Tag: সাগর-রুনি হত্যা মামলা

  • সাগর-রুনি হত্যায় ২ অপরিচিত ব্যক্তি জড়িত

    সাগর-রুনি হত্যায় ২ অপরিচিত ব্যক্তি জড়িত

    বহুল আলোচিত সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে র‌্যাব।

    অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ে সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির হত্যা মামলার অগ্রগতি রিপোর্ট জমা দিয়েছে র‍্যাব। তবে, ডিএনএ রিপোর্ট এখনো আসেনি।

    সোমবার (০২ মার্চ) বিকেলে সাগর-রুনির হত্যা মামলার রিপোর্ট কার্যালয়ে জমা দেয়া হয়। এ হত্যাকাণ্ডে দুইজন অপরিচিত ব্যক্তি জড়িত ছিলেন বলা হয়েছে প্রতিবেদনে।

    এর আগে, ৭১ বারের মতো পেছায় সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল।

    আগামী ২৩শে মার্চ পুনরায় দিন ধার্য করেছেন আদালত। গেল ১০ই ফেব্রুয়ারি আদালতে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ঠিক ছিল। কিন্তু, সেদিনও মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলে ব্যর্থ হয় হত্যা মামলাটির তদন্ত সংস্থা র‌্যাব।

    পরবর্তীতে, ঢাকা মহানগর হাকিম দেবব্রত বিশ্বাস প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৩শে মার্চ দিন ধার্য করেন।

    ২০১২ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীতে নিজ বাসায় নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি। এ ঘটনায় রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা দায়ের করা হয়।

  • সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তে হাইকোর্টের হতাশা

    সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তে হাইকোর্টের হতাশা

    সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেছেন হাইকোর্ট।

    মামলার তদন্ত কর্মকর্তা র‍্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার শফিকুল আলম জানিয়েছেন, তদন্তে কোনো ক্লু (সূত্র) পাওয়া যায়নি। চারটি ডিএনএ প্রতিবেদনের মধ্যে দুটি মিলেছে। এ দুটিতে আসামিদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি বলে সেগুলো ফের আমেরিকায় এফবিআইর ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। এ পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছে ৮ আসামি। বাকী দুটি প্রতিবেদন পাওয়া গেলে অগ্রগতি হবে।

    আগামী ১৪ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) এ মামলার সন্দেহভাজন আসামি তানভীর রহমানের জামিন আবেদনের ওপর আদেশ দেওয়া হবে।

    আট বছরেও মামলার তদন্তে অগ্রগতি না হওয়ায় সন্দেহভাজন আসামি মো. তানভীর রহমান হত্যা মামলাটি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন। একই সঙ্গে সন্দেহভাজন আসামি মো. তানভীর রহমানের মামলার কার্যক্রম কেন বাতিল হবে না তা জানতে চেয়ে দুই সপ্তাহেরে রুল জারি করেন আদালত।

    সোমবার (১১ নভেম্বর) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ হতাশা ব্যক্ত করেন।

    এর আগে গত ২০ অক্টোবর হাইকোর্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে তলব করেছিলেন।

    আদালতে আসামি পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ফাওজিয়া করিম ফিরোজ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসেন বাপ্পী।

    ২০১৪ সালের ৩ ডিসেম্বর আসামি তানভীর রহমান হাইকোর্ট থেকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন নেন।

  • সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে হাইকোর্টে তলব

    সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে হাইকোর্টে তলব

    সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে তলব করেছেন হাইকোর্ট।

    আগামী ৬ নভেম্বর মামলার নথিপত্র নিয়ে তাকে হাজির হতে বলা হয়েছে।

    দীর্ঘ ৮ বছরে মামলার তদন্তে অগ্রগতি না হওয়ায় সন্দেহভাজন আসামি মো. তানভীর রহমান হত্যা মামলাটি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন। একই সঙ্গে সন্দেহভাজন আসামি মো. তানভীর রহমানের মামলার কার্যক্রম কেন বাতিল হবে না তা জানতে চেয়ে দুই সপ্তাহেরে রুল জারি করেছেন আদালত।

    এ আবেদনের শুনানি শেষে রোববার (২০ অক্টোবর) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

    আদালতে আসামি পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ফাওজিয়া করিম ফিরোজ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারোয়ার হোসেন বাপ্পী।

    ২০১৪ সালের ৩ ডিসেম্বর আসামি তানভীর রহমান হাইকোর্ট থেকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন নেন।

    ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাড়িতে সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনির ক্ষতবিক্ষত লাশ পাওয়া যায়। সাগর তখন মাছরাঙা টিভিতে আর রুনি এটিএন বাংলায় কর্মরত ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের সময় বাসায় ছিল তাঁদের সাড়ে চার বছরের ছেলে মাহির সরওয়ার মেঘ।