Tag: সাধারণ ছুটি

  • চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচন : নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

    চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচন : নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

    আগামী ৩০ জুলাই চট্টগ্রাম-১০ শূন্য আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন উপলক্ষ্যে ভোট গ্রহণের দিন সেখানে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

    বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

    এতে বলা হয়, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের চাহিদা মোতাবেক এ উপনির্বাচন উপলক্ষ্যে ভোটগ্রহণের দিন অর্থাৎ আগামী ৩০ জুলাই সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হলো।

    উল্লেখ্য, গত ২ জুন চট্টগ্রাম-১০ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য ডা. আফছারুল আমীনের মৃত্যু হয়। ৪ জুন আসনটি শূন্য ঘোষণা করে সংসদ সচিবালয়।

  • রেড জোন:আরও ৪ জেলার ৭ এলাকায় সাধারণ ছুটি

    রেড জোন:আরও ৪ জেলার ৭ এলাকায় সাধারণ ছুটি

    দেশের আরও চার জেলার সাতটি এলাকাকে করোনাভাইরাস সংক্রমণপ্রবণ এলাকা হিসেবে ‘রেড জোন’ ঘোষণা করেছে সরকার। নির্ধারিত ওই এলাকাসমূহে সাধারণ ছুটির আদেশ দেয়া হয়েছে।

    মঙ্গলবার (২৩ জুন) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জারি হওয়া এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, কক্সবাজার, মাগুরা, খুলনা ও হবিগঞ্জের সাতটি ‘রেড জোনে’ ২৪ জুন থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

    এনিয়ে তিন দফায় ১৯ জেলার ৪৫টি এলাকাকে ‘রেড জোন’ ঘোষণা করে সেখানে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হল।

    করোনাভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণের জন্য স্থানীয় প্রশাসন রেড জোন ঘোষিত এলাকায় অফিস-কারখানা বন্ধ থাকবে, যানবাহন ও সাধারণের চলাচলে থাকবে কড়াকড়ি। জীবনযাত্রা ‘কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ’ করতে পারবে।

    আদেশে বলা হয়েছে, ‘লাল অঞ্চল ঘোষিত এলাকায় অবস্থিত সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ ও বেসরকারি অফিস, প্রতিষ্ঠান ও সংস্থায় কর্মরত ও অন্য এলাকায় বসবাসরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও এ ছুটি প্রযোজ্য হবে।’

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ৫ জেলার আরও ১১ রেড জোনে সাধারণ ছুটি

    ৫ জেলার আরও ১১ রেড জোনে সাধারণ ছুটি

    করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) অতি ঝুঁকিতে থাকা দেশের আরও ৫ জেলার ১১ এলাকাকে রেড জোন হিসেবে তালিকাভুক্ত করে সেখানে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার।

    সোমবার (২২ জুন) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নরসিংদী ও কুষ্টিয়ার ১১টি রেড জোন অঞ্চলে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে আদেশ জারি করেছে।

    এর আগে গতকাল মধ্যরাতে ১০ জেলার ২৭টি এলাকাকে রেড জোন হিসেবে তালিকাভুক্ত করে সেখানে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়।

    এতে বলা হয় ‘সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন, ২০১৮’ এর সংশ্লিষ্ট ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ কোভিড-১৯ রোগের সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে রোগের চলমান ঝুঁকি বিবেচনায় জন-চলাচল/জীবনযাত্রাভাবে নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে এই এলাকাগুলোকে রেড জোন ঘোষণা করায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সেখানে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। এই ছুটির মধ্যে সাপ্তাহিক ছুটি অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

    আদেশ অনুযায়ী এসব এলাকায় ২২ জুন থেকে বিভিন্ন মেয়াদে সাধারণ ছুটি থাকবে।

    আদেশ অনুযায়ী, শুধুমাত্র রেড জোন ঘোষিত এলাকায় সাধারণ ছুটি কার্যকর থাকবে। রেড জোন ঘোষিত এলাকায় বসবাসরত সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, আধা-স্বায়ত্বশাসিত, সংবিধিবদ্ধ ও বেসরকারি অফিস/প্রতিষ্ঠান/সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষেত্রে এ ছুটি প্রযোজ্য হবে।

    রেড জোন ঘোষিত এলাকায় অবস্থিত সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, আধা-স্বায়ত্বশাসিত, সংবিধিবদ্ধ ও বেসরকারি অফিস/প্রতিষ্ঠান/সংস্থায় কর্মরত ও অন্য এলাকায় বসবাসরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও এ ছুটি প্রযোজ্য হবে। জরুরি পরিষেবা এ সাধারণ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

    কোন কোন রেড জোনে কোন ২১ দিন সাধারণ ছুটি থাকবে আদেশে তাও নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।

    করোনা মোকাবিলায় বেশি আক্রান্ত এলাকাকে রেড (লাল), অপেক্ষাকৃত কম আক্রান্ত এলাকাকে ইয়োলো (হলুদ) ও একেবারে কম আক্রান্ত বা আক্রান্ত মুক্ত এলাকাকে গ্রিন (সবুজ) জোন হিসেবে চিহ্নিত করেছে সরকার। রেড জোনকে লকডাউন করা হচ্ছে, সেখানে থাকছে সাধারণ ছুটি। ইয়োলো জোনে যেন আর সংক্রমণ না বাড়ে সেই পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। সতর্কতা থাকবে গ্রিন জোনেও।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ১০ জেলার রেড জোন ঘোষিত এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

    ১০ জেলার রেড জোন ঘোষিত এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

    চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, বগুড়া, কুমিল্লাসহ দেশের ১০টি জেলায় যেসব এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করা হয়েছে সেসব এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। এই ছুটি ২১ জুন থেকে ৮ জুলাই পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।

    রবিবার রাতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দেওয়া এক প্রজ্ঞাপনে এই ছুটির কথা জানানো হয়। সাধারণ ছুটি চলাকালীন সাপ্তাহিক ছুটিও এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

    রাত সাড়ে ১২টার দিকে পাঠানো জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, সরকার সংক্রমক রোগ আইন ২০১৮ এর সংশ্লিষ্ট ধারায় ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে দেশের কিছু এলাকাকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

    এর প্রেক্ষিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় রেড জোনভুক্ত এলাকাগুলোতে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে।

    এই আদেশে বলা হয়েছে, রেড জোন এলাকায় বসবাসরত সকল সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্ত্বশাসিত, আধা-শায়ত্ত্বশাসিত, সংবিধিবদ্ধ ও বেসরকারি অফিস, প্রতিষ্ঠান, সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষেত্রে এই সাধারণ ছুটি প্রযোজ্য হবে। রেড জোনভুক্ত এলাকায় বসবাসকারী এবং ওই এলাকায় কর্মরত অন্য এলাকা থেকে আসা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এই ছুটির আওতাভুক্ত থাকবেন।

    তবে জরুরি পরিষেবা এই ছুটির আওতামুক্ত থাকবে।

    জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের আদেশে অনুযায়ী যেসব এলাকায় সাধারণ ছুটি কার্যকর থাকবে সেগুলো হল, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ১০ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর কাট্টালি এলাকা (বিসিক শিল্প নগরী ব্যতিত)। বগুড়া পৌরসভার চেলোপাড়া, নাটাইপাড়া, নারুলী, জলেশ্বরীতলা, সূত্রাপুর, মালতিনগর, ঠনঠনিয়া , হাড়িপাড়া ও কলোনী এলাকা। চুয়াডাঙ্গার দামুরহুদা উপজেলার দর্শনা পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের পরাণপুর গ্রামের রিফিউজি কলোনী ও ৭ নং ওয়ার্ডের থানা পাড়া এলাকা।

    মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার শ্রীমঙ্গল ইউনিয়নের ক্যাথলিক মিশন রোড, রুপশপুর, সবুজবাগ, মুসলিমবাগ, লালবাগ, বিরামইপুর এবং শ্রীমঙ্গল পৌরসভার কালীঘাট রোড ও শ্যামলী এলাকা।

    কুলাউড়া উপজেলার বরমচাল ইউনিয়নের নন্দনগর, কাদিপুর ইউনিয়নের মনসুর এবং কুলাউড়া পৌরসভার মাগুরা রোড ও মনসুর এলাকা।

    নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার রূপগঞ্জ ইউনিয়নের উত্তরে বালু ব্রীজ, দক্ষিণে কায়েতপাড়া, পূর্বে কায়েতপাড়া এবং পশ্চিমে কাঞ্চন পৌরসভা।

    হবিগঞ্জের হবিগঞ্জ পৌরসভার ৬ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড, চুনারুঘাট উপজেলার ৩ নম্বর দেওরগাছ ইউনিয়ন, ৭ নম্বর উবাহাটা ইউনিয়ন, ৯ নম্বর রাণীগাঁও ইউনিয়ন এবং চুনারুঘাট পৌরসভা। আজমিরীগঞ্জ উপজেলার ১ নম্বর আজমিরীগঞ্জ সদর ইউনিয়ন এবং হবিগঞ্জের মাধবপুর পৌরসভা এলাকা।

    মুন্সীগঞ্জ জেলার মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের অধীন মাঠপাড়া এলাকা।

    কুমিল্লা জেলার কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের অর্ন্তগত ৩ নং ওয়ার্ডের কালিয়াজুরি, রেসকোর্স শাসনগাছা, ১০ নং ওয়ার্ডের ঝাউতলা, কান্দিপাড়া, পুলিশ লাইন, বাদুরতলা, ১২ ওয়ার্ডের নানওয়ার দিঘীর পাড়, নবাব বাড়ি চৌমুহনী, দিগাম্বরীতলা এবং ১৩ নং ওয়ার্ডের টমটম ব্রীজ, থিরাপুকুরপাড় ও দক্ষিণ চর্থা এলাকা।

    যশোর জেলার অভয়নগর উপজেলার চলিশিয়া, শ্রীধরপুর, পিয়ারা ও বঘুটিয়া ইউনিয়ন এবং অভযনগর পৌরসভার ২, ৪,৫,৬ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা, চৌগাছা উপজেলার চৌগাছা পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা, ঝিকরগাছা উপজেলার ঝিকরগাছা পৌরসভার ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা, কেশবপুর উপজেলার কেশবপুর পৌরসভার ১ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা, যশোর পৌরসভার ৪ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা এবং সদর উপজেলার আরবপুর ও উপশহর ইউনিয়ন, শার্শা উপজেলার বেনাপোল পৌরসভার ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড ও শার্শা ইউনিয়ন এবং ঝিকরগাছা উপজেলার বাঁকড়া ইউনিয়ন।

    মাদারীপুর জেলার মাদারীপুর পৌরসভার ১,২,৩,৪,৫,৬ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা, সদর উপজেলার বাহাদুরপুর, দুধখালী, ঝাউদি, মস্তফাপুর, রাস্তি ও কেন্দুয়া ইউনিয়ন, শিবচর উপজেলার শিবচর পৌরসভার ১,৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা এবং শিবচর, দ্বিতীয় খন্ড, বহেরতলা দক্ষিণ, বাঁশকান্দি, ভদ্রাসন, কাদিরপুর, মাদববেরচর ও পাঁচ্চর ইউনিয়ন। কালকিনি উপজেলার কালকিনি পৌরসভার ১,৪,৫,৭,৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা এবং ডাসার, গোপালপুর, আলীনগর ও শিকারমঙ্গল ইউনিয়ন। রাজৈর উপজেলার রাজৈর পৌরসভার ১,২,৩,৫, ৬ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা এবং বদরপাশা, আমগ্রাম, কবিরাজপুর ও হোসেনপুর ইউনিয়ন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ‘ইয়েলো’ নয়, শুধু রেড জোনে সাধারণ ছুটি

    ‘ইয়েলো’ নয়, শুধু রেড জোনে সাধারণ ছুটি

    করোনা সংক্রমণের ভিত্তিতে রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোনে বিভক্ত এলাকার মধ্যে শুধু রেড জোন সাধারণ ছুটির আওতায় পড়বে বলে জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

    মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ আজ সোমবার (১৫ জুন) দুপুরে জারি করা নির্দেশনা রাতে সংশোধিত আকারে প্রকাশ করে। তাতে শুধু রেড জোনে সাধারণ ছুটির কথা বলা হয়েছে। যদিও আগের নির্দেশনায় রেড ও ইয়েলো জোনে সাধারণ ছুটির কথা বলা ছিল।

    নির্দেশনায় বলা হয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রণীত ‘বাংলাদেশ রিস্ক জোন বেজড কোভিড-১৯ কনটেইনমেন্ট ইমপ্লিমেন্টেশন স্ট্রাটেজি/গাইড’ অনুসরণ করে সংক্রমণের ভিত্তিতে সংক্রামক রোগ প্রতিরাধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন, ২০১৮ এর কর্তৃত্ব অনুযায়ী এখতিয়ারবান কর্তৃপক্ষ লাল অঞ্চল (রেড জোন), হলুদ অঞ্চল (ইয়োলো জোন), সবুজ অঞ্চল (গ্রিন জোন) হিসেবে ভাগ করে জেলা/উপজেলা/এলাকা/বাড়ি/মহল্লাভিত্তিক জন চলাচল/জীবনযাত্রা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।

    এই হলুদ ও সবুজ অঞ্চলের ক্ষেত্রে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে বলে নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে।

    প্রত্যেকটি লাল জোনের জন্য কোভিড নমুনা পরীক্ষা, কোভিড-ননকোভিড স্বাস্থ্যসেবা প্রটোকল, কোয়ারেন্টিন/আইসোলেশন, অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস, জন চলাচল, যান চলাচল, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, খাবার ও ওষুধ সরবরাহ, দরিদ্র লোকদের জন্য মানবিক সহায়তা প্রদান, মসজিদ-মন্দির-অন্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ধর্মচর্চা, জনসচেতনতা তৈরি, আইন-শৃঙ্খলঅ রক্ষা, ব্যাংকিং সুবিধাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান/শিল্পপ্রতিষ্ঠান/বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি পরিচালনার বিষয়ে স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর (এসওপি) তৈরি করতে হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।

    সিটি করপোরেশন এলাকায় অঞ্চলভিত্তিক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করার সার্বিক দায়িত্ব থাকবে সিটি করপোরেশনের। সিটি করপোরেশন এলাকার বাইরে জেলা প্রশাসন সার্বিক সমন্বয় করবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, জেলা/উপজেলা প্রশাসন, স্বাস্থ্য বিভাগ, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীসহ অন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তর সমন্বিতভাবে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করবে। এ কার্যক্রমে সংসদ সদস্যসহ অন্য জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা, স্বেচ্ছাসেবীসহ অন্যদের সম্পৃক্ত করতে হবে।

    লাল অঞ্চলে (আগে ছিল লাল ও হলুদ) অবস্থিত সামরিক বা অ-সামরিক সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা স্বায়ত্তশাসিত বা বেসরকারি দপ্তর এবং লাল ও হলুদ অঞ্চলে বসবাসকারী বর্ণিত দপ্তরের কর্মকর্তারা সাধারণ ছুটির আওতায় থাকবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

    হলুদ ও সবুজ অঞ্চলে (আগে ছিল সবুজ) সব সরকারি/আধাসরকারি/স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিসনিজ ব্যবস্থাপনায় সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে। উক্ত নিষেধাজ্ঞাকালে কেউ কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবে না। ঝুঁকিপূর্ণ, অসুস্থ কর্মচারী এবং সন্তানসম্ভবা নারীরা কর্মস্থলে উপস্থিত হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এক্ষেত্রে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতকরণের জন্য স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ থেকে জারি করা ১৯ দফা নির্দেশনা কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে। জরুরি ও অত্যাবশকীয় ক্ষেত্র ব্যতীত সব সভা ভার্চ্যুয়াল উপস্থিতিতে আয়োজন করতে হবে।

    স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অনুরোধ অনুসারে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জোন সংক্রান্ত বিষয়াদি সমন্বয় করবে বলে নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে।

    তবে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে জোনভিত্তিক ভাগ করে তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। রেড জোন হিসেবে ঢাকা শহরের ৪৫টি এলাকার একটি খসড়া তালিকা করেছে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে কেন্দ্রীয় টেকনিক্যাল কমিটি। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন ও চট্টগ্রামের যেসব এলাকায় প্রতি ১ লাখ লোকের মধ্যে গত ১৪ দিনে ৬০ জন আক্রান্ত হয়েছে, সেসব এলাকাকে ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ঢাকার বাইরে এই অনুপাত ১ লাখে ১০ জন।
    জোনভিত্তিক এলাকার তালিকা আনুষ্ঠানিক ঘোষণার আগে ছুটির ঘোষণা আসায় বিভ্রান্তিও তৈরি হয়েছে যে কবে থেকে সেই ছুটি কার্যকর হবে। আর কোন এলাকার কতটুকু অংশ রেড জোনের মধ্যে পড়বে তা নিয়েও চলছে আলোচনা।
    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ছুটি আর বাড়ছেনা, বন্ধ থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও গণপরিবহন

    ছুটি আর বাড়ছেনা, বন্ধ থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও গণপরিবহন

    করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে চলমান সাধারণ ছুটি ৩০ মে’র পর আর না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা হবে অফিস-আদালত। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও গণপরিবহন আপাতত বন্ধ থাকবে।

    বুধবার (২৭ মে) বিকালে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, আগামীকাল বৃহস্পতিবার এ ব্যাপারে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

    ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন আমরা পেয়েছি মাত্র। দেশে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে প্রায় আড়াই মাসের মতো সাধারণ ছুটি চলছে, যেটা গত ২৬ মার্চ থেকে কয়েক দফায় বাড়ানো হয়। তবে এবার ৩০ মে’র পর আর ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হবে হচ্ছে না।’

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, ’৩১ মে থেকে সরকারি বেসরকারি সব অফিস পুরোদমে কাজ শুরু হবে। তবে জুনের মাঝামাঝি মানে ১৫ জুনের একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা সবাইকে বেঁধে দেয়া হচ্ছে, এই সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। আমরা গণপরিবহন ও যাত্রীবাহী সবধরনের পাবলিক ট্রান্সপোর্ট এখনো বন্ধ রাখছি। তবে ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচল করবে।’

    জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী জানান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও ১৫ জুন পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। তবে অনলাইনে ক্লাস চলবে। গণজমায়েত ও সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ থাকলেও ধর্মীয় উপাসনালয় খোলা থাকবে। এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যাত্রী পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।

    গত ৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত পড়ার পর ক্রমে পরিস্থিতির অবনতি হতে থাকলে ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। এরপর দফায় দফায় ছুটি বাড়তে থাকে। সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ৩০ মে পর্যন্ত দেশে সাধারণ ছুটি চলছে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • সাধারণ ছুটি ৩০ মে পর্যন্ত বৃদ্ধি

    সাধারণ ছুটি ৩০ মে পর্যন্ত বৃদ্ধি

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ:করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সাধারণ ছুটির মেয়াদ বাড়িয়ে ৩০ মে পর্যন্ত করা হয়েছে। ছুটি বাড়ানোর এ তথ্য জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

    এর আগে, গতকাল ( ১২ মে, মঙ্গলবার) তিনি বলেছিলেন, করোনার প্রাদুর্ভাব বাড়তে থাকায় এবং ঈদের আগে মাত্র ৪ কর্মদিবস থাকায় অফিসগুলো না খুলে সাধারণ ছুটি ঈদ পর্যন্ত বাড়তে পারে।

    ছুটির ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ২১ মে শবে কদরের ছুটি রয়েছে, ২২ মে এবং ২৩ মে সাপ্তাহিক ছুটি এবং ২৪ থেকে ২৬ মে পর্যন্ত ঈদের ছুটি রয়েছে।

    করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকারি-বেসরকারি অফিস প্রথম দফায় ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে তা কয়েক দফায় ১৬ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • সাধারণ ছুটির মেয়াদ ১৫ মে পর্যন্ত বাড়ানো হবে: প্রধানমন্ত্রী

    সাধারণ ছুটির মেয়াদ ১৫ মে পর্যন্ত বাড়ানো হবে: প্রধানমন্ত্রী

    করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে চলমান সাধারণ ছুটি ১৫ মে পর্যন্ত বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    সোমবার (৪ মে) সকালে রংপুর বিভাগের আট জেলার কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে মতবিনিময়কালে তিনি একথা জানান।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ৫ মে পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছি এবং আমরা এটা ১৫ মে পর্যন্ত বাড়াতে চাই।

    এসময় সবাইকে জরুরি কারণ ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়া এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।

    আজকের ভিডিও কনফারেন্সে রংপুর বিভাগের প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, চিকিৎসকসহ স্বাস্থ্যকর্মী, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিনিধিসহ শিক্ষক এবং মসজিদের ইমাম সংযুক্ত ছিলেন।

    এর আগে গত শনিবার করোনাভাইরাস মোকাবেলায় চলমান সাধারণ ছুটির মেয়াদ ১৫ মে পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্তের কথা জানায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

    বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ যেন ছড়িয়ে না পড়ে- সেটি প্রতিরোধে সরকারের নির্বাহী আদেশে পাঁচ দফায় আগামীকাল ৫ মে পর্যন্ত দেশে সাধারণ ছুটি চলছে।

    গত ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত প্রথম দফায় ছুটি ঘোষণা করা হয়। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে পরে এই ছুটি বাড়িয়ে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়। এরপর ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি বাড়ানো হয়।

    চতুর্থ দফায় ২৫ এপ্রিল এবং সর্বশেষ পঞ্চম দফায় ৫ মে পর্যন্ত ছুটি বাড়ানো হয়। এবার পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ষষ্ঠ দফায় ছুটি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হলো।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • সাধারণ ছুটি বাড়ল ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত

    সাধারণ ছুটি বাড়ল ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত

    করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় সাধারণ ছুটি ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সেই সঙ্গে ২৪ ও ২৫ এপ্রিল সাপ্তাহিক ছুটি যুক্ত হওয়ায় অফিস খুলবে আগামী ২৬ এপ্রিল। এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো সাধারণ ছুটি বাড়ানো হয়েছে।

    শুক্রবার (১০ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন।

    জানা গেছে, ১৫ এপ্রিল ও ১৬ এপ্রিল সাধারণ ছুটি থাকবে। এরপর ১৭ ও ১৮ এপ্রিল সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে। পরে ১৯ থেকে ২৩ এপ্রিল সাধারণ ছুটি থাকবে, সঙ্গে ২৪ ও ২৫ এপ্রিল সাপ্তাহিক ছুটি যুক্ত হবে। ফলে অফিস খুলবে ২৬ এপ্রিল।

    এর আগে প্রথমে গত ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। পরে তা বাড়িয়ে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত লম্বা করা হয়। এবং সর্বশেষ ১২ ও ১৩ তারিখকে সাধারণ ছুটির আওতায় এনে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের ছুটি।

    তবে সরকারি আগের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ছুটির মধ্যেও জরুরি পরিষেবা অর্থাৎ বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, ফায়ার সার্ভিস, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট ইত্যাদি খাতের কার্যক্রম চলবে।

    এছাড়া কৃষি পণ্য, সার, কীটনাশক, খাদ্য, শিল্প পণ্য, চিকিৎসা সরঞ্জাম, জরুরি ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য পরিবহন এবং কাঁচা বাজার, খাবার, ওষুধের দোকান ও হাসপাতাল এ ছুটির আওতায় পড়বে না।

    জরুরি প্রয়োজনে অফিস খোলা রাখা যাবে। প্রয়োজনে ওষুধশিল্প, উৎপাদন ও রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানাগুলো চালু রাখতে পারবে। জনগণের প্রয়োজন বিবেচনায় ছুটিকালীন বাংলাদেশ ব্যাংক সীমিত আকারে ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালুর যে নির্দেশনা দিয়েছে তা অব্যাহত থাকবে।

  • সাধারণ ছুটি ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বৃদ্ধি

    সাধারণ ছুটি ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বৃদ্ধি

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ:::করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে সাধারণ ছুটি ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

    রোববার (৫ এপ্রিল) দুপুরে জনপ্রশাসন সচিব শেখ ইউসুফ হারুন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    ইতিমধ্যে আজ রবিবার দেশের বিমান চলাচল বন্ধের ঘোষণা ৭ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহ বাড়িয়ে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়েছে। এর আগে দুই দফা বিমান চলাচল বন্ধের সঙ্গে সাধারণ ছুটির ঘোষণা এসেছে। গত ২৬ মার্চ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত টানা সাধারণ ছুটি চলছে। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আজ সন্ধ্যার মধ্যে ছুটি বাড়ানোর বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হবে।

    আগামি সপ্তাহে ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ এমনিতেই সরকারি ছুটি। এই দিনটি আনুষ্ঠানিকভাবে পালন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরকে বৈশাখের আনুষ্ঠানিকতা বাতিলের চিঠি ইস্যু করেছে।

    সচিবালয়ের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছেন, যদি করোনা পরিস্থিতি সামনে আরো অবনতি হয় তাহলে ছুটি বেড়ে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত যাবে।

    গত ২৩ মার্চ সরকার ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে। এরপর পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ৩১ মার্চ ছুটি বাড়িয়ে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত করার ইঙ্গিত দেন প্রধানমন্ত্রী। ১ এপ্রিল এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

  • সাধারণ ছুটিতে ব্যাংকে লেনদেনের সময় এক ঘণ্টা বৃদ্ধি

    সাধারণ ছুটিতে ব্যাংকে লেনদেনের সময় এক ঘণ্টা বৃদ্ধি

    সাধারণ ছুটির বর্ধিত দিনগুলোতে ব্যাংক লেনদেনের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। গ্রাহকদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

    বৃহস্পতিবার (০২ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সার্কুলারে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, এই সময়ে গ্রাহকরা নগদ জমা, উত্তোলন, পে-অর্ডার ইস্যু ও সীমিত আকারে চেকের বিপরীতে লেনদেন করতে পারবেন। ব্যাংকে লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। আর লেনদেন পরবর্তী কাজ সম্পন্নের জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বেলা ৩টা পর্যন্ত।

    এর আগে গত ২৬ মার্চ থেকে সরকারি-বেসরকারি সব অফিস আদালত বন্ধের ঘোষণা দেয় সরকার। ৪ এপ্রিল ছুটি শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ৯ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটির সময় বাড়ানো হয়।

    প্রথম দফা সাধারণ ছুটির দিনগুলোতে সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত লেনদেন এবং পরবর্তী কাজ সম্পন্নের জন্য দেড়টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা ছিল।

  • ছুটি ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বৃদ্ধি

    ছুটি ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বৃদ্ধি

    মহামারী রূপ নেয়া করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিশেষ ছুটি আরও ৭ দিন বাড়ানো হয়েছে। আগামী ৫ থেকে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে বুধবার (০১ এপ্রিল) প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এর সঙ্গে ১০ ও ১১ এপ্রিল সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে ছুটি থাকছে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত।

    জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব কাজী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ আদেশে বলা হয়, আগের ঘোষিত সাধারণ ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির ধারাবাহিকতায় আগামী ৫ এপ্রিল হতে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হলো। এর সঙ্গে ১০ এবং ১১ এপ্রিলের সাপ্তাহিক ছুটিও যুক্ত থাকবে।

    উল্লেখ্য, আগের সিদ্ধান্তে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত। নতুন ঘোষণার পর দেশে টানা ১৭ দিনের ছুটির কবলে পড়ছে।

    এর আগে মঙ্গলবার (৩১ মার্চ) সকালে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর ৫ থেকে ৯ এপ্রিল ছুটি ঘোষণা করে আদেশ জারি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

    প্রসঙ্গত, দেশে এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে ৫৪ জনের শরীরে। এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ছয়জন।