Tag: সিএমপি

  • অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র ও মাদকদ্রব্য উদ্ধার এবং চোরাচালান প্রতিরোধে প্রথম সিএমপি

    অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র ও মাদকদ্রব্য উদ্ধার এবং চোরাচালান প্রতিরোধে প্রথম সিএমপি

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : পুলিশ সপ্তাহ ২০২০ উপলক্ষে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, মাদকদ্রব্য উদ্ধার ও চোরাচালান প্রতিরোধে বিশেষ অবদান রাখায় বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন জেলা ও ইউনিটে ৬ টি ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত করা হয়েছে।

    প্রতিটি ক্যাটাগরিতে ৩টি ইউনিটকে পুরস্কৃত করা হয়। বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বিপিএম (বার) এ সকল জেলা ও ইউনিটসমূহকে পুরস্কার প্রদান করেন।

    অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, মাদকদ্রব্য উদ্ধার ও চোরাচালান প্রতিরোধে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ প্রথম স্থান অর্জন করেন। গত ৭ জানুয়ারি পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি’র কাছ থেকে অর্জিত পুরস্কার গ্রহণ করেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাহাবুবর রহমান।

  • নগরবাসীর আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে সিএমপি : সুজন

    নগরবাসীর আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে সিএমপি : সুজন

    নগরীর আইন শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক এবং ট্রাফিক ব্যবস্থায় শৃংখলা ফিরিয়ে নগরবাসীর আস্থা অর্জন করতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ(সিএমপি) সক্ষম হয়েছে বলে মত প্রকাশ করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খোরশেদ আলম সুজন।

    তিনি আজ রবিবার (৫ জানুয়ারী) বিকেলে পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার এস এম মোস্তাক আহমেদ খান এর সাথে তার দপ্তরে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় কালে উপরোক্ত মত প্রকাশ করেন।

    এ সময় সুজন বলেন চট্টগ্রাম দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। ভৌগলিক দিক থেকেও এ শহরের গুরুত্ব অত্যধিক। বানিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামে জীবন ও জীবিকার তাগিদে বিপুল সংখ্যক জনগনের বসবাস। এ বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে নিরাপত্তা দেওয়া এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। আর এ চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করেই সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, দূর্নীতি এবং মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টরালেন্স নীতি অনুসরণের মাধ্যমে কাজ করে যাচ্ছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ।

    তিনি বলেন,ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রতিটি ইউনিট অত্যন্ত দক্ষতা, সাহসিকতা এবং পেশাদারিত্বের মনোভাব নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। পুলিশের এ অগ্রযাত্রায় সর্বাত্নকভাবে সহযোগিতা করছে চট্টগ্রামের আপামর জনসাধারন। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বর্তমান সরকার পুলিশ বাহিনীকে একটি উন্নততর বাহিনীতে রূপান্তরের লক্ষ্যে মেধা, মনন ও প্রশিক্ষণের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছে। জনগনের যে কোন বিপদে আপদে পুলিশ বন্ধুর হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। স্থানীয় থানাগুলো জনগনের আশ্রয়কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। আইন শৃংখলার পাশাপাশি নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থায় শৃংখলা ফিরিয়ে নিয়ে আসার লক্ষ্যে নানামূখী উদ্যোগ গ্রহণ করছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ।

    সুজন নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাকে সয়ংক্রিয় এবং আধুনিকায়ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনারকে অনুরোধ জানান।

    চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার এস এম মোস্তাক আহমেদ খান নাগরিক উদ্যোগের নেতৃবৃন্দকে পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে আসায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

    তিনি বলেন, চট্টগ্রামের আইন শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা এবং নগরবাসীর নিরাপত্তা বিধানে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সকল সদস্য অত্যন্ত আন্তরিকতা এবং বিশ্বস্ততার সাথে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। সরকারের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে পুলিশের প্রতিটি সদস্য।

    সন্ত্রাস, দূর্নীতি এবং মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান সবসময়ই অব্যাহত থাকবে বলে অঙ্গীকার করে ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার আরো বলেন, সমাজের প্রতিটি স্তরে সুশাসন নিশ্চিত করাই পুলিশ বাহিনীর লক্ষ্য। তিনি জনগনকে নিরাপদে নির্ভয়ে পুলিশ বাহিনীকে সহযোগিতা করারও আহবান জানান। নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাকে সয়ংক্রিয় করার উদ্যোগ গ্রহণ করারও অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তিনি। তাছাড়া জেব্রা ক্রসিং এবং গাড়ী পার্কিং এর জায়গা চিহ্নিত করণের জন্য সিটি কর্পোরেশনকে উদ্যোগ গ্রহণ করার অনুরোধ জানান। তিনি নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাকে পুরোপুরি শৃংখলায় নিয়ে আসার জন্য নগরবাসী এবং সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। সম্প্রতি কার্যকর হওয়া সড়ক পরিবহন আইন সুশৃংখল ভাবে মেনে চলার জন্য চট্টগ্রামের নগরবাসী সহ পরিবহন সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

    এর আগে সুজন পুলিশ সপ্তাহ ২০২০ উপলক্ষ্যে ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার এস এম মোস্তাক আহমেদ খান কে নাগরিক উদ্যোগের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা অর্পন করেন।

    এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এডিসি (নগর বিশেষ শাখা) কাজেমুর রশীদ কাজল, আব্দুর রহমান মিয়া, নাগরিক উদ্যোগের সদস্য সচিব হাজী মোঃ হোসেন, নুরুল কবির, মোরশেদ আলম, অনির্বাণ দাশ বাবু, রকিবুল আলম সাজ্জী প্রমূখ।

  • একক ক্ষমতা থাকলে ডোপ টেস্টে দলীয় পদে নেতা-নেত্রী নির্বাচন করতাম-মেয়র

    একক ক্ষমতা থাকলে ডোপ টেস্টে দলীয় পদে নেতা-নেত্রী নির্বাচন করতাম-মেয়র

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, দেশে প্রায় ৭০ লক্ষ মাদকসেবী রয়েছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই এই প্রজন্মের যুব সমাজ। যা জাতির জন্য একটি অশানি সংকেত। এ থেকে উত্তোরণ ঘটাতে তিনি সমাজপতি, পরিবার ও পরিবারের কর্তাদেরকে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে।

    এই প্রসঙ্গে তিনি তাঁর দলের কথা উল্লেখ করে বলেন, আমার যদি একক ক্ষমতা থাকতো, দলের নেতা-নেত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে ডোপ টেস্ট (মাদক গ্রহণ করেছে কি না তার পরীক্ষা) এর মাধ্যমে দলীয় পদে স্থান দিতাম।সিএমপি কমিশনার মাহবুবর রহমান

    তিনি আজ ১৮ ডিসেম্বর বুধবার সকালে চট্টগ্রাম আগ্রাবাদস্থ সিডিএ এলাকায় উপ-পুলিশ কমিশনার (পশ্চিম) চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ(সিএমপি), চট্টগ্রাম এর কার্যালয় উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

    অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ছিলেন চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ কমিশনার মাহাবুবর রহমান। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স সভাপতি মাহবুবুল আলম, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মো. আলতাফ হোসেন বাচ্চু, আগ্রাবাদ মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর আনোয়ারা আলম, প্যানেল মেয়র কাউন্সিলর ড.নিছার উদ্দিন আহমদ মঞ্জু, সিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন ও অর্থ) আমেনা বেগম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ ও অভিযান) শ্যামল কুমার নাথ, আরাসকা সিডিএ এর ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. লিয়াকত আলী।

    এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপ পুলিশ কমিশনার (পশ্চিম) মো. ফারুকুল হক। এছাড়া কাউন্সিলর আবদুল কাদের, সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবিদা আজাদ, ফারহানা জাবেদ, কমিউনিটি পুলিশি এর সভাপতি অহিদ সিরাজ চৌধুরী সহ প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন রাজনীতিক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ উপস্থিত ছিলেন।

    তিনি বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা মাদক, সন্ত্রাস,জঙ্গীবাদ ও দূর্ণীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করেছেন। এতে যারা জড়িত তাদের পার পাওয়ার কোন পথ নেই। এই ক্ষেত্রে দলীয় প্রধানের অনড় অবস্থানের কারণে দলের কেউ সন্ত্রাসী,মাদক ব্যবসায়ী ও জঙ্গীদের স্থান দিলেও তাতে রক্ষা পাওয়া যাবেনা।

    মেয়র বলেন, বর্তমান সরকারের তিন মেয়াদের ধারাবাহিকতায় দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে দৃশ্যমান পরিবর্তন লক্ষণীয়। উপস্থিত এলাকাবাসীদের উদ্দেশ্যে মেয়র বলেন মাদকাসক্ত পরিবার,সমাজ ও দেশের জন্য অভিশাপ। এই অভিশাপ থেকে বেরিয়ে আসতে হলে পরিবারকে মাদকমুক্ত রাখতে হবে। এর জন্য পরিবারের প্রধান বা অভিভাবককে দায়িত্ব পালনে আন্তরিক হতে হবে।

    তিনি বলেন যারা মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে, এরা আপনার আমার সন্তান। এদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এই ব্যবসা থেকে ফিরিয়ে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপন করার সুযোগ করে দিতে হবে। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রশাসনের কাছে নগরীর প্রতিটি ওয়ার্ডে মাদকসেবী ও মাদক ব্যবসয়ীদের তালিকা রয়েছে। এই সব ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শিঘ্রই আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে মেয়র সংশিষ্টদের সতর্ক করে দেন।

    মেয়র বলেন, নগর আওয়ামী লীগের কমিটিতে কোন সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী ওয়ার্ড,থানা কমিটি বা কোন নেতৃত্বে স্থান দেওয়া হবে না। মাদকের মাধ্যমে একটি গোষ্ঠী আমাদের দলের সুনাম নষ্ট ও দেশকে মেধাশূন্য করার চেষ্টায় রয়েছে।

    তাই আমাদের সন্তানরা কি করছে, কোথায় যাচ্ছে,সেটি বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে। আমাদের সন্তানদের নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে পারলেই স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ বিনির্মিত হবে।

    তিনি বলেন,পুলিশ বাহিনী সরকারের পক্ষ হয়ে কাজ করে যাচ্ছে। শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার ক্ষেত্রে পুলিশ বাহিনীর সদস্যদেরকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার আহবান জানান মেয়র।

    চট্টগ্রাম এর নব নির্মিত কার্যালয়টি উদ্বোধনের ফলে অত্র এলাকার জনসাধারনের নিরাপত্তা ও দ্রুত পুলিশিং সেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। পরে মেয়র ও পুলিশ কমিশনার উপ-পুলিশ কমিশনার (পশ্চিম) এর নব নির্মিত কার্যালয়ের ফলক উম্মোচন করেন।

  • সিএমপি ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত সার্জেন্টদের সাপ্তাহিক ডে-অফ প্রথা চালু

    সিএমপি ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত সার্জেন্টদের সাপ্তাহিক ডে-অফ প্রথা চালু

    ২৪ ঘন্টা চট্টগ্রাম ডেস্ক : ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত সার্জেন্ট, টিএসআইদের একঘেয়েমিভাব দূর করে কাজের প্রতি নতুন উদ্দীপনা তৈরি করার লক্ষ্যে সাপ্তাহিক ছুটির আদলে ডে-অফ প্রথা চালু করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ সিএমপি। 

    প্রথমবারের মত ট্রাফিক বিভাগে এ প্রথা চালু করে যুগান্তকারী এ পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাহাবুবর রহমান। বাস্তবায়নে রয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) এস. এম. মোস্তাক আহমেদ খান। 

    বুধবার ৪ ডিসেম্বর সকালে সিএমপির জনসংযোগ শাখা থেকে গনমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশে কর্মরত সার্জেন্ট, টিএসআইগণ সপ্তাহের শুক্রবার ও শনিবার পালাক্রমে তাদের পছন্দমত যে কোন একদিন ছুটি পাবেন।

    সিএমপি সূত্র জানায়, এ প্রথা চালু হওয়ায় অফিসারদের মধ্যে ব্যাপক উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে। তারা পরিবারকে সময় দেওয়ার সুযোগ পাবেন যা আগে ছিল না। কর্মকর্তাদের মধ্যে একঘেয়েমিভাব দূর হয়ে কাজের প্রতি নতুন করে উদ্দীপনা বৃদ্ধি পাবে।

    সিএমপির উদ্ধতন কর্মকর্তারা মনে করেন, আগে সপ্তাহের সাত দিন নিয়ম মেনে অফিসারগণ ডিউটি পালন করতেন। ফলে পরিবারকে সময় দেওয়ার সুযোগ পাওয়া যেত না। এতে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজকর্ম সম্পাদন বিঘ্নিত হত।

    চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশের পুলিশ কমিশনার ও অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক)’দ্বয়ের আন্তরিকতায় এবং উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) উত্তর ও বন্দর এর সহযোগিতায় সিএমপি ট্রাফিক বিভাগ নতুন এই যুগান্তকারী পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করেছে।

  • এসএমএস এ পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স তথ্য জানাবে সিএমপি

    এসএমএস এ পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স তথ্য জানাবে সিএমপি

    ২৪ ঘন্টা চট্টগ্রাম ডেস্ক : পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের তথ্য জানতে সাধারণ মানুষের কিছুটা লাঘব হবে। প্রার্থী তার এস এম এস এর মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন তার কাঙ্খিত সেবার ফলাফল।

    পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটসহ অন্যান্য ভেরিফিকেশন সেবা অত্যন্ত দ্রুত ও স্বচ্ছতার মাধ্যমে সম্পন্ন করার জন্য চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সিটি স্পেশাল ব্রাঞ্চ বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

    ১৮ নভেম্বর সোমবার সিএমপির জনসংযোগ শাখা থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়। এতে বলা হয় সকল ক্ষেত্রে হয়রানী ও অহেতুক বিলম্ব নির্মূল করার জন্য ভেরিফিকেশন সমাপ্ত হলে সেই তথ্যটি সরাসরি প্রার্থীর মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

    পাসপোর্ট আবেদনকারীরা এখন থেকে এস এম এস এর মাধ্যমে জানবেন কোন তারিখে এবং কোন স্মারকে তার ভেরিফিকেশন প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট পাসপোর্ট অফিসে প্রেরণ করা হয়েছে। এছাড়া পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের আবেদনকারী জানবেন তার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ডেলিভারির জন্য প্রস্তুত। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে সিএমপি এসএমএস বার্তা প্রেরণের এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

    এর আগে পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স অত্যন্ত দ্রুততার সাথে সম্পন্ন করা হলেও ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হওয়ার তথ্যটি সঠিক সময়ে না জানার কারণে বিলম্ব সম্মন্ধে ভুল ধারণার সৃষ্টি হয়েছিলো আবেদনকারীদের কাছে।

  • কাল চট্টগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকবে

    কাল চট্টগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকবে

    পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উদযাপন উপলক্ষে আগামীকাল রবিবার (১০ নভেম্বর)  সকাল ৮ টায় জশনে্ জুলুস র‍্যালী বের হবে। র‍্যালী চলাকালীন র‍্যালীর রুটে সাধারন যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে।

    আন্ জুমান-এ-রহ্ মানিয়া আহ্মদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট এর উদ্যোগে জশনে্ জুলুস র‍্যালী নগরীর বিবিরহাট সুন্নীয়া মাদ্রাসা হতে শুরু হয়ে মুরাদপুর-মির্জারপুল-কাতালগঞ্জ-অলিখাঁ-গুলজার-প্যারেড কর্ণার-সিরাজদৌলা রোড-দিদার মার্কেট-চন্দনপুরা-আন্দরকিল্লা-চেরাগী পাহাড় মোড়-জামাল খান-আসকার দিঘী-কাজীর দৈউরী-আলমাস-ওয়াসা মোড়-জিইসি-ষোল শহর ২নং গেইট-মুরাদপুর-বিবিরহাট হয়ে মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হবে।

    সুষ্ঠু যানবাহন চলাচল নিশ্চিত কল্পে সিএমপি’র ট্রাফিক উত্তর বিভাগ কর্তক গৃহীত ট্রাফিক ব্যবস্থা অনুযায়ী র‍্যালী চলাকালীন র‍্যালীর রুটে সাধারন যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে।

    এছাড়া নগরীর ১.আন্দরকিল্লা, ২.চেরাগী মোড় ৩.জামাল খান, ৪.নেভাল এভিনিউ, ৫.রেডিসন চত্বর, ৬.আলমাস মোড়ে ডাইভারশন দেওয়া হবে।

    সিএমপি নগরবাসীদের জরুরী প্রয়োজন ব্যতিত এই সমস্ত রাস্তা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলার জন্য অনুরোধ করেছে। এই ব্যাপারে সকলের সহযোগিতা কামনা করেছে সিএমপি।