Tag: সজীব ওয়াজেদ জয়

  • ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে শেখ হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

    ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে শেখ হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

    নিউইয়র্ক ও লন্ডনে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক। রোববার (২২ ডিসেম্বর) সকালে দুদক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

    তাদের বিরুদ্ধে গত ১৫ বছরে বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে। অনুসন্ধানে পাঁচ সদস্যের টিম গঠন করেছে দুদক। শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও জয়সহ তাদের পরিবারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলাকালে ব্যাংক হিসাব-সম্পদ জব্দ বা ক্রোক করতে পারবে এই কমিটি।

    রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুকেন্দ্র থেকে ৫৯ হাজার কোটি টাকা’সহ বিভিন্ন প্রকল্পে ওঠা ৮০ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। এছাড়া, আশ্রয়ণসহ ৮টি প্রকল্পে দুর্নীতির তথ্য আমলে নিয়েছে দুদক।

    গত ৩ সেপ্টেম্বর, শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের এসব দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ। শুনানি নিয়ে এসব অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের নিষ্ক্রিয়তা কেনো অবৈধ ঘোষণা করা হবে না?– তা জানতে চেয়ে গত ১৫ ডিসেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

  • প্রধানমন্ত্রীর অবৈতনিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা হলেন সজীব ওয়াজেদ

    প্রধানমন্ত্রীর অবৈতনিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা হলেন সজীব ওয়াজেদ

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবৈতনিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সজীব আহমেদ ওয়াজেদ।

    আজ রোববার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মো. আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকির সই করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। বিষয়টি দ্য ডেইলি স্টারকে নিশ্চিত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা।

    এর আগে একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর ২০১৯ সালের ১৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর অবৈতনিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পান তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ।

  • আগামী ১০ বছরে বিএনপি-জামায়াত বলে কোনো দল থাকবে না: জয়

    আগামী ১০ বছরে বিএনপি-জামায়াত বলে কোনো দল থাকবে না: জয়

    বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) চেয়ারম্যান সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, আগামী ১০ বছরে বিএনপি-জামায়াত বলে কোনো দল থাকবে না। অনেকেই সন্ত্রাসকে উসকাচ্ছে। আমি আপনাদের অনুরোধ করবো আপনারা এসব কথায় কান দিয়েন না।

    শনিবার (১৮ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টায় সপ্তমবারের মতো আয়োজিত জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডের চূড়ান্ত পর্বের অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।

    তরুণদের উদ্দেশে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ‘আপনারা শুধু বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে চিন্তাই করেন না, সমাধানও বের করছেন এবং তা বাস্তবায়ন করছেন। বাংলাদেশের তরুণরাও নিজের পায়ে এখন দাঁড়াতে পারছে। বিদেশি দূতরা যখন আগুন সন্ত্রাসীদের পক্ষে কথা বলবে- তখন আপনারা এর প্রতিবাদ করবেন।’

    বিএনপি-জামায়াত বিষয়ে জয় বলেন, ‘অনেকেই সন্ত্রাসকে উসকাচ্ছে। আমি আপনাদের অনুরোধ করবো আপনারা এসব কথায় কান দেবেন না।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের আগে বিভিন্ন দেশের দূত অতিরিক্ত কথা বলছেন। কিন্তু বিএনপি মানুষ পোড়াচ্ছে, বাস পোড়াচ্ছে- এসব নিয়ে তারা কিছু না বলে বরং উসকানি দিচ্ছেন। কারণ তারা বাংলাদেশে শান্তি চান না।’

    জয় বলেন, জেনারেল জিয়াউর রহমানের আমলে ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় ১৩০০ জনের বেশি সেনাকে। সেই ঘটনায় নিজের পরিবারের বিচার না পাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরা এক তরুণের প্রশ্নের জবাবে সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘আজ যারা (বিভিন্ন দেশের দূত) মানবাধিকারের কথা বলেন, তারা একটি বারও এসব নিয়ে কথা বলেন না। বিএনপি কখনোই গণতান্ত্রিক দল ছিল না।’

    জিয়াউর রহমান খুনি ছিলেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীপুত্র বলেন, ‘যেভাবেই পারি আমরা সেই সব হত্যাকাণ্ডের বিচার করব।’

    জয় বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের সময় বিশ্বে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। বাংলাদেশে সেরকম দুর্নীতি থাকলে এতো মেগা প্রকল্প করা সম্ভব হতো না। আওয়ামী লীগের আমলে যে পরিমাণ উন্নয়ন হয়েছে, বাংলাদেশের ইতিহাসে তা হয়নি। অল্প সময়ে এতো উন্নত হয়েছে বলেই তরুণরা আওয়ামী লীগকে ভালোবাসে।’

    শনিবার মধ্যাহ্ন বিরতির পর সারাদেশের ৭৫০টিরও বেশি সংগঠনের মধ্য থেকে ৬ ক্যাটাগরিতে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার তুলে দেন সিআরআই চেয়ারম্যান সজীব ওয়াজেদ জয়।

  • জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডে সজীব ওয়াজেদ ও রাদওয়ান মুজিব, ঘুরে দেখলেন স্টল

    জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডে সজীব ওয়াজেদ ও রাদওয়ান মুজিব, ঘুরে দেখলেন স্টল

    সপ্তমবারের মতো সাভারে শেখ হাসিনা যুব উন্নয়ন কেন্দ্রে আয়োজিত হচ্ছে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড। আর সেখানে অনুষ্ঠানের আগেই উপস্থিত হয়ে বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখলেন বঙ্গবন্ধুর দুই দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় ও রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।

    আজ শনিবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডের চূড়ান্ত পর্বে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন তারা।

    এবার ৬টি ক্যাটাগরিতে প্রদান করা হবে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড। সারা দেশ থেকে আসা ৭৫০টিরও বেশি সংগঠনের আবেদনের মধ্য থেকে যাচাই-বাছাই ও ফিল্ড ভিজিট তরুণদের সংগঠনকে প্রদান করা হচ্ছে এই অ্যাওয়ার্ড।

    সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) চেয়ারম্যান সজীব ওয়াজেদ জয় এবং ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক বলেন, তরুণ প্রজন্মকে দেশের জন্য কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করার জন্য তাদের অসংখ্য উদ্যোগ রয়েছে। তাদের উদ্ভাবনী সব উদ্যোগের কারণেই তারুণ্যের সর্ববৃহৎ প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশজুড়ে প্রায় ৩ লাখের বেশি তরুণ সদস্যের এক নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে ইয়াং বাংলা। ‘কানেক্টিং দ্য ডটস’ স্লোগান নিয়ে কাজ করে যাওয়া ইয়াং বাংলার সঙ্গে আছে লাখ লাখ তরুণ। শুধু তাই নয়, তরুণদের জন্য পলিসি ডায়ালগ, লেটস টক, জয় বাংলা কনসার্ট থেকে শুরু করে আরও দুর্দান্ত জনপ্রিয় সব কার্যক্রমের আয়োজন করা হচ্ছে ২০১৪ সাল থেকে। আর এ কারণেই তরুণদের কাছে দারুণ জনপ্রিয় ইয়াং বাংলা নামটি।

    ২০১৪ সালে প্রথমবারের মতো সমাজে বাল্যবিবাহ বন্ধ, সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষাদান ও সুস্থদের সহযোগিতা করা যুবক ও যুব সংগঠনকে ‘জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড’র আওতায় পুরস্কৃত করা হয়। গত কয়েক বছরে এই পুরস্কার পাওয়া ব্যক্তি ও সংগঠন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড পুরস্কার পাওয়া ১৪৫টি সংগঠন ছাড়াও ৩০০টির বেশি সংগঠন নিয়ে ইয়াং বাংলা বর্তমানে তারুণ্যের সর্ববৃহৎ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করছে। এই সংগঠনগুলোসহ ইয়াং বাংলার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন ৫০ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবক। ২০২২ সালের মে মাসে ইয়াং বাংলার সদস্য হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    শুধু তাই নয়, ২০১৪ সালে যাত্রা শুরুর পর বিগত ৯ বছরে ইয়াং বাংলা মোট ৩০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে ইন্টার্নশিপ এবং উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সুযোগ প্রদান করেছে। সব মিলিয়ে সন্দেহাতীতভাবেই বলা যায়, তারুণ্যের সর্ববৃহৎ প্ল্যাটফর্ম ইয়াং বাংলা এবং এখনো তার কর্মপরিধি বৃদ্ধি করে চলেছে।

    এরই অংশ হিসেবে আবারও দেশের জন্য কাজ করে যাওয়াও তরুণ সংগঠনগুলোতে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড প্রদান করছে ইয়াং বাংলা।

  • ‘ছয় দিনের হরতাল-অবরোধে দেশের ক্ষতি ৩৯ হাজার কোটি টাকা’

    ‘ছয় দিনের হরতাল-অবরোধে দেশের ক্ষতি ৩৯ হাজার কোটি টাকা’

    গত ২৮ অক্টোবর থেকে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতের ডাকা মোট ছয় দিনের অবরোধ ও হরতালে দেশের ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৩৯ হাজার কোটি টাকা। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, দিনমজুর এবং এসএমই খাত। একই সঙ্গে সরবরাহ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে, যা আমদানিকারক এবং রপ্তানিকারক উভয়কেই ইতোমধ্যেই সংকটজনক অর্থনৈতিক সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।

    বুধবার (৮ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় তার ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ফেসবুক পোস্টে এসব তথ্য জানান।

    রাজনীতি বিষয়ে বাংলাদেশি ইংরেজি ভাষার ব্লগ ‘bdanalytica’এ প্রকাশিত একটি নিবন্ধের ওয়েব লিঙ্ক শেয়ার করে জয় লিখেছেন, শুধু ২৮ অক্টোবর থেকে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সহযোগীদের ডাকা মোট ছয় দিনের অবরোধ ও হরতালে দেশের অর্থনীতির আনুমানিক ক্ষতির পরিমাণ ৩৯ হাজার কোটি টাকা (৩.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি)।

    ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, দিনমজুর এবং এসএমই খাত। সরবরাহ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে, যা আমদানিকারক এবং রপ্তানিকারক উভয়কেই ইতোমধ্যে সংকটজনক অর্থনৈতিক সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। শিশু ও যুবকদের শিক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

    জয় আরও লিখেছেন, প্রধানত বাস এবং ট্রাকগুলোকে লক্ষ্য করে অন্তত ১১০টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। বিএনপি ও তাদের সহযোগীরা তাদের গুণ্ডাদের প্রতিটি হামলার জন্য ৩ হাজার টাকা দিচ্ছে। পরিবহন খাতের দুর্দশা জীবনযাত্রার সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলছে। কারণ, বেশি ঝুঁকির কারণে ভাড়া আকাশচুম্বী হয়েছে।

  • সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন আজ

    সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন আজ

    ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিখাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫২তম জন্ম বার্ষিকী আজ।

    সজীব ওয়াজেদ জয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও দেশের পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। তিনি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নেপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।

    ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তাদের একটি মেয়ে আছে।

    লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেওয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।

    ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষাবিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।

    বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করতে থাকা সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।

    দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

    ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

  • আওয়ামী লীগ দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছে

    আওয়ামী লীগ দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছে

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারী ও উগ্রপন্থীদের সহিংস থাবা মোকাবিলা করে দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছে। মঙ্গলবার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক ভিডিও কনটেন্ট আপলোডের পাশাপাশি এক পোস্টে তিনি এমন মন্তব্য করেন।

    জয় লেখেন, ‌‘১৯৭১ সালে পাকিস্তানিদের কাছ থেকে বিজয় ছিনিয়ে আনার পর বাংলাদেশ আরও অনেক বছর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করে। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর দেশে পাকিস্তানি ধাচের স্বৈরাচার শুরু হয়। মোশতাক, জিয়া ও এরশাদ তাদের দুঃশাসনকে বৈধতা দিতে আইয়ুব-ইয়াহিয়ার পদ্ধতি অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রকে বিভ্রান্ত করেছেন।’

    স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি জামায়াতে ইসলামীকে একজন রাষ্ট্রপ্রধানের সমর্থনে দেশে রাজনীতি করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেন জয়।

    তিনি বলেন, যত দিন যাচ্ছে, বাংলাদেশের জনগণ গোলামী করার আকাঙ্খা থেকে দেশকে শুদ্ধ করেছে।

  • বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মুসলমানকে জয়ের ঈদ শুভেচ্ছা

    বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মুসলমানকে জয়ের ঈদ শুভেচ্ছা

    প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয় পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মুসলমানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

    ফেসবুক স্ট্যাটাসে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন,‘পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মুসলমানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। আসুন, ঈদুল আজহার শান্তি, সহমর্মিতা, ত্যাগ ও ভ্রাতৃত্ববোধের শিক্ষায় উজ্জীবিত হই।’

    আজ দেশব্যাপী মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হচ্ছে।

     

  • জিয়াউর রহমানের হ্যাঁ-না ভোট গণতন্ত্র হত্যার কলঙ্কজনক অধ্যায়: জয়

    জিয়াউর রহমানের হ্যাঁ-না ভোট গণতন্ত্র হত্যার কলঙ্কজনক অধ্যায়: জয়

    বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হ্যাঁ-না ভোট গণতন্ত্র হত্যার কলঙ্কজনক অধ্যায় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

    মঙ্গলবার (৩০ মে) দুপুরে ফেসবুকে পৌনে দুই মিনিটের একটি ভিডিও পোস্ট করে ক্যাপশনে তিনি এই মন্তব্য করেন।

    ওই পোস্টের ক্যাপশনে জয় লিখেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যার পর অবৈধভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে তা পাকাপোক্ত করতে ন্যক্কারজনকভাবে হ্যাঁ-না ভোটের আয়োজন করেন জেনারেল জিয়া। লোক দেখানো সেই হ্যাঁ-না ভোটের আগে কোনো মিটিং-মিছিল পর্যন্ত হয়নি। ছিল না পরিচিতি ও প্রচারের ব্যবস্থা। রাস্তাঘাটে রিকশা-বাসে এবং মানুষের ব্যক্তিগত যানবাহনে জোর করে সামরিক পোশাক পরিহিত জেনারেল জিয়ার পোস্টার সাঁটিয়ে প্রচারণার নামে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়।’

    তিনি আরও লেখেন, ‘ভোটের দিন ভোটারবিহীন ভোটকেন্দ্রে মানুষ খুঁজে না পেয়ে শেষপর্যন্ত অনেক শিশুকেও জোর করে ভোট দিতে নিয়ে যাওয়া হয়। দিন শেষে ঘোষণা আসে, ৯৯ দশমিক ৪ ভাগ ভোট পেয়ে একচেটিয়াভাবে জয়লাভ করেছেন জেনারেল জিয়া! তার বিপক্ষে কেউ ভোট দেয়নি!! এই হাস্যকর নির্বাচন এবং এর আগের-পরের ঘটনাপ্রবাহ বাঙালির ইতিহাসের অমোচনীয় কলঙ্কময় অধ্যায়।’

    সজীব ওয়াজেদ জয় লেখেন, ‘অতঃপর রাষ্ট্রীয় প্রবিধানকে পাশ কাটিয়ে সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতির দায়িত্বে থাকা অবস্থাতেই নিয়মবর্হিভূতভাবে গঠন করেন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’। সেই দলের হয়ে ১৯৭৮ সালের তথাকথিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নিয়ে নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন জিয়া। এই নির্বাচনে তিনি কোনো কোনো এলাকায় ১২০ ভাগ ভোট পেয়েছেন বলেও বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যম প্রতিবেদন প্রকাশ করে।’

  • বিএনপির ভরাডুবির কারণ বিএনপি নিজেই: জয়

    বিএনপির ভরাডুবির কারণ বিএনপি নিজেই: জয়

    ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ভোট চুরি তত্ত্বের কড়া সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বলেছেন, ভোট চুরির ব্যাপারে বিএনপি আজও কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ দিতে পারেনি। বিএনপির ভরাডুবির কারণ বিএনপি নিজেই।

    শুক্রবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রীপুত্র।

    সজীব ওয়াজেদ জয় লেখেন, ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ক্রমাগতভাবে মিথ্যাচার করে সেই নির্বাচনে বিপুল ভোটে পরাজিত দল বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের নেতারা। এমনকী আওয়ামী লীগ-বিরোধী সংবাদ মাধ্যমেও অবাধে ‘রাতের ভোট’ তত্ত্বকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য নিরলস চেষ্টা চালাচ্ছে একটি গোষ্ঠী। অথচ নির্বাচনের দিন সারাদিন কোনো ধরনের কারচুপি বা ব্যাপক ধরনের অনিয়মের কথা বিএনপি’র নেতারাও বলেননি। সংবাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে মানুষ স্বতস্ফুর্তভাবে ভোট দিচ্ছেন, বিএনপি নেতারা সন্তোষ প্রকাশ করছেন। কিন্তু সন্ধ্যার পরেই মির্জা ফখরুল-কামাল হোসেনদের ভোল পাল্টে যায় এবং তারা তাঁদের ব্যর্থতার জন্য সরকারকে দায়ী করে বক্তব্য দিতে থাকেন। এখন পর্যন্ত তাদের দাবির পক্ষে কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণও তারা হাজির করতে পারেননি। বিদেশি পর্যবেক্ষক দলের প্রতিনিধিরা নির্বাচনটিকে সুষ্ঠু বলে রায় দিয়েছিলেন। বিএনপির ভরাডুবির কারণ বিএনপি নিজেই।

  • ঈদে অসহায়দের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান সজীব ওয়াজেদ জয়ের

    ঈদে অসহায়দের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান সজীব ওয়াজেদ জয়ের

    মুসলিমদের অন্যতম প্রধান উৎসব ঈদুল ফিতরে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমনন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

    আজ শনিবার (২২ এপ্রিল) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই শুভেচ্ছা জানান।

    ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে সজীব ওয়াজেদ জয়ের স্ট্যাটাস
    প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, ‘ঈদ মোবারক! সবাইকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা। আসুন পরিবার, আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী এবং সমাজের সকল গরীব, দুস্থ ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াই এবং সবার সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।‘

     

  • বিএনপির গণতন্ত্র মানেই খালেদা জিয়ার শাসন ফেরত আনা

    বিএনপির গণতন্ত্র মানেই খালেদা জিয়ার শাসন ফেরত আনা

    বিএনপির দুর্নীতি ও গণমাধ্যম প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তার উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, বিএনপির গণতন্ত্র মানেই তারেক রহমান বা খালেদাজিয়ার শাসন ফেরত আনা, তাদের সেই হীন উদ্দেশ্য সফল করতে প্রধান বাঁধা আসলে গণমাধ্যম। কারণ এই গণমাধ্যমেই বিএনপির দুর্নীতি ও জঙ্গিবাদের স্বরূপ উত্থাপিত হয়েছে বার বার।

    শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) রাতে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজের স্ট্যাটাসে এ কথা বলেন তিনি।

    ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি বলেছেন, সম্প্রতি বিএনপির দুর্নীতিবাজ শীর্ষ নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন টিআইবির কর্মকর্তা, তার সূত্র ধরে সংবাদ প্রচার করেছে সময় টিভি। সেই সংবাদে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত – আর বিএনপির ২৭ দফার প্রথম দিকেই বলেছে দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ও রাষ্ট্র গড়ার কথা, সেটি প্রচার করা হয়েছে।

    এতেই চটেছেন বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুল। কারণ তাদের লন্ডনে পলাতক নেতার পক্ষে কথা না বলায় সময় টিভি’র রিপোর্ট শুদ্ধ হয় নাই। এভাবেই দলের ভেতরে ও বাইরে বাকস্বাধীনতার চর্চা করে বিএনপি।

    ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি আরও বলেছেন, যেমন তারা করেছিল, ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে একাধিক পত্রিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া ও একটি বেসরকারি টেলিভিশন বন্ধ করে দিয়েছিল তারা। প্রকৃতপক্ষে, বিএনপির গণতন্ত্র মানেই তারেক রহমান বা খালেদাজিয়ার শাসন ফেরত আনা, তাদের সেই হীন উদ্দেশ্য সফল করতে প্রধান বাঁধা আসলে গণমাধ্যম। কারণ এই গণমাধ্যমেই বিএনপির দুর্নীতি ও জঙ্গিবাদের স্বরূপ উত্থাপিত হয়েছে বার বার।