Tag: স্পেন

  • ২৪ ঘণ্টায় স্পেনে ৮২১ জনের মৃত্যু,মোট ৬৮০৩

    ২৪ ঘণ্টায় স্পেনে ৮২১ জনের মৃত্যু,মোট ৬৮০৩

    প্রানঘাতী নভেল করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) স্পেনে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছে ৮২১ জন। ইউরোপের এ দেশটিতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৮০৩ জন।

    আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ২৩৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৫১৬ জন। সুস্থ হয়েছে বাড়ি ফিরেছেন ১৪ হাজার ৭০৯ জন ।

    এছাড়া বর্তমানে স্পেনে ৫৮ হাজার ৫৯৮ জন আক্রান্ত রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের মধ্যে ৫৪ হাজার ৪৩৩ জনের অবস্থা সাধারণ। বাকি ৪ হাজার ১৬৫ জনের অবস্থা গুরুতর, যাদের অধিকাংশই আইসিউতে রয়েছেন।

    বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনাভাইরোসের প্রাদুর্ভাব বেড়েই চলেছে। একইসঙ্গে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। দীর্ঘ হচ্ছে লাশের সারি। করোনায় আক্রান্ত হয়ে বিশ্বে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৩ হাজার ৯৫৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছে ৩ হাজার ৯৫ জন।

    এই ভাইরাসে বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ২১ হাজার ৪১২ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৫১ হাজার ৪ জন সুস্থ হয়েছে বাড়ি ফিরেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৮ হাজার ২৮৫ জন।

    এছাড়া বিশ্বজুড়ে বর্তমানে ৫ লাখ ৩৬ হাজার ৪৫২ জন আক্রান্ত রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের মধ্যে ৫ লাখ ৯ হাজার ৬৬৩ জনের অবস্থা সাধারণ। বাকি ২৬ হাজার ৭৮৯ জনের অবস্থা গুরুতর, যাদের অধিকাংশই আইসিইউতে রয়েছেন।

    করোনাভাইরাসে সবচেয়ে বেশি বিপর্যস্ত ইউরোপের দুই দেশ ইতালি ও স্পেন। ইতালিতে মৃতের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়েছে। এখন পর্যন্ত সেখানে মারা গেছেন ১০ হাজার ৭৭৯ জন। যুক্তরাজ্যে মৃত্যুর সংখ্যা ১ হাজার ২২৮ জনে দাঁড়িয়েছে। আর যুক্তরাষ্ট্রে মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ৪৭৫ জন।

    এ রোগের কোনো উপসর্গ যেমন জ্বর, গলা ব্যথা, শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট, শ্বাসকষ্টের সঙ্গে কাশি দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। জনবহুল স্থানে চলাফেরার সময় মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। বাড়িঘর পরিষ্কার রাখতে হবে। বাইরে থেকে ঘরে ফিরে এবং খাবার আগে সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করতে হবে। খাবার ভালোভাবে সিদ্ধ করে খেতে হবে।

    স্পেনে ইতোমধ্যে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে করোনাভাইরাস। মহামারী ঠেকাতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে দেশটির সরকার। কিন্তু এখন বাজারও নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ।

    নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও এর সরবরাহ ব্যবস্থা পুরোটাই এখন কালোবাজারিদের দখলে।

    সবকিছুর দাম আকাশছোঁয়া। বেশি টাকা দিয়েও মিলছে না সুরক্ষামূলক মাস্ক, গ্লাভস ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার।

    দেশজুড়ে লকডাউন পরিস্থিতির মধ্যেও কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বেশি বেশি লাভ করছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। তাদের দৌরাত্ম্যে দিশেহারা সাধারণ মানুষ।

    তাদের ‘ডাকাত ও দস্যু’ বলে অভিহিত করছেন অনেকেই। বলছেন, দিন-দুপুরে ডাকাতি করছে ব্যবসায়ীরা।

    বিশ্বের করোনাপীড়িত দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বাজেভাবে আক্রান্ত স্পেন। সংক্রমণ ঠেকাতে দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে তালাবন্দি পুরো দেশ। সব রেস্তোরাঁ, বার, হোটেল ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার।

    শুধু খাদ্যসামগ্রী ও ওষুধ কেনার জন্য সুযোগ দেয়া হয়েছে। এছাড়া কর্মস্থল, হাসপাতাল এবং ব্যাংক যাতায়াত করার অনুমতিও রয়েছে। কিন্তু বাইরে গিয়েও খাবার ও জীবন রক্ষাকারী ওষুধ পাচ্ছে না সাধারণ মানুষ। পেলেও দাম আকাশচুম্বী। খেটে খাওয়া ও নিম্ন আয়ের মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে।

    অবৈধ মজুদ গড়ে তুলেছে ব্যবসায়ীরা। গত সপ্তাহেই মাদ্রিদের একটি ফ্যাক্টরি থেকে দেড় লাখ মাস্ক উদ্ধার করে দেশটির পুলিশ বাহিনী। পরে সেগুলো সাধারণ মানুষের মাঝে বিলিয়ে দেয়া হয়।

    স্পেনবাসীর জন্য এটা নতুন অভিজ্ঞতাও বটে। যেমনটা বলছেন রাজধানী মাদ্রিদের কেন্দ্রীয় এলাকার ফার্মেসি মালিক আর্নেস্টো রুইজ লোপেজ। তিনি জানান, গত দুই সপ্তাহে তিনি যে পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছেন, তা জীবনেও দেখেননি।

  • করোনায় স্পেনের রাজকন্যার মৃত্যু

    করোনায় স্পেনের রাজকন্যার মৃত্যু

    করোনাভাইরাসে স্পেনের রাজকন্যা মারা গেছে। রাজপরিবারের সদস্যদের মাঝে কোনও ব্যক্তির করোনায় মৃত্যুর ঘটনা বিশ্বে এটাই প্রথম।

    ফরাসি বংশোদ্ভূত বোরবন পার্মা রাজ পরিবারের সদস্য প্রিন্সেস মারিয়া টেরেসা (৮৬)।

    তার ভাই প্রিন্স সিক্সটাস হেনরি পরিবারের পক্ষ থেকে শুক্রবার তার মৃত্যুর বিষয়টি ঘোষণা দেন।

    প্রিন্স সিক্সটাস হেনরি বলেন, রাজ পরিবার আজ শোকের মাধ্যমে ঘোষণা করছে যে, বারবন পার্মা রাজকন্যা মারিয়া করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

    প্রিন্স জাভিয়ের ও ম্যাডেলিন ডি বোরবনের ঘরে ১৯৩৩ সালে প্যারিসে জন্ম হয় মারিয়ার। স্পেনের হাউজ অব বোরবনের বর্তমান ডিন্যাস্টির ক্যাডেট শাখার সদস্য ছিলেন তিনি।

    প্রাপ্তবয়স্ক জীবনের বেশিরভাগ সময় মাদ্রিদে কাটান মারিয়া। স্প্যানিশ রাজনৈতিক আন্দোলন নিয়ে গবেষণা ও লেখালেখিও করতেন।

    মারিয়ারা ছয় ভাইবোন, চারজন জীবিত আছেন- ফ্রাঙ্কোইস, সিসিলি, মারি দেস নেইগেস ও প্রিন্স সিক্সটাস হেনরি। মারিয়া ছিলেন চিরকুমারী।

  • ২৪ ঘণ্টায় স্পেনে ৫৫২ জনের মৃত্যু,মোট ৫৬৯০

    ২৪ ঘণ্টায় স্পেনে ৫৫২ জনের মৃত্যু,মোট ৫৬৯০

    বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯)। এই ভাইরাসের আক্রমনে ইউরোপের দেশ স্পেনের অবস্থা খুবই নাজেহাল। গত কয়েক সপ্তাহে করোনার প্রকোপে রীতিমতো মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে স্পেন।প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা।

    এদিকে, দেশটিতে গত একদিনে মারা গেছেন আরও ৫৫২ জন। এ নিয়ে সেখানে মৃতের মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৬৯০ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ১২ হাজার ২৮৫ জন।

    চীনের উহানে প্রথমবারের মতো শনাক্ত হয় নভেল করোনাভাইরাস। ইতোমধ্যেই বিশ্বের অন্তত ১৯৯টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে এই মহামারী। এ পর্যন্ত বিশ্বে ৬ লাখ ১৪ হাজার ১৫৮ জন মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, মারা গেছেন ২৮ হাজার ২৩৯ জন। আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়ে উঠেছেন প্রায় ১ লাখ ৩৭ হাজার ২৭১ মানুষ।

  • করোনা: ২৪ ঘণ্টায় স্পেনে ৭৬৯ জনের মৃত্যু,মোট ৪৮৫৮

    করোনা: ২৪ ঘণ্টায় স্পেনে ৭৬৯ জনের মৃত্যু,মোট ৪৮৫৮

    প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর সংক্রমে স্পেনে মৃত্যুর সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে প্রতি ২ মিনিটে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে একদিনেই মৃত্যু হয়েছে ৭৬৯ জনের। মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৮৫৮ জনে।

    এদিকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে স্পেনের মাদ্রিদে এক বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। এটি স্পেনে প্রথম কোনো বাংলাদেশির মৃত্যু।

    বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) রাজধানী মাদ্রিদে ভোর ৪টার দিকে বাসায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। বেশকিছু দিন থেকে সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছিলেন প্রবাসী ওই বাংলাদেশি। পরীক্ষার পর তার শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এরপর থেকে নিজ বাসায় চিকিৎসাধীন ছিলেন।

    প্রবাসী ওই বাংলাদেশি পরিবার নিয়ে স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে বসবাস করতেন। তার গ্রামের বাড়ি নারায়ণগঞ্জে।

    বিশ্বে ইতালির পরে স্পেনেই মৃতের সংখ্যা এখন সবচেয়ে বেশি।

  • করোনা: স্পেনে মৃত্যু ৪ হাজার ছাড়াল, ২৪ ঘণ্টায় ৬৫৫

    করোনা: স্পেনে মৃত্যু ৪ হাজার ছাড়াল, ২৪ ঘণ্টায় ৬৫৫

    ইউরোপের দেশ স্পেনে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমিত কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা চার হাজার ছাড়াল। বিশ্বে ইতালির পর যা সর্বোচ্চ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে নতুন করে আরও ৬৫৫ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনায়।

    দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার এই তথ্য দিয়েছে।

    স্পেনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আজকের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮৯ জন করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন। এছাড়া প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যাও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬ হাজার ১৮৮ জনে।

    গত ২৪ ঘণ্টায় স্পেনে ৬৫৫ জনের মৃত্যু হলেও আগের দিনের তুলনায় তা কম। কেননা গতকাল বুধবার দেশটিতে রেকর্ড সর্বোচ্চ ৭৩৮ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারান। চীনে উৎপত্তি হলেও ইউরোপ এখন করোনার ছোবলে বিপর্যস্ত। সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে ইতালি, স্পেন ও ফ্রান্সে।

    ১৪ মার্চ থেকে স্পেন লকডাউন। জারি রয়েছে জরুরি অবস্থা। দেশটির স্বাস্থ্য বিভাগের নেতৃস্থানীয় এক কর্মকর্তা গতকাল বুধবার বলেন, দেশে মহামারি প্রকট আকার এখন ধারণ করেনি। আরও অসংখ্য মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারাবেন এবং এই সংখ্যাটা আরও বাড়বে বলে ধারণা তার।

    এদিকে দেশজুড়ে লকডাউনের মেয়াদ আরও ১৫ দিন বাড়ানোর ব্যপারে সায় দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো শানচেজের নেতৃত্বাধীন স্পেনের মন্ত্রিসভা। আজ বৃহস্পতিবার পার্লামেন্টে এ নিয়ে ভোটাভুটি হবে। প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, এমন পরিস্থিতিতে পার্লামেন্ট তার পাশে থাকবে বলে আশাবাদী তিনি।

    এছাড়া জাতীয় জরুরি অবস্থার মেয়াদও আরও দুই সপ্তাহ বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শানচেজ। এদিকে গতকাল দেশটির উপ-প্রধানমন্ত্রী কারমেন ক্যালভো করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এর আগে প্রধানমন্ত্রীর পেদ্রো শানচেজের স্ত্রীও করোনায় আক্রান্ত হন।

  • করোনা : চীনকে পেছনে ফেলে ২য় মৃত্যুপুরী স্পেন, ১ দিনে ৬৫৬সহ মৃতের সংখ্যা ৩৬৪৭

    করোনা : চীনকে পেছনে ফেলে ২য় মৃত্যুপুরী স্পেন, ১ দিনে ৬৫৬সহ মৃতের সংখ্যা ৩৬৪৭

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। আন্তর্জাতিক ডেস্ক : চীনের উহানে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয় গত ৩১ ডিসেম্বর। এরপর রীতিমত মৃত্যুর মিছিলে মৃত্যুপুরীতে রুপ নেয় চীন।

    মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত মৃতের সংখ্যায় চীনকে ছাড়িয়ে গেছে স্পেন। দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বেশি মৃত্যু হারের তালিকায় যোগ হয়েছে স্পেনের নাম।

    গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৬৫৬ জন। এ নিয়ে সেখানে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৬৪৭ জন। তাছাড়া গত ২৪ ঘন্টায় এ ভাইরাসে আক্রান্ত নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে ৭ হাজার ৪৫৭ জন। এ নিয়ে দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৯ হাজার ৫১৫ জন।

    স্পেনে এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৩৬৭ জন কোভিড-১৯ রোগী চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছেন। এখনও চিকিৎসাধীন ৪০ হাজারের বেশি মানুষ। এদের মধ্যে ৩ হাজার ১৬৬ জনের অবস্থা সঙ্কটাপন্ন বলে জানা গেছে।

    স্পেনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবারের চেয়ে বুধবার (২৫ মার্চ) স্পেনের আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে ২০ গুণ। সবচেয়ে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে মাদ্রিদ। ব্যাপক ঝুঁকিতে আছে দেশটির স্বাস্থ্যকর্মীরা। পরিসংখ্যান বলছে, দেশটিতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের ১০ শতাংশই স্বাস্থ্যকর্মী।

    তবে মহামারি করোনা ভাইরাসে চীনে মৃত্যুর যে রেকর্ড ছিল তা অনেক আগেই অতিক্রম করেছে ইতালি। করোনায় সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা গেছেন দেশটিতে। গত ২৪ ঘণ্টায় ইতালিতে মারা গেছেন ৬৮৩ জন, মোট মৃতের সংখ্যা দাড়িয়েছে ৭ হাজার ৫০৩ জনে। তাছাড়া গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫ হাজার ২১০ জন। এ নিয়ে সেখানে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৪ হাজার ৩৮৬ জন।

    এছাড়া, চীনে মোট ৮১ হাজার ২১৮ জনের শরীরে ধরা পড়েছে নভেল করোনাভাইরাস, মারা গেছেন ৩ হাজার ২৮১ জন।

    ২৪ ঘন্টা/আর এস পি

  • চীন ও ইতালির পর মৃত্যুর মিছিলে স্পেন, ২৪ ঘণ্টায় ৪৬২ জনের মৃত্যু

    চীন ও ইতালির পর মৃত্যুর মিছিলে স্পেন, ২৪ ঘণ্টায় ৪৬২ জনের মৃত্যু

    করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ইউরোপের দেশ স্পেন। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ইতালির পর স্পেনে এ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মারাত্মক আকার ধারণ করছে। প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় স্পেনে আরও ৪৬২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

    দেশটিতে এটিই একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে নতুন করে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে আরো ৪ হাজার ৩শ ২১ জন। মোট আক্রান্ত ৩৩ হাজার ৮৯ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৩৩শ ৫৫ জন। মহামারি এ ভাইরাস ঠেকাতে নানা পদক্ষেপের পাশাপাশি পুরো স্পেনে জরুরি অবস্থা জারি করেছে দেশটির সরকার।

    কিন্তু থামছে না বিপর্যয়, প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। বিশ্বে চতুর্থ এবং ইউরোপে করোনাভাইরাসে দ্বিতীয় ক্ষতিগ্রস্ত দেশ স্পেন। দেশটিতে করোনার প্রকোপ যেন বাড়তে না পারে সে জন্য ইতোমধ্যে লোকজনের চলাচলে বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এদিকে দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে স্পেন সরকার।

    এ জরুরি অবস্থা ১৫ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। খাবারের দোকান, ওষুধ, কর্মক্ষেত্র, হাসপাতাল বা জরুরি কাজ ছাড়া বাইরে বের হওয়া যাবে না। সবাইকে বাড়িতেই অবস্থানের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। প্রাণঘাতী এ ভাইরাস প্রতিরোধে সোমবার থেকে পুরো স্পেনে রেডজোনের আওতাভুক্ত ঘোষণা করার পর থেকেই গৃহবন্দী হয়ে পড়েছে দেশটির অধিকাংশ মানুষ

  • এবার স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী করোনায় আক্রান্ত

    এবার স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী করোনায় আক্রান্ত

    স্পেনেও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। দেশটিতে আক্রান্তদের মাঝে রয়েছেন অনেক রাজনৈতিক নেতা। মন্ত্রীও রয়েছেন সেই তালিকায়। এবার এ ভাইরাসে আক্রান্ত হলেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজের স্ত্রী বেগোনা গোমেজ।

    শনিবার স্পেনের সরকারি বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

    বিবৃতির বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন মনক্লোয়ায় পেদ্রো সানচেজের স্ত্রী বেগোনা গোমেজের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হলে তার শরীরে করোনাভাইরাস ধরা পড়ে।

    এদিকে, মরণঘাতী করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধ করতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে স্পেন সরকার।

    ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ইতালির পর স্পেনে এ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মারাত্মক আকার ধারণ করছে। এখন পর্যন্ত স্পেনে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫ হাজার ১৭৪ জন, মারা গেছেন ১৩০ জন ও সুস্থ হয়েছেন ১৮৯ জন। এই রকম ভয়াবহ অবস্থায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানজেস শুক্রবার তার দেশে জরুরি অবস্থার ঘোষণা দেন।

    স্পেনে অধিক সংক্রামিত শহর মাদ্রিদে সংক্রামিত হয়েছে প্রায় ১৫০০ জন এবং মাদ্রিদে মৃত্যুর সংখ্যা ৫৭ জন। স্পেনে মাদ্রিদের পর অধিক সংক্রামিত শহর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে পাইস ভাস্কো এবং কাতালুনিয়া।

    সংক্রমণের এই সংখ্যা প্রতিনিয়ত জ্যামিতিক হারে বাড়ছে। করোনাভাইরাসের মহামারি ঠেকাতে স্পেনের প্রদেশগুলোর স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এরইমধ্যে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো ভাইরাসের সংক্রমণ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করার লক্ষ্যে ১৫ দিনের বিশেষ সতর্কবস্থার ঘোষণা দেন। এই সময়ের মধ্যে দেশের বড় বড় শহরগুলোর সব দোকান, বার এবং রেস্টুরেন্ট বন্ধ থাকার নির্দেশ দেন। এছাড়া এই সময়ের মধ্যে সব ধরনের লোক সমাগম, জনসভা এবং প্যারেড বন্ধ থাকবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

  • অসৎ পথে বিরানি খাওয়ার থেকে সৎ পথে লবণ ভাত খাওয়া ভালো:প্রধানমন্ত্রী

    অসৎ পথে বিরানি খাওয়ার থেকে সৎ পথে লবণ ভাত খাওয়া ভালো:প্রধানমন্ত্রী

    অসৎ পথে বিরানি খাওয়ার থেকে সৎ পথে কামাই করে লবণ ভাত খাওয়া ভালো বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    তিনি বলেন, এটা আমি মনে করি, যা জাতির পিতা শিখিয়েছেন। আমাদের সেইভাবে প্রজন্মকে শিখিয়ে যেতে হবে।

    সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সমাজের এই সমস্ত অসুস্থতাগুলো দূর করতে হবে।

    স্পেন সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রবিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় হোটেল ভিলা ম্যাগনায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এ কথা বলেন।

    সাম্প্রতিক দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের বিষয়ে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ঘুষ, দুর্নীতি করে কিংবা ছিনতাই-সন্ত্রাস করে টাকা বানিয়ে সেই টাকা দিয়ে একেবারে ফুটানি দেখিয়ে মনে করতো, আমরা যেন কি হয়ে গেছি। মানে, মুই কি হনুরে ভাব।

    এই মানসিকতা যেন না থাকে। সমাজের এই সমস্ত অসুস্থতা আমাদের দূর করতে হবে।

    অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, স্পেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হাছান মাহমুদ খন্দকার প্রমুখ।

    অনুষ্ঠানের শুরুতে স্পেন আওয়ামী লীগের সভাপতি এসআরআইএস রবিন এবং সাধারণ সম্পাদক মো. রিজভী আলম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

    এর আগে রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের ২৫তম বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে দেশটির রাজধানী মাদ্রিদে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমান স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে মাদ্রিদ টোরেজন বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

    বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান বিশ্ব পর্যটন সংস্থায় বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এবং রাষ্ট্রদূত হাসান মাহমুদ খন্দকার। সেখানে আনুষ্ঠানিকতা শেষে একটি সুসজ্জিত মোটর শোভাযাত্রা সহকারে প্রধানমন্ত্রীকে মাদ্রিদের হোটেল ভিলা ম্যাগনায় নিয়ে যাওয়া হয়। স্পেন সফরকালে প্রধানমন্ত্রী এ হোটেলে অবস্থান করবেন।

  • স্পেনের পথে প্রধানমন্ত্রী

    স্পেনের পথে প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে ‘রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের ২৫তম বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন’ (কপ-২৫) এ যোগ দিতে আজ সকালে তিন দিনের সরকারি সফরে স্পেনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।

    প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে মাদ্রিদের উদ্দেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

    বিমানবন্দরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, তিন বাহিনী প্রধানগণ এবং পুলিশের আইজিপি প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান।

    প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমানটি স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে মাদ্রিদ টোরেজন বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।

    বিশ্ব পর্যটন সংস্থায় বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এবং রাষ্ট্রদূত হাসান মাহমুদ খন্দকার বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাবেন।

    বিমানবন্দরে আনুষ্ঠানিকতা শেষে একটি সুসজ্জিত মোটর শোভাযাত্রা সহকারে প্রধানমন্ত্রীকে মাদ্রিদের হোটেল ভিলা ম্যাগনায় নিয়ে যাওয়া হবে। স্পেন সফরকালে প্রধানমন্ত্রী এ হোটেলে অবস্থান করবেন।

    সোমবার সকালে প্রধানমন্ত্রী স্পেনের সর্ববৃহৎ প্রদর্শনী কেন্দ্র এবং ইউরোপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভেন্যু ফিরিয়া দা মাদ্রিদে ‘কপ-২৫’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

    পরে, তিনি কপ-২৫’র ওয়ার্কিং সেশনে যোগ দেবেন এবং নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুটের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন।

    তিনি ‘জাতীয় পরিকল্পনা, ২০২০ সালের মধ্যে উচ্চাভিলাষ বাড়ান’ শীর্ষক একটি গোলটেবিল আলোচানা এবং ফটোসেশনে অংশগ্রহণ করবেন।

    শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিক মধ্যাহ্ন ভোজে অংশগ্রহণ এবং অপরাহ্নে পুনরায় ওয়ার্কিং সেশনে যোগ দেবেন।

    প্রধানমন্ত্রী পরে সরকার এবং নাগরিক সমাজের মিলিত কর্মকান্ড সম্প্রসারণ শীর্ষক একটি সংলাপেও অংশগ্রহণ করবেন।

    স্পেনের প্রেসিডেন্ট পেড্রো সানচেজের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। সোমবার সন্ধ্যায় রাজ প্রাসাদে স্পেনের রাজা এবং রানী আয়োজিত সংবর্ধনায় যোগ দেবেন তিনি।

    তিন দিনের সফর শেষে মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় প্রধানমন্ত্রী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে দেশের পথে রওয়ানা হবেন।

    ঢাকার স্থানীয় সময় বুধবার রাত ১২টা ৪০ মিনিটে বিমানটির হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।

    কপ-২৫ নামে পরিচিত ২৫তম জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত জাতিসংঘ ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশনের ২৫তম বার্ষিক সম্মেলন (ইউএনএফসিসিসি), কিয়োটো প্রটোকলের (সিএমপি১৫) ১৫তম সভা এবং প্যারিস চুক্তির পক্ষগুলোর দ্বিতীয় সভাকে (সিএমএ২) অন্তর্ভুক্ত করবে।

    সম্মেলনের সভাপতি মনোনীত হয়েছেন চিলির পরিবেশ মন্ত্রী মিজ ক্যারোলিনা স্মিদভ জালদিভার।

    এই সম্মেলনে জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত কর্মসূচির পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেয়া হবে। এই পদক্ষেপ গত বছর পোল্যান্ডের ‘সিওপি ২৪’ এ প্যারিস চুক্তির বাস্তবায়নের নির্দেশনার ভিত্তিতে নেয়া হবে। এসব নির্দেশনার প্রধানতম হচ্ছে প্যারিস জলবায়ু চুক্তির পরিপূর্ণ কার্যকারিতার ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয়ের নিষ্পত্তি করা।

    সম্মেলনটি এ বছর নভেম্বরে ব্রাজিলে হওয়ার কথা ছিল। এর কিন্তু পরিকল্পনা শুরুর এক বছর আগেই নব-নির্বাচিত সভাপতি জেইর বোলসোনারো অর্থনৈতিক মন্দারকারণ দেখিয়ে স্বাগতিক হওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাহার করে নেন।

    পরবর্তীতে স্বাগতিক চিলি এগিয়ে আসে। কিন্তু বৈঠকের আগে সামাজিক অস্থিরতার ফলে ২০১৯’র অক্টোবরের শেষের দিকে চিলিও স্বাগতিক হওয়া থেকে সরে আসে। পরে জাতিসংঘ, চিলি এবং স্পেনের পারস্পরিক চুক্তির মাধ্যমে স্পেন এর স্বাগতিক হয়।