Tag: স্বাগত

  • স্বাগত ২০২০

    স্বাগত ২০২০

    মহাকালের আবর্তে বিলীন হয়ে গেল আরো একটি বছর-২০১৯। এ বছরের সকল দুঃখ-বেদনা ভুলে আজ মধ্যরাতে বিশ্বের সাথে বাংলাদেশও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে নতুন আশা নিয়ে বরণ করবে ২০২০ সালকে।

    মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে ঘড়ির কাঁটা ১২টা অতিক্রমের সাথে সাথে শুরু হয়েছে নতুন বর্ষ গণনা। ঘটনাবহুল ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দ বিদায়ের পর শুরু হয়েছে নতুন বছর। স্বাগত ২০২০ সাল।

    সারা বিশ্বের মানুষ রাত ১২টা বাজার সাথে সাথে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে ইংরেজি নববর্ষ ২০২০ সালকে স্বাগত জানাবে।

    বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বরণ করে নেয়া হবে নতুন ইংরেজি বছরকে।

    বুধবার সকালে যে সূর্য উঠবে তা নতুন বছরের। নতুন বছরে নতুনভাবেই শুরু হবে পথচলা।

    রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তাঁরা ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে দেশবাসী, প্রবাসী বাঙালিসহ বিশ্ববাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

    রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে ২০২০ সালকে জাতীয় জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর উল্লেখ করে বলেন, এবছর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী সাড়ম্বরে উদযাপিত হবে। এ জন্য গোটা দেশবাসী উন্মুখ হয়ে আছে।

    তিনি বলেন, নববর্ষ সকলের মাঝে জাগায় প্রাণের নতুন স্পন্দন, নতুন আশা, নতুন সম্ভাবনা। বিগত বছরের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা পেছনে ফেলে নতুন বছরে অমিত সম্ভাবনার পথে এগিয়ে যাক বাংলাদেশ-খ্রিস্টীয় নববর্ষে এ প্রত্যাশা করি।

    নতুন স্বপ্ন আর সম্ভাবনা নিয়ে যাত্রা শুরু হচ্ছে নতুন বছরের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাণীতে নতুন বছর সবার জীবনে অনাবিল সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনার জন্য মহান আল্লাহতায়ালার কাছে প্রার্থনা করেন।

    তিনি বলেন, ‘নতুন স্বপ্ন আর সম্ভাবনা নিয়ে যাত্রা শুরু হচ্ছে নতুন বছরের। নতুন বছর অর্জন আর প্রাচুর্যের, সৃষ্টি আর কল্যাণে ভরে উঠুক এবং সবার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি-মহান আল্লাহতায়ালার দরবারে এই প্রার্থনা করছি।’
    বাংলাদেশে ২০১৯ সাল ছিল বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্জনের বছর। এ বছর রাজনীতি, অর্থনীতি, কৃষি, জঙ্গি দমন এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বাংলাদেশ আশাতীত সাফল্য অর্জনসহ মধ্যম আয়ের দেশে এগিয়ে যাওয়ার পথে উন্নীত হয়েছে।

    এ বছর বিশ্ব সূচকেও বাংলাদেশের অনেক সাফল্য রয়েছে। এছাড়াও রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক পরিবেশ ছিল শান্তিপূর্ণ। রাজনৈতিক পরিস্থিতি শান্ত থাকায় অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনেও এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ।

  • রাউজানে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে শেরে বাংলা (রহঃ) স্মৃতি সংসদের জুলুছ

    রাউজানে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে শেরে বাংলা (রহঃ) স্মৃতি সংসদের জুলুছ

    চট্টগ্রামের রাউজানে গাজী শেরে বাংলা (রহঃ) স্মৃতি সংসদের ব্যবস্থাপনায় ও আজিজিয়া তাহেরীয়া সুন্নিয়া মাদ্রাসার উদ্যোগে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উপলক্ষে আজ ৪ নভেম্বর সোমবার বেলা দুইটায় মাদ্রাসার প্রতিষ্টাতা সভাপতি আলহাজ্ব কাজী মাওলানা মাহমুদুল হক আল কাদেরীর নেতৃত্বে এক স্বাগত জুলুছ বের হয়।

    জুলুছে দুই শতাধিক বাই সাইকেল, শতাধিক মোটর সাইকেল, সিএনজি অটোরিক্সা, পিকআপ ভ্যানযোগে এক হাজারের অধিক মুসল্লির অংশগ্রহণে জুলুছটি নোয়াপাড়া আজিজিয়া তাহেরিয়া সুন্নিয়া মাদ্রাসা থেকে বের হয়ে নোয়াপাড়া পথেরহাট, চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক পথ হয়ে কমলার দীঘি, সামমাহালদার পাড়া, কচুখাইন, মোহাম্মদীয়া মাদ্রাসা হয়ে দক্ষিণ নোয়াপাড়া প্রদক্ষিণ শেষে মাদ্রাসা মাঠে এসে শেষ হয়।

    গাজী শেরে বাংলা (রহঃ) স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইসমাইলের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা কাজী নাজমুল হক, জাহাঙ্গীর আলম, সহকারি প্রধান শিক্ষক মাওলানা আজিজুল হক, ইউপি সদস্য হাজী ইউসুফ, সাবেক ইউপি সদস্য বজল আহমদ, মাওলানা এয়াছিন কাদেরী, আবু সৈয়্যদ, ফয়সাল, জানে আলম, খোরশেদ কোম্পানী, নাজিম উদ্দিন, হান্নান, ইয়াছিন, রানা, ওমর ফারুক, শাহেদ, তৈয়ব, রকিব উদ্দিন, দেলেয়ারসহ স্থানীয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

    উল্লেখ্য ১৯৯৪ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রতিবছর এই জুলুছটি অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। জুলুশ শেষে মোনাজাত ও কিয়াম পরিচালনা আলহাজ্ব কাজী মাওলানা মাহমুদুল হক আল কাদেরী।