Tag: শামীম

  • নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছেন শামীম

    নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছেন শামীম

    তরুণ ক্রিকেটার শামীম হোসেন পাটওয়ারীকে বেশ ভাগ্যবান বলা যেতে পারে। খুব বেশি দিন হয়নি বাংলাদেশ জাতীয় দলে নাম লিখিয়েছেন। দেশের জার্সিতে খেলেছেন মোটে সাতটি ম্যাচ। তাতেই জায়গা হয়েছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের দলে জায়গা হয়েছে তরুণ এই ক্রিকেটারের। এত অল্প দিনে বিশ্বকাপ দলে জায়গা করে নিতে পেরে নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে করছেন শামীম।

    চলতি বছর ২৩ জুলাই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হয় শামীম হোসেনের। ওই ম্যাচে ১৩ বলে ২৯ রানের ছোট্ট ইনিংস খেললেও, নিজের ব্যাটিং স্টাইল দিয়ে মুগ্ধ করেছিলেন তিনি। এরপর থেকে দলের সঙ্গেই রাখা হয়েছে তাঁকে। নিউজিল্যান্ড সিরিজে মাত্র এক ম্যাচে খেলা হলেও দলে ছিলেন তরুণ এই ব্যাটসম্যান। এবার তাঁর জায়গা হয়ে গেল বিশ্বকাপ দলেও।

    গতকাল সোমবার মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এসে গণমাধ্যমকে শামীম বলেন, ‘নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছে। টানা তিনটা সিরিজ জিতলাম, পাশাপাশি বিশ্বকাপের স্কোয়াডে জায়গা পেয়েছি। ইনশাআল্লাহ বিশ্বকাপে আমরা অনেক আশাবাদী যে ভালো কিছু করব।’

    বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার রোমাঞ্চ নিয়ে শামীম বলেন, ‘এখানে অনেক বড় বড় খেলোয়াড়রা থাকবেন। আমি মনে করি এটা আমার জন্য অনেক বড় একটা চ্যালেঞ্জ হবে। যেহেতু আমি প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পেয়েছি, আমি এখনও ওইভাবে বিশ্বকাপে আমার লক্ষ্য ঠিক করিনি। দলের সাথে যাচ্ছি, এটাই আমার কাছে বড় কিছু। সিনিয়রদের কাছে অনেক কিছু শেখার আছে।’

    শামীম আরো বলেন, ‘বিশ্বকাপে উইকেটের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। আপনারা দেখেছেন এখানে এবারের উইকেটটা একটু ভিন্ন ছিল। বিশ্বকাপের উইকেটটা কিন্তু ভালো হওয়াটাই স্বাভাবিক। আমাদের সিনিয়র ক্রিকেটাররা আছেন, আমি অনেক আশাবাদী উনারা ওখানে অনেক ভালো করবেন‌। যদি দেখেন, আমাদের মূল ব্যাটসম্যানরা কিন্তু সফল হতে পারেননি এখানে। তো ওখানে সবাই ভালো করবে ইনশাআল্লাহ।’

    এন-কে

  • রাউজানে আশ্রয়ণ প্রকল্পের প্রস্তাবিত এলাকা পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক শামীম

    রাউজানে আশ্রয়ণ প্রকল্পের প্রস্তাবিত এলাকা পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক শামীম

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : রাউজান পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের পশ্চিম রাউজান আশ্রয়ণ প্রকল্পের প্রস্তাবিত এলাকা পরিদর্শন ও স্থানীয় অংশীজনের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জোনায়েদ কবির সোহাগের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক-৬ শামীম আহম্মেদ।

    বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদ কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আলী হোসাইন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আবদুল্লাহ আল মাহমুদ ভূইঁয়া, উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, পৌর সভার প্যানেল মেয়র ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জমির উদ্দিন পারভেজ, রাউজান থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবদুল্লাহ আল হারুন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নূরুল আলম দ্বীন, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নিয়াজ মোরশেদ, উপজেলা প্রকৌশলী আবুল কালাম, পৌর কাউন্সিলর জানে আলম জনি, ইউপি চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আব্বাস উদ্দিন আহম্মদ, মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল ইসলাম, চেয়ারম্যান বি এম জসিম উদ্দিন হিরু, সুকুমার বড়ুয়া, লায়ন সাহাবুদ্দীন আরিফ, প্রিয়তোষ চৌধুরী, নুরুল আবছার বাঁশি, পৌর আওয়ামীলীগের সি.সহ সভাপতি জসিম উদ্দিন, হারুন আর রশিদ টিপু, পৌর মহিলা কাউন্সিলর জান্নাতুল ফেরদৌস ডলি, ভূমিহীন পরিবারসমূহের মধ্যে বক্তব্য রাখেন হারুনুর রশিদ, আজগর আলী, শামসুদ্দিন,সাহানু আকতার,লাকি আকতার, শাকি আকতার, মোঃ গিয়াস উদ্দিন, মোঃ হারুণ, সখিনা বেগম,মাঈন উদ্দিন প্রমুখ।

    এ সময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক-৬ শামীম আহম্মেদ বলেন, মুজিববর্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার বাস্তবায়নে দেশের প্রত্যন্ত এলাকার ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ঘর উপহার দেওয়া হচ্ছে। তারই আলোকে রাউজান পৌর এলাকায় ৪৪ শতক জায়গায় ভূমিহীনদের জন্য বহুতল ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে এই এলাকার ভূমিহীন কিছু পরিবার মাথা গোঁজার ঠাঁই পাবে।

    রাউজান পৌর কাউন্সিলর জমির উদ্দিন পারভেজ বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার আলোকে, রাউজানের সাংসদ এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরীর প্রচেষ্টায় এই বহুতল ভবন নির্মিত হলে এখানে অনেক ভূমিহীন পরিবারের মুখে হাসি ফিরবে।

    ২৪ ঘণ্টা/নেজাম

  • ২ হাজার কোটি টাকা পাচার : ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগ সভাপতির দায় স্বীকার

    ২ হাজার কোটি টাকা পাচার : ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগ সভাপতির দায় স্বীকার

    দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের মামলায় গ্রেপ্তার ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিশান মাহমুদ শামীম দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।

    বুধবার (২৬ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবদাস চন্দ্র অধিকারীর আদালতে এ জবানবন্দি দেন তিনি।

    গত ২২ আগস্ট শামীমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন অপর একটি আদালত। সেই রিমান্ড শেষে বুধবার তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় ঘটনার বিষয়ে স্বেচ্ছায় জবানবন্দি দিতে রাজি হওয়ায় তা রেকর্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সহকারি পুলিশ কমিশনার (এএসপি) উত্তম কুমার সাহা।

    সেই আবেদন মঞ্জুর করে বিচারক ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
    এর আগে ২১ আগস্ট রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে শামীমকে গ্রেপ্তার করে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) পুলিশের একটি দল। গত ২৬ জুন শহর আওয়ামী লীগের অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই ইমতিয়াজ হাসান রুবেলকে প্রধান আসামি করে অবৈধ উপায়ে দুই হাজার কোটি টাকা আয় ও পাচারের অভিযোগে ঢাকার কাফরুল থানায় মামলাটি দায়ের করে সিআইডি।

    ওই মামলায় সিআইডি রুবেল ও বরকতকে পাঁচদিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। জিজ্ঞাসাবাদে এর সঙ্গে জড়িত অনেকের নাম প্রকাশ করেন তারা।

    সিআইডি জানায়, রুবেল-বরকতের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ছাত্রলীগের সভাপতি নিশান মাহমুদ শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয়। এছাড়া তার বিরুদ্ধে ফরিদপুরে চাঁদাবাজি ও হামলার মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারের পর শামীমকে বহিষ্কার করে ছাত্রলীগ। এ মামলায় আরো গ্রেপ্তার হয়েছেন ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভী ও জেলা শ্রমিক লীগের অর্থ সম্পাদক বেল্লাল হোসেন।

    প্রসঙ্গত, গত ১৬ জুন রাতে শহরের মোল্লাবাড়ী সড়কে অবস্থিত জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল সাহার বাড়িতে দুই দফা হামলার ঘটনা ঘটে। এ ব্যাপারে সুবল চন্দ্র সাহা ১৮ জুন ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। ৭ জুলাই পুলিশের বিশেষ অভিযানে সুবল সাহার বাড়িতে হামলার মামলায় গ্রেপ্তার হন ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের সেই সময়ের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত তার ভাই ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি ইমতিয়াজ হাসান রুবেলসহ আরও সাতজন।

    এর পর ঢাকার সিআইডি পুলিশ বরকত ও রুবেলের অবৈধ সম্পদ অর্জনের বিষয়ে তদন্তে নামে। তদন্তে প্রাথমিকভাবে দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের তথ্য পেয়ে এ মামলা দায়ের করা হয়।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • সবার সহযোগীতায় শামীম বাঁচতে চায়

    সবার সহযোগীতায় শামীম বাঁচতে চায়

    চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলার আব্দুর রহিম শামীম দীর্ঘদিন যাবত দূরারোগ্য ব্লাড ক্যান্সারে ভুগছেন, পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি অসুস্থ থাকায় পরিবারটি মানবেতর জীবনযাপন করছে।

    ৩৫ বছরের টগবগে তরুণ শামীম তিনবছর বয়সি একটি কন্যা শিশুর বাবা। তার চিকিৎসা করাতে গিয়ে পরিবার আজ নিঃস্ব।

    বর্তমানে ভারতের ভেলুরে অবস্থিত সিএমসি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শামীমের বন্ধুরা তার বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টের জন্য বিভিন্নভাবে সংগ্রহ করে এই পর্যন্ত সাড়ে চার লাখ টাকা তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছেন। আগামী সপ্তাহের যেকোনো দিন শামীমকে বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টের জন্য হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে কিন্তু টাকার অভাবে সে চিকিৎসা বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

    শামীমের ছোট ভাইয়ের নিকট নগদ অর্থ প্রদান করছেন শামীমের বন্ধুরা

    শামীমের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ২০ লাখেরও বেশি টাকা।

    সমাজের বিত্তশালীদের প্রতি নিজেকে বাঁচাতে চিকিৎসায় সহায়তার জন্য আকুল আবেদন জানিয়েছেন শামীম।

    বিস্তারিত জানার জন্য নিম্নোক্ত নাম্বার- ০১৬৭২৪০৫৭৯০, সাহায্য পাঠানোর জন্য ব্যাংক হিসাব: ডাচ বাংলা ব্যাংক লি:, আব্দুর রহিম ১৬৫-১০১-১৩২০৭ হালিশহর ব্রাঞ্চ,চট্টগ্রাম।

  • সম্রাটসহ চার জনের লকার-ভল্ট স্থগিতের নির্দেশ

    সম্রাটসহ চার জনের লকার-ভল্ট স্থগিতের নির্দেশ

    মাদক-সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও দুর্নীতিবিরোধী চলমান অভিযানে আটক ও অভিযুক্ত যুবলীগের চার প্রভাবশালী নেতা ও তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ১৩ প্রতিষ্ঠানের অর্থ বা সম্পদ কোনো ব্যাংকের লকার বা ভল্টে থাকলে তাতে নজরদারি করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি তাদের অ্যাকাউন্টগুলো স্থগিত করতে বলা হয়েছে।

    যুবলীগের আলোচিত ওই চার নেতা হলেন- যুবলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট, সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া ও যুবলীগ নেতা টেন্ডার কিং জি কে শামীম এবং যুবলীগ ঢাকা দক্ষিণের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন। তাদের প্রতিষ্ঠানের অর্থ বা সম্পদ ব্যাংকের লকার, ভল্টসহ যেখানে যে অবস্থায় আছে সেভাবেই স্থগিত রাখতে সব বাণিজ্যিক ব্যাংকে নির্দেশ দেয়া হয়।

    এছাড়া তাদের এফডিআর, ক্রেডিট কার্ড ও সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করা অর্থও জব্দ করতে বলেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি)। ২৩ ও ২৪ সেপ্টেম্বর ব্যাংকগুলোতে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠায় সিআইসি।

    এতে বলা হয়, আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এর ১১৬-এ মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এদের কারও যদি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ থাকে তাও স্থগিত থাকবে। এদিকে বৃহস্পতিবার ঢাকা দক্ষিণ সিটির কাউন্সিলর মমিনুল হক সাঈদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

    বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে সিআইসির পাঠানো চিঠিতে দেখা যায়, সম্রাটের প্রতিষ্ঠান তিনটি। এগুলো হচ্ছে- মেসার্স শারমিন এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স হিজ মুভিজ ও প্রিন্সিপাল রিয়েল এস্টেট।

    জি কে শামীমের প্রতিষ্ঠান দুটি হল- মেসার্স জি কে বিল্ডার্স ও জি কে বি অ্যান্ড কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড। খালেদের প্রতিষ্ঠান হল মেসার্স অর্পণ প্রপার্টিজ।

    নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের সাতটি প্রতিষ্ঠান আছে। এগুলো হচ্ছে- মেসার্স নাওয়াল কনস্ট্রাকশন, মেসার্স আয়েশা ট্রেডার্স, মেসার্স নাওয়াল কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড বিদ্যানিকেতন প্রি-ক্যাডেট স্কুল, নাওয়াল কনস্ট্রাকশন, মেসার্স ফারজানা বুটিক, মেসার্স ইনটিশার ফিশারিজ ও মেসার্স ডিজিটাল টেক।

    সিআইসির চিঠিতে বলা হয়, এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত যে কোনো মেয়াদি আমানত (এফডিআর এসটিডি), মেয়াদি সঞ্চয়ী হিসাব, চলতি হিসাব, ফরেন কারেন্সি অ্যাকাউন্ট স্থগিত করতে হবে।

    এছাড়া এসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ক্রেডিট কার্ড, ব্যাংকের লকার বা ভল্টে রাখা যে কোনো সম্পদ, সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ স্থগিত করার পাশাপাশি অন্য যে কোনো ধরনের সেভিং ইনস্ট্রুমেন্ট বা ইনভেস্টমেন্ট স্কিম বা ডিপোজিট থাকলে তাও স্থগিত করতে হবে।

    এর আগে ২২ সেপ্টেম্বর এসব ব্যক্তির সব ধরনের ব্যাংক হিসাব তলব করে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। পরদিন সাত ব্যক্তির ব্যাংক হিসাব স্থগিতের নির্দেশ দেয় সিআইসি।

    শুদ্ধি অভিযানের অংশ হিসেবে ১৮ সেপ্টেম্বর যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া, ২০ সেপ্টেম্বর সাত দেহরক্ষী নিয়ে জি কে শামীমসহ বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। অবৈধ ক্যাসিনোসহ নামে-বেনামে নানা ধরনের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত এরা। গ্রেফতারের সময় তাদের কাছ থেকে নগদ টাকা, অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করে র‌্যাব। ঢাকায় ক্লাব ব্যবসার নামে একাধিক ক্যাসিনো পরিচালনার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। জি কে শামীমের বিরুদ্ধে সরকারি প্রায় সব টেন্ডারে ভাগ বসানোর অভিযোগ রয়েছে।

    শুদ্ধি অভিযানে খালেদ ও শামীম গ্রেফতা হলে গা-ঢাকা দেন ক্যাসিনোর হর্তাকর্তা ইসমাইল হোসেন সম্রাট। নুরুন্নবী শাওনও আড়ালে চলে যান। আর দেশত্যাগ করেন সম্রাটের আরেক সহচর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা মমিনুল হক সাঈদ।