Tag: সয়াবিন তেল

  • লিটারে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ল ৮ টাকা

    লিটারে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ল ৮ টাকা

    সারা দেশের বাজারে চলমান সংকটের মধ্যেই সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে সরকার। বোতলজাত ও খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ৮ টাকা বাড়ানো হয়েছে।

    সোমবার (৯ ডিসেম্বর) ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এ তথ্য জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।

    তিনি জানান, বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ৮ টাকা বাড়িয়ে ১৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যদিকে খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ৮ টাকা বাড়িয়ে ১৫৭ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে।

    উপদেষ্টা জানান, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির কারণে সরবরাহ সংকট হয়েছে। এর ফলে দেশে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। ব্যবসায়ীরা মজুতদারি করছে, সেই তৎপরতাও লক্ষ্য করা গেছে বলে জানান শেখ বশিরউদ্দীন।

  • বাজারে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি করা যাবে না

    বাজারে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি করা যাবে না

    ৩১ জুলাইয়ের পর বাজারে আর খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি করা যাবে না। বিষয়টি নিশ্চিত করতে আগামী ১ আগস্ট থেকে অভিযানে নামবে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ।

    বুধবার (২৬ জুলাই) ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) অডিটোরিয়ামে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিবিষয়ক অবহিতকরণ কর্মশালায় জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান অভিযানের কথা জানান।

    তিনি বলেন, আইন অনুসারে আগামী এক আগস্ট থেকে প্যাকেটজাত সয়াবিন তেল বিক্রি করতে হবে, খোলা তেল বিক্রি করা যাবে না। আমরা খোলা তেল বিক্রি বন্ধে মাঠে নামব।

    সারা দেশে এক যুগে এই অভিযান পরিচালনা করা হবে। অভিযানে ভোক্তা অধিকারকে সহযোগিতা করবে জাতীয় হার্ট ফাউন্ডেশন।

    জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও ইআরএফ আয়োজিত কর্মশালায় এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ইআরএফের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মীরধা।

    এর আগে গত বছরের ২০ জুলাই বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যে ২০২৩ সালের ৩১ জুলাইয়ের পর বাজারে আর খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি করা যাবে না। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সেই সিদ্ধান্তের আলোকে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

  • ফের বাড়লো তেল ও চিনির দাম

    ফের বাড়লো তেল ও চিনির দাম

    দেশের বাজারে আরেক দফা বাড়লো সয়াবিন তেল ও চিনির দাম। সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ১২ টাকা বাড়িয়ে ১৯০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে কেজিতে চিনির দাম ১২ টাকা বাড়িয়ে ১০৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) থেকেই সয়াবিন তেল ও চিনির নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

    আজ দুপুরে ভোগ্যপণ্য বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তেলের দাম লিটারে ১২ টাকা ও চিনির দাম কেজিতে ১২ টাকা বাড়িয়েছে। আমাদের মৌখিকভাবে বিষয়টি মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে। আজ (বৃহস্পতিবার) থেকেই এ দাম কার্যকর হবে।

    এর আগে দাম কমার মাত্র এক মাসের মাথায় বোতলজাত ও খোলা সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৫ টাকা করে বাড়ানোর প্রস্তাব করেছিলেন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।

    গত ২ নভেম্বর তারা প্রস্তাবটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠান। এর ১৫ দিনের মাথায় আজ দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত এলো।

    ২৪ঘণ্টা/এনআর

  • সয়াবিন তেলের লিটার ১৫ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব

    সয়াবিন তেলের লিটার ১৫ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব

    ফের সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ১৫ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।

    ১ নভেম্বর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে এ প্রস্তাব দেওয়া হয়। তবে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়নি সরকার।

    চিঠিতে বলা হয়, বর্তমান আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রুড তেলের দাম বৃদ্ধি ও ডলারের বিপরীতে টাকার মান অবমূল্যায়নের কারণে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানো দরকার। সেক্ষেত্রে প্রতি লিটার বোতলজাত তেলের দাম ১৯৩, পাঁচ লিটারের বোতলের দাম ৯৫৫ এবং খোলা সয়াবিনের প্রতি লিটার হবে ১৭৩ টাকা।

    এদিকে গত ৩ অক্টোবর বোতলজাত সয়াবিন তেল লিটারে ১৪ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেল ১৭ টাকা কমানো হয়। সেই দাম অনুযায়ী এখন পর্যন্ত প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম ১৭৮ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৫৮ টাকা লিটার এবং ৫ লিটারের বোতল ৮৮০ টাকা নির্ধারণ করা আছে।

    বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ভোজ্যতেলের প্রতিষ্ঠানগুলো দাম বাড়াতে একটা প্রস্তাব দিয়েছে। ট্যারিফ কমিশন বিষয়টি যাচাই-বাছাই করবে। তারা আন্তর্জাতিক বাজারে দাম ও প্রতিষ্ঠানগুলোর এলসির কাগজপত্র পর্যালোচনা করবে। ট্যারিফ কমিশন যে প্রস্তাব দেবে, সেই আলোকে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। এ প্রক্রিয়া শেষ করতে কয়েক দিন সময় লাগবে।

    ২৪ঘণ্টা/এনএম