Tag: সৌদি আরব

  • করোনা: সৌদি আরবে কারফিউ জারি

    করোনা: সৌদি আরবে কারফিউ জারি

    প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সৌদি আরবে কারফিউ জারি করেছেন দেশটির বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ।

    রোববার (২২ মার্চ) তিনি এই কারফিউয়ের আদেশ দেন।

    আবর নিউজের প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় কারফিউ (সান্ধ্য আইন) শুরু হবে। চলবে সকাল ৬টা পর্যন্ত। আজ সোমবার থেকে শুরু এই কারফিউ ২১ দিন পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।

    সোমবার (২৩ মার্চ) পরিসংখ্যানবিষয়ক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটার্সের দেয়া তথ্যমতে, দেশটিতে রোববার পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫১১ জনে। এর মধ্যে রোববারই ১১৯ জন আক্রান্ত হন।

    এদিকে বাংলাদেশে আরও তিনজনের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ২৭ জনে। রোববার (২২ মার্চ) বিকেলে সাড়ে ৩টায় রাজধানীর বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান্স অ্যান্ড সার্জন্স (বিসিপিএস) মিলনায়তনে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক ড. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা।

    তিনি জানান, নতুন আক্রান্ত তিনজনের মধ্যে দু’জন দেশের বাইরে থেকে এসেছেন। অপরজন আগের এক রোগী থেকে সংক্রমিত হয়েছেন। নতুন আক্রান্তদের একজনের বয়স ৪০ বছর এবং অপর দুইজনের বয়স যথাক্রমে ৩০ ও ২০।

    তিনি আরও জানান, গেল ২৪ ঘণ্টায় মোট ৬৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট ৫৬৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে এবং শনাক্ত পাওয়া গেছে মোট ২৭ জনের মধ্যে।
    সেব্রিনা বলেন, করোনার হট লাইনে গেল ২৪ ঘণ্টায় মোট ৩ হাজার ৮১২টি কল এসেছে। এরমধ্যে ৩ হাজার ৭২৫টি কল করোনা সংক্রান্ত।

    সংক্রমিতদের সম্পর্কে তিনি জানান, এই ভাইরাসে সংক্রমিত ২৭ জনের মধ্যে দুইজন মারা গেছেন। পাঁচজন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন এবং ২০ জন চিকিৎসাধীন।

    রোববার বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ আট হাজার ৫৯২ জনে। মৃত্যু হয়েছে ১৩ হাজার ৬৯ জনের। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ৯৫ হাজার ৮২৯ জনের।

    সারাবিশ্বে এই মুহূর্তে আক্রান্ত অবস্থায় রয়েছেন ১ লাখ ৯৯ হাজার ৬৯৪ জন, যাদের মধ্যে ৫ শতাংশ ৯ হাজার ৯৪৩ জন গুরুতর অবস্থায় এবং মৃদু সংক্রমিত অবস্থায় আছেন ৯৫ শতাংশ ১ লাখ ৮৯ হাজার ৭৫১ জন।

  • সৌদিতে মসজিদে নামাজ আদায়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ

    সৌদিতে মসজিদে নামাজ আদায়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ

    প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের (কভিড-১৯) বিস্তার ঠেকাতে এবার সৌদি আরবের সব মসজিদে নামাজ আদায়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তবে মক্কা এবং মদীনার প্রধান দুই মসজিদ ‘মসজিদে নববী’ এবং ‘হেরেম শরীফ’ এই নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত থাকবে।

    মঙ্গলবার সৌদি সংবাদমাধ্যম সৌদি গ্যাজেট জানায়, দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় সংগঠন দ্য কাউন্সিল অব স্কলার্স এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

    তবে মসজিদ পুরোপুরি বন্ধ করা হয়নি। সেখানে শুধু জামায়াতে নামাজ পড়া সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। নিয়মিত আজান হবে এবং সবাইকে বাসায় নামাজ পড়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

    মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত সৌদি আরবে ১৩৩ জন করোনা রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন কেউ আক্রান্তের খবর পাওয়া যায়নি দেশটিতে। এখন পর্যন্ত কেউ মারাও যাননি। আক্রান্তদের মধ্যে ৬ জন সুস্থ হয়ে ফিরেছেন। অর্থাৎ, এই মুহূর্তে অ্যাকটিভ কেস ১২৭ জন।

    সৌদি বানিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সৌদিতে পর্যাপ্ত পরিমানে খাদ্যদ্রব্য ও নিত্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য দ্রব্যাদি মজুদ রয়েছে। এ বিষয়ে ভ্রাম্যমাণ পরিদর্শকরা নিয়মিত বিভিন্ন মজুদাগার পরিদর্শন করছেন। কোনও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি করলে অনলাইনে অভিযোগ দাখিল করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কোনও রকমের সত্যতা পাওয়া গেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

  • ওমরাহ হজ বন্ধ

    ওমরাহ হজ বন্ধ

    বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) আতঙ্কে সৌদি নাগরিক ও দেশটিতে বসবাসকারীদের জন্য ওমরাহ হজ পালন বন্ধ করে দিয়েছে সৌদি সরকার। ইতিমধ্যে সৌদিতে ৭০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে নেয়া হয়েছে। সীমান্ত ঘিরে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।

    সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম এসপিএ এর বরাত দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘মিডলইস্ট আই’ বুধবার (০৪ মার্চ) এ খবর প্রকাশ করেছে।

    খবরে বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়ার পর্যন্ত ওমরাহ পালনের জন্য কেউ মক্কা বা মদিনা শহরে প্রবেশ করতে পারবেন না। তবে প্রতিদিনই পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হবে বলে জানানো হয়েছে।

    এর আগে যেসব দেশে করোনা শনাক্ত হয়েছে সেসব দেশের নাগরিকদের সৌদি আরব ভ্রমণ বা ওমরাহ পালনের জন্য সৌদিতে প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দেশটি।

    সৌদির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় দেশটিতে ২৫টি হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

  • সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ বাংলাদেশি নিহত,  আহত ১

    সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ বাংলাদেশি নিহত, আহত ১

    সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার পৃথিমপাশা ইউনিয়নের আমুলি গ্রামের নছিম আলীর ছেলে জাকের আলী (২২) ও জুড়ী উপজেলার বাসিন্দা আব্দুল হান্নানের ছেলে আব্দুল মুকিত (২৫)। তারা ঘটনাস্থলেই মারা যান।

    মঙ্গলবার (৩ মার্চ) স্থানীয় সময় সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ দুর্ঘটনায় আরেক বাংলাদেশি আমুলি গ্রামের উকিল মিয়ার ছেলে শাওন (২২) গুরুতর আহত হয়েছেন। শাওন রিয়াদ কিং ফাহাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

    জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে বাসা থেকে কর্মস্থলে যাবার পথে প্রাইভেট কারের চাকা খুলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় নিহত ২ বাংলাদেশির মরদেহ রিয়াদের কিং ফাহাদ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে।

  • এবার সৌদিতে করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত

    এবার সৌদিতে করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত

    এবার সৌ‌দি আর‌বে প্রথম এক ব্যক্তিকে প্রাণঘাতী করোনাভাই‌রাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হি‌সে‌বে শনাক্ত করা হ‌য়ে‌ছে। সৌদি প্রেস এজেন্সি সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তি সম্প্রতি ইরান থে‌কে বাহরাইন হ‌য়ে দে‌শে ফিরেছেন। তবে তিনি সৌদি কর্তৃপক্ষের কাছে প্রকাশ করেননি যে তারা বাহরাইনের আগে ইরান সফর করেছিলেন।

    স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, আক্রান্তের পরীক্ষা করার জন্য একটি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ দল পাঠানো হয়েছে। পূর্ব সর্তকতার অংশ হিসেব আক্রান্তের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ল্যাবটারিতে পাঠানো হয়েছে।

    যে তারা এই সতর্কতামূলক ব্যবস্থার অংশ হিসাবে নাগরিকের পরীক্ষা করার জন্য এবং পরীক্ষাগার পরীক্ষার জন্য একটি নমুনা নেওয়ার জন্য অবিলম্বে একটি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ দল পাঠিয়েছে।

    করোনাভাইরাস ঠেকাতে গত সপ্তাহে সৌদি আরব বেশ কিছু কঠোর পদক্ষেপ নেয়। এর অংশ হিসেবে ওমরাহ ও টুরিস্ট ভিসা স্থগিত করে দেশটি। প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিপুলসংখ্যক মুসল্লি পবিত্র হজ পালন করতে মক্কা-মদিনায় যান। উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মুসল্লি ওমরাহ পালন করতে সৌদিতে যান। পর্যটক টানতে গত বছরের অক্টোবরে ৪৯ দেশের জন্য টুরিস্ট ভিসা চালু করে সৌদি আরব।

    সৌদি আরবের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় রোববার জানায়, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ২৫টি হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে। হাসপাতালগুলোতে কোয়ারেনটাইনের জন্য দুই হাজার ২০০ শয্যা প্রস্তুত রয়েছে।

    সৌদি আরবের প্রতিবেশী দেশ বাহরাইনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, সোমবার আরও দুজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে দেশটিতে এ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪৯-এ দাঁড়িয়েছে। সোমবার শনাক্ত হওয়া দুই রোগীর একজন বাহরাইনি নারী, অন্যজন সৌদি পুরুষ। তাঁরা ইরান থেকে উড়োজাহাজে বাহরাইনে পৌঁছান। এরপর স্বাস্থ্য পরীক্ষায় আক্রান্তের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।

    এদিকে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত তিন হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। যার ৯০ শতাংশই চীনের হুবেই প্রদেশে। সোমবার পর্যন্ত বিশ্বের ৬০টিরও বেশি দেশে ওই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। নতুন করে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়া দেশগুলো হলো: ইন্দোনেশিয়া, সেনেগাল, জর্ডান, আইসল্যান্ড, পর্তুগাল, আর্মেনিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র ও অ্যান্ডোরা।

    বিবিসি বলছে, সোমবার পর্যন্ত ইতালিতে ৫২ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। আর আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা দুই হাজার ছাড়িয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ায় মৃতের সংখ্যা ২৮-এ দাঁড়িয়েছে। আক্রান্ত হয়েছে চার হাজার ২১২ জন। এর মধ্যে নতুন শনাক্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ৪৭৬। আর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে।

    এর আগে, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে সর্বপ্রথম করোনা সংক্রমিত ব্যক্তির খোঁজ পাওয়ায় সংযুক্ত আরব আমিরাতে। পরে বাহরাইন, কুয়েত, লেবানন ও মালয়েশিয়াতেও করোনাক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত হয়।

     

  • করোনা ঠেকাতে ওমরাহ হজ সাময়িক বন্ধ

    করোনা ঠেকাতে ওমরাহ হজ সাময়িক বন্ধ

    ভয়াবহ প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধে বিশ্বের সব দেশের নাগরিকদের জন্য আপাতত ওমরাহ হজ বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরব। এছাড়াও করোনা সংক্রমিত দেশের মানুষকে সৌদিতে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে কৃর্তপক্ষ।

    বৃহস্পতিবার দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, জনগণের নিরপত্তার কথা চিন্তা করে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

    সৌদি আরবের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের বিষয়টি পুরোপুরি তাদের নজরদারিতে রায়েছে।

    এরই মধ্যে করোনা আক্রান্ত যেসব দেশের মানুষ সৌদি আরবের পর্যটক ভিসা পেয়েছেন, উচ্চমাত্রার ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে তাদের ভিসাও বাতিল করা হয়েছে।

    সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যে দেশ ইরান, বাহরাইন, ইরাক, সংযুক্ত আবর আমিরাতসহ কয়েকটি দেশে করোনা ছড়িয়ে পড়ে।

    গত বছরের শেষের দিকে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকে ছড়িয়ে পড়ে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস। এখন পুরো চীন থেকে পুরোপুরি অবরুদ্ধ অবস্থায় আছে উহান।

    এই ভাইরাসে শুধুমাত্র চীনেই প্রাণ হারিয়েছে ২ হাজার ৭৪৭ জন। আর আক্রান্ত হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার। চীনের বাইরে ইরান, ইটালি, সাউথ কোরিয়া, জাপানসহ কয়েকটি দেশে প্রাণ হারিয়েছে আরও অর্ধশতাধিক মানুষ।

  • সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৩ বাংলাদেশি নিহত

    সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৩ বাংলাদেশি নিহত

    সৌদি আরবের মদিনায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। এই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত দুইজন।

    পবিত্র মক্কা থেকে ওমরাহ পালন শেষে মদিনা ফেরার পথে সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় বিকাল ৫টায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আহত দুইজনকে উদ্ধার করে মদিনা আল’দার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    নিহতরা হলেন, চট্টগ্রামের বাসিন্দা রায়হান, তার স্ত্রী ও ভাতিজী। অন্যদিকে আহত হয়েছেন রায়হানের ছেলে ও ইকবাল নামের এক মদিনা প্রবাসী ব্যবসায়ী।

    মরুভূমির বালু ঝড়ের কারণে গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

  • সৌদি থেকে আরও ১৪৫ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন

    সৌদি থেকে আরও ১৪৫ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন

    সৌদি আরব থেকে আরও ১৪৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত ১২ টা ১৫ মিনিটে সৌদি এয়ারলাইন্স (এসভি-৮০২) বিমানযোগে তারা দেশে ফেরেন। এ নিয়ে গত দেড়মাসে সাড়ে পাঁচ হাজার বাংলাদেশি সৌদি আরব থেকে ফিরলেন।

    প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কের সহযোগিতায় বরাবরের মতো গতকালও ফেরত আসাদের ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম থেকে জরুরী সহায়তা প্রদান করা হয়।

    গতকাল ফেরাদের একজন মোঃ শহিদুল ইসলাম জানান, মাত্র তিন মাস আগে তিন লাখ টাকা খরচ করে ড্রাইভিং কাজে গিয়েছিলেন সৌদি আরবে। কিন্তু কোন কারণ ছাড়াই তাকেও দেশে ফিরতে হয়েছে শূন্য হাতে।

    মাত্র আট মাসের মাথায় নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার একই গ্রামের দুই যুবক বিজয় মিয়া ও নাজির উদ্দিন দেশে ফিরেছেন। তারা বলেন তিন লাখ করে টাকা খরচ করে ড্রাইভিং ভিসাতে যাওয়ার পর সেখানে নিয়োগকর্তা তাদের আকামা করেনি। পুলিশ ধরলে তারা নিয়োগকর্তার সাথে যোগাযোগ করলে তাদের কোর দায়িত্ব নেয়নি নিয়োগকর্তা।

    যাওয়ার নয় মাসের মধ্যে দেশে ফিরে এসেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আল-আমিন, নোয়াখালীর শাহজাহান,চাঁদপুরের আমিনুল, নারায়ণগঞ্জের হোসেন আলী, মৌলভীবাজারের পারভেজ মিয়া, সাতক্ষিরার ওবায়দুল্লাহ।

    ব্র্যাকের অভিবাসন কর্মসূচির প্রধান শরিফুল হাসান জানান, গত দেড়মাসে সৌদি আরব থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার প্রবাসী ফিরেছেন যাদের অনেককেই যাওয়ার তিন মাস থেকে এক বছরের মধ্যে ফিরতে হয়েছে। গতকাল রাতে দুজন বলছিলেন তারা তিন লাখ করে টাকা খরচ করে সেখানে গিয়েছিলেন। কিন্তু নিয়োগকর্তা তাদের আকামাই করেনি। পুলিশ ধরলে তারা নিয়োগকর্তার সাথে যোগাযোগ করলে তাদের কোর দায়িত্ব নেয়নি। প্রশ্ন হলো কারা তাহলে সৌদি আরব পাঠালো। এই ধরনের প্রতারণা বন্ধ হওয়া উচিত।

    প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারিতে তিন হাজার ৬৩৫ জন এবং ফেব্রুয়ারিতে এক হাজার ৯৫৯ জন সৌদি আরব থেকে ফিরে এসেছেন। এদের মধ্যে অন্তত তিনশজন রয়েছেন নারী। আর প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কের তথ্য অনুযায়ী ২০১৯ সালে মোট ৬৪ হাজার ৬৩৮ কর্মী দেশে ফিরেছেন যাদের পরিচয় ডিপোর্টি। এদের মধ্যে ২৫ হাজার ৭৮৯ জনই ফিরেছেন সৌদি আরব থেকে।

    ব্র্যাক অভিবাসন কর্মসূচির প্রধান শরিফুল হাসান বলেন, ফেরত আসা এই প্রবাসীদের পাশে সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা সবার সমন্বিতভাবে দাঁড়ানো উচিত। পাশাপাশি এভাবে যেন কাউকে শূন্য হাতে ফিরতে না হয় এবং প্রত্যেকে গিয়ে যেন কাজ পায় এবং কাজের মেয়াদ শেষে খরচের টাকাটা অন্তত তুলতে পারে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। রিক্রুটিং এজেন্সি, দূতাবাস ও সরকার সবাই মিলে এই কাজটি করতে হবে।

  • সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত

    সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত

    সৌদি আরবের বন্দরনগরী জেদ্দায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন প্রবাসী বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।

    স্থানীয় সময় বুধবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে জেদ্দার হাই আল সামির এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

    নিহত তিন বাংলাদেশি হলেন-আল আমিন, পিতা-ফরহাদ আলী, গ্রাম-আউলাতৈল, থানা-কালিহাতী জেলা টাঙ্গাইল। শাকিল মিয়া, পিতা- কামাল উদ্দিন, গফুরগাঁও, ময়মনসিংহ। কাওসার মিয়া, পিতা-কাজল মিয়া, গ্রাম-উওর কচিকাটা, থানা-মনিহরদী জেলা-নরসিংদী।

    নিহতরা সবাই ইয়ামামা কোম্পানিতে চার বছর ধরে কাজ করছেন, ওরা তিনজন ময়লা গাড়িতে কাজ করতেন, ঘটনা ঘটে দুপুর একটার সময়। ডিউটি অবস্থায় বরিমান মারমা সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

    নিহত শাকিল মিয়ার চাচাতো বড় ভাই রাসেল জানান, রাতে একটার সময় তারা ডিউটিতে যায় কিন্তু দুপুর বারোটা সময় কাজ শেষ করে ফেরার আগ মুহূর্তে এই দুর্ঘটনা ঘটে। শাকিল পরিবারের বড় ছেলে । শাকিল দুই ভাই এক বোন তন্মধ্যে শাকিল সবার বড়। পরিবারের একমাত্র উপার্জনের সম্বল ছিল শাকিল।

    রাসেল মিয়া আরও বলেন, শাকিল কিছু দিন আগে ছুটিতে আসছে, আসার আগে ব্যাংক থেকে ঋণ করে ঘর করে অনেক লেনা দেনা শোধ করতে অনেক টেনশনে ছিল। শেষ পর্যন্ত টেনশন থেকে চিরমুক্তি নিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন শাকিল।

    নিহত কাওসারের মামা আজহার জানান, কাওসার পিতা হারা বিধবা মায়ের এক মাত্র সন্তান, গত তিন বছর আগে তার বাবাও রোড এক্সিডেন্টে মারা যান। কাওসার ছিল পরিবারের একমাত্র সম্বল । বিধবা মাকে দেখাশোনা করার আর কেউ রইলো না। নিহত মায়ের বাংলাদেশ সরকারের কাছে একমাত্র দাবি ছেলের লাশটি যেন দ্রুত দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।

    নিহত আল আমিনের বউ বিলকিস বেগম জানান, তাদের বিয়ে পাঁচ বছর হলেও তাদের কোলে এখনো কোন সন্তান নেই। আল আমিন তাদের পরিবারের একমাত্র সম্বল, নিহত আল আমিন ছিল পরিবারের সবার বড় তার একটি ছোট বোন রয়েছে। স্বামীকে হারিয়ে বিলকিস বেগমের পরিবারে চলছে শোকের মাতম।

    বিলকিস বেগম আরও বলেন, আমার স্বামীকে আর পাব না কিন্তু আমার মৃত্য স্বামীর লাশটি যেন দেখতে পারি, আমি সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি আমার স্বামীর লাশটি আমাদের কাছে ফিরে দিন। শেষবারের মতো যেন দেখতে পারি।

    জানা গেছে, জেদ্দা সিটি করপোরেশনের ময়লা পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত একটি গাড়ির সঙ্গে অপর একটি গাড়ির সংঘর্ষ হলে গাড়ির সামনে থাকা বাংলাদেশি চালক এবং অপর দুই পরিচ্ছন্নতাকর্মী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান।

    সূত্রমতে, তারা সবাই জেদ্দার ইয়ামামা নামের একটি ক্লিনিং কোম্পানিতে কর্মরত ছিলেন।

    নিহত আল-আমিনের চাচাত ভাই শাহজাহান জানান, আল-আমিন গাড়ির চালক ছিলেন। অপর দুইজন গাড়িতে পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে কাজ করতেন।

    তিনি আরও জানান, তিন বছর আগে তার চাচাত ভাই আল-আমিন সৌদি আরব পাড়ি জমান ভাগ্য পরিবর্তনের আশায়। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি দেশে যাওয়ার কথা ছিল কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় তার সব স্বপ্ন ভেসে গেল। দেশের বাড়িতে মা-বাবা আছেন।

    এদিকে নিহত শাকিলের ফুফাত ভাই রোমেল জানান, তার মামাত ভাইয়ের সন্তান-সন্ততি নেই।

    নিহতদের মরদেহ জেদ্দার একটি স্থানীয় হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

  • দেশে ফেরার আকুতি জানানো হুসনে উদ্ধার

    দেশে ফেরার আকুতি জানানো হুসনে উদ্ধার

    সৌদি আরব থেকে ভিডিও বার্তায় দেশে ফেরার আকুতি জানানো গৃহকর্মী হুসনে আরাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তিনি এখন সৌদি আরবের নাজরান এলাকায় পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। যা জেদ্দা থেকে হাজার কিলোমিটার দূরে।

    পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দ্রুত পদক্ষেপে হুসনে আরাকে ওই বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে সোমরার রাতে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, হুসনে আরার বিষয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের নজরে আসে।

    এরপর সৌদি আরবে অবস্থিত বাংলাদেশকে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ দেন তিনি। ওই নারীর পরিবারের সদস্যদের দাবি অনুযায়ী তাকে দেশে ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে জেদ্দা দূতাবাস।

    এর আগে, পঞ্চগড়ের সুমি আক্তারও সৌদি আরবের নাজরান এলাকায় নির্যাতনের শিকার হয়ে পরিবারের সদস্যদের কাছে ফিরিয়ে আনার আকুতি জানিয়ে ভিডিও বার্তা পাঠিয়েছিলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দ্রুত পদক্ষেপে গত ১৫ নভেম্বর তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।

  • সুমিসহ নির্যাতিত ৯১ নারীকর্মী ফিরলেন সৌদি থেকে

    সুমিসহ নির্যাতিত ৯১ নারীকর্মী ফিরলেন সৌদি থেকে

    ভাগ্যবদলের স্বপ্ন নিয়ে সৌদি আরবে কাজ করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হওয়া নারীকর্মী সুমি আক্তার দেশে ফিরেছেন। তার সঙ্গে ফিরেছেন আরও ৯১ জন নারীকর্মী।

    শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টায় এয়ার অ্যারাবিয়ার জি৯-৫১৭ নম্বর ফ্লাইটে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান এই নির্যাতিত নারীকর্মীরা।

    সৌদি থেকে সুমির আসার খবরে সকাল থেকেই বিমানবন্দরের ২ নম্বর টার্মিনালে গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু বিমানবন্দরে নেমে ১ নম্বর টার্মিনাল দিয়ে গোপনে বাড়ির উদ্দেশে যাত্রা করেন সুমি। ফলে তার সঙ্গে আর কথা বলা হয়নি সাংবাদিকদের।

    তবে বিমানবন্দরে স্ত্রীর অপেক্ষায় থাকা সুমির স্বামী নূরুল ইসলাম বলেন, ‘সুমি দেশে ফেরার খুবই আনন্দিত আমরা। তবে খারাপও লাগছে- অনেক টাকা খরচ করে সে সৌদি গিয়েছিল পরিবারের মুখে হাসি ফোটাতে। কিন্তু এখন ফিরতে হলো নিঃস্ব হয়ে। খালি হাতে।’

    সম্প্রতি সৌদি আরবে পাশবিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেশে ফেরার আকুতি জানিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন সুমি। ভিডিওটি ভাইরাল হলে তার স্বামী নূরুল ইসলাম রাজধানীর পল্টন থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।

    সাভারের আশুলিয়ার চারাবাগ এলাকার বাসিন্দা সুমি ওই ভিডিওতে বলেন, ‘ওরা আমারে মাইরা ফালাইব, আমারে দেশে ফিরাইয়া নিয়া যান। আমি আমার সন্তান ও পরিবারের কাছে ফিরতে চাই। আমাকে আমার পরিবারের কাছে নিয়ে যান। আর কিছু দিন থাকলে আমি মরে যাবো।’

    সুমি পঞ্চগড় জেলার বোদা সদর থানার রফিকুল ইসলামের মেয়ে।

  • সংসদে সৌদিতে নারী শ্রমিক পাঠানো বন্ধের দাবি

    সংসদে সৌদিতে নারী শ্রমিক পাঠানো বন্ধের দাবি

    জাতীয় পার্টি ও গণফোরামের এমপিরা মঙ্গলবার দাবি করেছেন যে গৃহস্থালি কাজের জন্য সৌদি আরবে নারী জনশক্তি পাঠানো বন্ধ করা উচিত। কেননা তারা প্রায়শই শারীরিক নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হন।

    জবাবে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেছেন, বিষয়টি নিয়ে সরকার খুবই চিন্তিত।

    সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির এমপি কাজী ফিরোজ রশিদ ও মুজিবুল হক চুন্নু এবং গণফোরামের এমপি সুলতান মনসুর আহমেদ পৃথকভাবে বিষয়টি তুলে ধরেন।

    ‘বিভিন্ন প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে প্রশিক্ষণের পরে নারী কর্মীদের প্রেরণের পদক্ষেপ নেয়া হবে। যদি মনে হয় যে এটি পুরোপুরি অসম্ভব তবে আমরা নারী কর্মীকে (সৌদি) না পাঠানোর চিন্তা করব,’ বলেন মন্ত্রী।

    ইমরান বলেন, ঢাকাস্থ সৌদি আরব দূতাবাসের চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্সের সাথে সাক্ষাতে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

    তিনি উল্লেখ করেন যে সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে ওই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি তোলার জন্য।

    ‘আগামী ২৬-২৭ নভেম্বর জয়েন্ট টেকনিক্যাল গ্রুপের একটি বৈঠক সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হবে। সেখানেও এই প্রশ্নগুলো তোলা হবে,’ যোগ করেন মন্ত্রী।

    তিনি বলেন, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া বা যে দেশেরই শ্রমবাজার হোক না কেন তাদের চাহিদা অনুযায়ী কর্মী পাঠাতে হয়। ‘আমাদের চেষ্টা থাকবে নারীদের সম্মানজনক চাকরি নিশ্চিত করা। আর একেবারেই যদি সম্ভব না হয় তাহলে আমরা না পাঠানোর চিন্তা করব।’

    ইমরান আহমেদ বলেন, গত কয়েক মাসে ১৬০টি ট্রাভেল এজেন্সির লাইসেন্স স্থগিত এবং তিনটির লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।