Tag: সারাদেশে

  • সারাদেশে করোনায় ১০ মৃত্যুতে শনাক্ত বেড়ে ৬৬৭৬

    সারাদেশে করোনায় ১০ মৃত্যুতে শনাক্ত বেড়ে ৬৬৭৬

    দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৬ হাজার ৬৭৬ জন।

    শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ৮৮ শতাংশে। করোনায় এ পর্যন্ত দেশে ২৮ হাজার ১৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৭ জনে।

    এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৮ জনের মৃত্যু ও শনাক্ত হয়েছে ৫ হাজার ২২২ জন। শনাক্তের হার ছিল ১৭ দশমিক ৮২ শতাংশ।

    সোমবার (১৭ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদফতরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৪২৭ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৫৩ হাজার ৩২০ জন।

    গত ২৪ ঘণ্টায় ৩২ হাজার ৪৩১ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৩১ হাজার ৯৮০টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ২০ দশমিক ৮৮ শতাংশ। মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ।

    গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ৪ জন পুরুষ, ৬ জন নারী। ঢাকা বিভাগে মারা গেছেন ৭ জন। চট্টগ্রামে ২ ও বরিশালে ১ জন মারা গেছেন। বাকি বিভাগগুলোতে করোনায় কোন রোগীর মৃত্যু হয়নি।

    ২৪ ঘন্টা/প্রিন্স

  • চট্টগ্রামে ১৭ জনসহ সারাদেশে ১৯১ পোশাক শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত

    চট্টগ্রামে ১৭ জনসহ সারাদেশে ১৯১ পোশাক শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। জাতীয় ডেস্ক : চট্টগ্রামে ১৪টি পোশাক কারখানার ১৭ জন শ্রমিকসহ সারাদেশের ৯০টি কারখানায় এখন পর্যন্ত ১৯১ জন পোষাক শ্রমিকের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে।

    এর মধ্যে বিজিএমইএর ১০৫ জন, বিকেএমইএ’র ৫৭ জন, ইপিজেডগুলোতে ১৪ জন ও অন্যান্য পোশাক কারখানায় ১৩ জন শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়া বিটিএমএ সদস্য একটি টেক্সটাইল মিলসে দু’জন শ্রমিক আক্রান্ত হয়েছেন।

    শিল্প পুলিশ ও পোশাক খাত সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

    এদিকে পোশাক মালিকদের বড় সংগঠন বিজিএমইএ’র উদ্যোগে পোশাক কারখানাগুলোয় করোনা আক্রন্তের তথ্য সংগ্রহ ও শ্রমিকদের চিকিৎসা দিতে কাজ কর‌ছে কয়েকটি টিম। তাদের সংগ্রহ করা তথ্য অনুযায়ী গত ২৮শে এপ্রিল দেশের পোশাক কারখানায় প্রথম একজনের করোনার উপসর্গ পাওয়া যায়।

    সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিজিএমইএ সদস্যভুক্ত পোশাক কারখানায় এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ১০৩ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১৯ জন। বাকি ৮৪ জনের এখনো কোভিড-১৯ পজেটিভ রয়েছেন।

    শিল্প পুলিশের তথ্যমতে, দেশের ৯০টি কারখানার ১৯১ জন পোশাক শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে বিজিএমইএ সদস্যভুক্ত কারখানার সংখ্যা ৪৬টি।

    এসব কারখানার ১০৫ জন শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত। অন্যদিকে বিকেএমইএ’র সদস্য ২১টি কারখানায় ৫৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এর বাইরে ইপিজেডগুলোতে অবস্থিত ১০টি কারখানার ১৪ জন ও অন্যান্য ১২টি পোশাক কারখানার ১৩ জন শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়া বিটিএমএ সদস্য একটি টেক্সটাইল মিলসে দু’জন শ্রমিক আক্রান্ত হয়েছেন।

    শিল্প পুলিশের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সারাদেশের পোশাক কারখানার মধ্যে ঢাকার আশুলিয়ায় সবচেয়ে বেশি শ্রমিক আক্রান্ত হয়েছেন। আশুলিয়ার ২৬টি কারখানার ৬১ জন শ্রমিক আক্রান্ত হয়েছেন।

    এছাড়া নারায়ণগঞ্জে ২৩টি কারখানার ৬০ জন শ্রমিক আক্রান্ত হয়েছেন। চট্টগ্রামে ১৪টি পোশাক কারখানার ১৭ জন শ্রমিক, ময়মনসিংহে তিনটি কারখানার চার জন শ্রমিক এবং খুলনায় একটি কারখানার একজন শ্রমিক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।

    ২৪ ঘণ্টা/আর এস পি