Tag: শনাক্ত

  • কোভিড: আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৪৮০

    কোভিড: আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৪৮০

    করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ২৯ হাজার ৩৬৮ জনে দাঁড়িয়েছে। এসময়ে আরও ৪৮০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ২৫ হাজার ৬৭৭ জনে।

    শনিবার (১ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ১২১টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৩ হাজার ১৪১টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ২৮ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬১ শতাংশ।

    এদিকে দেশে একদিনে নতুন করে করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৪৪৩ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৬৫ হাজার ৬৩১ জন।

    উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় প্রথম কোনো রোগীর মৃত্যুর তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

    এন-কে

  • চট্টগ্রামে করোনায় শনাক্ত ৬

    চট্টগ্রামে করোনায় শনাক্ত ৬

    চট্টগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৬ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ২৮ শতাংশ। তবে এই সময়ে করোনাভাইরাসে কারো মৃত্যু হয়নি।

    আজ ১৬ আগস্ট, মঙ্গলবার চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

    প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, চট্টগ্রামে ৪টি ল্যাবে ৪২টি নমুনা পরীক্ষায় ৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আক্রান্ত ৬ জন নগরীর বাসিন্দা।

    চট্টগ্রামে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ২৮ হাজার ৬৮১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছেন। এদের মধ্যে নগরীর বাসিন্দা ৯৩ হাজার ৭৯৭ জন। বাকিরা বিভিন্ন উপজেলার।

    করোনায় আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রামে মোট এক হাজার ৩৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৭৩৭ জন নগরীর বাসিন্দা। আর বিভিন্ন উপজেলায় মৃত্যু হয়েছে ৬৩০ জনের।

    ২০২০ সালের ৩ এপ্রিল চট্টগ্রামে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ৯ এপ্রিল ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে প্রথম কোনো ব্যক্তির মৃত্যু হয়।

    এন-কে

  • চট্টগ্রামে করোনায় শনাক্ত ৮

    চট্টগ্রামে করোনায় শনাক্ত ৮

    চট্টগ্রামে আবারও বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৮ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৭ দশমিক ২০ শতাংশ। তবে এই সময়ে করোনাভাইরাসে কারো মৃত্যু হয়নি।

    আজ ১৪ আগস্ট, রবিবার চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

    প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, চট্টগ্রামে ৭টি ল্যাবে ১১টি নমুনা পরীক্ষায় ৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আক্রান্ত ৬ জন নগরীর ও বাকি ২ জন বিভিন্ন উপজেলার বাসিন্দা।

    চট্টগ্রামে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ২৮ হাজার ৬৬৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছেন। এদের মধ্যে নগরীর বাসিন্দা ৯৩ হাজার ৭৮৮ জন। বাকিরা বিভিন্ন উপজেলার।

    করোনায় আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রামে মোট এক হাজার ৩৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৭৩৭ জন নগরীর বাসিন্দা। আর বিভিন্ন উপজেলায় মৃত্যু হয়েছে ৬৩০ জনের।

    ২০২০ সালের ৩ এপ্রিল চট্টগ্রামে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ৯ এপ্রিল ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে প্রথম কোনো ব্যক্তির মৃত্যু হয়।

    এন-কে

  • চট্টগ্রামে মৃত্যুহীন দিনে নতুন ২ জন করোনা রোগী শনাক্ত

    চট্টগ্রামে মৃত্যুহীন দিনে নতুন ২ জন করোনা রোগী শনাক্ত

    চট্টগ্রামে করোনা ভইরাসের সংক্রমণ নিয়ে নতুন করে আরো ২ জন শনাক্ত হয়েছে। নতুন আক্রান্ত দুজনই চট্টগ্রাম মহানগরীর বাসিন্দা।

    চট্টগ্রামে এ পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এক লাখ ২৬ হাজার ৬শ ৫২ জন। আক্রান্তদের মধ্যে নগরীর বাসিন্দা ৯২ হাজার ১১১ জন এবং ৩৪ হাজার ৫৪১ জন বিভিন্ন উপজেলার।

    এসব তথ্য দিয়েছেন জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়। বলা হয়, চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘন্টায় চট্টগ্রাম মহানগর ও উপজেলা পর্যায়ে কোথাও মারা যাওয়ার তথ্য পাওয়া যায়নি।

    জেলায় মোট মৃতের সংখ্যা এক হাজার ৩শ ৬২ জন। এর মধ্যে ৭শ ৩৪ জন চট্টগ্রাম নগরের। আর বিভিন্ন উপজেলায় মারা গেছেন ৬শ ২৮ জন।

    আজ সোমবার (৩০ মে) চট্টগ্রাম জেলার করোনা সম্পর্কিত এ তথ্য নিশ্চিত করেন জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াস চৌধুরী।

    বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামের বিভিন্ন ল্যাবে মোট ১৫২ জনের নমুনা পরীক্ষায় ২ জনের শরীরে করোনার অস্তিত্ব শনাক্ত হয়। ২০২০ সালের ৩ এপ্রিল চট্টগ্রামে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় আর প্রথম মৃত্যুর তথ্য পাওয়া যায় ২০২০ সালের ৯ এপ্রিল।

  • দেশে ২৪ ঘন্টায় আরো ৩৩ জনের করোনা শনাক্ত

    দেশে ২৪ ঘন্টায় আরো ৩৩ জনের করোনা শনাক্ত

    সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৩৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫৩ হাজার ১২ জনে। শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৮৬ শতাংশ।

    তবে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে কারো মৃত্যু হয়নি। ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে এ নিয়ে টানা ২৫টি মৃত্যুহীন দিন দেখল দেশবাসী। দেশে মোট মারা যাওয়ার সংখ্যা আগের দিনের মতোই ২৯ হাজার ১২৭ জনে অপরিবর্তিত থাকল।

    আজ রবিবার (১৫ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২৬৯ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৯৯ হাজার ৪১৯ জন।

    ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৮৮৪টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৩ হাজার ৮১৮টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৮৬ শতাংশ।

    ২৪ ঘন্টা/রাজীব

  • চট্টগ্রামে করোনার শনাক্ত হার ৩ শতাংশ

    চট্টগ্রামে করোনার শনাক্ত হার ৩ শতাংশ

    গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে ১ হাজার ৫৩০টি নমুনা পরীক্ষা করে করোনাভাইরাসয়ে শনাক্ত হয়েছে ৪৬ জন। পরীক্ষার তুলনায় সংক্রমণের হার ৩ শতাংশ।

    ২৫ সেপ্টেম্বর, শনিবার সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

    এদিন করোনায় মৃত্যুবরণ করেনি কেউ। এখন পর্যন্ত চট্টগ্রামে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ১ হাজার ২৮৯ জন। এছাড়া নতুন শনাক্ত ৪৬ জনের মধ্যে ২৭ জন মহানগর এলাকার এবং ১৯ জন বিভিন্ন উপজেলার বাসিন্দা। এখন পর্যন্ত চট্টগ্রামে মোট শনাক্ত ১ লাখ ১ হাজার ৫৬২ জন।

    সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৩০টি নমুনা পরীক্ষা করে ৪৬ জনের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে।

    এন-কে

  • চট্টগ্রামে একদিনে ১৭১৮ টি নমুনায় ৬২ জনের করোনা শনাক্ত

    চট্টগ্রামে একদিনে ১৭১৮ টি নমুনায় ৬২ জনের করোনা শনাক্ত

    ২৪ ঘন্টা চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামে একদিনে নতুন করে আরো ৬২ জনের শরীরে করোনার অস্তিত্ব মিলেছে। গত সোমবার ২৪ ঘন্টায় চট্টগ্রামের ল্যাবগুলোতে মোট এক হাজার ৭১৮টি নমুনা পরীক্ষা করার ফলাফলে পজিটিভ শনাক্ত হয় ৬২ জন। এ নিয়ে চট্টগ্রামে মোট করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩৩ হাজার ৫৮৬ জন।

    মঙ্গলবার (৯ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়। নতুন শনাক্তদের মধ্যে ৪৮ জন নগরী ও ১৪ জন উপজেলার বাসিন্দা বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি। তবে এসময়ের মধ্যে জেলায় করোনা আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে নতুন করে কারো মৃত্যুর খবর জানা যায়নি।

    চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ইতিমধ্যে ৩৬৯ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে নগরে ২৬৮ এবং উপজেলায় ১শ ১ জন। এখন পর্যন্ত করোনা থেকে ৩১ হাজারেরও বেশি লোক সুস্থ হয়েছেন বলে জেলা সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা গেছে।

    জানা গেছে, ২৪ ঘন্টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবে ৬৪টি নমুনা পরীক্ষা করে ৯ জনের ও বিআইটিআইডি ল্যাবে ৮৩৩টি নমুনা পরীক্ষা করে ৯ জনের করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে।

    ৬৪০ জনের নমুনা পরীক্ষার পর ৮ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) ল্যাবে। সিভাসু ল্যাবে ১০২টি নমুনা পরীক্ষা করে ১৬ জন, বেসরকারি ইম্পেরিয়াল হাসপাতাল ল্যাবে ১৪ জন এবং চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল ল্যাবে ৬ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়।

    তবে এদিন জেনারেল হাসপাতালের রিজিওনাল টিবি রেফারেল ল্যাবরেটরিতে ৪টি নমুনা পরীক্ষায় সবগুলোতে নেগেটিভ ফল আসে এবং শেভরণ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরিতে কোনো নমুনা পরীক্ষা করা হয়নি বলে জানা গেছে।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • চট্টগ্রামে বাড়ছে করোনা রোগীর সংখ্যা, নতুন আরো একজনের মৃত্যু

    চট্টগ্রামে বাড়ছে করোনা রোগীর সংখ্যা, নতুন আরো একজনের মৃত্যু

    চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামে বেড়েই চলেছে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। প্রায় প্রতিদিন বিরতিহীনভাবে তালিকা বৃদ্ধি পাচ্ছে শনাক্তের খাতায়।

    সর্বশেষ গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আরো ১০৭ জনের করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এসময়ে মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানায় চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন।

    বুধবার (১১ নভেম্বর) সকালে সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় ৯২১টি নমুনা পরীক্ষা করে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১০৭ জন। আক্রান্তদের মধ্যে নগরের ৮৮ জন এবং উপজেলায় ১৯ জন।

    এ নিয়ে মোট আক্রান্তেে সংখ্যা দাঁড়ালো ২২ হাজার ১১৫ জন। অন্যদিকে এসময়ের মধ্যে নতুন একজনসহ জেলায় মোট ৩০৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে নগরের ২১৫ এবং উপজেলায় ৯৪ জন।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • চট্টগ্রামে নতুন ৭৯ জনসহ মোট আক্রান্ত ১৯৩২৭, ২৪ ঘণ্টায় আরো ২ মৃত্যু

    চট্টগ্রামে নতুন ৭৯ জনসহ মোট আক্রান্ত ১৯৩২৭, ২৪ ঘণ্টায় আরো ২ মৃত্যু

    চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন আরো দুজনের মৃত্যুতে জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২৯৭। 

    তাছাড়া বুধবার (৭ অক্টোবর) রাতে সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘন্টায় কক্সবাজারসহ মোট ৮টি ল্যাবে জেলার ৯৭৬টি নমুনা পরীক্ষা করে নতুন করে ৭৯ জনের দেহে করোনার অস্তিত্ব মিলেছে।

    চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি জানান, গত ২৪ ঘণ্টার নমুনা পরীক্ষায় ৭৯ জন নতুন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে নগরে ৫৮ জন এবং উপজেলায় ২১ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৯ হাজার ৩২৭ জন।

    গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবে ৭৬টি নমুনা পরীক্ষা করে ১৯ জন, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) ৩৭৩টি নমুনা পরীক্ষা করে ৮ জন, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) ল্যাবে ৩২৬টি নমুনা পরীক্ষা করে ১৭ জন এবং চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু) ল্যাবে ৫৯টি নমুনা পরীক্ষা করে ৯ জনের করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।

    তাছাড়া বেসরকারি হাসপাতাল ইম্পেরিয়াল ল্যাবে ৩১টি নমুনা পরীক্ষা করে ১০ জন, শেভরণ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরি ল্যাবে ২৬টি নমুনা পরীক্ষা করে ৭ জন এবং চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল ল্যাবে ১৫টি নমুনা পরীক্ষা করে ৮ জন করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে।

    অন্যদিকে কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে চট্টগ্রাম জেলার ৬৮টি নমুনা পরীক্ষা করে মাত্র ১ জনের শরীরে করোনার অস্তিত্ব পাওয়া গেলেও এদিন জেনারেল হাসপাতালের রিজিওনাল টিবি রেফারেল ল্যাবরেটরিতে (আরটিআরএল) ২টি নমুনা পরীক্ষায় একজন করোনা আক্রান্ত ধরা পড়েনি।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • করোনা/চট্টগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪ ল্যাবে ৫৫৯ জনের নমুনায় ৫৮ জন শনাক্ত,একজনের মৃত্যু

    করোনা/চট্টগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪ ল্যাবে ৫৫৯ জনের নমুনায় ৫৮ জন শনাক্ত,একজনের মৃত্যু

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে আরো একজনের মৃত্যুর তথ্য পাওয়া গেছে। তাছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামের চারটি সরকারি ল্যাবে মোট ৫৫৯ জনের নমুনা পরীক্ষায় নতুনভাবে শনাক্ত হয়েছেন আরো ৫৮ জন করোনা রোগী।

    নতুন আক্রান্তদের মধ্যে নগরে ৫১জন এবং উপজেলায় ৭ জন। এ নিয়ে চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন ১৭ হাজার ছাড়িয়ে ১শত ১০ জনে দাড়িয়েছে। গত২৪ ঘণ্টায় উপজেলা পর্যায়ে নতুনভাবে করোনা শনাক্ত ৭ জন সবাই হাটাহাজারী উপজেলার।

    জেলা সিভিল সার্জন সূত্র বলছে চট্টগ্রামে মোট আক্রান্তের মধ্যে সিংহভাগই নগরের। নগরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১২ হাজার ১শত ৯৮ জন। তাছাড়া চার হাজার ৯শ ১২ জন মানুষ চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন উপজেলায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।

    মৃতের সংখ্যায় নতুন একজনসহ মোট সংখ্যা দাড়িয়েছে ২৭২ জন। যার মধ্যে ১৮৯ জন চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা এবং ৮৩ জন চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন উপজেলার বাসিন্দা।

    অন্যদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সোমবার (৩১ আগস্ট) চট্টগ্রামের বেসরকারি শেভরন ও ইম্পেরিয়াল এবং কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ ল্যাবে নমুনা পরীক্ষা হয়নি। তাছাড়া গত দুদিনের মতোই গত ২৪ ঘণ্টাতেও করোনা আক্রান্ত রোগীর সুস্থতার কোন তথ্য জানা যায়নি। ফলে আক্রান্তদের মধ্য থেকে সুস্থতার সংখ্যা চার হাজার ৯০ জনেই স্থির আছে।

    আজ মঙ্গলবার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    তাছাড়া সোমবার (৩১ আগস্ট) রাতে সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামের প্রধান করোনা পরীক্ষাগার ফৌজদারহাটের বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস (বিআইটিআইডি)-ল্যাবে মোট ৩ শত ১ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২৩ জনের দেহে করোনা সংক্রমন ধরা পড়েছে। আত্রান্তরা সকলেই চট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

    চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু) ল্যাব ৬৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এদের মধ্যে ২১ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়। শনাক্ত করোনা রোগীদের মধ্যে একজন চট্টগ্রাম উপজেলার এবং বাকি সবাই নগরের বাসিন্দা।

    তাছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ল্যাবে ১৫৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৮ জনের এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবে ৩৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৬ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের জীবাণু পাওয়া যায়।

    চমেক ল্যাবে শনাক্ত রোগীদের মধ্যে ৭ জন নগরের ও ১ জন উপজেলার এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবে নতুন করে শনাক্ত ৬ জন করোনা রোগীর মধ্যে ৫ জন উপজেলার এবং ১ জন চট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব প্রিন্স

  • করোনায় গ্রাস পটিয়া/নতুন ৪৯ জনসহ আক্রান্ত ২শ ছুঁই ছুঁই, মারা গেছে বীমা কর্মকর্তা

    করোনায় গ্রাস পটিয়া/নতুন ৪৯ জনসহ আক্রান্ত ২শ ছুঁই ছুঁই, মারা গেছে বীমা কর্মকর্তা

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। রাজীব সেন প্রিন্স : চট্টগ্রাম জেলার উপজেলা ভিত্তিক পরিসংখ্যানে করোনায় হটস্পট এখন পটিয়া। গত ১২ এপ্রিল ৬ বছরের এক শিশুর আক্রান্তের পর ১৩ এপ্রিল তার মৃত্যুর খবর দিয়ে উপজেলায় করোনার সংখ্যা গোনা শুরু হয়।

    চট্টগ্রামের অন্যান্য উপজেলার তুলনায় আক্রান্তের সংখ্যায় মাঝে বেশ কিছুদিন স্বস্থিতে থাকলেও ফের আতঙ্কের উপজেলায় রুপ নিয়েছে পটিয়া।

    পৌরসভা সদর-গ্রাম সবখানেই এখন ছড়িয়ে পড়েছে মরণঘাতী এ করোনা সংক্রমণ। উপজেলায় প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্তের হার। ছোট শিশু থেকে বয়স্করাও বাদ পড়ছেন না আক্রান্ত হওয়া থেকে।

    চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বী জানান, মঙ্গলবার (২ জুন) চারটি ল্যাবে মোট ৬২১ জনের নমুনা পরীক্ষায় চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলার মোট ২০৬ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে।

    এর মধ্যে ১১৯ জন মহানগরের এবং ৮৭ জন চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলার বাসিন্দা। এর মধ্যেই একদিনে পটিয়া উপজেলায় নতুন করে ৪৯ জন আক্রান্তের ভয়ানক তথ্য জানায় জেলা সিভিল সার্জন। এর আগে গত ১ জুন একই উপজেলায় একদিনে সর্বাধিক ৫২ জন আক্রান্তের তথ্যও জানা গেছে প্রশাসন সূত্রে।

    গত ১ জুন ও ২ জুনের প্রকাশিত ফলাফল থেকে জানা যায় এ দুদিনে আক্রান্তের সেঞ্চুরি করেছে পটিয়া উজেলা। এতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন পটিয়ার চার লাখ বাসিন্দা।

    জানা যায়, গত দুইদিনে উপজেলার মোট ১৯০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১০১ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের অস্তিত্ব মিলেছে। এর মধ্যে গত ১ জুন সোমবার একদিনে ৯৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৫২ জন এবং ২ জুন মঙ্গলবার ৯৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৪৯ জনের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে।

    সংশ্লিষ্টরা ধারণা করছেন সম্প্রতি ঈদের সময় দেশের বিভিন্নস্থানে কর্মরতরা ছুটিতে গ্রামের বাড়ি পটিয়াতে ঈদ করতে আসে। তাদের মাধ্যমেই করোনার বিস্তার ঘটতে পারে।

    পটিয়ায় করোনা উপসর্গ নিয়ে রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় নমুনা সংগ্রহের চাপও বেড়েছে বলে জানিয়েছেন পটিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইপিআই টেকনোলজিষ্ট রবিউল হোসেন। তিনি বলেন তারা রোগীদের নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রামের ল্যাবগুলোতে পাঠিয়ে দিচ্ছেন।

    দিন দিন লাফিয়ে লাফিয়ে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়াতে উদ্বেগ প্রকাশ করে উপজেলার সকল বাসিন্দাদের আরো সচেতন ও সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন পটিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারহানা জাহান উপমা।

    তিনি বলেন, দক্ষিণ চট্রগ্রামের প্রাণকেন্দ্র পটিয়া। চট্টগ্রাম শহর থেকে যাতায়াত ব্যবস্থা খুব সহজতর হওয়ায় প্রতিদিন হাজার হাজার লোকজন আসা যাওয়া করে। অন্যান্য উপজেলার লোকজনেরও যাতায়াত রয়েছে এ উপজেলায়। সব মিলিয়ে রোগী বাড়ছে। একটাই উপায় আমাদের আরো অনেক সতর্ক হতে হবে, সচেতন হতে হবে।

    এনিয়ে চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দুইশ ছুঁতে চলেছে। উপজেলায় মোট আক্রান্ত সংখ্যা এখন ১৯০ জন বলে একটি সূত্রে জানা গেছে। তবে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের তালিকায় ১৪৪ জন শনাক্তের তথ্য মিলেছে। উপজেলায় মৃত্যুবরণ করেছে এ পর্যন্ত ৩ জন।

    উপজেলায় নতুন একজনের মৃত্যু : গতকাল ২ জুন মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় উপজেলার এক বীমা কর্মকর্তার মৃত্যু হয়েছে। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এর আগে তার করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছিল।

    করোনায় মৃত্যু হওয়া বীমা কর্মকর্তার নাম গাজী সারোয়ার আলম টুকু (৫৫)। তিনি পটিয়া পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের গাজীর বাড়ির বাসিন্দা মরহুম মাহমুদুল হকের পুত্র। পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক ও ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ছিলেন মারা যাওয়া টুকু।

    তার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন পটিয়া পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর গোফরান রানা। তিনি বলেন, চট্টগ্রামমেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় তার এলাকায় পাইনিয়র ইন্সুরেন্স কোম্পানীর সাবেক জিএম টুকু। মৃত্যুর আগে তার করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছিল।

    জানা গেছে, বিকাল ৪টায় প্রশাসনের নির্দেশনা মোতাবেক পটিয়ার গ্রামের বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে তাকে দাফন করা হয়। দাফন-কাপন ও জানাজায় নিয়োজিত ছিলেন আল মানাহিল ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশনের সদস্যরা।

    এর আগে একই ওয়ার্ডে করোনায় মারা গেছেন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের বড় ভাই ও ওই গ্রুপের পরিচালক মোরশেদুল আলম। তিনি গত ২২ মে শুক্রবার রাত ১০টার দিকে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। 

    গত ১৩ মে বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার কোলাগাঁও ইউনিয়নের পশ্চিম চাফড়া গ্রামের এক ব্যাক্তির মৃত্যু হয়। ওইদিন ফিল্ড হাসপাতাল থেকে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে ৫৮ বছর বয়েসী ওই ব্যক্তি মারা যান। এর আগে গত ১১ মে নমুনায় করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ পাওয়া যায়।

    এর একমাস আগে ১৩ এপ্রিল রাত আড়াইটার সময় চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত ছয় বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যু দিয়ে পটিয়া উপজেলায় শুরু হয় মৃত্যুর খাতা। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দশ বছরের নিচে কোন শিশুর প্রথম মৃত্যু হয়েছে চট্টগ্রামের এ পটিয়ায়।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব সেন প্রিন্স

  • কক্সবাজারে একদিনে করোনায় ৩ জনের মৃত্যু

    কক্সবাজারে একদিনে করোনায় ৩ জনের মৃত্যু

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজারে একদিনে পৃথকভাবে করোনা উপসর্গ নিয়ে এক নারীসহ তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১জুন) কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পৃৃথকভাবে এসব রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে কক্সবাজার জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১৬জন।

    মৃত্যু হওয়া রোগীরা হলেন- কক্সবাজার শহরের পূর্ব পাহাড়তলী ইছুলুর ঘোনা এলাকার মো: এছারুল করিম (৩৫), শহরের মধ্যম নুনিয়াছড়া এলাকার মোহাম্মদ করিম (৩০) ও টেকনাফ পৌরসভার ডেইলপাড়া এলাকার মোহাম্মদ কবিরের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম (৫৫)।

    কক্সবাজার জেলা হাসপাতাল সূত্র জানায়, সোমবার (১জুন) ভোর ৫টার দিকে করোনা উপসর্গ নিয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে মারা যান মো: এছারুল করিম (৩৫), সে কক্সবাজার শহরের পূর্ব পাহাড়তলি ইছুলুরঘোনার বাসিন্দা। সেখানে ব্যবসা করতেন।

    তাদের পরিবারে ৩ সদস্য করোনায় আক্রান্ত। ইতিমধ্যে এক সদস্য সুস্থ হয়ে গেছেন। মো. এছারুল করিমের করোনা লক্ষণ দেখা দিলে তিনি স্যাম্পল জমা দেন। রবিবার (৩১ মে) তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। রাতেই শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয় এবং সেখানেই তিনি আজ সোমবার আনুমানিক ভোর ৫টা নাগাদ মৃত্যুবরণ করেন।

    কক্সবাজার পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডের মধ্যম নুনিয়ারছড়ার তরুণ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ করিম (৩০) করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। সোমবার (১ জুন) সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

    করোনার উপসর্গ নিয়ে দুই দিন আগে তাকে হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়। ওই দিনই তার স্যাম্পল সংগ্রহ করা হয়। তবে এখনো রিপোর্ট প্রকাশ হয়নি। মোহাম্মদ করিম মধ্যম নুনিয়াছড়া এলাকার শামসুল আলম প্রকাশ শামসু মাঝির ছেলে।

    একইভাবে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন মনোয়ারা বেগম (৫৫) নামের এক নারী মারা গেছে। সে টেকনাফ পৌরসভার ডেইলপাড়া এলাকার মোহাম্মদ কবিরের স্ত্রী। একই দিন বেলা ১১টার দিকে তিনি মারা যান। এর তিনদিন আগে তার করোনার লক্ষণ দেখা দিলে রবিবার কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি হন।

    কক্সবাজার সিভিল সার্জন ডা: মাহবুবুর রহমান জানান, ‘কক্সবাজার জেলায় গত ৬১টি দিনে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ইতিমধ্যে ১৩জন মারা গেছে। আজকের তিনজন সহ মোট ১৬জন নারী পুরুষের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা গেছে ৭জন। মারা যাওয়া ১৬জনই করোনায় আক্রান্ত।

    মৃত্যু হওয়া রোগীদের মধ্যে কক্সবাজার সদর উপজেলায় ১১জন, রামু ১জন, টেকনাফে ২জন, উখিয়া ১জন ও চকরিয়া ১জন রয়েছে।

    ২৪ ঘণ্টা/ইসলাম মাহমুদ/রাজীব প্রিন্স