Tag: হিরো আলম

  • হিরো আলমকে মারধরের ঘটনা ষড়যন্ত্রমূলক: তথ্যমন্ত্রী

    হিরো আলমকে মারধরের ঘটনা ষড়যন্ত্রমূলক: তথ্যমন্ত্রী

    ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনের প্রার্থী হিরো আলমের ওপর হামলাকে ষড়যন্ত্রমূলক ঘটনা বলে দাবি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

    তিনি বলেন, আমি মনে করি, এটি ষড়যন্ত্রমূলক ঘটনা।

    একটি সুন্দর, সুষ্ঠু নির্বাচনের শেষ পর্যায়ে এসে একজন প্রার্থীর ওপর হামলা পরিচালনার উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচনকে বিতর্কিত করা।
    বুধবার (১৯ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তথ্যমন্ত্রী।

    ড. হাছান মাহমুদ বলেন, (হিরো আলমের ওপর) এই হামলার কোনো প্রয়োজন ছিল না। অনুচিত।

    আমরা গতকালই (১৮ জুলাই) এর নিন্দা জানিয়েছি। যারা এটি করেছেন, তারা সরকারি দলের ওপর কালিমা লেপন করতে চেয়েছেন। নির্বাচন কমিশন বা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে এটি করেছেন। সরকার দ্রুতই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। তদন্ত চলছে, সেখানে কাদের ইন্ধন ছিল, তা খুঁজে বের করা হচ্ছে। কিংবা এই ঘটনা ঘটাতে যে প্রার্থীকে হেনস্থা করা হয়েছে, তার পক্ষ থেকে উসকানি ছিল কিনা; তা খতিয়ে দেখা হবে।

    হিরো আলমের ওপর মারধরের ঘটনায় জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি বা অ্যামনেস্টির টুইটকে জাতিসংঘের ও অ্যামনেস্টির বিবৃতি হিসেবে প্রচার করা হয়েছে।

    সে বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেখুন, আমি খুব আশ্চর্য হয়েছি যে জাতিসংঘের এখানকার আবাসিক প্রতিনিধি কিংবা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের টুইটকে জাতিসংঘের ও অ্যামনেস্টির বিবৃতি হিসেবে প্রচার করা হয়েছে। এভাবে যেটি যা না, সেটিকে তার হিসেবে প্রচার কিংবা সংবাদ তৈরি করা, দিস ইজ ম্যালইনফরমেশন, অপসাংবাদিকতা।

    আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমি যদি একটি টুইট করি বা স্ট্যাটাস দিই, সেটি কি সরকারের বক্তব্য হবে? আমি তো তথ্যমন্ত্রী ও দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। কাজেই জাতিসংঘের এখানকার আবাসিক প্রতিনিধি কিংবা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের একটি টুইটকে তাদের বিবৃতি কিংবা উদ্বেগ হিসেবে প্রচার করা সমীচীন না, অপসাংবাদিকতার পরিচয়। অনুরোধ করবো, এগুলো থেকে সবাইকে বিরত থাকতে, সতর্ক থাকতে।

    প্রসঙ্গত, ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে রাস্তায় ফেলে পেটায় দুর্বৃত্তরা। হামলাকারীদের গলায় নৌকা প্রতীকের কার্ড ঝুলতে দেখা যায়।

    সোমবার (১৭ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ভোট চলাকালে রাজধানীর বনানী এলাকায় বেধড়ক মারধর করা হয় হিরো আলম।

  • হিরো আলম মার খেয়ে হাসপাতালে

    হিরো আলম মার খেয়ে হাসপাতালে

    দিনভর একাধিক প্রার্থীর নানা অভিযোগের মধ্য দিয়ে ঢাকা-১৭ আসনের ভোটগ্রহণ শেষ হলেও কোথাও বড় ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। তবে একদম শেষ বেলায় এসে হামলার মুখে পড়েন আলোচিত স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম। অতর্কিত এই হামলায় আহত হিরো আলমকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে রাজধানীর রামপুরার বেটার লাইফ হাসপাতালে।

    হামলায় আহত হওয়ায় হিরো আলমকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অফিস সহকারী মো. সবুজ। সেখানে তার চিকিৎসা চলছে বলেও জানান তিনি।

    সোমবার (১৭ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে রাজধানীর বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনে গেলে ভোটকেন্দ্রের বাইরে এ ঘটনা ঘটে।

    জানা গেছে, বনানী বিদ্যা নিকেতন কেন্দ্রে বিকেল ৩ টা ১৮ মিনিটে প্রবেশ করেন হিরো আলম। এ সময় সঙ্গে ছিল তার সমর্থকরাও। নৌকা প্রার্থী আরাফাতের সমর্থকরা তখন ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকে। এরপর হিরো আলম কেন্দ্রের পশ্চিম পাশের ভবনের একটি কক্ষে ঢুকতে যান। তখন নৌকার সমর্থকরা তাকে গালাগালি শুরু করেন। তাদের মধ্য থেকে একজন হিরো আলমে ধাক্কা দেন। এতে হিরো আলম ক্ষেপে যান এবং সেই যুবকের দিকে তেড়ে যান। এই অবস্থা দেখে উপস্থিত আনসার ও পুলিশ সদস্যরা হুইসেল বাজিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। এক পুলিশ সদস্য হিরো আলমকে রক্ষা করে গেটের দিকে নিয়ে যায়।

    গেট থেকে বের হওয়া মাত্র নৌকার সমর্থকরা তাকে ধাওয়া দেন এবং মারধর শুরু করেন। তাদের মারধরের মাটিতে পড়ে যান হিরো আলম। এ সময় প্রায় ৫০ জনের বেশি যুবক ৩০ সেকেন্ড ধরে তাকে এলোপাতাড়ি মারতে থাকেন। হিরো আলমের সমর্থকরা তাকে দ্রুত তুলে নিয়ে দৌড় দিলে নৌকার সমর্থকরা তাদোর পেছন পেছন যায় এবং তাদের আবারও আরেক দফা হামলা করে। বারবার হামলার এক পর্যায়ে হিরো আলমের সমর্থকরা দ্রুত বনানীর দিকে চলে যান। বনানীর ২৩ নম্বর সড়কে একটি স্থানে গিয়ে একটি রিকশায় ওঠেন। পরে তার সেখানে পৌঁছালে গাড়িতে করে চলে যান।

    এ বিষয়ে সেখানে দায়িত্বে থাকা পুলিশের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলতে চাইলে তারা কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি।

    তবে হামলা শেষে হামলাকারী যুবকরা একে অপরকে বলছিল, ‘আজ বসিয়ে দিলাম’। হামলার ভিডিও দেখেও হাসাহাসি করছিল হামলাকারীরা।

    হামলার বিষয়ে ঢাকা-১৭ আসনের নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মনির হোসাইন খান জানিয়েছেন, একতারা প্রতীকের প্রার্থী আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমের ওপর হামলার ঘটনায় যারা জড়িত ভিডিও দেখে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

  • ঢাকা-১৭ উপনির্বাচন: প্রার্থীতা ফিরে পেলেন হিরো আলম

    ঢাকা-১৭ উপনির্বাচন: প্রার্থীতা ফিরে পেলেন হিরো আলম

    ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম নির্বাচন কমিশনে আপিলের পরিপ্রেক্ষিতে প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছেন।

    বৃহস্পতিবার (২২ জুন) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আপিল শুনানি শেষে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ এ তথ্য জানান।

    এর আগে গত ১৮ জুন আগারগাঁওয়ের নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) মনোনয়ন বাছাই করে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন হিরো আলমসহ ৮ জনের মনোনয়ন বাতিলের বিষয়টি জানান।

    সেসময় মনোনয়নপত্র বাতিলের কারণ হিসেবে বলা হয়, আশরাফুল আলম প্রয়োজনীয় এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর জমা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, গত ১৫ মে চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠানের (ফারুক) মৃত্যু হলে ঢাকা-১৭ আসনটি শূন্য হয়। সংসদের কোন আসন শূন্য হলে নব্বই দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হয়। এই হিসাবে আসনটিতে ১২ আগস্টের মধ্যে উপনির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

  • হিরো আলমের মনোনয়নপত্র বাতিল

    হিরো আলমের মনোনয়নপত্র বাতিল

    ঢাকা-১৭ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন। তিনিসহ মোট আটজনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে।

    মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রোববার (১৮ জুন) এ সিদ্ধান্তের কথা জানান ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ঢাকা জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা মুনীর হোসাইন খান।

    তিনি জানান, মোট ১৫ জন মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে বাছাইয়ে সাত জনের মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। বাকি আটজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

    তিনি আরও জানান, যাদের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে তারা চাইলে নির্বাচন কমিশনে আপিল করতে পারবেন।

    যাদের মনোনয়নপত্র বৈধ

    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, জাতীয় পার্টির জিএম কাদেরপন্থি সিকদার আনিসুর রহমান, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. রেজাউল ইসলাম স্বপন, গণতন্ত্রী পার্টি মো. কামরুল ইসলাম (চেয়ারম্যান মনোনয়ন দিয়েছে), গণতান্ত্রী পার্টি অশোক কুমার ধর (মহাসচিব মনোনয়ন দিয়েছে), বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. আকতার হোসেন, তৃণমূল বিএনপির শেখ হাবিবুর রহমান।

    যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল

    জাকের পার্টির কাজী মো. রাশিদুল হাসান, জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদপন্থি মো. মামুনূর রশিদ, মো. তারিকুল ইসলাম ভূঞাঁ (স্বতন্ত্র), আবু আজম খান (স্বতন্ত্র), আশরাফুল হোসেন আলম (হিরো আলম), মুসাউর রহমান খান (স্বতন্ত্র), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) মো. মজিবুর রহমান ও শেখ আসাদুজ্জামান জালাল।

    এর আগে বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) আগারগাঁওয়ের জেলা নির্বাচন অফিসে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়ন ফরম জমা দেন হিরো আলম।

    এদিকে তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ জুন। পরদিন হবে প্রতীক বরাদ্দ। সবশেষে ১৭ জুলাই সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ব্যালট পেপারে ভোট নেওয়া হবে।

    গত ১৫ মে চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠানের (ফারুক) মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য হয়। সংসদের কোনো আসন শূন্য হলে নব্বই দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হয়। এই হিসাবে আসনটিতে ১২ আগস্টের মধ্যে উপনির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

    একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন বসে ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি। সংবিধান অনুযায়ী, সেই সময় ধরে পরবর্তী পাঁচ বছর মেয়াদ ধরলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অর্থাৎ আসনটিতে যিনি নির্বাচিত হবেন তিনি পাঁচ মাসের মতো সময়ের জন্য সংসদ সদস্য হবেন।

  • এবার ফারুকের আসনে নির্বাচন করবেন হিরো আলম

    এবার ফারুকের আসনে নির্বাচন করবেন হিরো আলম

    এবার নায়ক ফারুকের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিলেন আলোচিত কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম।

    সোমবার সকালে এ বিষয়ে হিরো আলম বলেন, “আজ দুপুর ৩টায় নির্বাচন কমিশন থেকে ফরম সংগ্রহ করব। ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচনে অংশ নিব। ”

    তবে এই আসন নিয়ে তার পরিকল্পনা পরবর্তীতে বিস্তারিত তুলে ধরবেন বলে জানান হিরো আলম।

    এর আগে বগুড়া-৬ (সদর) ও বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসন থেকে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করেছেন হিরো আলম।

  • প্রয়োজনে সাকিব-হিরো আলমকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে: হারুন

    প্রয়োজনে সাকিব-হিরো আলমকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে: হারুন

    পুলিশ খুনের মামলার আসামি সংযুক্ত আরব আমিরাতে করেছেন সোনার দোকান। সেই দোকান উদ্বোধন করতে যাওয়া ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলমকে তদন্তের স্বার্থে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন ডিবিপ্রধান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

    তিনি আরও বলেন, সোনার দোকানের মালিক আরাভ খান পুলিশ খুনের আসামি। বিষয়টি জানানো হয়েছিল সাকিবকে। কিন্তু তিনি দুবাইয়ে কেন গেলেন! এটি দুঃখজনক।

    বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিবির প্রধান এসব কথা বলেন।

    ডিবি প্রধান বলেন, আমাদের পুলিশের একজন মেধাবী কর্মকর্তা ছিলেন পরিদর্শক মামুন। তাকে শুধু হত্যাই করেনি, মরদেহ যেন না পাওয়া যায় তাই কালীগঞ্জের জঙ্গলে ফেলে দিয়েছিল। এ ঘটনার পর মামলা হয়। ডিবি তদন্ত করেছে। আসামি আরাভ খান ওরফে রবিউল ইসলাম পালিয়ে গেলেও নকল একজন আসামি জেলখানায় দেন। পরবর্তী সময়ে ডিবির তদন্তে নকল আসামির ঘটনা সামনে আসে। এরমধ্যে মূল আসামি দুবাইয়ে স্বর্ণের দোকানের মালিক রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খান ভারতে পালিয়ে যান। সেখান থেকে তিনি ভারতীয় পাসপোর্টে দুবাই যান।

    তিনি আরও বলেন, আরাভ খান ওরফে রবিউল ইসলাম একজন খুনি। একজন মেধাবী পুলিশ কর্মকর্তাকে খুন করেছেন। মিডিয়াতে ও অনেকের বলার পরও সাকিবসহ অন্য তারকারা খুনের মামলার আসামির ডাকে দুবাইয়ে গিয়েছেন। তার স্বর্ণের দোকান উদ্বোধনে যোগ দিয়েছেন।

    আমরা ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে আলাপ করে ইন্টারপোলের সহায়তায় রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খানকে দেশে ফিরিয়ে এনে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো, যোগ করেন ডিবিপ্রধান।

    তার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত কতগুলো মামলার অভিযোগ রয়েছে জানতে চাইলে হারুন অর রশীদ বলেন, আসামির বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত ১২টি ওয়ারেন্ট রয়েছে। মামলা রয়েছে, চার্জশিট রয়েছে তার বিরুদ্ধে।