Tag: সমাবেশ

  • ১০ ডিসেম্বর সমাবেশের ঘোষণা আওয়ামী লীগের

    ১০ ডিসেম্বর সমাবেশের ঘোষণা আওয়ামী লীগের

    আগামী ১০ ডিসেম্বর রাজধানীতে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেটে বিকেল ৩টায় এ সমাবেশের আয়োজন করতে চায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ।

    আজ শনিবার রাতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজের স্বাক্ষর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

    মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস ও পেট্রলবোমা হামলায় নিহত এবং আহত ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার দ্রুত বিচারের দাবিতে এ সমাবেশ করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ আছে।

    সমাবেশে প্রধান অতিথি থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

     

  • ৬ মহানগরে সমাবেশ করবে বিএনপি

    ৬ মহানগরে সমাবেশ করবে বিএনপি

    সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে ৫ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের পক্ষ থেকে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।

    চট্টগ্রামে ১৩ ফেব্রুয়ারি, বরিশালে ১৮ ফেব্রুয়ারি, খুলনায় ২৭ ফেব্রুয়ারি এবং রাজশাহীতে ১ মার্চ সমাবেশ করবে বিএনপি। এছাড়া ঢাকা বিভাগে দুটি সমাবেশ করা হবে। ঢাকা মহানগর উত্তরে ৩ মার্চ ও দক্ষিণে ৪ মার্চ সমাবেশ করা হবে।

    গত সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপি মেয়রপ্রার্থীদের উদ্যোগে এই সমাবেশ করা হবে।

    আজ কর্মসূচি ঘোষণার সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, বরিশাল সিটি কর্পোরেশনে বিএনপির মেয়রপ্রার্থী দলের যুগ্ম মহাসচিব মজিবুর রহমান সারোয়ার, খুলনা সিটি কর্পোরেশনে দলের মেয়রপ্রার্থী ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জু, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনে মেয়রপ্রার্থী ও মহানগর সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনে মেয়রপ্রার্থী ও মহানগর বিএনপির সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে বিএনপির মেয়রপ্রার্থী প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন ও উত্তর সিটি কর্পোরেশনে মেয়রপ্রার্থী তাবিথ আউয়াল।

  • বিএনপি’র ৪২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সীতাকুণ্ডে সমাবেশ

    বিএনপি’র ৪২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সীতাকুণ্ডে সমাবেশ

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)র ৪২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সীতাকুণ্ড উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপি’র উদ্যোগে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় বাড়বকুণ্ড স্কায়ারের হল রুমে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সীতাকুণ্ড উপজেলা বিএনপি’র যুগ্ন-আহবায়ক জহুরুল আলম জহুর।

    পৌরসভা বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাহের উদ্দীন আশরাফের পরিচালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে চাকসুর ভিপি ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপি’র সাবেক সহ-সভাপতি নাজিম উদ্দীন বলেন।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপি’র যুগ্ন-সম্পাদক এডভোকেট আবু তাহের,ইছাক কাদের চৌধুরী, জয়নাল আবেদীন দুলাল, সামছুল আলম আজাদ, মোঃ মোরছালিন, কাজী সালাউদ্দীন, মুক্তিযোদ্ধা আবুল মুনছুর, আরঙ্গজেব মোস্তফা, ফজলুল করিম চৌধুরী, সাহাব উদ্দীন রাজু, অমলেন্দু কনক, আবুল কালাম আজাদ, বদিউল আলম বদরুল, মুক্তিযোদ্ধা মোহরম আলী, কাজী এনামুল বারী, অহিদুল আলম চৌধুরী শরীফ, আনোয়ারুল আজিম মুকুল, আলি নেওয়াজ মামুন, জহিরুল ইসলাম নাছির, সালামত উল্ল্যাহ, মহিউদ্দদীন।

    এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ডাঃ কমল কদর, বখতিয়ার, উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা নুরুল হুদা সোহেল, শওকত তালুকদার, জিয়া উদ্দীন, যুবদল নেতা লোকমান হোসেন রকিব, ইসমাইল, ছাত্রদল নেতা ইফরান রকি, ইসমাইল, সোহেল উদ্দীন, ইসমাইল হোসেন, আসরাফ আলী জিকু, সাজ্জাদ হোসেন শাকিল, আইনুল হক রিপন, সাইফুল ইসলাম, একরাম, আকবর হোসেন জসীম, ইদ্রিছ মিয়া মনির, ইদ্রিছ মেম্বার, আলা উদ্দীন মাসুম, শহীদুল্ল্যাহ মেম্বার, জসিম মেম্বার, হেলাল উদ্দীন বাবর, হারুন ভূইয়া, একরাম উল্ল্যাহ নয়ন, হারুনুর রশিদ ইব্রাহিম, মোশারফ হোসেন, হেলাল উদ্দীন, নুরুন্নবী, সৈয়দ আলা উদ্দীন, বাহার উদ্দীন, ছালে আহাম্মদ ছলু, কেফায়েত উল্ল্যাহ, শামসু, মহিম, গোলাম ছাদেক, সেলিম উদ্দীন মাহামুদ, কাজী বদরুদ্দীন, মুনছুর আলী, জিতেন্দ্র নারায়ন নান্টু, গোপাল শর্মা, এডভোকেট আইনুল কামাল, হেলাল মেম্বার, মহিদুল ইসলাম আবির, সৈকত প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

    ২৪ ঘণ্টা/আর এস/কে আই ডি

  • চন্দ্রনাথ মন্দিরের দেওয়ান পুকুর ভরাট দখলের প্রতিবাদে পাঁচ সংগঠনের মানববন্ধন

    চন্দ্রনাথ মন্দিরের দেওয়ান পুকুর ভরাট দখলের প্রতিবাদে পাঁচ সংগঠনের মানববন্ধন

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। সংগঠন সংবাদ : চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব চত্বরে বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরাম আয়োজিত মানববন্ধন সমাবেশে বক্তারা বলেন উপমহাদেশের অন্যতম পর্যটন তীর্থ সীতাকুণ্ডের চন্দ্রনাথ মন্দিরের মালিকানাধীন দেওয়ান পুকুর একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা।

    দেড় শতাধিক বছর আগে জনকল্যাণে খননকৃত দীঘি দখল ও ভরাট করা পরিবেশ আইনে ফৌজদারী অপরাধ। অভিলম্বে উক্ত দীঘি ভরাট বন্ধ না করলে উচ্চ আদালতে মামলা জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে।

    বক্তারা আরো বলেন, দীঘি ভরাট নিয়ে সংবাদ করায় এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা করা হয়েছে। যা রীতিমতো অন্যায়।
    বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরাম চট্টগ্রাম সভাপতি অধ্যাপক ড. ইদ্রিচ আলীর সভাপতিত্বে সমাবেশে অংশ গ্রহনকারী অন্যান্য সংগঠন হচ্ছে, চট্টগ্রাম আঞ্চলিক সংস্কৃতি গবেষণা কেন্দ্র, ইউনাইটেড সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ও চটগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র।

    সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক আলীউর রহমান, প্রচার দপ্তর সম্পাদক মোঃ কামাল পারভেজ, মানবাধিকার সংগঠক এডভোকেট মোঃ জাফর হায়দার, সার্ক মানবাধিকার সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ আফছারুল হক, ছাত্রনেতা মোঃ সাজ্জাদ হোসাইন, রোটারিয়ান মোঃ সালাউদ্দিন, কর্ণফুলী নদী সাম্পান মাঝি কল্যাণ সমিতি ফেডারেশন সভাপতি এস এম পেয়ার আলী, নির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ মিজান, আলী নূর, সাংবাদিক রিয়াজুর রহমান নারীনেত্রী আরিকা মাইশা প্রমুখ।

    ২৪ ঘণ্টা/আর এস পি

  • কাল নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি পেয়েছে বিএনপি

    কাল নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি পেয়েছে বিএনপি

    বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার কারাবাসের দুই বছর পূর্তিতে দলটিকে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

    আগামীকাল শনিবার দুপুর দুইটায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করার অনুমতি পেয়েছে দলটি।

    বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী অ্যানী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    এর আগে সমাবেশের অনুমতি পেতে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে অ্যানীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ডিএমপি কমিশনার মো. শফিকুল ইসলামের সঙ্গে দেখা করেন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সমাবেশের অনুমতির বিষয়টি যথাসময়ে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে শফিকুল ইসলাম বিএনপি নেতাদের জানিয়েছিলেন।

    উল্লেখ্য, খালেদা জিয়ার কারাবাসের দুই বছর পূর্তিতে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আজ শুক্রবার সারা দেশে খালেদা জিয়ার রোগ ও কারামুক্তি চেয়ে মসজিদে মসজিদে দোয়া এবং শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিক্ষোভ সমাবেশ। পাশাপাশি সারাদেশের জেলা সদরে জনসভার আয়োজন করা হয়েছে।

  • হযরত নজির আহমদ শাহ মাদ্রাসায় অভিভাবক সমাবেশ সম্পন্ন

    হযরত নজির আহমদ শাহ মাদ্রাসায় অভিভাবক সমাবেশ সম্পন্ন

    ২৪ খবর ডেস্ক : ঐতিহ্যবাহী ফটিকছড়ি ধর্মপুর সুন্নী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হযরত নজির আহমদ শাহ(রাঃ) নূরানি মাদরাসার ইবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও অভিভাবক সমাবেশ ১৪নভেম্বর বৃহস্পতিবার মাদ্রাসা হলে অনুষ্টিত হয়।

    এতে বক্তব্য রাখেন সমাজ সেবক আলহাজ্ব এ কে এম বখতিয়ার।

    উপস্থিত ছিলেন অত্র মাদরাসার সম্মানিত পরিচালনা কমিটি সভাপতি মৌলনা মুছা কাদেরী সমাজসেবক ইউনুচ চৌধুরী আইয়ুব, মাষ্টার মৌলনা শফিউল আজম ইলিয়াস ‘আলহাজ্ব মৌলনা মহিনউদ্দীন মৌলনা কুতুবউদ্দীন, মৌলনা হাফেজ আবু সালেহ, মৌলনা ইউনুচ কাদেরি মৌলনা, হাফেজ মোস্তাফা হোসাইন, মৌলনা শহিদুল্লাহ্, হাফেজ নেজাম, হাফেজ জসিম মাষ্টার, পেয়ারু ইসলাম, মাষ্টার নাছির, জামসেদ, মাষ্টার জসিম উদ্দীন ও মজাহার রিয়াদ প্রমুক।।

  • রাউজানে গাড়ি পার্কিংয়ের স্থানে মার্কেট নির্মাণের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সমাবেশ

    রাউজানে গাড়ি পার্কিংয়ের স্থানে মার্কেট নির্মাণের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সমাবেশ

    চট্টগ্রামের রাউজানের নোয়াপাড়া পথেরহাটে ব্যবসায়ীদের আপত্তি থাকা সত্ত্বেও রাতের আধাঁরে পার্কিংয়ের স্থান দখল করে মার্কেট নির্মাণের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে নোয়াপাড়া পথেরহাট বাজারের তিন শতাধিক ব্যবসায়ী।

    গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াপাড়া ইউনিয়নের পথেরহাটে বাজারের সর্বস্তরের ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে এ মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    সংগঠনটির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান বলেন, বাজারের ভারতেশ্বরী প্লাজার সামনে ১৬ বছর ধরে ছিল একটি গাড়ী পার্কিংয়ের জায়গা ছিল। কিন্ত গত মঙ্গলবার রাতের আধাঁরে পার্কিংটি দখল করে মার্কেট নির্মাণের জন্য পাইলিং কাজ শুরু করে করে দেন মার্কেটের মালিক পক্ষ।

    আমরা ব্যবসায়ীরা এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে এ মানববন্ধন আয়োজন করেছি। মানববন্ধন শেষে এক প্রতিবাদ সমাবেশ সংগঠনটির সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম সওদাগরের সভাপতিত্বে অনুষ্টিত হয়।

    সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ জিয়াউর রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন সংগঠনের সহ-সভাপতি আহমেদ সৈয়দ, ব্যবসায়ী মুহাম্মদ সেকান্দর সওদাগর, মুহাম্মদ আরিফ, মুসলিম উদ্দিন, বাবু ধর, মুহাম্মদ রাশেদ, মহিউদ্দিন, মুহাম্মদ সাজ্জাদ, জসিম উদ্দিন মেম্বার, সোলেমান বাদশা, মুহাম্মদ ইসকান্দর সাজু দে, মুহাম্মদ রাসেল, মাকসুদুর রহমান সাজু, আনিসুর রহমান রুবেল, সাজ্জাদ টুটুল, মুহাম্মদ মনসুর, মুহাম্মদ বাদশা, মহিউদ্দিন, নাজিম উদ্দিন, মিন্টু দে, মুহাম্মদ জাবেদ, মুহাম্মদ করিম, মুহাম্মদ লাইকত আলী, বশির আহমদ, মনির আহমদ, রিকু বড়ুয়া প্রমুখ।

  • সাংবাদিকদের নিয়ে মিথ্যাচার : চট্টগ্রামে মানববন্ধন সমাবেশ

    সাংবাদিকদের নিয়ে মিথ্যাচার : চট্টগ্রামে মানববন্ধন সমাবেশ

    সাংবাদিকদের নিয়ে বিভিন্ন মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে নাগরিক উদ্দ্যেগের ব্যানারে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত এ সমাবেশে নের্তৃবৃন্দরা মনে করেন, সাংবাদিকদের চরিত্র হনন সরকারকে পঙ্গু করে দেওয়ারই একটি অপচেষ্টা।

    নেতৃবৃন্দরা বলেন, রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ গণমাধ্যমকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিতর্কিত করার প্রবণতা মূলত উন্নয়ন, গণতন্ত্র ও সমৃদ্ধির যাত্রাকে ব্যাহত করারই ষড়যন্ত্র। সরকারের চলমান দুর্নীতি বিরোধী অভিযানকে ম্লান করতে পরিকল্পিত ভাবে ক্যাসিনো-জুয়া, কালোটাকার মালিক, সন্ত্রাস ও মৌলবাদের দোসররাই দেশে ও দেশের বাইরে থেকে গণমাধ্যমকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা করছে।

    তাদের বিরুদ্ধে সম্মানিত তথ্যমন্ত্রী, বিআরটিসি সহ দায়ীত্বশীলদের শাস্তিমুলক পদক্ষেপ গ্রহনের দাবি জানানো হয়েছে চট্টগ্রামের নাগরিক সমাবেশ থেকে।

    প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন সমাবেশে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ সমবেত হয়ে বিশিষ্ট কলামিস্ট পীর হাবিবুর রহমান ও বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব শাবান মাহমুদসহ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাগামহীন মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

    এই সমাবেশের দাবির সাথে একাত্মতা জানিয়ে এক বার্তায় সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনও সাংবাদিক পীর হাবিব- শাবান মাহমুদ সহ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের নিন্দা জানান।

    চট্টগ্রাম নাগরিক উদ্যোগের আহবায়ক ও বিএফইউজে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরীর সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদ সভাপতি প্রফেসর ডাঃ একিউএম সিরাজুল ইসলাম, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, মুক্তিযুদ্ধা পরিবেশবিদ প্রফেসর মোঃ ইদ্রিস আলী, বিএফইউজে নির্বাহী সদস্য আজহার মাহমুদ, চসিক কাউন্সিলর ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বোর্ড সদস্য হাসান মুরাদ বিপ্লব, প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা খাইরুল ইসলাম কক্সি, চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম বাবু, চট্টগ্রাম ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি দিদারুল আলম, চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক আলিউর রহমান, শিক্ষক নেতা অধ্যাপক শিবপ্রসাদ, চট্টগ্রাম মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সুমন দেবনাথ, পেশাজীবী নেতা এডভোকেট মহিবুল্লাহ চৌধুরী প্রবীণ সাংবাদিক শেখর ত্রিপাঠী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি শাহেদা আকতার, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের (সিইউজে)র সাবেক কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রউফ পাটোয়ারী, সিইউজে নেতা মোহাম্মদ আলী পাশা, সিইউজে সদস্য তরুণ গবেষক মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সভাপতি উজ্জ্বল বিশ্বাস, তরুণ সাংবাদিক সংগঠক মির্জা ইমতিয়াজ শাওন, মাহমুদুর রহমান শাওন, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা হাবিবুর রহমান তারেক আব্দুল্লাহ-আল-মামুন।

    মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন ইয়াসির আরাফাত, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, তরুণ লেখক ওমর ফারুক চৌধুরী জীবন, চট্টগ্রাম আইন কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি যথাক্রমে অ্যাডভোকেট মহিবুল ইসলাম সোহেল, এডভোকেট টিপু শীল জয়দেব, যুব পরিষদ সভাপতি আবু তাহের রানা, মহানগর ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক মমিনুর রহমান সজিব রিদুয়ানুল কবির, উপ আইন বিষয়ক সম্পাদক মুনীর চৌধুরী, উপ সম্পাদক নাসির উদ্দিন কুতুবী, মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংগঠক জনি বড়ুয়া, বাউবি’র নুরজাহান আক্তার কলি, দেশচিন্তা’র ইমরান সোহেল, ছাত্র নেতা হুমাযয়ুন কবির আজাদ, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, চট্টগ্রাম বাকলিযয়া সরকারি কলেজের ছাত্রলীগ সভাপতি ফাহিম জিয়া, সহ-সভাপতি রিদওয়ানুল হক, সাধারণ সম্পাদক এসএম মোহাইমিনুল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ মুন্না ও ছাত্রসংসদের ভিপি ইনজামাম আতিক, জিএস আব্দুর রাজ্জাক শুভ, এজিএস টিপু দত্ত ও বাকলিয়া শহীদ এন এম জে কলেজ ছাত্র প্রতিনিধি মোঃ ইউনুস, ছাত্রনেতা এম আই হোসেন সাহিদ,আরিফ চৌধুরী, সাংস্কৃতিক সংগঠক আশিক আরেফিন, ফয়েজ আহমেদ, ইমরান প্রমুখ।

    মানববন্ধন সমাবেশটির সভাপতির বক্তব্যে বিএফইউজে- বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি ও চট্টগ্রাম নাগরিক উদ্যোগের আহ্বায়ক রিয়াজ হায়দার চৌধুরী বলেন, বিশিষ্ট কলামিস্ট পীর হাবিবুর রহমান ও সাংবাদিক নেতা শাবান মাহমুদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার মূলত গণমাধ্যমে অস্থিরতা তৈরির ষড়যন্ত্র। একটি মহল দেশে বিদেশে বসে এটি করছে। সাংবাদিক নেতা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী এবং খ্যাতনামা গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সদস্য মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, সাংবাদিক নেতা আবদুল জলিল, তারকা সাংবাদিক মুন্নী সাহা, প্রভাষ আমিনসহ শীর্ষ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।

    সাধারণ গণমাধ্যমকর্মী থেকে শুরু করে চট্টগ্রামের নাগরিক সমাজ এই ন্যক্কারজনক প্রবণতার তীব্র নিন্দা জানায়। সাংবাদিকরা যাতে উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে না পারেন, সে জন্যই ষড়যন্ত্রমূলক এই অপপ্রচার হচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন পেশাজীবী নাগরিক সংগঠক রিয়াজ হায়দার চৌধুরী ।

  • শান্তিপূর্ণ জনসভায় কেন যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব-আমির খসরু

    শান্তিপূর্ণ জনসভায় কেন যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব-আমির খসরু

    বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, গুম, খুন হত্যার বিরুদ্ধে দেশের মানুষ অবস্থান নিয়েছে। প্রতিবাদের এই জোয়ারকে ভয়ভীতির মাধ্যমে থামিয়ে দেয়া সম্ভব না।

    বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদ দেশবিরোধী চুক্তির বিরোধিতা করেছে, শুধুমাত্র সেইজন্য তাকে সরকারী দলের সন্ত্রাসীদের হাতে জীবন দিতে হয়েছে। দেশপ্রেমিক নাগরিককে যারা হত্যা করে তারা দেশদ্রোহী।

    তিনি আজ শনিবার বিকালে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি, দেশবিরোধী চুক্তি ও আবরার ফাহাদ হত্যার প্রতিবাদে কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে নাসিমন ভবন দলীয় কার্যালয়ের সামনে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি আয়োজিত এক বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেন।

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিক্ষাভ সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম বিষয়ক সম্পাদক এ. এম নাজিম উদ্দিন। বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুর হাশেম বক্কর, সিনিয়র সহসভাপতি আবু সুফিয়ান।

    আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী আরো বলেন, সমাবেশে আসতে দেখলাম, পুলিশ যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, মনে হচ্ছে দেশে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। শান্তিপূর্ণ এই জনসভায় কেন এই যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব। এখানে এত পুলিশ কেন? দেশের সংবিধান কি বাতিল হয়ে গেল?

    যারা জনগণের পাশে দাঁড়ানোর কথা, যারা দেশ বিরোধী চুক্তির বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর কথা, যারা দেশপ্রেমিক নাগরিকদের পক্ষে থাকার কথা তাদের এই অবস্থা কেন?

    প্রশাসনের উদ্দেশ্যে আমির খসরু আরো বলেন, যারা সন্ত্রাসের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে খুন করে, অবৈধ ব্যবসা করে, জনগণের অধিকার কেড়ে নেয় তাদের পাশে আপনাদের থাকার কথা নয়। আইনশৃংখলা বাহিনী আমরা একে অপরকে সহযোগিতা করার কথা, শ্রদ্ধা করার কথা। আইনশৃংখলা বাহিনীর সাথে নাগরিকদের একটি সুসম্পর্ক থাকার সময় এসেছে, এটা বিবেচনা করতে হবে।

    তিনি বলেন, বুয়েটের ভিসি ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী ও পুলিশ সাথে নিয়ে আবরার ফাহাদের বাড়ীতে গিয়ে তার পরিবারের সদস্যদের অপদস্ত করতে সাহস পায় কিভাবে? যে স্ট্যাটাসের কারণে আবরার ফাহাদকে জীবন দিতে হয়েছে, সেই স্ট্যাটাস সারাদেশের মানুষকে বার বার দিতে হবে। এই স্ট্যাটাস ইতহাসের অংশ হয়ে থাকবে। শেয়ার বাজার, ব্যাংক লুট, বিশ্বজিত হত্যা, আবিদ হত্যার বিচার হয়নি, আবরার ফাহাদ হত্যার বিচারও হবে কি না সন্দেহ।

    তিনি বলেন, শুধুমাত্র ক্ষমতায় থাকার জন্য দেশ বিরোধী চুক্তিতে বাংলাদেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়েছে এই সরকার, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকেও অবৈধভাবে আটকে রেখেছে সরকার। কিন্তু ক্ষমতার মালিক দেশের জনগণ।

    আমির খসরু বলেন, লুটেরেরা ধরা পড়ছে, সেই ভয়ে তাদের মধ্যে নার্ভাসনেস কাজ করছে। তাদের আচরণে সেটা প্রকাশ পাচ্ছে। ভারতের এনআরসি নিয়ে মন্ত্রীরা বাংলাদেশের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোন কারণে নেই বললেও যৌথ বিবৃতিতে এই বিষয়ে কোন কথা নেই। সীমান্তে হত্যা, রোহিঙ্গা সমস্যা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি চুক্তি নিয়ে যৌথ বিবৃতিতে কিছুই নেই।

    সভাপতির বক্তব্যে ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ভারতের সাথে দেশবিরোধী চুক্তি করে দেশকে করদ রাজ্যে পরিণত করার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত এই অবৈধ সরকার। এই অসম চুক্তি দেশের মানুষ মেনে নেবে না। প্রধানমন্ত্রী ভারতে গিয়ে তিস্তা চুক্তির বিষয়টি আলোচনার টেবিলে তুলতে ব্যর্থ হয়েছে, এটা শুধু প্রধানমন্ত্রীর লজ্জা না, বাংলাদেশের মানুষের লজ্জা।

    তিনি বলেন, ক্যাসিনো দুর্নীতির মাধ্যমে যুবলীগ ছাত্রলীগ থেকে এখন দুর্গন্ধ বের হচ্ছে। সম্রাটকে জিজ্ঞাসাবাদের যখন দেশের রাঘব বোয়ালদের নাম বেরিয়ে আসছিল ঠিক তখনি দেশপ্রেমিক বুয়েট মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদকে হত্যা করলো। দেশের
    মানুষ একদিন এ হত্যাকারীদের জনতার আদালতে বিচার করবে।

    প্রধান বক্তা মাহবুবুর রহমান শামীম বলেন, সরকারের শত বাঁধা বিপত্তি উপেক্ষা করে আজকে ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশ জনতার দখলে। চট্টগ্রামের জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। আবরার হত্যার প্রতিবাদে রাজপথ আজ উত্তাল। তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে কারাগারে আটকে রেখেছে সরকার। দেশনেত্রী শারীরিকভাবে খুবই অসুস্থ। তাকে সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত করছে। সরকার তার জামিন প্রক্রিয়ায় বাঁধাগ্রস্ত করে তার মুক্তিতে বাঁধা দিচ্ছে।

    আবুল হাশেম বক্কর বলেন, গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকার জন্য দেশের মানুষকে ক্ষমতাসীনরা হত্যা করছে। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচন ২৯ তারিখ রাতে করেছে। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য দেশবিরোধী চুক্তি করা হয়েছে। সেই চুক্তির প্রতিবাদ করায় আবরারকে প্রাণ দিতে হয়েছে। শহীদ জেহাদের রক্ত দানের মাধ্যমে যেমন স্বৈরাচারী এরশাদের পতন হয়েছিল, তেমনি ভাবে আবরারের রক্ত বৃথা যাবে না। গণতন্ত্রকে মুক্ত করতে হলে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে। এ জন্য দেশ প্রেমিক জনতাকে ঐক্য গড়তে হবে।

    এ. এম নাজিম উদ্দিন বলেন, আবরার হত্যার বিচারের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কথা বিশ্বাস করা যায় না। কারণ সাগর-রুনি, বিশ্বজিত ও চট্টগ্রামের আবিদ হত্যার বিচার এ পর্যন্ত হয়নি। আওয়ামীলীগের এ বিচার করার ক্ষমতাও নেই।

    আবু সুফিয়ান বলেন, প্রধানমন্ত্রী মা হিসেবে আবরার হত্যার বিচার করবেন বলে যে প্রতিশ্র“তি দিয়েছেন, ছাত্রলীগের সাংগঠনিক নেত্রী হিসেবে তা জাতির সাথে প্রতারণা। আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসীদের বিচার হয় না। খুনীদেরকে রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করে দেন।

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ইয়াসিন চৌধুরী লিটন ও সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলামের পরিচালনায় সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি আলহাজ্ব এম এ আজিজ, মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, সামশুল আলম, হাজী মোহাম্মদ আলী, জয়নাল আবেদীন জিয়া, নাজিমুর রহমান, আশরাফ চৌধুরী, মাহবুবুল আলম, এডভোকেট মফিজুল হক ভুঁইয়, নিয়াজ মোহাম্মদ খান, অধ্যাপক নুরুল আমিন রাজু, যুগ্ম সম্পাদক কাজী বেলাল উদ্দিন, শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, আবদুল মান্নান, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, জাহাঙ্গির আলম দুলাল, কাউন্সিলর আবুল হাসেম, মনজুর আলম মঞ্জু, আনোয়ার হোসেন লিপু, শাহেদ বক্স, সামশুল হক, সহসাধারণ সম্পাদক মো. সালাহ উদ্দিন, সামশুল আলম, ইসহাক চৌধুরী আলিম, আবু জহুর, প্রচার সম্পাদক শিহাব উদ্দিন মুবিন, সম্পাদকবৃন্দ মোহাম্মদ আলী মিঠু, এড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, এম আই চৌধুরী মামুন, ফাতেমা বাদশা, এইচ এম রাশেদ খান, হামিদ হোসেন, নুরুল আকবর কাজল, মোহাম্মদ আলী, অধ্যাপক ঝন্টু কুমার বড়ুয়া, শহিদুল ইসলাম শহীদ, জিয়া উদ্দিন খালেদ চৌধুরী, আবদুল বাতেন, আবদুল মান্নান রানা, থানা বিএনপির সভাপতি মনজুর রহমন চৌধুরী, মামুনুল ইসলাম হুমায়ুন, হাজী হানিফ সওদাগর, ডা. নুরুল আবছার, মো. সেকান্দর, সরফরাজা কাদের রাসেল, আবদুল্লাহ আল হারুন, নগর বিএনপির সহসম্পাদকবৃন্দ সালাহ
    উদ্দিন কায়সার লাবু, রফিকুল ইসলাম মো. ইদ্রিস আলী, অধ্যক্ষ খোরশেদ আলম, খোরশেদ আলম কুতুবী, এড. নেজাম উদ্দিন খান, এড. সেলিম উদ্দিন শাহীন, অধ্যাপক রনজিত বড়ুয়া, জেলী চৌধুরী, বেলায়েত হোসেন বুলু, আজাদ বাঙালী, আবু মুসা, সফিক আহমেদ, আবুল খায়ের মেম্বার, আবদুল হাই, আলী আজম, সালাহ উদ্দিন লাতু, থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, আফতাবুর রহমান শাহীন, হাজী বাদশা মিয়া, মনির আহমেদ চৌধুরী, মো. শাহাব উদ্দিন, জাহিদুল
    হাসান, হাবিবুর রহমান, নূর হোসাইন, মাঈন উদ্দিন চৌধুরী মাঈনু, রোকন উদ্দিন মাহমুদ, জাহাঙ্গির আলম, আবদুল কাদের জসিম, নগর সদস্য ইউসুফ সিকদার, জাকির হোসেন, আলী ইউসুফ, জমির আহমদ, কাউন্সিলর জেসমিনা খানম, আতিকুর রহমান, রেজিয়া বেগম মুন্নি, মেজবাহ উদ্দিন রাজু, কামাল পাশা নিজামী, সখিনা বেগম, খোরশেদ আলম, তাহের আহমদ, হাজী নুরুল হক, মনিরুজ্জামান টিটু, শাহনেওয়াজ চৌধুরী মিনু, গাজী আলা উদ্দিন, এড. আবদুল আজিজ, মনিরুজ্জামান মুরাদ, মনিরুল ইসলাম মনুসহ প্রতিটি ওয়ার্ড বিএনপি ও অংগ সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে পুলিশী বাঁধা উপেক্ষা
    করে মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দেন।

  • আবরার হত্যার বিচার দাবিতে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

    আবরার হত্যার বিচার দাবিতে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

    বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল।

    বুধবার বিকালে নগরের ওয়াসা এলাকা থেকে মিছিল শুরু হয়ে কাজির দেউড়িতে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল নেতা রিফাত হোসেন (সাকিল) এর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন আক্তার হোসেন (বাবলু), ফজলুল কাদের (রাজু), এম এ হাসান (বাপ্পা), রবিউল হাসান (বাবলু), মোঃ রিয়ারুজ রহমান (রিয়াজ) হেলাল তালুকদার (অনিক), আবু ইমরান (নোমান), রানা মির্জা, ইমরান হোসেন (বাপ্পি), আরিফফ হোসেন, আনিসুর রহমান, মোঃ সাজ্জাদ, আমিনুল ইসলাম, মোঃ বাবু, মোঃ সুজন, মোঃ জুয়েল, মোঃ সাগর।

    সমাবেশ বক্তারা বলেন, আবরার ফাহাদ হত্যার মাধ্যেমে ছাত্রলীগ প্রমাণ করেছে তারা একটি সন্ত্রাসী সংগঠন।