Tag: স্বামী

  • করোনা আক্রান্ত স্ত্রীকে ৫ তলা থেকে ফেলে দিলেন স্বামী

    করোনা আক্রান্ত স্ত্রীকে ৫ তলা থেকে ফেলে দিলেন স্বামী

    স্ত্রী করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হওয়ায় ৫ তলা থেকে ফেলে দিলেন স্বামী । মিশরে এই নির্মম কাণ্ড ঘটেছে।

    অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে যান ২৫ বছর বয়সী ওই নারী। স্বামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

    বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনার পর প্রতিবেশীরা হাসপাতালে নিয়ে গেলে তিনি বেঁচে যান। তবে মেরুদণ্ডে গুরুতর আঘাত পেয়েছেন তিনি।

    প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ওই নারীর স্বামী পুলিশকে জানিয়েছে, স্ত্রীর সঙ্গে তার প্রায়ই দাম্পত্য কলহ চলতো। এমনকি তারা পৃথক হওয়ারও সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এর মধ্যেই তিনি জানতে পারেন, স্ত্রী করোনায় আক্রান্ত। এ নিয়ে আবার কলহ হলে তাকে (স্ত্রী) পাঁচ তলা থেকে ফেলে দেন তিনি।

    স্বামী পুলিশকে বলেন, ‌আমি করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। আমার স্ত্রী তিনবার নমুনা পরীক্ষা করায়। কিন্তু তিনবারই তার ফল পজিটিভ আসে। পরে আমি তাকে বাসা থেকে চলে যেতে বলেছিলাম। কিন্তু সে রাজি হয়নি, তাই তাকে ফেলে দিয়েছি।’

    এদিকে, স্ত্রীকে ফেলে দেওয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত ওই স্বামীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়েছে। ওই নারীর সুস্থ হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। স্ত্রীর জবানবন্দি নেওয়ার পর স্বামীর বিচার কাজ শুরু হবে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • যার কারণে পরিবার ধ্বংস তাকে ধ্বংস করছি/ফেসবুক লাইভে স্ত্রীকে হত্যা করল স্বামী!

    যার কারণে পরিবার ধ্বংস তাকে ধ্বংস করছি/ফেসবুক লাইভে স্ত্রীকে হত্যা করল স্বামী!

    ২৪ ঘণ্টা নিউজ ডেস্ক || সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ফেনীর টুটুল ভুইয়া নামের একটি আইডি থেকে লাইভে এসে দা দিয়ে কুপিয়ে স্ত্রীকে নৃশংসভাবে খুন করেছে স্বামী।

    আজ ১৫ এপ্রিল বুধবার সোয়া ১টার দিকে ফেসবুকে নৃশংস ভিডিও ছড়িয়ে পড়লেও খুনের লাইভ ভিডিওটি ঘণ্টাখানেক পর আর টুটুলের প্রোফাইলে পাওয়া যায়নি।

    তবে এমন ঘটনার অভিযোগ পেয়ে লাইভ ভিডিওকারী স্ত্রী হত্যায় অভিযুক্ত ওই স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ফেনী মডেল থানার ওসি আলমগীর হোসেন।

    তিনি বলেন, এ ঘটনায় নিহতের স্বামীকে আটক করা হয়েছে। তবে এখনও মামলা হয়নি।

    পুলিশ জানিয়েছে অভিযুক্ত টুটুল ভুইয়ার বাড়ি ফেনী পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাড়াঈপুর এলাকায়। টুটুল ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে কাজ করেন এবং সন্তানদের নিয়ে তার স্ত্রী বাড়িতেই থাকতেন বলে জানা গেছে।

    হত্যার আগে ফেসবুক লাইভে টুটুল ভুইয়া বলেন, ‘প্রিয় দেশবাসী, আমাকে ক্ষমা করে দেবেন, আজকে আমার কারণে আমার পরিবার ধ্বংস। যার কারণে ধ্বংস আজকে তারে আমি এ মুহূর্তে ধ্বংস করে দিলাম। আমি চেষ্টা করছি, অনেক চেষ্টা করছি, পারি নাই।

    আল্লাহর ওয়াস্তে সবাই আমাকে মাফ করে দেবেন। আমার এতিম মেয়েটার খেয়াল রাখবেন। আমার ভাইবোনগুলোর খেয়াল রাখিয়েন।

    আমার পরিবার ভাইবোনগুলার কোনো দোষ নাই। কেউ এটাতে সম্পৃক্ত না। আমি আমার আজকের এ ঘটনার জন্য সম্পূর্ণ দায়ী।

    প্লিজ সবার কাছে আমার একটাই অনুরোধ আমার ভিডিওটা ভাইরাল করেন। যেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিগোচর হয়। আর এ ঘটনার জন্য আমিই একমাত্র দায়ী। কেউ না।’

    এরপর দা হাতে নিয়ে ছুটে যান টুটুল। এক কোপ, দুই কোপ, তিন কোপ এভাবে ৯টি কোপ দেন স্ত্রীকে। এরপর তার স্ত্রী লুটিয়ে পড়েন মাটিতে।

    পুলিশ জানিয়েছে, টুটুলের প্রোফাইলে লাইভ ভিডিও তারা পায়নি। তবে তার পোস্টগুলো যাচাই-বাছাই চলছে। নিহতের স্বজনরা মামলা করলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

    ২৪ ঘণ্টা/ আর এস পি

  • স্বামী বেকার ঘরে অভাব, দুই সন্তানসহ গায়ে কেরোসিন ঢেলে আত্মহত্যা চেষ্টা মায়ের

    স্বামী বেকার ঘরে অভাব, দুই সন্তানসহ গায়ে কেরোসিন ঢেলে আত্মহত্যা চেষ্টা মায়ের

    ২৪ ঘণ্টা জেলা সংবাদ || ঢাকা জেলার ধামরাই উপজেলার গাংগুটিয়া ইউনিয়নের কাওয়ালিপাড়া এলাকার বাসিন্দা সোহেল। সে স্থানীয় একটি পোষাক কারখানায় চাকরি করলেও বর্তমানে সে বেকার।

    ফলে স্ত্রী ও দুই সন্তান এবং পিতাকে নিয়ে ৫/৬ জনের পরিবারে সংসারিক অভাব অনটন লেগে আছে নিত্যদিন।

    আর এ অভাবের তাড়নায় দুই সন্তানসহ গায়ে কেরোসিন ঢেলে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন সোহেলের স্ত্রী লাইজু বেগম।

    মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার গাংগুটিয়া ইউনিয়নের কাওয়ালিপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

    স্থানীয়রা জানান, স্বামী সোহেলের চাকরি চলে যাওয়ায় সংসারে অভাব-অনটন চলছিল। এ নিয়ে লাইজুর চা বিক্রেতা শ্বশুর তাদের বাড়ি থেকে বের করে দিতে চাইলে কথা কাটাকাটি হয়।

    একপর্যায়ে লাইজু দুই সন্তানসহ গায়ে কেরোসিন ঢেলে আত্মহত্যার করেন। এ সময় স্থানীয়রা তাদের আগুনের হাত থেকে রক্ষা করেন।

    আহত লাইজু আক্তার বলেন, স্বামী সোহেল বর্তমানে বেকার। এ অবস্থায় বাড়ি থেকে শ্বশুর বের করে দিতে চাইছেন। আমার দুটি সন্তান রয়েছে। ছোট ছেলের বয়স ১০ মাস, বড় ছেলের ৬ বছর। এদের নিয়ে কোথায় যাব। সন্তানদের নিয়ে না খেয়ে দিন পার করছিলাম।

    গাংগুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুল কাদের মোল্লা বলেন, করোনা ভাইরাস আতঙ্কের মাঝে হতদরিদ্রদের আমরা ত্রাণ বিতরণ করছি।

    যদি কেউ ত্রাণ না পেয়ে থাকে, তারা আমাদের জানালে তাদের বাড়িতে ত্রাণ চলে যায়। কিন্তু এ সময় কেউ যদি পারিবারিক কলহের কারণে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন, তা হলে এ দায় তো আমাদের না।

    এ ব্যাপারে এখনও কোনো অভিযোগ পাইনি বলে জানিয়েছেন কাওয়ালিপাড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ রাসেল মোল্লা।

    ২৪ ঘণ্টা/ রাজীব প্রিন্স

  • মিরসরাইয়ে গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ : স্বামী, শ্বশুর পলাতক

    মিরসরাইয়ে গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ : স্বামী, শ্বশুর পলাতক

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। মিরসরাই প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে এক গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী ও শশুর-শাশুড়ির বিরুদ্ধে। নিহত গৃহবধূর নাম নাহিদা আক্তার সুমি (২০)।

    রবিবার ( ৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২ টার সময় উপজেলার ২ নং হিঙ্গুলী ইউনিয়নের কদমতলা এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার পর থেকে স্বামী ওমর ফারুক, শশুর আকতার হোসেনসহ বাড়ির লোকজন পলাতক রয়েছে।

    জোরারগঞ্জ থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে এসেছেন। এই ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

    জানা গেছে, ২০১৪ সালে মিরসরাই উপজেলার হিঙ্গুলী ইউনিয়নের পূর্ব হিঙ্গুলী গ্রামের আকতার হোসেনের ছেলের সাথে একই উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের চত্তরুয়া সরকার তালুর গ্রামের প্রবাসী নুরুল আফছারের মেয়ে নাহিদা সুলতানা সুমির বিয়ে হয়।

    বিয়ের পর তাদের সংসারে ৫ বছর ও ১ বছর বয়সের দুটি মেয়ে রয়েছে। তারা গত কিছুদিন ধরে কদমতলা এলাকার নিজাম উদ্দিনের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।

    নিহত সুমির মা পপি আক্তার অভিযোগ করেন, বিয়ের পর কয়েক মাস ভালো চললেও পরে বিভিন্ন সময় ঠুঙ্কো কারণে আমার মেয়েকে স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি মারধর করতো। তাদের পারিবারিক কলহ নিয়ে একাধিক বার বৈঠকও হয়েছে। তারা আমার সুমিকে বাঁচতে দিলো না। আমার মেয়ের খুনিদের শাস্তি চাই।

    জোরারগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া জানান, খবর পেয়ে রবিবার দুপুরে কদমতলা এলাকার নিজাম উদ্দিনের বাড়ি থেকে নিহত নাহিদা আক্তার সুমির লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে এসেছি।

    আগামীকাল সোমবার লাশের ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) মর্গে প্রেরন করা হবে। ঘটনার পর থেকে সুমির স্বামী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন পলাতক রয়েছে।

  • গৃহবধূকে হাত-পা বেঁধে চুল কেটে নির্যাতন, স্বামী আটক

    গৃহবধূকে হাত-পা বেঁধে চুল কেটে নির্যাতন, স্বামী আটক

    পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় পারিবারিক কলহের জের ধরে খাদিজা খাতুন (২৫) নামে এক গৃহবধূকে হাত-পা ও মুখ বেঁধে মারধর করে চুল কেটে দিয়েছে তার স্বামী ও শ্বশুর-শাশুড়ি।

    বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) গভীর রাতে উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়নের সুলতানপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। খাদিজা ওই গ্রামের শাহেদ ফকিরের স্ত্রী।

    এ ঘটনায় ওই গৃহবধূ শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) ভাঙ্গুড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

    হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খাদিজা খাতুন জানান, তিনি দুই সন্তানের জননী। পারিবারিক অভাব-অনটন নিয়ে মাদকাসক্ত স্বামী শাহেদ হোসেনের সঙ্গে তার প্রায়ই ঝগড়া হয়। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে খাদিজার শোবার ঘরে ঢুকে তার স্বামী শাহেদ, শ্বশুর মালেক ফকির ও শাশুড়ি শাহিদা খাতুন তাকে মারধর করেন। এক পর্যায়ে হাত-পা ও মুখ বেঁধে কাঁচি দিয়ে চুল কেটে দেন।

    পরে এ ঘটনা কারো কাছে প্রকাশ না করার শর্তে খাদিজাকে ছেড়ে দেয়া হয়। ভোরে সুযোগ বুঝে খাদিজা বাড়ি থেকে পালিয়ে পাশে তার মামা আবুল কালামের বাড়িতে আশ্রয় নেয়। পরে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

    মামলার পর শুক্রবার দুপুরে স্বামী শাহেদকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ বিষয়ে ভাঙ্গুড়া থানার ওসি মাসুদ রানা জানান, হাসপাতালে গৃহবধূর খোঁজখবর নিয়েছেন। অন্য আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।

  • চট্টগ্রামে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী খুন, স্বামী পলাতক

    চট্টগ্রামে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী খুন, স্বামী পলাতক

    ২৪ ঘন্টা চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম নগরীর ইপিজেড থানার ব্যাংক কলোনি এলাকার একটি বাসা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে রোকসানা আক্তার (২৯) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ। রোববার রাতে পুলিশ লাশ উদ্ধারের পর তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন।

    পুলিশ নিহতের স্বজনদের বরাতে জানায়, বিগত ১২ বছর আগে বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ এলাকার দেলোয়ার হোসেনের সাথে রোকসানা সংসার জীবনে আবদ্ধ হলেও সম্প্রতি বছরখানেক আগে দেলোয়ার আরেকটি বিয়ে করে। এরপর থেকে রোকসানা আর দেলোয়ারের মধ্যে শুরু হয় পারিবারিক কলহ।

    এ বিষয়ে স্বামী দেলোয়ারের বিরুদ্ধে মামলাও করেছে রোকসানা। তবে সামাজিকভাবে বিষয়টি সমাধানের পর তারা দুজনে আবার সংসার শুরু করে।

    জানা যায়, রোকসানা ও দেলোয়ার নগরীর ইপিজেড থানার বন্দরটিলা এলাকার ব্যাংক কলোনীতে একটি ভাড়া বাসায় থেকে সিইপিজেডে পৃথক দুটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। গত দুই মাস আগে তারা দুজনই চাকরি ছেড়ে বরিশালের গ্রামের বাড়িতে চলে যায়। কয়েকদিন আগে কারখানা থেকে বকেয়া টাকা নেওয়ার উদ্দ্যেশে দুজনই চট্টগ্রামে আসেন এবং ওই এলাকার দেলোয়ারের ভাইয়ার বাসায় উঠেন।

    ইপিজেড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর মোহম্মদ নুরুল হুদা জানান, রবিবার দেলোয়ারের ভাই তার গ্রামের বাড়ি এবং পোশাক শ্রমিক ভাবি কর্মস্থলে গেলে দিনের কোন এক সময়ে রোকসানাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর পালিয়ে যায় তার স্বামী দেলোয়ার হোসেন।

    সন্ধ্যার পর রোকসানার ভাবি কর্মস্থল থেকে ফিরে তার ননদকে খাটের ওপর শোয়া অবস্থায় দেখতে পান। অনেক ডাকাডাকির পরও রোকসানার ঘুম না ভাঙ্গলে প্রতিবেশিদের সহযোগীতা নিয়ে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। ইডিজেড থানা পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল থেকে রোকসানার লাশ উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়ে দেন।

    ওসি বলেন, পারিবারিক কলহের জেরে হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে বলে প্রথমিকভাবে ধারণা করছি। তার গলায় কালো দাগ দেখে মনে হচ্ছে শ্বাসরোধ করে রোকসানাকে হত্যা করা হয়েছে। হত্যার পর তার স্বামী দেলোয়ার পালিয়ে যাওয়ায় সন্দেহের তীর তার দিকেই বর্তায়।

    তাছাড়া এ ঘটনায় নিহত রোকসানার বোন লাকি আক্তার বাদি হয়ে স্বামী দেলোয়ারকে আসামি করে ইপিজেড থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে। দেলোয়ারকে গ্রেফতারে পুলিশের চেষ্টা চলছে বলে জানান ওসি নুরুল হুদা।

  • খাবারে চুল পেয়ে স্ত্রীর মাথা ন্যাড়া করল স্বামী

    খাবারে চুল পেয়ে স্ত্রীর মাথা ন্যাড়া করল স্বামী

    জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ভাতের প্লেটে চুল পেয়ে গৃহবধূ আরজিনা বেগমকে নির্যাতনের পর মাথা ন্যাড়া করে দেয় স্বামী বাবলু মিয়া।

    সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার শালগ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে দুপুরে বাবলুকে আটক করে পুলিশ।

    সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহরিয়ার খান জানান, বাবলু নিয়মিত স্ত্রী আরজিনাকে নির্যাতন করে আসছিল। সকালে বাবলু ভাত খাওয়ার সময় ভাতের প্লেটে চুল দেখে আরজিনাকে মারধর করার এক পর্যায়ে তার হাত-পা বেঁধে মাথা ন্যাড়া করে।

    খবর পেয়ে গ্রাম পুলিশ ও স্থানীয়দের সহায়তায় পুলিশ বাবলুকে আটক করে। পরে থানায় এসে আরজিনা তার স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।