঘন হয়েছে মর্মে আইনজীবীরা প্রশ্ন তোলেন। একই সঙ্গে উদ্ধার দেখানো টাকা, অস্ত্র ও মাদক নাটক বলেও তারা উল্লেখ করেন। দুদিন পর আদালতে হাজির করায় রিমান্ডের আর প্রয়োজন নেই বলেও আইনজীবীরা উল্লেখ করেন।

    শুনানি শেষে সকল আসামির জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে ঢাকা মহানগর হাকিম মাসুদুর রহমান বিমানবন্দর থানার মামলায় পাঁচ দিনের এবং ঢাকা মহানগর হাকিম মোহাম্মাদ জসিম শেরেবাংলানগর থানার দুই মামলায় পাঁচ দিন করে ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে নারী আসামিকে রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের সময় মহিলা পুলিশের উপস্থিতিতে জিজ্ঞাসাদেরও নির্দেশ দেয়া হয়।

    এর আগে গত ২২ ফেব্রুয়ারি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে দেশত্যাগের সময় পাপিয়াসহ আসামিদের গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। গ্রেপ্তারের সময় পাপিয়ার কাছ থেকে দুটি পাসপোর্ট, নগদ এক লাখ ৭৮ হাজার টাকা, ১৬টি এক হাজার টাকার জাল নোট, পাপিয়ার স্বামী সুমনের কাছ থেকে দুটি পাসপোর্ট, নগদ ১৫ হাজার টাকা, ১১ হাজার ৪৮১ ইউএস ডলার, ৩০১ ভারতীয় রুপি, ৪২০ শ্রীলংকান রুপি, আসামি সাব্বিরের কাছ থেকে দুটি পাসপোর্ট, নগদ পনেরশ টাকা, চারটি এক হাজার টাকার জাল নোট ও ছয়টি একশ টাকার জালনোট এবং আসামি তায়্যিবার কাছ থেকে একটি পাসপোর্ট, নগদ ১৭ হাজার ৫০০ টাকা, দুইটি ডেভিড কার্ড উদ্ধার হয়। ওই ঘটনায় রিমানবন্দর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা করে র‌্যাব। পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদে পাপিয়া ও তার স্বামীদের দেয়া তথ্য মতে তাদের শেরেবাংলানগর থানাধীন ফার্মগেটস্থ ইন্দিরা রোডের বাসায় গত রবিবার ভোরে অভিযান চালিয়ে একটি অবৈধ অস্ত্র, দুটি পিস্তলের ম্যাগজিন, ২০ রাউন্ড পিস্তলের গুলি ও পাঁচ বোতল বিদেশি মদ ও নগদ ৫৮ লাখ ৪১ হাজার টাকা, পাঁচটি পাসপোর্ট, তিনটি চেক, বিদেশি মুদ্রা, বিভিন্ন ব্যাংকের ১০টি ভিসা ও এটিএম কার্ড জব্দ করে র‌্যাব। ওই ঘটনায় শেরেবাংলানগর থানায় পাপিয়া ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অস্ত্র ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে পৃথক দুই মামলা করে র‌্যাব।

  • ধর্ষক মজনু ৭ দিনের রিমান্ডে

    ধর্ষক মজনু ৭ দিনের রিমান্ডে

    রাজধানীর কুর্মিটোলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার সিরিয়াল রেপিস্ট মজনুকে সাত দিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত।

    বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) ঢাকা মহানগর হাকিম সরাফুজ্জামান আনছারীর আদালত এই অনুমতি দেন।

    এর আগে দুপুর ১টা ৩৫ মিনিতে তাকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড চায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শুনানি শেষে আদালত ওই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

    গ্রেপ্তার মজনুকে নিয়ে বুধবার (৮ জানুয়ারি) দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে র‍্যাব জানায়, মজনু মাদকাসক্ত। তার বাড়ি হাতিয়ায়। এর আগেও ওই একই এলাকায় সে ভিক্ষুক ও প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ করেছিল।

  • দশ দিনের রিমান্ডে কাউন্সিলর মঞ্জু

    দশ দিনের রিমান্ডে কাউন্সিলর মঞ্জু

    ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ময়নুল হক মঞ্জুকে অস্ত্র ও মাদক মামলায় ১০ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। এ ছাড়া তার গাড়িচালক সাজ্জাদ হোসেনকে মাদক মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়। শুক্রবার বিকালে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ধীমান চন্দ্র মণ্ডল এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

    এর আগে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ধীমান চন্দ্র মণ্ডলের আদালতে কাউন্সিলর ময়নুল হক মঞ্জুর অস্ত্র ও মাদক মামলায় সাত দিন করে ১৪ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। মাদক মামলায় মঞ্জুর পাশাপাশি তার গাড়িচালক সাজ্জাদ হোসেনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হয়। আসামিদের আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওয়ারী থানার এসআই হারুন অর রশিদ রিমান্ড আবেদন করেন।

    বৃহস্পতিবার বেলা ১টার দিকে রাজধানীর টিকাটুলিতে নিজ কার্যালয় থেকে কাউন্সিলর মঞ্জুকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব । তার অফিস ও বাসায় অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল, মদ, গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিল ও যৌন উত্তেজনা বর্ধক ওষুধ উদ্ধার করা হয়। অভিযানে কাউন্সিলর মঞ্জুর গাড়িচালক সাজ্জাদকেও গ্রেফতার করা হয়।

    মঞ্জুর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, মাদক-ক্যাসিনো ব্যবসাসহ নানা অভিযোগ আছে। বৃহস্পতিবার রাতে ময়নুল হক মঞ্জুর বিরুদ্ধে ওয়ারী থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে দুটি মামলা করেন র‌্যাব-৩ এর ডিএডি ইব্রাহিম হোসেন।

  • আবরার হত্যা : মাহমুদ ৪ দিনের রিমান্ডে

    আবরার হত্যা : মাহমুদ ৪ দিনের রিমান্ডে

    বুয়েটের মেধাবী শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় এস এম মাহমুদ সেতুর চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

    সোমবার (২৮ অক্টোবর) ৭ দিনের রিমান্ড আবেদনের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

    মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মো. ওয়াহিদুজ্জামান আসামিকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে ৭ দিন রিমান্ডের আবেদন করেন।

    এ সময় আসামি পক্ষের আইনজীবীরা সেতুর রিমান্ড আবেদন বাতিল করে জামিন চাইলে ম্যাজিস্ট্রেট তা নাকচ করে দেন।

    রোববার (২৭ অক্টোবর) বিকেলে বুয়েট থেকে সেতুকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

    আবরার হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত ৮ আসামি দোষ স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।

    গত ৬ অক্টোবর রাতে বুয়েটের শেরে বাংলা হলের ২০১১ নম্বর কক্ষে ডেকে নিয়ে আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করেন বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। ৫ অক্টোবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসের জেরে আবরার ফাহাদকে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ করেছেন তার সহপাঠিরা।

    এ ঘটনায় আবরারের বাবা বরকতউল্লাহ ১৯ জনকে আসামি করে ৭ অক্টোবর রাজধানীর চকবাজার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

  • ভাটিয়ারীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যা মামলায় এসআইসহ দুইজনের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

    ভাটিয়ারীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যা মামলায় এসআইসহ দুইজনের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

    মোবাইল চুরির সন্দেহে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে চট্টগ্রামে গ্রেফতার হওয়া পুলিশের এসআই ইকবাল পারভেজ রায়হানকে রিমান্ডে নিয়েছে সীতাকুণ্ড থানা পুলিশ।

    আজ রবিবার (২৭ অক্টোবর) চট্টগ্রাম অতিরিক্ত চিফ জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. রবিউল আলম,তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

    পিপি অ্যাডভোকেট ফখরুদ্দিন দুইদিনের রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

    এর আগে গত ২২ অক্টোবর মঙ্গলবার বিকালে নগরীর হালিশহর পুলিশ লাইন থেকে তাকে আটক করা হয়। পরদিন তাকে আদালতে হাজির করে সীতাকুণ্ড থানা পুলিশ ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত আজ রবিবার শুনানীর দিন ধার্য্য করেন।

    জানাগেছে, বোনের মোবাইল ফোন চুরি করেছে এমন অভিযোগে এসআই ইকবাল পারভেজ রায়হান ওইদিন সকালে সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারী ৪নং ওয়ার্ডের বালুর রাস্তা এলাকার মফিজুর রহমানের ছেলে এজাহার মিয়াকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন নিহতের বউ এবং এলাকাবাসী।