Tag: শপথ

  • উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলেন আরও তিনজন

    উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলেন আরও তিনজন

    অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে আরও তিনজন শপথ নিয়েছেন। তারা হলেন, ব্যবসায়ী সেখ বশির উদ্দিন, চলচ্চিত্র পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম।

    রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সাড়ে ৭টায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন নতুন উপদেষ্টাদের শপথ বাক্য পাঠ করান।

    উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে গত ৮ আগস্ট শপথ নেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার নেতৃত্বাধীন সরকারে ইতোমধ্যে ২০ জন উপদেষ্টা যুক্ত হয়েছেন। প্রথম দফায় ১৬ জন এবং দ্বিতীয় দফায় আরও ৪ জন উপদেষ্টা নিয়ে সরকার পরিচালিত হচ্ছে।

    বর্তমানে ড. ইউনূসসহ ২১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ সরকারে রয়েছে। তাদের অনেকেই পালন করছেন একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব।

    বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের তিনজন উপদেষ্টা তিনটি করে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন। দুটি করে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন ১০ জন। এছাড়া প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অধীনে আছে ৬টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ।

  • শপথ নিলেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা

    শপথ নিলেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা

    বঙ্গভবনে শপথ নিয়েছেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। তাদের শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান শুরু হয়। প্রথমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি। এরপর মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের শপথ করান তিনি।

    বঙ্গভবনের দরবার হলে অনুষ্ঠিত শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

    মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন যারা

    আ. ক. ম মোজাম্মেল হক, ওবায়দুল কাদের, নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, আসাদুজ্জামান খান, ডা. দীপু মনি, মো. তাজুল ইসলাম, মুহাম্মদ ফারুখ খান, আবুল হাসান মাহমুদ আলী, আনিসুল হক, হাছান মাহমুদ, আবদুস শহীদ, সাধন চন্দ্র মজুমদার, র আ ম ওবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী, আব্দুর রহমান, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, আবদুস সালাম, মহিবুল হাসান চৌধুরী, ফরহাদ হোসেন, ফরিদুল হক খান, জিল্লুল হাকিম, সাবের হোসেন চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানক, নাজমুল হাসান পাপন, ইয়াফেস ওসমান, ড. সামন্ত লাল সেন।

    প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন যারা

    বেগম সিমিন হোসেন রিমি, নসরুল হামিদ, জুনাইদ আহমেদ পলক, মো. আলী আরাফাত, মহিবুর রহমান, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, জাহিদ ফারুক, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, রুমানা আলী, শফিকুর রহমান চৌধুরী ও আহসানুল ইসলাম।

    দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২২২ আসনে জয়লাভ করে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। গতকাল ১০ জানুয়ারি শপথ নেন নতুন সংসদ সদস্যরা। শপথ নেওয়ার পর আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যরা সর্বসম্মতিক্রমে দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তাদের সংসদীয় দলের নেতা নির্বাচিত করেন।

    সংসদ নেতা হওয়ার পর বুধবার বিকেলে সংসদ সদস্যদের আস্থাভাজন ব্যক্তি হিসেবে শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তিনি শেখ হাসিনাকে নতুন সরকার গঠনের আহ্বান জানান।

    এরপর প্রধানমন্ত্রী তার মন্ত্রিসভা গঠন করেন এবং বুধবার সন্ধ্যায় মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের তালিকা নিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করেন। রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রী গঠিত মন্ত্রিসভায় সম্মতি জ্ঞাপন করেন। এরপর মন্ত্রিসভার ওই তালিকা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হয়।

    মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন বুধবার রাতে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এক ব্রিফিংয়ে তালিকায় থাকা ২৫ মন্ত্রী ও ১১ প্রতিমন্ত্রীর নাম প্রকাশ করেন। ওই তালিকার একটি কপি তিনি সাংবাদিকদের কাছে হস্তান্তর করেন।

    আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ৩৬ জন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীকে নিয়োগ দিয়েছেন মর্মে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

    উল্লেখ্য, গত ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিসহ ২৮টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি ও তাদের জোটসঙ্গীরা নির্বাচনে অংশ নেয়নি। তারা শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছে।

    নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে গোলযোগের কারণে একটি আসনের ফল স্থগিত রাখা হয়েছে। বাকি ২৯৮টি আসনের ফলাফল প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে ২২২ আসনে জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টি পেয়েছে ১১টি আসন। বাকি ৬৫ আসনের মধ্যে ৬২টিতে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। আর জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি পেয়েছে একটি করে আসন।

    স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচিত হওয়া ৬২ জনের মধ্যে ৫৯ জন আওয়ামী লীগের নেতা। জাতীয় পার্টি যে ১১টি আসনে জয়লাভ করেছে সেগুলোতে আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কার প্রার্থী প্রত্যাহার করা হয়েছিল। এছাড়া জাসদ ও ওয়ার্কার্স পার্টি নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছে। আর কল্যাণ পার্টি যে আসনে জিতেছে সেখানে স্থানীয় আওয়ামী লীগ সমর্থন দিয়েছে।

  • প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পঞ্চমবার শপথ নিলেন শেখ হাসিনা

    প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পঞ্চমবার শপথ নিলেন শেখ হাসিনা

    প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পঞ্চমবারের মতো শপথ নিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় শেখ হাসিনাকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

    এ শপথের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা টানা ৪র্থ মেয়াদে এবং মোট পঞ্চমবারের মতো বাংলাদেশের সরকার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন।

    প্রধানমন্ত্রীর শপথের পর অন্য মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের শপথ পাঠ করান রাষ্ট্রপতি।

    মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।

    শপথ অনুষ্ঠানে সরকারের পদস্থ কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, কূটনীতিক, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।

    এর আগে ১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ এবং প্রতিবারই প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। ফলে এবারসহ ৫ বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার রেকর্ড করলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।

    দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২২২ আসনে জয়লাভ করে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। গতকাল ১০ জানুয়ারি শপথ নেন নতুন সংসদ সদস্যরা। শপথ নেওয়ার পর আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যরা সর্বসম্মতিক্রমে দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তাদের সংসদীয় দলের নেতা নির্বাচিত করেন।

    সংসদ নেতা হওয়ার পর বুধবার বিকেলে সংসদ সদস্যদের আস্থাভাজন ব্যক্তি হিসেবে শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তিনি শেখ হাসিনাকে নতুন সরকার গঠনের আহ্বান জানান।

    এরপর প্রধানমন্ত্রী তার মন্ত্রিসভা গঠন করেন এবং বুধবার সন্ধ্যায় মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের তালিকা নিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করেন। রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রী গঠিত মন্ত্রিসভায় সম্মতি জ্ঞাপন করেন। এরপর মন্ত্রিসভার ওই তালিকা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হয়।

    মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন বুধবার রাতে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এক ব্রিফিংয়ে তালিকায় থাকা ২৫ মন্ত্রী ও ১১ প্রতিমন্ত্রীর নাম প্রকাশ করেন। ওই তালিকার একটি কপি তিনি সাংবাদিকদের কাছে হস্তান্তর করেন।

    আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ৩৬ জন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীকে নিয়োগ দিয়েছেন মর্মে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

    উল্লেখ্য, গত ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিসহ ২৮টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি ও তাদের জোটসঙ্গীরা নির্বাচনে অংশ নেয়নি। তারা শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছে।

    নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে গোলযোগের কারণে একটি আসনের ফল স্থগিত রাখা হয়েছে। বাকি ২৯৮টি আসনের ফলাফল প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে ২২২ আসনে জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টি পেয়েছে ১১টি আসন। বাকি ৬৫ আসনের মধ্যে ৬২টিতে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। আর জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি পেয়েছে একটি করে আসন।

  • শপথ নিলেন নবনির্বাচিত এমপিরা

    শপথ নিলেন নবনির্বাচিত এমপিরা

    শপথ নিয়েছেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদে নির্বাচিত এমপিরা। বুধবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় শপথের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। অন্যান্য কার্যক্রম শেষে শপথ পাঠ করেন সদস্যরা।

    পরে তাদের শপথের কাগজে স্বাক্ষর করতে বলা হয়। পরবর্তী কার্যক্রম হিসেবে সংসদের রেজিস্ট্রারে স্বাক্ষর করতে বলা হয়। শপথের পর নবাগত এমপিরা স্পিকারের সামনে শপথ ফরমে স্বাক্ষর করেন।

    সংবিধান অনুযায়ী, গেজেট প্রকাশের তিনদিনের মধ্যে সংসদ সদস্যদের শপথ পড়াতে হয়। সে অনুযায়ী নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ পড়ান একাদশ সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

    এমপিদের শপথের আগে প্রথম দফায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সংবিধান ও কার্যপ্রণালি বিধি অনুযায়ী এমপি হিসেবে নিজে শপথগ্রহণ করেন এবং শপথ বইয়ে স্বাক্ষর করবেন।

    এর আগে সংসদ ভবনে হাজির হয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, স্মার্ট, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়াই আমাদের লক্ষ্য।

    নীলফামারী-২ (সদর) আসনের এমপি আসাদুজ্জামান নূর বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যে ইশতেহার ঘোষণা করেছে, তা বাস্তবায়নে আমরা কাজ করবো। প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে কাজ করে যাবো, এটাই আমাদের লক্ষ্য।

  • জাতীয় পার্টির এমপিদের শপথ না নেওয়ার গুঞ্জন

    জাতীয় পার্টির এমপিদের শপথ না নেওয়ার গুঞ্জন

    দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা হয়েছে। ফলাফলের সরকারি গেজেট প্রকাশ করা হবে আজ। এরপর বুধবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় সংসদ ভবনের নিচতলা শপথকক্ষে নবনির্বাচিত এমপিদের শপথ অনুষ্ঠিত হবে।

    দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ১১টি আসন পেয়েছে। তবে নির্বাচিত এমপিরা আগামীকাল শপথ নাও নিতে পারেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম।

    মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) তিনি বলেন, কাল শপথ নাও নিতে পারেন। পরশু আমরা সিদ্ধান্ত নেবো বসে। তারপর সিদ্ধান্ত হবে।

    দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও বরাবরের তো জাতীয় পার্টি (জাপা) ছিল আলোচনায়। বিএনপির নির্বাচন বর্জনের মধ্যে জাপার নির্বাচনে আসা না আসা নিয়েও ছিল দোলাচল। জিএম কাদের ও রওশন এরশাদের অনেক নাটকীয়তার পর ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে সমঝোতা করে নির্বাচনে আসে দলটি। সেই সমঝোতার ২৬ আসনের মধ্যে মাত্র ১১টিতে জয় পেয়েছে।

  • নতুন এমপিদের শপথ বুধবার

    নতুন এমপিদের শপথ বুধবার

    দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের (এমপি) শপথ আগামীকাল বুধবার (১০ জানুয়ারি) সকাল দশটায় জাতীয় সংসদ ভবনের শপথ কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী তাদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন।

    মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) চলতি একাদশ জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নুর-ই-আলম চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    জানা গেছে, আজই নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল গেজেট আকারে প্রকাশ করবে। সংবিধানের বিধান অনুযায়ী, গেজেট প্রকাশের তিন দিনের মধ্যে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণ করতে হবে।

    ইতোমধ্যে শপথ গ্রহণের সব আয়োজন সম্পন্ন করা হয়েছে বলে সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে।

    গত ৭ জানুয়ারি রবিবার সারাদেশে একযোগে ২৯৯ আসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে ২৯৮ আসনের ফল বেসরকারিভাবে ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন।

  • তিন সিটির মেয়রকে শপথ পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী

    তিন সিটির মেয়রকে শপথ পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী

    বরিশাল, খুলনা ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে নবনির্বাচিত মেয়রদের শপথ বাক্য পাঠ করিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পাশাপাশি এই তিন সিটির নবনির্বাচিত কাউন্সিলরদের শপথ বাক্য পাঠ করানো হয়। তাদের শপথ বাক্য পাঠ করান স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

    সোমবার (৩ জুলাই) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। আগামী পাঁচ বছরের জন্য শপথ নিয়েছেন তারা।

    এর আগে, গত ২৫ মে গাজীপুর, ১২ জুন খুলনা ও বরিশাল এবং ২১ জুন রাজশাহী ও সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হয়।

    গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে চমক দেখিয়ে নির্বাচিত হন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন। বৃহত্তম এ সিটির মেয়র নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. আজমত উল্লা খানকে ১৬ হাজার ১৯৭ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে জয় ছিনিয়ে নেন তিনি। টেবিল ঘড়ি প্রতীক নিয়ে জায়েদা খাতুন পেয়েছিলেন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট। নৌকা প্রতীক নিয়ে আজমত উল্লা খান পেয়েছিলেন ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট।

    খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে দ্বিগুণ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। মোট ১ লাখ ৫৪ হাজার ৮২৫ ভোট পেয়েছেন খালেক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আব্দুল আউয়াল পেয়েছেন ৬০ হাজার ৬৪ ভোট।

    বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত। নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত পেয়েছেন ৮৭ হাজার ৮০৮ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইসলামী আন্দোলনের হাতপাখা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮২৮ ভোট।

  • একটি ভাল নির্বাচনের খবর জাতিকে আশান্বিত করে: বিভাগীয় কমিশনার

    একটি ভাল নির্বাচনের খবর জাতিকে আশান্বিত করে: বিভাগীয় কমিশনার

    ফটিকছড়ি প্রতিনিধি:চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. আশরাফ উদ্দিন বলেছেন, একটি ভাল নির্বাচনের খবর জাতিকে আশান্বিত করে। ফটিকছড়ি নিশ্চই ভাল জায়গা। তাই সেখানে একটি ভাল পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্টিত হয়েছে। একটি উপজেলায় ২৪/২৫টি বিভাগের লোকজন কাজ করে। ভাল জনপ্রতিনিধি হলে সবাই মিলে ভাল কিছু অবশ্যই উপহার দিতে পারে।

    তিনি গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে ফটিকছড়ি পৌরসভার মেয়র কাউন্সিলরদের শপথ বাক্য পাঠ অনুষ্টানে বক্তব্য প্রদান কালে এ মন্তব্য করেন।

    এতে ফটিকছড়ি পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব ইসমাইল হোসেন সহ ১ নম্বর ওয়ার্ডে সাংবাদিক রফিকুল আলম, ২ নম্বর ওয়ার্ডে আলাউদ্দিন আল রাকিব, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে হেলাল উদ্দিন, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুল্লাহ চৌধুরী, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে জহির উদ্দিন বাবর, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে জসিম উদ্দিন, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে মৌলানা এহসানুল করিম, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে গোলাপ মওলা গোলাপ এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে আবুল হাশেম কাউন্সিলর হিসেবে এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর ১,২,৩ নম্বর ওযার্ডে সেলিনা বেগম, ৪,৫,৬ নম্বর ওয়ার্ডে ফিরোজা বেগম এবং ৭,৮,৯ নম্বর ওয়ার্ডে রোকেয়া বেগম শপথ নেন।

    এতে আরো উপস্তিত ছিলেন সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত সহকারী বিভাগীয় কমিশনার আনোয়ার পাশা।

    শপথ পাঠ শেষে মেয়র আলহাজ্ব মো. ইছমাইল হোসেন বলেন, ফটিকছড়ি পৌরসভার কাঙ্খিত উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অব্যাহত রাখতে তৃতীয় বারের মতো শপথ নিয়েছি। এটি আমার প্রতি ফটিকছড়ি পৌরবাসীর ভালবাসা ও আস্তার ফসল।

    পৌরসভার রাস্তা-ঘাট,ব্রিজ,কালভার্ট, শিক্ষা কমপ্লেক্স, মসজিদ, মন্দির, বিদ্যুতায়ন, সামাজিক প্রশাসনিক ব্যবস্থা, সর্বোপরি অবকাঠামোগত উন্নয়নে আমার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। অচিরেই ফটিকছড়ি পৌরসভা কে “এ গ্রেড” মডেল পৌরসভা হিসেবে গড়ে তুলতে পারবো।

  • শপথ নিলেন নতুন ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু

    শপথ নিলেন নতুন ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু

    আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ নিলেন নতুন ডেপুটি স্পিকার সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও পাবনা-১ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য শামসুল হক টুকু।

    রোববার (২৮ আগস্ট) জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান। এসময় তার পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।

    এর আগে সংসদে অধিবেশনের শুরুতেই চিফ হুইপ নূর-ই আলম চৌধুরী ডেপুটি স্পিকার হিসেবে শামসুল হক টুকুর নাম সংসদে প্রস্তাব করেন। সংসদ সদস্য কামরুল ইসলাম (ঢাকা-২) তা সমর্থন করেন। এরপর স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর পরিচালনায় কণ্ঠভোটে প্রস্তাবটি পাস হয়।

    পাবনা-১ আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য শামসুল হক টুকু এর আগে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তিনি ২০০৯, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

    ২০০৯-২০১৪ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি একই মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

    একাদশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ছিলেন সংসদ সদস্য এডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়া। সম্প্রতি অসুস্থতাজনিত কারণে তিনি মারা যান।

  • জাতীকে শপথ করালেন প্রধানমন্ত্রী

    জাতীকে শপথ করালেন প্রধানমন্ত্রী

    বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তিতে সারা দেশের মানুষকে শপথ পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে আজ (১৬ ডিসেম্বর) বিকালে প্রধানমন্ত্রী দেশব্যাপী এই শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। দেশের বিভাগীয় জেলা, জেলা ও উপজেলা স্টেডিয়াম ও বিজয় দিবসের নির্ধারিত ভেন্যু থেকে সাধারণ মানুষ জাতীয় পতাকা হাতে শপথ বাক্য পাঠ করেন।

    এর আগে বিকাল সাড়ে ৪টায় প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠানস্থলে আসেন। এরপরই জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়।কিছুক্ষণ পরেই জাতীকে শপথ করাতে প্রধানমন্ত্রী মঞ্চে উঠেন।এ সময় প্রধানমন্ত্রীর পাশে ছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা।

    বিকাল পৌনে ৫টায় প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি সারা দেশের সঙ্গে যুক্ত থেকে শপথ বাক্য পাঠ করান।দেশের সব বিভাগ/জেলা/উপজেলা স্টেডিয়াম/মহান বিজয় দিবসের নির্ধারিত ভেন্যু থেকে শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

    এ সময় জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা শপথে অংশ নেন।

    এদিকে ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ শিরোনামে ১৬ ও ১৭ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। এতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও ঢাকায় সফররত ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ উপস্থিত থাকছেন।

    বিজয় দিবসের দিনে দেশবাসীকে সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের যে শপথ পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী- নিচে তা দেওয়া হলো:

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা।

    আজ বিজয় দিবসে দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহিদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না- দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব।

    মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন।

    লাল-সবুজের পতাকা হাতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে সবাই পাঠ করেছেন এই শপথ। এর মধ্যে পুরো বিশ্বকে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার পথে দেশের মানুষের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকার বার্তা দেওয়া হলো।

    এন-কে

  • শপথ নিলেন বাইডেন-কমলা

    শপথ নিলেন বাইডেন-কমলা

    কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন জো বাইডেন। পাশাপাশি প্রথম কোনো নারী ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা হ্যারিস।

    বুধবার ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল হিলে এ শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। স্থানীয় সময় বেলা ১২টায় দেশটির প্রধান বিচারপতি জন রর্বাটস বাইডেনকে শপথ পড়ান। অন্যদিকে বিচারপতি সোনিয়া সোতোমেয়র কমলা হ্যারিসকে শপথ পড়িয়েছেন।

    এর আগে সকালে মেলানিয়াকে নিয়ে হোয়াইট হাউস ছাড়েন বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি আগেই জানিয়ে দিয়েছেন বাইডেনের অভিষেক অনুষ্ঠানে তিনি অংশগ্রহণ করবেন না। তবে অনুষ্ঠানে বিদায়ী ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স সস্ত্রীক উপস্থিত ছিলেন।

    নতুন প্রেসিডেন্টের শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বাইডেনের স্ত্রী জিল বাইডেন ও ভাইস প্রেসিডেন্টর স্বামী ডগলাস এমহফ। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও তার স্ত্রী মিশেল ওবামা, বিল ক্লিনটন ও তার স্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, জর্জ ডব্লিউ বুশ ও তার স্ত্রী লরা বুশ, ডেমোক্র্যাট নেতৃবৃন্দ, পদস্থ কর্মকর্তা, হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসিসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা।

    অন্যান্য সময়ে ক্যাপিটল হিলের সামনে হাজার হাজার মার্কিনি অভিষেক অনুষ্ঠান উপভোগ করে থাকেন। তবে করোনা ও নিরাপত্তাজনিত কারণে এক প্রকার লকডাউনে রাখা হয়েছে ক্যাপিটল হিল।

    শপথ অনুষ্ঠান ঘিরে নজিরবিহীন নিরাপত্তা বলয় গড়া হয়েছে ওয়াশিংটন ডিসি জুড়ে। ক্যাপিটল হিলে বাইডেনের নিরাপত্তার জন্য ২৫ হাজার ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

    ৩ নভেম্বর মার্কিন ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন। আর প্রথম নারী ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিজয়ী হয়ে ইতিহাস গড়েছেন কমলা হ্যারিস।

  • শপথ নিলেন আতিক-তাপস

    শপথ নিলেন আতিক-তাপস

    শপথ নিলেন রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত দুই মেয়র ও কাউন্সিলররা।

    বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে শপথ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

    প্রথমে দুই মেয়রকে শপথবাক্য পাঠ করান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই অনুষ্ঠানে ২ সিটির সাধারণ ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের ১৭২ জন কাউন্সিলকে শপথ পাঠ করান স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

    শপথ নিলেও আইনি জটিলতায় এখনই চেয়ারে বসতে পারছেন না মেয়ররা। আগামী মে মাসের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকতে হবে তাদের।

    প্রসঙ্গত গত ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত দুই মেয়র প্রার্থী বিজয়ী হন। এরপর গত ৪ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশন থেকে নির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের নাম-ঠিকানাসহ গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।

    স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন-২০০৯ অনুযায়ী, সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পর মেয়র বা কাউন্সিলরদের নাম সরকারি গেজেটে প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে সরকার বা সরকারের মনোনীত কর্তৃপক্ষ মেয়র ও সব কাউন্সিলরের শপথ গ্রহণের ব্যবস্থা করবে।

    এবারের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ঢাকা দক্ষিণে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপস জয়ী হয়েছেন পৌনে ২ লাখ ভোটের ব্যবধানে; তিনি পেয়েছিলেন ৪ লাখ ২৪ হাজার ৫৯৫ ভোট, তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ইশরাক হোসেন ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫১২ ভোট।

    ঢাকা উত্তরেও পৌনে ২ লাখ ভোটের ব্যবধানে জিতেছিলেন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম; নৌকায় তার ৪ লাখ ৪৭ হাজার ২১১ ভোটের বিপরীতে বিএনপির তাবিথ আউয়াল ধানের শীষে পেয়েছেন ২ লাখ ৬৪ হাজার ১৬১ ভোট।

    দক্ষিণে ২৪ লাখ ৫৩ হাজার ভোটারের মধ্যে মাত্র ২৯ শতাংশ ভোট দেন। অন্যদিকে উত্তরে ভোটের হার ছিল ২৫ দশমিক ৩০ শতাংশ।