Tag: স্বেচ্ছাসেবক দল

  • মাস্ক পরে গাড়িতে আগুন, শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করল ডিবি

    মাস্ক পরে গাড়িতে আগুন, শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করল ডিবি

    চট্টগ্রাম নগরের ডবলমুরিং থানা এলাকায় সিটি কর্পোরেশনের ট্রাকে আগুন লাগানোর ঘটনায় মো. সেলিম ওরফে জসিম (৩২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

    বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) নগরের চকবাজার থানার মেহেদীবাগ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

    মো. সেলিম ডবলমুরিং থানার পশ্চিম ঝরনা পাড়া সুলতান মিস্ত্রির বাড়ির আবুল কাশেমের ছেলে। তিনি স্বেচ্ছাসেবক দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে।

    ডিবি সূত্র জানায়, বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর ডাকা অবরোধ চলাকালে গত ৩ ডিসেম্বর রাত ৮টা ২০ মিনিটের দিকে ডবলমুরিং থানার বারকোয়ার্টার পীর আলী শাহ মাজারের পাশের সড়কে একটি ট্রাকে অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ ঘটনায় ডবলমুরিং থানায় একটি মামলা হয়। এরপর অভিযুক্তদের শনাক্ত এবং গ্রেপ্তারে মাঠে নামে মহানগর ডিবি। একপর্যায়ে ৭ ডিসেম্বর অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত একজনকে চকবাজার থানার মেহেদীবাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

    ডিবি বন্দর ও পশ্চিম জোনের উপ-কমিশনার (ডিসি) আলী হোসেন বলেন, অগ্নিসংযোগের মামলাটি তদন্তে নেমে প্রথমে ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে বিশ্লেষণ করা হয়। ফুটেজে দেখা যায়, দুষ্কৃতিকারীরা নিজেদের পরিচয় গোপন করার জন্য মুখে মাস্ক এবং শরীরে চাদর জড়িয়ে অগ্নিসংযোগে অংশ নেয়। তবে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তা এবং গুপ্তচরের মাধ্যমে একপর্যায়ে অভিযুক্তরা শনাক্ত হয়। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

    তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তার যুবক স্বেচ্ছাসেবক দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি সিটি কর্পোরেশনের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেছেন বলে স্বীকার করেছেন। তার বিরুদ্ধে ডবলমুরিং এবং হালিশহর থানায় একাধিক নাশকতা মামলা রয়েছে।

  • প্রয়োজনে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা হবেঃ ডা. শাহাদাত

    প্রয়োজনে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা হবেঃ ডা. শাহাদাত

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা: শাহাদাত হোসেন বলেন, কুমিল্লাতে ইবিএম এর নামে আরেকটি ভোট ডাকাতির মহড়া চলছে। সেখানে একজন সাংসদ এলাকায় অবস্থান করে নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্গন করেছেন। অথচ এই নিশিরাতের সরকারের একজন মন্ত্রী বলেছেন, কুমিল্লা এই সাংসদ তার এলাকা থেকে বের হওয়া মৌলিক অধিকারের পরিপন্থি । আজকে যদি কুমিল্লা এই সাংসদ তার এলাকা থেকে বের হওয়া মৌলিক অধিকারের পরিপন্থি হয় তাহলে আমাদের নেত্রীর চিকিৎসা উনার মৌলিক অধিকার, উনাকে কেন সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে ? তিনি একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী , সাবেক রাষ্টপতি এবং একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার সহধর্মীনি হওয়া সত্বেও তাকে কেন সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে দেওয়া হচ্ছেনা ? কারণ এই স্বৈরাচারী, অগণতান্ত্রিক সরকার মানুষের মৌলিক অধিকার খর্ব করছে , সাংবিধানিক অধিকার করছে। তাই যারা আজকে মানুষের মৌলিক অধিকার খর্ব করে, সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করে তাদের ক্ষমতায় থাকার যোগ্যতা আছে কিনা ? যদি যোগ্যতা না থাকে তাদেরকে অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে।

    তিনি আরোও বলেন ,আজকে যারা পদ্মা সেতুর উন্নয়নের কাহিনী শুনায়, তাদের বলি পদ্মা সেতুতে ব্যবহৃত জার্মানির সেই বিশেষ হাইড্রোলিক হ্যামারটি যেন সেতুর পাশে একটি জাদুঘর তৈরি করে সেইখানে সংরক্ষণ করে, যাতে মানুয গিয়ে দেখতে পারে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়টি যেন পদ্মা সেতুর পাশে করা হয়, প্রধানমন্ত্রী যেন সারাক্ষণ পদ্মাসেতুর দিকে তাকিয়ে থাকতে পারেন। যোগাযোগ মন্ত্রাণালয়টি যেন পদ্মা সেতুর পাড়ে নিয়ে আসা হয়, যাতে ওবায়দুল কাদের সাহেব প্রতিদিন পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে পারেন।

    তিনি আরোও বলেন, এই সরকারের মাথা থেকে পা পর্যন্ত দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। তাই আমাদের নেতা দেশনায়ক তারেক রহমান বলেছেন, ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ’ আন্দোলন শুধুমাত্র বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার আন্দোলন নয়, এই আন্দোলন মাতৃভূমির স্বাধীনতা রক্ষার আন্দোলন, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন, জনগণের বাংলাদেশ জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেয়ার আন্দোলন। যে বাংলাদেশ আমরা লাখো শহীদের রক্ত ও মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জন করেছি তা এই মাফিয়া সরকারের কবল থেকে মুক্ত করতে হলে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে, সর্বপ্রথম উনার সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে। দেশনেত্রীর বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে এবং মুক্তির আন্দোলনে , গুম, গুপ্ত হত্যা, নির্যাতন ও মামলা-হামলা উপেক্ষা করে এই স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীদের উদ্বেলিত আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। প্রয়োজনে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা হবে।

    ১৫ জুন (বুধবার) বিকেলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপির চেয়ারপার্সন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে প্রেরণ ও মুক্তির দাবিতে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

    সভাপতির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান বলেন, এই অবৈধ সরকারের কাছে আমরা কোন দাবি রাখতে চাইনা। এই সরকারের পতন হলে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুক্তি পাবে। এই সরকারের পতন হলে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সহ সারাদেশের মানুষ সুচিকিৎসা পাবে। এই সরকারের পতন হলে বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্র ফিরে পাবে, ভোটাধিকার ফিরে পাবে, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। জনগণ চায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমান এর নেতৃত্বে গণতন্ত্র পুন:রুদ্ধার হোক। তাই গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচার সরকারের পতন ঘটানোর জন্য স্বেচ্ছাসেবক দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীকে প্রস্তুত নিতে হবে।

    চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু বলেন, এই আওয়ামী লীগ সরকারের কোনো জনসমর্থন নাই। রাজনৈতিকভাবে তারা সম্পূর্ণ দেউলিয়া হয়ে গেছে। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তারা জামানত হারাবে। তাই রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে তারা ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। আমরা তাদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হতে দিবোনা। আমাদের নেত্রী মুক্ত হলে গণতন্ত্র পুন:রুদ্ধার হবে, দেশের জনগণ মুক্তি পাবে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুকিচিৎসা বাস্তবায়নে ও মুক্তির জন্য জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীর যেকোন ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত।

    মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলুর সঞ্চালনায় সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি খায়রুল আলম দিপু, হারুন আল রশিদ, মামুনুর রহমান, মঈনুদ্দিন রাশেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, যুগ্ম সম্পাদক জমির উদ্দিন নাহিদ, সিরাজুল ইসলাম ভুইয়া, এম. আবু বক্কর রাজু, গোলাম সরোয়ার, আনোয়ার হোসেন এরশাদ, সহ- সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাই, সাজ্জাদ হোসেন, দিদার হোসেন, আব্দুল মান্নান আলমগীর, শাহাদাত হোসেন সোহাগ, জাকির হোসেন, এমদাদুল হক স্বপন, নিজাম উদ্দিন বুলু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক খান, সম্পাদক মন্ডলী লুৎফর রহমান জুয়েল, নুর আলম, কামরুল হাসান, সহ-সম্পাদক রাশেদ পাটোয়ারী, মো. পারভেজ, হালিশহর থানা আহবায়ক আনোয়ার কাফি মুন্না, পাচঁলাইশ থানা আহবায়ক শফিউল আলম শফি, পতেঙ্গা থানা আহবায়ক জাহাঙ্গীর হোসেন, বায়েজিদ থানা আহবায়ক আলতাফ হোসেন, চান্দগাঁও থানা আহবায়ক সাজিদ হাসান রনি, কোতোয়ালি থানা আহবায়ক এন মোহাম্মদ রিমন, বাকলিয়া থানা আহবায়ক মোঃ দুলাল মিয়া, বন্দর থানা আহবায়ক রিয়াজ উদ্দিন রাজু, ডবলমুরিং থানা আহবায়ক আকতার হোসেন, কোতোয়ালি থানা সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল হাসান সোনামানিক, চান্দগাঁও থানা সদস্য সচিব মো. শহীদুজ্জামান, পাচঁলাইশ থানা সদস্য সচিব মহিউদ্দিন রুবেল, ডবলমুরিং থানা সদস্য সচিব নোমান সিকদার সোহাগ, আকবর শাহ থানা সদস্য সচিব তৌসিফ আহমেদ, পাহাড়তলী সদস্য সচিব ইসকান্দর হোসেন, হালিশহর থানা সদস্য সচিব মো. মুরাদ, বাকলিয়া সদস্য সচিব শামীম আহমেদ, থানা সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবু সালেহ আবিদ, মোঃ পারভেজ, যুগ্ম এমদাদুল হক, কিং মোতালেব, আইনুল ইসলাম জুয়েল, মো. জামশেদ, মো. আলী, দেলোয়ার হোসেন খোকা, ইসহাক জয়, আব্দুল আজিজ, মো. হারুন, শফিকুল ইসলাম বাঁচা, মো.আমিন, মো. ইকবাল, সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।

  • একমাত্র বেগম জিয়াই দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে পারেন: ফখরুল

    একমাত্র বেগম জিয়াই দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে পারেন: ফখরুল

    বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়ার ছাড়া কেউ দেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে পারবে না। তিনিই আমাদের গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে দিতে পারেন। আমাদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে পারেন। সেজন্য আমরা বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠানোর দাবি করছি।

    বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে রোববার (২৮ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। স্বেচ্ছাসেবক দল এ বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে।

    মির্জা ফখরুল বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে শুধু বিএনপির জন্য দরকার নয়, এদেশের ১৮ কোটি মানুষের জন্য তাকে দরকার। তিনি একমাত্র নেত্রী যিনি স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বের অতন্দ্র প্রহরী। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে এই দাবি জানাচ্ছি। আমরা বারবার বলছি তাকে বিদেশে পাঠান চিকিৎসার জন্যে।

    তিনি আরও বলেন, শুধু স্বেচ্ছাসেবক দল নয়, যুবদল নয়, ছাত্রদল নয়, অঙ্গ সংগঠন নয়, বিএনপি নয়, সমগ্র বাংলাদেশ মানুষ আজ কারাগারে বাস করছে। দেশে শান্তি নেই, স্বস্তি নেই, মানুষ হাসিমুখে কথা বলে না। নিরাপদে রাস্তায় বের হতে পারে না। তাদের জীবন-জীবিকা চালাতে পারে না। ভয়াল একটি অবস্থার মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ বাস করছে। বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ, অত্যন্ত অসুস্থ। প্রতিদিন চিকিৎসকরা তার জীবন রক্ষার জন্য সংগ্রাম করছেন।

    বিএনপি মহাসচিব বলেন, খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না কেন? তার একটি কারণ। তিনি একমাত্র নেত্রী যিনি জন্ম থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষের জন্য কাজ করছেন। মানুষের জন্য কথা বলেছেন। তিনি যখন বিরোধী দলীয় নেত্রী ছিলেন তখন নয় বছর গণতন্ত্রের জন্য পথে পথে ঘুরে বেড়িয়েছেন। যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তখন এই দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করেছেন।

    তিনি বলেন, ছেলেমেয়েরা স্কুল-কলেজে পড়ে, বাসভাড়া কমানোর জন্য রাস্তায় নেমেছে। এখন লেখাপড়া করতে খরচ অনেক বেড়ে গেছে, এজন্য তারা বাসভাড়া হাফ করতে বলছে। যারা মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান, তাদের বাবারা সন্তানের লেখাপড়া করাতে হিমশিম খাচ্ছেন। শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার জন্য, এই ছেলে মেয়েদের উন্নত ভবিষ্যতের জন্য এই সমাবেশ থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের দাবির প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাচ্ছি। বাসভাড়া কমিয়ে হাফ পাস করা হোক। প্রয়োজনে সরকারকে ভর্তুকি দিতে হবে।

    বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন স্বেচ্ছাসেবক দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাঁদির ভুঁইয়া জুয়েলের সঞ্চলনায় সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন- বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, কৃষকদল সভাপতি হাসান জাফির তুহিন, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেত্রী বিথিকা বিনতে প্রমুখ।

    এন-কে

  • বিএনপির টুকু-জুয়েল করোনায় আক্রান্ত

    বিএনপির টুকু-জুয়েল করোনায় আক্রান্ত

    বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।

    দলটির চেয়ারপারসনের প্রেস উইং সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।

    শায়রুল বলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি বাসায় আছেন। দেশবাসীর কাছে তিনি দোয়া চেয়েছেন।

    এ দিকে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েলও করোনায় আক্রান্ত।

    রোববার রাতে তার ফেসবুক আইডি থেকে এ তথ্য জানিয়ে একটি পোস্ট করেছেন তিনি।

    আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল তার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।

    উল্লেখ্য, দেশে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত প্রথম রোগী শনাক্ত হয় ৮ মার্চ। এখন পর্যন্ত রোগী শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৪ লাখ ৯ হাজার ২৫২ জনে। আর মৃত্যুবরণ করেছেন ৫ হাজার ৯৪১ জন।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম

  • স্বেচ্ছাসেবকদল সব সময় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে : রাশেদ

    স্বেচ্ছাসেবকদল সব সময় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে : রাশেদ

    চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান বলেছেন, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের চেতনাকে বুকে ধারণ করে আর্তমানবতার সেবার অঙ্গীকার নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের পথ চলা শুরু। ১৯৮০ সালের ১৯ আগষ্ট থেকে স্বেচ্ছাসেবক দল দীর্ঘ পথ চলায় অতিক্রম করেছে অনেক ত্যাগ তিতিক্ষা। দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে সব সময়। বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মী তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। স্বনির্ভর বাংলাদেশের রূপকার শহীদ জিয়াউর রহমান ছিলেন অত্যন্ত দূরদৃষ্টি ও প্রখর ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন একজন নেতা। তিনি মনে প্রাণে বিশ্বাস করতেন সেবা ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য অবশ্যই একটি স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন দরকার। সেই বিশ্বাস থেকে জাতীয় ঐক্যের প্রতীক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিজ হাতে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল গড়ে তোলেন।

    তিনি বুধবার (১৯ আগষ্ট) দুপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪০ তম প্রতিষ্টা বার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পক্ষ থেকে নগরীর ষোলশহর ২ নং গেইটস্থ বিপ্লব উদ্যানে পুস্পস্তবক অর্পণকালে এ কথা বলেন।

    এসময় চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু বলেন, শহীদ জিয়ার শাহাদাৎ বরণের পর দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তিত হয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র হুমকির সম্মুখীন হয়। স্বৈরাচার এরশাদ গলা টিপে গণতন্ত্রকে হত্যা করে।মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করে তারা স্বৈরতন্ত্র কায়েম করে। পরবর্তীতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃতে দীর্ঘ নয় বছর বিএনপি এবং স্বেচ্ছাসেবক দলসহ সকল অঙ্গসংগঠন গুলো কঠোর আন্দোলন সংগ্রাম করে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করে। স্বৈরাচার এরশাদ হটানোর আন্দোলনে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীদের সহ্য করতে হয়েছে অমানবিক অত্যাচার নির্যাতন ও জেল জুলুম। প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর এই সময়েও অবৈধ সরকার মানুষের সকল মৌলিক অধিকার হরণ করেছে।

    এই সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সিঃ সহ সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন, সহ সভাপতি আসাদুজ্জামান দিদার, সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আলী মর্তুজা খান, যুগ্ম সম্পাদক জমিরউদ্দীন নাহিদসহ মহানগর, থানা ও ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতৃবৃন্দ।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • শফিউল বারী বাবু একজন দক্ষ সংগঠক ছিলেন: সুফিয়ান

    শফিউল বারী বাবু একজন দক্ষ সংগঠক ছিলেন: সুফিয়ান

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিঃ সহ সভাপতি ও দক্ষিণ জেলার আহবায়ক আবু সুফিয়ান বলেছেন, বিএনপির রাজনীতির এক নির্ভিক সৈনিক ছিলেন শফিউল বারী বাবু। তিনি একজন দক্ষ, বলিষ্ঠ ও দায়িত্বশীল সংগঠক ছিলেন। দল ও দেশের চরম ক্রান্তিলগ্নে তিনি স্বেচ্ছাসেবক দলকে সুসংগঠিত করে দেশের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

    তিনি ছিলেন একজন ত্যাগী, সৎ, সাহসী ও আদর্শবান নেতা। তার অমায়িক আচরণের কারনে দলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের নিকট তিনি ছিলেন অত্যন্ত প্রিয়। বাবু’র অকাল মৃত্যুতে দলের যে অপুরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা পুরণ হওয়ার নয়।

    তিনি আজ বৃহস্পতিবার (৩০ জুলাই) বাদে জোহর নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় সংলগ্ন জামে মাসজিদে স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি শফিউল বারী বাবুর মৃত্যুতে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের দোয়া মাহফিলে মুসল্লীদের উদ্দেশ্যে এ কথা বলেন।

    মিলাদ ও দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন জামে মাসজিদের খতিব মাওলানা এহসানুল হক।

    চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পক্ষ থেকে আগামীকাল শুক্রবার (৩১ জুলাই) নগরীর প্রতিটি ওয়ার্ড়ের মসজিদে দোয়া মাহফিল আয়োজনের কর্মসূচি ঘোষনা করা হয়।

    এসময় আবু সুফিয়ান বলেন, বাবু ছাত্রজীবন থেকে শহীদ জিয়ার আদর্শ ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বে অনুপ্রাণিত হয়ে দলের সাংগঠনিক তৎপরতায় নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছিলেন। এই জন্য নিবেদিতপ্রাণ এই নেতাকে সইতে হয়েছে সরকারি নানা শারীরিক ও মানসিক জুলুম-নির্যাতন। তাঁর এই সংগ্রামী ভূমিকার জন্য তিনি দলের নেতাকর্মী ও দেশবাসীর কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

    এসময় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ সভাপতি নাজিমুর রহমান বলেন, দলের সব ক্রান্তিকালে শফিউল বারী বাবু দায়িত্ব পালন করতেন অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে। স্বৈরচারী সরকারের নির্যাতন নিপীড়ন সহ্য করেও গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার সংগ্রামে মরহুম বাবু থাকতেন সামনের কাতারে। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করে গেছেন দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে। বাবুর রাজনৈতিক চিন্তা ছিল দেশ ও দশের পক্ষে। তাই দেশের যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগকবলিত এলাকায় সহায়তা দানের জন্য অসহায় মানুষের পাশে ছুটে যেতেন।

    চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান বলেন, সরকারী দলের নানা বাধার মুখেও শফিউল বারী বাবু দলকে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী করতে অদম্য সাহসিকতার সঙ্গে কাজ করে গেছেন। তাঁর মতো একজন যোগ্য ও দক্ষ নেতা না ফেরার দেশে চলে যাওয়ায় বিএনপির সব নেতাকর্মী শোকে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। আমরা তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

    চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু বলেন, দেশে করোনার আক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকেই নিজের জীবনকে বিপন্ন করে নিরন্ন কর্মহীন মানুষের পাশে বারবার ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে দাঁড়িয়েছেন শফিউল বারী বাবু। অকালে পৃথিবী থেকে তাঁর চলে যাওয়া দলের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি। আল্লাহ তাঁকে জান্নাত নসিব করুন।

    এই সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ দপ্তর সম্পাদক মোঃ ইদ্রিস আলী, চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সভাপতি আসাদুজ্জামান দিদার, সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, সিঃ যুগ্ম সম্পাদক আলী মর্তুজা খান, যুগ্ম সম্পাদক জমির উদ্দিন নাহিদ প্রমূখ।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

     

  • স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু আর নেই

    স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু আর নেই

    বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুককালে তার বয়স হয়েছিলে ৪৯ বছর।

    মঙ্গলবার (২৮ জুলাই) ভোর ৪টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

    বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শায়রুল কবির খান ও স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    এর আগে সোমবার (২৭ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে ধানমন্ডির আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট থাকায় তাৎক্ষণিকভাবে তাকে হাসপাতালটির নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেয়া হয়।

    এরপর রাত দেড়টার দিকে শফিউল বারী বাবুকে আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতাল থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এখানেই তার মৃত্যু হয়।

    হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াসিন আলীসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতৃবৃন্দ। এর আগে হাসপাতালে দেখতে গিয়েছিলেন হাবিবুর নবী খান সোহেল ও ইশরাক হোসেন।

    স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবুর মৃত্যুতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। এছাড়াও স্বেচ্ছাসেবক দল, যুবদল, ছাত্রদল, বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে শোক প্রকাশ করা হয়েছে।

    এদিকে শফিউল বারী বাবুর প্রথম জানাজা সকাল ১০ টায় রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি বাবু আইসিইউতে

    স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি বাবু আইসিইউতে

    বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবকদল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি শফিউল বারী বাবুর স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ায় তাকে হাসপাতালের আইসিইউতে নেওয়া করা হয়েছে।

    সোমবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত দফতর সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম।

    শফিউল বারী বাবুর সুস্থতা কামনা করে দোয়া চেয়েছেন স্বেচ্ছাসেবকদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ভুইয়া জুয়েল।

    রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, শফিউল বারী বাবু বেশ কিছুদিন যাবত অসুস্থ। সোমবার অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়েছে।

    বাবুর অক্সিজেন লেভেল কমে গেছে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলীয় নেতারা তার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।

    শায়রুল কবির বলেন, শফিউল বারী বাবুর করোনা পরীক্ষা করা হয়েছিল, রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।

    স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি গোলাম সারোয়ার বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শফিউল বারী বাবুর চিকিৎসার নিয়মিত খোঁজ-খবর রাখছেন।’

    এদিকে বাবুর আশু সুস্থতা কামনায় পরিবারের পক্ষ থেকে দেশবাসীর কাছে দোয়া চাওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর