Tag: সিআরএফ

  • চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরামের বনভোজন ও মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

    চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরামের বনভোজন ও মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

    ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা ও আনন্দ আয়োজনের মধ্যে দিয়ে চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরামের বার্ষিক বনভোজন ও মিলনমেলা চট্টগ্রামের কাট্টলীস্থ নিরিবিলি পার্কে অনুষ্ঠিত হয়। রবিবার ২০২৩ সালের শেষ দিনে ফোরামের ৮২ জন রিপোর্টার এ আনন্দ আয়োজনে অংশ নেন।

    ফোরামের সভাপতি কাজী আবুল মনসুরের নেতৃত্বে ফোরামের এ আয়োজনটি ছিল একটি ব্যাতিক্রমধর্মী আয়োজন। বাঙ্গালী ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে মাটির বাসনে খাওয়াসহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেও ছিল চট্টগ্রামের নানা ঐতিহ্য। দিনভর এ আয়োজনে ‘টিআইবি পুরস্কার’ পাবার জন্য একুশে পত্রিকার সাংবাদিক ফোরাম সদস্য শরীফুল ইসলাম রুকনকে অভিনন্দন ও সম্মামনা প্রদান করা হয়।

    অনুষ্ঠানে আলোচনা সভায় ফোরাম সভাপতি ও প্রতিদিনের সংবাদের ডেপুটি এডিটর কাজী আবুল মনসুর, সহ সভাপতি সি-প্লাসের সম্পাদক আলমগীর অপু, সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র সাংবাদিক আমাদের নতুন সময়ের বিশেষ প্রতিনিধি আলিউর রহমান, সহ-সম্পাদক গোলাম মাওলা মুরাদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এটিএন নিউজের মনিরুল পারভেজ, ক্রীড়া সম্পাদক সাইফুল্লাহ চৌধুরী, সমাজসেবা সম্পাদক ও বনভোজন কমিটির আহবায়ক বাংলা টিভির ব্যুরো প্রধান লোকমান চৌধুরী, প্রেস ক্লাবের নির্বাহী সদস্য ও ফোরামের কোষাধ্যক্ষ আইয়ুব আলী, ফোরামের নির্বাহী সদস্য মোহনা টিভির ব্যুরো প্রধান আলী আহমেদ শাহিন, সিনিয়র সাংবাদিক জুবায়ের সিদ্দিকী, বনভোজন কমিটির সদস্য সচিব কামাল পারভেজ, রেজিস্ট্রেশন কমিটির আহবায়ক সিনিয়র সাংবাদিক নুর মোহাম্মদ রানা, অভ্যর্থনা কমিটির আহবায়ক নুর উদ্দিন সাগর, সদস্য রাজিব চক্রবর্তি, মুকুল মাহি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

    সভাপতি কাজী আবুল মনসুর তারঁ বক্তৃতায় বলেন, অনেক চড়াই উৎরাই পার হয়ে চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরাম এ পর্যায়ে এসেছে। শুরুতে নানা প্রতিবন্ধকতা থাকলেও ধীরে ধীরে চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরামের কলেবর বাড়ছে। প্রতি বছর আনন্দ আয়োজনের আয়োজন করা হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সাংবাদিকরা সারা বছর ব্যস্ত থাকেন। বছরের একটা দিন ফোরামের সদস্যরা এভাবে আনন্দে মেতে উঠবে।

    তিনি বলেন, রিপোর্টারদের পেশাগত উন্নয়নের লক্ষে ফোরাম সাংবোদিকদের কর্মশালাসহ নানা আয়োজন করে যাবে। একই সাথে চট্টগ্রামের ভাষা ও ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে কাজ করে যাবে। বর্তমানে বিশ্বে ফ্রি-ল্যান্স সাংবাদিকতা বাড়ছে উল্লেখ করে সভাপতি বলেন, এখন ডিজিটাল প্লাটফর্মের যুগ। বিশ্বে সাংবাদিকতার উপর বড় বড় অনেক পুরস্কার ফ্রী-ল্যান্স সাংবাদিকরা পান। সাংবাদিকতার গন্ডী এখন অনেক বৃহত্তর পরিসরে ছড়িয়ে গেছে। এটি এখন আর প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। তিনি সাংবাদিকদের লেখালেখির উপর আরো জোর দিতে বলেন।

    এ মিলনমেলায় টিআইবি পুরস্কার প্রাপ্ত সাংবাদিক শরীফুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরাম আজ আমাকে যে সম্মান দেখালো তাতে আমার লেখালেখির উৎসাহ আরো বেড়ে যাবে। ফোরামের সভাপতি কাজী আবুল মনসুরের কাছে আমি অনেক কৃতজ্ঞ। তিনি আমাকে সুদুর গ্রাম থেকে এনে হাতে কলমে সাংবাদিকতা করতে সাহস জুগিয়েছেন। আমাকে আলোকিত বাংলাদেশ ও প্রতিদিনের সংবাদে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন বলে আমি এতদুর আসতে পেরেছি। আজকে টিআইবি’ পুরস্কার প্রাপ্তির পেছনে ওনার অবদান আমি কোনদিন ভুলব না।

    ফোরামের সাধারন সম্পাদক আলীউর রহমান বলেন, চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরাম চট্টগ্রামসহ সারা দেশে জায়গা করে নিচ্ছে। সভাপতি কাজী আবুল মনসুর চট্টগ্রামের সাংবাদিকদের আইকন। তিনি ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। ওনার হাত ধরে অনেকে সাংবাদিকতা জগতে এসেছে। ফোরাম গঠন করার পর থেকে নানা সমস্যা মোকাবেলা করতে হয়েছে। সব সমস্যাকে দুরে ঠেলে ফোরাম এগিয়ে যাচ্ছে। আগামীতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের সাথে ফোরাম য়ৌথভাবে কাজ করবে। সাংবাদিকদের পেশাগত উন্নয়নের দিকে ফোরাম নজর দেবে।

    আয়োজন কমিটির আহবায়ক লোকমান চৌধুরী বলেন, অতি অল্প সময়ের মধ্যে এ আয়োজনটি করতে হয়েছে। হয়ত নানা ভুল ত্রুটি থাকতে পারে। তিনি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে সবকিছু দেখার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি আহবান জানান।

    ধন্যবাদ বক্তব্যে সাংবাদিক আলমগীর অপু বলেন, যারা এ আয়োজনে অংশ নিয়েছেন তাদের সবাইকে  অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। ফোরামের জন্য পার্ক কমিটি একদিনের জন্য আমাদের ছেড়ে দিয়েছে। এটি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। তিনি পার্কের ব্যবস্থাপনা কমিটি, আয়োজক কমিটি এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আসা শিল্পীদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।

    মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

  • সাংবাদিক শোয়েবের মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রী, বিএফইউজে, সিইউজে, প্রেস ক্লাব ও সিআরএফের শোক

    সাংবাদিক শোয়েবের মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রী, বিএফইউজে, সিইউজে, প্রেস ক্লাব ও সিআরএফের শোক

    চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামের সিনিয়র সাংবাদিক, অনুবাদক শোয়েব খান এর মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, বিএফইউজে, সিইউজে, প্রেস ক্লাব, চট্টগ্রাম রিপোর্টাস ফোরাম ও চট্টগ্রাম টিভি জার্নালিস্ট অ্যসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দরা শোক প্রকাশ করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।

    বুধবার (২৫ নভেম্বর) সকাল পৌনে আটটার দিকে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম নগরের সিএসসিআর হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। বাদ যোহর চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে মরহুমের জানাযা শেষে মরদেহ গ্রামের বাড়ি ফটিকছড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়।

    সেখানেই জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। গত দুই সপ্তাহ ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন সাংবাদিক এস এম শোয়েব খান।

    প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত জানাযার পূর্বে সাংবাদিক শোয়েব খানের বর্ণাঢ্য কর্মজীবন স্মরণ করে সংক্ষিপ্ত স্মরণ সভায় প্রেসক্লাব সভাপতি আলহাজ আলী আব্বাসের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহসভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন-সিইউজে সভাপতি মোহাম্মদ আলী ও সাধারণ সম্পাদক ম শামসুল ইসলাম। সঞ্চালনা করেন প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক নজরুল ইসলাম ।

    জানাযায় বিজিএমইএ প্রাক্তন প্রথম সহসভাপতি নাসিরুদ্দিন চৌধুরী, মহানগর বিএনপির নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর নিয়াজ মোহাম্মদ খানসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ অংশ নেন। সেখানে সাংবাদিকদের বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

    তথ্যমন্ত্রীর শোক : সাংবাদিক শোয়েব খানের ইন্তেকালে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। এক বিবৃতিতে তিনি প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। তথ্যমন্ত্রী শোকবার্তায় মরহুমের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান এবং দৈনিক পূর্বকোণসহ বেতার ও টেলিভিশনে তার কর্মময় জীবনের কথা স্মরণ করেন।

    বিএফইউজে’র শোক : বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সদস্য এস এম শোয়েব খান মৃত্যুতে বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোল্লা জালাল, সহসভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, মহাসচিব ও দিল্লিস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে নবনিযুক্ত প্রেস মিনিস্টার শাবান মাহমুদ, যুগ্ম মহাসচিব মহসীন কাজী, নির্বাহী সদস্য রুবেল খান ও আজহার মাহমুদ এক বিবৃতিতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

    বিবৃতিতে বিএফইউজে নেতৃবৃন্দ শোকাহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। নেতৃবৃন্দরা বলেন, ‘ সাংবাদিক এস এম শোয়েব খান সৎ অমায়িক নিবেদিত প্রাণ সাংবাদিক ছিলেন । তাঁর মৃত্যুতে সংবাদ মাধ্যমের অপূরণীয় ক্ষতি হলো। সাংবাদিক সমাজে তাঁর অবদান স্মরণীয় থাকবে।

    তাছাড়াও সিনিয়র সাংবাদিক সোয়েব খানের মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সভাপতি আলী আব্বাস ও সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন-সিইউজে সভাপতি মোহাম্মদ আলী ও সাধারণ সম্পাদক ম শামসুল ইসলাম, চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরাম সভাপতি কাজী আবুল মনসুর ও সাধারণ সম্পাদক আলিউর রহমান, চট্টগ্রাম টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন সভাপতি নাসির উদ্দিন তোতা ও সাধারণ সম্পাদক লতিফা আনসারি প্রমুখ নেতৃবৃন্দ ।

    মরহুমের গ্রামের বাড়ি ফটিকছড়ির বাবুনগরে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক পুত্র ও এক কন্যাসহ অনেক গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

    প্রায় ৩০ বছর তিনি দৈনিক পূর্বকোণের সহ সম্পাদক ছিলেন। এছাড়া বেতার ও টেলিভিশনেও সক্রিয় ছিলেন তিনি। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬তম ব্যাচের লোকপ্রশাসন বিভাগের ছাত্র ছিলেন এসএম শোয়েব খান। সাংবাদিকতায় যুক্ত হন ১৯৯০ সাল থেকে।

    রাজীব/২৪ ঘণ্টা

  • বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপন করেছে সিআরএফ

    বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপন করেছে সিআরএফ

    আজ ১০ জানুয়ারী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। বর্ণিল অনুষ্ঠানমালার মাধ্যমে চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরাম (সিআরএফ) বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ও জন্মশতবার্ষিকীর ক্ষণ গণনা কার্যক্রমের উদ্বোধন উদযাপন করেছে।

    শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল দশটা থেকে এশিয়ান উইম্যান বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন সাংবাদিক নগরে এ অনুষ্ঠান শুরু হয়ে বিকাল ৫টা পর্যন্ত পরিচালিত হয়।

    আয়োজনে ছিলো আলোচনা সভা,দুপুরের খাবার,আঞ্চলিক গান, লাকি কূপন ও খোয়াবাতি উৎসব। চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরাম(সিআরএফ) সভাপতি কাজী আবুল মনসুর অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

    উক্ত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হাসান ফেরদৌস, ২ নং জালালাবাদ ওয়ার্ড এর কাউন্সিলর সাহেদ ইকবাল বাবু, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ সভাপতি সালাহ উদ্দীন রেজা, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি মোস্তাক আহমেদ। চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরাম(সিআরএফ) এর সাধারণ সম্পাদাক আলীউর রহমান এর সঞ্চানায় অনান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- আয়োজক কমিটির আহবায়ক আলমগীর অপু, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সদস্য রুবেল খান, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের আপ্যায়ন সম্পাদক আইয়ুব আলী চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরাম(সিআরএফ) এর যুগ্ন সাধারণ সম্পাদাক গোলাম মওলা মুরাদ, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য মুক্তিযোদ্ধা-সাংবাদিক পঙ্কজ দস্তিদার, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য শহীদুল আলম, এটিএন বাংলার সিনিয়র রিপোর্টার আবুল হাসনাত, সিনিয়র সাংবাদিক হাসান নাসির, যমুনা টিভির ব্যুারো প্রধান জামশেদুল আলম, একুশের পত্রিকার সম্পাদক আজাদ তালুকদার, বায়ান্ন টিভির ব্যুারো প্রধান সরোয়ার আমিন বাবু, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য শামসুল হুদা মিন্টু, নাগরিক টিভির ব্যুারো প্রধান চৌধুরী লোকমান, ইনডিপেনডেন্ট টিভির সিনিয়র রিপোর্টার আহসান রিটন, চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরাম(সিআরএফ) এর সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আবদুল্লাহ প্রমুখ।

    উল্লেখ্য, পাকিস্তানের বন্দীদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের এদিন বেলা ১টা ৪১ মিনিটে জাতির অবিসংবাদিত নেতা ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তন করেন।